নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

পরিবেশ বন্ধু *** আমি কবি হতে আসিনি , কবি হয়েই জন্ম নিয়েছি । ।\n

পরিবেশ বন্ধু

আমি এক ঐতিহাসিক নব সৃষ্টি / মুক্ত লিখি দুর্বার দৃষ্টি

পরিবেশ বন্ধু › বিস্তারিত পোস্টঃ

পরিবেশ বন্ধুর নির্বাচিত সাহিত্য সংকলন ***<><> *** ফুলের সুভাস

২৬ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:৩৮

কাব্য , কথা ও সুর

*************

পরিবেশ বন্ধুর নির্বাচিত সাহিত্য সংকলন

******************

ফুলের সুভাস

************



সৃষ্টির সেরা আবেদন মানুষের হৃদয়ের কথা থাকে কবিতায়

অনন্ত ময় জগতের যত বিস্ময় , শিল্প রূপ আকা হয় সেথায়

যুগে যুগে যত প্রেম যত বেদনা যত ইতিহাস

ধরে ফল কবিতায় বারমাস ।

হৃদয়ের গহন থেকে যত শব্দ চয়ন

সবি উপহার হয়ে ভাসে কারও দুনয়ন । প্রমিজ পরিবেশ বন্ধু

পাঠকের হৃদয়ে জানাই শুভেচ্ছা

ঈদ মোবারক ***

************

লেখা ক্রমানুসারে , কবিতা , লোকজ সঙ্গীত , পল্লী সুর , আত্তাধিক গান , মুর্শিদী গান , ও দেশাত্মবোধক সহ গ্রাম বাংলার

মনোরম ছবি চিত্রিত হল আমার এ লেখায় ।

আশা রাখি পাঠকের দৃষ্টিতে হবে অনেকাংশে সমাদৃত ।।

পরিবেশ বন্ধু ******************* মাসুদ রানা

একাধারে কবি সাহিত্যিক , সম্পাদক , সংঘটক , গবেষক , দার্শনিক , ও আত্তাধিক ইসলামী চিন্তাবিদ ।।

সংশ্লিষ্ট , জাতীয় প্রেস এবং ইন্টারন্যাট অনলাইন অফ্লাইন সমন্বয় কমিটি ।

*************





*** সময়ের দাবি **********+ * B:

মাসুদ রানা



খোদা মহা বিপদে সৃষ্টির অন্তরালে

ঘোষণা দিয়ে শ্রেষ্ঠ মানুষ জাতী ,

আর শ্রেষ্ঠ জাত রাখেনি তার প্রভুর উদ্যত আহবানের মর্যাদা



যুগে যুগে সুক্ষ দক্ষতার দৃষ্টিতে

এঁকে দিয়েছিল যাযাবর উদ্ভাস্ত পথিকের পথ নির্দেশ ।

দিয়েছিল বোধ শক্তি সম্পন্ন বিবেকের প্রজ্জলিত দ্বীপ শিখা

অস্তিত্তের কটুর কষাঘাত ললাটে সমরানলে ,

তবু জাগরিত প্রান আজও কুহকের বিলাস করেনি ত্যগ ।



বিশ্ব রহস্যর অন্তরালে দিয়ে হানা

সৃষ্টির উচ্ছন্নতা লক্ষ্য করা যায় প্রতিনিয়ত

নির্বাণ করা যায় না তার ক্রুধ , যখন গ্রাসে ধংসের লেলিহান

তার জটর উগ্রে বেরুয় শুধু নিশ্চিন্নের একরাশ অন্ধকার ।



আরও এগিয়ে যাওয়া যাবে জ্ঞান বিজ্ঞানে ,

কারন শ্রেষ্ঠতার তাজ শিরধ্রানে , অক্ষিকোটরে , আর বুদ্ধিমত্তায়

আরও আকাশ জয় করা যাবে আরও আকাশের সিমানা ছাড়িয়ে

আরও কত স্বপ্নকে বাস্তবে করা যাবে ফলপ্রসূ ,



মহা জিজ্ঞাসা উদ্দ্যত আপ্লুত হৃদয় কুহরে

সেই আদি বর্বর অসভ্যতাকে পাশ কাঁটিয়ে আজ আমরা কত টুকু

সভ্য , এই কি ছিল মোদের সময়ের দাবি ।



বিশ্ব মানবতার কণ্ঠ রোধে অস্পিশ্য নারকিয় ধুরন্দর লিপ্সা

চাই আরও চাই যা রয় জগত মাঝে

আর জাতী মরুক ধর্মের গেরাকলে আঁটকে , মরুক অগ্নিদহনে

নিজেরাই খুঁড়ে খাক নিজেদের মাথা ।



খোদা যদি সমাধান দিতে না জানে তাহলে

কি হবে , হবে আর কি সেই তুলে নেবে শ্রেষ্ঠতার তাজ ছিনিয়ে ।



*** : আজ কি দেখি ঘরে /বাইরে

মাসুদ রানা



হায়রে মানুষ জাতি ডুবে রও মিথ্যায়

চিতার আগুন জ্বলে মসজিদ গির্জায় ।



কোরআন কিতাবের হয় অবমাননা

মানুষের লাছ দেখে পাষাণ মন কাদেনা ।



পাপ যত ভারি হয় জালিম আর যুলুমের

মজা পায় ধুরন্দর পাপ ভরা কুহকের ।



নতশিরে হেটে যায় কমজুর বেঈমান

ইসলাম ডুবে কেন ? কই সাহসি মুসলমান ।



রাজ্যটা ভাগ হলে ধর্মের কি ক্ষতি

বরং ঈমান ধন হারালে মিলবেনা গতি ।



ধার্মিক ধর্মের কথা কয় ধর্ম কি বুঝেনা

বুঝলে ও সার কথা সত্য টা খুজেনা ।



ধর্মের নীতি ঝাড়ে রাজনীতি মঞ্চে

ধর্ম নিয়ে হার জিত হয় কভু তঞ্চে ।



মানবতার মহান দুত কি এই দিল শিক্ষা

তার সত্যকে গুম করে লও শয়তানের দিক্ষা ।



আজ হতে শপথ লও জীবনে ও মরনে

হাল ধরি ইসলামের জ্বালি প্রেম কোরআনে ।



সব কিছু দিয়ে বাদ আবাদ করি ইসলাম

আল্লাহর শক্তিতে জপন করি তার পবিত্র নাম ।



ক্ষুত্রত কত তার বুঝেনা কো পাপিগন

ইসলাম ব্যতিত আর সব হবে পতন ।



ভয় কি মুসলিম এইসব কিয়া মতের লক্ষন

শুরু হলে শেষ বিচার টেকবে জায়গা মতন ।

সংক্ষেপ ম মাসউদ মিয়া শাহি মিরপুর

*** ব্যঙ্গ কবিতা রঙ্গ ভঙ্গ বাং লার অঙ্গ

মাসুদ রানা



আরে ধুত্থুরি বেখাপ্পা ছাত্র

একি এয়াক্সান যত্রতত্র



বেরসিক মাষ্টার লয় চক ডাস্টার

ছাড়ে বড় হুংকার বিদ্যা শালায় মহা রন ক্ষেত্র ।



পুলিশ কয় ইস ইস হাত করে নিশ পিশ

পাই না কোণ দিস এ কেমন সুত্র ।



ঘটক কয় মস্ত নাটক কে কারে করে আটক

পার হয়ে যাই ফটক খুজি পাত্রি পাত্র ।



কবি কয় ছবি একে ইতিহাস যাব লিখে

কিন্তু আবার কথা থাকে নাচিনি গোত্র ।





জুতা



চুর এল দোকানে মন মত জুতা ঠানে

ফিসফিস কানে কানে

ফিটফাট সাজে ক্ষনে



খেয়ালি দোকান দার জিজ্ঞাসে সমচার

চুর কয় কত দাম

বুঝ হলে কিনিতাম



দাম চায় দোকানি পাচশ পাচ

গাঁয়ের গন্ধ শোকে

ফু ঝাড়ে নিজ বুকে



ভাব সাব দেখে লোকে মজা পায়

মানুষ কেহ কত কিনে

ছুটে যায় আপন মনে



সুযোগে জুতা লয়ে ভিড়ে যায় দলে

পাহারাদার তারে রাখে খেয়ালে

ধরে আনে দোকানে কৌশলে



অবাক হয় সবাই দেখে কাণ্ড তার

বসে শালিশ হবে বিচার

তক্ষনি সে ছাড়ে হুংকার



জুতা যে কেমন দেখছিলাম তাই

পরখ করে ঘুরে ফিরে

দাম দিয়ে যেতাম ঘরে



ভদ্দর লোককে তবে কেন অপমান

ঝুলে থাক আপনাদের গলে

পাচশত টাকা জরিমানা তুলে ।





কাহিনী

এই সে কাহিনী চিনি কি না চিনি

যত সব দুষ্ট কথা কয় স্পষ্ট

নেতাগন ছাতা দিয়ে বুঝেনা থাকে লুকিয়ে

আমজনতা গালি দেয় টুকাই তালি দেয়

চালকেরা চালায় গাড়ি পথিকের বিরক্ত ভারী

পত্রিকা পড়ে পাটক খুজে কোথায় কি নাটক

আর আমি কি জানি জান লয়ে টানাটানি ।



ম মাসউদ মিয়া শাহি

রচনা ২৮ শে সে ২০১২ মিরপুর ঢাকা ।

*** : হজরত মোহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলায়হেওয়াছাল্লাম

এর শানে নাত

মাসুদ রানা



মোহাম্মাদ মস্তুফা নামটি মধুর লাগে জপিতে

সে নামের নাই তুলনা নাই তুলনা জগতে

চাঁদ সুরুজ পাহাড় দরিয়া

মহিমা গায় ডেউ খেলিয়া

সৃষ্টি হল আদম হাওয়া

ঐ নামেরও বরকতে ঐ



আরশ কুরশি লৌহ কলম

সৃষ্টি ১৮ হাজার আলম

পড়ে তাজিমে দরুদ ছালাম

দয়াল নামের রহমতে ঐ



নামে ভরা কত মধু

নবী অলি ফকির সাধু

দিবা নিশি ডাকে শুধু

মুক্তি পাইতে তার শাফায়াতে ঐ



ভাবুকে কয় দয়ার ভাণ্ডার

রহমতের দাও হে দিদার

যত রয় উম্মত গোনাহগার

তরাইও কটিন মুছিবতে ঐ



স্বর্গ নরক কর্ম ফলে

ডাকি নামটি তাই নিরলে

রাখিও রহমতের নজর খুলে

জানাই ছালাম মদিনাতে ঐ



রচনা মোহাম্মদ মাসউদ মিয়া নায়েবে রাছুল প্রেম সা



৭. ০৭ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১:৪০

*** শান্তির দুত নুর নবী সা মুমিনের ধ্যানের ছবি

মাসুদ রানা



কে এল ঐ মদিনায় আরবের মরু সাহারায়

বিশ্ব জগত জেগেছিল পুলকে তার রউশনায় ।

তার মধু বুলি অমিয় সুধায় মমিনের কানে কানে

শিশু ইসলাম ফুটে মহা জাগিতক আহবানে ।

শিশু নবী ধাত্রি মাতা হালিমার গৃহে এসে

মেষ পাল লয়ে ছুটিত মাটে রাখালের বেশে ।

তার পদ মোবারকের ছোঁয়ায় বনে ঝর্না দ্বারায়

কত ফুল নানা ফল সাজত বর্ণালী সজীবতায় ।

সব রাখালেরা তার পবিত্র বদন পানে তাকিয়ে

ভুলে যেত ক্ষুদ পিপাসা মমতার ডানা বাড়িয়ে ।

যদিও রুদ্র তাপে পুস্কা পড়ত সবার পায়ে

সারাটি দিন তার আদেশ মানিত মন জুগায়ে ।



মেষ মালিকেরা মাঝে মধ্য খুজিত হারানো মেষ

মরু জ্যুতি অবাক চাহিয়া কোথা বলে দিত সবিশেষ ।

আধার কাটিয়া নব ভোরে হইত দেখা প্রকৃতির সনে

যত মেষ পশু অগ্রে ছুটিত তার চরন দর্শনে ।

তার সনে মিতালি গড়িত কত পাখ পাখালির দল

আর রাখালেরা অবাক নয়নে দেখিত অবিরল ।

তার গমন পথে জমিন বিছায়ে দিত সবুজ গালিছা

আকাশের মেঘমালা দিত ছায়া কভু আবছা ।

ঘরে ফেরার এত দেরি দেখে সন্ধানে ছুটে দুধ ভাই

দেখে অচেনা মানুষ তারি বুকচিড়ে নিমিষেই নাই ।

ঘটনা বুঝে বুকেজরায় মা হালিমা নুরের জ্যুতি এক

শত আবেগে শত চুমুয় ভরিয়ে দেয় মুখ



নিশ্চই ক্ষুদ্রতি ব্যপার বক্ষে ফুটে শুধু রেখা

আসমান গগনে ভাসে চিন্য মোহাম্মাদ তাতে লেখা ।

বুঝে গেল ধাত্রি হালিমা পুন্য নয়ন ভরে

এই শিশু সাধারন নয় পবিত্রতা বদন জুড়ে ।

শান্তি র সুবাতাস বহে সেদিন থেকে মদিনায়

আমেনার কুলে কে এল ঐ ছালাম তার রওজায় ।

ইসলাম রবি নুর নবী হজরত এল দুনিয়ায়

শান্তি বয় সেদিন থেকে সব মুমিনের অন্তরায় ।



আরশ সৃষ্টি সমুদয় যত জানায় তারে তাজিমে ছালাম

তিনি আল্লাহর রাছুল হজরত মোহাম্মদ সা আ ছাল্লাম ।



*** : ইসলাম আমার বশ্র

ঈমান পাকা অস্র

নবীজী আমার কাণ্ডারি

আল্লাহ্‌ ছাড়া আর কাউরে ভয় না করি ।

মাসুদ রানা





মুসলিম দেশের সব মানুষের ঈমান

দয়াল নবীজীর মহান বড় শান /

নিজে খোদা তার নামের সাথে

দিলেন সম্মান দেখ কলমাতে ।

আর অবুঝ বেদীনেরা না জেনে

বেয়াদবি করল তারি শানে ।

ওহে দুনিয়ার মূর্খ পাপীগণ

সময় থাকতে তওবা করে লন ।

মানবের মুক্তির জন্য এ জগতে এলে

উম্মতের নাজাত লাগি কত যে কাঁদিলে ।

তার কাঁদনে আজও কাদে আকাশ অঝর দ্বারায়

খোঁদার সিংহাসন ডলে তার বেদনায় ।

বৃক্ষ লতা কুল মাখলুকাত সিজদায় রত হয়

খোদার দেয়া তারি রহমত যেন নছিব হয় ।

হে দয়াময় দাও হে দয়া তারি অনুগ্রহে

সদায় যেন মোহাম্মাদ সা এর শান্তি দিলে বহে ।

দাও হেদায়েত মহৎ দিশা তোমায় যেন না ভুলি

কোরআনেরও আয়াত পড়ে ঈমানের বাতি জ্বালি ।



আল্লাহু আকবর ইয়া রাছুলুল্লাহ সা

জালিম দের পাপাচার বন্ধ হোক বন্ধ হোক ।



*** : সবার উপরে কে ?

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১২:০৭

মাসুদ রানা



লেখকেরা লিখে যায় শিক্ষকেরা পড়ায়

শিক্ষার্থীরা শিখে তাই মেধা করে সঞ্চয় ।

জ্ঞানী গুনি পথ চলে লয়ে দিক নির্দেশ

চালকেরা বুঝে গড়ে সুন্দর পরিবেশ ।

এস তাই সবাই হানা হানি ভুলে যাই

এক হয়ে কাজ করি যুদ্ধ নয় শান্তি চাই ।

আমি তারা আর সব মানুষ সবার সেরা

ভাল সব জাল প্রদীপ মমতায় ঘেরা ।

এস সবে সবার হয়ে থাকি আপন

জুড়াল হবে তবে হ্রদয়ের বাধন ।



*** দশে দশে একশ আঁখি মেলে দেখস ,

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২



ভ্রমন করে ফিরলাম ঢাকায়

গতি ছিল গাড়ির চাকায়

আকাশ জুড়ে মেঘমালা

পবন দিল খুলে ঢালা

বৃষটি কভু নামল ঝেঁকে

কভু রবি ফুটলে দৃশ্য লোকে ।

শরতের ঐ এঁকে ছবি

জাগলে কোণ এক কবি

ধরম পাশা সৈয়দ পুর থেকে এই ঢাকায়

সিক্ত হলাম মানুষের ভালবাসায় ।

বন্ধুগন বিশ্ব বীণা আজি বাজে

আসবে সফলতা ভাল কাজে *



*** : আমি কে

২১ শে আগস্ট, ২০১২

মাসুদ রানা



বিশ্ব বুকে আমি সিংহ গর্জন ,ঘুমিয়ে ছিলাম বহুকাল

কেন অহং এর পিচাশ থাবায় আবার জাগালে আমায় ,

ভুলোকে গোলকে কাঁপিল পুলকে

অশান্ত বসন্ত বাতায়ন

মিছিল মিটিং এর বিপ্লবি রুপায়ন ,একি থরথর ভাঙ্গে শোষকের

উচ্ছন্ন সিংহাসন /

প্রলয় নৃত্য ভেঙ্গে নব জাতকের আহবানে

অনিয়ম উশ্রিংখল পদ ধলে

নতুন পৃথিবীর জয় কেতন ওড়াই মহা কৌশলে ।

আমি বিধাতার উগ্র নিঃশ্বাস প্রলয়ংকর রুদ্র ছায়া , নিহারিকা

নব দিপ্ত বিস্ময় জ্যুতি , তারুন্যর হোলি সুর সিন্ধু

আমি সকল জাতীর বন্ধু ।

আমি কভু উচ্ছাস , জনতার তেজ দিপ্ত কণ্ঠ ,

শোষক স্বার্থান্বেষীর ভয়ংকর ন্যায়দণ্ড ।/



আমি নব যৌবন প্রেমাস্পদ , চঞ্চলা হরিনির কণ্ঠ শৈলী ,কুসুম

কোমল শান্ত ধীর অশ্রু জল ।

কভু প্রচণ্ড সাগ্নিক পদ পিষ্ট করি ভয়ংকর বেঈমান ও ভণ্ড ।

আমি কৃষ্টি , সৃষ্ট স্রষ্টার অজর অমিয় দ্বারা ,

স্বপ্ন বিলাস , উদঘাটন , আশা ,

দৃশ্য ছবি , সংবাদ , সংঘটক , সমাজ কল্যান , সাহিত্য , নাটক ,

প্রেয়সির সুপ্ত বন্ধন

উপাড়ি যত শৃঙ্খল

ভাঙ্গি মিথ্যা জেলের ফটক ।

আমি শমসের শেরে খোঁদার , মসজিদ ,উপাসনালয়ের পুস্পাঞ্জলি

কভু হুহু রবে তুলি ঠান

ত্রাসে কাঁপে পবিত্র হৃদয়ে খোঁদার আসন

আমি অনির্বাণ বিশ্ব অশনি সংকেত কৃষ্ণ শ্যাম বাঁশরীর উত্তাল মহা

প্রলয় ভেরী

আমি সর্ব ভোলকে নিমিষে সহসা সঞ্চারী ।

যুগে যুগে প্রলউল্লাস কীর্তিনাশা বৃত্তে জাগ্রত বর্ণীল বিশালতায়

আমি নিরবধি সোচ্চার প্রচণ্ড উম্মাদ উসশ্রিংখলতায় ।

আমি মহা রাজ ধি্রেশ্বর স্বর্গ শিশু

সমস্তের মমতা ছবি

সব হৃদয়ে আমার বসবাস

এক পরিবেশ বন্ধু কবি

*** : আত্তাধিক গান

মাসুদ রানা



না বুঝিয়া না চিনিয়া মিছে জনম হইল পার

মুর্শিদ দুষ দিবে কি বিধাতার ।

নামটি মানুষ ,মানে মান হুঁশ

আর কাউরে দিওনারে দুষ



মগজে রাখিলে রে হুঁশ

জিন্দেগী হয় পরিষ্কার ঐ



মুর্শিদ ভেদ ভেদান্ত যা কিছু রয়

শ্রেষ্ঠ জাতী মানব পরিচয়

বিবেক হলে সুদ্ধ বাসনায়

মাসুদ /ভাবুকে কয় সাজে সেইজন দিল কাবার ঐ ।



ঈমানের জ্যোতি

************

আত্তাধিক ও মুর্শিদি গান

মাসুদ রানা





কথা ও সুর

মোহাম্মদ মাসুদ মিয়া ।

আল্লাহ ও রাছুলের শান সৃষ্টির ঈমান

*****************



মাওলা তোমায় চিনতে জানে এমন আশেক কয়জনা

ধ্যানে দেখ কেবলা কাবা নয়নে ফুটবে সোনার মদিনা

ঈমান রাখ পাখা সম্বল দয়াল নবীজি রহমতের ফুল

সোভাস নিলে সুদ্ধ দিলে ভ্রমর মিলে অলি কুল

পড় নামাজ এক মনে হওরে যদি মমিনা ঐ

পাইতে হলে নবীজির চরন ভজ মুরশিদের পায়

মানুষ কে বাস ভাল দিল মোকাম যে সুদ্ধ হয়

ভাঙ্গিবে শয়তানের বাসা সদা আল্লাহু নাম জপনা ঐ

ভাবুক কয় চিনে আসল কোরআন রাখ মগজে

হারাম ছেড়ে হালাল খেও দেখনা প্রেমিক/সাধু সেজে

মাসুদ কয় খোদা নবীজির খাতিরে সাজাইল ত্রিভুবন খানা ঐ

সৃষ্টি তথ্য

*****************

ওহে মাওলা বানাইলা আদম ছবি কারখানা

রূপে মজে নিজেই তুমি দিওয়ানা

ফুকারিলায় রুহ তাতে ছিল বড় অন্ধকার

মোহাম্মাদই নুর ফুটিলে দেখায় বড় চমৎকার

প্রান পাখি উটে ডাকি আলহামদুলিল্লাহ শব্দে ঘোষণা ঐ

ফেরেস্তাদের আদেশ দিলায় সিজদা কর তারে

সিজদা দিল ফেরেস্তারা মাটির আদমেরে

শয়তান গেল কাফের হইয়া না মেনে আদেশ খানা ঐ

সাধন ভজন যা কিছু রয় মুরশিদ ভজ মুমিনে

মিলবে খোদা প্রেম জোদা দিল ক্বাবারই আসনে

মাসুদ কয় রাছুল বিনে নাইরে উদ্ধার তাজিম কর মদিনা ঐ

৩।

নূর নবীজীর রূহানী তথ্য

**************

মধুর বাণী শুনি গোঁ দয়াল মধুর বাণী শুনি

আকাশে বাতাসে ভাসে মোহাম্মাদ নামের ধ্বনি

ঐ নামে ফুল ফুটে ভ্রমর অলি ওড়ে

মন জুড়ায় সৌরভে বিশ্ব জগত জুড়ে

তামাম মাখলুক পয়দা হল পাইয়া যে রুহানি ঐ

ঐ নামেতে রবি শশী জগতে ফুটায় গো হাসি

নুরে নুরে দিবা নিশি জ্বলে আলোক রাশি

সেই আলোকের দ্বীপ জ্বেলে পথের দিশা জানি ঐ

ঐ নামেতে পাখিরা গায় উটে নতুন ভোঁর

বৃক্ষ লতা শস্য ফলে রস খাইতে কি মধুর

মাসুদ কয় রিঝিক দানে করাও আহার তুমি রহমতের খনি ঐ



শাফায়াতের কাণ্ডারি নুর নবী হযরত

*****************

তোমার দিদার বিহনে গো

পার হইব কেমনে

দয়াল নবীজী তরাইও নিধানে ঐ

যখন মরন জ্বালা ভিসময় আসিবে সামনে

সেই সময়ে দয়াল আমায় রাখিও নয়নে গো ঐ

কবর দেশে দেবে হায় রে সাজাইয়া কাঁপনে

ভাই বেরাদার গুনের স্বজন রেখে একা অন্ধকারজমিনে গো ঐ

মিজানেতে নেকি বধি যখন করিবে ওজন

হিসাব নিকাশ না করিও দেখিও রহমতের নয়নে গো ঐ

ফুল ছেরার ঘাঁটে হায় গো হবেঅগ্নি পরিক্ষাখানি

হিরার দার চুলের চেয়ে চিকন রাস্তা পার হইব কেমনে গো ঐ

হাসরের মাটে হায় গো জ্বলবে দুযকের আগুনে

মাসুদ কয় রহমত দিও শান্তি দিও নবীজী সেই সংকট ক্ষনে গো ঐ

*** রহস্য তথ্য ইমাম হাছান হসাইন এর নুরানি জামা

*****************

জান্নাতী সওদা লয়ে কাঁদে নিরালায়

নবী রাজ দুলারি জগত জননী মা ফাতেমায়

শিশুপুত্র হাছান হুসাইন চাহে জামা ঈদের দিন

নবীজীর নিকট দিল যে চিন

নিল ও লাল রঙ ও চায় ঐ

মা ফাতেমা খেয়াল করে

আসলেন দুত ঘরের ভিতরে

ছালাম জানায় ভক্তি ভরে

উপহার পাটা ইল জামা সয়ং ও আল্লায় ঐ



ছেলেদের হুকুম করে আস অযু গোসল বানায়ে ঘরে

ঈদ গাহে যাবে নতুন জামা পড়ে

হায়রে খুশির আমেজ তায় ঐ

লাল নিল জামা গায় হাছান হুসাইন ছুটে যায়

দেখে চমকে উটে নুর নবীজী

মদিনার মরু সাহারায় ঐ

মাসুদ কয় বিঁধির বিধান খণ্ডানো নাযায়

আজও সেই শোকের মাতম বহে দাস্ত কারবালায় ঐ

বড়পীর শাহ সৈয়দ সুলতান আব্দুর কাদির জিলানী রা এর শানে

***********************

ঈমানের ফুল ফুটাইয়া তুমি বাগদাদে লুকাইলা

ও বড় পির আব্দুল কাদির জগত রৌশন করিলা

নামের তেজেল্লায় হায় শির পড়িত লুটাইয়া

জীন পরী ফেরেস্তা সকল থাকিত অধীন হইয়া

কাদ রিয়া নিশান উড়াইয়া কত ভক্ত বানাইলা ঐ

নবীর বংশে জন্ম নিলা তুমি মহিউদ্দিন জিলানী

মরা মানুষ জিন্দা হইত পাইয়া তোমার রূহানী

অলিকুলের শিরমনি তুমি কত কেরামত দেখাইলা ঐ

মাসুদ কয় ও বরপির দাও রহমতের দিদার

রহমত লইয়া কত অলি আউলিয়া করিল ইসলাম প্রচার

ঈমানের নক্ষত্র তুমি কোরআন মায়ের গর্ভেই শিক্ষা পাইলা ঐ



খাজা মাইন উদ্দিন চিশ্তি রা এর শানে

*************



খাজা তোমার নামটি নামটি লইয়া ডাকি হায় কাতরে

ফয়েজ দানে রঙ্গিন ফুলটি দাও ফুটাইয়া অন্তরে

যে ফুলের গন্ধ নিলে দিলের তালা যায়রেখুলে

পাপ তাপ সবি ভুলে রহমতের বারী ঝরে ঐ

যে ফুলেতে জগত জুড়া বিলায় কত নুরের দ্বারা

সে নূরেরও ঝর্না দ্বারা বহে আশিকেরও অন্তরে ঐ

মাসুদ কয় সব ছাড়িয়া দাও ঈমানের বাত্তি জ্বালাইয়া

দয়া কর ওগো দয়াল তোমার রহমতের নজরে ঐ



*** আউলিয়া শিরমনি হজরত শাহ জালাল রা এর শান

***************

ইসলামের নিশান উড়াইলা বাংলাদেশে আসিয়া

ওগো শাহ জালাল রা আউলিয়া

সুরমা নদী দিলায় পাড়ি জায়নামাজ বিছাইয়া ।

তোমার ক্ষত্রতের কি শান

যারা তীর ছুড়ল হইল তারাই জান কোরবান

তোমার হুকুম পাইয়া পাথর উল্টা যায় গড়াইয়া ঐ

তোমার শুনিয়া মধুর আযান

গৌড় গোবিন্দের প্রাসাদ ভেংগে হইল খান খান

খসিল শয়তানের মূর্তি পায় তব পড়িল লুটাইয়া ঐ

তোমার ৩৬০ জন ছিল সাথি

জালাইলা সারা বাংলায় ঈমানের বাতি

মাসুদ কয় দলে দলে হয় মুসলমান তার কেরামত দেখিয়া ঐ



*** হজরত শাহ সুলতান কমর উদ্দিন রুমি রা এর শান

************

বাদশাহি ছেড়ে ফকিরের বেশ ধরে ওগো শাহ সুলতান রা অলি

নেত্রকোনার মদনেতে পড়ল তোমার চরনের ধুলি

দেখে তব নুরেরও শান কত বেদীন হয় মুসলমান

উদিল ইসলামের নিশান হৃদয়ে জ্বলি ঐ

সারে তিন হাত জায়গা লইয়া

পড়তা নামাজ শুন্য বইয়া

বনের বাঘ আর পাখিরাও শিখিত বুলি ঐ

আজও কত ভক্ত আসে তব দরবারে

মন বাসনা লয়ে মুনাজাত করে

পুড়াও ভক্তের আশা মাসুদ কয় রহমত ডালি ঐ



*** হজরত শাহ আরপিন রা এর শান

*****************

শাহ আরপিন রা আউলিয়া বাতাসে ভাসিয়া

পাহাড়ে পড়তায় নামাজ শুন্য বইয়া

পশু পংকি তরুলতা কইত তোমার সাথে কথা

বৃক্ষ ঝর্না মানব জীন তব পায় পড়িত লুটাইয়া ঐ

মেঘে দিত অজুর পানি খেলত খেলা বন হরিণী

আপনা এসে বৃক্ষ দিত তোমায় রিঝিক জুটাইয়া ঐ

জমিন হইত শিতল পাটি ঝিকির করত পাথর মাটি

বেদীন কত হয় মুসলমান

মাসুদ কয় বাঘ থাকত সেবক হইয়া ঐ



*** মজনূ শাহ এর শানে

*************

আল্লাহর অলি মজনু শাহ রা শুইলেন ধরম পাশায়

কেহ ডাকে নেংটা বাবা আস্তানা আতকা পাড়ায়

মারফতের খনি তিনি দেখাইলেন কত কেরামতি

মুর্দা দিলে জ্বালাইত তিনি ঈমানের বাতি

তারি দয়ায় বৃষ্টি হইত নিমিষে অঝর দ্বারায় ঐ

গাছের তলায় পড়ে থাকত না ছিল তার বাড়ী ঘর

নুরের আলো জ্বলত সদা তারি কেশের উপর

শোকনো নদে বইত জোয়ার

পিপাসা মিটত চাইলে তার চেহারায় ঐ

কত জনা মন বাসনা লয়ে আসত তার দরবারে

সাথে সাথে ফল ফলিত তার রহ মতের নজরে

বেয়াদবি করলে কেহ শাস্তি মিলত ভিসময় ঐ

আজও কত ফকির সাধু আসে তার মাঝারে

লক্ষ প্রানের মিলন মেলা ঘটে চৈত্র প্রহরে

মাসুদ কয় মুনাজাত আমার কবুল কর দয়াময় ঐ



*** লোড়া পীর এর শানে

***************

ওগো লোড়া পীর জিন্দা মোরাকাবায়

আস্তানা সাজাইলায় বটেরও ছায়ায়

দেখাইলা কেরামতি আসিয়া রাজনগর

জমায়েত হয় সাথু পীর আশেক ভক্ত ফকির

তোমার চরনের ধুলা লইয়া কত বিমারী ভাল হয় ঐ

পাথর মাটি ঝিকির করে নামটি লয়ে গোপনে

দিবানিশি ফকির ঋষি বসে তব ধ্যানে

মাসুদ কয় কত বাউল সাধক

গান শুনাতে আসে পায় ঐ



*** আল্লামা গাজী আকবর আলি রেজভি রা এর শানে

*************

নেত্রকোনা সতর শ্রীতে উদিল নিশান দেখে আয়

ঈমানের বাগান সাজাইল আল্লামা রেজভি মাওলায়

শত শত আশেক জনা লয়ে ঈমানের ঘ্রান

আল্লাহ রাছুলের নামে বিকিয়ে দেয় প্রান

হরদমে পড়ে দরুদ ভেজে ছালাম মদিনায় ঐ

শুক্রবারে দরজায় আযান আরও কবরের পাশে

জিন্দাছুন্নত ইমানদার গন কতই ভালবাসে

নাবুঝিয়া বেঈমানদের আগুন লাগে কলিজায় ঐ

ঈদে আজম ঈদে মিলাদুন্নবি সেরা করলেন দলিলে প্রমান

নবীজী সবার ঈমান আশেকের জানের জান

মাসুদ কয় মুর্শিদ ছাড়া দুজাহানে নাই উপায় ঐ

*** মায়ের দোয়া

***************

মায়ের সাথে নাই তুলনা অন্য কারও দুনিয়ায়

সন্তানের বেহেস্ত মিলে জননীর চরন তলায়

মায়ে দশ মাস দশ দিনের তরে

রাখিল তার উদরে

তব সন্তানের মুখ দর্শনে সব ব্যথা ভুলে যায় ঐ

মায়ে নিজে কত কষ্ট করে

বাচায় তার সন্তানেরে

রাখে সদাই সুনজরে বুক ভরা ভালবাসায় ঐ

বাবা মায়ের দোয়া লইয়া

কত সন্তান বাচে জ্ঞানি গুনি হইয়া

মাসুদ কয় হজের ছওয়াব মিলে তাদের সুনজর দেখায় ঐ

*** দেহ তত্ত্য

********************

কলের গাড়ি বানাইল মাওলায়

ও মনরে কি ক্ষুত্রত কি কৌশল এই আজব মানব কারখানায়

গাড়ির ভিতর রয় যে চেকার

সুখ দুঃখ দুই প্যাসেঞ্জার

পাপ পুন্যর চলে কার বার রসিয়া এঞ্জিন চালায় ঐ

সেথায় রয় যে নদী নালা

কোটায় কোটায় গোপন তালা

হরদমে তায় চলে লিলা বিবেক থাকে মন পুড়ায় ঐ

থামবে গাড়ি দম ফুরালে

ভিড়বে গিয়ে কোন বা কুলে

মাসুদ কয় রঙ্গিলা সাই কি কৌশলে খেলে খেলা অজানায় ঐ

*******দয়াল এর শান

*************** ,

ভরিয়া খাঁচায় এই ভব মেলায়

নানা রঙ্গে সঙ্গ দিলা অহে পরম রঙ্গিলা

দমের গড়ি চলে তব ভিতরে আর বাহিরে

কোন রূপেতে বিরাজ থাক চিনার সাধ্য নাহিরে

তব তুমি পথ শিখাইয়া কত বুলি শিখাইলা ঐ

আনন্দ দাও জলে ভাসাও পুতুল নাছাও ক্ষনেরে

অপরুপে রূপ মিশাইয়া উদয় হও মন মাঝারে

মিশিয়া মানুষের সনে ভাব সাগরে কাটা ইলা ঐ

নাহি জানি নাহি বুঝি নাপাই যে কোণ দিশা

মাসুদ কয় সঙ্গি হইয়া থাক মিশে এইতো মোর ভরসা

সদাই স্মরি নামটি তোমার দিবা নিশি ও মাওলা ঐ

*** বন্ধনা

**************

এত মায়ায় গড়িলেন সাই মানুষ নামের কারখানা

আমি তোমার চাহি করুনা

বানাইলা তারে সবার সেরা

সেজদা করল ফেরেস্তারা

জাগল নব বসুন্দরা সাজাইয়া দিলায় ক্ষুদ্রতি আস্তানা ঐ

তারে ফুল ফসলে করাও আহার

সুখে দুখে পাতাও সংসার

বিশ্ব মাঝে রঙ্গের কারবার মাসুদ কয় তারে চিন আপনা ঐ

*** মুর্শিদী গান

****************

মুর্শিদ আমার অমুল্য চাঁদ চিনে নিও আপনায়

শুদ্ধ হবে দিলের আসন দর্শন দিও তারি পায়

কোথায় খোদা কোথায় রাছুল

কেবলা কাবা মুর্শিদ প্রেম ফুল

ঈমানের অমুল্য ফসল লুকানো তারি চিনায়

মিলে দুনিয়া ও আখেরাতের শান্তি

দূর হয়ে যায় শয়তানের ভ্রান্তি

পর দেশের সঙ্গী হবে যদি মুর্শিদ চেনা যায় ঐ

দিন হতে দিন যায় বিফলে

স্বর্গ নরক কর্মফলে

মাসুদ কয় উছিলা ছাড়া পাবে মুক্তি কিবা উপায় ঐ

মাসুদ কয় ধরম পাশার দশ ধরিতে

মুর্শিদ মান্নান শাহে দিক দেখায় ঐ

19 ।

মুর্শিদ আমার আজব কারিগর

ঈমানের বাত্তি জ্বালাইয়া রৌশন করে অন্তর

দেহের মাঝে যত রিপু তার দয়ায় পুড়ে হয়রে ছাই

শয়তানের রাস্তা ভুলায় বানায় খাঁটি মুমিন তাই

সেযে দিব্য চুখে দেখতে পারে দয়াল মাওলাজির নুর ঐ

মায়া মোহ সকল ভুলে প্রান সপিলাম তার চরন মুলে

দুনিয়া ও আখেরাতের কামাই মিলবে মুরশিদের উছিলা হলে

দিলের মাঝে রাখ জ্বেলে নুর নবীজীর প্রেম নহর ঐ

*** লোক সঙ্গীত

*************

চিনিয়াও কি যায়রে চেনা

কেবা পর আর কে আপনা

এই বহুরুপি খেলা ঘরে

কেন বা রও মোহে পড়ে

সহজে অচেনারে চিনবে কিরে

বন্ধিশালায় সোনার ময়না ঐ

পাশা পাশি থাক বিরাজ

সংসার ধর্ম লরে সমাজ

কিবা মন্দ কি ভাল কাজ

নিরলে বসে ভাবনা ঐ

মাসুদ কয় ভাবনা মনে

সত্য মিথ্যা প্রভেদ কেনে

ফিরাও মন মাওলার পানে

মুরশিদ ছবি বানাও আয়না ঐ

*** লোক সঙ্গীত

****************

মন পাখি তুই কি সন্ধানে

ছট ফট কর গোপনে

আমি তরে ধরব কেমনে

রঙ্গিলা সাই রঙ মিশাইয়া

খেলে খেলা সঙ্গী হইয়া

নানান রঙ্গে উদয় হইয়া খেলায় সঙ্গোপনে ঐ

ভাংগে গড়ে নতুন করে

যোগ বিয়োগের সন্ধি ধরে

সবাতে বিরাজ করে জড়ায় মায়ার বাধনে ঐ

তারে যদি যায়রে চেনা

সৃষ্টি স্রষ্টার ভেদ থাকেনা

মাসুদ কয় ওরে মনা সে বিরাজ থাকে পবিত্র দিল আসনে ঐ



*** আত্তাধিক গান

**************

চিন নারে পাখি তারে যে জন থাকে বিরাজন

অহে আমার অবুঝ মন

দশ দিগন্তে তারি আবাস

সদা ফুটে দীর্ঘ শ্বাস

সব স্থানে করে বসবাস তার সদাশয় বিচরন ঐ

প্রেম কানন সাজাইয়া

পঞ্চ ভুতে বিলিন হইয়া

অপরুপে রুপ মিশাইয়া গড়িল মায়ার বাধন ঐ

চোখে চোখে লুকুচুরি

জ্বালায় আলো গগন জুড়ি

চালায় সেযে দমের ঘড়ি ঘুরিয়া ঘূর্ণি নাছন ঐ

মাসুদ কয় সুদ্ধ দিলে

ভজ মুরশিদ নিরলে

যদি তার দেখা মিলে ইচ্ছা সব হবে পুরন ঐ

*** শানে মাওলা

************

আমি আর কিছু না চাই

মুরশিদ /দয়াল যদি তোমায় পাই

বেলা গেল হেলায় হেলায়

মজে রইলি কোন বা খেলায়

মনেতে রুষ হই যে বেহুস

পন্থ জানা তো নাই ঐ

আয়েশ আরাম পাখা বাড়ি

শুন্য হইয়া রবে পড়ি

মন মহাজন করলে অজন

থাকবে কিসেরও কামাই ঐ

মাসুদ কয় ওরে মনা

বুজবাজির খেল ছাড় না

চলে গেলে মুল্যবান সময়

কোথাও জায়গা হবেনা ভাই ঐ





পরিবেশ বন্ধু

প্রিয় জেনে নিও *

*****************

লোক ও পল্লী গিতি

মাসুদ রানা

*********





সুরের বাঁশরী ।

মোঃ মাসুদ মিয়া গিতি কথা ও সুর

১। হে প্রিয় জেনে নিও ,সুরে সুরে বাঁশরী বাজে

স্মৃতির বাসরে সাজিও ।

আজি এ লগনে শুধু পড়ে মনে

কেন এত লুকুচুরি চাদের ও সনে

উদাস এ হাওয়ায় লুকানো ভাষা মেঘে মেঘে ছড়িয়ে দিও ।

এই বুকে জমা কত যে ভালবাসা

সুখের পায়রা হয়ে কখন ও জাগায় আশা

হৃদয় উজার করে যদি দেখানো যেত

এখানে জেগে রও তুমিও ।



২, বাজাইওনা মোহন বাশি বৃষ্টি ঝরে আঁখির পাতায়

মন শুধু মনেতে হারায় ২বার

মনরে ......মিশিয়া মানুষের সঙ্গে

বাস করিলে কতই রঙ্গে

প্রেম সুধা নব অঙ্ঙ্গে মজিলে খেলায় ঐ

মনরে ...... বাসিয়া মানুষে ভাল

দিল মাঝে প্রদীপ জাল

ফুটাও জগতে আলো স্বপন ও বাসনায় ঐ

মনরে ......ভাবুক মাসুদ কেঁদে সারা

কেমনে জুড়াইব অন্তরা

জাগিবে কি প্রেমের মরা এই অবেলায় ঐ



৩। নিরব ও চাহনি কার পানে

কথা কহ না বুঝি লাজে

দেখ আকাশ ডাকে কাল সাজে

হৃদয় নিলিমায় উটে ঝড়

কেটে যায় বিষণ্ণ প্রহর

হেথা তায় সুর কানে বাজে ঐ

হারানো সেদিনেরা তাড়িয়ে বেড়ায়

স্মৃতিরা কভু মনকে নাড়ায়

কেন যে ভাসে ছবি হৃদয় মাঝে ঐ



৪।দূর হতে আর ডাকিস না আমায় সোনা বন্ধুরে

মায়া লাগাইয়া ভুলিলায়

যখন ছিলে অতি পাশে দেখতাম রাঙ্গা ভোর

ভাসত ছবি দুনয়নে কত সুমধুর

রঙ্গের ফানুস হটাত আজি ধুলাতে লুটায় ঐ

মান অবিমান খেলা হত চাঁদনী রাতের গায়

মাটের পাড়ে দুরের দেশে মন ছুটত অজানায়

গোপন চিটি লিখে দিতাম পাখিরও ডানায় ঐ

লাজ রাঙ্গা সেই মিষ্টি হাসি বড়ই মনে পড়ে

স্বপ্নলোকে পাই আর হারাই মন বসেনা ঘরে

ভাবুকে কয় তাই ত একা ভাবি নিরালায় ঐ



৫। অসময়ে ডাক দিয়া তুই ঘুম ভাঙ্গালি আমারে

ওরে কোকিল ডাকিস না এমন করে

কুল বসন্ত ফুলে ফুলে সাজে বৃক্ষ লতা

বন্ধু বিহনে মনে লাগে ধারুন ব্যথা

কইতে কথা একা একা অন্তর যায় পুড়ে ঐ

ভরা নদীর বুকে হায়রে উথাল পাথাল ডেউ

বন্ধু ছাড়া ভাল লাগার আর না দেখি কেউ

নদী জলে তাই সেছবি ভাসে গগন জুড়ে ঐ







৬, নব রূপে কে আসে গো চিত্রিত ঘোমটা মাথায়

ফুল চন্দন খোশবো ঝরে মনা নন্দে আজিকায়

ছিন্ন মুকুল পুস্প পরাগ বাজে নব রাগিণী

অনিন্দ্য সুন্দর ঝলক লোক মুখে কানাকানি

গায় পাখি ঐ সে ভোরে বসন্ত বহিয়া যায় ঐ

ধন্য ধন্য স্বজন সভায় অবাক লাগে মনেতে

দৃশ্য লোকে উটে ভেসে সন্ধি জনে জনেতে

মৃদু মন্দ বহে হাওয়া রঙ ছুয়ে যায় আপনায় ঐ



৭,ভোরের পুস্প কি ছিলনা কাননে

দেখি ঐ ফুটে ফুল কার দু নয়নে

অভাগা যে বানাল পথেরও দ্বারে ফাঁসিরও মঞ্চ

নব বধু কেঁদেছিল এলোকেশে

আকাশের গাড় নীল হল রক্তিম

সকলও হৃদয়ও গেল বোকা বনে ঐ

কোমলও ভিশময় নীরবও সব লোক

মাতমও করিল বাড়িল তত শোক

যত কচি কচি প্রান নিরবে মায়ের আচলে ডাকে মুখ

সেথা নির্ঝরে ভাসে মেঘ তাপিত গহনে ঐ

৮,

কার লাগিয়া প্রান বন্ধে ভাব বসে একাকি

অনুক্ষনে নিশিদিনে পাইয়াছ তার দেখাকি

নাছে গানে মুখর রাখে মেটু পথের চারিদার

পায়ে মল মাথায় সিথি হাতে চুড়ি গলায় হাড়

ক্ষনে কাঁদে ক্ষনে হাসে দেখিলে জুড়ায় আঁখি ঐ

লাজ রাঙ্গা মুখটি তার যেন ভরা চাদের হাসি

চঞ্চলা হরিনির মত ছড়ায় রূপ রাশি রাশি

সারা বেলা করে খেলা সাঁঝের আড়ে দেয় ফাকি ঐ

কলসি কাকে চপল পায়ে ঘোমটা আঁচল দিয়ে গায়

ছোটে চলে জল ভরিতে ছোট্ট নদীর কিনারায়

মাসুদ ডাকে ওগো সখি নয়ন ভরে তায় দেখি ঐ

9

কারবা পানে চাইয়া আমায় ভুল

ও সখি রে মনেতে এই ভাবনা ছিল

তোমার কথা হইলে মনে বুকে বিধে তীর

জীবন চলা লাগে হায়রে কত যে অধীর

সেই মধু ক্ষন অকারন মোরে উদাস বানাল ঐ

কি অভিমান কত যে গান কানে কানে বাজে

দেখিলে জুড়ায় প্রান তব রাঙ্গা লাজে

শিহরন জাগে অনুরাগে হ্রদয় যে পথ চেয়ে রইল ঐ



১০ , তোমায় হাসতে দেখলে মন ভরে যায়

তুলনা যে নাই

এমন হাসি আবার হাস মন ভরাতে যাই ঐ

বাজনা বাজে কানের কাছে ঝুম ঝুম ঝুম

শিতল পরশ কেঁড়ে নিল আমার সকল ঘুম

সব ফেলে দেখি তোমায় তুমি যেমন তাই ঐ

আর যত আনন্দ ঝরে তোমার ও ছুঁয়াতে

বসন্ত বহে যে কত সেইরাগিণী সুরেতে

তাই এত ভালবেসে তোমায় সব ভুলে যাই ঐ



১১, আজি এত বেশি মনে পড়ে গো তোমায়

এই নিরব বাতায়নও মধু সন্ধায়

ফুল যে ফুটিল কাননে

প্রজাপতি মেলে দিল ডানা

পুচ্ছ নাছায়ে ডাকিল কোকিল

সুরেলা কণ্ঠ বড় চেনা

আর সেই লগনে

ছবি হয়ে দেখা দিলে মনের আয়নায় ঐ

নিল আকাশে সোনা ঝরা রোদ

ভেসে যায় অনন্তে মেঘ মালা

সুরে সুরে কেবা বাজায় বাশি

বৃক্ষ শাখে বসে একেলা

আর সেই সুরে রাঙ্গাল তোমায় আমায় ঐ

১২,

তুমি আপন ও ভাবিও সকলও কাজে

দুঃখ সুখ আর আনন্দ মাঝে

অতি দূর দৃষ্টি ফিরায়ে

সেই ছবি দুচোখে ভিড়ায়ে

বারেবার রাঙ্গা হও কি লাজে ঐ

কত যে কথারও মালা

মহনীয় গানেরও ঢালা

হৃদয় ও গহনে বাজে ঐ

ফাগুনও হাওয়ায় এ মনে

লুকুচুরি খেলা সমিরনে

ক্ষনে দেখি নব বধু সাঝে ঐ

১৩,

হেমন্ত আঙ্গিনায় কুসুম ফুটিল

সখি লো ......খুল আখি খুল , খুল আখি খুল ।

ভোরের ও শিশিরে বৃক্ষ পত্র বাহারে

ঝিকিমিকি আলোক ও বর্ণীল ও ভাসিল ঐ

ঝাকে ঝাকে পাখি যায় ঐ দূর নিলি মায়

রুদ্র ছায়া মেখে দিগন্তে উড়িল ঐ

ধানের ও সোনা মুখ দেখে জুড়ায় বুক

নবান্নের আনন্দে সকলে জাগিল ঐ

১৪,

আমার আউলা মনে বাউলা বাতাস বইলরে

প্রান ও সখি নয়ন মেইলা তাকাইলরে

দেখা হইল নয়ন বাকা

হৃদয় মাঝে হইল আঁকা

কিসে যাদু মধু মাখা

মন রয়না যে ঘরে ঐ

পরান কান্দে পড়ে ফান্দে

ঘুম খাড়িল প্রান বন্দে

মাসুদ কয় মনা নন্দে

মাওলাজির সে ভাবনা নাইরে ঐ

১৫।

আর না দেখি কলসি কাকে বন পথে ও সজনী

মন কাটে নারে দিন রজনি

সাঝের বেলা যেদিন তুমি যাইতা উজান গায়

পিছন ফিরে বারে বারে হাত নারাইতা ইশারায়

আজও তোমার সেই লগনের বইসারে প্রহর গুনি ঐ

যেবা শাপলা তুইলা বিলের পাড়ে পরাইতা মালা গলে

কাজল চোখে চোখ রাখিয়া দিতাম কানটি মলে

লাজুক লাজুক হাসি হেসে ছিটাই দিতা বিলের পানি ঐ

বনের মাঝে পাখির বাসা আনিতাম পেড়ে ছানা

দুই জনাতে আদর করে খাওয়াইতাম খুট দানা

চাঁদনী রাতে তোমার সাথে খেলিতাম কানাকানি ঐ



১৬, নিঠুর বাঁশি বাজাইওনা কদম্বের ঐ ডালেতে

আজও বন্ধু ঘুম আসেনা চোখেতে

নদী তীরে নিত্য আস সখি ঘোমটা মাথায় দিয়া

দেখিতাম সলাজ বদন দুচোখ ও জুড়াইয়া

ছন্দ তালে যাইতা তব কলসি লইয়া কুলেতে ঐ

কাজল কাল ঐ নয়নে করিত ভ্রমর নাছন

কত আশা ভাল বাসায় জুড়াইতাম মন প্রান

মধু ভরা ছিল যাদু তোমার মুখের হাসিতে ঐ

বন্ধুর বাড়ী ছোট্ট গায়ে মাটের পাড়ে ঘর

বাও বাতাসে আইত ভেসে তাহারি খবর

চিঁটি হইয়া সুরের সুধা ঢেউ খেলিত কানেতে ঐ

১৭।

অনেক দিনের অনেক কথা না বলা কত কাহিনী

হৃদরে জমা পড়ে রয় কেন যে তুমি আসনি



নয়নের ভাষা সে পড়িতে জানে

লিখে রাখে সব বুকের অভিধানে

কতযে অভিযানে সেই সুর শুধু শুনি ঐ

ভাব সাগরে খেলা হয় হৃদয় পাতায়

বিনিময়ে মন শুধু নিজেরে কাঁদায়

কত যে সপ্ন তাড়িয়ে বেড়ায় উদাস সাজে মন তখনি ঐ

১৮ ।

কে তুমি তাকালে ভুল হল কি নিতে চিনে

এই স্রাবণও দিনে ২

মেঘে মেঘে লুকুচুরি রুদ্দুর

কভু বৃষ্টির ছন্দে মাটিতে বাজে নুপুর

তোমার আঁখি মিতালী দেখি ঐ ঘন নীল আকাশের ও সনে ঐ

নদে জলে ডেউ ফুটে কত

ফেনিল হাওয়ায় নাছে তরঙ্গ অবিরত

তোমার ছবি ভাসে হবি তেমনি ডেউ খেলে ঘন চুলের পানে ঐ

১৯ ।

সেই সে দিনেরা আসবে কি আবার ফিরে

স্মৃতির পাতায় দাগ কেটে যায় তাই বারে বারে

যদি ভাবিস একলাটি মনে

উদাস হাওয়ার সমিরনে

তাকিয়ে দেখিস সেথা আপনারে ঐ

গাও যদি বুক ভরে গান

সজীব দেখিবে তাজা তাজা প্রান

বাজবে রাগিণী নতুন সুরে ঐ

যদি হৃদয় মোহনায় ফুটে ভাষা

খুলে দাও সবটুকু ভাল বাসা

কারও বাধন টুটে দিস নারে ঐ

২০,

মন্তব্য ৬ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২৬ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:৪০

সানড্যান্স বলেছেন: আপনে আমার ফ্রেন্ড রিকুয়েস্ট এক্সেপ্ট করেন না ক্যান?
আপনেরে কতকাল থেকে চিনি, আপনের কতবড় ডাইহার্ড ফ্যান আমি!!
দয়া করে রিকু এক্সেপ্ট করে অধমকে বাধিত করবেন!

২৬ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:২২

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: ধন্যবাদ বন্ধু
জিমেইল কর , শুভকামনা ।।

২| ২৭ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১২:৫০

প্রিন্স হেক্টর বলেছেন: ছিঃ বন্ধু আপনি আমাকে এভাবে অপমান করলেন? :| :(



বন্ধুরাই বন্ধুদের নিয়ে মজা করে, আমি আপনারে নিয়া মজা করলে সমস্যা কি :(( :(( :(( :((



আপনি আমাকে এভাবে অপমান করতে পারলেন? :| :|

২৭ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১০:২১

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: অপমান নয় মজা
ধন্যবাদ +

৩| ২৭ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৩:২০

স্বপনচারিণী বলেছেন: আপনার জীবনটাই মনে হয় একটা বহমান কবিতা। ভাল থাকুন।

২৭ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৪:০৪

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: ধন্যবাদ সুন্দর কমেন্টে
শুভকামনা +

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.