![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি এক ঐতিহাসিক নব সৃষ্টি / মুক্ত লিখি দুর্বার দৃষ্টি
আমাদের দয়াল নবীজীর অস্তিত্ব নিয়ে অবুঝদের ভুল ধারনা এবং
সটীক দিক নির্দেশ ।।
*************
আল্লাহর বানী অস্বীকার যারা করে তারা আল্লাহকে অস্বীকার করে
এবং যারা আল্লাহ কে অস্বীকার করে তারা নাস্তিক । আর যারা
নাস্তিক তাদের কোন ধর্ম নাই ।।
আল্লাহ কোরআনে ঘোষণা দেন , আমি আপনাকে সারা বিশ্বের
রহমত হিসাবে প্রেরন করিয়াছি ।।
এখন জানা চাই রহমত কি ?
নবীজী বলেন , আল্লাহ সর্বপ্রথম আমাকে বানাইয়াছেন এবং আদম
আ যখন কাদা মাটি জল মিশ্রিত তখনই আমি আল্লাহর রাছুল ।।
হাদিসে কুদসি ।।
রহমত হল আল্লাহর অদৃশ্য শক্তির এক গোপন রত্ন ভাণ্ডার ।
যার অভাবে বাতাস চল্বেনা , জীব সমষ্টি বাড়বেনা ।।
নবীজী বলেন আল্লাহ আমাকে এক মুষ্টি নুর দিয়ে সৃষ্টি করেন ।।
নুর মোবারক ১০০ ভাগ করে ১ ভাগ নুর দিয়ে তামাম সৃষ্টি বইচিত্র বানান ।।
এখন নুর আসলে কি তা জানা চাই ।।
ফেরেস্তারা নুরের তৈরি , নুর আল্লাহর এমন একটি গুপ্ত রহস্য
যে তাদের চর্ম চোখে দেখা যায়না ।।
অথচ তারা আমাদের দেখতে পায় এবং তাদের নানা কার্যকলাপ
আমাদের জীবন এর উপকারের জন্য আল্লাহ প্রদত্ত নেয়ামত ও
বরকত হয়ে আমরা বেঁচে থাকি ।।
খাদ্য জল ফুল ফসল
১৮ হাজার মাখলুখাত বা সৃষ্টি জীব
সবই আল্লাহর নেয়ামত
আল্লাহ বলেন আমি তোমাদের কে সর্বশ্রেষ্ঠ জীব হিসাবে দুনিয়ায়
প্রেরন করেছি ।।
জীন আর মানুষ এর বিচার হবে , বাদ বাকি ১৭ হাজার ৯ শত ৯৯
টি সৃষ্টি জীব কে আমি মানুষের উপকার এবং তাদের তাবেদার হিসাবে বানাইয়াছি ।।
নবীজী বলেন ৮০ হাজার আলম , আলম অর্থ জগত ৮০ হাজার
জগত আল্লাহ পাক বানাইয়াছেন । এ সমস্ত জগতের মধ্য পৃথিবী
একটি ছুট জগত ।।
আর নবীজী সমস্ত জগতের রহমত ।।
এখন মুল আলোচ্য বিষয় হল রহমত ছাড়া গাছের পাতা কেন
পিপিলিকার পা পর্যন্ত নড়েনা ।।
১৪০০ বছর আগে নবীজী দুনিয়ায় ইসলামের নিশান ওড়ায়ে
দুনিয়ায় মানব রঙে মানব বেশে আসেন ।।
আসলে কি তিনি মানব রঙের ।।
জগতের সব মানুষ জন্ম নেয় নেংটা হয়ে আর নবীজী জন্ম নেয়
বেহেস্তি পোশাক আবৃত হয়ে ।।
নবীজীর দুনিয়ায় শুভআগমনের সাথে সাথে মিশরের রাজ প্রাসাদে হাজার বছরের জলন্ত অগ্নি উপাসক অগ্নিকুণ্ড দপ করে নিভে যায় ।। এবং স্বর্ণ খচিত ১৪ টি রাজ তোরণ হেলে পড়ে ।।
মা আমিনা লক্ষ্য করে , আকাশের চাঁদ এর চাইতে নবীজীর চেহারা মোবারক অধিক উজ্জ্বল আর সে উজ্জ্বলতা একেবারে
সপ্ত আকাশ পর্যন্ত গিয়ে পৌঁছে ।।
নবীজীর দাদা দেখে জঙ্গলে বাঘ এবং হরিন এর দল এক হয়ে খুশিতে লাফালাফি করছে ।।
তাদের মুখে আওয়াজ মারহাবা ইয়া রাছুলুল্লাহ মারহাবা
অর্থ হে জগতের রহমত এস মোদের রহমত দাও ।।
রাখাল বালকেরা তাদের উট , ঘোড়া , ও নানা মেস এর দল
এর নিকট গিয়ে অবাক , তাদের মুখ হতে আওয়াজ আসে
খুশ আমদেদ ইয়া রাছুলুল্লাহ
গাছে গাছে পাখিদের গুঞ্জন , মক্কা বাসী ঘুম থেকে জাগে এক অপরূপ আওয়াজ শুনে ।।
ছালাম ইয়া রাছুলুল্লাহ , ছালাম ইয়া হাবিবুল্লাহ ।।
যত সৃষ্টি কুলমাখলুক জীন ইন্সান আর ফেরেস্তারা সবাই লুটায়ে পড়ে নবীজীর মোবারক শুভ আগমনে ।।
ভেজে তাজিমে লক্ষ কোটি দরূদ ছালাম ।।
আমাদের বা জগতের সব মানুষের ছায়া পড়ে সূর্যের আলোয় কিন্তু দয়াল নবীজীর মোবারক শরীরের কোন ছায়া ছিলনা ।।
উটের উপর সয়ার হইয়া যেদিন যাইতেন সফরে
মেধের আবর ছায়া দিত পাক নবীজীর উপরে ।।
এবং
দয়াল নবীজীর মোবারক পায়খানা পশ্রাব কেহই কোনদিন দেখেনাই ।।
এ বিষয়ে নবীজীর সহধর্মিণী আয়েশা সিদ্দিকা রা বলেন , তিনি যেখানে মোবারক পায়খানা পশ্রাব করতেন সাথে সাথে জমিন
ফাটিয়া তা গ্রাস করিয়া লইত , এবং আমরা ছুটে দিয়ে ঐ স্থানে
মাটির ডিলা কুলুফ পাইতাম , তা হতে এত মধুর ঘ্রান বের হত
যে দুনিয়ার যত আতর লুবান সে ঘ্রানের চাইতে ও ছিল অতি উত্তম ।।
মানুষ এর কাপড় এ ময়লা লাগলে সাবান দিয়ে ধৌত করলে
ময়লা পরিস্কার হয় আর নবী পাক সা এর পাগড়ি ওমোবারক হাতের
রুমাল আগুনে ফেলে দিলে তা পরিস্কার হয়ে যেত ।।
আরবের কোথাও যদি কারও বিয়ে সাদি হত তখন নবীজীর নিকট আসত শিশি লয়ে , নবীজীর পছিনা বা ঘাম মোবারক
তিনি শিশির মধ্য কয়েক ফুটা রাখতেন তারা জলের সাথে মিশিয়ে উত্তম ভাবে সবাইকে বিলিয়ে দিতেন সারা বিবাহ বাড়ি
নবীজীর দেওয়া সুঘ্রানে মন আমোদিত হত এবং সেই সুঘ্রান
কয়েক বছর যাবত থাকত ।।
এবং নবীজী পাক সা যার বাড়িতে দাওয়াত গ্রহন করতেন তার
বাড়ির যত খেজুর ও অন্যান্য ফল গাছ, নবীজীর রহমতের ছুয়ায় আরও বেশি করে ফলত । নবীজীর উত্তম সাহাবায়ে কেরাম
আবু আইয়ুব আন্সারির স্ত্রী নবীজীকে কিছু খেজুর এনেদিলে
তিনি তা ভক্ষন করেন এবং প্রশ্ন করেন আমাকে সব খাবার দিলে কিন্তু তোমরা খাবে কি ?
আবু আইয়ুব আন্সারি বলেন কেন আমাদের উত্তম মেহমান যদি
রহমত দেয় তাহলে আমাদের খাবারের অভাব হবে ।। নবীজী
অর্ধেক খাবার খেয়ে বাদবাকি বিচি ছাড়া খেজুর সাহাবাকে দিয়ে
বল্লেন বাড়ীর পাশে লাগাও গাছ হবে ফল হবে , বস্তুত তাই হল
সেই খেজুর বাগানে বিচি ছাড়া খেজুর হত ।।
এমন অসংখ্য রহমত এর মালিক যিনি তিনি কি করে আমাদের
মত মানুষ হবেন ।।
মা আয়েশা সিদ্দিকা রা একদিন নবীজীকে তার ওড়না দিয়ে
পেঁচীয়ে নবীজীকে আমুদ আহ্লাদে আটকাবার উদ্দেশ্য বলেছিল
আপনাকে আর ঘরের বাইরে যাবার দেবনা ।।
ওড়না শরীর মোবারক ভেদ করে তার হাতে চলে আসে , মা আয়েশা রা আশ্চান্নিত হয়ে প্রশ্ন করলেন তা কি করে সম্ভব । নবীজী বললেন আমি কি তোমাদের মত মানুষ ।।
কোরআন এবং হাদিস সঙ্কলন থেকে ।।
চলবে ।।
২৪ শে নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:২১
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: মূর্খ ছাড়া শালার কথা বার্তা ভাল না আদব লেহান কম ।।
তুমি কোরআন জাননা , হাদিস জাননা
সত্য মাননা
মুল্লার দৌড় মসজিদ আর তোমাদের মস্তিস্ক বিক্রিতির দৌড়
শয়তান পর্যন্ত ।।
নবীজী বলেন যার মুর্শিদ নাই তার পীর শয়তান ।। পীর অর্থ দিক
দেখানো পথ প্রদর্শক ।।
বন্ধু বিদ্যার শেষ নাই আরও জান ।।
২| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৩ ভোর ৪:১৭
নতুন বলেছেন: বন্ধু উল্টাপাল্টা লেখো কেন?
মরুভুমিতে জংগল? সেই জংগলে বাঘ?
কোরআনে স্পস্ট বলা আছে যে "" বল আমি তোমাদের মতন মানুষ"
Qur'an; "Say: I am only a mortal like you (Qul innama ana basharun mithlukum). My Lord inspireth in me that your God is only One God. And whoever hopeth for the meeting with his Lord, let him do righteous work, and make none share of the worship due unto his Lord." (Qur'an 18:110)
তার পরে আর তেনা প্যচানোর প্রয়োজন মনে করিনা...
২৪ শে নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:২৬
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: মক্কা তে যেমন মরুভূমি ছিল , তেমনি পাহাড় পর্বত ও জঙ্গল ছিল
আর নবী রাছুল অলি আউলিয়া , আম্বিয়া রা আল্লাহর পক্ষ
হইতে যুগে যুগে মানুষের হেদায়েত এর জন্য আসে ।।
তাদের যে ক্ষমতা মুজেজা , বা কারামত সাধারন মানুষ কে
হেদায়েত বা বুঝানোর জন্যই আল্লাহ প্রদত্ত রহমত ।।
সাধারন মানুষের বেলায় তা সম্ভব নয় ।।
৩| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৩ ভোর ৪:১৮
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: @ পাউডার, কিছু ৫ পাশ ভন্ড পীরের পাগল ছাগল মুরীদ আছে যার এই সব ভন্ড পীরের কথায় যেই থালে খায় সেইখানে টয়লেট করে।
ব্লগের সবচেয়ে বিরক্তিকর এই ব্লগার পরিবেশ বন্ধু ওরফে মাসুদ রানা সেইরকমি এখটা ছাগল যার কাজ হলো কোরান হাদীস নিয়ে বিকৃত পোস্ট দেয়া। এর আগে তার ব হু পোস্টে কোরান আর হাদীস বিকৃত করেছে কিন্তু হায় ব্লগের শো অফ করা ধার্মিকেরা এর ন্যুনতম প্রতিবাদ পর্যন্ত করেনি
২৪ শে নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:১২
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: না জেনে কথা বলা মূর্খ ভণ্ড ছাড়া আর কেহই এমন কথা বলেনা
নিশ্চই তুমি বেদিন নয়ত খ্রিষ্টান , মুসলিম হলে তওবা কর আর
না জানা বিকৃত মস্তিষ্ক নিয়ে আমার ব্লগে তোমার এসব গালি গালাজ শয়তানি ছাড়া আর কিছুই না ।।
৪| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৩ ভোর ৪:২১
নতুন বলেছেন: বন্ধু উদাসীর দেওয়া আয়াত গুলি ভুল প্রমান করেন যে ঐখানে বলা আছে যে নবী নুরের তৌরি?
আর না হইলে দুই একটা আয়াত দেখান যে বলা আছে যে নবী নুরের তৌরি??
শুধু <<<< কোরআন এবং হাদিস সঙ্কলন থেকে ।। >>> এতোই আপনাদের যুক্তি প্রচার করবেন না...
২৪ শে নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৭
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: মুজেজায়ে নুর নবী সা , ১ম ও ২য় খণ্ড বইটি সংগ্রহ করুন
লেখক , আলহাজ আল্লামা ছদরুল আমিন রেজভি ছুন্নি আল কাদরি ।। সম্পাদক মাসিক আল ঈমান ।।
প্রাপ্তি স্থান
আবুসায়িদ ভুইয়া রেজভি
হোটেল সাইদিয়া , ১৮৯ ফকিরাফুল ঢাকা ।।
এখানে ইসলামের সমস্ত রহস্য ও সত্য বানী সমাধান যা সব পাওয়া যাবে ।।
৫| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৩ ভোর ৪:২৬
নতুন বলেছেন: নবীজীর দাদা দেখে জঙ্গলে বাঘ এবং হরিন এর দল এক হয়ে খুশিতে লাফালাফি করছে
বন্ধু আইজ গাজায় দম একটু বেশি হইয়া গেছে মনে হইতেছে... একটু রেফারেন্স দিবা নাকি এই কাহিনির...
২৭ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:১৮
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: আরবে যেমন মরুভূমি ছিল তেমনি জঙ্গল ও ছিল । বর্তমানে অবশ্যি দালান ছাড়া আর কিছুই পাওয়া যাবেনা ।। ধন্যবাদ
৬| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৩ ভোর ৪:৩১
নতুন বলেছেন: ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:১৪ ০
লেখক বলেছেন: বন্ধু দুচারদিন অপেক্ষা কর , হাদিস বা নবীজীর বানী লক্ষাধিকের
উপরে হবে ঘেঁটে বের করতে হবে , আমি যা লিখি সত্য লিখি মিথ্যার কোন কারবার নাই , ধন্যবাদ Click This Link
বন্ধু অপেক্ষা করতেছি কিন্তু এর রেফারেন্স না দিয়া আরো গাজাখুরী কাহিনি পুস্টাইতেছো...
২৭ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৩৪
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: সুরা আল ইমরান ৮১/৮২ আয়াত , আল্লাহ আমাদের নবী পাক সা এর শুভ আগমন এবং তার প্রশংসা গেয়েছেন ।। এবং অন্যান্য
নবীগণের কিতাবে যুগে যুগে সংবাদ প্রেরন করেছেন যে শেষ নবী
রহমতের নবী দুনিয়ায় আসবেন ।।
এবং তিনি আসার সাথে সাথে সব কিতাব এর সার কোরআন এর
ফয়ছালা হবে সমস্ত জাতী ও মানবের মুক্তি ।।
আমি মনে হয় এই দুই বছরে সব হাদিস বর্ণনা করে বুঝিয়েছি
এবার শুধু মানা ও বিশ্বাস করা শ্রেয় ।।
নবীজীর বিশিষ্ট সাহাবা ইসলামের জাহানের ২য় খলিফা হযরত উমর ফারুক রা বলেন যে এবাদতে নবীজীর নাম থাকেনা বা দরূদ থাকেনা সে এবাদত ৪ তুরথ আকাশে ঝুলে থাকে আল্লাহর নিকট পৌছায় না ।
আর যে এবাদত এর মধ্য নবীজীর নাম মোবারক ও দরূদ ছালাম থাকে সে এবাদত আল্লাহর নিকট বিজলীর ন্যায় পৌঁছে যায় ।
আল্লাহ যাকে এতবড় মর্যাদা দিল সাধারন মানুষ এর ঈমান ও বুঝ সেথা হাল্কা ।।
৭| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৩৬
বাধা মানিনা বলেছেন: সবার দৃষ্টি আকর্ষন করছি .....................
আমরা যারা আরবী লাইনে লেখা পড়া করি নাই তারা যখন ইসলামী ইতিহাস বা কোরআন-হাদীসের ব্যাপারে আলাপ করি, তখন বিদ্যালয়ে বা বাবা-মায়ের কাছ থেকে ও বয়স্ক মুরুব্বী, পরিচিত আলেম-ওলামাদের কাছ থেকে প্রাপ্ত জ্ঞ্যানটুকু দিয়েই কথা বলি। যে কোন ঘটনা প্রসঙ্গে যদি কোরআন হাদীস এর রেফারেন্স চান তাহলে তাও দেওয়া যায় কিন্তু সেটা সময় সাপেক্ষ। মাদ্রাসায় পড়া আলেম সমাজের যেটা মুখস্ত,- স্কুল কলেজে পড়ুয়াদের জন্য সেটা মুখস্ত না থাকাটাই স্বাভাবিক।
মূল কথা হলো, পরিবেশ বন্ধুর পোষ্টটিতে হয়তো বা কিছু ভুল উচ্চারণ থাকতে পারে। কিন্তু তাই বলে দয়াল নবী সা: এর শান ও মান এর ব্যাপারে যে তত্ব ও তথ্য উপস্থাপন করেছেন তা মোটেও ভিত্তিহীন নয়। এর সব কিছুরই দলিল আছে।
যে নবীকে সৃষ্টি না করলে আল্লাহ বিশ্ব ভ্রমান্ডের কোন কিছুই সৃষ্টি করতেন না, কমেন্টসকারীদের মত বিজ্ঞ মানুষদেরও সৃষ্টি করতেন না, যেই নবীকে সৃষ্টি না করলে আপনি আমি আজ সামু ব্লগে সেই নবীর শান-মানকে অস্বীতার করতে পারতাম না, সেই নবীর শান ও মানকে সুউচ্চে তুলে ধরতে আপনাদের গায়ে এত আগুন জ্বলে কেন?? সত্যকে মেনে না নেওয়ার মানুষিকতা তো একমাত্র অমানুষেরই হয়, তাই না??
২৪ শে নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:২২
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: ধন্যবাদ কমেন্টে , এরা আবু জাহেল এর মত বেঈমান ছাড়া
আর কিছুই নয় ।।
আল্লাহ এদের হেদায়েত দিন , আমিন ।।
৮| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:০৫
বেকার সব ০০৭ বলেছেন: আমার মনে হয় মাটি বা নুর এই সব বাদ দিয়ে আমাদের মহানবী হযরত মুহাম্মাদ (সাঃ) এর আর্দশ মেনে চলা সবচেয়ে উওম হবে।
মাটি বা নুর নিয়ে লেখতে গেলে জগরা ছারা আর কিছুই হবেনা,এই সব লেখা বাদ দিয়ে ভাল কিছু লেখেন
২৪ শে নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:২৭
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: আল্লাহর এত বড় ক্ষমতা যে তিনি কুম শব্দ উচ্ছারন করেন
কুম অর্থ হয়ে যাও সাথে এ বিশ্ব জগত হয়ে গেল ।। আর আল্লাহর
দুস্ত নবী পাক সা এর ক্ষমতা তো আল্লাহর পক্ষ হতেই আশীর্বাদ
বুঝতে কষ্ট লাগে কেন ? সত্য মানতে হবে ।।
৯| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৩৩
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: কথা তাহলে বলতেই হল?
মন্তব্য-১: পাউডার
নবী আমাদের মতই মানুষ?
'হে মুমিনগণ, তোমরা তোমাদের নবীকে সেভাবে সাব্যস্ত/অভিহিত/আহ্বান করো না, যেভাবে তোমরা পরস্পরকে আহ্বান করো।'
ঈসা আ. কে আল্লাহর ছেলে বলে বাড়াবাড়ি করেছে, রাসূল দ. কে কে আল্লাহর ছেলে বলল?
'তারা চায় আল্লাহর নূরকে ফুঁ দিয়ে নিভিয়ে দিতে। কিন্তু আল্লাহ তাদের বিফলকাম করে দিয়েছেন।'
এই আয়াত নাযিল হয়েছিল রাসূল দ. কে হত্যা-ষড়যন্ত্রের পরপরই। জানেন তো?
আর হাদীসে কুদসীর বিপরীতে কুরআনকে দাঁড় করালেন যে বড়?
হাদীস মানেন না নাকি?
না মানলে সশ্রদ্ধ সালাম। মানলে কথা আছে।
২৪ শে নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৭
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: হাদিস নবীজীর বানী , আর নবীজী আল্লাহর ইশারা ব্যাতিত
কোন কথা বলতেন না ।।
কোরআনে যা আছে সব সংকিপ্ত অনেক আয়াত এবং উপদেশ
মানবের বুঝা খুব কঠিন সেই কঠিন কে নবীজী সহজ ভাবে
উপস্থাপন করেছেন এবং আদেশ উপদেশ রাস্ট ও সমাজের
সব বিধি বিধান হল হাদিস , আর হাদিস যারা না মানবে তারা
নবীজীর ছুন্নত না মানার জন্য বেঈমান ও ইসলাম থেকে খারিজ ,
তাদের বেহেস্ত আশা করা কঠিন , তাই সত্য জানুন এবং নবীজীকে মানুন ।।
সুরা ইম্রান , আল্লাহ বলেন যদি তোমরা আমি আল্লাহ কে পাইতে চাও তবে সর্বপ্রথম আমার হাবিব কে ভালবাস এবং
তার পায়রবি কর , অনুসরন কর আমি অবশ্যই তোমাদের ক্ষমা করে দেব ।।
১০| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:১০
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: This should be sufficient:
Sayyidah Halima Sa'adiya (radi Allahu anha), the wet-nurse of the Holy Prophet (sallal laahu alaihi wasallam), believed the Holy Prophet (sallal laahu alaihi wasallam) to be Noor. She said that when she used to feed the Holy Prophet (sallal laahu alaihi wasallam) milk in his infancy, she never felt the need for a light in her house. (Bayaanul Miladun Nabwi; Tafseer Mazhari).
Sayyidah Safiya (radi Allahu anha), the aunt of the Holy Prophet Muhammad (sallal laahu alaihi wasallam) states that on the eve of the birth of the Holy Prophet Muhammad (sallal laahu alaihi wasallam) she was present in his house. She said that she saw his Noor became more powerful than the light from the lamp. (Shawaahidun Nubuiwat)
Sayyiduna Ali Murtuza (radi Allahu anhu) said that when the Beloved of Allah (sallal laahu alaihi wasallam) spoke, Noor (light) used to be seen emerging from between his blessed teeth. (Muwahibul Laduniya; Anwaarul Muhammadiyah)
Sayyiduna Abu Hurairah (radi Allahu anhu) states that when the beloved Prophet (sallal laahu alaihi wasallam) smiled, then the walls use to glow with his Noor. (Muwahibul Laduniya; Shifa Shareef)
Sayyiduna Anas (radi Allahu anhu) states that the day in which the Prophet (sallal laahu alaihi wasallam) arrived in Madinatul Munawwarah, everything in Madinatul Munawwarah became bright through his Noor. (Tirmizi Shareef; Ibn Majah)
সুত্র: Click This Link
One Day Sayedena Ali [as] Asked . O Muhammad [s], I pray you tell me what the Lord Almighty created before all other beings of creation
This was his blissful reply:
Verily, before your Lord made any other thing,
He created from His own Light
the light of your Prophet [s]
and that Light rested haithu mashaAllah, where Allah willed it to rest. And at that time there existed aught else
‑not the Preserved Tablets, not the Pen, not Heaven nor Hell, not the Angelic Host, not the heavens nor the earth; there was no sun, no moon, no star, no jinn nor man nor angel–none was as yet created, only this Light.
Then Allah – glorified be He – by Divine decree willed the Creation to be. He therefore divided this Light of the Prophet [s] into four parts.
সুত্র Click This Link
@লেখক, আপনি কি? আপনার কি কোন বোধ নেই?
সৃষ্টির গূঢ়তত্ত্ব কি এমন ওপেন ডিসকাসনের জিনিষ? না তা আলোচনা করলেই সকলে বুঝবে?
@উদা ভাই যেমন মাঝৈ মাঝে ফিকিক্স কেমিষ্ট্রি নিয়া উরাধূরা পোষ্ট দেয়- পড়ে, অনেকে; কয়জনে বুঝে????
হ্যা, যারা ঐ বিষয়ে আগ্রহ রাখে বা মিনিমাম ধারনা রাখে তারা হয়তো টুকটাক পার্টিসিপেট করে....
আমিতো খালি পড়ি -ভয়েই আলোচনার ধারে কাছে যাইতে ভয় পাই! কারণ তা আমার অবোধ্য। তবে ভাল লাগে।
আপনি যদি ইসলামে খেদমত করতে চান- সহজ সরল কথাটারই দাওয়া দেন। ভাই সত্য বল। মিথ্যা বলো না। এই সামান্য চর্চা কয়জনরে, কয়দিন করাইতে পারেন দেখেন।
আর এই রকম উচ্চমার্গীয় বিষয়- যে নিজেকেই চিনে না, নিজের অস্থিত্ব নিয়া কোনদিন ভাবেই নাই- সেখানে যদি আলাপ করেন- যা হবার তাই হচ্ছে!
একদল আপনেরে গালি দিচ্ছে
আরেক দল মজা মারতেছে!
আরেকদল তামশা দেখতেছে!!
অন্যরা নীরব দর্শক!!!!
ভাই আল্লাহ রাসূলের শান বাড়ানোর আবেগে এমন বিষয়ের অবতারনা কইরেন যা আপনাকে হাসির খোরাকে পরিণত করে, পাশাপাশি মূল বিষয়েরও হাস্যাবস্থা তৈরী হয়।
২৪ শে নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৪০
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: গঠন মুলক আলোচনার জন্য ধন্যবাদ
বিভ্রান্তি থেকে দূরে থাকাই শ্রেয় ।। ভাল থাকেন সব সময়
১১| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:২০
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: প্রথমত, ঝগড়া করব না। ঝগড়া করার লোকও না। কারো সাথে মুখ কালাকালিও করব না। কালাকালি করলেও আমার দিক থেকে সমস্যা নাই। দুদিন পরে মিলে যাব। কারো বিশ্বাস নিয়া আমার সমস্যা নাই। কিন্তু নিজের বিশ্বাস জানাতেও সমস্যা নাই। এইখানে সেই আলাপটাই হবে।
যারাই এই পোস্ট আগ্রহ বা মজা নিয়ে পড়বেন,
প্রত্যেকে পুরো পোস্ট এবং সব মন্তব্যের জবাব/পরিপূরক হিসাবে এই মন্তব্যটা পড়তে পারেন
প্রথম কথা: রাসূল দ. কি মানুষ?
হ্যা। তিনি গঠনে, আকারে, প্রাকৃতিকতায় মানুষ।
দ্বিতীয় কথা: রাসূল দ. কি আমাদের মত মানুষ?
না।
আল্লাহ মানা করেছেন আমাদের মত মানুষ বলতে।
তিনি চল্লিশ দিন না খেয়ে থাকতেন। মানুষ ২৩ দিনের বেশি না খেয়ে না পান করে বাঁচে না। তিনি আমাদের মত মানুষ না।
তিনি যত জগৎ আছে, সমস্ত জগতের প্রতি আল্লাহ যা করুণা পাঠান, সেই করুণার মাধ্যম। কোন সাধারণ মানুষ বা অসাধারণ মানুষ এই পর্যায়ে পড়েন না।
তৃতীয় কথা: রাসূল দ. কে কি কুরআনে হাদীসে নূর বলা হয়েছে?
হ্যা।
তাঁকে সিরাজাম মুনীরা বলা হয়েছে। সিরাজ মানে জ্বলন্ত। জ্বলজ্বলে। মুনীর মানে আলোকোজ্জ্বল। সিরাজাম মুনীরা মানে আলোকোজ্জ্বল প্রদীপ।
চতুর্থ কথা: তাঁকে কি আল্লাহর পক্ষ থেকে নূর বলা হয়েছে?
হ্যা।
তাঁকে হত্যাচেষ্টার পর বলা হয়েছে, তারা চায় আল্লাহর পক্ষ থেকে নূরকে (নূরুল্লাহ) ফুঁ দিয়ে নিভানোর চেষ্টা করা হয়। কিন্তু তা সম্ভব নয়।
সূরা নূর এ তাঁর শরীরের বর্ণনা করে তাঁর ক্বলবের ভিতরে আল্লাহর নূর থাকার কথা বলা হয়েছে।
এবং বলা হয়েছে, নিশ্চই তোমাদের কাছে আল্লাহর পক্ষ থেকে এসেছেন এক নূর এবং সুস্পষ্ট কিতাব।
পঞ্চম কথা: কুরআনে কি তাকে মানুষ বলা হয়েছে?
হ্যা। মানুষের মত (মাসালু) বলা হয়েছে। তিনি জাগতিক গঠন প্রকৃতিতে মানুষ্যআকৃতি ও প্রকৃতির এবং মানুষ। কিন্তু দ্বিতীয় কোন মানুষের সাথে তুলনীয় কোন মানুষ নন। যেমন ঈসা আ. দ্বিতীয় কোন মানুষের সাথে তুলনীয় নন। তিনি রূহুল্লাহ। যেমন আদম আ. দ্বিতীয় কোন মানুষের সাথে তুলনীয় নন, তিনি আল্লাহর পক্ষ থেকে ফুৎকার প্রাপ্ত এবং সকল মানুষের পিতা। তেমনি রাসূল দ. দ্বিতীয় কোন মানুষের সাথে তুলনীয় নন। তিনি জাগতিক প্রকৃতিতে মনুষ্য হয়েও নূরুল্লাহ।
ষষ্ঠ কথা: কুরআনে কি তাঁকে বারবার মানুষ বলা হয়েছে?
না।
কুরআনে বেশিরভাগ জায়গাতে তাঁকে 'আর সব মানুষের মত মানুষ'বলেছে শুধু কাফিররা। কাফিরদের জবানিতে এই কথাটা বারবার বলা হয়েছে।
সপ্তম কথা: রাসূল দ. নূর, এই বিষয়ক কোন অকাট্য, অনস্বীকার্য প্রমাণ কি রয়েছে?
হ্যা।
ইসলামে তাই অকাট্য প্রমাণ, যা কুরআন এ থাকে এবং সরাসরি কোন সাহাবা দ্বারা তা সত্যায়িত হয়ে হাদীসে পরিণত হয়।
কুরআনের প্রথম ব্যাখ্যাকার হলেন রাসূল দ.'র চাচা আব্বাস রা.'র পুত্র আবদুল্লাহ রা. যিনি শিশুকাল থেকে রাসূল দ.'র সেবায় নিয়োজিত ছিলেন এবং রাসূল দ.'র কথা অনুযায়ী পৃথিবীর প্রথম তাফসীরকারী।
পৃথিবীর প্রথম লিখিত কুরআন ব্যাখ্যাকারী (তাফসীরকারী) যদি স্বয়ং কোন সাহাবা হন যিঁনি রাসূল দ.'র সাথে অনেক সময় কাটিয়েছেন, তাহলে তাঁর লিখিত কথা ইসলামের অনস্বীকার্য বিষয়।
তাফসীরে ইবনে আব্বাস রা. তে লেখা রয়েছে,
তোমাদের কাছে আল্লাহর পক্ষ থেকে কিতাব অর্থাৎ কুরআন এবং নূর অর্থাৎ এই রাসূল দ. এসেছেন।
সাহাবার স্বয়ং লেখার উপরে কোন ব্যাখ্যা চলে না।
অষ্টম বিষয়: রাসূল দ. কি গাঠনিকভাবেও নূর?
হ্যা, এই ধরনের অনেকগুলো হাদিস রয়েছে।
নবম বিষয়: নূর হয়েও কি কারো পক্ষে মানুষ আকৃতিতে থাকা ও মানুষের সবকিছুতে যুক্ত থাকা সম্ভব?
হ্যা। নূর বা আলো হল ফোটনের ওয়েভ বা ফোটনের প্যাকেট। ফোটন কাঁচা শক্তি। সৃষ্টির যে কোন বস্তুকণাকে বিশ্লিষ্ট করলে অণুতে এসে ঠেকে। অণুর বিশ্লিষ্টকরণে ইলেক্ট্রন বা প্রোটনই সর্বনিম্নভরের কণা। ইলেক্ট্রন আর প্রোটনের কোয়ার্ক লেভেলে ভাঙলে শুধু শক্তি থাকে। শক্তির আট রূপের এক রূপ আলো। শক্তি একত্র হয়ে যদি বস্তু তৈরি হতে পারে, আলোর সাথে মানব শরীরের কোন অসামঞ্জস্য নেই।
দশম বিষয়: আমরা কি তাকে আমাদের মত মানুষ সাব্যস্ত করতে পারব?
না। মানবীয়তায় আগত হিসাবে মানুষ সাব্যস্ত করতে পারব। কিন্তু দ্বিতীয় কারো সাথে তুলনা করতে পারব না। আমাদের মত মানুষ সাব্যস্ত করতে পারব না।
কারণ,
তাঁকে শাহিদ তথা সাক্ষ্যদাতা বলা হয়েছে। কুরআনে বলা হয়েছে, প্রত্যেক উম্মাহর সব কাজের শাহিদ বা সাক্ষী হলেন সেই উম্মাহর নবী ও রাসূল। এবং জগতের সমস্ত উম্মাহর নবী ও রাসূলের সকল কাজের উপর সাক্ষ্যদাতা হিসাবে একজনকে (রাসূল দ.) উপস্থিত করা হবে।
যিঁনি না দেখেন, তিনি সাক্ষ্যদাতা হতে পারেন না।
এবং তাঁকে দ্রষ্টা বা দর্শক হিসাবেও বলা হয়েছে। বলা হয়েছে, তিনি নাজির। নাজির শব্দটা নজর থেকে এসেছে। নজর মানে দৃষ্টি। নাজির মানে প্রত্যক্ষকারী।
এবং তাঁকে সত্যমিথ্যার প্রভেদকারী হিসাবে ক্ষমতাপ্রদান করা হয়েছে। এবং বলা হয়েছে, তিনি মুমিনদের ঘরে সদয় উপস্থিতি রাখেন।
এবং তিনি সশরীরে জীবিত থাকেন তা কুরআনের তিনটি আয়াতের দ্বারা প্রমাণিত হেয়েছে তার মধ্যে প্রথমটিতে বলা হয়েছে আল্লাহর পথে প্রাণপাতকারী (শহীদদের) মৃত বলো না বরং তারা জীবিত এবং আল্লাহর পক্ষ থেকে রিযিক প্রাপ্ত হন। আর শহীদের মর্যাদা সিদ্দিক তথা সাহাবা এবং নবীর পরে, তা কুরআনে আছে মিনান নাবিয়্যিনা ওয়াস সিদ্দিকিনা ওয়াশ শুহাদায়ি ওয়াস স্বালিহিন এই আয়াতে।
কুরআনের আরো একটি আয়াতে বলা হয়েছে, আল্লাহর প্রিয়জনরা মৃত নন, বরং তারা জীবিত। এই আয়াতে শহীদদের কথা বলা হয়নি।
তাঁকে পূর্বাপার সম্ভাব্য সবচে বেশি বিষয় জানানো হয়েছে। আল্লাহ ছাড়া অজ্ঞাতবিষয়ের জ্ঞান কারো নেই। কিন্তু তিনি প্রিয়জনদের মধ্যে যাকে ইচ্ছা তাঁকে যতটা ইচ্ছা জ্ঞাত করেন।- এই আয়াতে আল্লাহর প্রিয়জনের অজানা বিষয়ে দখলের কথা বলা হয়েছে এবং বুখারী-মুসলিম থেকে শুরু করে ৫৬ টা হাদিস গ্রন্থের হাদিসে দেখা যায়, রাসূল দ. এক ভোর থেকে শুরু করে মসজিদে সেদিন সন্ধ্যার মধ্যে কিয়ামাত পর্যন্ত ঘটবে এমন সব বৃহত্তর ঘটনা বর্ণনা করেন এবং প্রতিটা ঘটনায় খোদাদ্রোহী তথা দাজ্জালদের কথা বর্ণনা করেন এবং সেই বর্ণনায় রাসূল দ. ৩০ জনেরও বেশি ভবিষ্যত খোদাদ্রোহীর নাম, তাদের পিতার নাম ও তাদের গোত্রের নাম পর্যন্ত বর্ণনা করেন। এই হাদিস উমার রা. সহ ১৫ জনের বেশি সাহাবা বর্ণনা করেছেন।
এইসব গুণ সাধারণ মানবিক গুণ নয় বরং অতিমানবিক আল্লাহ প্রদত্ত অসাধারণ গুণ। তাঁকে তাই কোন মানবিক তুলনায় আনা সম্ভব নয়।
একাদশ বিষয়: তিনি কী, এটা কি গুরুত্বপূর্ণ?
মুসলিমের জন্য। ঈসা আ. রূহুল্লাহ এবং পিতা ব্যতীত জন্মানো, এটা যেমন মুসলিমের জন্য গুরুত্বপূর্ণ, আদম আ. প্রথম মানব এবং পিতা ব্যতীত এই বিশ্বাস যেমন মুসলিমের জন্য গুরুত্বপূর্ণ, তারচে বেশি গুরুত্বপূর্ণ আপন রাসূলের বিষয়ে সঠিক বিশ্বাস ধারণ করা।
মুসলিম হয়ে থাকলে এই সঠিক বিশ্বাস ঈমানের অচ্ছেদ্য অঙ্গ।
যে কোন বুদ্ধিবৃত্তিক, দালিলিক এবং যৌক্তিক আলোচনায় সবাইকে স্বাগত।
২৪ শে নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৩
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: সত্য কথা শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ ।।
আল্লাহ সবাই কে বুঝার হেদায়েত দিন ।।
১২| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৯
নতুন বলেছেন: নবীকে নুরের বলার কারন তার জ্ঞানের আলোর জন্য বলা হয়েছে.... কিন্তু আপনি যদি ফিজিক্যালী তিনি নুরের তৌরি বলেন তবে আর কিছুই বলার নাই...
প্রশ্ন:- নবীর জন্ম কি সাভাবিক মানুষের মতনই হয়েছিলো? ( বাবা+মা=সন্তান)
নবীকে কি মানব শিশুর মতন দুধ খাইয়েই বড় করা হয়েছিলো?
নবী যুদ্ধে,তায়েফে রক্তাক্ত হয়েছিলো? ( নুরের তৌরি জিনিসের রক্ত বের হবে কেন? )
নবীর দাত ভেঙ্গে গিয়েছিলো? ( সাধারন মানুষেরও দাত ভাংগে)
নবীর ৩টা পুত্র সন্তান মারা গিয়েছিলেন ( নবীকে সন্তান মারা যাবার সংবাদ দেবার পরে তিনি উঠে দাড়াতে পারছিলেন না... তাকে সাহাবীরা সাহাজ্য করেছিলেন উঠি দাড়াতে)
উপরের সব কিছুই নিচের এই আয়াতের সাথে মিলে.... যে নবী সুপ্যারম্যান ছিলেন না... তিনি সাধারন মানুষই ছিলেন কিন্তু তার কাছে অহী আসতো আর তিনি আল্লাহের মনোনিতো রাসুল ছিলেন.....
বলুনঃ আমি ও তোমাদের মতই একজন মানুষ, আমার প্রতি প্রত্যাদেশ হয় যে, তোমাদের ইলাহই একমাত্র ইলাহ। অতএব, যে ব্যক্তি তার পালনকর্তার সাক্ষাত কামনা করে, সে যেন, সৎকর্ম সম্পাদন করে এবং তার পালনকর্তার এবাদতে কাউকে শরীক না করে। - সূরা আল কাহফ আয়াত ১১০
২৪ শে নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৩
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: মুহাম্মদ শব্দের অর্থ কি প্রশংসিত । যিনি সর্বাবস্থায় প্রশংশার
মালিক , আল্লাহ যার উচ্ছ প্রশংশা করেছেন কোরআন
এর বিভিন্ন আয়াতে ।
এবং তার নিজের নামের সাথে নাম মিশিয়ে দিয়েছেন
কালমা , লাইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাছুলুল্লাহ
অর্থ জানি , আল্লাহ ছাড়া কোন মাবুদ নাই , এবং হজরত মোহাম্মদ সা আল্লাহর একমাত্র প্রেরিত পুরুষ ।।
সুরা আহযাব , আমি এবং আমার সমস্ত ফেরেস্তাগন কে নিয়ে দুরুদ পাঠ করি আমার হাবিব মোহাম্মাদ সা এর উপর , হে ইমানদার গন তোমরাও দরূদ ও ছালাম ভেজ ।। আয়াত ৫৬ ।।
আল্লাহ যার প্রশংসায় পঞ্চমুখ মূর্খ মানবের জ্ঞান সেথা নিষ্ক্রিয় ।।
১৩| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:২৩
কৈশর বলেছেন: ?????
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:০৯
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: ধন্যবাদ আলোচনায় অংশ নেয়ার জন্য
১৪| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:২২
মনিরুল ইসলাম বাবু বলেছেন: নতুন বলেছেন: নবীকে নুরের বলার কারন তার জ্ঞানের আলোর জন্য বলা হয়েছে.... কিন্তু আপনি যদি ফিজিক্যালী তিনি নুরের তৌরি বলেন তবে আর কিছুই বলার নাই...
প্রশ্ন:- নবীর জন্ম কি সাভাবিক মানুষের মতনই হয়েছিলো? ( বাবা+মা=সন্তান)
নবীকে কি মানব শিশুর মতন দুধ খাইয়েই বড় করা হয়েছিলো?
নবী যুদ্ধে,তায়েফে রক্তাক্ত হয়েছিলো? ( নুরের তৌরি জিনিসের রক্ত বের হবে কেন? )
নবীর দাত ভেঙ্গে গিয়েছিলো? ( সাধারন মানুষেরও দাত ভাংগে)
নবীর ৩টা পুত্র সন্তান মারা গিয়েছিলেন ( নবীকে সন্তান মারা যাবার সংবাদ দেবার পরে তিনি উঠে দাড়াতে পারছিলেন না... তাকে সাহাবীরা সাহাজ্য করেছিলেন উঠি দাড়াতে)
উপরের সব কিছুই নিচের এই আয়াতের সাথে মিলে.... যে নবী সুপ্যারম্যান ছিলেন না... তিনি সাধারন মানুষই ছিলেন কিন্তু তার কাছে অহী আসতো আর তিনি আল্লাহের মনোনিতো রাসুল ছিলেন.....
বলুনঃ আমি ও তোমাদের মতই একজন মানুষ, আমার প্রতি প্রত্যাদেশ হয় যে, তোমাদের ইলাহই একমাত্র ইলাহ। অতএব, যে ব্যক্তি তার পালনকর্তার সাক্ষাত কামনা করে, সে যেন, সৎকর্ম সম্পাদন করে এবং তার পালনকর্তার এবাদতে কাউকে শরীক না করে। - সূরা আল কাহফ আয়াত ১১০
## নতুন ভাইয়ের এই প্রশ্নগুলোর জবাবে প্রাজ্ঞ লিসানি ভাইয়ের জবার শুনবার কৌতূহল জন্মেছে ।
১৫| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৫০
নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: হাদিস নবীজীর বানী , আর নবীজী আল্লাহর ইশারা ব্যাতিত
কোন কথা বলতেন না ।।
কোরআনে যা আছে সব সংকিপ্ত অনেক আয়াত এবং উপদেশ
মানবের বুঝা খুব কঠিন সেই কঠিন কে নবীজী সহজ ভাবে
উপস্থাপন করেছেন
বন্ধু নিচের আয়াতের অথ` বোঝা কি খুবই কস্টকর? এখন আপনার মনের মতন নি হইলে এই আয়াত ইগনর কইরা হাদিসে ব্যক্ষা খুজবেন...এটাই সাভাবিক...
বলুনঃ আমি ও তোমাদের মতই একজন মানুষ, আমার প্রতি প্রত্যাদেশ হয় যে, তোমাদের ইলাহই একমাত্র ইলাহ। অতএব, যে ব্যক্তি তার পালনকর্তার সাক্ষাত কামনা করে, সে যেন, সৎকর্ম সম্পাদন করে এবং তার পালনকর্তার এবাদতে কাউকে শরীক না করে। - সূরা আল কাহফ আয়াত ১১০
২৪ শে নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:০৬
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: আমি আল্লাহর সাথে কাউকে শরীক করিনি বরং আল্লাহর শ্রেষ্ঠ
সৃষ্টি নবী পাক সা এর গুণগান করেছি এবং যা সত্য তাই লিখেছি ।।
নবীজী আধার রাতে কোথাও গমন করলে তার নুরের আলোকে
তামাম জাহান আলোকিত হয়ে যেত ।।
এবং তার নিকট অনেক মানুষ ভয়ে আসতনা তখন জিব্রাইল আ
আল্লাহর প্রধান ফেরেস্তা তার নিকট উক্ত আয়াত নাযিল করলেন ।।
নবীজী তা জানিয়ে দিলে সব মানুষ নবীজীর নিকট নির্ভয়ে মিশে ।।
আয়াত অনুবাদ পড়ে কোরআন বুঝা টিক নয় । কোন আয়াত টি কেন , নাযিল হল এর সারমর্ম জানতে কোরআনের তফছীর
পড়তে হবে ।।
আর তফছীর জালালায়ন , তফছির কবির পড় ।।
আয়াতের শানে নুযুল এ টিকা আছে ।। তাই বলে তিনি আমাদের মত ভাবা উচিৎ নয় ।। আরও বিস্তারিত জানতে কোরআনের তফছীর পড় , সত্য উদ্ঘাটন হবে , জানার আগ্রহে
ধন্যবাদ ।।
১৬| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:১৮
নতুন বলেছেন: বন্ধু কোন দলিল না দিয়া শুধু হাইকোট দেখাইলেন?
নবীজী আধার রাতে কোথাও গমন করলে তার নুরের আলোকে
তামাম জাহান আলোকিত হয়ে যেত ।।
নবীজীর দাদা দেখে জঙ্গলে বাঘ এবং হরিন এর দল এক হয়ে খুশিতে লাফালাফি করছে
আরবে মক্কার কাছে কোন বনে বাঘ এবং হরিন ছিলো? আর তারা আনন্দে এক সাথে গাংগনাম স্টাইল নাচতেছিলো???
আমাদের বা জগতের সব মানুষের ছায়া পড়ে সূর্যের আলোয় কিন্তু দয়াল নবীজীর মোবারক শরীরের কোন ছায়া ছিলনা ।।
- নবীকি মায়ের গভে` জন্মেছিলেন? মানব জন্মের টোটাল প্রকৃয়া তো আপনার জানা আছে.... নবী নুরের হয়ে তাকে কেন মানব জন্মের সব স্টেজের মধ্যে দিয়েই দুনিয়াতে আসতে হলো...???
নবীজীর সহধর্মিণী আয়েশা সিদ্দিকা রা বলেন , তিনি যেখানে মোবারক পায়খানা পশ্রাব করতেন সাথে সাথে জমিন
ফাটিয়া তা গ্রাস করিয়া লইত , এবং আমরা ছুটে দিয়ে ঐ স্থানে
মাটির ডিলা কুলুফ পাইতাম , তা হতে এত মধুর ঘ্রান বের হত
যে দুনিয়ার যত আতর লুবান সে ঘ্রানের চাইতে ও ছিল অতি উত্তম ।।
আমরা মানে নবীর বিবিরা নবীর পায়খানা প্রশ্রাব দেখতে যাইতেন>> কোন হাদিছে আছে দেবেন কি???
বন্ধু আমরা কিন্তু কোরানের রেফারেন্স দিসি.... আপনিও যদি কস্ট করে কিছু লিংক দিতেন আমরা পড়ে দেখতাম...
১৭| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:২৩
নতুন বলেছেন: সুরা আহযাব , আমি এবং আমার সমস্ত ফেরেস্তাগন কে নিয়ে দুরুদ পাঠ করি আমার হাবিব মোহাম্মাদ সা এর উপর , হে ইমানদার গন তোমরাও দরূদ ও ছালাম ভেজ ।। আয়াত ৫৬ ।।
আল্লাহ যার প্রশংসায় পঞ্চমুখ মূর্খ মানবের জ্ঞান সেথা নিষ্ক্রিয় ।।
দুরুদ পাঠ করেন নবীর সন্মানের জন্য.....
আমাদের কথা হইতেছিলো নবী ফিজিক্যালী নুরের তৌরি কি না? উপরের আয়াতে নবীর সম্মানের প্রমান হয়... নুরের তৌরি তার সাথে কোন সম্পক` নাই...
১৮| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৩০
নতুন বলেছেন: ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:২১ ০
লেখক বলেছেন: মূর্খ ছাড়া শালার কথা বার্তা ভাল না আদব লেহান কম ।।
তুমি কোরআন জাননা , হাদিস জাননা
সত্য মাননা
মুল্লার দৌড় মসজিদ আর তোমাদের মস্তিস্ক বিক্রিতির দৌড়
শয়তান পর্যন্ত ।।
নবীজী বলেন যার মুর্শিদ নাই তার পীর শয়তান ।। পীর অর্থ দিক
দেখানো পথ প্রদর্শক ।।
বন্ধু বিদ্যার শেষ নাই আরও জান ।।
বন্ধু উদাসী উপরে ৪টা আয়াত দিলো আর তুমি এইটা কি উত্তর দিলা?
সূরা আল কাহফ আয়াত ১১০
সূরা আম্বিয়া আয়াত ৮
সূরা আল ফুরকান আয়াত ৭
সূরা ইব্রাহীম আয়াত ১১
এই আয়াত গুলা তাইলে ঠিক না? ঠিক তোমার হাদিসের কথা?
একটু বুঝাইয়া বলো না বন্ধু ?
১৯| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৬
নতুন বলেছেন: ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৭ ০
লেখক বলেছেন: মুজেজায়ে নুর নবী সা , ১ম ও ২য় খণ্ড বইটি সংগ্রহ করুন
লেখক , আলহাজ আল্লামা ছদরুল আমিন রেজভি ছুন্নি আল কাদরি ।। সম্পাদক মাসিক আল ঈমান ।।
প্রাপ্তি স্থান
আবুসায়িদ ভুইয়া রেজভি
হোটেল সাইদিয়া , ১৮৯ ফকিরাফুল ঢাকা ।।
এখানে ইসলামের সমস্ত রহস্য ও সত্য বানী সমাধান যা সব পাওয়া যাবে ।।
ইন্টারনেটে আল কোরআনের বাংলা,ইংরেজী অনুবাদ পাওয়া যায়....বুখারী সহ অনেক হাদিসের সাইট আছে.... খুব সহজেই পাওয়া যায়...
উদাসীভাই কোরআনের আয়াত দিয়েছেন আর আপনি দিলেন মুজেজায়ে নুর নবী সা , ১ম ও ২য় খণ্ড কোরআন বাদ দিয়া এইটাই বেশি গুরুত্বপূন` হইয়া উঠলো আপনাদের কাছে?
২০| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৫৪
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: নতুন ভাই ১৩ ও মনিরুল ইসলাম বাবু ভাই ১৫ নম্বর কমেন্টে যা বললেন, ১২ নম্বর কমেন্টের 'প্রথম কথা' তেই মোটামুটি তা আছে।
তাহলে আমরা তিনজনে এই বিষয়ে একমত যে, ইবনে আব্বাস রা. যেহেতু কুরআনের আয়াত সত্যায়ন করেছেন, তাই রাসূল দ. নূর। আল্লাহর পক্ষ থেকে পাঠানো নূর। এখন মতপার্থক্য এখানে যে, তিনি শারীরিক ও আত্মিক সামগ্রিকভাবেই নূর, নাকি শুভতা ও সার্বিক অসাধারণত্ব তথা মানসিকতায় নূর, এইতো?
রাসূল দ. আকারে, বাহ্যিকতায় গঠন প্রকৃতিতে মানবিক।
তিনি কীভাবে জন্মেছেন সেটা কিন্তু আমি জানি না। আপনারাও জানেন না। জন্মরহস্য বাদ দিয়ে পরের কথায় আসাটাই শোভনীয়।
তাঁর রক্তপাত হয়েছে, তাঁর দন্ত মুবারক শহীদ হয়েছে, তাঁর তিন পুত্র চলে গেছেন, তিনি খাদ্য গ্রহণ করেছেন... এসবই সত্যি।
তাঁকে তো ফাঁপা একটা মূর্তি বলা হয়নি।
ওই একই কমেন্টের নবম বিষয়ে তা আবারো স্পষ্ট হয়েছে।
এর বাইরে কিছু বলতে হলে শুধু এটুকু বলা যায়, শক্তি দিয়ে বস্তু সৃষ্টি। শক্তির গ্রহণীয় বিশুদ্ধতম রূপ হিসাবে আমরা আলোকে পাই। আল্লাহর পক্ষে এটা কোন বিষয় না যে, শক্তিকে ঘনীভূত করার মাধ্যমে শরীর তৈরি করবেন। আল্লাহর পক্ষে এও অসম্ভব নয়, যে তিনি সেখানে রক্ত প্রবাহিত করবেন যা আলোর ঘনীভূত রূপ এবং দন্তও।
আর তিনি সুপারম্যান না। যদি লক্ষ কোটি সুপারম্যানের জন্ম হয়, আল্লাহর যে রহমতে জন্মাবে সেই রহমতের নাম মুহাম্মাদ দ.।
সুপারম্যান বলতে আমরা তিনজনে কী বুঝি সেটা একটু ঝালিয়ে নেয়া যাক?
* রাসূল দ. চাঁদের দিকে অঙ্গুলি নির্দেশ করলেন, চাঁদ দ্বিখন্ডিত হয়ে গেল।
* তিনি আঙুল প্রসারিত করলেন, পাঁচ আঙুল থেকে ঝর্ণাধারা বইতে শুরু করল।
* তাঁর সামনে পুরো সৃষ্টজগৎকে ছোট্ট আয়নার আকারে ইন ডিটেইল উপস্থাপন করা হল।
* তিনি শিশুকাল থেকেই চলতে শুরু করলেই মাথার উপর মেঘ চলা শুরু করল।
* তিনি ছাগল পালের সামনে উপস্থিত হবার সাথে সাথে সমস্ত পাল সিজদারত হল।
* তিনি উটের সামনে উপস্থিত হবার সাথে সাথে উট সিজদারত হল।
* তিনি পাথরের উপর চলার সময় পাথর নরম হয়ে তাঁর পায়ের ছাপ রেখে গেল।
* তিনি চল্লিশ দিনের অধিক সময় না খেয়ে এবং না পান করে থাকলেন, এবং সাহাবারা তাঁর মত করতে চাইলে বললেন, তোমরা আমার মত নও।
* এক সকালে দাঁড়ালেন, সারা পৃথিবীর ভবিষ্যতে ঘটবে এমন সব উল্লেখ্য ঘটনা সংঘটনকারীর নাম, পিতার নাম, গোত্রের নাম সহ বর্ণনা করলেন।
* আমি যদি বলি, তোমাদের উপর প্রতি বছর হজ্ব করা ফরজ হয়ে যাবে।
* যে আমার এই জুতা দেখে লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ বলবে, সে বিনা হিসাবে জান্নাতে।
* যে এখন দান করবে, সে বিনা হিসাবে জান্নাতে। (অসংখ্যবার)।
* যারাই প্রথমবার কুসতুনতুনিয়া আক্রমণ করবে তারা সবাই বিনা হিসাবে জান্নাতে।
* যারাই প্রথম মুসলিম নৌবাহিনী বানাবে তারা সবাই বিনা হিসাবে জান্নাতে।
* কম্পনরত উহুদ পাহাড়ের উপরে থেকে রাসূল দ.: এই পাহাড়ের উপর একজন নবী, দুইজন শহীদ এবং একজন সিদ্দিক রয়েছেন, হে কম্পমান পাহাড়, তুমি শান্ত হও। উহুদ আমাদেরকে ভালবাসে, আমরা উহুদকে ভালবাসি।
* আমার পর ৩০ বছর আমার মত করে ইসলাম চলবে। ৩৭ বছর ইসলামের চাকা সচল থাকবে। তারপর রাজতন্ত্র শুরু হবে। তখন পূর্ববর্তীদের চেয়ে পরবর্তীরা খারাপ হবে।
* আমাকে কোন বিষয় তোমরা বেশি বেশি প্রশ্ন করোনা। কারণ কোনকিছু একাধিকবার প্রশ্ন করলে তা তোমাদের উপর কঠিন হয়ে আসতে পারে।
রাসূল দ. সুপারম্যান না, এটা শতভাগ সত্যি, তবে মুসলমানরা কষ্মিনকালেও সুপারম্যানের সাথে তাঁর তুলনা করে না। ঈমান এত সহজে বিকিয়ে দেয়ার জিনিস নয়। ঈমান নির্ভর করে ভাবনার গঠন এবং মুখের কথার উপর।
রাসূল দ. আমাদের মত কিনা?
নতুন ভাই, বাবু ভাইও,
আপনার বা আমার নাম কি-
রউফ?
রহিম?
করিম?
নাকি আবদুর রউফ? আবদুর রহিম? আবদুল করিম?
আমার নবী দ.'র নাম রউফ, রহিম, করিম, জানেন তো?
তিনি বাদে সৃষ্টিতে দ্বিতীয় কোনও সত্ত্বার নাম রহিম, করিম, রউফ আছে কি? পরম দয়ালু, অতি দয়াবান?
কুরআনে দেখুন।
কুরআনে সব কথা সবার জন্য বলা হয়নি।
যে কঠিন আজাবের কথা বারবার বলা হয়েছে, সেগুলোর কোনটাই আমাদের জন্য নয়, অস্বীকারকারীদের জন্য।
আর যতবার যত জায়গায় রাসূল দ. কে 'মানুষের মত' বা 'বাশারুম মিসলুনা/বাশারুম মিসলুহু' বলা হয়েছে, তত জায়গায় হয় ক্বাফিরদের জবানির কোটেশন বলা হয়েছে অথবা কাফিরদের প্রতি বলতে বলা হয়েছে। সহজ করার জন্য।
কাফিরদের জন্য যে কথা, আপনি আমি মুসলিম, আমাদের উপলব্ধির এবং ইমানের স্তর ভিন্ন, আমাদের জন্য সেই কথাও ভিন্ন।
নবীদেরকে সাধারণ মানুষের মত ভুলত্রুটিযুক্ত চলতি ফিরতি মানুষ বলা চিরকালই কাফিরদের উদাহরণ ছিল।
আর নবীদের উদাহরণ আল্লাহ দেন এভাবে, নবীদের জন্ম হয় বিশেষ দোয়ার প্রেক্ষিতে। নবীদের উত্থান হয় বিশেষ দোয়ার প্রেক্ষিতে। নবীরা জন্ম থেকেই নবী। নবীরা জন্ম থেকেই সংরক্ষিত। তাঁরা জন্ম থেকেই পিতামাতার বাধ্য। তাঁরা জন্ম থেকেই ন্যায়বিচারকারী এবং সঠিক পথে চলা ব্যক্তিত্য। এবং এভাবেই তাঁদেরকে সংরক্ষিত করে পাঠান আল্লাহ, চিরটা কাল চালান আল্লাহ এবং উঠিয়ে নেন আল্লাহ।
এতে তাঁদের অহম বা আত্মন বা ইগো বা নাফসের কোন প্রভাব থাকে না।
এরই সত্যায়ন পাবেন এভাবে, আল্লাহ বলছেন, আমি তাকে সুসন্তানের সুসংবাদ দিলাম।
আরে, যে সন্তান জন্মানোর আগেই সুসন্তান, তাকে সাধারণ মানুষ মনে করার সুযোগ কোথায়? তাঁদের তো নাফসে হাইওয়ানি বা প্রাণিসত্তা বা পাশবিক ব্যক্তিগত সত্ত্বাই নেই।
তাঁদের পাশবিক ব্যক্তিগত সত্ত্বা যে নেই, সেই প্রমাণ এই কথায়, এই রাসূল দ. আপন হাওয়া (ইচ্ছা, নিজের একটা স্বাতন্ত্র্য) থেকে কিছুই বলেন না, তিনি যাই বলে থাকেন, তা সরাসরি ওয়াহয়ি হয়ে থাকে।
যে ঈসা আ. নুবুয়্যত পেলেন অনেক পর, তিনি জন্মের সাথে সাথে কীভাবে বলেন, আমি নবী এবং কিতাবপ্রাপ্ত? (সূরা মারইয়াম)।
কিতাব তো পাবেন আরো অনেক পরে। প্রশ্নটাই এখানে। তিনি কি আপনার আমার মতো পাপীতাপী হবার সম্ভাবনাযুক্ত মানুষ?
আমরা কি সিহাহ সিত্তাহ থেকে জানি, যে রাসূল দ.'র কাছে আল্লাহ ওয়াদা করেছেন যে, তিনি তাঁর উম্মতকে শিরকের আশংকা থেকে মুক্ত করেছেন?
আমি ভূত হয়ে যাব বা সাপ হয়ে যাব, এটা যেমন অলীক,
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ যে বিন্দুমাত্র হলেও বিশ্বাস করে, সে মুশরিক হয়ে যাবে, এই ভাবনা তারচেও বেশি অলীক।
আশা করি আপনাদের কথার একেবারে মৌলিক বিষয়গুলো নিয়ে বলতে পেরেছি এবং পয়েন্ট বাই পয়েন্ট পয়েন্টআউট করতে পেরেছি। একটা জায়গায় প্রশ্নও রেখেছি, নূর নিয়ে মতভেদটা কোথায়, সেই প্রশ্ন।
এবারো কাটাকাটা যৌক্তিক দালিলিক আলাপ আশা করছি।
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৮
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: সত্য কথা শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ
অনেকেরই বায্যিক জ্ঞান সে পর্যন্ত পৌঁছায় না ।। আল্লাহ
কত বড় ক্ষুত্রত এর মালিক একবার ভাবুন , এই সপ্ত আকাশ কিভাবে খুঁটি ছাড়াই ভাসমান রেখেছে , অথচ দুনিয়ার মানুষ কম্মিন কালেই খুঁটি ছাড়া একটা সামান্য ঘর বা বস্তুকে ঝুলিয়ে
রাখার ক্ষমতা নাই ।।
সুরা আর রহমান , আল্লাহ বলেন ফাবি আয়ি আলাইয়ি রাব্বি কুম্মা তুকাযযিবান ।।
আকাশের দিকে দৃষ্টি রাখ সেই দৃষ্টি এক সময় ক্লান্ত ও ব্যর্থ হয়ে তোমার দিকেই ফিরে আসবে ।।
আল্লাহ মুসা আ কে একটি ডিমের ভিতর ভরে ছেড়ে দিয়েছিলেন এবং মুসা আল্লাহর নিকট ক্ষমা প্রার্থনা চান , আল্লাহ তাকে ক্ষমা দেন এবং এমন কিছু রহমত দেন যে মুসা
আ এর হাতের লাটি জমিনে ছেড়ে দিলে তা সাপ হয়ে যেত ।।
এবং তার বাম হাত মুষ্টি করলে তা হতে নুরের আলো ফুটত
যা দিয়ে তিনি অন্ধকারে চলতেন ।।
ইব্রাহীম আ কে শয়তান নম্রুদ হাত পা বেধে আগুনে ফেলে দিল তিন দিন পর্যন্ত আগুন দাও দাও করে জ্বলল আল্লাহ বললেন হে আমার বন্ধু , এই দোয়া পড় , দোয়া পড়ার সাথে সাথে আগুন ইব্রাহীম আর এর জন্য ফুলের বাগান হয়ে গেল ।।
এমনকি তার একটি লোম ও ক্ষতি গ্রস্থ হয়নি ।।
মাওলানা আল্লামা কবি রুমি রা তার জগত বিখ্যাত কিতাব মসনবি শরীফে লিখেন ,
আসসালাম আয় নুরে চশমে আম্ভিয়া
আসসালাম আয় বাদশাহে আউলিয়া ।।
আল্লাহর নুরের রহমত বা আরশি বা আয়না চাও
আম্ভিয়া আ , বা আউলিয়া আ এর নিকট গমন কর ।।
এক যামানা ছহবত বা আউলিয়া
বেতরে বে বে ছাল ছালে তাত বেরিয়া ।।
আল্লাহর বন্ধু যারা তাদের ছহবত মহববত তে মুহূর্ত সময় থাকা শত বছরের এবাদতের চাইতেও উত্তম ।।
আর কবি ও সুবক্তা ইসলাম জাহানের ১ম খলিফা নবীজীর বাল্য বন্ধু , আবুবকর রা বলেন , নবীজী হুযুর পাক সা এর নবুয়াতি নুর সমগ্র জগতের জন্য রহমত এবং আকাশের লক্ষ কোটি সূর্য হইতে উত্তম ।।
২১| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:০২
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: *** নতুনকে বিশেষভাবে সাবধান করছি, জীবনেও কোথাও কোন নবীর জন্মপ্রক্রিয়া নিয়ে আর একটা কথা বলবেন না।
নাহলে এখন জন্মপ্রক্রিয়ার সমস্ত রহস্য উন্মোচন করে দিব।
এটা আমার নবীর ব্যাপার। জন্মপ্রক্রিয়া দয়া করে মাড়াবেন না।
২২| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৫৫
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: আর মাসুদ রানা ওরফে পরিবেশ বন্ধু ভাই, আপনে পোস্ট ড্রাফট করেন।
ড্রাফট করার আগে পুরাটার কমেন্ট সহ কপি রাখেন। পারলে কপি হিসাবে আমার পুরান কোন পোস্টে কথাগুলা রাখেন।
আপনে একটা বিষয় তুলবেন, এইটা নিয়া মানুষ আলোচনা করতে আসব, আর আপনে তাদের মুখের উপর থ্রিস্টান কাফের বলে দিবেন।
এটা তো নীতি না।
ব্লগ হল আলাপের জায়গা। কমেন্টের সুযোগ রাখলে মানুষের কমেন্টের ভাল জবাব দিতে জানতে হবে। যারে তারে যা তা বলতে পারেন না।
আপনার এই পোস্ট নিয়া যদি আলাপ করতে হয়, উদাসী ভাই বা নতুন ভাইয়ে পোস্ট করুক, নাইলে কেউ না কেউ করুক, ঠেকলে আমিই করি, সেইখানে আলাপ হোক।
তাতে কমেন্ট মডারেশনের সুযোগ থাকবে। আপনার এখানে তা নাই। আপনি মেহমানকে বাজে কথা বলে তাড়ায় দিসেন।
আপনে দয়া কইরা এই পোস্ট কমেন্ট সহ পুরাটা ড্রাফট কইরা রাখেন।
আলাপের জায়গায় আলাপ না চালায়া এইভাবে বললে সমস্যা হয়।
যে বিষয় উপস্থাপন করছেন, সেইটা হ্যান্ডেল করার মত স্থিতি আপনার নাই। স্থিতি হইলে দেখা যাইব।
সম্ভব হইলে ধর্ম নিয়া এত ডিপ পোস্ট আর কইরেন না।
২৩| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:০৬
নতুন বলেছেন: গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: *** নতুনকে বিশেষভাবে সাবধান করছি, জীবনেও কোথাও কোন নবীর জন্মপ্রক্রিয়া নিয়ে আর একটা কথা বলবেন না।
নাহলে এখন জন্মপ্রক্রিয়ার সমস্ত রহস্য উন্মোচন করে দিব।
এটা আমার নবীর ব্যাপার। জন্মপ্রক্রিয়া দয়া করে মাড়াবেন না।
এখানে সাবধানের কি আছে? আমি বলেছি যে নবীর বাবা আছে এবং মা আছে ... তিনি মায়ের গভে`ছিলেন>> এটা খুবই একটা সত্য কথা বলেছি....আমি কোন বাজে কথা বলিনি বাজে শব্দ ব্যবহার করিনাই....
আমি বোঝাতে চাইছি যে তিনি রক্ত মাংসের মানুষ ..
উপরের কমেন্টের জবাব আগামী কাল দেব...
২৪| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:৫৯
নতুন বলেছেন: তাহলে আমরা তিনজনে এই বিষয়ে একমত যে, ইবনে আব্বাস রা. যেহেতু কুরআনের আয়াত সত্যায়ন করেছেন, তাই রাসূল দ. নূর। আল্লাহর পক্ষ থেকে পাঠানো নূর।
আমরা কিভাবে রাসূল দ: নূর এই বিষয়ে একমত হইলাম?
তাফসীরে ইবনে আব্বাস রা. তে লেখা রয়েছে,
তোমাদের কাছে আল্লাহর পক্ষ থেকে কিতাব অর্থাৎ কুরআন এবং নূর অর্থাৎ এই রাসূল দ. এসেছেন।
সাহাবার স্বয়ং লেখার উপরে কোন ব্যাখ্যা চলে না।
এখানে বলা হয়েছে নূর>>> আপনারা তাকে রাসুল বলে মেনে নিচ্ছেন হাদিস থেকে?
আর বলুনঃ আমি ও তোমাদের মতই একজন মানুষ, আমার প্রতি প্রত্যাদেশ হয় যে, তোমাদের ইলাহই একমাত্র ইলাহ। অতএব, যে ব্যক্তি তার পালনকর্তার সাক্ষাত কামনা করে, সে যেন, সৎকর্ম সম্পাদন করে এবং তার পালনকর্তার এবাদতে কাউকে শরীক না করে। - সূরা আল কাহফ আয়াত ১১০
উপরে আল্লাহ সরাসরি রাসুলকে বলছেন যে " বলুন আমি ও তোমাদের মতন একজন মানুষ" >>> এইটা মানতে আপনাদের সমস্যা?
সুপারম্যান বলতে আমরা তিনজনে কী বুঝি সেটা একটু ঝালিয়ে নেয়া যাক?
* রাসূল দ. চাঁদের দিকে অঙ্গুলি নির্দেশ করলেন, চাঁদ দ্বিখন্ডিত হয়ে গেল। >>>>>>> আমাকে কোন বিষয় তোমরা বেশি বেশি প্রশ্ন করোনা। কারণ কোনকিছু একাধিকবার প্রশ্ন করলে তা তোমাদের উপর কঠিন হয়ে আসতে পারে
এই গুলি রাসুলের মোজেজা অথ` এটা রাসুলের স্বীয় ক্ষমতা না... বরং ঐ সময়ে আল্লাহের নিদেশে` ঘটনা গুলি ঘটেছে রাসুল সা: এর মাধ্যমে প্রকাশ পেয়েছে.... সুপারম্যান বলতে উনি শারিরিক ভাবে অতি মানব ছিলেন তা বুঝিয়েছি এবং আল্লাহ সুরা আল কাহাফেই বলেছেন যে রাসুল সা: মানুষ
। এখন মতপার্থক্য এখানে যে, তিনি শারীরিক ও আত্মিক সামগ্রিকভাবেই নূর, নাকি শুভতা ও সার্বিক অসাধারণত্ব তথা মানসিকতায় নূর, এইতো?
রাসূল দ. আকারে, বাহ্যিকতায় গঠন প্রকৃতিতে মানবিক।
আমাদের কথা হলো আল্লাহ বলেছেন যে তিনি সব মানুষের মতন মানুষ>>> আপনিও মানছেন যে আকারে.বাহ্যিকতায় গঠন প্রকৃতিতে মানবিক তাই?
তিনি বিশ্বের সবার জন্য নূর/আলো/দিশারা/পথ প্রদশ`ক>>> সবই সামগ্রীক অথ`>>> কিন্তু উনি ফিজিক্যালি নূর এইটা ভ্রান্ত ধারনা...
২৫| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১:১১
নতুন বলেছেন:
২৬| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১:২১
পাউডার বলেছেন:
কোরান বাদ দিয়া জাল হাদিসের পিছে দৌড়ালে এমনই হবে। আল্লাহ আমাদের হেদায়েত দান করুন। আমীন।
২৭| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১:২৯
পাউডার বলেছেন: হাদীস মানেন না নাকি?
আমি আল্লাহ, নবী-রাসুলগন, ফেরেসতাগন, আসমানি কিতাব সমুহ, শেষ বিচারের দিনে ইমান আনছি।
আর কারও উপর না। বুখারী সাহেবের বই এর উপর আমার ইমান নাই। শুধু মাত্র সেই হাদিস গুলাই মানি, যেগুলা কোরানের সাথে যায়।
আর আমার জন্য কোরানই যথেষ্ট।
কুরান ১১:১ - আলিফ, লা-ম, রা; এটি এমন এক কিতাব, যার আয়াত সমূহ সুপ্রতিষ্ঠিত অতঃপর সবিস্তারে বর্ণিত এক মহাজ্ঞানী, সর্বজ্ঞ সত্তার পক্ষ হতে।
২৮| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৫০
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: @ পাউডার। হাদীসের যেহেতু দরকার নাই আপনার, অপরিহার্যতাও নাই, আমাদের গড়পড়তা নানা মতবাদের মুসলমানদের বিশ্বাস আর আপনাদের বিশ্বাস ভিন্ন।
আপনি হাদিসের শুদ্ধতার মাপকাঠি ধরেছেন আপনার হিসাবে যা কুরআনের আয়াতের বিপরীতে যাবে তাই অশুদ্ধ। সাধারণভাবে অন্যদের হাদিসের শুদ্ধতার মাপকাঠি হল, হাদিসের বর্ণনাকারী কারা, হাদিসের বিষয় কুরআন-হাদীসের সাথে এবং বাস্তব সত্যের সাথে কতটুকু যায়।
বিশ্বাস যেহেতু ভিন্ন, তাহলে ভাই আপনাকে সশ্রদ্ধ সালাম। পূর্ণ সামরিক মর্যাদায়। মানে, ধন্যবাদ।
@ নতুন,
আপনি ভাই একটু সতর্ক হলেই কি ভাল না? (আমার কাছ থেকে সতর্ক না আবার, মানুষের কাছ থেকেও না। )
যে রাসূলের মাথার ঘাম, মাথার চুল, অযুর পানি, এমনকি লালা ও রক্ত পর্যন্ত মাটিতে পড়তে দিতেন না সাহাবারা, পান করে ফেলতেন, তার জন্মপ্রক্রিয়া পর্যন্ত নিয়ে আপনি যেভাবে বাজারি আলাপ করছেন বাজারি পাতায় মুসলমান হয়েও, আপনাকে সাহাবারা পেলে কী করতেন সেটা ভাবতে হচ্ছে।
যে রাসূলের চিঠি ছিঁড়েছে কুসতুনতুনিয়ার শাসক, শুধু সেই চিঠি ছেঁড়ার অপরাধে তার উপর প্রথম আক্রমণকারীরা সবাই জান্নাতে যাবে, তার জন্ম ঠিকুজি আমরা জেনে বসে আছি! অবাক ব্যাপার তো!
আচ্ছা, আপনে আমারে একটু বুঝান ভাই কাইন্ডলি,
রাসূল যা দেখিয়েছেন, তা আল্লাহ প্রদত্ত শক্তিতে... কোন দ্বিমত? না। নাই।
এখন, যদি কোন সুপারম্যান থাকত, সে সুপারম্যানগিরি করলে সেটা কোন্ লাউয়া প্রতত্ত শক্তিতে করত? আকাশে পাখি ওড়ে কোন্ লাউয়া প্রদত্ত শক্তিতে? জেট বিমানের ডিজাইন করা হয়েছে কার দেয়া বুদ্ধিবৃত্তিক শক্তিতে? কার দেয়া শক্তিতে গ্যাসোলিন জ্বললে তার কিছু অংশ শক্তিতে পরিণত হয় এবং জেটপ্লেন থ্রাস্ট পায়? কার দেয়া শক্তিতে পরমাণুর ভিতর ভাঙলে পারমাণবিক বিষ্ফোরণ হয়?
মহান আল্লাহ ব্যতীত কোন দ্বিতীয় অস্তিত্ব শক্তির উৎস নয়।
তাহলে আপনি ভাত খেলে নিজে খেলেন আর রাসূল খেলে আল্লাহ তাকে খাওয়ালো? সমস্যাটা আসলে কোথায়?
যে রাসূলের ঘরে ঢুকতে নিষেধ, ঢুকলে বেশি সময় থাকা নিষেধ, থাকলে দ্রুত বের হওয়ার আদেশ, যার সামনে কন্ঠ চওড়া করাই নিষেধ, যার ঘরের বাইরে থেকে আহ্বান করা নিষেধ, যাকে আমার উপর করুণার দৃষ্টিপাত করুন না বলে শোনেন বলা নিষেধ, যার স্ত্রীদের বিয়ে করা নিষেধ, যার স্ত্রীদের মাতা ছাড়া আর কিছু নামে আহ্বান করা নিষেধ, নিজের সাথে পাপ করলে যার সামনে গিয়ে দাঁড়ালে আল্লাহ মাফ করার আশা জানান... তারে নিয়ে সুপারম্যানের সাথে তুলনা দেয়া আর তার জন্মপ্রক্রিয়া নিয়ে কথা বলা এবং হাজার লক্ষ সুপারম্যানের চেয়ে তার বাস্তব জীবনের কর্মকান্ড জানার পর সুপারম্যান না, কারণ সে আল্লাহর দেয়া শক্তিতে করেছে (আর সুপারম্যানের শক্তির স্রষ্টা কি শয়তান? আল্লাহ ছাড়া শক্তির কোন স্রষ্টা কি আছে?) বলে যাওয়া কেমন বেআদবি সাধারণ মুসলমানের কাছে সেটা কি একবারো ভাবার মন মানসিক শক্তি অবশিষ্ট আছে? (এই প্যারার প্রতিটা তথ্যগতকথা কিন্তু কোরানের আয়াত)।
কুরআনে ৪৩ বারের বেশি বলা হয়েছে আল্লাহ এবং তাঁর রাসূল। হাদীসে সাহাবারা ২০০০ বারের বেশি বলেছেন, আল্লাহ এবং তাঁর রাসূল। ১০০'র মত হাদীসে আমি দেখেছি, হে রাসূল দ. আপনার চরণে আমার বাবা-মা উৎসর্গীত হোন বলে কথা শুরু করছেন সাহাবা রা. গণ!
যেই চরণে সাহাবাদের বাবামা উৎসর্গীকৃত, আপনি তার জন্মঠিকুজি নিজে নিজেই জেনে বসে আছেন?
কুরআনে না থাকলে তো আপনারাই আদম আ.'রও পিতামাতা আছে বলতেন, বলতেন, কুরআনে নাই, হাদীসের কী দাম? যে আল্লাহ তাঁর নবীদের এভাবে রাখেন, যে ঈসা আ. বাবা ছাড়া জন্মান আর জন্মেই কথা বলেন, যে আল্লাহ ইউসূফ আ.'র পিতাকে জন্মের পরই স্বপ্নে জানিয়ে দেন পুত্রের মহামহিমতার কথা, যে আল্লাহ অ-বয়সে ইব্রাহিম আ. কে পুত্রজন্মের ওয়াদা করেন এবং ইব্রাহিম আ. বলেন, আমি তো বৃদ্ধ! যে আল্লাহ যাকারিয়া আ.'র ক্ষেত্রে বলেন, সন্তানের সুসংবাদ দিচ্ছি! আর জবাব আসে, আমি তো বৃদ্ধ, আমার মাথার কেশ তো পরিপক্ক হয়ে আগুনের শিখার মত সফেদ হয়ে গেছে, আমি কীভাবে পুত্র জন্ম দিব! আর স্ত্রী তো সন্তানধারণে অক্ষম! সেই আল্লাহ বলেন, আপনাকে যেভাবে আল্লাহ তৈরি করেছেন, যেভাবে তিনি মৃতকে জীবন দান করবেন, সেভাবেই আপনার সন্তান এর জন্ম হবে... সেই আল্লাহর প্রিয়তম রাসূল! সেই আল্লাহর ঘোষিত রাহমাতাল্লিল আলামীনের (যত সৃষ্টজগত আছে, সমস্ত সৃষ্টজগতে আল্লাহর রহমত মানেই মুহাম্মাদ দ.) জন্মরহস্য আপনি এম্নে এম্নেই শিওর জেনে গেলেন?
ভাই,
আমাদের ধর্মে নিষেধ আছে, যারা আল্লাহ ও তাঁর রাসূল দ.'র অবমাননা করে, তাদের সামনে বসো না, আর বসলেও আলোচনা চলাকালীন নয়।
এই ব্লগজগতে অনেক অনেক তাবড় নাস্তিক ছিল। আছে। তাদের কারো ব্লগে কখনো মন্তব্য করিনি কেন জানেন? কারণ তারা আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের অবমাননা করে।
যেসব নাস্তিক সরাসরি অবমাননা করে না, তাদের সাথে আমার রীতিমত বন্ধুত্ব। রীতিমত শুভেচ্ছা বিনিময়। সবসময় ধর্ম নিয়ে আলোচনা।
আপনি ভাই নবীর জন্মের খবরের ঠিকাদারী নিয়েছেন, নবীর ক্ষমতার ঠিকাদারীও নিয়েছেন, দয়া করে বুঝে থাকলে এখানেই কথাটা প্রত্যাহার করুন, নাহলে আদেশ অনুযায়ী আপনাকে অ্যাড্রেস করা আমার এবং অন্য সব মুসলমানের উপর হারাম হয়ে যাবে।
বরং নবীর ক্ষমতা নিয়ে আমার ইমাম কী বলেছেন, সেটাই বলি,
সূরাজ উল্টে, পাও পাল্টে, চাঁদ ইশারেসে হো চাঁক,
আন্ধে নাজ্ দী দেখলে! কুদরাত রাসূলুল্লাহকী!
তিনি পা নাড়ালে সূর্যের গতিপথ পাল্টে যায়, সামান্য অঙুলিহেলনে চাঁদ হয় দ্বিখন্ডিত,
চক্ষুবিহীন নজদের অধিবাসী, দেখে নাও রাসূল দ.'র সর্বৈব সক্ষমতা!
আপনি ইবনে আব্বাস রা.'র সরাসরি হাতে লেখা কুরআনের ব্যাখ্যাগ্রন্থ মানছেন না? এইটাকে হাদিসে ফেলে দিয়েছেন ভ্রাতা? তাহলে কুরআনের যে কোন কথার যে কোন অর্থ করতে থাকেন, কোন অসুবিধা নাই। যেখানে আপনি আছেন অর্থ করার জন্য, সেখানে ইবনে আব্বাস আবার কোন্ হেডমওয়ালা?
মানো আল্লাহকে, মানো রাসূলকে, এবং মানো তোমাদের নির্দেশদাতাদের।
হাদীস তো মানার দরকারই নাই, বলেই দিলেন। আর সাহাবা আবার কোন্ চুলার নির্দেশদাতা তাই না? বরং আমাদের নির্দেশদাতা আমরাই হয়ে যাই?
নিশ্চই এই কুরআন দিয়ে আল্লাহ অনেককে পথপ্রদর্শন করেন এবং অনেককে করেন পথভ্রষ্ট।
২৯| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:২৪
বাংলাদেশী দালাল বলেছেন:
অন্য কোন শৃস্টি নয় মাণুষই হচ্ছে সৃষ্টির শেরা জীব। আর মানুষ মাটির তৈরী কেন প্রিয় নবী মোহাম্মাদ (সাঃ) নুরের তৈরি বানাচ্ছেন? কেন কোরআন শরিফকে পাশ কাটিয়ে জাল হাদিসের পেছনে ছুটছেন? আর বিধর্মিদের কথা বলার সুজগ করে দিচ্ছেন।?
৩০| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:২৯
মনিরুল ইসলাম বাবু বলেছেন: গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন:
যে রাসূলের চিঠি ছিঁড়েছে কুসতুনতুনিয়ার শাসক, শুধু সেই চিঠি ছেঁড়ার অপরাধে তার উপর প্রথম আক্রমণকারীরা সবাই জান্নাতে যাবে,
@ লিসানি ভাই, প্লিজ এই বক্তব্যের ব্যাপারে আপনি কোরান হাদিসের আলোকে রেফারেন্স দিবেন । আমি কালেকশনে রাখব সেজন্য এই রিকোয়েস্ট ।
৩১| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৩৫
নতুন বলেছেন: @ নতুন,আপনি ভাই একটু সতর্ক হলেই কি ভাল না? (আমার কাছ থেকে সতর্ক না আবার, মানুষের কাছ থেকেও না। ) >>>
এটা আমার নবীর ব্যাপার। জন্মপ্রক্রিয়া দয়া করে মাড়াবেন না।
যে রাসূলের মাথার ঘাম, মাথার চুল, অযুর পানি, এমনকি লালা ও রক্ত পর্যন্ত মাটিতে পড়তে দিতেন না সাহাবারা, পান করে ফেলতেন, তার জন্মপ্রক্রিয়া পর্যন্ত নিয়ে আপনি যেভাবে বাজারি আলাপ করছেন বাজারি পাতায় মুসলমান হয়েও, আপনাকে সাহাবারা পেলে কী করতেন সেটা ভাবতে হচ্ছে।
ভাই অতি ভক্তি ভাল না... রাসুল কখনোই আর রক্ত/লালা/চুলের পানি/অজুর পানি খেতে অনুমুতি দিতে পারেন না... এতো বাড়াবাড়ী কি ভাল...
ভাই উদাসী ভাই দিলেন নিচের আয়াতের রেফারেন্স...
সূরা আল কাহফ আয়াত ১১০, সূরা আম্বিয়া আয়াত ৮
সূরা আল ফুরকান আয়াত ৭,সূরা ইব্রাহীম আয়াত ১১
আয়াতে বলা হইতেছে যে রাসুল নুর না মানুষ...
আপনি বড় বড় কমেন্ট করছেন কিন্তু দলিল কই? উপরের ৪টা আয়াতের ব্যক্ষায় দেখান যে রাসুল নুর না মানুষ???
সাহাবিরা রাসুলের রক্ত মাটিতে পড়তে দিতেন না সেই প্যাচাল দিয়া প্রমান করা যায়না যে রাসুল সা: নুরের ??? কোরআনে কোথায় আছে যে রাসুল নুরের?
হাদিসে অনেক কিছুই আছে যা সবাই চাইপা যায় বলে যে ভুয়া হাদিস... তাই আমি যদি উপরের ৪ আয়াতে প্রমান পাই যে রাসুল সা: মানুষ তাইলে হাদিসের কল্পকাহিনার তালাস করতে যাবো কেন?
৩২| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৩০
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: বিষয়-১. ওই চার আয়াত
সূরা ক্বাহাফের শেষ আয়াত:
ক্বুল- বলুন, ইন্নামা আনা-আমি, বাশারুম-মানুষ, মিসলুকুম-এর সদৃশ/মতো...
আমারই প্রতি বাণী অবতীর্ণ হয়।
লক্ষ্যণীয়, বাশারুম মিসলুকুম= মানুষের সদৃশ। এই কথাকে মিথ্যা প্রতিপণ্ন করে, এমন সক্ষমতা কারো নাই। কারণ সরাসরি শব্দের অর্থ।
102. Do the disbelievers think that, instead of Me, they will take My servants as helpers? Surely, We have prepared Hell as hospitality for the disbelievers.
103. Say: ‘Shall We alert you to those who are great losers in respect of deeds?
104. It is those whose entire struggle is wasted in worldly life, but they presume they are doing good works.’
105. It is they who have denied the signs of their Lord and meeting Him (after death). So all their deeds are ruined, and We shall not give any weight or (even) any worth to them on the Day of Rising.
106. This very Hell is their reward because they kept disbelieving and mocking My signs and My Messengers. (নতুন ভাই লক্ষ্যণীয়)
107. Surely, those who believe and do good deeds persistently shall have the Gardens of Paradise as their hospitality.
108. They will always live there. They will never seek any change (of abode) from there.
109. Say: ‘If the ocean turns into ink for the Words of my Lord, that ocean will exhaust before the Words of my Lord come to an end, even if We bring another similar (ocean or ink) to refill.’
110. Say: ‘I look like you only (by virtue of my visible creation) as a man. (Otherwise just think what congruity you have with me.) It is I to whom the Revelation is transmitted that your God is the One and only God. (And just see to it whether you have any such divine potential that the Word of Allah may come down to you.) So, whoever hopes to meet his Lord should do good deeds, and must not associate any partner in the worship of his Lord.’
লক্ষ্যণীয়, এখানে অ্যাড্রেস কাফিররা। কাফির বিষয়ক আলোচনা আগে করা হয়েছে।
সূরা আম্বিয়া:
1. The time of reckoning for people has drawn near but, rapt in heedlessness, they are disinclined (to obedience).
2. Whenever some new admonition comes to them from their Lord, they listen to it (with such carelessness) as if they are engaged in sport.
3. Their hearts have become neglectful and (these) wrongdoers whisper (against you) inaudibly: ‘He is but a human being like you. Do you (even then) submit to (his) magic whilst you can see?’ (লক্ষ্যণীয়, ক্বাফিররা নবীদের নিজেদের মত মানুষ বলছে।)
6. Every community whom We destroyed before them disbelieved (in these signs). So, will these people believe?
7. And, (O Esteemed Beloved,) We sent only men (as Prophets) before you (also). We used to send them Revelations. So, (O people,) if you do not know (yourselves), ask the people of remembrance.
8. And We did not create them (the Prophets) with such bodies as would not eat food, nor were they to live (their visible life in the world) forever. (লক্ষ্যণীয়, তাঁদের মানবীয় আকৃতিতে মানবীয় খাদ্য ও অন্যান্য অবস্থাতেই পাঠানো হয়েছে। এ অবস্থা ছাড়া কোন রাসূল পাঠানো হয়নি।)
এখানেও, অ্যাড্রেস কাফিররা।
সূরা ফুরক্বান:
7. And they say: ‘What is the matter with this Messenger (blessings and peace be upon him)? He eats food and walks about in the marketplaces. Why has an angel not been sent down to him that he might (join) him as a Warner?
এখানেও জবানি ক্বাফিরের!
সূরা ইব্রাহিম:
10. Their Messengers said: ‘Do you have doubt about Allah, Who is the Creator of the heavens and the earth, (Who) calls you so that He forgives your sins for you, and (despite your disobedience) gives you respite for a fixed term?’ They (the disbelievers) said: ‘You are but human beings like us. You seek to hold us back from these (idols) our fathers used to worship. So bring us some clear proof.’
11. Their Messengers said to them: ‘Though (in constitution of self) we are humans like you, but (also mark the difference that) Allah favours whom He likes of His servants. (Then how are you equal?) And (as for clear proof) it is not for us to bring you a proof without Allah’s decree, and the believers must put their trust in Allah alone.
এখানেও, চতুর্থবারের মত, নবীদেরকে নিজেদের মত মানুষ বলছে ক্বাফিররা!
বিষয়-২: মুসলিমদের কহতব্য
আর যারা মুসলিম তারা কী বলছেন? স্বয়ং রাসূলের সাহাবারা কী বলছেন?
আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস রা. , আল্লাহর পক্ষ থেকে কিতাব অর্থাৎ কুরআন এবং নূর অর্থাৎ রাসূল দ. এসেছেন।
ক্বাব বিন যুহায়ের রা., হে রাসূল দ. কোন মাতা তার গর্ভে আপনার মত সন্তান ধারণ করেননি।
হাসসান বিন সাবিত রা., ইয়া রাসূলআল্লাহ, নিশ্চই আপনাকে আল্লাহ কুল্লি অর্থাৎ সমস্ত এবং আয়েব অর্থাৎ ত্রুটিবিহীন করে বানিয়েছেন।
তাবিয়ি ইমাম আজম আবু হানিফা রা., হে আল্লাহর রাসূল, আপনি ছাড়া নু'মান (আবু হানিফা)'র দ্বিতীয় কেউ নেই এই সৃষ্টিজগতে।
ইমাম মালিক রা., হে আহলে বাইতে রাসূল দ.'র ভালবাসা, আপনাদের উল্লেখ ছাড়া নামাজও গ্রহণ করা হবে না।
(প্রতিটা স্মৃতি থেকে দিলাম, এখন আমার পক্ষে এগুলো খুঁজে বের করা কষ্টকর। তবে খুঁজতে বাধ্য যদি করেন, তো আরো বেশি কিছু বেরুবে।)
বাড়াবাড়ি ভক্তি আমি করছি? সাহাবী আর তাবেয়ী রা. গণের ভক্তির কাছে আমাদের ভক্তি তো নস্যি!
যার নাম মুহাম্মাদ, তার প্রশংসা, ভক্তিতে কখনো বাড়াবাড়ি করা যায় না। কারণ প্রশংসার প্রাপকের নাম মুহাম্মাদ। মুহাম্মাদ শব্দের অর্থই বারংবার প্রশংসিতব্য।
কোন একটা ক্ষেত্রে ভুল পেলে ধরবেন। যৌক্তিকতার গন্ডির ভিতরে। শুধরে নিব।
৩৩| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৫০
নতুন বলেছেন: সূরা ক্বাহাফের শেষ আয়াত:
ক্বুল- বলুন, ইন্নামা আনা-আমি, বাশারুম-মানুষ, মিসলুকুম-এর সদৃশ/মতো...
আমারই প্রতি বাণী অবতীর্ণ হয়।
লক্ষ্যণীয়, বাশারুম মিসলুকুম= মানুষের সদৃশ। এই কথাকে মিথ্যা প্রতিপণ্ন করে, এমন সক্ষমতা কারো নাই। কারণ সরাসরি শব্দের অর্থ।
ধন্যবাদ আমার আর দরকার নাই... এইটুকুই যথেস্ট....
ক্বাব বিন যুহায়ের রা., হে রাসূল দ. কোন মাতা তার গর্ভে আপনার মত সন্তান ধারণ করেননি। >> আপনি আমাকে সাবধান করলেন যে রাসুলের জন্মনিয়া কথা না বলতে? আর এখন এইটা আপনার রেফারেন্স?
আমি কোরআনে প্রমান পাইছি আর রাসুলের জন্ম>বড়হওয়া>শারিরিক ভাবে আঘাত পাওয়া>> রক্তক্ষরন>>দাতপড়ে যাওয়া>>মারা যাওয়া>>
সবই মানুষেরই প্রমান... তাই আমার কোরআনের """ এই কথাকে মিথ্যা প্রতিপণ্ন করে, এমন সক্ষমতা কারো নাই। কারণ সরাসরি শব্দের অর্থ"" বাদ দিয়ে হাদিসের কাছে যাবার প্রয়োজন আমি বোধ করিনা...
রাসুলের স: এর আদশ` আমাদের ফলো করা উচিত... তাকে সুপারম্যান বানিয়ে পুজা করার কোন দরকার নাই..
এই কথাকে মিথ্যা প্রতিপণ্ন করে, এমন সক্ষমতা কারো নাই। কারণ সরাসরি শব্দের অর্থ।
আপনারা সরাসরি অথ` কে মেনে না নিয়ে কেন যে হাদিসের কাছে জান তা বুঝি না.... আপনারা সব বোঝেন কিন্তু আপনার পীরের কথা ছাড়া অন্য কিছু বুঝতে চান না...
আশাকরি শুধু অন্ধের মতন অনুকরন না করে একটু যুক্তি দিয়েও দেখার চেস্টা করবেন যে পীর যা বলতেছে সবই কি ঠিক কিনা...
ভাল থাকবেন... আমার কোন কথায় কস্ট পেয়ে থাকলে দুখি:ত ..
ধন্যবাদ...
৩৪| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:২৪
ফাহিম আহমদ বলেছেন: নতুন এবং উদাসী এই দুজনের সাথে আমি একমত, যেখানে আল্লাহ্ কথা টা পরিষ্কার করে দিলেন, বলুন আমিও তোমাদের মতই মানুষ সেখানে বিতর্কের কিছু চলেনা, তবে তোমাদের মানুষ বলতে তিনি আমাদের মত সাধারণ মানুষ নন, উন্নত সুপার কোয়ালিটির মানুষ ।
৩৫| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:২৬
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: বিষয়-৩: সাহাবাদের রাসূল দ.'র আদব ও তাঁর শরীর নিসৃত বিষয়ক হাদীস
ক. মনিরুল ইসলাম বাবু ভাইয়ের প্রশ্নের পরিপ্রেক্ষিতে:
The Prophet (a.s.) sent Abdullah bin Huthafah as-Sahmi a deputy to Khosrau the king of Persia and give him this letter to deliver it to the king:
“In the name of Allah, the Beneficent, the Merciful. From Muhammad the messenger of Allah to Khosrau the great king of Persia. Peace be on whoever follows guidance and believes in Allah and His messenger. We bear witness that there is no god but Allah alone with no associate to Him, and that Muhammad is His slave and messenger. I invite you by the invitation of Allah that I am the messenger of Allah to the whole people to warn whosoever lives, and that the word may be fulfilled against the disbelievers. Be Muslim and you shall be safe, and if you refuse, the sin of the Magi shall be on you…”
When the Prophet’s deputy came in to Khosrau, Khosrau ordered his men to take the letter from him, but he refused except that he himself would deliver the letter to the king. The king responded and received the letter from the deputy. The king ordered the letter to be recited to him. When he heard “From Muhammad to the great king of Persia”, pride occupied him because the Prophet (a.s.) had begun his letter by his name before the name of the king. King Khosrau took the letter and tore it before having known what there was in it. He ordered the deputy to get out of his palace. When he came back to Medina, the deputy told the Prophet (a.s.) about what had happened, and the Prophet (a.s.) prayed Allah against King Khosrau saying, “May Allah tear his authority."
Allah responded to the Prophet’s prayer and the authority of Khosrau was torn up by the Muslim armies after no long.
( এটার রেফারেন্স নেট থেকে আরো বিস্তারিত পাওয়া দুষ্কর হয়ে পড়ছে, বুখারি শরীফ পড়া শুরু করলেই বিস্তারিত বলতে পারতাম, তা এরচেও বেশি সময়সাপেক্ষ হতো। এই সম্রাট রাসূল দ.;র চিঠি ছেড়ার কারণে অভিশপ্ত হয়েছিলেন।)
Sahih Bukhari, Vol 1, Pg No. 409, 410 (Hadith No. 2924)
It has been narrated on the authority of Hadhrat Umme Haraam (May Allah be well pleased with her) that she heard the Holy Prophet (Sallallahu alaihi wa sallam) say: The army from My Ummah, who will first perform jihad through the water (sea), has made Jannah obligatory for itself. Hadhrat Umme Haraam (May Allah be well pleased with her) entreated, "O Prophet of Allah , Am I among them? He (Sallallahu alaihi wa sallam) said: Yes. Then the Holy Prophet (Sallallahu alaihi wa sallam) said: The army from My Ummah, who will first attack the city of Caesar is forgiven. I entreated: Am I among them, O Prophet of Allah (Sallallahu alaihi wa sallam)? He (Sallallahu alaihi wa sallam) said: No."
লক্ষ্যণীয়: কে ভবিষ্যতে কোন্ যুদ্ধে যাবেন তা রাসূল দ. বলে দিচ্ছেন এবং কাইজারের শহর বা কনস্ট্যান্টিনোপল আক্রমণের বিষয় এসেছে। এটা শুধু সহীহ বুখারীর হাদিস নয়। আরো অনেক রেফারেন্স রয়েছে যা যোগাড় কষ্টকর।
"Verily you shall conquer Constantinople. What a wonderful leader will her leader be, and what a wonderful army will that army be!"
Is this hadith authentic? It's been attributed to Muhammad Fateh who apparently was a Hanafi Maturidi sultan of the Ottoman Empire. Could some knowledgeable brothers or sisters please explain?
It is an authentic hadith. If you're interested here's the chain;
Narrated from Bishr al-Khath`ami or al-Ghanawi by:
Ahmad, al-Musnad 14:331 #18859 [sahih chain according to Hamza al-Zayn] al-Hakim, al-Mustadrak 4:421-422 [sahih according to him and al-Dhahabi concurred] al-Tabarani, al-Mu`jam al-Kabir 2:38 #1216 [sahih chain according to al-Haythami 6:218-219] al-Bukhari, al-Tarikh al-Kabir 2:81 and al-Saghir 1:306 Ibn `Abd al-Barr, al-Isti`ab 8:170 [hasan chain according to him] al-Suyuti, al-Jami` al-Saghir [sahih according to him]
Sultan Mehmed II A.K.A Muhammad Al-Faateh was indeed the leader (Khalif) at the time, he followed the Hanafi Madhaab, the Maturidi School of Theology and of course was a Sufi.
Narrated Jabir bin Samura: The Prophet said, "If Caesar is ruined, there will be no Caesar after him; and if Khosrau is ruined, there will be no Khosrau, after him; and, by Him in Whose Hand my soul is, surely you will spend their treasures in Allah's Cause."
বিষয়টার রেফারেন্স এরচে বেশি পেতে আমাকে খুব কষ্ট করতে হচ্ছে। কিন্তু দু"খজনক বিষয় হল, হাদিস কিওয়ার্ড দিয়েও ঠিকমত পাওয়া যায় না। ঘন্টার বেশি লেগে গেল একটাতে। তাও স্পষ্টতা এলো না।
৩৬| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১:৫১
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: বিষয় ৩ খ: নতুন ভাইয়ের জানতে চাওয়া হাদীস
বুখারী, ৮৯১ নম্বর হাদীস:
Urwa then started looking at the Companions of the Prophet. By Allah, whenever Allah's Apostle spat, the spittle would fall in the hand of one of them (i.e. the Prophet's companions) who would rub it on his face and skin; if he ordered them they would carry his orders immediately; if he performed ablution, they would struggle to take the remaining water; and when they spoke to him, they would lower their voices and would not look at his face constantly out of respect. Urwa returned to his people and said, "O people! By Allah, I have been to the kings and to Caesar, Khosrau and An-Najashi, yet I have never seen any of them respected by his courtiers as much as Muhammad is respected by his companions. By Allah, if he spat, the spittle would fall in the hand of one of them (i.e. the Prophet's companions) who would rub it on his face and skin; if he ordered them, they would carry out his order immediately; if he performed ablution, they would struggle to take the remaining water; and when they spoke, they would lower their voices and would not look at his face constantly out of respect."
Reference
►Volume 3, Book 50, Number 891: Sahih Bukhari
সাহাবারা রা. রাসূলের থুথু নিয়েই নিজের চেহারা ও শরীরে মেখে নিতেন স্বাভাবিকভাবেই। তাঁর অযুর পানির অবশিষ্টাংশ পড়ার আগেই নিয়ে নিতেন...
Proof from the Qur’an
Allah Almighty says in the Qur’an,
“And their Prophet said to them: ‘the sign of his kingship is that there would come to you an ark in which there is tranquility of hearts from your Lord, and there are something left on the relics of the respectable Musa and the respectable Haroon, the angels raising it would bring. No doubt, in it there is great sign for you if you believe”. (Surah Al Baqarah Verse 248).
Hafidhh ibn Kathir and Qadi Shawkani write:
In the box there was Musa and Haroon’s clothes, Musa’a stick, and pieces of the Old Testament and some things of the previous Prophets, which had touched their bodies. When Bani Isra’il went to war, they took that box with them and they used to win.
[Tafsir ibn Kathir and Tafsir Fathul Qadir by Hafidhh ibn Kathir and Qadi Shawkani]
From the above, it has been proved that it is permissible to keep the possessions of the pious for blessings.
Proof from the hadith
Imam Muslim writes:
The Companions of the Prophet (Sallallahu ‘alaihi wa sallam) used to get blessings from him. At one time our Prophet (Sallallahu ‘alaihi wa sallam) performed wudu with some water. When he left, Bilal (Radi Allaho anhu) came and saw the left over water he took the water from the house and brought it outside. The Companions took the water and began to wipe it all over their bodies. The other people who were behind were not able to get any water began to wipe the water from the Companions hands and wiped it on themselves. In this way everyone got the blessings from the water that the Prophet (Sallallahu ‘alaihi wa sallam) did wudu with. [Muslim Shareef, chapter of Salaah]
Imam Muslim writes:
The people of Madinah used to take tubs of water to the Prophet (Sallallahu ‘alaihi wa sallam.) The Prophet (Sallallahu ‘alaihi wa sallam) used to dip his hand in the water and the people used to take the tubs back (to get blessings from the water) [Muslim Sahreef chap Fada’il]
Hafidhh ibn Kathir writes:
Once a barber cut the Prophet (Sallallahu ‘alaihi wa sallam’s) hair. The Prophet (Sallallahu ‘alaihi wa sallams) Companions were there as well, when the Prophet (Sallallahu ‘alaihi wa sallams) hair used to drop, the companions used to catch the hair to prevent it from dropping onto the ground, which they kept as Tabarruk.
[Muslim Shareef, chapter of Fada’il, Tareekh, Ibn-e-Kathir, chapter, Hajj of Prophet (Sallallahu ‘alaihi wa sallam]
Imam Muslim writes:
Once the Prophet (Sallallahu ‘alaihi wa sallam) went to Ummay Salma’s house. While in her house he went to sleep. While he was sleeping he began to sweat. Ummay Salma got a small bottle and began to catch and collect the sweat of the Prophet Sallallahu ‘alaihi wa sallam. When the Prophet (Sallallahu ‘alaihi wa sallam) awoke he asked her what she was doing. She replied, I am collecting your sweat and hope that my children will get blessings from this, Prophet (Sallallahu ‘alaihi wa sallam) said: “whatever you have hoped is right.”
[Muslim Shareef, chapter Fada’il]
Imam Muslim writes:
Once Suhail RadiAllaho unho gave the Prophet (Sallallahu ‘alaihi wa sallam) some water in a goblet. The Prophet (Sallallahu ‘alaihi wa sallam) drank some water from the goblet. When the Prophet (Sallallahu ‘alaihi wa sallam) had finished drinking, Sohail Radi Allaho unho kept the goblet as Tabarruk. When the Chaliph Ummar bin Abdul Aziz asked him to give the goblet to him. Sohail Radi Allaho unho gave the goblet to Ummar bin Abdul Aziz and he kept it. (Tabarruk) [Sahih Muslim chapter Kitab-ul-Ashriba]
Imam Muslim writes:
Asma Radi Allaho unha had a gown of the Prophet sallAllahu ‘alaihi wa sallam. Sick people used to come to Asma Radi Allaho unha and she used to dipp the gown in the water. She would then take the gown out and give some of the water for the sick to drink as Tabarruk.
[Muslim Shareef, Kitab-ul-Labaas]
Imam Bukhari writes:
The Prophet Sallallahu ‘alaihi wa sallam had a large piece of cloth. A person came to the Prophet (Sallallahu ‘alaihi wa sallam) and asked: If he could have the cloth 'The Prophet Sallallahu ‘alaihi wa sallam gave him the cloth. People asked the individual, 'why did you take the cloth, when the Prophet (Sallallahu ‘alaihi wa sallam) liked wearing this'. The individual replied: that he was not going to wear the cloth. He said that: 'When I die I want to be buried in this cloth as it is blessed' When the person died he was buried in the cloth.
[Bukhari, Kitab-ul-Labaas and Kitab-ul-Janaais]
Imam Bukhari writes:
Ummar Radi-Allahu-unhu asked Aisha Radi allho unha if he could be buried next to where Abu Bakr Radi-Allahu-unhu and the Prophet (Sallallahu ‘alaihi wa sallam) were buried. She allowed him to be buried there. Ummar Radi allhu said: 'This is more valuable to me than anything on earth.' "
[Bukhari, Kitab-ul-Janaais]
This narration proves that to get Tabarruk from the grave of the Prophet (Sallallahu ‘alaihi wa sallam) is permitted.
Hafidhh ibn Kathir writes:
Khalid bin Waleed Radi-Allahu-unhu had a hat. In the hat he put two of the Prophet’s Sallallahu ‘alaihi wa sallams hair. Once he was in the battle of Yarmouk. The battle got very tense. Khalid’s hat dropped onto the ground. He got off his horse and picked up the hat. After the war a person said to Khalid bin Waleed: 'You had a cheap hat and to pick it up during a war is not a wise thing to do'. Khalid replied: 'In that hat I had the Prophet’s (Sallallahu ‘alaihi wa sallam)s hair, the blessing from that hair gives me victory in every war.
[Tareekh Ibn-Kathir Chapter, Death of Khalid bin Waleed]
Hafidhh ibn Kathir writes:
Mu’awiyah had the Prophet’s Sallallahu ‘alaihi wa sallam’s nails and hair. He said: 'When I die, can you bury the nails and hair with me in my grave.'
[Tareekh Ibn Kathir, chapter, Death of Mu’awiyah]
Ummar Bin Abdul Aziz had the Prophet (Sallallahu ‘alaihi wa sallam’s) hair. He said: 'When I die bury me with the hair in my grave.'
[Tabaqat Ibn Sa’ad, Chapter, Death of Ummar bin Abdul Aziz]
Hafidhh Ibn Taymiyyah states:
Imam Ahmed Ibn Hanbal Rahmatulah was asked ‘Is it permitted to do Masa of Mimber of Prophet (Sallallahu ‘alaihi wa sallam), to touch the Mimber for blessing. He replied ‘Yes it is permitted’. Abdullah Ibn Ummar, Sa’eed Ibn-ul-Musayyid, Yahya bin Sa’eed, and other great Scholars of Madinah used to do Masa of the Mimber.
[Iqtidat Sirratal Mustaqeem page 203]
Hafidhh Asqalani says:
From the grave of Imam Bukhari comes a beautiful smell of fragrance, there are pillars built around the grave and when people go there they take a small amount of clay from it. (Tabarruk)
[Fat-hul-bari by Hafidhh As-qalani biography of Imam Bukhari]
...............
Drinking of prophet’s urine by Umm Ayman. And saying of prophet (sallalahu alaihi wa ala alihi wa sallam) to her: Due to this your belly wouldn’t enter the hell. And that he didn’t object to her. It was narrated by Hasan ibn Sufyan in his Musnad, by Hakim, Daraqutni, Tabarani, and Abu Nuaym from the way: Abu Malik an-Nahai - Aswad ibn Qays - Nubeyh al-Anazi from Umm Ayman, that: Prophet stood up in the night and pissed into wooden bowl this was in the corner of the house. I stood up in the night, and I was thirsty. I drunk from that bowl, and didn’t pay attention. In the morning prophet (sallalahu alaihi wa ala alihi wa sallam) said: “Ya Umm Ayman, pour out this bowl”. I said: “By Allah I have drunk it”. Prophet (sallalahu alaihi wa ala alihi wa sallam) laughed till his teeth became visible, and said: “After this, your belly wouldn’t pain”.
----------------------
Narrated Ibn Sirrn:
I said to 'Ablda, "I have some of the hair of the Prophet which I got from Anas or from his family." 'Abida replied. "No doubt if I had a single hair of that it would have been dearer to me than the whole world and whatever is in it."
Reference
► Volume 1, Book 4, Number 171: Sahih Bukhari
► Sunan Al Kubra-Imam Bayhaqi, volume 7, Page: 107, Hadith #13410
----------------------------
Similarly another tradition is attributed to Anas:
I saw that a barber was shaving the Prophet’s head and the Companions stood around him in the shape of a circle. They wished that each strand of hair falling off the Prophet’s head should fall into the hand of one of them (they did not wish it to fall on the ground)
References
►Muslim narrated it in his as-Sahīh, book of fadā’il (virtues) ch.19 (4:1812#2324)
►Ahmad bin Hambal, Musnad (3:133,137)
►Ibn Sa‘d, at-Tabaqāt-ul-kubrā (1:431)
►Bayhaqī, as-Sunan-ul-kubrā (7:68)
►Ibn Kathīr in al-Bidāyah wan-nihāyah (4:140).
-------------------------
এখন,
সাহাবা রা. গণ রাসূল দ.'র পবিত্র আলোকিত থুতু পর্যন্ত মুখে গায়ে মেখে নিতেন, আবদুল্লাহ ইবনে জুবায়ের রা. তাঁর পবিত্র রক্ত পান করেছেন, অযুর পানি পর্যন্ত পড়তে দিতেন না, গায়ের ঘাম শিশিতে করে রাখতেন, মাথার কেশ টুপিতে সেলাই করে রাখতেন, মাথার কেশ পানিতে ডুবিয়ে সেই পানি অসুস্থকে পান করাতেন, সবকিছুরই তো রেফারেন্স চলে এল।
এমনকি তাঁর পবিত্র প্রস্রাব পান করলেও জীবনে পেটের ব্যথা হবে না, সেটাও তিনি বলেছেন।
সাহাবারা যে কাজ ও ধারণাগুলো রাসূল সম্পর্কে রেখেছেন, এই কাজগুলো কি পূজা?
রাসূল দ. পূজা করতে দিয়েছেন?
সাহাবা রা. গণ তাঁকে নিজেদের মত মানুষ মনে করে কি তাঁর পবিত্র নখ সাথে নিয়ে কবরে যেতে চেয়েছেন?
ভাই সাহাবাদের কিছু বলুন। তাঁরা তো অতি ভক্তি করে ফেলছেন।
নাকি যার যেটা প্রাপ্য তাকে সেটা দিচ্ছেন? নতুন ভাই রাসূল দ.'র থুতু পেলে কি মুখে গায়ে মাখবেন? তাঁর কুলির পানি পান করবেন> প্রশ্নটা রইল।
২৬ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ২:২৮
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: নবীজী সা মেরাজ গমন করলেন , বুরাকুন্নাবিয়ু নামক বোরাকে
চড়ে , ১মে বায়তুল আকশা বর্তমান ফিলিস্থিন এবং সেখান থেকে
১ম ''''''''' ৭ম আকাশে , ছফর সঙ্গি আল্লাহর ১ম ফেরেস্তা জিব্রাইল
আ ।। ৭ম আকাশ পাড়ি দিয়ে জিব্রাইল আ নবীজীর নিকট বিদায়
চাইলেন এবং বললেন ইয়া রাছুলুল্লাহ সা আমার আর এক মুহূর্ত
সামনে এগিয়ে যাবার ক্ষমতা নাই , যদি অগ্রসর হই তাহলে আল্লাহর নুরের তাজাল্লি তে আমার নুরের সাড়ে ৬ শাত পাখা জ্বলে ভস্ম হয়ে যাবে ।।
নবীজী রবরব নামক দ্রুত যানে চড়ে সিদ্রাতুল মুন্তাহায় পৌঁছলেন ।। এবং আল্লাহর সাথে সাক্ষাৎ করে তার উম্মতের
লাগি নামায , রোযা ইত্যাদি রহমত নিয়ে আবার দুনিয়ায় চলে
এলেন ।।
যাওয়া এবং আসা এর মধ্য সময় ছিল মুহূর্ত ক্ষন , এসে দেখেন অযুর পানি গড়াচ্ছেন , দরজায় কড়া নড়ছে ।।
আপনারা যারা বুঝেন না প্লিজ এই নিয়ে তর্ক করবেন না ।।
আল্লাহ যাকে মর্যাদা দিয়ে অতি উত্তম প্রশংসা করেছেন কোরআনে সেখানে মূর্খের মত ঈমান হিন যুক্তি ইসলাম এবং
বিশ্বাসে ক্ষতি ।।
জিব্রাইল আ আল্লাহর প্রধান ফেরেস্তা আর ফেরেস্তারা নুরের তৈরি , সেই নুরের তৈরি ফেরেস্তা মেরাজে আল্লাহর নুরের তাজাল্লিকে ভয়ে সেথা যাবার মত তার সাধ্য ছিলনা আর নবীজী সেথা গমন করে আল্লাহর সাথে ৯০ হাজার ছয়াল জয়াব করেন তা কি করে সম্ভব , সুতরাং আপনাদের কুঁড়া ও
ভ্রান্ত যুক্তি বন্ধ করুন , কোরআন ও হাদিস মানুন , এবং আল্লাহর নিকট তওবা করুন ।।
৩৭| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ২:২৯
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: বিষয় চার: রাসূল দ. কে কুরআনে নূর বলা হয়েছে কিনা?
উপরে বেশ কয়েকটা প্রমাণ রয়েছে। সেগুলো কুরআনেরই আয়াত। সরাসরি তাঁকে নূর বলা হয়েছে= সিরাজাম মুনীরা। ক্বাদ যা আকুম মিনাল্লাহি নূর। আল্লাহর নূরকে ফুৎকার দিয়ে নির্বাপিত করা।
আরো অনেক আয়াতে এর পরিচয় পাওয়া যাবে। এগুলো খোঁজা কোন বিষয় নয়। শুধু সময়সাপেক্ষ ব্যাপার।
আর রাসূল দ. কে অনেক অনেক হাদীসে গাঠনিক নূর বলা হয়েছে। এই সব হাদিস উপস্থাপন করছি না মাত্র একটা কারণে, কারণ, আপনারা আগেই নূরের হাদিস ডিনাই করে দিয়েছেন। প্রয়োজনে করব।
কুরআনে রাসূলকে কোথাও 'মানুষ' বলা হয়নি,
'মানুষের মতো' বলা হয়েছে।
'মানুষের মধ্যে প্রেরিত' বলা হয়েছে।
এমনকি মানুষের মত কথাটাও কাফিররা বলতো।
তিনি গাঠনিকতায় মানুষ। বাকিসবকিছুতে নন। আর সেই গাঠনিকতা হল নূরের।
আমি একক আলোচনায় কখনো বিষয় বারবার রিপিট করি না। এটা আলোচনাকে অকারণে দীর্ঘায়িত এবং বিরক্তিকর করে। নূর কীভাবে শরীর হয় বরং উপরের কমেন্টগুলো দেখাই ভাল।
আমি এখানে আমার পীরের কথা বলিনি, বরং ইমামের কথা বলেছি। ইসলামে এমন কোন মতবাদ নেই, যারা কারো না কারো নামের সাথে ইমাম লাগায় না।
মানো আল্লাহকে, মানো রাসূলকে এবং তোমাদের নির্দেশদাতাদের।
নির্দেশদাতা একটা অবলিগেশন।
যে কথাতে নতুন ভাই ক্ষান্ত দিলেন, সেটাই তো আমার প্রথম পয়েন্ট ছিল। প্রথম পয়েন্টে এত পরে এসে ক্ষান্ত দেয়ার কিছু নেই।
ক্বাব বিন যুহায়ের কী বললেন, আর আপনি কী বললেন!
আপনার প্রসঙ্গ আর সব মানুষের প্রসঙ্গর সাথে সম্পর্কিত করে জন্মালোচনা।
ক্বাব বিন যুহায়ের রা.'র প্রসঙ্গ আর সব মানুষ থেকে পৃথকীকরণের জন্মালোচনা।
অর্থাৎ আপনার কথার ঠিক বিপরীত। নবীদের জন্ম বিষয়ক মর্যাদা দেখার জন্য আবার উপরের কমেন্টগুলো দেখতে পারেন।
আর আমাকে কষ্ট দেয়ার জন্য দয়া করে দু:খিত বলবেন না। আমি এমন কিছু না, যাকে কষ্ট দিলে দু:খিত বলতে হবে।
বরং বলা উচিত, আল্লাহ ও তাঁর রাসূল দ.'র বিষয়ে সীমালঙ্ঘন/ বেআদবি/ভুল করেছি/করে থাকলে আমি দু:খিত।
তোমরা পার্থক্য করো না আল্লাহ ও তাঁর রাসূল দ.'র মধ্যে। যদি করো, তবে ক্বাফিরুনা হাক্কা বা প্রকৃত অবিকৃত ক্বাফিরে পরিণত হবে।
যদি কেউ আপন মনের (নাফসের) উপর অত্যাচার করে, অত:পর অনুতপ্ত হয়। রাসূল দ/'র কাছে উপস্থিত হয়ে ক্ষমা প্রার্থণা করে, তাহলে নিশ্চই আল্লাহ পরম করুণাময়।
আর আমি আপনাকে কষ্ট দিয়ে থাকলে শুধু দু:খিত না, ক্ষমাপ্রার্থী।এটা ব্যক্তিগত পর্যায়ে। ধর্মীয় পর্যায়ে কখনোই নয়। পরবর্তী কথা কিছু থাকলে আবারো আমরা পয়েন্ট বাই পয়েন্ট সুস্পষ্ট আলোচনা প্রত্যাশা করি। আশা করি আপনি প্রতিটা কমেন্ট পয়েন্ট বাই পয়েণ্ট সুষ্পষ্ট পেয়েছেন।
৩৮| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৩:০৪
নতুন বলেছেন: সাহাবারা যে কাজ ও ধারণাগুলো রাসূল সম্পর্কে রেখেছেন, এই কাজগুলো কি পূজা?রাসূল দ. পূজা করতে দিয়েছেন?
সাহাবা রা. গণ তাঁকে নিজেদের মত মানুষ মনে করে কি তাঁর পবিত্র নখ সাথে নিয়ে কবরে যেতে চেয়েছেন?
ভাই সাহাবাদের কিছু বলুন। তাঁরা তো অতি ভক্তি করে ফেলছেন।
লিসানী ভাই>>> সাহাবীরা রাসুল সা: সৃস্টি করেনাই করেছেন আল্লাহ.... তাই সাহাবীরা কি করেছে তাকে নিয়ে তা দিয়ে রাসুল সা: নুরের তৌরি তার প্রমান হয়না তাইনা?
আর আপনি কোরআনের আয়াতকে না মেনে হাদিসের কিতাব ঘাটছেন? হাদিসে ভুল থাকতে পারে এইটা কি বিশ্বাস করেন?
উদাহরন ( বিদ্বানের কলমের কালি শহীদের রক্তের চেয়েও পবিত্র) - খবই জনপ্রিয় হাদিস কিন্তু এটা জাল এবং এই কথা রাসুলের না..
প্লিজ যদি কোরআনের থেকে প্রমান করতে পারেন যে আল্লাহ বলেছেন যে রাসুল সা: নুরের তবে দেখান....
আমার যুক্তি গুলি ভুল দেখান>> সুরা কাহাফে ১১০ এ আল্লাহ বলেছেন রাসুলকে যে বলতে যে তিনি আমাদের মতন মানুষ>>
তার প্রমান আমরা তার জন্ম থেকে মৃত্যু পযন্তই পাই...
আল্লাহ তাকে তার মায়ের গভে` ১০মাস রেখেছেন>> দুধ মার যত্নে বড় হয়েছেন>> বিয়ে করেছেন>> ৩জন পুত্র সন্তান+কন্যা সন্তান ছিলো>>তিনি প্রান ভয়ে মক্কা নগরছেড়েছেন>> তিনি তায়েফে রক্তাক্ত হয়েছেন>>তিনি ওহুদে আহত হয়ে গিয়ান হারিয়েছেন>> যুদ্ধে তার দাত শহিদ হয়েছে>> তার ক্ষুধা/তৃস্না পেতো>>তিনি যাদুটোনায় ৬মাস আক্রান্ত ছিলেন>> তিনি মারা যাবার আগে অসুস্হ ছিলেন>> এবং তিনি মারা গিয়েছেন >>
উপরের সব কথার জন্য কোন দলিল দরকার নাই... সবাই এই ঘটনাগুলিকে সত্য হিসেবেই জানে....
কিন্তু আপনার হাদিসের রেফারেন্সের সাথে যুক্তির হিসেবে মেলে না...
তিনি যখন মক্কা থেকে রাতের আধারে মদিনার পথে যাইতেছিলো তার নুরের আলো কাফেরা কেন দেখে নাই? ( হাদিসে আছে তিনি ঘরে আসলে আলো দরকার ছিলো না+ রাস্তায় আলো দরকার ছিলোনা তিনি চাদের চেয়েও বেশি উজ্জল ছিলেণ)
তিনি একা কখনো যুদ্ধে বিরাট যোদ্ধা হিসেবে পরিচিত হন নাই ( তার সবকিছুই যেহেতু গ্রেটস্কেলে তবে তিনি যোদ্ধা হিসেবেও পরিক্রমশালী হওয়া উচিত ছিলো)
যার ঘাম সুগন্ধী হিসেবে ব্যবহার হইতো /প্রশ্রাব খাইলে পেটে ব্যথা হইতোনা>> যার ১০ বা ৩০জন পুরুষের ক্ষমতা ছিলো>> >>
তার ৩ পুত্র সন্তান কেন মারা গেলো ? ( সন্তানের যে শোক তা আপনার যদি মারা না যায় তবে আপনি বুঝবেন না (আমি বুঝেছি ২মাস আগে)
বলতে পারেন যেন তার কোন বংসধর না থাকে... তার জন্য ১ পুত্রের ইন্তেকালই যথেস্ট ছিলো না কি? কেন ১৪ মাসে..২৪ মাসে তার পুত্রের মৃতু হবে?
আমার কাছে রাসুলের এই মানবীয় বৌশিস্ট আল্লাহ ইচ্ছে করেই করছেন কারন যেন সাধারন মানুষ তাকে ফলো করতে পারে... তিনি যদি নুরের হন তবে আমি তার করা কাজ গুলোকে অসম্ভব মনে করবো... কারন তিনি নুরের তাই পেরেছেন আমি মানুষ তাই পারবোনা....
কিন্তু আল্লাহ তাকে সাধারন মানুষের মাঝে তাদের মতন করে দেখিয়েছেন যে তিনি যা বলেছেন তা সবই সাধারন মানুষের দারাই সম্ভব... তাই সাধারন মানুষ তাকে ফলো করতে পারবে....
তার পাথ`ক্য আল্লাহ প্রদত্ব গিয়েনের ভান্ডারে যা দুনিয়ার অন্য কোন সৃস্টি পায়নাই... তিনি এক আলো যেই আলো সবাইকে সত্য/সুন্দের পথ দেখাবে তাই তিনি নুর...
রাসুল তার সন্মানে সাহাবিদের দাড়াতে নিষেধ করেছেন কারন সকল মানুষ সমান কেউই কারুর উপরে না.... সবার উপরে আল্লাহের...
ঈসা আ: কে নিয়েও এইরকমের বাড়াবাড়ী করে করেই তাকে ইস্বরের ছেলে বানিয়ে ফেলেছে
আপনারাও রাসুল সা: কোথায় নিয়ে যাবেন কে যানে...
ভাল থাকবেন... ধন্যবাদ...
এই নিয়া মেলা প্যাচাল হইছে... আপনার বিশ্বাসের ভুল গুলি আমি দেখিয়েছি... আবার চিন্তা করে দেখবেন... হাদিসে অনেক বাড়াবাড়ি আছে...( যেমন বাঘ+হরিনের নাচ)
আসুন এই আলোচনা এইখানেই শেষ করি... ধন্যবাদ..
৩৯| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৩:৫২
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।
অন্তত আমরা যার যা আলোচ্য তা শেষ করতে পেরেছি।
আপনি প্রায় সবই যুক্তিতে প্রমাণ দিয়েছেন। আমি প্রায় সবই গ্রন্থিত প্রমাণ দিয়েছি।
আমাদের মতের কিছু বিষয়ে অমিল রয়ে গেছে।
যেমন বংশধর। রাসূল দ.'র বংশধর অবশ্যই আছে। এই বিষয়ে তিন আয়াতের সূরা কাউসার এসেছে। সেখানে আল্লাহ বলেছেন রাসূল দ, কে যে নির্বংশ বলবে তার অতীত বর্তমানের সব পরিচয় ভুল।
যার বংশধর নাই তার বংশধরের উপর আমরা দরূদে ইব্রাহিম পড়তে পারি না।
এর বাইরে যে যৌক্তিক কথাগুলো বলেছেন, সেসব সহজেই আলোচনা করা যায়।
সাহাবারাই ইসলাম। সাহাবাদের সাথে রাসূল বর্তমান থাকা অবস্থায় রাসূল যা অনুমোদন করেন তাই ইসলাম।
ভাই রাসূল বিষয়ে যদি আমাদের দৃষ্টিভঙ্গি সম্মিলিত সাহাবাদের দৃষ্টিভঙ্গি থেকে ভিন্নতর হয় তাহলে আমরা তাদের উম্মাহভুক্ত হতে পারি না।
আমিতো নূরের একটা হাদিসও বলিনি। সে সুযোগ আসেইনি। কেউ চানওনি।
ঈসা আ. কে আল্লাহর শরীক করা হয়েছিল মানুষের মুখে। আল্লাহর পুত্র করা হয়েছিল। এটা সুস্পষ্ট শিরক। আল্লাহ একক ও অদ্বিতীয় এবং অমুখাপেক্ষী এবং চূড়ান্ত নির্দেশদাতা এবং তার কোন অংশীদার নেই। তার মতও কেউ নেই।
রাসূল দ. কে নিয়ে তো এমন কথা কেউ বলেন না। রাসূল দ. তো আল্লাহর অংশী নন। আর রাসূল দ,র উম্মত শিরক এর ঝুকি থেকে আল্লাহ কর্তৃক মাহফুজ।
আপনার অনেকগুলো কথার সাথে পূর্ণ একমত। যেমন তাঁকে আমাদের মত করে বাহ্যিক গাঠনিক আকৃতি দিয়ে পাঠানো হয়েছে শুধু এজন্য যে, আমাদের রীতিনীতি যেন অ্যাপ্রোচেবল হয়।
তিনি অনেক অনেক কষ্ট করেছেন।
প্রাণভয়ে মক্কা থেকে পালিয়েছেন এটা মানা সম্ভব হচ্ছে না। তিনি বলেছেন, হে রব, তোমার জন্য হওয়ায় আমাকে হত্যা করা হোক, আবার জীবিত করা হোক, আবার হত্যা করা হোক, আবার জীবিত করে হত্যা করা হোক।
তিনি পালাননি, বরং ইসলামের জন্য তাঁর বেঁচে থাকা তখন জরুরী ছিল বলে হিজরত বা স্থানান্তরিত হয়েছেন।
মিরাজের প্রসঙ্গ তো আসেইনি। রাসূল দ. বলেননি যে, আমি স্বপ্নে আল্লাহর কাছে গেলাম, আর সিদ্দিকে আকবর রা. সেই কথা শুনে সাদ্দাকতা ইয়া রাসূলআল্লাহ দ. বলেননি। তিনি বাস্তবিক মিরাজে গিয়েছিলেন। আর সেই মিরাজ দেহধারীর পক্ষে বোরাকে করে যাওয়া সম্ভব নয়।
বোরাক অর্থ বিজলি। তথা আলো। হাদিসে এর এক একটা 'কদম' বাহাত্তর হাজার কী যেন;র সমপরিমাণ বলা হয়েছিল। সেটাকে সহজেই আলো হিসাবে বিবেচনা করা যায় এবং আলোর এক লক্ষ ছিয়াশি হাজার মাইল পার সেকেন্ড গতির হিসাব করা যায়।
রাসূল দ. যদি সত্যি মিরাজ করে থাকেন, তাহলে তাঁর বস্তুগত শরীর নিয়ে তা সম্ভব নয়, বরং শরীর আলোতে এবং পরে আবার আলো শরীরে রূপান্তরিত হলেই তা সম্ভব।
আলোতে চড়লে আলোর গতিই অপরিহার্য। আর আলোর গতিতে বস্তু বস্তু থাকে না, বরং ই ইজ ইকুয়াল টু এম সি স্কয়ার সূত্রানুসারে তা আলোতে পরিণত হয়।
আল্লাহ তাকে ও তার প্রিয়জনদের চেনার সক্ষমতা দান করুন আমাকে, আমাদেরকে।
আর একটা দোয়া রইল, যদি কোনদিন ভালকাজের অভাবে আটকে যাই (তাতো যাবই, ক্ষমা ছাড়া উপায় নাই আমার), তখন বলব, আল্লাহ, তোমার রাহমাতাল্লিল আলামীনের প্রতি ভক্তিতে আমার বাড়াবাড়ি আছে, এই সাক্ষ্য তোমারই এক বান্দা দিচ্ছেন। তাকে এবং আমাকে এই সাক্ষ্যের কারণেও তুমি চাইলে ক্ষমা করে দিতে পার।
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:০৭
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: ধন্যবাদ ভ্রাতা , আল্লাহ আমাদের সবাইকে ক্ষমা ও হেদায়েত দিন
সত্য মুক্তি দেয় মিথ্যা ধংশ করে ।।
আল্লাহ আমাদের জ্ঞানের পরিধি তার ক্ষমা এবং রহমতের দিকে
চালিত রাখুন , আমিন ।।
৪০| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ২:৩২
বেলা শেষে বলেছেন: যারা অদেখা বিষয়ের উপর বিশ্বাস স্থাপন করে এবং নামায প্রতিষ্ঠা করে। আর আমি তাদেরকে যে রুযী দান করেছি তা থেকে ব্যয় করে
এবং যারা বিশ্বাস স্থাপন করেছে সেসব বিষয়ের উপর যা কিছু তোমার প্রতি অবতীর্ণ হয়েছে এবং সেসব বিষয়ের উপর যা তোমার পূর্ববর্তীদের প্রতি অবতীর্ণ হয়েছে। আর আখেরাতকে যারা নিশ্চিত বলে বিশ্বাস করে।
তারাই নিজেদের পালনকর্তার পক্ষ থেকে সুপথ প্রাপ্ত, আর তারাই যথার্থ সফলকাম।
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:০২
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: ধন্যবাদ , বিশ্বাস এর মধ্যই আল্লাহর অস্তিত্ব
সেটা অনেকেই বুঝেনা
শুভকামনা ।।
৪১| ০৩ রা মার্চ, ২০১৪ রাত ১০:৫৭
ক্লান্ত তীর্থ বলেছেন: সহমত!!!
০৪ ঠা মার্চ, ২০১৪ বিকাল ৪:২২
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: ধন্যবাদ
৪২| ০৩ রা মার্চ, ২০১৪ রাত ১১:০৫
এম এ কাশেম বলেছেন: কে কি বলছে বুঝি না,
বুঝতে চাই ও না ,
পরিস্কার ভাবে কোরান শরীফে
আল্লাহ পাক রাসুল সম্পর্কে যা বলেছে
তাহাই আমি বিশ্বাস করি,
বাকি সব বাড়াবাড়ি অতি ভক্তি
ইমান নষ্ট হওয়ার সমুহ সম্ভাবনা,
ভক্তি করা ভাল
তবে অতি ভক্তি ভাল না,
বেশী বিতর্ক করতে গিয়ে জিদ করে ইমান হারানোর দরকার কি?
০৪ ঠা মার্চ, ২০১৪ বিকাল ৪:২৪
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: ইমানই মুসলমানদের মূলধন
রাখতে হবে সংরক্ষন ,
ধন্যবাদ
©somewhere in net ltd.
১|
২৪ শে নভেম্বর, ২০১৩ ভোর ৪:১৬
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন:
قُلْ إِنَّمَا أَنَا بَشَرٌ مِّثْلُكُمْ يُوحَى إِلَيَّ أَنَّمَا إِلَهُكُمْ إِلَهٌ وَاحِدٌ فَمَن كَانَ يَرْجُو لِقَاء رَبِّهِ فَلْيَعْمَلْ عَمَلًا صَالِحًا وَلَا يُشْرِكْ بِعِبَادَةِ رَبِّهِ أَحَدًا
বলুনঃ আমি ও তোমাদের মতই একজন মানুষ, আমার প্রতি প্রত্যাদেশ হয় যে, তোমাদের ইলাহই একমাত্র ইলাহ। অতএব, যে ব্যক্তি তার পালনকর্তার সাক্ষাত কামনা করে, সে যেন, সৎকর্ম সম্পাদন করে এবং তার পালনকর্তার এবাদতে কাউকে শরীক না করে।
সূরা আল কাহফ আয়াত ১১০
ا جَعَلْنَاهُمْ جَسَدًا لَّا يَأْكُلُونَ الطَّعَامَ وَمَا كَانُوا خَالِدِينَ
আমি তাদেরকে এমন দেহ বিশিষ্ট করিনি যে, তারা খাদ্য ভক্ষণ করত না এবং তারা চিরস্থায়ীও ছিল না।
And We did not create them (the Messengers, with) bodies that ate not food, nor were they immortals,
সূরা আম্বিয়া আয়াত ৮
وَقَالُوا مَالِ هَذَا الرَّسُولِ يَأْكُلُ الطَّعَامَ وَيَمْشِي فِي الْأَسْوَاقِ لَوْلَا أُنزِلَ إِلَيْهِ مَلَكٌ فَيَكُونَ مَعَهُ نَذِيرًا (
তারা বলে, এ কেমন রসূল যে, খাদ্য আহার করে এবং হাটে-বাজারে চলাফেরা করে? তাঁর কাছে কেন কোন ফেরেশতা নাযিল করা হল না যে, তাঁর সাথে সতর্ককারী হয়ে থাকত?
And they say: ”Why does this Messenger (Muhammad SAW) eat food, and walk about in the markets (like ourselves). Why is not an angel sent down to him to be a warner with him?
সূরা আল ফুরকান আয়াত ৭
al-Bukhaari, 6830 অনুসারে:
“Do not exaggerate about me as was exaggerated about ‘Eesa ibn Maryam. Say: the slave of Allaah and His Messenger.”
Shaykh al-Albaani (may Allaah have mercy on him) al-Silsilah al-Saheehah (458) তে বলেছেন ব হুল প্রচারিত সেই হাদীস যাতে বলা হয়েছে "The first thing that Allaah created was the light of your Prophet, O Jaabir" একটা জাল হাদীস যেটা কোরান আর অন্যান্য স হী হাদিসের সাথে সাংঘর্ষিক।
এছাড়া পাকিস্হানের কিছু বাটপার মোল্লা দ্বারা প্রচারিত আরেক জাল হাদীস যেখানে উল্লেখ আছে যে নবিজী সাঃ এর ছায়া নাই এটাও একটা জাল হাদীস যেটা মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন আলেম দ্বারা গঠিত ফতোয়া কমিটি থেকে রায় দেয়া হয়েছে।(Fataawa al-Lajnah al-Daa’imah, 1/464 )
এছাড়া কোরানের আরেকটা আয়াতের কথা মনে পড়ে:
قَالَتْ لَهُمْ رُسُلُهُمْ إِن نَّحْنُ إِلاَّ بَشَرٌ مِّثْلُكُمْ وَلَـكِنَّ اللّهَ يَمُنُّ عَلَى مَن يَشَاء مِنْ عِبَادِهِ وَمَا كَانَ لَنَا أَن نَّأْتِيَكُم بِسُلْطَانٍ إِلاَّ بِإِذْنِ اللّهِ وَعلَى اللّهِ فَلْيَتَوَكَّلِ الْمُؤْمِنُونَ
তাদের পয়গম্বর তাদেরকে বলেনঃ আমারাও তোমাদের মত মানুষ, কিন্তু আল্লাহ বান্দাদের মধ্য থেকে যার উপরে ইচ্ছা, অনুগ্রহ করেন। আল্লাহর নির্দেশ ব্যতীত তোমাদের কাছে প্রমাণ নিয়ে আসা আমাদের কাজ নয়; ঈমানদারদের আল্লাহর উপর ভরসা করা চাই।
সূরা ইব্রাহীম আয়াত ১১
তাই নবিজী সাঃ নূরের তৈরী এটা ডাহা মিথ্যা কথা!