![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
"শ্রাবণসন্ধ্যা" নিকটি কোন কারন ছাড়াই পছন্দ করা, এখন মাঝে মাঝে এটাকে নিজের নামই মনে হয়।
অনেক অনেক দিন বাড়ীর বাইরে যাওয়া হয় না।
তাতে যে খুব অসুবিধে হচ্ছে তাও নয়। এই চারদেয়ালের মধ্যেকার জীবন ভালই লাগছে তমার। মাঝে মাঝে তার এমন হয়। চারদেয়াল এর ভেতরকার এককীত্বকেই ভাল লাগে।
অবশ্য সব সময় না। মাঝে মাঝেই ভীষণ বর্হিমূখী হয়ে ওঠে সে। একদিন বাড়ীতে বসে থাকলেই বিকেল গড়িয়ে সন্ধ্যাবেলা কেমন দম বন্ধ হয়ে আসে। তখন বাইরের পৃথিবী তাকে ডাকে। এই যান্ত্রিক শহরের কোলাহলেও তার মনে হয় বাইরে গেলে বুক ভরে দম নেয়া যাবে। কোলাহলের মধ্যে, জনারণ্যে, রিকশার টুংটাং, ধুলোবালি, গাড়ীর হর্ণ, কালোধোঁয়া সব সব ভাল লাগে তার। প্রাণশক্তি সঞ্চয় করে বাড়ী ফিরে আসে সে। এসব কথা কাউকে বলা যায় না। ভর সন্ধ্যায় একলা একলা ঘোরা নিয়ে একগাদা কথা শুনতে হয়। মনের মধ্যকার আনন্দ নিয়ে নিজেই চুপ থাকে। তবু বলা যায় না। কারণ নিজেকে নিজেই সে বোঝে না। কেন এমন হয়।
এই যেমন অনেক দিন ঘরে বসে থেকেও দম বন্ধ হচ্ছে না। বেশ ভাল লাগছে। একা বাড়ীতে সারাদিন টুকটাক হাঁটা । সবাই যার যার কাজে বেড়িয়ে যায়, এরপর একাকী ঘরকন্না সামলানো। তমা যে ফ্লাটটায় থাকে তার বারান্দা দিয়ে একটা গাছ দেখা যায়। তমা জানে না গাছটার নাম কি। এই একটা গাছ যেন তাকে প্রকৃতির কাছাকাছি আছি, সেই অনুভূতিটুকু দেয়। শীতের শেষে গাছটির পাতা সব মরে গেছিল। খয়েরী রঙের ফল গুলো ঝুলে ছিল গাছজুড়ে। কি বিষন্ন.......শুকনো আর খসখসে। দুর থেকে দেখলে মনে হোত মৃত্যুর হাতছানি। শীত চলে গেল.....উত্তর দিক থেকে হুহু করা উথাল পাথাল বাতাস বইতে শুরু করলো। তমা মনে মনে বলল বসন্ত এসেছে। কি মিস্টি হিম হিম বাতাস। উত্তরে বারান্দার কাঁচের দরজা টা খুলে দিয়ে বাতাসকে গায়ে মাখে সে। বেশীক্ষণ পারে না। বড্ড ধুলো, সারা ঘর ধুলোময় হয়ে যায়।
বসন্ত যে এসেছে তা ঐ গাছটিকে দেখলে বোঝা যায়। খয়েরী রঙের ফল গুলোকে ছাপিয়ে কচি কচি পাতারা উঁকি দিচ্ছে, দেখা যায়। চশমা ছাড়া দূরে দেখতে পায় না তমা। তারপরও কচিপাতাগুলো চোখে পড়ে। কদিনেই গাছটা ছেয়ে যাচ্ছে কচিকচি পাতায়। পুরো গাছটা হালকা সবুজে ছেয়ে যাচ্ছে। এ রঙটার কি নাম হবে? কচিপাতার রঙটা? মনে করতে পারেনা সে...থাক কচিপাতাই থাকুক, এর কোন নাম দরকার নেই। দীর্ঘদিন চারদেয়ালে ভেতরকার আপাত নির্বাসিত জীবন ভাল লাগার ওটাই কারণ । সেই নতুন পাতাময় গাছটা।
কৈশোরের একটা স্মৃতি ভেসে আসে মনে। স্কুলের জানালা দিয়ে বাইরে তাকালে দেবদারু গাছের সারি দেখা যেত। শীতে শেষে দেবদারু গাছগুলো যখন পাতা বদল করতো.........কচি কচি পাতা জড়ানো নবীন দেবদারু গাছ.....ক্লাশের ফাঁকে অবাক হয়ে দেখতো সে। এখন মনে হচ্ছে দেবদারু গাছ কি বসন্তেই পাতা বদলায়? চারদেয়াল থেকে বেরুলে একবার চেয়ে দেখতে হবে। অথবা কাউকে জিজ্ঞেস করলেও হয়। না থাক, আবার কি ভাববে। হয়তো একগাদা প্রশ্ন করবে। হটাৎ দেবদারু কেন। শেষমেষ মুডটাই যাবে নষ্ট হয়ে। তবে মাথায় প্রশ্নটা ঘুরপাক খাবে না জানা অবধি, এটাই সমস্যা।
সারাদিন কচি পাতাময় গাছটা দেখেই দিন কেটে যায়। মন ভাল হয়ে যায়। দিন কেটে যায়।
২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১২:০৮
শ্রাবনসন্ধ্যা বলেছেন: যেটুকু বা এগিয়েছে, শেষ মেষ শেষ হয়নি মনে হয়।
বসন্ত এসেছে প্রকৃতির দিকে তাকালেই বোঝাযায়। নতুন পাতা, আমের মুকুল।
যেমন কৃষ্ণচূড়া দেখলেই বোঝা যায় বৈশাখ এল।
বসন্ত ছুঁয়ে যাক তোমাকে ভাঙ্গন।
২| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১২:২৭
ভাঙ্গন বলেছেন: আপনি গল্পটা প্রথম পাতায় দেন নি কেন?
২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:২৯
শ্রাবনসন্ধ্যা বলেছেন: এটা গল্প হল কিনা সেটা নিয়ে সংশয়, সেজন্য দেইনি ভাঙ্গন।
৩| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ৯:২৮
সকাল রয় বলেছেন: সুন্দর গল্প লিখে বললেন
এটা গল্প হলোনা।
এটা ঠিক না
শ্রাবণ জীবনটা জীবনের মতো করে দেখুন
তাই ভালো লিখুন আরো
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১২:৫৯
শ্রাবনসন্ধ্যা বলেছেন: গল্প হল তাহলে!
জীবন তো দেখি! কত দেখি......দেখে দেখে কত বেলা হয়ে গেল!
তবু লিখতে পারিনা, সবাই সব পারে না।
৪| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সকাল ১০:৪৩
আবু সালেহ বলেছেন:
বেশ সুন্দর করে লিখেছেন তো......
আছেন কেমন????
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১:০০
শ্রাবনসন্ধ্যা বলেছেন: ভাল আছি আবু সালেহ।
তুমি কেমন আছ।
৫| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১:০৩
সকাল রয় বলেছেন: সবাই সব পারেনা
তাই চেষ্টা চলছে চলবে
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১:১২
শ্রাবনসন্ধ্যা বলেছেন:
ভাল থেকো নিরন্তর।
৬| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১:৪৩
দূর্ভাষী বলেছেন: নতুন পোস্টের জন্য যখন তাগিদ দিচ্ছি তখন পোস্ট দিয়ে ও প্রথম পাতায় না দেয়ার জন্য মাইনাস দিতে ইচ্ছা হলে ও দমন করলাম।
বসন্তু ছুয়ে থাক সবার জীবনে।
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১:৫৭
শ্রাবনসন্ধ্যা বলেছেন: আপাতত ব্যস্ততা ছুঁয়ে আছে দূর্ভাষী।
ভাল থেকো।
৭| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১১:০২
০৩ রা মার্চ, ২০১০ সকাল ৮:৫১
শ্রাবনসন্ধ্যা বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ইমন ভাই। ডাউনলোড করেছি। একনজর দেখলাম। সময় নিয়ে পুরোটা দেখবো।
আপনার এই লিংকটা দেখে আফসুস হচ্ছে, আপনি যদি আমার সাবজেক্ট এর হতেন তাহলে আমাকে কষ্ট করে লিটারেচার রিভিউ করতে হোত না। শুধু ইমন ভাই এর কাছে একটু আবদার করলেই হোত।
৮| ০১ লা মার্চ, ২০১০ দুপুর ১২:৫৫
ইমন জুবায়ের বলেছেন: গল্প হইছে।
০৩ রা মার্চ, ২০১০ সকাল ৮:৫৩
শ্রাবনসন্ধ্যা বলেছেন: এই কমেন্টটা তো বান্ধাইয়া রাখতে হবে।
ধন্যবাদ ইমন ভাই। শুভকামনা।
৯| ০৩ রা মার্চ, ২০১০ সকাল ১০:০৫
মিআমি বলেছেন:
গল্প না হলেও টল্ট হয়েছে
তারপরও লিখেছেন কম না
তবুও লেগেছে ভাল
কেহ বলতে পারবেনা খাররপ নাতো
০৩ রা মার্চ, ২০১০ সকাল ১০:৫৩
শ্রাবনসন্ধ্যা বলেছেন: কম লিখতে পারি না মিআমি। যেমন পারি না কম কথা বলতে।
১০| ০৩ রা মার্চ, ২০১০ সকাল ১০:১৩
রেজোওয়ানা বলেছেন: ইমন জুবায়ের বলেছেন: গল্প হইছে।
সংযোজন, গল্প ভাল হইছে।
০৩ রা মার্চ, ২০১০ সকাল ১০:৫৫
শ্রাবনসন্ধ্যা বলেছেন: ধন্যবাদ জ্ঞানী এবং মজার আপুটা।
১১| ০৩ রা মার্চ, ২০১০ সকাল ১১:২৭
মিআমি বলেছেন:
তাহলে আপনি বেশী কথা বলেন, ভালইতো হলো আপনি আর আমি একই দলের ।
সরি আপু, এতে আপনার পারসোন্যাল লাইফে অসুবিধা হয় না।
আমার বিরাট হয়েছে কিনা, তাই বললাম। তবুও নিজে নিজে ভেবে দেখেছি এবং নিজের কনফিডেন্স দিয়ে বলছি, আমি ফালতো বেশী কথা বলিনা, তারপরও.............
কম লিখতে পারি না মিআমি। যেমন পারি না কম কথা বলতে।
আপনার এই সামান্য কথা টুকু আমার দশ বৎছরের হায়াৎ বাড়িয়ে দিল।
সেই সাথে মনের ভিতর অনেক শক্তি পেলাম পথ চলার। আর কি যে ভাল লাগলো তার ভাষায় প্রকাশ করতে পারবোনা। দুঃখি মানুষ কিনা, আমার জন্য এইটুকু যথেষ্ট। আপু চোখ দুটো তে পানি চলে এলো। আপনার সর্বমঙ্গল কামনা করি ।
০৩ রা মার্চ, ২০১০ সকাল ১১:৫৩
শ্রাবনসন্ধ্যা বলেছেন: সমস্যা কথা বলা নিয়ে হয় কিনা বুঝি না। অতকিছু ভাবি না।
কথা বলে তো অনেকের সাথে যোগাযোগ ভালভাবে হয়।
১২| ০৩ রা মার্চ, ২০১০ বিকাল ৫:৩৯
সকাল রয় বলেছেন: শ্রাবন
কেমন আছেন?
আসবেন
০৪ ঠা মার্চ, ২০১০ সকাল ৯:৪০
শ্রাবনসন্ধ্যা বলেছেন: ভাল আছি,
গেলাম।
১৩| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১০ রাত ১২:৩১
শয়তান বলেছেন: শীতকাল কিন্তু শেষ! ঘুম থেকে উঠেন
০৪ ঠা মার্চ, ২০১০ সকাল ৯:৪৩
শ্রাবনসন্ধ্যা বলেছেন: হুম, শীত শেষ হয়ে একটা বিপদ হল।
নতুন করে আবার কোন স্ট্যাটাস দিব, চিন্তাইতে হবে।
০৫ ই মার্চ, ২০১০ দুপুর ১২:৪২
শ্রাবনসন্ধ্যা বলেছেন: শীতনিদ্রা নির্বিঘ্ন হয় নাই। ক্ষনে ক্ষনে জাগতে হয়েছে, কাজেই বসন্তেও ঘুম।
১৪| ০৫ ই মার্চ, ২০১০ ভোর ৬:৩৭
আশরাফ মাহমুদ বলেছেন: ভালো লাগল। চমৎকার লেখা।
০৫ ই মার্চ, ২০১০ দুপুর ১২:৪১
শ্রাবনসন্ধ্যা বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।
১৫| ০৫ ই মার্চ, ২০১০ দুপুর ১২:৩৬
মেহবুবা বলেছেন: সারাদিন কচি পাতাময় গাছটা দেখেই দিন কেটে যায়। মন ভাল হয়ে যায়। দিন কেটে যায়। ভাল লাগল ।
এমন করে গল্প লিখতে ইচ্ছে করে , পারি না । তোমরা আছো বলে পড়তে পারছি ।
০৫ ই মার্চ, ২০১০ দুপুর ১২:৪২
শ্রাবনসন্ধ্যা বলেছেন: আপু কি যে বল না!
ভাল আছ আশা করি।
১৬| ০৫ ই মার্চ, ২০১০ বিকাল ৪:৫০
অরুদ্ধ সকাল বলেছেন: শ্রাবণ
এলেম খুজতে খুজতে
লেখাটা পড়লাম
এই পুরো সপ্তাহ জুড়ে
একটিবার যেও আমার দ্বারে
দেখো কি আছে
০৫ ই মার্চ, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৪৭
শ্রাবনসন্ধ্যা বলেছেন:
একই অঙ্গে দুটো বা তার বেশী রূপ থাকলেই ভাল হোত........
আমাদের এ বাড়ী ও বাড়ী করতে হোত না.......
.........চান্স পাইয়া উপদেশ ঝাড়লাম।
১৭| ০৫ ই মার্চ, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:১৪
অপ্সরা বলেছেন:
০৫ ই মার্চ, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৫০
শ্রাবনসন্ধ্যা বলেছেন: কি হল তোমার অপ্সরী!!!!!!!!
মন খারাপ ইমো কেন।
১৮| ০৬ ই মার্চ, ২০১০ দুপুর ১:৫৫
আহমেদ চঞ্চল বলেছেন: সহজ গল্প , সহজ কথা ----
Click This Link
০৮ ই মার্চ, ২০১০ রাত ১০:৩৮
শ্রাবনসন্ধ্যা বলেছেন: ধন্যবাদ।
১৯| ০৭ ই মার্চ, ২০১০ সকাল ১১:০৮
অরুদ্ধ সকাল বলেছেন: কিছু কহিলা শ্রাবণ
০৮ ই মার্চ, ২০১০ রাত ১০:৩৬
শ্রাবনসন্ধ্যা বলেছেন: কইলাম তো!
কবিতা কম বুঝি, যখন মুড ভাল থাকে, এবং মাথা খোলা থাকে তখন একটু আধটু দেখি। কাজেই..........গল্পেই আমার মন ভাল বসে।
২০| ০৭ ই মার্চ, ২০১০ রাত ১০:৪১
দীপান্বিতা বলেছেন: সুন্দর লাগলো......আর, চেনা চেনাও ঠেকলো!......বসন্তের শুভেচ্ছা
০৮ ই মার্চ, ২০১০ রাত ১০:৩৮
শ্রাবনসন্ধ্যা বলেছেন: বসন্তের শুভেচ্ছা দীপান্বিতা!
কাকে চেনা লাগলো! বসন্তকে, নাকি মেয়েটিকে!
২১| ০৯ ই মার্চ, ২০১০ রাত ২:২৭
সাঁঝবাতি'র রুপকথা বলেছেন: ভালা আছুইন ?
আপ্নে আমার খুজ খবর নেইন না কেরে?
০৯ ই মার্চ, ২০১০ সকাল ১০:৫৪
শ্রাবনসন্ধ্যা বলেছেন: বেশি ভালা নাই, মাতাত ব্যাতা।
তুমার খুজ খবর নিবাম।
২২| ১০ ই মার্চ, ২০১০ সকাল ১০:৪৮
চাচামিঞা বলেছেন: আপ্নার গল্পটা পড়াই হচ্ছে না.......শুক্রবার পড়বো আশা করছি।
১০ ই মার্চ, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:২৬
শ্রাবনসন্ধ্যা বলেছেন:
মনে থাকে যেন, শুক্রবার।
২৩| ১০ ই মার্চ, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৪২
হ্যামেলিন এর বাঁশিওয়ালা বলেছেন: চারদেয়াল এর ভেতরকার এককীত্বকেই ভাল লাগে।
১১ ই মার্চ, ২০১০ রাত ১২:১৫
শ্রাবনসন্ধ্যা বলেছেন: তাই!
২৪| ১০ ই মার্চ, ২০১০ রাত ১১:৫৯
নিহন বলেছেন: সালাম আপু
১১ ই মার্চ, ২০১০ রাত ১২:১৫
শ্রাবনসন্ধ্যা বলেছেন: নিহন কেমন আছে!
২৫| ১১ ই মার্চ, ২০১০ রাত ১২:৪৮
তাশমিয়া বলেছেন: এভাবেই লিখতে থাকুন।শুভকামনা রইল।
১১ ই মার্চ, ২০১০ রাত ১:০৫
শ্রাবনসন্ধ্যা বলেছেন: ধন্যবাদ তাশমিয়া।
তাশমিয়া মানে কি?
২৬| ১৪ ই মার্চ, ২০১০ দুপুর ১২:১৩
রাজামশাই বলেছেন: হুমম
১০ ই জুন, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৩৯
শ্রাবনসন্ধ্যা বলেছেন: ভাল লাগে নাই!
২৭| ১০ ই জুন, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:২৬
নীল কষ্ট বলেছেন: কৈশোরের একটা স্মৃতি ভেসে আসে মনে। স্কুলের জানালা দিয়ে বাইরে তাকালে দেবদারু গাছের সারি দেখা যেত। শীতে শেষে দেবদারু গাছগুলো যখন পাতা বদল করতো.........কচি কচি পাতা জড়ানো নবীন দেবদারু গাছ.....ক্লাশের ফাঁকে অবাক হয়ে দেখতো সে।
খুব ভালো লাগল গল্পটা।
স্মৃতিকাতরতা
১০ ই জুন, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৩৯
শ্রাবনসন্ধ্যা বলেছেন: ভাল লাগার জন্য একরাশ ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১|
২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সকাল ১০:৫৯
ভাঙ্গন বলেছেন:
অনেক সুন্দর করে গুছিয়ে গল্পটা এগিয়েছে। নতুন পাতার রঙের মতন আমাদের জীবনেও বসন্ত ছুঁয়ে যাক আপু!
...