![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি এক ঐতিহাসিক নব সৃষ্টি / মুক্ত লিখি দুর্বার দৃষ্টি
: দশে দশে একশ
সবার তরে শুভেচ্ছা
আঁখি মেলে দেখ শ ।
********************
****
আমার যত লেখা ।
*****************
এক , ZUGER যুগের দর্শন
দুই , কবিতা ও কাব্য সংকলন , মুক্তির বার্তা বা ** সত্যর মুক্তি তিন , হায়াতে দৌলত শাফায়াতের বাগান নুর নবী হযরত সাল্লাল্লাহু আলাইহেওয়াচ্ছাল্লাম এর শানে নাতে রাছুল
চার , কবিতা দশে দশে একশ আঁখি মেলে দেখস ,
পাচ , লেখক বলেছেন: দশ
ছয় , যখন আল্লাহু ব্যথিত আর কোন কিছুই ছিলনা তখনি নুর নবী হজরত সা আল্লাহর রাছুল
সাত কবিতা : আমার দেশ মমতায় আকা
আট , একেকটা সংবাদ জাতীর বিষাদ সিন্ধু
নয় , শান্তির মহান দুত হায়াতুন নবী সা এর রওজা মোবারক বেহেস্তের চাইতে দামি
দশ , আর ঈদ এক সুত্রে গাঁথা / যার ধর্ম তার কাদের মাথা ব্যথা ।
এগার , : আর যে নেই বরাদ্ধ চোখের ও জল ।
বার , হুমায়ুন আহমেদ ও মমিনুল মউজুদ্দিন এর সাথে একদিন ।
স্মৃতি ময় কথা ।
তের , নর ও নারী /জগতের গড়ি আরযত সব জানোয়ার ।
চৌদ্দ , বাংলাদেশ সুচনা সাহিত্য সংসদ বিশ্ব সেবা পুরস্কার দেবে ২০১৭ থেকে ।
পনের , সাহিত্য বিজ্ঞান দেশ ও সংবিধান
ষোল , এক্সট্রাটেরেস্ট্রিয়াল স্বর্ণা বলেছেন: পোষ্টের তো কিছুই নাই
সতের , ভাঙ্গা গড়া এ সমাজ / উপন্যাস ১ম পর্ব
আটার , : বিশ্বে বাঙ্গালীরা কেন? অবহেলিত
উনিশ , গণনা সমচার
বিশ , বিশ্বে আজ বাঙ্গালী কেন ? এত মত্ত পাগল
একুশ , বাংলা , রাজনীতি এবং ধর্ম / মানুষ বিভ্রান্ত
বাইশ , : একদিকে সম্মান ধুলায় লুটায় আর অন্যদিকে
তেইশ , জাতীয় বিবেক নাটক
চব্বিশ , সোনার মানুষ চেনা কবিতা
পঁচিশ , রোদেলা হাসিতেও বৃষ্টির গন্ধ , কবিতা
ছাব্বিশ , একটি ঐতিহাসিক ঘটনা
সাতাশ , আমি বাংলার কবি
আটাশ , হুমায়ুন আহমদের জন্ম স্মৃতির অর্ঘে কটি কবিতা
ঊনত্রিশ , জীবনের হিসাব মিলাতে চল যাই হিমু সেজে
ত্রিশ , কবিতা , মহাকাব্য সৃষ্টি বৈচিত্র্য ১
একত্রিশ , কবিতা : সৃষ্টি সুখের দৃষ্টিপাত মহাকাব্য থেকে
বদত্রিশ , কবিতা : মহাকাব্য ফুলের মেলা
তেত্রিশ /কবিতা মহাকাব্য রক্তের হোলি খেলা
চৌত্রিশ ,কবিতা / বিশ্ব সাহিত্যর রত্ন শুধুই তুমি
পঁয়ত্রিশ , কবিতা / সৃষ্টি সুখের দৃষ্টিপাত মহাকাব্য থেকে
,ছয়ত্রিশ , কবিতা / আহ্বান মহাকাব্য থেকে
সাতত্রিশ ,কবিতা / সৃষ্টির সেরা আবেদন
আটত্রিশ ,কবিতা / সাবধান বাংলাদেশের মুসলিম নিজেরা এক হও
ঊনচল্লিশ , কবিতা / অনির্বাণ শিখা তিন বাহিনী সশশ্র দিবস উপলক্ষ্য ***
চল্লিশ / চতুর্থ বাংলা ব্লগ দিবসে সবাইকে জানাই প্রানডালা
লেখক বলেছেন: বিশ্ব সাহিত্য চমৎকার মানুষ
একচল্লিশ / দুরন্ত শৈশব মজার স্মৃতি।
বিয়াল্লিশ / পবিত্র মোহররম মাসের ১০ তারিখ বিশেষ বিশেষ ঘটনা
৯২/ বাংলাদেশে এই প্রথম বহুদলীয় জনমত বিনিময় ।
তেতাল্লিশ / নুর নবী হযরত মোহাম্মদ সা চাঁদ কে ইশারায় দু টুকরা করেছিলেন ।
৪৪ / ইসলাম পন্থীদের ভ্রান্ত ধারনার জবাব এবং নবীজীকে জিন্দা জানা ইমানদারের পরিচয়
৪৫/ খারকানায় অগ্নিদহ শ্রমিকদের মৃত্যুতে আজ
: ৪৬/হজরত শাহজালাল রা এর ইসলাম প্রচার এবং শানে আত্তাধিক মহত্ত
৪৭ / একটি জাগ্রত প্রস্তাব বাঙ্গালীর জাতীয় সত্ত্বায়
৪৮,/ : এস মিলিয়ে দেখি আমাদের মধ্য এসব গুন বিদ্যমান রয় কিনা *++**
৪৯/ : ঐতিহাসিক ম্যাগাজিনে পাটকের মতামত
৫০ / : ১৪ ডিসেম্ভর বাংলার শ্রেষ্ঠ সন্তান দের স্বরনে বুদ্ধিজীবী
৫১/ ১২/১২/২০১২ ইতিহাস কয় আসবেনা আর
৫২,/ নুর নবী হযরত মোহাম্মদ সা এর সাথে বেয়াদবির ফল
৫৩ / হযরত শাহ জালাল রা এর বাকি অংশ [কেরামতি ]
৫৪/ বিজয়ের কবিতা স্বাধীনতা আমার অহংকার
৫৫/ : কবি ও নবী পাক সাল্লাল্লাহু আলায়হেওয়াচ্ছাল্লাম এর হেদায়েত ।
৫৬ / আদম ও হাওয়া আ এর সাথে শয়তানের ধুকাবাজি এবং
৫৭/ শুভ ব্লগ দিবস ২০১২ ইং আহা কি আনন্দ আকাশে
৫৭/ দুই ।/ রহস্য উপন্যাস প্রিয়তার দেখা ১ম খণ্ড
৫৮/ কটি নির্বাচিত কবিতা বিদ্রোহী এ মন
৫৯/ : দয়াল নবীজীর দিক নির্দেশ মানবের শাশ্বত মুক্তি ও
৬০/ বীরের দাম শোল আনা / বাংলার সব মানুষের জানা
৬১ / আল্লাহ এবং আউলিয়া গন কে চেনা মানবের মুক্তি ।
৬২/ শুভ নব বর্ষ আসুক প্রভুর নামে / যিনি সব বানালেন
৬৩/ কবিতা , নববর্ষের বার্তা / :``>>
(
B
...
৬৪/ কবিতা নববর্ষ শুভকামনা :
৬৫/ বাংলার বুকে মানুষ রূপি হায়নাদের উৎপাত এর তিব্র প্রতিবাদ
৬৬/ : আজ পল্লী কবি জসিমউদ্দিনের ১১০ তম জন্ম বার্ষিকী । বাংলার চির সবুজ এই কবির স্মৃতিতে অনন্ত শ্রদ্ধা ।
৬৭/ বাংলাদেশ কবি বার্তা সুশীল সমাজ
৬৮ / স্মৃতিচারণ : যিনি আজ দূর আকাশের তারা ২ বার
৬৯ / ইমন যুবারের যিনি আজ দূর আকাশের তারা
৭০ / ঈদে আযম ঈদে মিলাদুন্নবি সকল ঈদের সেরা
৭১/ বাংলার মাটিতে মেয়েদের নির্যাতন করা চলবেনা বন্ধ
লেখক বলেছেন: গ্রামিন লোকজ শৈশব ও কুড়ানো অতিত
বাক্য উপন্যাস
৭২/ একুশে ম্যাগাজিন একুশে বার্তায় লেখা আহবান ।
৭৩/ একুশে বার্তায় লেখা চাই , মাতৃভাষা ভিত্তিক শ্রেষ্ঠ
৭৪/ আমাদের জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের
৭৫/ ইসলাম এবং তাত্ত্বিক আলোচনা , এখান থেকে যে কোন
৭৬/ একুশে ম্যাগাজিন একুশে বার্তায় লেখা আহবাণ ।
৭৭/ ইমন যুবায়ের এর স্মৃতি স্মরণ সভা কোথায় , কিভাবে
৭৮/ : অলি আউলিয়াদের মাজার প্রসঙ্গ এবং তার হেফাজত
৭৯/ বাঙ্গালী আরেকবার গর্জে উট , আগে পড়ুন মতামতের জন্য ।
৮০ / : মন হারাবার দিনে /
৮১ / আমাদের জাতীয় কবি কে তার গান জাতীয় সংগীত
৮২ / একুশে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষ্য লেখা আহবান: থাকবে সেরা লিখিয়ে পুরষ্কার ।
৮৩ / হুঁশিয়ার সাবধান বিদ্রোহী দাবানলে ভণ্ডদের গাঁ জ্বলে কবিতা
৮৪ / অণু কাব্য মেয়ে তুমি
৮৫/ কবিতা আর কত অন্যায় চলবে
৮৬ / গ্রাম বাংলার গল্প বিচিত্রা ।
৮৭/ কাবার কাবা মুমিনের ঈমান রত্ন নুর নবী হজরত , তার মুজেজা ও রহমত ।
৮৮/ সখি ভালবাসা পালিয়ে বেড়ায় ।
৮৯ ।: জীবনের বাঁকে যদি কিছু থাকে ।
৯০ / : নজরুল বঙ্গে বিশ্ব সাহিত্য তার অঙ্গে
৯১ / পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবি সা হোক বিশ্ব মুসলিমের জন্য রহমতের ।
৯২ থেকে ৯৯ একই লেখা
জ্ঞানের প্রদিপ শিখা
এম, জি , আর ,মাসুদ রানা , কবি / সম্পাদক / সমাজ সংস্কারক ।
জ্ঞানের প্রদিপ জ্বলে ঊটুক সকল প্রানে প্রানে
তাই তো আমি শব্দ সাজাই নিত্য অভিধানে ।
সবার মাঝে ছড়িয়ে রয় যে আমার মায়ের ভাষা
নিত্য আমি তারেই চষি ফলাই কাব্য খাসা
বিশ্ব লোকে চেনা ভাবের নাই যে কোন সিমা
তুলে আনে কবির কলম সে খোদারই মহিমা ।
আর যত সব জ্ঞান বিজ্ঞান রয় সৃষ্টির অন্তরালে
ভাষার মধ্য লুকিয়ে থাকে সাজে তা বিদ্যাফলে ।
সেই ভাষাঐ চিত্র আঁকি নিত্য নতুন ছন্দে
বুঝতে শিখে যারা পাঠে গভীর মনে জানার আনন্দে
তারাই সফল তারাই গুনি এ জগতের নীড়ে
কবি কহে সেই সাধনায় মগজে মুক্তিবার্তা ভিড়ে ।
ব্লগার জগতের সব বন্ধুদের
প্রান ডালা শুভেচ্ছা
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৩১
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: যত দুঃখ আর যাতনা
যাক মিলিয়ে
ঈদ মোবারক রহমতের বারী
আর খুশির বার্তা তাই হৃদয়ে ।
২| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৪
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: আরও গান +
২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৮
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: প্রিয় জেনে নিও * পল্লী গানের আসর
সুরের বাঁশরী ।
মোঃ মাসুদ মিয়া গিতি কথা ও সুর
১। হে প্রিয় জেনে নিও ,সুরে সুরে বাঁশরী বাজে
স্মৃতির বাসরে সাজিও ।
আজি এ লগনে শুধু পড়ে মনে
কেন এত লুকুচুরি চাদের ও সনে
উদাস এ হাওয়ায় লুকানো ভাষা মেঘে মেঘে ছড়িয়ে দিও ।
এই বুকে জমা কত যে ভালবাসা
সুখের পায়রা হয়ে কখন ও জাগায় আশা
হৃদয় উজার করে যদি দেখানো যেত এখানে জেগে রও তুমিও ।
২, বাজাইওনা মোহন বাশি বৃষ্টি ঝরে আঁখির পাতায়
মন শুধু মনেতে হারায় ২বার
মনরে ......মিশিয়া মানুষের সঙ্গে
বাস করিলে কতই রঙ্গে
প্রেম সুধা নব অঙ্ঙ্গে মজিলে খেলায় ঐ
মনরে ...... বাসিয়া মানুষে ভাল
দিল মাঝে প্রদীপ জাল
ফুটাও জগতে আলো স্বপন ও বাসনায় ঐ
মনরে ......ভাবুক মাসুদ কেঁদে সারা
কেমনে জুড়াইব অন্তরা
জাগিবে কি প্রেমের মরা এই অবেলায় ঐ
৩। নিরব ও চাহনি কার পানে
কথা কহ না বুঝি লাজে
দেখ আকাশ ডাকে কাল সাজে
হৃদয় নিলিমায় উটে ঝড়
কেটে যায় বিষণ্ণ প্রহর
হেথা তায় সুর কানে বাজে ঐ
হারানো সেদিনেরা তাড়িয়ে বেড়ায়
স্মৃতিরা কভু মনকে নাড়ায়
কেন যে ভাসে ছবি হৃদয় মাঝে ঐ
৪।দূর হতে আর ডাকিস না আমায় সোনা বন্ধুরে
মায়া লাগাইয়া ভুলিলায়
যখন ছিলে অতি পাশে দেখতাম রাঙ্গা ভোর
ভাসত ছবি দুনয়নে কত সুমধুর
রঙ্গের ফানুস হটাত আজি ধুলাতে লুটায় ঐ
মান অবিমান খেলা হত চাঁদনী রাতের গায়
মাটের পাড়ে দুরের দেশে মন ছুটত অজানায়
গোপন চিটি লিখে দিতাম পাখিরও ডানায় ঐ
লাজ রাঙ্গা সেই মিষ্টি হাসি বড়ই মনে পড়ে
স্বপ্নলোকে পাই আর হারাই মন বসেনা ঘরে
ভাবুকে কয় তাই ত একা ভাবি নিরালায় ঐ
৫। অসময়ে ডাক দিয়া তুই ঘুম ভাঙ্গালি আমারে
ওরে কোকিল ডাকিস না এমন করে
কুল বসন্ত ফুলে ফুলে সাজে বৃক্ষ লতা
বন্ধু বিহনে মনে লাগে ধারুন ব্যথা
কইতে কথা একা একা অন্তর যায় পুড়ে ঐ
ভরা নদীর বুকে হায়রে উথাল পাথাল ডেউ
বন্ধু ছাড়া ভাল লাগার আর না দেখি কেউ
নদী জলে তাই সেছবি ভাসে গগন জুড়ে ঐ
৬, নব রূপে কে আসে গো চিত্রিত ঘোমটা মাথায়
ফুল চন্দন খোশবো ঝরে মনা নন্দে আজিকায়
ছিন্ন মুকুল পুস্প পরাগ বাজে নব রাগিণী
অনিন্দ্য সুন্দর ঝলক লোক মুখে কানাকানি
গায় পাখি ঐ সে ভোরে বসন্ত বহিয়া যায় ঐ
ধন্য ধন্য স্বজন সভায় অবাক লাগে মনেতে
দৃশ্য লোকে উটে ভেসে সন্ধি জনে জনেতে
মৃদু মন্দ বহে হাওয়া রঙ ছুয়ে যায় আপনায় ঐ
৭,ভোরের পুস্প কি ছিলনা কাননে
দেখি ঐ ফুটে ফুল কার দু নয়নে
অভাগা যে বানাল পথেরও দ্বারে ফাঁসিরও মঞ্চ
নব বধু কেঁদেছিল এলোকেশে
আকাশের গাড় নীল হল রক্তিম
সকলও হৃদয়ও গেল বোকা বনে ঐ
কোমলও ভিশময় নীরবও সব লোক
মাতমও করিল বাড়িল তত শোক
যত কচি কচি প্রান নিরবে মায়ের আচলে ডাকে মুখ
সেথা নির্ঝরে ভাসে মেঘ তাপিত গহনে ঐ
৮,
কার লাগিয়া প্রান বন্ধে ভাব বসে একাকি
অনুক্ষনে নিশিদিনে পাইয়াছ তার দেখাকি
নাছে গানে মুখর রাখে মেটু পথের চারিদার
পায়ে মল মাথায় সিথি হাতে চুড়ি গলায় হাড়
ক্ষনে কাঁদে ক্ষনে হাসে দেখিলে জুড়ায় আঁখি ঐ
লাজ রাঙ্গা মুখটি তার যেন ভরা চাদের হাসি
চঞ্চলা হরিনির মত ছড়ায় রূপ রাশি রাশি
সারা বেলা করে খেলা সাঁঝের আড়ে দেয় ফাকি ঐ
কলসি কাকে চপল পায়ে ঘোমটা আঁচল দিয়ে গায়
ছোটে চলে জল ভরিতে ছোট্ট নদীর কিনারায়
মাসুদ ডাকে ওগো সখি নয়ন ভরে তায় দেখি ঐ
9
কারবা পানে চাইয়া আমায় ভুল
ও সখি রে মনেতে এই ভাবনা ছিল
তোমার কথা হইলে মনে বুকে বিধে তীর
জীবন চলা লাগে হায়রে কত যে অধীর
সেই মধু ক্ষন অকারন মোরে উদাস বানাল ঐ
কি অভিমান কত যে গান কানে কানে বাজে
দেখিলে জুড়ায় প্রান তব রাঙ্গা লাজে
শিহরন জাগে অনুরাগে হ্রদয় যে পথ চেয়ে রইল ঐ
১০ , তোমায় হাসতে দেখলে মন ভরে যায়
তুলনা যে নাই
এমন হাসি আবার হাস মন ভরাতে যাই ঐ
বাজনা বাজে কানের কাছে ঝুম ঝুম ঝুম
শিতল পরশ কেঁড়ে নিল আমার সকল ঘুম
সব ফেলে দেখি তোমায় তুমি যেমন তাই ঐ
আর যত আনন্দ ঝরে তোমার ও ছুঁয়াতে
বসন্ত বহে যে কত সেইরাগিণী সুরেতে
তাই এত ভালবেসে তোমায় সব ভুলে যাই ঐ
১১, আজি এত বেশি মনে পড়ে গো তোমায়
এই নিরব বাতায়নও মধু সন্ধায়
ফুল যে ফুটিল কাননে
প্রজাপতি মেলে দিল ডানা
পুচ্ছ নাছায়ে ডাকিল কোকিল
সুরেলা কণ্ঠ বড় চেনা
আর সেই লগনে
ছবি হয়ে দেখা দিলে মনের আয়নায় ঐ
নিল আকাশে সোনা ঝরা রোদ
ভেসে যায় অনন্তে মেঘ মালা
সুরে সুরে কেবা বাজায় বাশি
বৃক্ষ শাখে বসে একেলা
আর সেই সুরে রাঙ্গাল তোমায় আমায় ঐ
১২,
তুমি আপন ও ভাবিও সকলও কাজে
দুঃখ সুখ আর আনন্দ মাঝে
অতি দূর দৃষ্টি ফিরায়ে
সেই ছবি দুচোখে ভিড়ায়ে
বারেবার রাঙ্গা হও কি লাজে ঐ
কত যে কথারও মালা
মহনীয় গানেরও ঢালা
হৃদয় ও গহনে বাজে ঐ
ফাগুনও হাওয়ায় এ মনে
লুকুচুরি খেলা সমিরনে
ক্ষনে দেখি নব বধু সাঝে ঐ
১৩,
হেমন্ত আঙ্গিনায় কুসুম ফুটিল
সখি লো ......খুল আখি খুল , খুল আখি খুল ।
ভোরের ও শিশিরে বৃক্ষ পত্র বাহারে
ঝিকিমিকি আলোক ও বর্ণীল ও ভাসিল ঐ
ঝাকে ঝাকে পাখি যায় ঐ দূর নিলি মায়
রুদ্র ছায়া মেখে দিগন্তে উড়িল ঐ
ধানের ও সোনা মুখ দেখে জুড়ায় বুক
নবান্নের আনন্দে সকলে জাগিল ঐ
১৪,
আমার আউলা মনে বাউলা বাতাস বইলরে
প্রান ও সখি নয়ন মেইলা তাকাইলরে
দেখা হইল নয়ন বাকা
হৃদয় মাঝে হইল আঁকা
কিসে যাদু মধু মাখা
মন রয়না যে ঘরে ঐ
পরান কান্দে পড়ে ফান্দে
ঘুম খাড়িল প্রান বন্দে
মাসুদ কয় মনা নন্দে
মাওলাজির সে ভাবনা নাইরে ঐ
১৫।
আর না দেখি কলসি কাকে বন পথে ও সজনী
মন কাটে নারে দিন রজনি
সাঝের বেলা যেদিন তুমি যাইতা উজান গায়
পিছন ফিরে বারে বারে হাত নারাইতা ইশারায়
আজও তোমার সেই লগনের বইসারে প্রহর গুনি ঐ
যেবা শাপলা তুইলা বিলের পাড়ে পরাইতা মালা গলে
কাজল চোখে চোখ রাখিয়া দিতাম কানটি মলে
লাজুক লাজুক হাসি হেসে ছিটাই দিতা বিলের পানি ঐ
বনের মাঝে পাখির বাসা আনিতাম পেড়ে ছানা
দুই জনাতে আদর করে খাওয়াইতাম খুট দানা
চাঁদনী রাতে তোমার সাথে খেলিতাম কানাকানি ঐ
১৬, নিঠুর বাঁশি বাজাইওনা কদম্বের ঐ ডালেতে
আজও বন্ধু ঘুম আসেনা চোখেতে
নদী তীরে নিত্য আস সখি ঘোমটা মাথায় দিয়া
দেখিতাম সলাজ বদন দুচোখ ও জুড়াইয়া
ছন্দ তালে যাইতা তব কলসি লইয়া কুলেতে ঐ
কাজল কাল ঐ নয়নে করিত ভ্রমর নাছন
কত আশা ভাল বাসায় জুড়াইতাম মন প্রান
মধু ভরা ছিল যাদু তোমার মুখের হাসিতে ঐ
বন্ধুর বাড়ী ছোট্ট গায়ে মাটের পাড়ে ঘর
বাও বাতাসে আইত ভেসে তাহারি খবর
চিঁটি হইয়া সুরের সুধা ঢেউ খেলিত কানেতে ঐ
১৭।
অনেক দিনের অনেক কথা না বলা কত কাহিনী
হৃদরে জমা পড়ে রয় কেন যে তুমি আসনি
নয়নের ভাষা সে পড়িতে জানে
লিখে রাখে সব বুকের অভিধানে
কতযে অভিযানে সেই সুর শুধু শুনি ঐ
ভাব সাগরে খেলা হয় হৃদয় পাতায়
বিনিময়ে মন শুধু নিজেরে কাঁদায়
কত যে সপ্ন তাড়িয়ে বেড়ায় উদাস সাজে মন তখনি ঐ
১৮ ।
কে তুমি তাকালে ভুল হল কি নিতে চিনে
এই স্রাবণও দিনে ২
মেঘে মেঘে লুকুচুরি রুদ্দুর
কভু বৃষ্টির ছন্দে মাটিতে বাজে নুপুর
তোমার আঁখি মিতালী দেখি ঐ ঘন নীল আকাশের ও সনে ঐ
নদে জলে ডেউ ফুটে কত
ফেনিল হাওয়ায় নাছে তরঙ্গ অবিরত
তোমার ছবি ভাসে হবি তেমনি ডেউ খেলে ঘন চুলের পানে ঐ
১৯ ।
সেই সে দিনেরা আসবে কি আবার ফিরে
স্মৃতির পাতায় দাগ কেটে যায় তাই বারে বারে
যদি ভাবিস একলাটি মনে
উদাস হাওয়ার সমিরনে
তাকিয়ে দেখিস সেথা আপনারে ঐ
গাও যদি বুক ভরে গান
সজীব দেখিবে তাজা তাজা প্রান
বাজবে রাগিণী নতুন সুরে ঐ
যদি হৃদয় মোহনায় ফুটে ভাষা
খুলে দাও সবটুকু ভাল বাসা
কারও বাধন টুটে দিস নারে ঐ
২০,
আর ডা কিস না ওরে কোকিল বইয়া গাছের ডালে
বন্ধু আমার ভাসিল নয়ন জলে
থোকা থোকা ফুলেফুলে ওরে যেমনি ভ্রমরা
তেমনি সে যে কয় কথা মেলিয়া নয়ন জুরা
তরে কই ওরে কোকিল যা নারে ডা না মেলে ঐ
ভরা গাঙ্গে ডে উ ফুটিলে বহে পবন উজানে
মে টুঁ পথের রাঙ্গা ধুলি লুটা য় তার চরনে
ওরে কোকিল আমার কথা দেনারে তার কানে তুলে ঐ
২১ , মন আমার রয়না ঘরে
প্রভাত বেলার ক্ষন গুনে
দূর গগনে ফুটে তারা
কই কথা আপন মনে
কারবা মুখে ফুটে হাসি
দু টুঁ টের ঐ কিনারায়
আবার কেহ বাজায় বাঁশী
সুরে সুরে আয়েশ মে টা য়
আনন্দ আর দুঃখ মাঝে
অবাক যে হই সেই ক্ষনে ঐ
আরশি দেখে কেহ সাজে
কারও মুখে চুন কালি
কেহ কত উগ্র সুখে
ফুঁটা য় মধু ফুল কলি
সবি ভাসে দৃশ্য কাব্য আমি যাই লিখে অবিধানে ঐ
২২, কে গো তুমি স্বপ্ন চারিণী
একলাটি যাও বন পথে
ফুলের কুঁড়ি জড়ান কুপায়
এস কথা কহি দুজনাতে
কপালে টিপ অহে চন্রমুখি
যাদু করে দুটি কাল আঁখি
ঘোমটা পড়া নোলক ও নথে ঐ
খেলা চলে কত না নিরবে
খুজিতাই হৃদয়ে অনুভবে
তব বহুদুর মনে হয় চিনিতে ঐ
২৩, সুখের বেলায় তুমি কাছে এসেছিলে
দুখের বেলায় তুমি আসনি
সজনী জানা হয়ে গেল তোমার এ চিনি
সুন্ধা গনায় ঘুধুলি মুখ লুকায়
তাজা তাজা ফুল নিরবে শোকায়
ভ্রমর কেঁদে সারা হয়ে ফেরেসানি ঐ
পরশ পাওয়া কত যে প্রহর
তোমার ছোঁয়ায় ভরে যেত অন্তর
মনের ময়ূর সেথা পুচ্ছ মেলেনি ঐ
২৪। প্রান বন্ধুয়া দুঃখ দিয়া কোথায় রইলিরে
তুই বিহনে একা একা ভাল লাগেনারে
আর বাজেনা কানের কাছে মোবাইল টা
কথা যত গুমরে মরে বুকটা ফাই টা
মন্ তা যে আজ রয় পড়ে গহন দ্বারে ঐ
আর না শুনি মুখের বানি নজর খাঁড়া
অভিমানি দুঃখ জানি হইলামরে ঘর ছাড়া
সময় গেল বসন্ত আইল জলে চিতা অন্তরে ঐ
আকাশ সাজে ঘন মেঘে বাতাস বহে ধিরে
নদী জলেডেউ ফুটে প্রলয় নাছন করে
কেন এমন হয় গো সখি থাকলে অতি দূরে ঐ
৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৬
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: তুমি কি স্বপ্ন
এক অজানার মিশেল ধুসর রঙ
সঙ সাজ বর্ণালী আল্পনায়
কি খুজে ভাষার অপলক দৃষ্টিরা
সৃষ্টিরা ডানা মেলে ভাললাগায়
যদি হও ভোর একে দেব রাজটিকা
রক্তিম আকাশের জেগে থাকা আলেয়ায়
যদি হয় পাখি
রঙ ধনু রঙে
সাজাব মেঘমালার সনে
কোন ফুটন্ত বসন্ত বাতায়নে ।
যদি হও স্বপ্ন তাও আরও ভাল
জালবুনা হবে কত কাব্য হৃদয়ে
থাকাবে জেগে
অতি সোহাগে স্নেহের আলয়ে
যদি হও আরও কিছু
অনন্ত সত্ত্বায় হে বন্ধু প্রিয়
একদিন পরিচয় মিলবে দ্রুব তারার মত
সে কথা অজান্তেই জেনে নিও
৩| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৪৮
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: আরও +
©somewhere in net ltd.
১|
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৫৩
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: ঈদে মিলাদুন্নবি সা উপলক্ষ্য সবাইকে ঈদ মোবারক