![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি এক ঐতিহাসিক নব সৃষ্টি / মুক্ত লিখি দুর্বার দৃষ্টি
হজরত শাহ জালাল রা এর আশ্চর্য কেরামতের সংকিপ্ত বাকি অংশ
গউর গবিন্দ রাজ্য প্রতাব প্রতিপত্তি সব হারিয়ে এবার ছলনার আশ্রয় নিল । শাহ জাজাল রা কে একনজর দেখার জন্য এক সাপুড়ে টিক করে সাপের বাক্স মধ্য লুকিয়ে রইল । সাপুড়ে যে খানে মুসলিম ঘাটি বর্তমান মেজর টিলা সেথা অবস্থান নিয়ে সাপ খেলা দেখাতে লাগল । শাহ জাজাল রা দূর থেকে ডাক দিলেন হে রাজা ছলনা পরিত্যগ করে
বেরিয়ে এস ।
রাজা অবাক হলেন , কেমন মানুস তিনি যে না দেখেই সব আচ করে ফেলল । গুর গুবিন্দ আবার পালাল ।
হজরত শাহ জালাল রা একটি মসজিদ নির্মাণের আদেশ দিলেন । এবং সেথা আস্তানা বা থাকার উপযোগী আবাস্থল নির্মাণ করে সেথা ইসলাম প্রচারে মনোনিবেশ করলেন ।
তিনি অযু বানানোর জন্য পাশের বিশাল এক দিঘি ছিল সেথা অবস্থান নিলে গউর গবিন্দের লোকেরা এক রমনিকে
উলঙ্গ করে রাখে , তিনি আল্লাহর নিকট ফরিয়াদ জানান , সাথে সাথে উলঙ্গ রমনি সহ বালু কনা এসে পুকুর টি ভরাট
হয়ে যায় । এ ঘটনায় শত শত হিন্দু অধিবাসি হেদায়েত এবং মুসলমান হয় ।
সিলেটে এসেই হযরত শাহজালাল রা জানলেন ভারতের কোন এক প্রদেশে নিজামউদ্দিন আউলিয়ার আস্তানা । তিনি দুত
মারফত অলিত্তের চিহ্ন পাটান , এক টুকরা তুলার ভিতরে একটা জলন্ত অঙ্গার পুড়ে সেথা পাটিয়ে দেন , জবাবে নিজাম উদ্দিন আউলিয়া শাহজালাল ইয়েমেনই রা নিকট এক জুড়া কবুতর ও নানা রসদ মসলা পাটিয়ে তার কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন
করেন ।
অলির সান্নিধ্য অলি হয় , তার ভাগ্নে শাহ পরান রা একদিন তার মামার অবর্তমানে কবুতর জুড়া খেয়ে ফেলল । কবুতরের খুজ নিলে ভাগ্নে শিকার করে যে জবাই করে খিদে মিটানোর কথা । মামা উপহার সামগ্রি কথা জানালে
ভাগ্নে রাগে কবুতরের পাখা সংগ্রহ করে তাতে ফু দেয় । আল্লাহর রহমতে হাজার হাজার কবুতর সৃষ্টি হয়ে আকাশে
উড়তে থাকে । এবং তারনাম দেওয়া হয় জালালি কবুতর ।
চিনের গভর্নর শাহ জালাল রা এর নিকট একটি সুন্দর জামা প্রস্তুত করে উপহার দেন । কিন্তু পথিমধ্য জামাটি লুটতরাজের হাতে হস্তগত হয়ে ইরান চলে যায় । আল্লাহর ক্ষুত্রতে এক বছর পর আবার শাহ জ্বালাল রা এর দরবারে
চলে আসে এবং সেই দিন চিনের গভর্নর শাহ জালাল রা এর দরবারে উপস্থিত ছিলেন । ঘটনার তাৎপর্য জানতে চাইলে আল্লাহর অলি বলেন নিশচই উপহার দাতা নিজে যখন আসলেন তখন উপহার টিও ততদিন সফরে ছিল এবং আজি
তার মালিকের হস্তে সেটা আমার নিকট এল ।
এক হয যাত্রি শাহ জালাল রা এর সমাধি তে এসে যমযম কুপের উৎস খুজে পান এবং পরীক্ষা মুলক ভাবে ঐ কুপে ১০০ স্বর্ণ মুদত্রা বেধে সেথা নিক্ষেপ করে হযে চলে যায় ।
হজে গিয়ে সেথা ৫০ টি স্বর্ণ মুদ্রা আবার যম যমে নিক্ষেপ করে । দেশে ফিরে আসে ।
১১ মাস পর আবার যমযম কুপে নেমে দেখে মক্কা থেকে নামাংকিত আশ্রি বা স্বর্ণ মুদ্রাগুলু অবিকল এখানে পাওয়া গেল । কিন্তু এখানের পুতলাটি পাওয়া যায় নি । এতে বুঝা যায় মক্কার যমযম কুপের সাথে এ কুপের সরাসরি যোগাযোগ বা মিল ছিল । বর্তমানে হয়ত উৎস মুখটি বন্ধ হয়ে গেছে ।
চলবে
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৯:৩৮
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: ঐতিহাসিক গনের ইতিহাস যুগেযুগে সংরক্ষন থাকে
আর যিনি ভারত উপমহাদেশের একমাত্র প্রথম মুস্ লিম
কাণ্ডারি তার ইতিহাস কথা থাকবেনা এমন ত নয় ।
তার জীবনী ও বহু দলিলে এর প্রমান রয় ।
ধন্যবাদ
২| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১১:১৩
নতুন বলেছেন: এক হয যাত্রি শাহ জালাল রা এর সমাধি তে এসে যমযম কুপের উৎস খুজে পান এবং পরীক্ষা মুলক ভাবে ঐ কুপে ১০০ স্বর্ণ মুদত্রা বেধে সেথা নিক্ষেপ করে হযে চলে যায়
এই রকমের গল্প সবাইকে বিশ্বাস করতে বলেন?
এই গল্প বলে ইসলামকে হাস্যকর না বানালেই কি না?
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১১:৫৭
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: ইসলাম তুঁ আসলে নয় হাস্য কর আসলে তারা যারা আল্লাহর
ক্ষুদ্রত বুঝতে অজ্ঞানি সাজে ।
আল্লাহর ক্ষুদ্রত এমন যে মুসা আ তার সাথে কথপকথনের এক
পর্যায়ে ক্ষুদ্রতের সন্দেহ করেছিল ।
মুসা আ কে আল্লাহ ঘোড়া সহ একটি ডিমের ভিতর ভরে ছেড়ে দিয়েছিলেন ।
কয়েক সপ্তাহ সেথা অবস্থান করে অনেক ক্ষুদ্রতের শক্ত পরিচয়
পেয়ে আল্লাহর নিকট তার জন্য লজ্জিত ও ক্ষমা চাইলে
তাকে ডিমের ভিতর থেকে মুক্তি দিয়েছিলেন ।
আর আল্লাহর অলিদের পাওয়ার এততুকু যে সারা দুনিয়াই তাদের গোলামে পরিনত হয়ে যায় ।
হাদিস আল্লাহ বলেন আমার বন্ধুরা আমার ঝুব্বার নিকট থাকে ।
এদের আমি ক্ষুদ্রতি সাহায্য করি দুনিয়া ও আখেরাতে তারা
আমার নিকট সম্মানিত । বায়হকি
৩| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১:১৮
নতুন বলেছেন: বিশ্বাস করা ভাল... অন্ধবিশ্বাস ভাল না...
আপনি ঐ কুয়া এখনো পাবেন... আর আপনার কি মনে হয় যে জমজমের উৎস বাংলাদেশে আর ঐটা কেউ হারিয়ে যেতে দেবে?
১১ মাস পর আবার যমযম কুপে নেমে আমার মনে হয়না যে যমযম কুপে হাজীদের নামতে দেওয়া হয়...
ঐখানথেকে পানি তুলা হয় সবার জন্য... বাংলাদেশের এক হাজীকে নিশ্চয় নেমে তার স্বন`মুদ্রা তুলতে দেবেনা?
বাংলাদেশ আর সৌদিআরবের দুরত্ব কত? যমযম কুপের উৎস বাংলাদেশে হবার কোনই সম্ভাবনাই নেই...
সব বিষয়ে কুদরতি সবাইকে মানানো যায়না...
ধমে`র নামে মিথ্যা প্রচার করে কি লাভ???
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:৩৭
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: ৬০০ বছর আগের ইতিহাস
তখন এ পরীক্ষা চালানো হয় ।
বর্তমানে ভূখণ্ডের অনেক পরিবর্তনে কালের গর্ভে শাহজালাল রা এর যমযম কূপের উৎস টি খূজে পাওয়া দুষ্কর ।
ধন্যবাদ
৪| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১:২২
নতুন বলেছেন: Technical information
The Zamzam well was excavated by hand, and is about 30 m (98 ft) deep and 1.08 to 2.66 m (3 ft 7 in to 8 ft 9 in) in diameter. It taps groundwater from the wadi alluvium and some from the bedrock. Originally water from the well was drawn via ropes and buckets, but today the well itself is in a basement room where it can be seen behind glass panels (visitors are not allowed to enter). Electric pumps draw the water, which is available throughout the Masjid al-Haram via water fountains and dispensing containers near the Tawaf area.[1]
Hydrogeologically, the well is in the Wadi Ibrahim (Valley of Abraham). The upper half of the well is in the sandy alluvium of the valley, lined with stone masonry except for the top 1-metre (3 ft 3 in) which has a concrete "collar". The lower half is in the bedrock. Between the alluvium and the bedrock is a 1⁄2-metre (1 ft 8 in) section of permeable weathered rock, lined with stone, and it is this section that provides the main water entry into the well. Water in the well comes from absorbed rainfall in the Wadi Ibrahim, as well as run-off from the local hills. Since the area has become more and more settled, water from absorbed rainfall on the Wadi Ibrahim has decreased.
The Saudi Geological Survey has a "Zamzam Studies and Research Centre" which analyses the technical properties of the well in detail. Water levels were monitored by hydrograph, which in more recent times has changed to a digital monitoring system that tracks the water level, electric conductivity, pH, Eh, and temperature. All of this information is made continuously available via the Internet. Other wells throughout the valley have also been established, some with digital recorders, to monitor the response of the local aquifer system.[1]
The water level is 3.23 m (10.6 ft) below the surface. A pumping test at 8,000 litres per second (280 cu ft/s) for more than a 24 hour period showed a drop in water level from 3.23 m (10.6 ft) below surface to 12.72 m (41.7 ft) and then to 13.39 m (43.9 ft), after which the water level stopped receding. When pumping stopped, the water level recovered to 3.9 m (13 ft) below surface only 11 minutes later[citation needed]. This data shows that the aquifer feeding the well seems to recharge from rock fractures in neighbouring mountains around Mecca.[citation needed]
Zamzam water has no colour or smell, but it has a distinct taste, and its pH is 7.9–8.0, indicating that it is alkaline to some extent and is similar to seawater. >> http://en.wikipedia.org/wiki/Zamzam_Well
৫| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১:৫৯
কামরুল ইসলাম রুবেল বলেছেন: সোর্স কি?
১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১২ সকাল ১১:০৮
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: শাহ জালাল রা এর জীবনী পড়ুন
তার উপর লেখা আশচয কেরামত
এবং বাংলাদেশের ইসলাম কাণ্ডারি
২টি বই দেখুন ।
৬| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ২:০৮
নতুন বলেছেন: কিছু মানুষ আছে হক মাওলা বলে কিছু বলেলেই সেটা বিশ্বাস করে... তাদের জন্য সোস` লাগেনা.. @ রুবেল ভাই..
১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১২ সকাল ১১:০২
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: তুই একটা মূর্খ বা জ্ঞানি বোকা ।
হক অর্থ সত্য আর মউলা অর্থ আল্লাহ
একত্রে আল্লাহ সত্য বা সত্য আল্লাহ
তারা তোর মত কম বিশ্বাসী নয় । একবার কোণ বিশেষ মুহূর্তে
হোক মাওলা বললে ১০০০ নেকি মিলে ।
৭| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ২:১৩
কাজী রহমতুল্লাহ বলেছেন: চালিয়ে যান ভাই।
ভালো লাগছে! মন্দ লোকের মন্দ কথায় কান দেবেন না।
১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১২ সকাল ১১:০৩
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: ধন্যবাদ ও কি মুসলমান না হিন্দু আমার সন্দেহ
৮| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১২ সকাল ১১:২৩
ওয়ান টু নাইন বলেছেন: ভালো লাগলো ।
ইব্লিশ সবকিছু দেখার পরেও মালাউন হয়ে গেছে। শয়তান কে যতই দলিল দেওয়া হোক সে যেমন মানবেনা তেমনি তার অনুসারিরাও তাই । তাই বলে হক কথা বলা ছাড়া যাবেনা ।
উনার উছিলায় আজ আমরা নিজেদের মুসলমান দাবি করতেছি। উনাকে যারা মানবেনা সে মানুষ ই না ।
১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:৫২
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: ধন্যবাদ সাহাবি এবং অলিদের সম্পর্কে বিখ্যাত সামি কিতাবে
বর্ণীত যে আখেরি যামানার আলেম গন সাহাবাদের ঘোড়ার পায়ের
ধুলুর সমতুল্য ও সমান নয় ।
৯| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১০:১১
নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: তুই একটা মূর্খ বা জ্ঞানি বোকা ।
জটিল আপনাদের মুখের ভাষা...
যুক্তি দিতে না পারলে ভাষা তুই এ চলে আসে...
ভাল শিক্ষা পেয়েছেন রাজারবাগীর কাছে..
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:৩২
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: আমি রাজার বাগি বা জামাত শিবির কোনটাই ণই সাহেব
আমি খাটি ইসলামী লিংক বা প্রমাণ রয় এমন সত্য ছাড়া
মিথ্যা কিছু আমি লিখিনা ।
এই সব লেখার ভূরি ভূরি প্রমাণ ইতিহাসে বিদ্যমান । আমার
গালি আমি ফিরিয়ে নিলাম এজন্য আন্তরিক ক্ষমা চাই ।
আর ক্ষমা দেন তিনি যিনি মোদের ক্ষমা প্রার্থনা কারী
ধন্যবাদ বন্ধু তোমার ভদ্রতায়
আমাকে সত্য প্রকাশের জন্য জীবনে কত গালি শুনেছি ।
১এম ব্লগ খুলেছি ২ বছর পূর্বে । হাজারও গালি হাজারও বাঁধা
আবার নতুন করে খুললাম এতে আগের চাইতে অনেক সভ্য
হয়েছে বন্ধুরা , এবার ভাল বন্ধু পেয়েছি কয়েক আর বাদ বাকী
নতুন যারা তাদের শাজেষাণ দেই ভাল কাজে লাগে ।
বন্ধু পরীক্ষামূলক অশোভন ভাষা ব্যবহার করার জন্য আবার ও
ক্ষমা চাই । সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ ।
১০| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১২:২৯
নতুন বলেছেন: ধন্যবাদ আপনার ভুল বোঝার জন্য... আমার ক্ষমার প্রয়োজন নেই... আপনি যখন ভুল বুঝতে পেরেছেন... আল্লাহও আপনাকে ক্ষমা করে দেবেন..
প্রায় ৭বছর হতে চললো ব্লগে.... আমার মনে হয়না কাওকে গালি দিয়েছি...
যখন যুক্তি দিয়ে মানুষে কথা বলতে পারেনা... তখনই গালি দেয়... ঐটাই শেষ অশ্র..
আরেকটা কথা... আপনার লেখা পড়ে আপনি যে মানুষ খারাপনা তা বোঝা যায়..
ধম` ভীরুতা ভাল... কিন্তু সব কিছু যাচাই না করে বিশ্বাস করলে.. ধম`অন্ধতায় ধরে বসে...
তাই আমি ঐ সব ভুয়া জিনিসের বিরুদ্ধে কথা বলি...
দেখেন... ৬০০ বছর আগে যদি কখনো কেউ যমযম কুপের সাথে কোন সম্পক` খুজে পেতো... তা অবশ্যই আমাদের দেশে বিলিন হতে দিতো না...
( যেখানে মাটি উচু করে মাজার বানাইয়া ব্যবসা করে... আর মানুষ হুমড়ি খেয়ে তাতে পড়েথাকে)
আর একটু খুজে দেখলে দেখতে পারবেন... যে যমযম কুপের উৎস কোথায় তা নিয়ে অনেক গবেষনা হয়েছে... সৌদিতে যমযম কুপের জন্য : "Zamzam Studies and Research Centre" আছে... তারা এই নিয়া গবেষনা করে...
যমযমের উৎস নিয়া যেই টা উইকি বলেছে >> Hydrogeologically, the well is in the Wadi Ibrahim (Valley of Abraham). The upper half of the well is in the sandy alluvium of the valley, lined with stone masonry except for the top 1-metre (3 ft 3 in) which has a concrete "collar". The lower half is in the bedrock. Between the alluvium and the bedrock is a 1⁄2-metre (1 ft 8 in) section of permeable weathered rock, lined with stone, and it is this section that provides the main water entry into the well. Water in the well comes from absorbed rainfall in the Wadi Ibrahim, as well as run-off from the local hills.
আপনার কাছে ইন্টারনেট আছে... শুধু মানুষের কথায় বিশ্বাস না করে দশটা সাইটে ঘুড়ে দেখেলেই আপনার ভুল ভাংবে...
ধন্যবাদ...
১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ১২:১০
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: আপনি আবারও মোড়ল গিরি করছেন
শাহ জালাল রা এবং ৩৬০ আউলিয়া এবং কোরআনে বর্ণীত ২৫
জন নবী অলি এবং সটীক আদি আসল ইতিহাস আমার নিকট
সংরক্ষন আছে । এমনকি যবুর তাওরাত ও ইঞ্জিল শরিফ প্রযন্ত
যা সংগ্রহ করতে আমার সারা বিশ্বের বিশেষ বিশেষ স্থান থেকে
কষ্ট করে যোগার করেছি ।
যদি জানতে চান পরিস্কার দলিল দেখিয়ে দেব । আমি গালির জন্য
ক্ষমা চাইলাম কিন্তু দলিলের জন্য নয় আপনি আরও ভাল করে
জানুন ধন্যবাদ
১১| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১২:৩৭
নতুন বলেছেন: "Zamzam Studies and Research Centre এর সাইট... ঐখানে আরো তথ্য পাবেন...
আপনার ভুল ভাংবে... আর উপরের গল্পের যদি যমযমের উৎসের অংশটুকু যদি ভুল হয়... তবে বাকি কাহিনি নিয়াও প্রশ্ন উঠা কি সাভাবিক না?
নিচের সাইটে গিয়ে দেখেন... আরো কিছু তথ্র পাবেন...
Click This Link
১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ১২:২৩
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: ভুল নয় কিতাবে প্রমান সত্য
৪০০ বছর পূর্বে শাহজালাল রা এর উপর গবেষণা গ্রস্থ
ডঃ মুহাম্মদ আব্দুল হাই প্রনিত স্বহস্তে লেখা
শাহজালাল রা এর জীবনী বাংলা একাডেমী অথবা ইসলামী
ফাউনডেশনে পাওয়া যাবে ।
বইটির ৭ম পরিচ্ছদে আশ্চয্য কেরামত অংশে ৬৭৩পৃষ্ঠায় প্রমান
ও বিবৃতি সন্নিবেশিত ।
পরবর্তীতে বহু লেখক তাদের বিভিন্ন কিতাবে এসব উল্ল্যখ করেছেন । আমি নিজে কম পক্ষে ৫০ টি কিতাবে এর সত্যতা জানলাম , ভাল ভাল কিতাব দেখুন প্রমান মিলবে । ধন্যবাদ
১২| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:৩৬
নতুন বলেছেন: ঠিক আছে আপনার কাছে কিতাব আছে...
ঐ কিতাব কি গবেষনা করে লেখা? ঐ বই গুলি কাহনির রেফারেন্স দেওয়া...
আপনি কখনোই প্রমান করতে পারবেন না যে যমযম কুপের উৎস বাংলাদেশে...
এই বিষয় নিয়ে আসেন আলোচনা করি.. এখানেই.. ( যদি আপনি যুক্তি/তথ্য/প্রমান মানেন তবে )
"Zamzam Studies and Research Centre যমযম কুপের উপরেই কাজ করে... তারা কাজ করতেছে যাবে যমযম কুপের পানি পরিস্কার, নিরাপদ, এবং বিশ্বের সব মানুষ যাতে এই নেয়ামত সব সময় পেতে পারে... তা্র জণ্য....
তাদের এই জন্য... অবশ্যই যমযম কুপের উৎস কি কোথা থেকে এই পানি আসে... এবং সেই উৎস যেন দুষিত না হয়... উৎস যেন নস্ট না হয় তার জন্য চেস্টা করে...
তারা কখনো বলেছে যে যমযম কুপের উৎস বাংলাদেশৈ?
তাদের যদি মনে হতো যে যমযম কুপের উৎস বাংলাদেশৈ তারা কি করতো?
আপনার যদি মনে হয় তবে আমি "Zamzam Studies and Research Centre এর কাছে ইমেইল করে আরো তথ্য যোগাড়ের চেস্টা করবো...
গুগুল আথে` একটু দেখেন... যমযম কুপ আর সিলেটের মাঝে দুরত্ব ৫২৯৫ কি:মি: >> এত দুরে যমযম কুপের উৎস কিভাবে থাকে একটু বাস্তবতা চিন্তা করে দেখেন
১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৯:৪৬
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: যমযম অর্থ সুপেয় বা সুমিষ্ট ঝর্ণা দ্বারার পানি । এর উৎস
আসলে কোথায় কোরআন কিতাব কয় ইব্রাহিম আ এর পুত্র
ইসমাইল আ এর জন্মক্ষনে তার পায়ের নিকটে তার মাতা হাজেরা
খাতুন যে পানির উৎস পেয়েছিল তাই ।
ইসলামের খলিফা উসমান গনি রা সাহাবাদের সুবিধার্থে কোপটি
কিনে নেন এবং খনন করেন । যা রুমা কূপ নামে পরিচিত ।
পরবর্তীতে বহু বছর পরে বাগদাদের খলিফা হারুনুর রশিদ হাজিদের সুবিধার্থে কূপটি উন্নত প্রযুক্তিতে পানির হাউজ বানিয়ে
স্থানে স্থানে পানি সেবা এবং বর্তমান আধুনিকতায় রুপ দেয় । এবং পরবর্তীতে সৌদির বাদশা গন একে আরও উন্নত হাউজে
রুপান্তরিত করেন । এখন আমি বললুম কেরামত আর আপনি
বুঝলেন কি । হাজি সাহেব যা মক্কার কুপে ছেড়েছিল এসে
বাংলাদেশে শাহজালাল রা এর অবিকল কুপে তাই খুজে পায়
এটা একটা কেরামত । অসম্ভব বলে আল্লাহর অলিদের ছোট
করা উচিত নয় ।
১৩| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:২৮
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: রেফারেন্স বলে হাজিদের পানীয় সুবিধার জন্য বাগদাদের গভর্নর বা
খলিফা হারুনুর রাশিদ এবং তার বিবি জুবেদা প্রচুর পয়সা খরচ
করে পানির হাউজ নির্মাণ করে । তা সুদুর আরব এয়েমেন মিশর
হয়ে ইরাক ইরান পর্যন্ত বিশ্রিত । এবং অবশ্যি তা মাটির নিচ
দিয়ে পাইপ লাইন এর মাধ্যমে প্রবাহিত ।
আরেকটি বিষয় কোরআনে বর্ণীত ঘটনা বাদশা জুলকার নাইন এবং খাজা খিজির আ বিশ্ব ভ্রমনে দীর্ঘ সময় অতিক্রান্ত করেন
এবং যা খুজছিলেন তা হল সঞ্জিবনি জল যা খেলে তার দীর্ঘায়ু লাভ হয় ।
বাদশা এবং খিজির আ দু দিকে ছুটলেন ওয়াদা যে আগে পাবে সে
যেন অপেক্ষা করে ।
অবশেষে ক্লান্ত খিজির আ পাথরের মধ্য বিশ্রাম করতে চাইলে
হটাত পিপাসিত হয়ে পাথর উল্টে দেখে যে অমৃত জল প্রবাহমান
তিনি তা থেকে কিঞ্চিত জল ভক্ষন করলেন এবং বাদশাকে খুজে
হতাশ হলেন তাকে আর সে পায়নি । এবং সেই ঝর্না দাঁরাও আর
কেহ খুজে পায়নি ।
আয়াত আল্লাহ যাকে খুশি তাকে অমৃত জল বা বেহেস্তের জল পান
করান । এখন শাহজালাল রা এর সময়ে যদি এ ধরনের পানির নহর থেকে থাকে এবং কালের গর্ভে বর্তমানে বিলিন সে নিয়ে মতবাদ অনেক কিন্তু ইতিহাস সত্য ।
১৪| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:০৫
নতুন বলেছেন: গুগুল আথে` একটু দেখেন... যমযম কুপ আর সিলেটের মাঝে দুরত্ব ৫২৯৫ কি:মি: >> এত দুরে যমযম কুপের উৎস কিভাবে থাকে একটু বাস্তবতা চিন্তা করে দেখেন
দুইটার মাঝে দুরুত্ব>>> ৫২৯৫ কিমি:- আর মাঝ খানে যে সাগর আছে... সেইখানে সবোচ্চো গভিরতা প্রায় ১১০০০ ফুট>>
এখন আপনি বলবেন গল্প যে যমযম কুপের উৎস সিলেটে কোন প্রমান ছাড়া...
আমি প্রমান দিলাম>> যে যমযমের দুরত্ব ৫২৯৫ কিমি ,,, আর মাঝে আছে সাগর যার গভিরতা ১১০০০ফুট....
"Zamzam Studies and Research Centre যারা যমযম নিয়া গবেষনা করে তারা বলে যে মক্কার কাছের এলাকা থেকেই যমযমের উৎপত্তি,,,,
তার পরেও যদি আপনি উপরের গল্প বিশ্বাস করেন ,,, তা হলে কি আর করা...
উপরের গল্পের কোন সত্যতা নাই.... সেটা সুধেই লোক মুখের গল্প... ঐসব গল্প দিয়ে ইসলামের মহাত্ব প্রচার করতে গেলে ইসলামকেই হাস্যকর করে তোলা হবে আর কিছু না...
১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৯:২৭
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: আল্লাহর ক্ষুত্রতের লিলা বুঝা কটি ন । তাপসি রাবেয়া বসরি এর
সম্মানে মক্কা শরিফ এগিয়ে এসেছিল ।
বরপির আব্দুল কাদির জিলানী রা এর নিকট ৭প্ত স্বর্গ এগিয়ে
এসেছিল ।
অলিরা স্বয়ং আল্লাহর বন্ধু , সময়ে আল্লাহর ক্ষুত্রত তাদের কত বড়
সাহায্য এবং ক্ষুত্রতি ফয়ছালা নিয়ে আসে সেথা কমজুর ইমানদার
দের ত বিশ্বাস না হওয়ার কথা ।
আল্লাহর ক্ষুত্রত আর যুক্তি এক হবে ক্যমনে
হযরত মাইন উদ্দিন চিশ্তি রা আয়না সাগরের সমস্ত পানিকে
তার ঘটিতে চলে আসার নির্দেশ দিলে সাগরের পানি এক বদনায় ডুকে যায় । বিশ্বাস হবে
আরও এমন বহু ঘটনা যা আল্লাহর ক্ষুত্রত
তবু তার ক্ষুত্রতি দয়ার শেষ নাই । বিশ্বাসে মুক্তি ।
১৫| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১০:০৮
নতুন বলেছেন: রাবেয়া বসরি এর
সম্মানে মক্কা শরিফ এগিয়ে এসেছিল ।
রাসুল সা: এর জন্য মক্কা এগিয়ে আসেনাই... তিনি শশ্বরীরেই মক্কা গিয়েছিলেন... ( কারন মক্কা কখনোই আগাইয়া আসে না... আসতে পারেনা )
বরপির আব্দুল কাদির জিলানী রা এর নিকট ৭প্ত স্বর্গ এগিয়ে
এসেছিল ।
হযরত মাইন উদ্দিন চিশ্তি রা আয়না সাগরের সমস্ত পানিকে
তার ঘটিতে চলে আসার নির্দেশ দিলে সাগরের পানি এক বদনায় ডুকে যায় ।
সরি ভাই আমার ভুল হইয়া গেছে..... আমি আপনাকে বুঝতে পারিনাই...
আপনি যেই লেবেলে পৌছে গেছেন সেই খান থেকে আপনাকে আমি ফেরাতে পারবোনা...
ক্ষমা করবেন আমাকে আপনার সময় নস্ট করার জন্য..
ভাল থাকবেন...
১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১২:২৬
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: ভুল কথা রাছুল সা কে এখানে টানলেন কেন তিনি আল্লাহর
রাছুল এবং দুস্ত তার সাথে দুনিয়ার আর কারও তুলনা নাই
আল্লাহ বলেন আলা নুরুম্মিন নুরি আলা কুল্লি সাইয়িন নুরি
মোহাম্মদ আমার নুর হইতে সৃষ্টি । তাকে পয়দা না করলে
কোন কিছুই পয়দা করতাম না ।
আমরা সত্য কে জানি এবং মানি তার হেদায়াত এবং নবীজীর রহমত হোক আমাদের জীবন চলার পাথেয় । আমিন
১৬| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১০:১৬
মুদ্দাকির বলেছেন: ভাই আপনার ব্লগিং না করলে হয় না???? কিছু মনে করবেন না। আসসালামু আলাইকুম
১৭| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১২:১৯
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: জানার আগ্রহ ভাল কিন্তু না বুঝে তর্ক বোকামি আমিও বোকা কেন
যে এসব লিখি / ধন্যবাদ
১৮| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১২ সকাল ১০:১৩
নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: ভুল কথা রাছুল সা কে এখানে টানলেন কেন তিনি আল্লাহর
রাছুল
রাসুলকে আনলাম এই জন্য যে....
রাসুল হেটে/উটে চড়ে মক্কায় গিয়েছিলৈা..... আল্লাহ তাকে মিরাজে নিয়েছিলৈা...
কিন্তু রাবেয়া বসরী/আব্দুল কাদির জিলানী এর জন্য মক্কা কাছে এসেছিলো... ৭বেহেস্ত চলে এসেছিলো....
এই গল্পগুলি কেন জানি মানায়না...
১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ১:৫১
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: গল্প নয় সত্য জেনে দেখ ভাল প্রবীণ লোকের নিকট অন্তত যারা
আউলিয়াদের শান শওকত সম্পরকে জানে ।
আর তাজকেরাতুল আউলিয়া বইটি সংগ্রহ করে পড়ার অনুরুদ
রাখছি প্লিজ অন্তত কিছুটা ধারনা জন্মাবে । সাথে থাকার জন্য
ধন্যবাদ
১৯| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ১২:৫৫
ওয়ান টু নাইন বলেছেন: পরিবেশ বন্ধু , শয়তান কখন দলিল মানেনা । ইব্লিশ নিজেই নিজের দলিল ।
১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ১:৪৪
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: আবার ফাজলামু বন্ধুগন
আমি টিক জায়গায় বরং তোমরা বিভ্রান্তিতে
২০| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ১২:১৭
ওয়ান টু নাইন বলেছেন: তাজকেরাতুল আউলিয়া বই এরা পড়বেনা ।
শয়তান এদের হক থেকে ফিরাইয়া রাখছে ।
এরা মালাউন রবি ঠাকুরের সব বিস্বাস করবে কিন্তু অলি আল্লাহদের এরা মানেনা ।
২২ শে ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:৪২
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: হক কথা বন্ধু
ধন্যবাদ
২১| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:৫৩
নীড় ~ বলেছেন: এক হয যাত্রি শাহ জালাল রা এর সমাধি তে এসে যমযম কুপের উৎস খুজে পান এবং পরীক্ষা মুলক ভাবে ঐ কুপে ১০০ স্বর্ণ মুদত্রা বেধে সেথা নিক্ষেপ করে হযে চলে যায় ।
হজে গিয়ে সেথা ৫০ টি স্বর্ণ মুদ্রা আবার যম যমে নিক্ষেপ করে । দেশে ফিরে আসে ।
১১ মাস পর আবার যমযম কুপে নেমে দেখে মক্কা থেকে নামাংকিত আশ্রি বা স্বর্ণ মুদ্রাগুলু অবিকল এখানে পাওয়া গেল
কি বাল ছাল লেখেন গানজা খায়া।
২২ শে ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৫৮
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: আবার ফাজলামু লেখকের সাথে ভদ্রতা বজায় রেখে প্রশ্ন করা
আদব । নয়ত বেয়াদবি ।
©somewhere in net ltd.
১|
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৯:০৩
জাহিদ গাছবাড়ী বলেছেন: kuthay pelen ?