নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

পরিবেশ বন্ধু *** আমি কবি হতে আসিনি , কবি হয়েই জন্ম নিয়েছি । ।\n

পরিবেশ বন্ধু

আমি এক ঐতিহাসিক নব সৃষ্টি / মুক্ত লিখি দুর্বার দৃষ্টি

পরিবেশ বন্ধু › বিস্তারিত পোস্টঃ

বাংলা দেশের সর্বস্তরে বাংলা ভাষা কে জাতীয় মর্যাদা দেওয়া হোক ***

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:১২

বাংলা দেশের সর্বস্তরে বাংলা ভাষা কে জাতীয় মর্যাদা দেওয়া হোক



********************************



যখন ফুটে শিশুর মুখে বুলি

অ আ ক খ ১ , ২ পড়া

শুরু হয় ভাষা শেখা

বিদ্যা হয় মগজে গড়া ।

*********************************



সেই শিশু শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের নাম খাটি সহজ ভাবে বিদ্যালয় বা পাঠশালা । অথচ প্রত্যক টা

প্রতিষ্ঠানের শিরোনামে যে কথাটি লেখা থাকে তা হল ইংরেজিতে । যেমন স্কুল , কলেজ , ইউনিভার্সিটি , মেডিকেল ,

এমন কি সরকারী বেসরকারি সকল অফিস আদালত , কলখারকানা এবং ব্যাংক বহুজাতিক প্রতিষ্ঠান , হোটেল , কারিগরি , আবাসন , ও পন্যদ্রব্যর মাঝেও ।

আমি আন্তর্জাতিক ভাষা হিসাবে ইংরেজিকে অবহেলা বা কটাক্ষ করছিনা । বরং পাশাপাশি বাংলা উচ্ছারনে স্পষ্ট করে

সর্বক্ষেত্রে তা জাতীয় ভাষায় , জাতীয় মর্যাদার সহিত সংরক্ষণ এবং মর্যাদার আসনে অধিষ্ঠিত হোক ২০১৩ সালের মধ্য

আমাদের সকলের প্রানের দাবি ।

আমরা কম কিসে আমাদের মাতৃভাষা আজ আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে বিভিন্ন জাতী গৌরবের সাথে শিখে থাকে এবং ২১ শে

ফেব্রুযারি দিন টি যথা যোগ্য মর্যাদায় বিশ্বের অধিকাংশ দেশে ঘটা করে উদযাপন হয় ।

বাংলাদেশের সোনার ছেলে রফিকুল ইসলাম জাতীয় সংঘের মহা সচিব কফি আনানের নিকট ১৯৯৮ সালের ৯ ই জানুয়ারি একটি পত্র লিখেন । তাতে তিনি মাতৃভাষার গুরুত্ত এবং তা রক্ষার প্রয়োজন উল্লেখ করে ,সারা বিশ্বে কোন

একটি দিন কে বাংলা মাতৃভাষা দিবস হিসাবে পালন ঘোষণার প্রস্তাব করেন । এবং প্রবাসী বাঙ্গালী আব্দুস ছালাম এর সঙ্গে [ রাউজান চত্ত্রগ্রাম ] তারা সাত ভাষা ভাষী ১০ জনের সমন্বয়ে গড়ে তুলেন এ গ্রুপ অফ মাদার ল্যাংগুয়েজ লাভার অফ দা ওয়ালড সংঘটন । এবং বহু সাক্ষর সংগ্রহ করে তা পাটিয়ে দেন জাতীয় সংঘের কানাডিয়ান প্রতিনিধি ডেবিট ফবারের বরাবরে । দিনটি ছিল ১৯৯৮ সালের ২৮ শে মার্চ । এবং ১৬ই আগস্ট হাঙ্গেরি সমর্থন জানালে আনন্দে উৎফুল্ল হয় রফিক ছালাম এবং সদস্যরা ।

১৯৯৯ সালের ১০ ই সেপটেম্ভর বাংলাদেশ প্রস্তাবটি পাটায় ইউনেস্কুর সদরে । টেকনিক্যাল কমিটিতে তা পাশ হয় ।

ইউনেস্কুতে অনুমোদনের জন্য প্যারিস ও বাংলাদেশ দুতাবাস প্রশংসনীয় ভুমিকা পালন করে ।

যার ফলে ২৮ টি দেশ প্রস্তাবটির সহ প্রস্তাবক হতে রাজি হয় । ২৮ টি দেশের মধ্য চিন পাকিস্থান ও ছিল ।

১৯৯৯ সালের ১৭ই নবেম্ভর প্রস্তাবটি অনুমোদিত হয় সর্বসম্মত ভাবে । ১৮৮ টি দেশের কেউ বিরুধিতা করেন নি ।

জন্ম হয় ঐতিহাসিক আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের । কুমিল্লার ছেলে রফিক এবং চত্রগ্রামের সন্তান ছালামের দুরন্ত অগ্রযাত্রা যদি আমাদের সকলের মধ্য উদ্ভাসিত , উজ্জ্বল , দিপ্তমান থাকে তাহলে আমরা উন্নত যুগের সাথে তাল মিলানো এবং নিজেদের গৌরবকে সমুন্নত রাখা কোন বিষয়ই নয় ।

এবার আমরা প্রমান করব মাতৃভাষাকে সব জায়গায় সটীক প্রয়োগ এবং সংরক্ষনের মাধ্যমে । বন্ধুরা শুরু হোক অগ্রযাত্রা আমার দেশীয় অভিধানে ।



















মন্তব্য ৮ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৮) মন্তব্য লিখুন

১| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:৩৭

অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: +++++++++++++++++++

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:৩৯

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: ধন্যবাদ সফলতা আসবেই
শুভকামনা +++++++++++++++++

২| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:৫৩

দায়িত্ববান নাগরিক বলেছেন: ভালো লিখছেন বন্ধু।

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:৫৬

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: নব প্রজন্মের নিকট আমাদের প্রকৃত ইতিহাস তুলে
ধরা উচিৎ
ধন্যবাদ
দায়িত্তবান নাগরিক শুভকামনা ।

৩| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৪৪

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: আরও+

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৪৪

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: একূশ আমার ভাষা শেখা
স্বাধীন কথার ফুল কলি
যাদের রক্তে রাস্ট ভাষা বাংলা
তাদের শ্রদ্ধাঞ্জলি

বই মেলা হোক সর্বস্তরের প্রানের উৎস
শুভকামনা

৪| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:০১

আমি বাঁধনহারা বলেছেন:


যাঁদের জন্য বাংলা আজ রাষ্ট ভাষা
তাঁদের প্রতি রইল আমার...
গভীর শ্রদ্ধা আর ভালোবাসা।
সালাম,বরকত,জব্বার কত নাম
আমার কখনো দিতে পারব না
তাদের রক্ত ও ত্যাগের দাম!!!


ভালো লাগল
+++++++++


শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ ভাই।



ভালো থাকবেন
মনে রাখবেন!!!



০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৩১

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: বাংলা ভাষা রাসট ভাষা
মায়ের মধু কথা
একুশ তুমি স্মৃতির মিনার
রক্ত লেখা দেশ মাতা

শুভেচ্ছা তাই
ভাল থাকা চাই

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.