নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

পরিবেশ বন্ধু *** আমি কবি হতে আসিনি , কবি হয়েই জন্ম নিয়েছি । ।\n

পরিবেশ বন্ধু

আমি এক ঐতিহাসিক নব সৃষ্টি / মুক্ত লিখি দুর্বার দৃষ্টি

পরিবেশ বন্ধু › বিস্তারিত পোস্টঃ

ইসলাম এবং তাত্ত্বিক আলোচনা , এখান থেকে যে কোন বিষয়ে প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে

১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:০৯

হে মুমিনগন তোমরা সম্পূর্ণ ভাবে ইসলামে দাখিল হও সুরা বাকারা ২০৭ /





আর শয়তানের পদাঙ্ক অনুসরণ করিওনা , নিশ্চয় শয়তান তোমাদের প্রকাশ্য শত্রু ।



যখন আদম আ কে সৃষ্টি করলেন ।আল্লাহর হুকুমে সব ফেরেস্তা

আদম আ এর সম্মানে সেজদা দিল ,শয়তান বিরুধিতা করল

আল্লাহর হুকুম না মানার কারনে আল্লাহু পাক শয়তান কে

শাস্তি দিলেন এবং দুযখের আগুনে শ্রিংখলিত করে রাখলেন ।



খালিকিচ্ছামাওয়াতি অয়াল আরদিন । আচ্ছালামু আচ্ছালাতু আলা

মান খানা নাবিয়াও অয়া আদামু বা মায়ে অয়াত্তিন ,



অর্থ নবীজীর মুখ নিশ্রিত বাণী / আল্লাহর ক্ষুদ্রতে আদম যখন কাদা

মাটি পানি মিশ্রিত তখনই আমি আল্লাহর রাছুল । হাদিস



আল্লাহু বাম পাজর থেকে হাওয়া আ কে সঙ্গিনী বানালেন ।

এবং বহু দিন যাবত বেহেস্তে বাস করতে লাগলেন । আল্লাহ আদম

আ কে বেহেস্তি সব কিছু জ্ঞান শিক্ষা দিলেন যা ফেরেস্তাগন পর্যন্ত

জান তনা । আদম আ কে নিষেধ দিলেন সবস্থানে যাইও কিন্তু

নিষিদ্ধ গন্দম ফল ভক্ষন করনা ।



বস্তুত শয়তান আদম আ কে প্রলোভনে নিয়ে নিষিদ্ধ ফল খাওয়ালেন ।সাথে সাথে আল্লাহ পাক আদম আ ও হাওয়া আ কে

বেহেস্ত হতে দুনিয়ায় নামিয়ে দিলেন ।



শত শত বছর আদম আ ও হাওয়া আ আল্লাহর দরবারে ভুলের

জন্য কাদলেন । ৩৬০ বছর পর আরাফাতের ময়দানে তারা মিলিত

হলেন এবং মুনাজাত করতে লাগলেন

হে আমার সৃষ্টি কর্তা আরশ মহল্লায় তোমার নামের পাশে যার নাম

মোহাম্মাদ তার খাতিরে আমাদের ক্ষমা করুণ । আল্লাহ পাক তাদের দোয়া কবুল করলেন বললেন দুনিয়ায় বাস করতে থাক এবং আমাকে সরণ কর নিশ্চয় তোমাদের প্রভু অতি ক্ষমা শীল ।



আদম আ এর বংশ বৃদ্ধি হতে লাগল , শয়তান দুনিয়ায় আসার

আগে আবার আল্লাহর নিকট ক্ষমা চাইলেন । আল্লাহ ক্ষমা মঞ্জুর

করেনি শয়তান হতাশ হয়ে বলেন প্রভু আমি চির জাহান্নামি তাহলে

আমাকে ভিন্ন শক্তি দাও ।



সেকেন্ডে সব স্থানে যাতায়াত , দিলাম । সব জিব জন্তুর আকার

ধারন ,দিলাম । সব মানুষের রগে রগে বিছরন / দিলাম । কিন্তু

অহে শয়তান আমার প্রক্রিত ইমানদার গনের চুল পরিমাণ

ক্ষতি করার ক্ষমতা তোর নাই ।যারা তোর পথ অনুসরণ

করবে তারাই জাহান্নামী ।



আল্লাহু এবং তার রাছুলের বাণী আমরা মানি তাহলেই আমাদের

ইমান ইসলাম /মুক্তি আসবে । আলোচনা কোরআন ও হাদিস

ভিত্তিক যার কোন সন্দেহ নাই । আল্লাহ আমাদের হেদায়াত দিন

রাছুল আমাদের রহমত দিন । মদিনায় লক্ষ কোটি দরূদ ছালাম



ছালাতুনিয়া রাছুলুল্লাহ আলাইকুম

ছালামুনিয়া হাবিব আল্লা আলাই কুম



আসলে ইমান রুহে কোরআন মগজেদিন

হাস্তে হুব্বে রাহমাতুল্লিল আলামিন ।



অর্থ ইমানের মুল কোরআনের রুহ দিনের মগজ

তিনি যিনি সমস্ত জগতের রহমত । আল্লাহর দুস্ত নবী পাক হজরত

মোহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহে অয়াচ্ছাল্লাম ।









মাসুদ রান৮২ বলেছেন: ফ্যেত্না ইসলামে নিষিদ্ধ ।





মুহাম্মদ আসাদুল্লাহ্ বলেছেন: ইন্টারনেট কি হালাল?





মাসুদ রান৮২ বলেছেন: আমরা যা বুঝি ইন্টারনেট এর বাংলা উন্নত যুগাযুগ ব্যবস্থা ,

আল্লাহ পাক বলেন তোমরা যা ভাল তাতে অগ্রসর হও এবং মন্দ

কাজ বর্জন কর ।



ইন্টারনেট তো খারাপ নয় বরং যাদের মাধ্যমে ইন্টারনেট টা দূষিত হয় এমন মন্তব্য খারাপ ছবি / বিকৃত মানসিকতার অসৎ

উদ্দ্যশ্য প্রনিত লেখা প্রভৃতি থেকে মুক্ত রাখলে খারাপ হবে কেন ।

বিজ্ঞান ত আল্লাহর দান

হাদিস আমার অনুগ্রহ /বা রহমত ছাড়া কারও কোন কিছু করা সম্ভব নয় ।

এত এব ভাল চিন্তা চেতনায় যা করা হয় আল্লাহ তার সাহায্য কারি ।





এক্সট্রাটেরেস্ট্রিয়াল স্বর্ণা বলেছেন: কেমন আছেন ?

মাসুদ রান৮২ বলেছেন: ভাল তবে বেশি নয়

যেমন সচল হইনি ক্কয় ।





সেলিম জাহাঙ্গীর বলেছেন: মাসুদ রান৮২ এখন আপনার লিখা নিয়ে আমি যদি সমালোচনা করি তাহলে

আমারা নামাজে বৈঠকে দর্রুদ পড়িঃ

আল্লাহুমা সাল্লি আলা মুহাম্মাদিন ওয়া আলা আলি মুহাম্মাদিন কামা সাল্লায়তালা আলা ইব্রাহিমা ওয়া আলা আলি ইব্রাহিমা ইন্নাকা হামিদুম্ মাজিদ। আল্লাহুম্মা বারিক আলা মুহাম্মাদিন ওয়া আলা আলি মুহাম্মাদিন কামা বারাকতা আলা ইব্রাহিমা ওয়া আলা আলি ইব্রাহিমা ইন্নাকা হামিদুম্ মাজিদ।



অর্থঃ হে আল্লাহ্! তুমি মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলায়েহে ওয়া সাল্লাম ও তাঁর বংশধরগণের ওপর আশিস বর্ষণ করো, যেভাবে তুমি ইব্রাহিম ও তাঁর বংশধরগণের ওপর আশিস বর্ষন করেছিলে। নিশ্চয় তুমি মহাপ্রশংসিত মহামর্যাদাবান। হে আল্লা ! তুমি মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলায়েহে ওয়া সাল্লাম এবং তাঁর বংশধরগণের ওপর কল্যাণ বর্ষন করো, যেভাবে তুমি ইব্রাহিম ও তাঁর বংশধরগণের ওপর কল্যাণ। নিশ্চয় তুমি মহাপ্রশংসিত মহা মর্যাদাবান।



উপরের এই দরুদ শরিফের বাংলাটা ভালো করে দেখুন মুহাম্মাদ (সাঃ) শ্রেষ্ট নাকি ইব্রাহিম শ্রেষ্ট? এই দরুদে আল্লাহ স্পষ্ট বলছে ইব্রাহিম শ্রেষ্ট। মুহাম্মাদ (সাঃ) ইব্রাহিমের শ্রেষ্টত্ত্ব চাচ্ছেন। তাহলে আপনি আমি কেন মুহাম্মাদকে শ্রেষ্ট বলছি



সূরা ইমরান ৩:১৪৪ আয়াত

وَمَا مُحَمَّدٌ إِلاَّ رَسُولٌ قَدْ خَلَتْ مِن قَبْلِهِ الرُّسُلُ أَفَإِن مَّاتَ أَوْ قُتِلَ انقَلَبْتُمْ عَلَى أَعْقَابِكُمْ وَمَن

يَنقَلِبْ عَلَىَ عَقِبَيْهِ فَلَن يَضُرَّ اللّهَ شَيْئًا وَسَيَجْزِي اللّهُ الشَّاكِرِينَ

অর্থঃ আর মুহাম্মদ একজন রসূল বৈ তো নয়! তাঁর পূর্বেও বহু রসূল অতিবাহিত হয়ে গেছেন। তাহলে কি তিনি যদি মৃত্যুবরণ করেন অথবা নিহত হন, তবে তোমরা পশ্চাদপসরণ করবে?



সূরা কাহফ্ ১৮:৫৬ আয়াতঃ

وَمَا نُرْسِلُ الْمُرْسَلِينَ إِلَّا مُبَشِّرِينَ وَمُنذِرِينَ وَيُجَادِلُ الَّذِينَ كَفَرُوا بِالْبَاطِلِ لِيُدْحِضُوا بِهِ الْحَقَّ وَاتَّخَذُوا آيَاتِي وَمَا أُنذِرُوا هُزُوًا

অর্থঃ আমি রাসূলগনকে সুসংবাদ দাতা ও ভয় প্রদর্শন কারীরূপেই প্রেরণ করি এবং কাফেররাই মিথ্যা অবলম্বনে বিতর্ক করে, তা দ্বারা সত্যকে ব্যর্থ করে দেয়ার উদ্দেশে এবং তারা আমার নিদর্শনাবলীও যদ্বারা তাদেরকে ভয় প্রদর্শন করা হয়, সেগুলোকে ঠাট্টারূপে গ্রহণ করে ।



সূরা বনী ইসরাঈল ১৭:১০৫ আয়াতঃ

وَبِالْحَقِّ أَنزَلْنَاهُ وَبِالْحَقِّ نَزَلَ وَمَا أَرْسَلْنَاكَ إِلاَّ مُبَشِّرًا وَنَذِيرًا

অর্থঃ আমি সত্যসহ এ কোরআন নাযিল করেছি এবং সত্য সহ এটা নাযিল হয়েছে। আমি তো আপনাকে শুধু সুসংবাদাতা ও ভয়প্রদর্শক করেই প্রেরণ করেছি।



সূরা হাজ্জ্ব ২২:৪৯ আয়অতঃ

قُلْ يَا أَيُّهَا النَّاسُ إِنَّمَا أَنَا لَكُمْ نَذِيرٌ مُّبِينٌ

অর্থঃ বলুনঃ হে লোক সকল! আমি তো তোমাদের জন্যে স্পষ্ট ভাষায় সতর্ককারী।



সূরা আল আনকাবুত ২৯:৫০ আয়াতঃ

الْآيَاتُ عِندَ اللَّهِ وَإِنَّمَا أَنَا نَذِيرٌ مُّبِينٌ

অর্থঃ বলুন, নিদর্শন তো আল্লাহর ইচ্ছাধীন। আমি তো একজন সুস্পষ্ট সতর্ককারী মাত্র।



সূরা আল আহযাব ৩৩:৪০-৪৫ আয়াত

مَّا كَانَ مُحَمَّدٌ أَبَا أَحَدٍ مِّن رِّجَالِكُمْ وَلَكِن رَّسُولَ اللَّهِ وَخَاتَمَ النَّبِيِّينَ وَكَانَ اللَّهُ بِكُلِّ شَيْءٍ عَلِيمًا

অর্থঃ মুহাম্মদ তোমাদের কোন ব্যক্তির পিতা নন; বরং তিনি আল্লাহর রাসূল, নবীদের শেষ । আল্লাহ সব বিষয়ে জ্ঞাত।

يَا أَيُّهَا النَّبِيُّ إِنَّا أَرْسَلْنَاكَ شَاهِدًا وَمُبَشِّرًا وَنَذِيرًا

অর্থঃ হে নবী! আমি আপনাকে সাক্ষী, সুসংবাদ দাতা ও সতর্ককারীরূপে প্রেরণ করেছি।



সূরা ফাতির ৩৫:২৩-২৪

إِنْ أَنتَ إِلَّا نَذِيرٌ

অর্থঃ আপনি তো কেবল একজন সতর্ককারী।

إِنَّا أَرْسَلْنَاكَ بِالْحَقِّ بَشِيرًا وَنَذِيرًا وَإِن مِّنْ أُمَّةٍ إِلَّا خلَا فِيهَا نَذِيرٌ

অর্থঃআমি আপনাকে সত্যধর্মসহ পাঠিয়েছি সংবাদদাতা ও সতর্ককারীরূপে। এমন কোন সম্প্রদায় নেই যাতে সতর্ককারী আসেনি।



সূরা ইয়াসীন ৩৬:৩৬ আয়াতঃ

لِتُنذِرَ قَوْمًا مَّا أُنذِرَ آبَاؤُهُمْ فَهُمْ غَافِلُونَ

অর্থঃ যাতে আপনি এমন এক জাতিকে সতর্ক করেন, যাদের পূর্ব পুরুষগণকেও সতর্ক করা হয়নি। ফলে তারা গাফেল।



সূরা ছোয়াদ ৩৮:৪ আয়াতঃ

وَعَجِبُوا أَن جَاءهُم مُّنذِرٌ مِّنْهُمْ وَقَالَ الْكَافِرُونَ هَذَا سَاحِرٌ كَذَّابٌ

অর্থঃ তারা বিস্ময়বোধ করে যে, তাদেরই কাছে তাদের মধ্যে থেকে একজন সতর্ককারী আগমন করেছেন। আর কাফেররা বলে এ-তো এক মিথ্যাচারী যাদুকর।



সূরা ক্বাফ ৫০:২আয়াতঃ

بَلْ عَجِبُوا أَن جَاءهُمْ مُنذِرٌ مِّنْهُمْ فَقَالَ الْكَافِرُونَ هَذَا شَيْءٌ عَجِيبٌ

অর্থঃ বরং তারা তাদের মধ্য থেকেই একজন ভয় প্রদর্শনকারী আগমন করেছে দেখে বিস্ময় বোধ করে। অতঃপর কাফেররা বলেঃ এটা আশ্চর্যের ব্যাপার।



সূরা আয-যারিয়াত ৫১:৫১ আয়াতঃ

وَلَا تَجْعَلُوا مَعَ اللَّهِ إِلَهًا آخَرَ إِنِّي لَكُم مِّنْهُ نَذِيرٌ مُّبِينٌ

অর্থঃ তোমরা আল্লাহর সাথে কোন উপাস্য সাব্যস্ত করো না। আমি তাঁর পক্ষ থেকে তোমাদের জন্য সুস্পষ্ট সতর্ককারী।



সূরা আল মুলক ৬৭:২৬ আয়াতঃ

قُلْ إِنَّمَا الْعِلْمُ عِندَ اللَّهِ وَإِنَّمَا أَنَا نَذِيرٌ مُّبِينٌ

অর্থঃ বলুন, এর জ্ঞান আল্লাহ তা’আলার কাছেই আছে। আমি তো কেবল প্রকাশ্য সতর্ককারী।



সূরা হা-মীম সেজদাহ ৪১:৪৩ আয়াতঃ

مَا يُقَالُ لَكَ إِلَّا مَا قَدْ قِيلَ لِلرُّسُلِ مِن قَبْلِكَ إِنَّ رَبَّكَ لَذُو مَغْفِرَةٍ وَذُو عِقَابٍ أَلِيمٍ

অর্থঃআপনাকে তো তাই বলা হয়, যা বলা হত পূর্ববর্তী রসূলগনকে। নিশ্চয় আপনার পালনকর্তার কাছে রয়েছে ক্ষমা এবং রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি।



সূরা আল আহক্বাফ ৪৬:৯ আয়াতঃ

قُلْ مَا كُنتُ بِدْعًا مِّنْ الرُّسُلِ وَمَا أَدْرِي مَا يُفْعَلُ بِي وَلَا بِكُمْ إِنْ أَتَّبِعُ إِلَّا مَا يُوحَى إِلَيَّ وَمَا أَنَا إِلَّا نَذِيرٌ مُّبِينٌ

অর্থঃবলুন, আমি তো কোন নতুন রসূল নই। আমি জানি না, আমার ও তোমাদের সাথে কি ব্যবহার করা হবে। আমি কেবল তারই অনুসরণ করি, যা আমার প্রতি ওহী করা হয়। আমি স্পষ্ট সতর্ক কারী বৈ নই।



সূরা নাহল ১৬:৩৫ আয়াতঃ

وَقَالَ الَّذِينَ أَشْرَكُواْ لَوْ شَاء اللّهُ مَا عَبَدْنَا مِن دُونِهِ مِن شَيْءٍ نَّحْنُ وَلا آبَاؤُنَا وَلاَ حَرَّمْنَا مِن دُونِهِ مِن شَيْءٍ كَذَلِكَ فَعَلَ الَّذِينَ مِن قَبْلِهِمْ فَهَلْ عَلَى الرُّسُلِ إِلاَّ الْبَلاغُ الْمُبِينُ

অর্থঃমুশরিকরা বললঃ যদি আল্লাহ চাইতেন, তবে আমরা তাঁকে ছাড়া কারও এবাদত করতাম না এবং আমাদের পিতৃপুরুষেরাও করত না এবং তাঁর নির্দেশ ছাড়া কোন বস্তুই আমরা হারাম করতাম না। তাদের পূর্ববর্তীরা এমনই করেছে। রাসূলের দায়িত্ব তো শুধুমাত্র সুস্পষ্ট বাণী পৌছিয়ে দেয়া।



সূরা আল আনকাবুত ২৯:১৮ আয়াতঃ

وَإِن تُكَذِّبُوا فَقَدْ كَذَّبَ أُمَمٌ مِّن قَبْلِكُمْ وَمَا عَلَى الرَّسُولِ إِلَّا الْبَلَاغُ الْمُبِينُ

অর্থঃ তোমরা যদি মিথ্যাবাদী বল, তবে তোমাদের পূর্ববর্তীরাও তো মিথ্যাবাদী বলেছে। স্পষ্টভাবে পয়গাম পৌছে দেয়াই তো রসূলের দায়িত্ব।



সূরা আশ-শুরা ৪২:৭আয়াতঃ

وَكَذَلِكَ أَوْحَيْنَا إِلَيْكَ قُرْآنًا عَرَبِيًّا لِّتُنذِرَ أُمَّ الْقُرَى وَمَنْ حَوْلَهَا وَتُنذِرَ يَوْمَ الْجَمْعِ لَا رَيْبَ فِيهِ فَرِيقٌ فِي الْجَنَّةِ وَفَرِيقٌ فِي السَّعِيرِ

অর্থঃএমনি ভাবে আমি আপনার প্রতি আরবী ভাষায় কোরআন নাযিল করেছি, যাতে আপনি মক্কা ও তার আশ-পাশের লোকদের সতর্ক করেন এবং সতর্ক করেন সমাবেশের দিন সম্পর্কে,

সূরা নমল ২৭:৭৫ আয়াতে বলেছেনঃ

وَمَا مِنْ غَائِبَةٍ فِي السَّمَاء وَالْأَرْضِ إِلَّا فِي كِتَابٍ مُّبِينٍ

অর্থঃআকাশে ও পৃথিবীতে এমন কোন গোপন ভেদ নেই, যা সুস্পষ্ট কিতাবে না আছে ।

মাসুদ রান৮২ বলেছেন: সেলিম আমি কাউকে কাফের মুস্রেক ডাকি নাই

আল্লাহ পাকের ঘোষণা আর যদি তোমরা সন্দিহান হও , আমার খাছ বান্ধার দুস্তেরবা নবীজীর উপর নাজিল অবধারিত কিতাবে

তবে তোমরা অনুরূপ একটি সুরা রচনা কর ,তোমাদের সঙ্গী যারা খোদা হইতে পৃথক । যদি তোমরা সত্য বাদি হও , অনন্তর যদি তোমরা তাহা করিতে না পার এবং তোমরা কখনও তাহা করিতে পারবেনা । তবে তোমরা আত্ত রক্ষা করিও দুযখ হইতে

যাহার খোরাক বা খাদ্য হবে অবিশ্বাসী মানুষ ও কাফের । সুরা বাকারা আয়াত ২২/২৩।২৪।

আল্লাহই অবিশ্বাসীদের কাফের ডাকিয়াছে । যদি মুসলমান হন

তওবা করুন আর যদি বিধর্মী হন তাহলে চাপা বাজি বন্ধ করে

বিভ্রান্তি থেকে দূরে থাকুন । আল্লাহ অবশ্যই বিভ্রান্তি কারিদের পছন্দ করেন না ।

মাসুদ রান৮২ বলেছেন: হাদিস ৩ প্রকার কউলি /ফিলি /ও তাক্রিরি

অর্থ নবীজীর পবিত্র জবান মুবারক থেকে যা প্রকাশ তা ।তার কর্ম ও

মহান জীবন আদর্শ এবং উপদেশ সমূহ প্রভৃতির বিশাল সংকলন

বা কিতাব গ্রন্থ কে হাদিস নামকরনে ডাকা হয় ।

ইয়াজিদ , আবু সুফিয়ান , আবুজাহেল প্রমুখের কথা বার্তা কখনও কম্মিন কালেও হাদিস হতে পারেনা এসব দাজ্জালি যুক্তি পরিহার করুন সত্যকে হ্রদয়ে স্থান দিন আল্লাহ অবশ্যই তওবা কবুল কারি ও ক্ষমাশীল । আমিন







মাসুদ রান৮২ বলেছেন: সেলিম তোমাকে সাবধান । সারা বিশ্বে আরবি ও মুসলিম বিশ্ব

বিদ্যালয়ে দাখিল থেকে ফাজিল পর্যন্ত হাদিসের বহু সাবজেক্ট

রয়েছে ।



আলেম গন মুফতি মাওলানা গন এইসব বিষয়ে বিয়ে এম এ পাশ করে তোমার হাদিস সম্পর্কে ভ্রান্ত নীতি ,খোঁড়া যুক্তি অদের দৃষ্টি আকর্ষণ হলে মুসলমান শিক্ষার্থীরা মাটে নেমে

আসবে



নবীজীকে অবমাননা করার জন্য বেদিনেরা উটে পড়ে লেগেছে

তুমিও তাদের একজন ।খবর দার অরা পাইলে উগ্র হইয়া তোমার কি যে দশা করে জানিনে তুমি আমার ব্লগে আর লিখনা

বহু অভিযোগ জমা হয়েছে , আবারও সাবধান ।







হাদীস না মানার জন্য আপনি আমাকে বেদিন বলেছেন!!

আমি কোরআন মানি, তার মানে আল্লাহকে মানি। আমি যদি কোরআন মানি তাহলে এমনিতেয় রাসুলকে মানা হয়ে যায়। কেন? কোরআন বাদ দিয়ে? ধর্মে নানান ফেকাহ্ এসেছে এই হাদীস থেকে।

১। ঈশা (আঃ) এর উম্মতদের হাদীস গ্রন্থের নাম কি?

২।ইব্রাহীম (আঃ) এর উম্মতদের হাদীস গ্রন্থের নাম কি?

৩। ইসমাইল (আঃ) এর উম্মতদের হাদীস গ্রন্থের নাম কি?

৪। ঈশাহাক (আঃ) এর উম্মতদের হাদীস গ্রন্থের নাম কি?

৫। ইদ্রীশ (আঃ) এর উম্মতদের হাদীস গ্রন্থের নাম কি?

৬। ইয়াকুব (আঃ) এর উম্মতদের হাদীস গ্রন্থের নাম কি?

৭। ইউসুফ (আঃ) এর উম্মতদের হাদীস গ্রন্থের নাম কি?

এই নবীগুলির উম্মতদের হাদীসের নাম বলুন। তারা হাদীস ছাড়া চলতে পারলে আপনি আমি মুল গ্রন্থ নিয়ে কেন চলতে পারবো না।

তবে কি উম্মত হিসাবে আমরা খুব দূর্বল? প্লিজ উত্তর দিবেন।



মাসুদ রান৮২ বলেছেন: হাদিস সংগ্রহ বা মাত্রাসা শিক্ষা ইহুদিরা /মিশনারিরা করবে কেন?



নবীজী ১ম মসজিদে নব্বি তে ইসলামী শিক্ষা চালু করেছিলেন ।

আর কুরাইশ ও বেদিন দের বিরুদ্ধে বদরের যুদ্ধে বহু সংখ্যক

মক্কার কাফের মুস্রেক মদিনায় নবীজীর নিকট বন্ধি হয়েছিলেন । তাদের মধ্য অনেকেই মুসলমান হয়ে যায় আর অনেকেই

মুক্তিপনের মাধ্যমে ছাড়া পায় / যারা মুক্তি পন দিতেসাধ্য নেই

নবীজী একটি ইসলামী মাত্রাসা শিক্ষা চালু করে নবীজীর নির্দেশ অনুযায়ি তারা বিনা বেতনে মদিনার অনেক মূর্খ সাহাবা

ও শিশুদের পড়াতেন ।আর এভাবেই তাদের মুক্তি পন আদায়

হত । তখনকার সময়ে মক্কার কুরাইশ আরব গন পৃথিবীর মধ্য

শিক্ষা দিক্ষায় এগিয়ে ছিলেন ।



পরে আরও মাত্রাসা চালু হয় । ইসলামের প্রধান ৪ খলিফা

হজরত আবু বকর বা , হজরত উমর ফারুক রা , হজরত উসমান রা হজরত আলী রা তাদের সময়ে ইসলামের ব্যপকতা

উজ্জলতা সারা দুনিয়ায় ছড়িয়ে পড়ে এবং বিভিন্ন দেশে প্রদেশে

ইসলামি শিক্ষা ব্যবস্থা মক্তব মাত্রাসা চালু করেন ।



পরে সাহাবা যুগের অবসান আসে তাদের আওলাদ তাবে তাবেয়িন ইমাম গনের যুগ এইসময় বিশিষ্ট জ্ঞানি গুনি গন

হাদিস সংগ্রহের তাগিদ ও মক্তব মাত্রাসায় ছড়ানো তা একত্র

করেন । তাদের মধ্য অন্যতম ছিলেন , ইমাম বুখারি রা ,ইমাম তিরমিজ কারি রা , ইমাম মুসলিম হাস নাত রা , ইমাম আবুনছর নাসায়ি রা আবুল ফজল মেসকাতি রা । আসলে হাদিস নবীজীর বানী কিন্তু গ্রন্সথ বা বই আকারে যারা সংগ্রাহক

তাদের নামে রাখা হয় ।

এভাবেই মাত্রাসা শিক্ষা ও নির্ভুল কোরআন হাদিস সংরক্ষিত হয় । যা তিল পরিমাণ সন্দেহ করাও পাপ । আল্লাহু বুঝার রহমত দিন ।





মাসুদ রান৮২ বলেছেন: নবী রাছুল গনের উপর আল্লাহ প্রদত্ত ১০৪ কানা কিতাব

নাযিল হয় । এর মধ্য প্রধান ৪ টি । ইশা আ এর কিতাব ইঞ্জিল শরিফ । আমরা আল্লাহ প্রদত্তসকল কিতাবের ওপর বিশ্বাস

স্থাপন রাখি । কিন্তু বিভিন্ন জাতি বিভিন্ন গোত্র যদি প্রকৃত ভাবে

তাদের আদি কিতাব সমূহ সংরক্ষণ করতে না পারে , সে দুষ কাকে দেওয়া যায় । আবার প্রমানিত আলাহ পাক কোন এক

রেওয়াতে উল্লেখ করেন । আমার মনোনীত ধর্মই ইসলাম এবং কোরআন নাজিলের সাথে সাথে অন্যান্য কিতাব সমুহের অস্তিত্ত বিলিন হয়ে যাবে ।যারা এই কিতাবকে ধরে রাখবে তারাই সফলকাম ।



বস্তুত কিয়ামত অবধি কোরআনের হেফাজত আমার ।

আর একটি কথা জানা দরকার আদম আ থেকে

অধ্যবধি পর্যন্ত সকল নবী রাছুল ফকির সাধু রাজা বাদশা

কবি বিজ্ঞানি দার্শনিক ও জ্ঞানি গুনি দের জীবন কাহিনি

যুগে যুগে ইতিহাসে ও বই পত্তরে সংরক্ষণ আছে ।



সেথা আমাদের নবীজীর ইতিহাস কেন থাকবেনা । নবি জীবনীই তো হাদিস ।









জ্ঞানি হও

আল্লাহ বলেন পৃথিবীর সব সাগরের পানি যদি কালি হয়

আর বৃক্ষ দ্বারা যদি কলম বানানো হয় ,তাইলে এইরুপ সাগরের

কালি ৭ বার নিঃশেষ হবে তবুও আমার মহত্তের শেষ পাবেনা ।

ছুব হান আল্লাহ









মাসুদ রান৮২ বলেছেন: হযরত উমর ফারুক রা কে নিয়ে হাদিস সংকলনের যে বিষয় টি

মিথ্যা অপব্যক্ষা দিলে সেটা কোথায় ফেলে জ্ঞানি তাপস লিংক

যোগ কর / সত্যটা না পাইলে তোমার আর একটি প্রস্নের উত্তর

দেওয়া হবেনা ।





সেলিম জাহাঙ্গীর বলেছেন: মাসুদ রান৮২ আপনি বলেছেঃ হযরত উমর ফারুক রা কে নিয়ে হাদিস সংকলনের যে বিষয় টি মিথ্যা অপব্যক্ষা দিলে সেটা কোথায় ফেলে জ্ঞানি তাপস লিংক যোগ কর



সূত্র দিলাম পালে বাজার থেকে বই কিনে পড়ে দেখবেন।

(সূত্র-হাদিছ সংকলনের ইতিহাস; মু: আ: রহিম; ১ম সংস্করণ, সলামিক ফাউন্ডেশন; ৬ষ্ঠ প্রকাশ, পৃ: ২৯০-৩০০, খায়রূন প্রকাশনী;, পৃ: ২৯০ ও কোরান বনাম শরিয়ত)



এবার আমার উত্তর গুলো দিবেন প্লিজ,

মাসুদ রান৮২ বলেছেন: সেলিম কথা হাল্কা ভাবে নিওনা । মুসলমানগণ মসজিদে শুক্রবারে

খুতবা পাঁট করে । নামায যেমন ফরজ ,খুতবা শ্রবন অয়াজিব

ফরজের পরেই অয়াজিবের স্থান ।



খুতবা ১ অন্যান্য নবীদের উপর নিজ নিজ উম্মতের কালমা কি ছিল ।

আদম আ এর উম্মত বলত লাইলাহা ইল্লাল্লাহু আদামু সাফিউল্লা ।নুহ আ এর উম্মত বলত লাইলাহা ইল্লাল্লাহু নুহ নাবিউল্লা

ইভ্রাহিম আএর উম্মত লাইলাহা ইল্লাল্লাহু ইব্রাহিম খলিলুল্লাহ

মুসা আ এর উম্মত বলত লাইলাহা ইল্লাল্লাহু মুসা কালিমুল্লা

ঈশা আ এর উম্মত বলত লাইলাহা ইল্লাল্লাহু ঈশা রুহুল্লাহু



আর সকল নবীদের কলমা ছিল লাইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাছুলুল্লাহ ।

শেষ বিচারে সব নবী গন বলবে ইয়া রাব্বি নাফছি হে আল্লাহ আমাকে বাচাও ।

শুধু হজরত মোহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলায়হেওয়াচ্ছাল্লাম বলবে

ইয়া রাব্বি হাব্লি উম্মতি

হে আল্লাহ আমার উম্মত কে বাচাও , এজন্য ঈসা আ আমাদের

নবীর উম্মত হয়ার জন্য আবেদন করলে জিন্দা আসমানে উটিয়ে ছিলেন এবং কিয়ামতের পূর্বে তার উম্মত হিসাবে আসবেন ।

লিঙ্ক দেখ খুতবা







সূরা নিসা ৪:১৩৬ আয়াতঃ

يَا أَيُّهَا الَّذِينَ آمَنُواْ آمِنُواْ بِاللّهِ وَرَسُولِهِ وَالْكِتَابِ الَّذِي نَزَّلَ عَلَى رَسُولِهِ وَالْكِتَابِ الَّذِيَ أَنزَلَ مِن قَبْلُ وَمَن يَكْفُرْ بِاللّهِ وَمَلاَئِكَتِهِ وَكُتُبِهِ وَرُسُلِهِ وَالْيَوْمِ الآخِرِ فَقَدْ ضَلَّ ضَلاَلاً بَعِيدًا

অর্থঃ হে ঈমানদারগণ, আল্লাহর উপর পরিপূর্ণ বিশ্বাস স্থাপন কর এবং বিশ্বাস স্থাপন কর তাঁর রসূলও তাঁর কিতাবের উপর, যা তিনি নাযিল করেছেন স্বীয় রসূলের উপর এবং সেসমস্ত কিতাবের উপর, যেগুলো নাযিল করা হয়েছিল ইতিপূর্বে। যে আল্লাহর উপর, তাঁর ফেরেশতাদের উপর, তাঁর কিতাব সমূহের উপর এবং রসূলগণের উপর ও কিয়ামতদিনের উপর বিশ্বাস করবে না, সে পথভ্রষ্ট ।









২২. ০৮ ই অক্টোবর, ২০১২ রাত ১:৪৩

মাসুদ রান৮২ বলেছেন: পার্থক্য আমার নয় আল্লাহ পাকের । হযরত মোহাম্মদ সা কে

আল্লাহ পাক সব কিতাবে নবীদের নবী রাছুল গনের রাছুল

এবং আওয়াল আখের যাহের বাতেন ও শাফায়াতের কাণ্ডার

হিসাবে উল্ল্যখ করেছেন ।





মাসুদ রান৮২ বলেছেন: সেলিম তোমার সম্পর্কে আমার ভাল জানা হয়ে গেছে । তুমার

নেতা একটা ভণ্ড এবং নিজেই নবী দাবিদার । খবরদার

বেঈমান মুস্রেক থেকে যদি সুদ্ধ হও সমাজে এস নয়ত দূরে থাকাই

ভাল । আর আমার সাথে তোমার ইসলাম সম্পর্কে আলোচনা করা উচিত নয় ।



সূরা নিসা ৪:১৩৬ আয়াতঃ

يَا أَيُّهَا الَّذِينَ آمَنُواْ آمِنُواْ بِاللّهِ وَرَسُولِهِ وَالْكِتَابِ الَّذِي نَزَّلَ عَلَى رَسُولِهِ وَالْكِتَابِ الَّذِيَ أَنزَلَ مِن قَبْلُ وَمَن يَكْفُرْ بِاللّهِ وَمَلاَئِكَتِهِ وَكُتُبِهِ وَرُسُلِهِ وَالْيَوْمِ الآخِرِ فَقَدْ ضَلَّ ضَلاَلاً بَعِيدًا

অর্থঃ হে ঈমানদারগণ, আল্লাহর উপর পরিপূর্ণ বিশ্বাস স্থাপন কর এবং বিশ্বাস স্থাপন কর তাঁর রসূলও তাঁর কিতাবের উপর,





পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: সেলিম ভয় পেওনা , তোমার জানার আগ্রহ কে আমি শ্রদ্ধা জানাই ।

যখন আল্লাই আল্লাহ আর কিছু নাই তখন তার নিজ নুর হতে

সৃষ্টি করলেন মুহাম্মদ ,

মুহাম্মদ ডাকলেন আল্লাহ । কারন আল্লাহ তার নিজ নাম নিজে

ডাকতে পারেনা ।

এজন্য মুহাম্মদ সা এর সাথে সৃষ্টি জগতে আর কারও তুলনা চলেনা ।

বুঝলে জ্ঞান সামান্যতে হয় পাকা

না বুঝলে মাথায় ঝাঁকা ।



পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবি সা উদযাপন একসাথে বিশ্বের

৫০ টির অধিক দেশে রাসটিয় মর্যাদায় পালিত হবে যথাযোগ্য তাজিমের সাথে ।



[সয়ং ইসলাম সয়ং ঈমান উম্মতের কাণ্ডার নুর নবী

হযরত মোহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহেওয়াছাল্লাম

এর বেলাদত শরিফ ১২ই রবিউল আওয়াল উদযাপন

উপলক্ষে তার মহান শানে ]



এম , জি আর , মাসুদ রানা ।

কবি ও ইসলামী গবেষক





ঈদে আজম ঈদে মিলাদুন্নবি সা সকল ঈদের সেরা

আনন্দ উৎসবে দরুদ ছালাম জানায় সকল ফেরেস্তারা

বৃক্ষলতা জীব সমষ্টি যত কুল মাখলুকাত

ভেজে দরুদ ঐ মদিনায় পাইতে রহমত

জিন্দা নবী দয়ার সাগর সয়ং খোদার দান

কোরআনে গাইলেন তিনি সেই নবীজীর শান মান

আদেশ দিলেন তিনি মানব কে তারে ভালবাস

পুন্য পথের ঈমান রত্ন রাছুলুল্লাহ মুক্তি লাভে এস

খোদাকে পাওয়া তারি মাঝে চেনা সহজ বানী

সেই রহমতের সওদা করি এস মুমিন মোহাম্মাদ সা কে চিনি ।

তিনি কত পুন্যময় সব নবীদের সেরা

ছালাম ভেজে সয়ং মাবুদ মদিনা মনোয়ারা ।

ইসলামেরই নিশান ওড়ে তারি আবহায়াতে

এস মমিন ছুটে এস সেই নামের মধুময় শান্তির জান্নাতে ।





মন্তব্য ১৮ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:১২

মাথানষ্ট০০৭ বলেছেন: ধুরো! এইগুলা কি লিখছেন। কবিতা লেখেন না ক্যান? আপনার কবিতা ভালো লাগে।

১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:৩০

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: ধন্যবাদ বন্ধু সব সময় তো আর কবিতা লেখার আবেশ আসেনা

যখন আবেশে হারাই
ভাষা আর ছন্দ হয়
ততই সহজ
সে এক ভিন্ন জগত

তখন কল্পনার রঙ
সাজে বাস্তব
অক্ষরের ভাঁজে ফুটে
জীবনের মতামত ।

স্বপ্নেরা কভু ডানা মেলে
ঢেলে খেলে মন
অজান্তেই সৃষ্টি সুখের পায়রা
সাজায় কাব্য কানন

২| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:৫৪

ইভা_110 বলেছেন: এগুলো সবই ভিত্তিহীন কথা যার কোন কুরআন ভিত্তিক ডকুমেন্ট নাই , ইহুদীদের বানানো কল্পকাহিনী থেকে নেয়া হয়েছে।
এত কষ্টকরে সময় অপচয় করে গোজা খিচুড়ী না নিখে নিজের জীবন গড়ার চিন্তা মশগুল হল। ধন্যবাদ।

আল্লাহু বাম পাজর থেকে হাওয়া আ কে সঙ্গিনী বানালেন ।

আদম আ কে নিষেধ দিলেন সবস্থানে যাইও কিন্তু
নিষিদ্ধ গন্দম ফল ভক্ষন করনা ।

আমার সৃষ্টি কর্তা আরশ মহল্লায় তোমার নামের পাশে যার নাম
মোহাম্মাদ তার খাতিরে আমাদের ক্ষমা করুণ

১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:১৯

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: ইভা কথা কি টিক বললে , আমি যা লিখলাম সবি কোরআন ও
হাদিসের বর্ণনা আর সেলিম যা প্রশ্ন রাখল সেটা তার জানার
কৌতূহল ।
কষ্ট করে পড়ার জন্য ধন্যবাদ

৩| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:০১

রাতুলবিডি২ বলেছেন: ঈদে - এ - মিলাদুন্নবী শব্দটা কোরান হাদীস কোথাও আছে ?

১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:২০

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: অবশ্যই রয়েছে , সেটা নিয়ে পরে কথা হবে
ধন্যবাদ

১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০৫

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: তিজমিজি
শরিফ
আনাস রাদিয়াল্লাহু হইতে বর্ণীত নবীজী প্রায় সাহাবা কেরাম কে
১২ ই রবিউল আওয়াল আসলে খুব আনন্দ প্রকাশ করতেন এবং
দরুদ ছালাম সহ আল্লাহর দরবারে দোয়া চাইতেন ।
নবীজী উৎসাহ দিয়ে বলতেন
উত্তম রহমত এবং রিঝিকের ফয়ছালা এবং আমার সাথে বেহেস্তে
যাওয়ার সুসংবাদ নাও ।

আর ঈদ আরবি শব্দ , যেমন ঈদুল আযহা ,ইদুল ফেতর ইত্যাদি । ধন্যবাদ

৪| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:১৪

ইভা_110 বলেছেন: রাতুল সাহেব @ ওহাবীদের কুরআনে এবং হাদীসে নাই । কিন্তু মহানবী (স.)-এর সুন্নাতে এবং মহান আল্লাহর পবিত্র কুরআনে উক্ত প্রসঙ্গ রয়েছে। কোন ব্যক্তির পায়ে কাটা ফুটলে তাকে ‌"আহ!" শব্দটি উচ্চারনের জন্য শরীয়তের অনুমতি লাগে না।
ঠিক তদ্রুপ মহান ব্যক্তিদের স্মরণে ইতিবাচক কিছু করা শরীয়তের অনুমতি লাগে না। তবে ওহাবী মগজ যদি মাথায় লাগান তাহলে আপনার নিজের নামও মুহাম্মদ রাখতে পারবেন না।
ওহাবী মাযহাব এক ধর্ষকের হাতে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে তা জানেন কি ?

১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:২২

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: সচেতন ও সত্য কথা

৫| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:৩৯

মুক্তিচাই বলেছেন: অনেক দরকারি লেখা। তবে সবার ভাল লাগবেনা।

১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৭

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: যার ভাল লাগার লাগবে
সেটা নৈতিক ব্যপার
ইসলাম সত্য চেতনা
চিরদিনেই মুক্তি সবার

পড়ার জন্য শুভকামনা

৬| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৯

রাতুলবিডি২ বলেছেন: আনাস রাদিয়াল্লাহু হইতে বর্ণীত নবীজী প্রায় সাহাবা কেরাম কে
১২ ই রবিউল আওয়াল আসলে খুব আনন্দ প্রকাশ করতেন


নবীজির শানে , ওনার পবিত্র সাহাবাদের নিয়ে এরূপ মিথ্য বলাটা কি ঠিক?
ভাই, আপনি আমার মুসলমান ভাই । আমদের মত পার্থক্য থাকতে পারে । এজন্য আপনি আমাকে গালি দেন, সেটা বিশেষ বড় কিছু না। কিন্তু নবীজীর শানে মিথ্যা বলাটা তো অনেক গুরুতর !

আমি দেওবন্দী, দেওবন্দীরা গালিগালেজে বিশ্বাসী না। আপনার সমমতের ব্লগার আমেকে গালি দিবে, সেটা খুবই স্বাভাবিক । কারণ যাদের হাতে দলীল প্রমাণ কম তারা গালি দেয় বেশী! http://www.somewhereinblog.net/blog/ratulbd2
http://www.somewhereinblog.net/blog/ratulbd

আমার ব্লগগুলো মন চাইলে পড়ে ডেখতে পারেন, হাতে দলীল প্রমাণ ঠাকলে গালি দেওয়ার দরকার পরে না।

১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:০৯

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: হযরত মোহাম্মদ সা আমেনার সিকিম হতে দুনিয়ায় শুভাগমন করা
মাত্রই আল্লাহ পাক রাব্বুল আলামিনের দরবারে সিজদায় রত হয়ে যায় । এবং শাহাদত আঙ্গুলি দ্বারা সাক্ষ্য দেন লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ইন্নি
রাছুলুল্লাহ ।
হযরত নুর নবী সা দুনিয়ায় শুভাগমনের সাথে সাথে একটা উজ্জ্বল আলো প্রজ্বলিত হয়েছিল , যে এর আলোকে সারা দুনিয়া আলোকিত হয়েছিল , যাদ্বারা মা আমেনা সামদেশ পর্যন্ত দেখতে পেয়েছিল ।
আকাশের তারকাগুলি ঝুকে পড়েছিল ,সমস্ত বৃক্ষ অরু লতাগুলি সিজদায় লুটায়ে পড়েছিল । মিশরের রাজ প্রাসাদের ১৪ টি তোরণ হেলে পড়েছিল , রাজ প্রাসাদের হাজার বছরের অনবরত জলন্ত অগ্নি
গোলকটি দপ করে নিভে গিয়েছিল এবং আকাশের অসংখ্য ফেরেস্তারাজি হুরগিলমান নুর নবিজীর শুভাগমনে মারহাবা মারহাবা
বলে আনন্দে আকাশ থেকে জমিন পর্যন্ত আনন্দ মিছিল বা জশনে জউলশ প্রকাশ করেছিল ।
তারিখুল খামিছ এবং খাছায়েশে খুব্রা কিতাব ও হাদিস সংকলন ।

১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:৩৬

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: নষ্ট মনের দুষ্ট

ইস্ লামে দৃষ্টি কে ২ ভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে
১ , সুনজর
২ , কুনজর

সুনজরে ছওয়াব , হাদিস মানুষ কে সুনজরে দেখা ছুন্নত এবং মহব্বত
করা পুন্যর কাজ ।
আনাস রা আ হইতে বর্ণীত রাছুল সা বলেছেন
মাবাবার প্রতি সন্তান সুনজরে তাকাইলে কবুল হজের ছওয়াব
ছাহাবি বললেন যদি দৈনিক ১০০ বার তাকাই
আরও বেশি ছওয়াব ।

আর কুনজরে তাকালে জিনা
আর যিনা কারি তওবা না করা পর্যন্ত আল্লাহর নিকট তার এবাদত
কবুল হবেনা ।

হাদিসে কুনজরে একবারের বেশি দুই বার তাকানোকে যুলুম আখ্যায়িত করেছেন ।

হে মানব সুনজরে দাও জ্বেলে নয়নের আলো
দূর হোক হৃদয় থেকে যত সব অন্ধ কালো
পুন্য পথের যাত্রি রা নিস্পাপ
তাদের নিকট আস পাইতে মাফ

ধন্যবাদ ভ্রাতা
তুলে এ প্রতিবাদি সত্য কথা ।

৭| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:১৪

রোদের ফোঁটা বলেছেন: ইভা_110 বলেছেন: ওহাবী মাযহাব এক ধর্ষকের হাতে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে তা জানেন কি ?

দয়া করে এই প্রশ্নগুলোর উত্তর দিবেন...

১। মাযহাব কি? ওহাবী কি?
২। ওহাবীদের মাযহাব কি?

দলিল সহকারে বললে খুশি হব।

১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:৪৮

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: অহাবি নামকরন এসেছে আব্দুল অয়াহাব নজদি থেকে । মক্কার অদূরবর্তী নজদের আমীর নিজে নবী দাবি করে এক বাহিনী বানিয়ে
মনগড়া কথাবার্তা শুরু করেছিল । পরে রাতা মুসলমানদের নিকট
সম্পূর্ণ পরাস্ত হয় । এজন্য এদের কে অহাবি বলে অনেকেই গালি দেয় ।
মাযহাব অর্থ মতাদর্শ বা মতের অনুসারি ।
যেমন ইমাম গণ , একসময় ইসলামের মতভেদ নিয়ে চার ইমামের
সৃষ্টি হয় এবং তাদের মতের মধ্য অমিল দেখা দেয় ।
গোটা মুসলিম চার ভাগে ভাগ হয়ে যায় কেহ ইমান সাফেয়ি , কেহ ইমাম হাম্বল রা , এবং কেহ ইমাম মালেক রা এর মতামত অনুসরন
করে আর বাংলাদেশের অধিকাংশ মুসলমানই ইমামে আযম আবু হানিফা রা আ এর অনুসারি ।
কোন ফেরকা বা ইসলামের বিষয়ে খটকা লাগলে তারা কোরআন এবং
হাদিসের আলোকে সমাধান দিতেন ।
আর অয়াহাবিদের কোন মাযহাব বা মত দুনিয়ায় নেই ।
মাযহাব বা মতের ফয়ছালা একমাত্র কোরআন ও হাদিস
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ।

৮| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:২৫

রোদের ফোঁটা বলেছেন: আল্লাহ আমাদের সবাইকে হেদায়েত করুক।

আমাদের সবাইকে সব মত, সব পথ ভুলে কুরআন ও সহীহ হাদীসের অনুসরণ করার তওফীক দিক।

আমীন।

১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:২৪

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: আমিন ছুম্মা আমিন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.