নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

***

থিংক সিম্পল।

স্টাডি-ইটিই

পরে লিখব। এখন ভাল লাগছে না লিখতে।

স্টাডি-ইটিই › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমিও জ্বীন দেকসি!!! জ্বীন আমারে দৌড়ানি দিসিলো :((:((

৩১ শে আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৪:৫১

মাদ্রাসায় পোলাপানগো এই জ্বীন জাতি নিয়া কুনো সন্দেহ নাই। শিক্ষিত মানুষেরা যত যাই বলুক, তাদের কাছে জ্বীনের হাজার রকম গল্প শুনতে পাবেন। আমাদের অনেক হুজুর জ্বীন নিয়া নানা রকম গল্প শুনাইতো। জ্বীনেরা নাকি সন্ধ্যা বেলায় মিষ্টির দোকানে যায়, অনেক সময় দোকানদারেরা তাই দুই একটা মিষ্টি কম পায়। তারা টাকা পয়সা ব্যবহার করে না। তাই মুসলিমদের মিষ্টির মুল্য পরিশোধের জন্যে হিন্দু দোকান থেকে মিষ্টি এনে মিসিং মিষ্টি গুলা পুরন করে দিত। এছাড়া জ্বীনেরা কাঁচা মাছ পছন্দ করে। তাই সন্ধ্যার পর কেউ কাঁচা মাছ নিয়া বাসায় গেলে পথে কেউ চাইলে দিয়া দেয়াই নাকি ভাল। জ্বীনেরা মাঝে মাঝে মানুষের রুপ ধারণ করে, আবার মাঝে মাঝে আসর করে। তবে জ্বীনদের আসল রুপ নাকি সাদা।



জ্বীনদের দিয়া নাকি অনেক কাজ করানো যায়, এক দেশ থেকে আরেক দেশে যাওয়া যায় মুহুর্তের মধ্যে। আবার কেউ ইতরামী করলে জ্বীন মামা দিয়া তারে এক থাবরা দেয়ান নাকি যায়। তবে ভাল জ্বীনেরা ভাল কাজে সাহায্য করে।



এসব শুইনা আমার বড়ই খায়েশ জাগ্রত হইল যে জ্বীন বশে আনব। একটা জ্বীন বশে আনতে পারলে হাসান পোলাটারে সাইজ করুম। হিন্দু মালাউনের গাছের সব কয়টা আম পাইরা বাজারে নিয়া বেচুম, আরো কত কি প্ল্যান করতে শুরু করলাম। কিছু দিনের মধ্যে জনৈক হুজুরের কাছ থেকে জ্বীন বশে আনার আমল শিখা নিলাম। আমার কপাল খারাপ ছিল যে শীতকালে নিয়মটা শিকসিলাম। তবে জ্বীন ধরার স্বপ্নে সেটার কথা আর মনে ছিল না।



হুজুর আমারে শিখাইসিলেন, জ্বীন ধরতে হইলে রাত বারটার পর মসজিদের পেছনের পুকুরে যায়া ডুব দিতে হবে। তিনবার ডুব দিয়া উঠে গা মুছে কবরস্থানের পাশের মসজিদে যায়া বসতে হবে। জ্বীনেরা গভীর রাতে নামাজ কালাম পরে। তারা আলো পছন্দ করে না। তাই কোন টর্চ লাইট বা মোম নেয়া যাবে না। তারপর দুরুদ শরিফ, আয়তুল কুরসি ইত্যাদি পরে সুরা জ্বীন সুললিত কন্ঠে সাত বার করে সাতদিন পাঠ করতে হবে। প্রতিদিন সুরা জ্বীন পাঠে জ্বীনেরা নিজেদের প্রকাশ করবে এবং তাদের মন অতি দয়াদ্র হবে। এভাবে সাতদিনের মাথায় জ্বীন পুরা প্রকাশিত হবে, তখন তারে তাবিজের ফিতা দিয়া বেধে ফেলতে হবে। ফিতাতে বান থাকায় জ্বীন সহজে ছুটতে পারবে না, প্রথম কিছু দিন রাগ করবে, কিন্তু খুদা লাগলে খাওয়াইলে আস্তে আস্তে বশে এসে যাবে। উল্লেখ্য এ বিশেষ বানওয়ালা ফিতা আবার হুজুরের কাছ থেকে কিনসিলাম।



নিয়ম অনুযায়ী কাজ শুরু করলাম। প্রথম দিন কোন সারা পাওয়া গেল না। তবে বিশ্বাস রাকলাম যে তারা সুরা জ্বীন পাঠ শুনতে পাবে। এভাবে শীতের মাঝে আমার সাধনা চলতে লাগল। পঞ্চম দিনে এসে সাতবার সুরা জ্বীন পাঠ যখন শেষ করলাম। হঠাৎ মসিজিদের জ্বানালা দিয়া তীব্র আলো দেখলাম। আমারতো ভয়ে হাত-পা পুরা ঠান্ডা। আস্তে আস্তে দেকলাম আলো বারতেসে! পেছন থেকে ঠাস করে একটা শব শুনতে পেলাম। তারপর আর মনে নাই। ভোর বেলা মুয়াজ্জিন সাব মুখে পানির ছিটা দিয়া আমারে জাগালেন। অতীব ভয়ে অজ্ঞান হয়ে গেসিলাম আরকি। তবে ভয় পাইলেও সাধনা বন্ধ রাকলাম না। সাতদিনের সাধনা শেষে শেষরাতে আবার জ্বীন দেখার প্রত্যাশায় বসে আছি, কিন্তু জ্বীন মামার খবর নাই। দেখতে দেখতে সকাল হয়া গেল। মেজাজ পুরাই চরমে, হুজুররে যায়া বললাম, কই? জ্বীনতো আসল না। হুজুর আমারে কয় এ কয়দিনে কি কি ঘটসে তা বলতে, আমি পঞ্চম দিনের ঘটনা বলার পর হেতে কইল তুমি ভয় পায়সো দেখে জ্বীন বাবা রাগ করসে, অহন তোমারতো খবর আছে! হে তোমারে সারাজীবন ভয় দেখাইব। শুইনাতো আমার আত্মারাম আবার খাচাছাড়া!



ভয়ে ভয়ে চলা শুরু করলাম। আমাদের থাকার ঘর আর মসজিদের মাঝে একটা অন্ধকার রাস্তা ছিল। প্রতিদিন মসজিদ থেকে বাইর হয়ে জোরে জোরে আয়তুল কুরসি পরে এক দৌড় দিতাম। আসলেই জোরে শব্দ করে পরতাম! এরই মধ্যে একদিন দৌড় দিয়া আসার সময় পায়ে কিসের যেন ব্যাথা পাইলাম। ঘরে এসে দেখি রক্ত! আমার পা রক্তে ভেসে যাচ্ছে। বুঝলাম জ্বীন আমারে খামচি দিসে! রুমের অন্য ছাত্ররা আমারে ধইরা ফার্মেসীতে নিয়া গেল। আসার পর হুজুররে বললাম হুজুর! আমারে তাবিজ দেন। হুজুর আমারে পাচঁশত টাকার একটা তাবিজ দিল।



পরদিন সকালে ঐ রাস্তা দিয়া খুরায় খুরায় যাবার সময় হঠাৎ চোখে পরল একটা কাঠের মধ্যে খাড়া পেড়েক। তাতে রক্তের হালকা দাগ আছে। সাথে সাথে বুঝলাম জ্বীন মিয়া আসলে কে ছিল! তাবিজটা খুলে ফেলে দিলাম। নিজের মধ্যে উপলব্ধি আসল যে জ্বীন বলে আসলে কিছু নাই। ছোট কালের ভুতের গল্পের মতই একটা ব্যাপার। প্রত্যেকটা জিনিষের পেছনেই বাস্তব ব্যখ্যা আছে, কোনটা জানার সুযোগ হয়, এবং কোনটা হয় না। আলোর ব্যাপারটিও হয়ত সেরকম একটা কিছুই। গাড়ির হেড লাইটের আলো হতে পারে। আমার বিশ্বাস আর জ্ঞান তাকে ভয়ংকর কিছু একটাতে পরিণত করেছে। অথচ ভয় না পেয়ে যদি তলিয়ে দেখতে যেতাম। তাহলে আরো দুদিন আমাকে কস্ট করতে হত না।



সে দিনের পর থেকে আমার কোন তাবিজ লাগে নি। আজ পর্যন্ত কোন জ্বীনও আমাকে তাড়া করেনি। বরঞ্চ হুজুররে জ্বীন নিয়া বড়ই ভুগাইসি। মিলাদের যে মিষ্টি আসত, সেটা সাবার করে দিতাম। হুজুর জিজ্ঞাসা করলে বলতাম কোহেকাফের জ্বীন খায়া ফেলসে :P:P:P

মন্তব্য ৫১ টি রেটিং +২৫/-৯

মন্তব্য (৫১) মন্তব্য লিখুন

১| ৩১ শে আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৪:৫৭

আরিফুর রহমান বলেছেন: মানুষের কল্পনা শক্তি অসাধারন।

এর ব্যাবহার এবং অপব্যবহার দুইটাই আমরা দেখি। কল্পনাকে জ্বীনভুতআল্লাভগবান ইত্যাদিতে চুবাইয়া অপব্যাবহার করে মোল্লাওঝাপাদ্রীপুরুত।

আর কল্পনার ভালো ব্যবহার আমাদের চারপাশেই বিদ্যমান। মানবসভ্যতার একটা বড়ো শক্তি এই কল্পনাপ্রতিভা।

আমাদের তাই নিয়ন্ত্রনে আনতে হবে কল্পনাশক্তির অপব্যবহারকারীদের।

৩১ শে আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৫:০৯

স্টাডি-ইটিই বলেছেন: আপনার উপরের কমেন্টা সকলেরই ভেবে দেখা উচিত। কল্পনা শক্তি ব্যবহার করে হাজার মানুষ হাজার রকম দাবী করতে পারে। সেগুলো মেনে চলতে গেলে এভাবে পেরেক ঢুকবে আর তাবিজ কেনা হবে।

২| ৩১ শে আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৪:৫৮

ডিস্কো ঘোড়া বলেছেন: আমার্ছিল বাগমারা তাবিজ, পুষ্ডামুনে একসুম।

৩| ৩১ শে আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৪:৫৮

দ্রীঘাংচু বলেছেন: আপ্নেরে দেইখা কৈলাম এত্ত বান্দ্রামী কর্তারেন সেইডা মনে হৈ না :P :P :P

৩১ শে আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৫:০৪

স্টাডি-ইটিই বলেছেন: আমি যদি বান্দ্রামী করবার পারি তইলে যারা আসলেই বান্দ্রামী করে তারা লজ্জায় মইরা যাইব! মিষ্টি খাওয়াইনা পাবলিক আরো আসিল। আমি ছুতা বাইর করসিলাম মাত্র :P :P

৪| ৩১ শে আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৫:০১

আরিফুর রহমান বলেছেন: কি কন দ্রীঘাংচু, পুলাডা কিমন একটা চিক্কুরের ফটুক দিসে দেক্সেন?

৫| ৩১ শে আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৫:০৩

শেখ আমিনুল ইসলাম বলেছেন: হুজুর জিজ্ঞাসা করলে বলতাম কোহেকাফের জ্বীন খায়া ফেলসে :P:P:P

৬| ৩১ শে আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৫:০৩

আজম মাহমুদ বলেছেন: কি বুলছেন ফের, জ্বিন দিয়া কি এই বলগ ভরি যাইবি। হামার বলগ ও তো জ্বিন আছিল।

ফের যাই বুলেন, জ্বিন কিন্তুক আছেই মাইরি।

৭| ৩১ শে আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৫:০৫

নাহিদ বলেছেন: আমি আপনার সাথে ১০ লক্ষ টাকা বাজি ধরতে পারি...জীন এর ব্যাপারে? আমি নিজে কথা বলেছি।. আর কিছু বলতে চাচ্ছি না।...

৩১ শে আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৫:১০

স্টাডি-ইটিই বলেছেন: আফনেরে দৌড়ানি দিসিলো? :-* :-* :-* /:) /:)

৮| ৩১ শে আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৫:১০

দুরন্ত স্বপ্নচারী বলেছেন: তাবিজ কবজের টাকা হুজুরের কাছ থিকা পরে আদায় করছিলেন?

৩১ শে আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৫:১২

স্টাডি-ইটিই বলেছেন: বাকীতে দিসিলোতো। ফাকি মারসি...

৯| ৩১ শে আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৫:১০

শায়মা বলেছেন: আমিও ক্লাস এইটে থাকতে রুমের দরজা বন্ধ করে এই জ্বীন সূরা পড়ছিলাম জ্বীন দেখবো বলে। হঠাৎ বাতাসে ঠাস করে জানালা বন্ধ হবার সাথে সাথে বাবাগো মাগো বলে দরজা খুলে এমন দৌড় দিসিলাম সেটা নিয়ে এখনও আমাকে আমাদএর বাসার অনেকেই খেপায়।:(

৩১ শে আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৫:২৬

স্টাডি-ইটিই বলেছেন: =p~ =p~ =p~ =p~

১০| ৩১ শে আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৫:১১

দ্রীঘাংচু বলেছেন: নাহিদ ভাই প্লিজ আমি জ্বীন দেক্তে, নিদেন্পক্ষে কথা কৈতে চাই। আমার মেইলাইডি দিতেছি কাইন্ডলি যুগাযুগ কৈরেন। kalokaak অ্যাট জিমেইল।

১১| ৩১ শে আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৫:১৪

মঈনউদ্দিন বলেছেন: =p~ =p~ =p~

১২| ৩১ শে আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৫:১৮

শেখ আমিনুল ইসলাম বলেছেন: লেখক বলেছেন: বাকীতে দিসিলোতো। ফাকি মারসি... =p~ =p~ =p~ :P :P

১৩| ৩১ শে আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৫:২৭

অনিগিরি বলেছেন: =p~
যেইসব বদনা আজো জ্বীন বিশ্বাষ করে, সেইগুলাই আসল জ্বীন.......খোদায় ঐগুলারে মানুষের বিবেক বুদ্ধি দেয় নাই!

১৪| ৩১ শে আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৫:২৯

টুন্টু কুমার নাথ বলেছেন: দুনিয়াতে যদি জ্বীন ভুত ইত্যাদি না থাকত তাহলে আগের দিনের এত্ত বড় বড় দীঘি খাল কিভাবে বানিয়েছে বুঝতে পারতেছি না।

৩১ শে আগস্ট, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:১১

স্টাডি-ইটিই বলেছেন: এইডাতো ভাবিনাইক্কা! জ্বীনগো অহন চাকরি বাকরি নাই, হেইল্লেইগা অহন দেহা যায় না। বেকার জ্বীনেরা সব কোহেকাফে চইলা গেসে না? আহারে!!!

১৫| ৩১ শে আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৫:৩৮

মৈত্রী বলেছেন: এই পোস্ট পুরাটাই একটা ফানপোস্ট....

কোরান শরীফে সূরা জ্বীনে যা বলা আছে তার একটা কথাও এই পোস্টে নাই।

এই পোস্টে জ্বীনের কথা যা বলা আছে, কোরানের কোথাও সেরকম কিছু নাই।

৩১ শে আগস্ট, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৪৭

স্টাডি-ইটিই বলেছেন: ফান পুস্ট হবে কেন B:-/ B:-/ B:-/ বাস্তব অভিজ্ঞতা শেয়ার করলাম! তয় সুরা জ্বীন থেইকা কইলে ফান আরেকটুস বারত! এই ফুস্টে জ্বীন ইউস এর কথা বলা আছে, যার সাথে কুরানের মিল আছে। ভাল কইরা পইরা লন।

১৬| ৩১ শে আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৫:৫১

পৃথিবীর আমি বলেছেন: নাহিদ বলেছেন: আমি আপনার সাথে ১০ লক্ষ টাকা বাজি ধরতে পারি...জীন এর ব্যাপারে? আমি নিজে কথা বলেছি।. আর কিছু বলতে চাচ্ছি না।

হা হা প গে

১৭| ৩১ শে আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৫:৫৫

হাম্বা বলেছেন: আমার যুক্তিগুলো ভেঙ্গে যাক, আমি ফিরে পেতে চাই বিশ্বাস...

১৮| ৩১ শে আগস্ট, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৩৬

হাসান মাহবুব বলেছেন: জ্বীন, ভুত, শয়তান সবই এক ক্যাটাগরির প্রাণী। মানসিক ব্যাধিগ্রস্থরা উহাদের দেখা পান।

১৯| ৩১ শে আগস্ট, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৩৭

নাগরিক বলেছেন: অনিগিরি বলেছেন: =p~
যেইসব বদনা আজো জ্বীন বিশ্বাষ করে, সেইগুলাই আসল জ্বীন.......

২০| ৩১ শে আগস্ট, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৪০

আরিফুর রহমান বলেছেন: জ্বীন নামায় যেসব কামেল বান্দা, তাদের পদ্ধতি খেয়াল করলে দেখবেন, তারা রাতের বেলা, অন্ধকার ঘরে তারপরে জ্বীন নামায়। আলো জ্বালতে বললে উত্তর আসে, তেনারা ভুই পাই।

আরে চান্দু, জ্বীন না বলে আলুর তৈরি! আলুরে এতো ডরায় কেন!! ;)

আসল কাহিনী হইলো, ধান্দাবাজ কামেল বান্দা অন্ধকারে নিজেই জ্বীনের কন্ঠস্বর নকল করে।

আর উপ্রে নাহিদের মতো আবালেরা অবলীলায় বিশ্বাস যায়। আসলে তাদের মন অল্রেডি জ্বীনে বিশ্বাস করনের লাইগা এক আঙ্গুলে খাড়া হয়া থাকে।

কামেল বান্দাগো খালি অভিনয়টা ঠিক মতো করতে পারলেই হয়, পাবলিকে ১০লাখ ট্যাগা লয়া বইয়া পড়ে।

খিকজ!

২১| ৩১ শে আগস্ট, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৪৯

সাদা ছায়া বলেছেন: গতকাল (৩১ অগাস্ট) ভোর রাত থেকে টানা ফ্রন্ট লাইন ওয়ার এর পর রেড আর্মির অপারেশন সাক্সেসসুল,
ব্লগ ধামাকা ওরফে লালবাত্তি কে চিরতরে ব্যান খাওয়ানো হয়েছে, সর্বশেষ সে আজ সকালে জাতীয় অবমাননা করে রিভার্স পোস্ট দিয়ে গা বাচাতে চেয়েছিল কিন্তু শেষ রক্ষা হয় নাই।
এই প্রথম ফ্রন্ট লাইন অপারেশন এর সাকসেসে রেড আর্মির উল্লাস, আসুন ব্লগ কে রাজাকার শিবির মুক্ত করি,
যদি শিবির ছাগুদের নির্লজ্জ আস্ফালন দেখেন , তাহলে শুধু রেড আর্মিকে খবর দিন, বাকি কাজ রেড আর্মি করবে



৩১ শে আগস্ট, ২০১০ রাত ৮:০৪

স্টাডি-ইটিই বলেছেন: আপনার মেইল আইডি দেন। নিক পাইলেই আপনারে পাঠায় দিমু।

২২| ৩১ শে আগস্ট, ২০১০ রাত ৯:২০

বাংলা আমার প্রাণ বলেছেন: আপনার ঘটনাটি অতি ক্ষুদ্র একটি বেপার্। জীন যদি এত সহজে হাজির করা যেত তাহলে পৃথিবীতে কোন মানুষ অমুসলিম থাকতো না। নিশ্চয় আল্লাহ পছন্দ করেন আল্লাহকে না দেখে আল্লাহকে বিশ্বাস করা।

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১০ ভোর ৫:৩৮

স্টাডি-ইটিই বলেছেন: নীচে ঈমানদার বান্দা সুরা জ্বীন উল্লেক করসে। আমিও উল্লেক করি। চাইসিলাম সবাই পোস্টারে একটা আত্মসচেতনতা জাগ্রতকারী পোস্ট হিসেবে পড়ুক। প্রত্যেকটা ঘটনার পেছনেই বাস্তব এবং ব্যখ্যা যোগ্য কারণ রয়েছে। ভৌতিক বা অতিপ্রাকৃতিক কিছু নেই। ফান বাড়ানোর জন্যে তাই সুরা জ্বীন উল্লেখ করি নাই। ছয় নং আয়াতে বলা আছে মানুষেরা জ্বীনের আশ্রয় নিত। মারেফুল কুরানে পাবেন সাহাবীর সাথে জনৈক জ্বীনের পরিচয় হয়েছিল এবং তার সাথে দেখাও হয়েছিল। শয়তান জ্বীনেরা আকাশে গিয়ে বিভিন্ন খবর শুনে এসে মানুষকে জানিয়ে দিত ফলে গনকেরা ভবিষ্যতবানী করত। জ্বীন তাড়ানোড় জন্যে জ্বলন্ত উল্কাপিন্ড এখনো ব্যবহার করা হয়ে থাকে! তাহলে আগে মানুষ যদি জ্বীন ধরতে পারত, দেখতে পারত, এখন সমস্যা কোথায়? জ্বীনেরাও বা কিভাবে শয়তান হয় যখন তারা ফেরেশতাদের কথা শুনতে পায়? এসব আজগুবি গাল গল্প আগের যুগে ভালই প্রচলন ছিল। তাই সেসব বিশ্বাস করাতে কোন সমস্যা হয়নি। মুহাম্মদ তো জাদু টোনায় বিশ্বাস করত। যারা এসবে বিশ্বাস করে, তাদের সকলকে ৫ পর্বের নিমোক্ত সিরিজটি দেখা অনুরোধ করছি।

Slaves to Super-stition

আল্লা সম্পর্কে আমার মনোভাব নিম্নরুপ

The God of Abrahamic religion is arguably the most unpleasant character in all fiction: jealous and proud of it; a petty, unjust, unforgiving control-freak; a vindictive, bloodthirsty ethnic cleanser; a misogynistic, homophobic, racist, infanticidal, genocidal, filicidal, pestilential, megalomaniacal, sadomasochistic, capriciously malevolent bully.

২৩| ৩১ শে আগস্ট, ২০১০ রাত ৯:৪৫

স্বার্থত্তা বলেছেন: "............. জ্বীন বলে আসলে কিছু নাই" এই বাক্যটির সূত্র ধরে, "আর আমি জ্বীন ও মানুষকে, তারা আমাকে উপাসনা করুক--- এই জন্য ছাড়া সৃষ্টি করি নি" সূরাঃ আয-যারিয়াত, আয়াতঃ ৫৬... [আপনি যদি মুসলিম হয়ে থাকেন তাহলে কুরআনের এই আয়াতটি অবশ্যই বিশ্বাস করতে হবে এবং আল্লাহর নিদর্শন গুলো সত্য তা মানতে হবে]

পবিত্র কুরআনে আল্লাহ'তায়ালা আরো বলেছেন, "যারা অবিশ্বাস করবে এবং আমার নিদর্শন গুলো মিথ্যা বলে জানবে, তারা জাহান্নামের সর্বনিম্ন স্তরে পতিত হবে। যেখানে তারা থাকবে অনন্তকাল"

এর বেশি কিছু বলতে চাইনা।

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১০ ভোর ৫:৪৬

স্টাডি-ইটিই বলেছেন: ইস! জান্নাত জাহান্নাম না থাকলে যে আফনেগো চরিত্রের কি খারাফ অবস্থা হইত! এইটা ভাইবাও মনে অয় জাহান্নাম থাকনের দরকার আছে। নইলে আফনেরা মানব ঝাতিরে ধ্বংসায়া দিতেন! ২৩ এর জবাব আপ্নারেই দিসি।

২৪| ৩১ শে আগস্ট, ২০১০ রাত ৯:৫১

মেহেদী_বিএনসিসি বলেছেন: পিলাস দিমু না মাইনাচ দিমু........হেইডানিয়াইতো পুরা কনফিউজড হয়া গ্যালাম.........। এইডা সত্য জ্বীন বলতে একটা জাতি আছে.........এবং তাদের মধ্যে আরিফুর বা আসিফ টাইপের শয়তান আছে........আবার আমার মতো ভালা পাবলিকও :P :P আছে.......। যাউগ্গা এইডাও সত্য কতা........আগের আমলে এই বিশ্বাস পুজি কইরা হাজার হাজার জ্বীন বশের কবিরাজ,ফকির, মোল্লা আবির্ভুত হইছে........এমনকি আমিও একখান পরী পাওনের আশায় রাইতের বেলায় বহুদিনই নির্জন তালগাছের নিচে বইয়াও কোন ফায়দা করবার পারিনাই.........।
কিন্তু আসল কথা হইলো গিয়া.........মানুষের মধ্যে জ্বিন বা পরী আসার ঘটনা প্রচন্ড রেয়ার কেস.........

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১০ ভোর ৪:৪৫

স্টাডি-ইটিই বলেছেন: মাইনষের ভিত্তে জ্বীন ফরি আইতে দেকসেন কোন কালে? নাকি হারাজীবন শুইনা গেসেন?

২৫| ৩১ শে আগস্ট, ২০১০ রাত ১০:০৩

সন্যাসী বলেছেন: একটা মহিলা জ্বিন দরকার। রাতে একা একা ঘুম আহে না।

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১০ ভোর ৫:৪০

স্টাডি-ইটিই বলেছেন: :P :P

২৬| ৩১ শে আগস্ট, ২০১০ রাত ১০:০৬

তানভীর চৌধুরী পিয়েল বলেছেন: একটা জ্বীন পুষতে চাই। জ্বীনের ছোট বাচ্চা কোথায় পাওয়া যাবে বলতে পারেন???

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১০ ভোর ৫:৪৭

স্টাডি-ইটিই বলেছেন: কাটাবন পেট মার্কেটে খুইজা দেহেন, পাশেই তো মসজিদ আছে। :D

২৭| ৩১ শে আগস্ট, ২০১০ রাত ১০:৩৯

পিটার প্যান বলেছেন: পঞ্চম দিনের ঘটনাও হয়তো আপনার হুজুরের সাজানো হতে পারে।

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১০ ভোর ৫:৪০

স্টাডি-ইটিই বলেছেন: =p~ =p~ =p~ অনেক কিছুই হইতে পারে। যেইটা জানি হেইডাই কইলাম।

২৮| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১০ ভোর ৫:৫৯

নিশাচর নাইম বলেছেন:
আগের পোস্টে নিজেরে কুরআনে হাফেজ দাবি করছিলেন।আমার সন্দেহ হইছিল। এখন পুরাই কিলিয়ার আপনিও সে আবালদের দলের সদস্য।নিজে জীন বিলিভ করেন না আবার মসজিদে ইমামতি করার গালগল্প সুনান। /:)

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১০ সকাল ১০:২৭

স্টাডি-ইটিই বলেছেন: কারো সম্মন্ধে ধরনার উপর কিছু বলা বা মিথ্যা দোষারোপ করাও আপনার ধর্মানুসারে জঘন্য রকম গুনাহ। এটা আপনার জানা থাকা উচিত। আপনার বিশ্বাসের পক্ষে না বলেই আপনি কাউকে গালি দেবেন এটা আপনার জ্ঞানের নিচুতাই প্রকাশ করে। আমার মন্তব্য গুলো লক্ষ্য করলেই বুঝতেন যে আমি একজন সংশয়বাদী। ধর্মীয় জ্ঞান অর্জন করে এমনটা হওয়া যাবে না এরকম কোন কথা আছে?

নিজ ধর্মের ভাল দিকগুলো অনুসরণ করুন। সুন্দর মানুষ হোন। জ্বীন হয়া থাইকেন না। আপনার মেইল আইডি দেন।

২৯| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১০ সকাল ১০:২৭

লড়াকু বলেছেন: কালকে দেখলাম একজন হিন্দু জ্বিন আনানোর কথা লিখছে। আমার দাবি হইল হিন্দু জ্বিনগুলারে হাজাম জ্বিন দিয়া খ্তনা করানো হৌক।

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১০ সকাল ১১:২৮

স্টাডি-ইটিই বলেছেন: তাগো ঐটা আছে নাকি B:-) B:-) B:-) B:-)

৩০| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:২৮

আলিম আল রাজি বলেছেন: ঈদ মোবারক ভাই, আসেন কোলাকোলি করি।

৩১| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৪:২৪

মাহফুজশান্ত বলেছেন: হুজুরের কথা বাদ দেন। জিন যে আছে তা বিশ্বাস করেন কি?
Click This Link

২৭ শে নভেম্বর, ২০১০ সকাল ৮:৪০

স্টাডি-ইটিই বলেছেন: দিলেনতো তালগাছের লিংক। জ্বিন আজ পর্যন্ত দেখি নাই। যারা দাবী করসে জ্বীন আছে। তারাও দেখায়তে পারে নাই। সুতরাং কতিপয় মানুষের হিল্যুসেশন হতে পারে।

৩২| ০৬ ই মে, ২০১২ রাত ৩:১৪

বিদ্রোহী সত্ত্বা বলেছেন: সবাই বলে আমার উপর পরীর আসর আছে, বহু দূর দুরান্ত থেকে মানুষ আসে আমাকে দেখতে.....কিন্তু আমি নিজেও পরী দেখিনি কোনো দিন.....শুধু দেখি যে চোখের রেটিনাতে কালো চতুর্ভুজ আকৃতির পর্দা.....!!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.