নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

পরদেশী মেঘ

পরদেশী মেঘ › বিস্তারিত পোস্টঃ

স্বাধীনতা লাভের দ্বারপ্রান্তে স্কটল্যান্ড

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৩:০৩





আর মাত্র কয়েকটি দিন বাকি। আগামী ১৮ই সেপ্টেম্বর স্কটল্যান্ডে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে গণভোট। স্কটল্যান্ড কী যুক্তরাজ্যের সাথে অঙ্গীভূত থাকবে না আলাদা রাষ্ট্র হিসাবে পরিচিত হবে? নানা জল্পনার সৃষ্টি হয়েছে গত কয়েকদিনে। ভোটের সময় যতই ঘনিয়ে আসছে দুই পক্ষেই নানা সংশয় সৃষ্টি হচ্ছে। একদিকে বিশ্বের অন্যতম একটি শীর্ষ ধনী দেশের সাথে অংশীভূত থেকে নিজেদের অর্থনৈতিক নিরাপত্তা অক্ষুন্ন রাখা। অন্যপক্ষে নিজেদের স্বাধীন সত্তাকে সারা বিশ্বে তুলে ধরে স্বতন্ত্র জাতি হিসাবে নিজেদের পরিচয় নিশ্চিত করা।



এতদিন মনে করা হত প্রায় তিনশত বছরের ইউনিয়ন না ভেঙ্গে স্কটিশ জনগণ যুক্তরাজ্যের সাথেই থাকবেন। যেহেতু যুক্তরাজ্যের সাথে থাকলে সহজেই মিলছে সবক্ষেত্রে সমান সুবিধা। কিছু সামাজিক সুবিধা বেশ লোভনীয়। যেমন, বেকার ও বয়স্ক ভাতা, গরীবদের জন্য বাসস্থান ভাতা তথা ফ্রি ফ্ল্যাট, বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা ও ওষুধ সামগ্রী, প্রতিবন্ধী ও শিশ্ত ভাতা, বিনামূল্যে শিক্ষাসেবা সর্বোপরি আমাদের প্রাত্যহিক জীবনের আনুষঙ্গিক সবকিছু সমতার ভিত্তিতে বন্টন। যুক্তরাজ্যের চিকিৎসাসেবা বিনামূল্যে পাওয়া যায় যেটা বিশ্বের অন্য কোথাও সমমানের নয়।এতকিছুর কারণে যুক্তরাজ্যের সরকারের ধারণা ছিল স্কটল্যান্ড তাদের সাথেই থাকবে। তাদের প্রচারণাও ছিল এতদিন দায়সারা গোছের।







অন্যপক্ষে যারা স্কটল্যান্ডের স্বাধীনতা চান তাদের যুক্তি হচ্ছে স্বাধীন হলে তাদের নিজস্ব জাতিসত্ত্বা বিশ্বের কাছে তুলে ধরতে পারবেন। সারাবিশ্বে তাদের নিজস্ব দূতাবাস থাকবে। স্কটল্যান্ডের নিজস্ব প্রাকৃতিক সম্পদের সদ্ব্যবহার করে তারা যাবতীয় প্রতিকূলতা মোকাবেলা করতে পারবেন। স্কটল্যান্ডে যে পরিমান প্রাকৃতিক গ্যাস, তেল ও খনিজ সম্পদের মজুদ রয়েছে সারা ইউরোপে আর কোথাও তা নেই। সুতরাং নিজস্ব সম্পদের সঠিক ব্যবহার করলে তারা বিশ্বের শীর্ষ বিশটি ধনী দেশের তালিকায় থাকবেন। এ তালিকায় তারা এমনকি ইটালী, ফ্রান্স, জাপান ও যুক্তরাজ্যেরও উপরে থাকবেন বলে প্রচারণা চালাচ্ছেন।



একমাস আগেও মনে করা হত 'না' ভোট অর্থাৎ যারা যুক্তরাজ্যের সাথে থাকতে চান তারাই জিতবেন। এ কারণে তারা অনেকটাই হাত গুটিয়ে বসে ছিলেন। কিন্তু স্কটল্যান্ডের স্বাধীনতাকামীরা নিরলস প্রচারণা চালিয়ে গেছেন। মাত্র একমাসের পরিশ্রমে তারা ব্যবধানই শুধু কমাননি, জরিপে এগিয়ে গেছেন। এখন মনে করা হচ্ছে স্বাধীনতা লাভ করতে যাচ্ছে স্কটল্যান্ড। স্বাধীনতার সুখের কাছে দুনিয়ার কোন লোভনীয় অফারই যে বড় নয় তা প্রমান করতে যাচ্ছেন স্কটিশরা।



এতদিন যুক্তরাজ্যের সাথে থাকলেও স্কটল্যান্ডের ছিল নিজস্ব মুদ্রা। সেটা পাউন্ডের সাথে একই বিনিময় মূল্যের। স্কটল্যান্ডে তাদের নিজস্ব মুদ্রার সাথে বৃটিশ পাউন্ডও চলে দেদারসে। কিন্তু লন্ডনসহ যুক্তরাজ্যের অন্য যেকোন জায়গায় গেলে কেউ স্কটিশ পাউন্ড নিতে চায় না। এ কারণে নিজ দেশেই তারা পরিগনিত হন পরদেশী হিসাবে। এটা সত্যিই অপমানজনক। যদিও যুক্তরাজ্যের আইনে সব জায়গায় স্কটিশ মুদ্রা রাখার বিধান রয়েছে, কিন্তু বাস্তবে সেটার প্রয়োগ নেই। স্কটল্যান্ডবাসী এই একটি কারণেই অনেকটা ক্ষ্যাপা। এখন অনেকেই হয়তো এই অপমানের বদলা নেবার সুযোগ পাবেন।



পথেঘাটে শহরে বন্দরে কিংবা বাড়িতে বাড়িতে গিয়ে এখন চলছে ব্যাপক প্রচারণা। এখন পর্যন্ত হাঁ ভোটের পক্ষেই বেশি প্রচারণা পরিলক্ষিত হচ্ছে। রাস্তাঘাটে বিলবোর্ডে সন্তানকোলে মায়ের ছবিসহ লেখা হয়েছে আগামী প্রজন্মের সিদ্বান্ত আজকেই নিন। স্কটিশদের ভাগ্য নির্ধারন করুক তারাই। আর মাত্র তিন দিন বাকি। এর পরেই জানা যাবে স্কটিশদের রাজনৈতিক ভবিষ্যত।

মন্তব্য ১৬ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (১৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৩:৩৮

হরিণা-১৯৭১ বলেছেন:



আলাদা হলে ভালো হবে, খারাপ হবে?

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:১৫

পরদেশী মেঘ বলেছেন: ভাল -খারাপ দুই দিকেই যুক্তি আছে। স্বাধীনতার সুফল পেতে কিছুটা সময় লাগবে। আর নেগেটিভ দিকটা হল চাকুরী, ব্যবসা-বাণিজ্য ঝুঁকির মুখে পড়বে। মুদ্রার মান নেমে যাবে। জীবনযাত্রা ব্যয়বহুল হবে।

২| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ ভোর ৪:৫০

নস্টালজিক বলেছেন: এডিনবার্গে দেখছি, ইয়েস এর পক্ষে জনমত বাড়ছে প্রতিদিন।

যাদের সাথেই কথা বলছি, বেশীরভাগ ইয়েস এর পক্ষে। সার্জন হল বা মেডোস এর আশেপাশে দিয়ে হাঁটাচলা করতে গেলেই দেখা যাচ্ছে ইয়েস এর এক্টিভিস্ট-দের।


চোখের সামনে নতুন একটা দেশ দেখার আনন্দ-টা চেখে দেখতে চাই!


আমার ধারণা, ক্লোজ কনটেস্ট হবে। আর ইয়েস জিতে যাবে।


২০১৬ সাল নাগাদ নতুন একটা দেশ পৃথিবীর মানচিত্রে যুক্ত হতে যাচ্ছে।

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:২৮

পরদেশী মেঘ বলেছেন: ঠিকই বলেছেন। আমার ব্যক্তিগত ধারণা ইয়েস ভোট জিতে যাবে। চোখের সামনে নতুন একটি দেশের আবির্ভাব দেখতে পাচ্ছি। ইতিহাসের সাক্ষী হওয়ারও একটি সুবর্ণ সুযোগ মনে হচ্ছে।

(মাসখানেক হল স্লেটফোর্ড থাকি। ভাইজানের সাথে দেখা হলে ভালই লাগবে।)

মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

৩| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ৮:৩৮

এনজেল_৭৭৭ বলেছেন: Love to see a free nation specially Scotland, these people are so nice and charming. Britain is going down and im loving it. the resources Scotland have, they will be one of the richest nation.

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:৩২

পরদেশী মেঘ বলেছেন: That is the real influence of their movement. Scottish people are absolutely nice and hospitable. Thank you for your comment.

৪| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ৯:৩৫

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: স্কটল্যান্ডের স্বাধীন হয়ে যাওয়া উচিত।

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:৩৩

পরদেশী মেঘ বলেছেন: মন্তব্যের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

৫| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ৯:৪৭

লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: আমার ভাবতেই ভাল লাগছে যে স্বাধীন একটি দেশ হবে --- তবে এখানেও সমস্যা থাকবে -- রাজনৈতিক মার প্যাচ থাকবে -- আরো কতকি

১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১:২৫

পরদেশী মেঘ বলেছেন: সমস্যা থাকবে। রাজনৈতিক মারপ্যাচও থাকবে। তবে সেগুলোকে মোকাবেলা করেই এগিয়ে যেতে হবে। মন্তব্যের জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ। শুভেচ্ছা নিন।

৬| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:১৯

সোহানী বলেছেন: শেষ পর্যন্ত ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের সূর্য অস্তমিত হচ্ছে !!!!! এরপর কি আয়ারল্যান্ড??? ই

তিহাস কম জানি তবে তাদের দু'শ বছরের গ্লানি আজও আমরা বহন করে চলছি... প্রতিটি ক্ষেত্রে।

১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১:৩৭

পরদেশী মেঘ বলেছেন: স্কটল্যান্ডের পরেই হয়তোবা আয়ারল্যান্ড ও ওয়েলসের পালা। তবে এখনই সেরকম কিছু দেখা যাচ্ছে না। বৈশ্বিক অর্থনৈতিক মন্দার কারনে যেকোন সিদ্বান্ত অনেক ভেবেচিন্তে নিতে হবে। মন্তব্যের জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ। শুভেচ্ছা নিন।

৭| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:২৪

ভোরের সূর্য বলেছেন: আমার মতে এখানে আলাদা করে স্বাধীনতা পাবার কিছু নাই। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে বিভিন্ন জাতিগোষ্ঠী একসাথেই রয়েছে। আর একটা দেশে এরকম একাধিক জাতিগোষ্ঠী থাকা স্বাভাবিক।

স্বাধীনতা তখনই খুব প্রয়োজন হত যদি একটী জাতিগোষ্ঠী অন্য জাতিগোষ্ঠী দ্বারা নিপিরিত,নিগৃহীত হয় কিংবা অর্থনৈতিক স্বাধীনতা থাকেনা,সামাজিক নিরাপত্তা থাকেনা। যেমন আমাদের দেশের ক্ষেত্রে হয়েছিল পাকিস্তানের সাথে কিন্তু এসবের কিছুই সেখানে নাই। এমনকি কোন জাতিগত রেষারেষিও নাই।তাছাড়া স্বাধীনতার কথা বলতে গেলে স্কটল্যান্ড প্রচুর স্বাধীনতা ভোগ করছে আর সাথে সাথে আর্থসামাজিক নিরাপত্তাত আছেই যা কিনা সবার জন্য সমান। স্কটল্যান্ডের স্বাধীনতা চাওয়ার যুক্তিগুলো আমার কাছে খুব শক্ত কিছু মনে হয়নি। তাছাড়া নিজস্ব সম্পদের সঠিক ব্যবহারের যে কথা বলা হচ্ছে সেটা খোঁড়া যুক্তি কারন আমার মনে হয় তাদের সম্পদ এখন অনেক বেশী নিরাপদ আছে ইংল্যান্ডের কাছে কেননা এসব সম্পদ স্কটল্যান্ড তথা সম্পূর্ণ ব্রিটেনের জন্য দরকার তাই ব্রিটিশ সরকার এর সর্বচ্চ সুষম বন্টন কিংবা নিরাপত্তা প্রদান করছে। বরং একটি নতুন দেশের অনভিজ্ঞ সরকারের কাছে এর সর্বচ্চ নিরাপত্তা কিংবা ব্যবহার করা সহজ হবেনা বরং সেটা খারাপ হতে পারে।

আমার কাছে মুদ্রা ব্যবস্থাটাই সমস্যা মনে হল যদিও এটা মনস্তাত্ত্বিক একটা ব্যাপার। যদি স্কটিস মুদ্রা সমস্যা করে তাহলে সেটা নিয়ে আন্দোলন হতে পারে যে ইংল্যান্ডের সবাই এই মুদ্রা নিতে বাধ্য থাকবে এবং সেটা কঠোরভাবে মানতে হবে আবার পাশাপাশি একই মানের ব্রিটিশ পাউন্ড যেহেতু সব জায়গায় ব্যবহার করা যায় তাহলে সেটা ব্যবহার করতে সমস্যা কোথায়? এখনতো ইউরোপিও ইউনিয়নের বেশ কিছু দেশে তাদের নিজেদের মুদ্রা বাদ দিয়ে কমন মুদ্রা ইউরো চলছে তাতেতো কারো স্বাধীনতা খর্ব হচ্ছে না বরং এটা তারা করছে নিজেদের অর্থনৈতিক অবস্থা শক্তিশালী করার জন্য। আজকে স্কটল্যান্ড স্বাধীনতা নেবার পর যদি কয়েকবছর পর তারা ইউরোপীয় ইউনিয়নে যোগ দেয় তখন তো তাদের স্কটিশ মুদ্রা ছেড়ে ইউরো ব্যবহার করতে হবে তখন কি হবে?তাহলে কি তারা নিজেদের অর্থনীতিকে শক্তিশালী করতে ইইউ তে যোগ দিবেনা?

স্কটল্যান্ডের অবস্থা দক্ষিন সুদানের মত নয় কিংবা পূর্ব তিমুরের মত নয় যে দাঙ্গা বিবাদ লেগেই আছে কিংবা এক অঞ্চল থেকে আরেক অঞ্চলে বৈষম্য রয়েছে আর সেজন্যেই কিন্তু স্বাধীনতার ক্ষেত্রেও এখনো স্কটল্যান্ডের মানুষের৫০-৫০ চান্স। অথচ আমরা স্বাধীনতা মানেই বুঝি যে ৯৯% মানুষ একই জিনিস চায়। যেমন আমরা চেয়েছিলাম ১৯৭১ সালে কিংবা ১৯৪৭ সালে ভারত পাকিস্তান।

আমার যদি আর্থসামাজিক নিরাপত্তা থাকে আর সবাই মিলে মিশে থাকি তাহলে এখানে আবার স্বাধীনতা কথার কি অর্থ। আজকে যদি পশ্চিম পাকিস্তানিরা আমাদের সাথে মিলেমিশে চলতো,আমাদের কে শোষন করতোনা, সম্পদের সুষম বন্টন হত তাহলে কি আমরা আলাদা হয়ে যেতাম? অবশ্যই না।স্কটল্যান্ডতো নিজেদেরকে স্কটিশ বলে পরিচয় দেয়,তাদের আলাদা পতাকা আছে। তাহলে আর কি সমস্যা। অন্য দেশে নিজ নামে দুতাবাস দিয়ে কি হবে যদি আমাদের রাজনৈতিক প্রিস্থিতি, সামাজিক পরিস্থিতি কিংবা সামাজিক পরিস্থিতি ভাল না হয়।

১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ২:০৬

পরদেশী মেঘ বলেছেন: আপনার মন্তব্যের সাথে আমার কোন দ্বিমত নেই। তবে স্বাধীনতার ক্যাম্পেইন যারা করছে সেই স্কটিশ ন্যাশনালিষ্ট পার্টির মতামত হচ্ছে তাদের জন্য স্বাধীনতা বেছে নেয়াই উত্তম। বিগত নির্বাচনে স্কটল্যান্ড থেকে বৃটিশ লেবার পার্টি সর্বোচ্চ সংখ্যক আসন পেয়ে ছিল। কিন্তু সরকারে যেহেতু টরি পার্টি সেহেতু তারা বলছে স্কটিশ জনগণের মতামত সরকারে প্রতিফলিত হয়নি। সেজন্য স্কটল্যান্ডের দরকার সার্বভৌমত্ব। স্কটিশ জনগন যাকে ভোট দিবে তারাই সরকার গঠন করবে।

তাদের আরেকটি যুক্তি হল পারমানবিক খাতে ইউকে যে পরিমান খরচ করছে তাদের সেটা করার দরকার নেই।বিভিন্ন দেশে আমেরিকার সাথে বিনা শর্তে যুদ্ধ করতে গিয়ে অনেক লোকসান গুনতে হচ্ছে। এই টাকা তারা শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে ব্যায় করতে পারবে।

স্কটল্যান্ড ইউকের সাথে থাকলে যেমন সুবিধা পাচ্ছে ইউকে ছেড়ে গেলেও কিছু ক্ষেত্রে তারা লাভবান হবে। এটা এমন একটা অবস্তা যাকে বলা যায় উইন উইন- মানে দুই দিকেই জিত। সুন্দর মন্তব্যের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। একই সাথে আমার ব্লগে স্বাগত। শুভেচ্ছা নিন।

৮| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:০৫

এ কে এম রেজাউল করিম বলেছেন: ব্রিটিসরা আমাদের দেশকে মোনাফেকি, প্রতারনা ও বেঈমানি করে ২০০ বছর লুন্ঠন করেছে। আমি ব্যাক্তিগতভাবে তাদের প্রায়চিত্ত্ব কামনা করি।

১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ২:০৪

পরদেশী মেঘ বলেছেন: মন্তব্যের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.