নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

পরিবেশ বন্ধু *** আমি কবি হতে আসিনি , কবি হয়েই জন্ম নিয়েছি । ।\n

পরিবেশ বন্ধু

আমি এক ঐতিহাসিক নব সৃষ্টি / মুক্ত লিখি দুর্বার দৃষ্টি

পরিবেশ বন্ধু › বিস্তারিত পোস্টঃ

বন্ধু দিবসে সব বন্ধুদের জন্য শুভেচ্ছা + কবিতা

০৩ রা আগস্ট, ২০১৪ রাত ৮:৪১

বন্ধু দিবসে সব বন্ধুদের উদ্দেশ্য উৎসর্গ কবিতা

*** বন্ধু স্বজন ;)

******** পরিবেশ বন্ধু কবি



বন্ধু অতি মনের আপন

গড়ে তুলে মস্ত বাধন

থাকে সুখে দুখে পাশে

গভীর ভালবেসে

যত আছে মনের কথা

শেয়ায় করি যথা তথা

বন্ধু হয় আনন্দের সাথি

একত্রে হয় মাতামাতি ।

খেলাধুলা ,ভ্রমন্‌ মেলা

বনভোজন আর স্বপ্ন দোলা

বন্ধু হয় আপনা

পালায় সকল ভাবনা ।। B-)

মন্তব্য ৪০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৪০) মন্তব্য লিখুন

১| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৪ রাত ৮:৪৬

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: পালায় সকল দূর্ভাবনা। :)

ভাল লিখেছেন বন্ধু । বন্ধুদিবসে পরিবেশ বন্ধুকে শুভেচ্ছা । ভাল থাকবেন সবসময় ।

০৩ রা আগস্ট, ২০১৪ রাত ৮:৫৯

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: সতত কদম ফুলের শুভেচ্ছা বন্ধু ।

২| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১০:০১

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন:
অনলাইনে আছেন

৭২ জন ব্লগার ও ৭৮৬ জন ভিজিটর (৩৭০ জন মোবাইল থেকে)
ছবি আকারে দেখুন

পরিবেশ বন্ধু
শুঁটকি মাছ
কর্পোরেট ভালোবাসা
rakib-bd
আখাউরা পূলা
আলম দীপ্র
অর্ফিয়াস
সালমাহ্যাপী
এম এম করিম
থার্ডআই
মত্ত প্রলাপ
এম. এ. হায়দার
এ আই শ্রাবণ
পাভেল
শিরনামহিনা
দীপ্তিহীন সূর্য
রাসফি
এমএম মিন্টু
আসাদ রানা
নাহিদ হোসাইন
বংশী নদীর পাড়ে
মোস্তফা কামাল পলাশ
হামিদ আহসান
কস্ট বিদ
খলিলুর রহমান ফয়সাল
এস এম ইলিয়াস
ভোরের সূর্য
ভারসাম্য
হ্যা সৌরভ
কাল্পনিক_ভালোবাসা
শামীম সুজায়েত
সুস্মিতা শ্যামা
খালেদ সাইফুল্লাহ হাবিব
সেলিম আনোয়ার
েমারতাজা
প্রবাসী পাঠক
নিষ্‌কর্মা
গিয়াসলিটন
রাজ হাসান
ফোনেটিক
অপ্‌সরা
নিয়ামুল ইসলাম
আহমেদ আলাউদ্দিন
বনলতা মুনিয়া
রাতুল_শাহ
আশরাফুল ইসলাম দূর্জয়
মুদ্রা সংগ্রাহক
সুমন্ত
অচিনপাখি

৩| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৪ ভোর ৬:১৪

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: কবিতা ও সুর কাব্য সংকলন
************
দোহারে বাধিয়া
*************
এম , জি , আর , মাসুদ রানা
রচনা কাল , ২ ।৭ / ২০১৪ ং

০৭ ই আগস্ট, ২০১৪ ভোর ৬:১৬

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: এক নং
***********
পল্লী সুর
*********
প্রান সখিরে কেমনে দূরে সরে রও
মনে কি লয়না একবার কাছে এসে কথা কও ।।
ফাগুনেরও দিন বহিল ফুটল গাছে ফুল
নিত্য সেথা মধুলোভী ভ্রমরে খায় দুল
আমার তখন কি জানি হয় খবর নাহি লও ঐ
বনের পাখি ডাকে সুরে বইসা গাছের ডালে
প্রান বন্ধুয়া বাজায় বাঁশি অতি শয় নিরলে
এত কিছু দেখেও তুমি কেমনে একা সও ঐ
নদীর জলও টলমল ঢেউ লাগে যে তীরে
কত স্বপন ভাসায় লইয়া বন্ধুর বুকে ভিড়ে
কেমন পাষাণ হইয়া তুমি আর না কথা দাও ঐ

০৭ ই আগস্ট, ২০১৪ ভোর ৬:১৯

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: ২ ং

বৃষ্টি এল বৃষ্টি
***********

বৃষ্টি এল বহু প্রতিক্ষিত বৃষ্টি
ভিজিয়ে দিয়ে সবুজ কানন
সিক্ত হল ধুলির ধরণি
উর্বর হল মানুষের মন ।
আকাশে বাতাসে মেঘের দুলা
প্রকৃতির গাঁয়ে তারি ছুঁয়া
পালিয়ে গেল ভ্যাঁপসা গরম
দূর দিগন্তের অগ্নিহাওয়া ।

০৭ ই আগস্ট, ২০১৪ ভোর ৬:২১

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন:
৩ং
কাল বৈশাখী বাংলার বুকে

*************পরিবেশ বন্ধু

গুরু গুরু ডাকে
কাল মেঘ পুঞ্জ ঘিরে আকাশটাকে
হটাৎ বহে বায়ু শন শন
বাজে ঘূর্ণি নাছন
লোকালয় তরু দ্বয়ে কাঁপন ধরে
কাঁপে পাতা পত্তর থরথরে

কড় কড় সড়াৎ ক্ষনে পড়ে বাজ
পাহাড়ের গাঁয়ে কভু ভেঙ্গে পড়ে সাজ
বিদ্যুৎ চমকায় এদিক ওদিক
মাঠ ঘাট হতে লোক ছূটে দিক বিদিক
বাড়ি ঘর পাতা খড় ওড়ে টিন চাল
ভেঙ্গে পড়ে হরেক বৃক্ষ লতা ডাল
গরিব নিঃস্বদের নড়ে বড়ে ঘর
ওড়ায় ঘুড়ীর মত , আসে সে খবর
ছিন্ন বিচ্ছিন্ন হয় মাঠের ফসল
দুমড়ে মুচড়ে পড়ে শস্য তরু ফল
ধুয়ার আবেশে ওড়ে শোকনো পাতা
পথিকের উড়ে যায় হাতের ছাতা
পাখীরাও নীড় হারা অশান্ত ডাকে
বাংলার বুকে বজ্রনিনাদ আওয়াজ কাল বৈশাখে ।

০৭ ই আগস্ট, ২০১৪ ভোর ৬:২৪

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: ৪ একটি শিশুতুষ কবিতা

আবদার
*********

মাগো আমায় দাও জাগিয়ে
একটি ভোরের বেলা
দূর্বা ঘাসের শিশির লয়ে
করব আমি খেলা ।
সাত সকালে উঠবে জেগে
পুবে আলোর নাও
মাঠ পেরিয়ে যাব আমি
দূর দেশের ঐ গাঁও ।
আকাশ ছুঁয়া পাহাড় টাকে
পাঁশ কাটিয়ে যাব
মেঘমালা আর রংধনুতে
মনটা যে রাঙাব ।।

০৭ ই আগস্ট, ২০১৪ ভোর ৬:২৬

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন:

৫ ধান
****************

বৈশাখ এল ধান পাকিল
কৃষক হাসি খুশি
আনন্দে তাই নীদ না ধরে
স্বপ্ন রাশি রাশি ।
সারা বছরের তুলবে সঞ্চয়
গোলা ভরে ধান
কত সাধে করবে খরচ
আনন্দের ঐ বান ।
ধান কাটা হল সাড়া
গন্ধ আসে বুকে
চোখে তাদের রঙিন আশা
থাকবে তারা সুখে ।।

০৭ ই আগস্ট, ২০১৪ ভোর ৬:৩০

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: মে দিবস উপলক্ষ্য শ্রমিকদের
শান্তি কামনায় নিবেদিত ]

মুক্তির বারতায় বুকে লয়ে বল
সংগ্রাম করেছিল শ্রমিকের দল
তাদের সংগ্রাম ছিল আদায় অধিকার
৮ ঘণ্টা কাজ করবে সটীক রোজগার ।
শ্রমের বিনিময়ে পাবে ন্যায্য বেতন
শুনে মালিক পক্ষ চালায় নির্যাতন
শিকাগোতে হাজার শ্রমিক রাস্তায় নামে
ভিক্ষুবে ফেটে পড়ে জীবন সংগ্রামে
স্তব্দ করতে কণ্ঠ বুকে চালায় গুলি
কত শ্রমিক রক্তে ভাসে হারিয়ে খুলি ।

শ্রমিকের মনে সেই দিনের চেতনা
শান্তির পায়রা হয়ে ভুলে যাক যাতনা

০৭ ই আগস্ট, ২০১৪ ভোর ৬:৩২

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: সন্ত্রাসের ছোবল
******************
দেশ আজ হায়েনা হিংশ্র
সন্ত্রাসীদের কবলে
হচ্ছে কত ঘুম খুন
তাদের ইচ্ছাধিন দখলে ।
কোঁথাও আজ নয় একটু
আমজনতা নিরাপদ
ভাল মানুষ সন্ত্রাসীদের কবলে
হারাচ্ছে হস্ত পদ ।
রগকাটা , গুলি বোম
বাড়ে নিত্যদিন
অরাজকতায় ছেয়ে গেল
দেশের বাজল মরণ বীণ ।
রক্ষক আজ ভক্ষক সাজে
আইন হাতের ফেলনা
রাজনীতির মঞ্চে এখন
মানবতা খেলনা ।

০৭ ই আগস্ট, ২০১৪ ভোর ৬:৩৪

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: নবীজীর শানে ২ টি নাতে রাছুল সা
*************


দিদারে দয়াল নবীজী ধন্য কর মোর
নামে আছে শান্তির বারী কতই না মধুর ২ বার
ঐ নাম জপে ফেরেস্তারার
চাঁদ সুরুজ আর গ্রহ তারার
তামাম মাখলুখ মহিমা গায়
ফুটে নতুন ভোর ঐ

ঐ নাম জপে আল্লার অলি
ভ্রমর পাখি ছাড়ে মধু বুলি
ফুটে কত ফুল কলি
মজে সৌরভে অন্তর ঐ

ঐ নাম ভাসে ত্রিভুবনে
মুমিনেরই অন্তর ধ্যানে
মাসুদ কহে গুনিজনে
মোহাম্মদ খোদায়ী নুর ঐ


মধুর বানী শুনি গো দয়াল
মধুর বানী শুনি
আকাশে বাতাসে ভাসে
মোহাম্মাদ নামের ধবনি

ঐ নামেতে ফুল ফুটিল
ভ্রমর অলি ওড়ে
সৌরভে তায় মন মাতিল
বিশ্ব জগত জুড়ে
সেই বারীতে জন্ম নিল
কত মধু পানি ঐ

ঐ নামেতে রবি শশি
ভুবনে ছড়াল হাসি
নুরে নুরে জগত জুড়ে
ফুটল আলোক রাশি
সেই আলোকে মোরা পাই
পথের দিশা জানি ঐ

মাসুদ কহে ও দয়াময়
দাও তোমার দিদার
রিঝিক দানে কেমনে তুমি
করাও মোদের আহার
কর ক্ষমা , দাও জান্নাত
তুমি রহমতেরই খনি ঐ

০৭ ই আগস্ট, ২০১৪ ভোর ৬:৩৮

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: পল্লী গান , প্রান ও সখি
**********


গাছের ফুল দিলাম তুলে
গুজিলে খোপায়
সখি কি কথা কহিবারে ডাক নিরালায়

ফাগুন এলে কোকিল ডাকে
লও সজনী কলসি কাঁকে
দেখব তোমার চেনা সেমুখ
নদীর কিনারায় ঐ

পাখনা মেলে ওড়ে পাখি
তেমনি দেখি তোমার আঁখি
মন ঠানে বারেবারে
প্রেমের ইশারায় ঐ

রসিয়া যেই বাজায় বাঁশি
দেখি তোমার মুখে হাসি
মাসুদ কহে বানাইলে উদাস
দিয়া ঘোমটা মাথায় ঐ

কার লাগিয়া প্রান বন্ধে
ভাব বসে একাকি
অনুক্ষনে প্রান সখির পাইয়াছ দেখাকি

নাছে গানে মুখর করে মেটূ পথের চারিদার
পায়ে মল মাথায় সিঁথি
হাতে চুড়ি গলায় হার
ক্ষনে হাসে ক্ষনে কাঁদে দেখিলে জুড়ায় আঁখি ঐ

লাজে রাঙ্গা মুখটি তাহার যেন চাঁদের হাসি
চঞ্চলা হরিণীর মত
ছড়ায় রূপ রাশি রাশি
সারাবেলা করে খেলা সাঁঝের বেলা দেয় ফাঁকি ঐ

কলসি কাঁকে চপল পায়ে ঘোমটা দিয়ে মাথায়
ছুটে চলে জল ভরিতে
ছুট নদীর কিনারায়
মাসুদ দেখে তারে মন ভরে আনতে চায় ডাকি ঐ

০৭ ই আগস্ট, ২০১৪ ভোর ৬:৪০

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: জাগ এই দুর্দিনে
**************এম , জি, আর , মাসুদ রানা
কবি ও সাহিত্যিক


জাগ এই দুর্দিনে বাড়ে অবিচার
অন্যায় অসত্যর সমাজ কর পরিহার
রক্তগঙ্গায় ডুবে যায় মানুষের জান
অহর্নিশ সন্ত্রাসের ছোবলে হয় কোরবান ।

জাগ এই দুর্দিনে বাড়ে হাহাকার
আজ শুধু নি্ড়ীপিতদের বুকে অত্যাচার
খেটে খাওয়া মানুষের নেই মুল্যায়ন
দুর্নীতি ও অরাজকতায় বুভুক্ষ প্রশাসন ।

জাগ এই দুর্দিনে মানবতা লীন
হায়না হয়ে সমাজে বাজায় মরণবীণ
দখল লয় নিঃস্বদের বস্তি বাড়ীঘর
খাল বিল জুতজমি নদী বালুচর ।

জাগ এই দুর্দিনে ছিন্ন স্বাধীনতা
অসভ্যর সমাজ বুকে জ্বলে চিতা
কোথাও শান্তি নাই সব ফাঁকিবাজ
অন্ধ ক্ষমতায় আজ চলছে লুটতরাজ ।

জাগ এই দুর্দিনে বাচাও এ দেশ
বিশ্ব বুকে আজ নিচু কেন ? কেশ
দলাদলি করে আরও বাড়ে সন্ত্রাস
স্বাধীনতা অরক্ষিত কত জীবনের সর্বনাশ ।

০৭ ই আগস্ট, ২০১৪ ভোর ৬:৪২

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: বিশ্ব কবি রবি ঠাকুরের জন্ম জয়ন্তি উপলক্ষ্য কবিতা


বিশ্ব কবির প্রতি
++++++++++++++++++

আজ কবি গুরু রবি ঠাকুরের জন্মদিন
ধরণীর বুকে বাজে তাই আনন্দের বীণ
বাংলা সাহিত্যর প্রবাদ পুরুষ খ্যাত কবি
জয় করল বিশ্ব কি যে মায়াময় ছবি ।
কত রচনা কত গানে গানে জাগরিত প্রান
দিয়েছে মানবের পথের দিশা হয়ে অম্লান
কত যে রূপ মাধুর্য আঁকা তার বধনে
অমিয় সৃষ্টির বানী রচিল মানবের কল্যানে
চিরদিন বেচে থাকবে কবি সাহিত্য আসরে
এস আজ তারে করি গো স্মরণ প্রান ভরে ।

তার জন্ম জয়ন্তিতে কবিতাটি উৎসর্গ
পরিবেশ বন্ধু কবি

০৭ ই আগস্ট, ২০১৪ ভোর ৬:৪৪

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: পল্লী মেটূ সুর
********************
আর ডাকিস না ওরে কোকিল বইসা গাছের ডালে
বন্ধু আমার ভাসিল নয়ন জলে

পথের দ্বারে কলসি কাকে বন্ধুয়া যায় হাঁটিয়া
উদাস এ মন তারে ডাকে দেনা খবর জানাইয়া
ওরে কোকিল মোর কথা দাও বন্ধুয়ারে বলে
বন্ধু আমার ভাসিল নয়ন জলে ঐ

থোকা থোকা ফুলে ফুলে যখন ওড়ে ভ্রমরা
বন্ধু আমার কয়রে কথা মেলিয়া নয়ন জুড়া
তরে বলি ওরে কোকিল যা নারে ডানা মেলে
বন্ধু আমার ভাসিল নয়ন জলে ঐ

ভরা নদে ঢেউ ফুটিলে রসিয়া বাজায় বাঁশী
মনের মাঝে রঙ ভাসিলে দেখি বন্ধুয়ার হাসি
মন ঘরে রয়না ওরে কোকিল সখিরে না দেখিলে
বন্ধু আমার ভাসিল নয়ন জলে ঐ

০৭ ই আগস্ট, ২০১৪ ভোর ৬:৪৬

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: বিশ্ব মা দিবদ উপলক্ষ্য মায়ের জন্য মমতা , এই মায়ের প্রেরনায়
স্নেহ ভালবাসায় আজ আমি লেখক ।
*মায়ের দোয়া * এমজি,র, মাসুদ রানা

মধু ভরা এমন হাসি কোথা খুজে পাই
জগতে মা তোর তুলনা যে নাই
সকল শুন্য তোমা ছাড়া
তোর হাসি যে চাঁদ তারা
দেখলে একবার হাসির সে মুখ
জুড়ায় যে অন্তরা
আমি দেখব এমন মধু হাসি নয়নে সদাই ।
কাছে থাকলে প্রদিপ জ্বলে
না দেখলে আধার
শুনে তোমার মধুর বানী
প্রানে আঁকি আসার সঞ্চার
থাকলে সাথে মায়ের দোয়া কোথাও ভয় নাই ।

হুমায়ুন আহমেদ এর মায়ের সাথে আমার মা , সদালাপে ব্যস্ত ।

*মা
স্বর্গ সুখ রয় যে মা
দেখলে তোমার হাসি মুখ
সব কিছুর চাইতে সেরা
ঐ আঁচলে কত সুখ ।


আমরা ৬ ভাই বোনের সাথে আমাদের মা বাবা ।
বিশ্ব মা দিবস উপলক্ষ্য গান
***********পরিবেশ বন্ধু কবি

স্বর্গ সুখ আছে মাগো
যেথা তোমার হাসি মুখ
চান্দ মুখ দেখিয়া মাগো
জুড়িয়ে যায় আমার বুক

আকাশ বাতাস গ্রহ তারা
যত আছে পরম ধন
সব কিছুর চাইতে সেরা
মাগো তোমার রাঙ্গা চরন
তোর আঁচলে মুখ ডেকে
পাই যে আমি কত সুখ

দশ মাস দশ দিন মাগো
সোনার অঙ্গ করলে ছাই
দুধের দাম কিসে হবে
এই দুনিয়ায় বিনিময় নাই
যদি দোয়া কর সন্তানেরে
ঘুচিয়া যায় সকল দুখ ।।

০৭ ই আগস্ট, ২০১৪ ভোর ৬:৪৮

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: চাঁদনী রাতে তোমারও সাথে
*************

মন হারাল ঐ চাঁদনি রাতে
সখি জোছনা রাঙাল নয়ন ও প্রাতে

ছিল তারকার মিটিমিটি গো হাসি
দেখে মন হয়েছিল উদাসি
রূপালী আলোর প্রহর ছিল সাথে
সখি জোছনা ফুটিল নয়ন প্রাতে

ছিল বাতাসে বনফুলের গো গন্ধ
তাই মনে ছড়াল আনন্দ
পূর্ণিমায় মালা ছিল সখিরও হাতে
সখি জোছনা রাঙাল নয়নও প্রাতে

ছিল নদীর কুলেকুলে গো জলকেলি
চাঁদের জোছনায় হল মিতালি
বিনিময় হল মন তারে চিনে নিতে
সখি জোছনা রাঙাল নয়নও প্রাতে

০৭ ই আগস্ট, ২০১৪ ভোর ৬:৪৯

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: গাঁয়ের পথে
*************
আমারও মন কভু ভেসে বেড়ায়
গাঁয়ের ঐ মেঠূ শ্যামল ছায়ায়

মাঠে মাঠে কত সবুজ সোনা
শিশুরা ওড়ায় ঘুড়ি নেই মানা
নদীতীরে কাশবন বক উড়ে বেড়ায় ঐ

বনে বনে কত ফুলের মেলা
রুদ্র ছায়া মাখা বহে বেলা
ছুটে কলসি কাঁকে বধু ঘোমটা মাথায় ঐ

০৭ ই আগস্ট, ২০১৪ ভোর ৬:৫১

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: আমাদের জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের জন্মজয়ন্তি উপলক্ষ্য তার প্রতি জানাই
গভীর শ্রদ্ধাঞ্জলি ।

আমাদের নজরুল
************
বিদ্রোহী কবি , সাম্যর কবি , আমাদের জাতীয় কবি নজরুল
যার লেখনী , ছিল অনুসন্ধানী শোষকের বুকে ফুটেছিল হুল
কত গানে গানে , কলগুঞ্জনে ছিল শিখল ভাঙ্গার আওয়াজ
কি মমতার ছবি , অপরূপ সবি , বাবরি দুলানো চুলে বাজ ।।

অবসর আনন্দে উদাস নেত্রে কভু তিনি বাজাইত বাঁশি
ছিল প্রেমিক এক প্রেয়সির মুখে ফুটাইত অবারিত হাসি
নিখিলের যত রহস্য ভাষা নিরবে তিনি করিতেন উদ্ঘাটন
মানবের তরে দিয়ে ভালবাসা গড়িতেন সমাজে বাধন ।।

কত কাব্য কবিতায় ভাষা শৈলীতে অম্লান হে প্রিয় কবি
বাংলার আকাশে তুমি অনন্ত উজ্জ্বল চিরটি অগ্নি রবি
যুগে যুগে প্রেরনার মশাল জ্বেলে প্রদিপ তুমি নজরুল
আজিকায় তোমায় করিগো স্মরণ , জন্মদিনে প্রিয়ফুল ।।

০৭ ই আগস্ট, ২০১৪ ভোর ৬:৫৩

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: আমি কবি
**************

আমি কবি , সৃষ্টিই আমার ছন্দ
প্রকৃতি আমার খাতা
মহাশুন্য আমার বিস্ময় , আনন্দ
ইচ্ছেরা ফুল পাতা ।।
আমি ভাবুক , গবেষণা আমার কাজ
ভাবনা আমার সাথি
বসনে সদাই সততার সাজ
মগজে ফুটাই জ্ঞান দিবারাতি ।।
আমি প্রেমিক , খোলা ভালবাসার দ্বার
পরকে আপন জানি
রুদ্ধ করে অন্যায় অবিচার
মুছে ফেলি যত সব গ্লানি ।।
আমি দুরন্ত , দূর্বার চেতনা জ্বেলে
অনির্বাণ বজ্রকণ্ঠসুর
দিপ্ত শপথে রুদ্ধ দোয়ার খুলে
বাজাই শান্তির বাঁশী সুমধুর ।।

০৭ ই আগস্ট, ২০১৪ ভোর ৬:৫৫

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: পল্লী মেঠূ সুর


একটি লোক সঙ্গীত
*************

আমার প্রাণ ও সোয়ারী
আমার মনের ময়ুরি
তুই বিহনে অন্তর আমার যায় শুন্যতে উড়ি ঐ

সখি যতই দেখি লাগে ভাল
নয়ত দেখি অইথ কালোরে
পরান আমার রয়না ঘরে
উড়ে যে গগন জুড়ি ঐ

সখি ভাবি তোমায় কতই আপন
তাইত দেখি কতই স্বপনরে
রাখিলাম যতন ও করে
তুমি আসবে আমার বাড়ী ঐ

সখি এত যে তোমায় ভালবাসি
মুখে ভরা মিস্ট হাসিরে
তাই করিলে মোরে উদাসী
মাসুদ কিনিবে লাল শাড়ি ঐ

মাসুদ রানা / কবি
১/৬/২০১৪ ং শুক্রবার , রাত ১১ ঘটিকা ।।
মিরপুর ঢাকা ১২১৬ ।।

০৭ ই আগস্ট, ২০১৪ ভোর ৬:৫৬

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: একটি চিঠি , কবিতার

একটি চিঠি ,

প্রিয়তম হে
তুমি হীনা হৃদয় মোর খাঁ খাঁ বালুচর
মেঠূ পথে রাত জাগা একাকি প্রহর
তুমি নেই পাশে তাই
মনে হয় কিছুই নাই
বেদনার নীলাকাশে ফুটে মিশ্র জ্বালা
দিন শেষে পাঠে বসে জীবনের বেলা ।।

প্রিয়তম হে
এসেছিলে যদি ফুল হয়ে হৃদয় কাননে
আজ কেন শুধু মরুভূমি ধু ধু সিক্তমনে
ছিল মুখে নম্রতা সহাস্য লাজ
নয়ন ভরা ছিল মায়াবি সাজ
সেই সে কবে কথা কলি বলে গেলে
ভালবাসি , ভুলবনা প্রিয় রাখবে এ দিলে ।।

প্রিয়তম হে
আজ তুমি ভাসায়ে এই জীবনের চড়ে
মেতেছ নতুন খেলায় আছ কোথা পড়ে
জানিনে সব থাক অজানা
চূর্ণ হতে পারে হৃদয়বীণা
মন যদি চায় খুজে এস বারবার
এখনও খোলা আছে ভালবাসার দোয়ার ।।

০৭ ই আগস্ট, ২০১৪ ভোর ৬:৫৮

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: সেই তুমি
**********

তোমারে চেয়েছি শুন্যতার মাঝে
বিনিদ্র রজনী কত করেছি পার
শান্ত এ বুক আজ ভরা কাল সাঁঝে
হয়নিকো মিলন তোমার আমার ।
কত স্বপ্নের জাল বুনে বুনে
একাকি কেটেছে কতনা প্রহর
হন্য হয়ে কতই কাননে ,বনে
ফুলের ঘ্রানে তাই হয়েছি ভ্রমর । ।
তোমারে চেয়েছি হৃদয়ের নীড়ে
আঁকাবাকা মেঠু পথে নয়ন মেলে
উৎসুক লগনে সেই স্মৃতি ভিড়ে
যখন তুমি প্রথম কাছে এসেছিলে ।
তোমারে চেয়েছি জীবনের ভেলায়
কত যে আশার বানী জমা এ বুকে
সেই তুমি মায়াবিনী মজে খেলায়
অন্যর হাত ধর হাসিল লোকে ।।

০৭ ই আগস্ট, ২০১৪ সকাল ৭:০২

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: বাবা দিবসে বাবাকে নিয়ে কবিতা


বিশ্ব বাবা দিবসে বাবার প্রতি শ্রদ্ধা
**********
বাবা আমার বাবা
কত যে আপন
নিত্য মমতায়
স্নেহের পরম ধন ।।
শিশুকালে তার পিঠে
ঘোড়ার মত বসে
জড়িরে গলা দিতুম চুমু
গভীর ভালবেসে ।
হাট থেকে এনে দিত
নাড়ু চানাচুর
লাটাই ঘুড়ি সস্তা লাঙ্গল
আর বাঁশীর সুর ।।
শৈশবেরও সেই বাপ ধন
হয়ে গেল বুড়ূ
যার জন্য এই মন
করে উড়ু উড়ু

০৭ ই আগস্ট, ২০১৪ সকাল ৭:০৪

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: কবিতা , অঞ্জনা তোমারে খুজে


তোমারে খুজে
ঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁ
আমি দেখেছি তোমারে , প্রথম প্রহরে
জেগে থাক সৃষ্টির আরশিতে কোন মোহমায়ায়
আকৃষ্ট লগনে, সেই ছবি ভাসে বারেবারে
নাড়া দেয় মনেতে অদৃশ্য অজানায় ।
ক্ষেপা ঘোড়ার পিষ্টে ছিলে তুমি সহিস
চাবুক হাতে ছিল আমার দুরন্ত উল্লাস
মাঠ কাঁপানো অত্রহাসির প্রান্তে একাকিবেলায়
এনেছি ঘন অরন্য থেকে ভাললাগার চাষ ।
এনেছি তোমার জন্য কাজল বিল হতে
উজার করে শাপলা শালুক রেনু ফুল ,
বৃষ্টির ছন্দ হতে লুকানো ভাষা
গানের কলি ভাজা, অবাধ সাঁতার তৃষিত নদীর কুল ।
ছুঁয়েছি তোমারি হৃদয় নীল দিগন্তে ,
মেঘে মেঘে হয়েছি ইন্দ্রধনু ক্ষনিকের তরে
এনেছি ভালবাসার কাব্য হতে অনেকগুলু লালগোলাপ
প্রজাপতির ডানায় সাতরঙ এঁকে দেখিব প্রানভরে ।।
অপেক্ষার অন্তরালে হাজার রাত্রি কেটে যাবে
বন পথ হবে রঙিন, জোনাকির নিয়ন আলোয়
ভরা পূর্ণিমার চাদ জাগাবে প্রথম প্রহরের সুখস্মৃতি গুলু
আবার দেখিব তোমাকে আবছা আধারে , কোন অজানায় ।।

০৭ ই আগস্ট, ২০১৪ সকাল ৭:০৫

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: আষাঢ়ে দিন
+++++++++++++
বহু প্রতিক্ষিত বৃষ্টিতে সয়লাব বাংলার প্রকৃতি
যৌবনা নদীতে নামে ঢল
চারিদিকে ভেজা বন ,পথ পত্তর
আসে দাবিয়ে বর্ষার জল ।
ভাটি বাংলায় হাওরের বুকে গ্রামগুলি যেন দ্বীপ
সাগরের মত সদাশয় উটে ঢেউ
চলে কত যান দুলেদুলে স্বপ্ন
আবার গভীর জলে মাছ ধরে জেলেদের কেউ ।
পাখি আর হাঁসেরা সোনালী ডানা মেলে
ডুব সাঁতার দেয় বিচিত্রতায়
দুরন্ত শিশুরাও বর্ষার জলে নামে
অবাধ সাতারে ভাসে কভু আষাঢ়ের আনন্দভেলায় ।।
মাঠ ঘাট কাদাময় ,মেঠূ পথ থাকে পিচ্ছিল
বর্ষায় নামে হটাৎ ঝমঝম বৃষ্টি
গ্রামের বৃক্ষ তরুলতায় লাগে দোলা
ভিজে যায় আষাঢ়ে সমুদয় সৃষ্টি ।।

এম, জি, আর , মাসুদ রানা
কবি
২১ / ৬ / ২০১৪ ং
মিরপুর

০৭ ই আগস্ট, ২০১৪ সকাল ৭:৩৫

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: লোক সঙ্গিত
************* পরিবেশ বন্ধু কবি

আমি মানুষ রাখলাম না হুশ , সে কথা কারে বলি
সুরেরও মূর্ছনা জাগায় ও পরান বুলবুলি

উদাস এ মন মানেনা ক্ষন
জ্ঞানের সুধা করে সে পান
গেয়ে যায় সাম্যর ও গান , ফুটাইয়া প্রেমের কলি
সুরেরও মূর্ছনা জাগায় ও পরান বুলবুলি

মন ভাবে মজে নানান কাজে
চিত্ত সজাগ রাখে ভবের মাঝে
বিবেক রে নে সদা খুজে , ভালবাসার বাধন খুলি
সুরেরও মূর্ছনা জাগায় ও পরান বুলবুলি ।।

মন দেখ উদার করে এ সংসারে
মায়ার বাধন কভু টুটে নারে
মাসুদ কয় টুটিলে বাধনরে , খাচা ভেঙ্গে যাবি চলি
সুরেরও মূর্ছনা জাগায় ও পরান বুলবুলি

০৭ ই আগস্ট, ২০১৪ সকাল ৭:৩৬

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: মাহে রমজান
***********
নীল আকশে দেখা মিলবে মাহে রমজানের চাঁদ
খোদার রাজ্য অবনত মস্তকে ঘোষণা করবে সৃষ্টি সমুদয় পবিত্রতা
বিশ্ব মুসলিম হবে রত সিয়াম সাধনায়
হৃদয় থেকে মুছে দাও পাপ পংকিলতা ।
নবীজীর ভবিষ্যৎ বানী লয়ে আজও মরুর বুকে ছুটে জিব্রাইলের ডানা
হে মুসলিম নত হও তারি ক্ষুদ্রতি পায়ে যিনি একেশ্বর , সৃষ্টিকর্তা
এক মাস তোমাদের নাজাতের , তোমাদের মুক্তির , তোমাদের পুন্যর
মুমিনদের জন্য যাবে জান্নাতের দরজা খুলে , আসবে নেমে শান্তির বারতা ।
চির দুশমন শয়তান হবে শৃঙ্খলাবদ্ধ
এইতো নিজেকে শুধরে নেয়ার ক্ষন
দূর হোক গ্লানি , রিয়া আর যত মিথ্যাচার
মাহে রমাজানের সৌরভে পবিত্রতায় ভরে উটুক মন ।।
পবিত্র কিতাবে দাও রহমতের চুমু ,পড় আল কোরআন
আসবে নেমে আল্লাহর সেরা নেয়ামত শাশ্বত কল্যান ।
নামায , দরুদ , তাসবি তাহলিল যত এবাদত সওঘাত
দিন শেষে খুশির ইফতার ক্ষন হবে সবচাইতে সেরা
আত্তসুদ্ধি লাভে চির জান্নাতি হবে
সত্যর মুসাফির দিল খোলা মুমিনেরা ।।

০৭ ই আগস্ট, ২০১৪ সকাল ৭:৩৮

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: ফুলের জলসায় নিরব কেন ? কবি
০২ রা জুলাই, ২০১৪ রাত ১১:৩৩ |
শেয়ারঃ
0 0

**********
ফুল
*******

কি যেন মায়াবী ঠানে হৃদয় করে আকুল
ছড়ায়ে সুভাস কাননে দুল প্রিয় ফুল
তোমার ও বাহার দেখি সখিরও খোপায়
আরও দেখি কত না বাসর ও সজ্জায়
ফুলের আশে কভু প্রেমিক মিতালি গড়ে
তাই দিয়ে সম্ভাষণ কতনা প্রিতির আসরে
কত তারুন্য প্রান ফুলের মেলায় জাগে
তাই ফুল প্রিয় সকলের আনন্দ সোহাগে ।।
নন্দিত ফুল আকর্ষিক বিমোহিত করে অন্তর
তার সৌরভে ওড়ে মৌ মধুলোভি ভ্রমর ।।

শিশু এবং ফুল
শিশুরাও তাই ফুলের মত বেড়ে ঊটে
কুসুম কোমল চঞ্চলে ফুলের মত ফুটে
ফুল ও শিশু একই বৃন্ত কবির চোখে
ফুলের জলসায় নিরব কবি সবাই দেখে ।।

ফুল এবং নারি
ফুলের মত বেড়ে উটা ললনাময়ির মন
তারা সমাজ , সংসার , প্রেমপ্রিতির বাধন
কবির চোখে সৃষ্টির নব্বারতায় ওরা সাজে
কত বিস্ময় ঝরে দেহবল্লরি নারির কারুকাজে ।।

০৭ ই আগস্ট, ২০১৪ সকাল ৭:৩৯

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: ইসলামের আলো
****************

ইসলামের আলো হৃদয়ে জ্বালো হে মুসলমান
সুদ্ধ চিত্তে গাই এস সদা খোদার গুনগান
কত না সুন্দর এই ভুবনের যত রূপ হেরি
সকলি তার দয়াদান তার নিপুণ কারিগরি
অনন্তের মহা নীল দিগন্তের ভাসমান ভেলা
চক্রবর্তী দিন রাত আর আলো ছায়া খেলা
সবুজ ধরণীর বুকে বিচিত্র তরু পল্লবে ঘেরা
দিয়েছ মোদের মোহিত করে , অনিন্দ্য বসুন্ধরা
দিয়েছ রিজিক, কত ফল মুল শস্য সম্ভার
মিঠা নদী জল ,বিশ্রিত কত মাঠ বন পাহাড়
দিয়েছ চিনিতে তোমায় কিতা্‌ কোরআন
পথ চেনাল মহাত্মা দিয়ে দিশা কত পুন্যজন
ঘোষণা তব দিলে ইসলাম মনোনীত ধর্ম
রুখ মিথ্যাচার যত , কর সত্য সঠিক কর্ম
নুর নবীজীর পয়ঘাম লয়ে ওরাও নিশান
জেহাদি জঞ্জায় দূর হোক এজিদি শয়তান
জাগো আজিকায় যত পুণ্যপথের যাত্রিদল
ঈমানী চেতনায় কর দিল সাফ, মিলবে পুন্যফল ।।

০৭ ই আগস্ট, ২০১৪ সকাল ৭:৪২

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: মন মানসি
******************


তুমি কি আমার মানসী হবে
হৃদয়ের গ্রিল ভেঙ্গে করবে স্বপ্ন চুরি
তোমার জন্য কাটবে কত অপেক্ষার প্রহর
কত সূর্যাস্ত, কত ক্ষন্‌ পল স্মৃতিটুকু রাখব ধরি ।।
জানি তুমি পাশে আছ ভেবে
অনন্ত কস্টগুলু ছড়িয়ে দেব আকাশে আকাশে
নীল দিগন্ত ছুঁয়ে মেঘ রঙে হব ফুল
একগুচ্ছ মিতালী এঁকে তোমার কেশে ।

তুমি কি আমার মানসী হবে
সদা হৃদয়ের মন্দিরে রাখব ধরে
দেবির আসনে বসায়ে তব
রাখব নয়নের আলোয় কত পুস্প বাহারে
কত চন্দ্রিমা রাতের নিয়ন আলেয়ায়
তুমি হবে রাতজাগা কল্পনা , সুর
মন ভাল থাকবেনা যখনি
আমার আঙ্গিনায় এসে তুমি হবে সুখ স্বর্গ ভোর ।

তুমি কি আমার মানসী হবে
নিরব নিভৃতে তোমায় নিয়ে ভাবতে লাগবে ভালো
যাব ছুটে সবুজ ঘন অরন্য অভিসারে
আধারে খুজে নেব পথ ভুলা আলো
সাহসের সবটুকু সঞ্জীবনী লয়ে করব দিগ্বিজয়
শুধু তোমারই প্রেরনায়
জানি জানি কভু যন্ত্রনা গুলু নিঃশেষ হবে
হে মন মানসী তোমারই ছুঁয়ায় ।

০৭ ই আগস্ট, ২০১৪ সকাল ৭:৪৪

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: প্রিয়ার অপেক্ষায়
*************

নিঃসঙ্গতা ঘিরে থাকা হবে কত আর
শত ভারাক্রান্ত নিশিথের অশনি চিৎকার
জাগে প্রেম জাগে ভয় কবে জানি চুরি হয়
কোন এক অচেনা প্রিয়ার কণ্ঠহার ।
মনের মাঝে ধরা দিয়ে সে যে আবার পালায়
কিছু আশা মেলে কিছু পাশা খেলে কল্পনায়
যদি মিলে দেখা চুপি সারে একা জড়াব বাধনে
তারে ভালবেসে রাখিব পাশে প্রেমের ও কাননে ।।
ভাবুক হৃদয়ে সে মুখ এনে দিবে জানি অনেক প্রফুল্লতা
তার সাথে হবে আলাপন ভেঙ্গে মুহূর্তের নিরবতা
যত কাছাকাছি রবে সে, বাড়বে হৃদয়ের ঠান
লুকুচুরি খেলায় হবে সখ্যতা, ক্ষনে ঝরাবে অভিমান
লাস্যময়ি হাসির আভায় ছুঁয়ে দেব তার অধর
মানসী তুমি জেগে থাকবে পাশে জয় করে অন্তর ।।
রাতজাগা নিশাচর ডাকবে স্বপ্ন ভঙ্গের ঘুম করে চুরি
আসবে তুমি নিভৃতে লাল পেড়ে শাড়ি পড়ি
বাতায়নের সব ফুল ফুটবে কুসুম রাঙায়ে
প্রিতি ও সাদরে তোমায় নেব তাই জড়ায়ে ।।

০৭ ই আগস্ট, ২০১৪ সকাল ৭:৪৫

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: ইজ্রাইলের নির্মমতার শেষ কোথায়
১৫ ই জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৪:৩৪ |


কত টুকু নির্দয় হলে একটি নবজাতকের বুক,
বেয়নেটের আঘাতে এফোঁড় ওফোঁড় করে দিতে পারে
কতটুকু নির্মম হলে অন্তরসত্তা নারির পেঠে ,
মুহূর্তে ঢেলে দেয় মৃত্যু পরুয়ানা তপ্ত সীসা ।।
কতটুকু বর্বর হলে ঘুমন্ত মানুষেরা উপহার পায়
তিব্র হাইদ্রুলিক টন টন বিষ বোম ,
যাযাবর , কাপালিক আদিম নারকীয় নিশংসতায়
ইজ্রাইল পিচাশ জাতী ,
মুসলিম এদের গুড় শত্রু
যে হৃদয় হীন ফেরাউন নিজ সন্তানদের ফুটন্ত কড়াইয়ে ,
পুড়িয়ে মেরেছিল শুধু স্ত্রী আছিয়ার সত্য ঈমানের জন্য ,
এক খোদার আরাধনার জন্য
সেই ফেরাউনের দুষিত রক্তে জন্ম ইজ্রাইল বাসী আজও
মুসলিম নিধনে নির্বিকার
আজও রক্ত শোষণে উম্মাদ উম্মত্ত
আজও শকুনের মত কেড়ে নেয় নিস্পাপ শিশুর প্রান ।
মানবতা কেঁদে ফিরে সৃষ্টির আবর্তনে
একি লোমহর্ষক দৃশ্যায়ন প্রত্যক্ষ করে বিশ্ব বাসী
ফিলিস্থিন জ্বলে পুড়ে ছাই
হাল ধরার কোথায় আজ তেজস্বী মুসলমান
জেহাদি মন্ত্রে এস ছুটে , ধংশ হোক যত কাফের বেঈমান ।।

০৭ ই আগস্ট, ২০১৪ সকাল ৭:৪৭

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: লাইলাতুল কদর
************
একদিন বৈঠকে বয়ান রাখেন নুর নবী হযরত
সাবাহায়ে কেরামগন তাহা শুনিতেছেন অভিভুত
ছিল পারস্য আল্লাহর এক খাঁটি বান্দা মুমিন
নিঃস্ব হালত গরীব বসনে কাটাইত দিন
সারারাত এবাদত করে দিনে করিত জেহাদ
অসত্য করে পদানত, ন্যায়ের তিব্র প্রতিবাদ
এভাবে হাজার বছর তার কাটিল ভুবনে
নাম তার ছামায়ুন , আল্লার প্রিয় দুজাহানে ।
শুনে সাহরাগন কেঁদে সাঁরা করে হায় হায়
কম আযু মোদের কি দেব জবাব খোদায়
নবীজী আল্লাহর নিকট থেকে পাইলেন সুনাত
উম্মতে মোহাম্মদী ধন্য পাইল কদরের রাত
যারা এ রাতে করে এবাদত আল্লাহর আরাধনা
নিজে খোদা মাফ দেবে চাইতে হবে মার্জনা
যে রজনী হাজার মাসের এবাদতের চাইতে সেরা
নিজে খোদা মুমিনের বন্ধু আরও ফেরেস্তারা
সাত আসমানের রহমতি তোরণ যায় খুলে
তাই মর্যাদাবান এ রাতিতে মুমিন দুহাত তুলে ।
রমজান এর আত্তসুদ্ধি আসে মুমিন বান্ধার
এ রাত হয় পাপীদের নাজাত , বেহেস্ত পাওয়ার
করুনার অশ্রু প্লাবিত হয় মুমিনের সিক্তনয়নে
শবে কদরে চাই গোনাহ মাফ আপ্লুত মনে ।।

০৭ ই আগস্ট, ২০১৪ সকাল ৭:৪৮

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: ঈদ এবং
**************** পরিবেশ বন্ধু কবি

আত্তসুদ্ধির মাস মাহে রমজান নিয়ে বিদায়
বাঁকা চাঁদ উটবে নীল আকাশের ও গাঁয়
আসবে প্রশান্তি সকলের তরে
বইবে আনন্দ ঘরে ঘরে
উৎসব মুখরিত ঈদের খুশি বহিয়া যায় ।

এক আল্লাহর রজ্জু ধরে জাগে মুসলমান
হৃদয়ে সদা ঈমানের আলো করে পরিধান
করবে কুলাকুলি একে অন্যর সাথে
মহব্বতের সওদা লয়ে একই পথে
সবে নতুন জামা দিয়ে গায়ে গড়বে বাধন ।।

গরিব দুখিদের পাশে থাকে কেহ অকাতরে
বিলিয়ে দেয় অন্ন বশ্র ক্ষনিকের তরে
নিঃস্বদের মুখে মোরা ফুটিয়ে হাসি
ঈদের আনন্দে যেন সবাই আসি
নয়ত ওরা হবে বঞ্চিত , সমাজের ভিড়ে ।।

কত খুশির আমেজ বহে সকলের প্রানে
কাংকিত কাটবে সময় তাই আনন্দ গানে
যাবে দাওয়াতে বাড়ী বাড়ী ছুটে
ফিরনী সেমাই খাবে লুটুপুটে
ঈদ মোবারক তাই সবার হৃদয় পানে ।।

০৭ ই আগস্ট, ২০১৪ সকাল ৭:৫০

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: বাংলার শোভা , দেশাত্ববোধক গিতি কবিতা ।
২৩ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৪:০২ |


বাংলার শোভা
***************** গিতি কবিতা

কি যে শোভা মায়াময় প্রান হরে
জেগে থাকে আমার দেশ সুন্দরে ।।

ভোরের সূর্য উটে পাখিদের কলধ্বনি জাগে
নদী বয়ে যায় মাঠের বুক ছিরে অনুরাগে
দুকুলে তার শ্যামল বাহার রাঙায় মনোহরে ঐ

ছুট ছুট গাঁ খানি সবুজের মেলে বাহার
আঙ্গিনা ছুঁয়ে ফুটে ফুল ফল সাজে বন বাঁধার
বাঁকা মেঠূ পথ মিশে যায় কভু বহুদূরে ঐ

ফাগুনে আগুন মেঘে ভারি হয় শ্রাবনের দিন
যড়ঋতুর দেশে ঝিলে শাপলা ফুটে রঙিন
জেলের জালে কতনা বিচিত্র মাছ ধরা পড়ে ঐ

মাঠের গাঁয়ে চাষা স্বপ্ন সবুজ আল্পনা আঁকে
শস্য ফসলে ভরে অঞ্জলি তারা বেঁচে থাকে
কখনও শাখায় রাখালিয়া বাঁশি বাজে মধুসুরে ঐ

০৭ ই আগস্ট, ২০১৪ সকাল ৭:৫২

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: জুমাতুল বিদা ও মুনাজাত
২৫ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৩:১১ |


জুমাতুল বিদা
*************
রমজানের শেষ জুমাবার
মসজিদ পানে মুসলিম ছুটে
রোজাদার পড়ে নামায
আল্লাহর ক্ষুত্রতি পায়ে লুটে ।
আত্তসুদ্ধি লভে মুনিনেরা
ফরিয়াদ জানায় খোদার দরবারে
আল্লাহ আকবার ,ইয়া রাছুলুল্লাহ
দরুদ পড়ে , রত থাকে জিকিরে ।।
ওরা লোভ , হিংসা করে পরিহার
সত্যর রোশনাই বহে বদনে
মশগুল থাকে সদা পবিত্রতায়
এক আল্লাহর ধ্যানে ।।
সুললিত কোরআনের সুর আসে কানে
প্রার্থনায় রত হয় তুলে দুহাত
গোনাহ যেন মাফ হয় জনমের তরে
রোজাদারের জন্য পুন্য খুশির জান্নাত ।
দিন শেষে নামে রহমতি ক্ষন
রোজাদারের লাগি খুশির ইফতার
রমজান হয় মুমিন ও আল্লাহর মিলন
আনন্দময়ে আসে ঈদুল ফিতর ।।

০৭ ই আগস্ট, ২০১৪ সকাল ৮:০১

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: শ্রাবনের গান ।
********** পরিবেশ বন্ধু কবি


শ্রাবনের দিনে সাদা মেঘেরা ভেলায় চড়ে
নদী জলে ছায়া হয়ে মিতালী গড়ে ।।

রমণী হেটে যায়
নদীর ঐ কিনারায়
ভাবুক বাজায় বাঁশি কদমের ডালে
কি যে শোভা সে ফুল
রেনু রেনু মৃদুল , কলসি ভাসায়ে জলে
নাছে প্রান মূর্ছনায়
পবন বহিয়া যায়
আকাশ থেকে কভু
বৃষ্টি ঝরে ঐ

সবুজ শ্যামল ও গায়ে
ছুটিল বধু নায়ে
যৌবনা নদী তে জল টলমল
বধু যায় যায়
স্বামীর ও বাড়ী
বাপ ভাই আত্মীয় বাধন ও ছাড়ি
নব নব গুঞ্জন ও ফুলের ও কাননে
বালিকা আজিকায়
লাল শাড়ি পড়ে ঐ

৪| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৪ সকাল ৮:২৪

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: কবিতা ও সুর কাব্য সংকলন
************
দোহারে বাধিয়া
*************
এম , জি , আর , মাসুদ রানা
কবি ও সাহিত্যিক ।

রচনা কাল , ২ ।৭ / ২০১৪ ং


ক্রমানুসারে : এক নং
***********
পল্লী সুর
*********
প্রান সখিরে কেমনে দূরে সরে রও
মনে কি লয়না একবার কাছে এসে কথা কও ।।
ফাগুনেরও দিন বহিল ফুটল গাছে ফুল
নিত্য সেথা মধুলোভী ভ্রমরে খায় দুল
আমার তখন কি জানি হয় খবর নাহি লও ঐ
বনের পাখি ডাকে সুরে বইসা গাছের ডালে
প্রান বন্ধুয়া বাজায় বাঁশি অতি শয় নিরলে
এত কিছু দেখেও তুমি কেমনে একা সও ঐ
নদীর জলও টলমল ঢেউ লাগে যে তীরে
কত স্বপন ভাসায় লইয়া বন্ধুর বুকে ভিড়ে
কেমন পাষাণ হইয়া তুমি আর না কথা দাও ঐ


: ২ ং

বৃষ্টি এল বৃষ্টি
***********

বৃষ্টি এল বহু প্রতিক্ষিত বৃষ্টি
ভিজিয়ে দিয়ে সবুজ কানন
সিক্ত হল ধুলির ধরণি
উর্বর হল মানুষের মন ।
আকাশে বাতাসে মেঘের দুলা
প্রকৃতির গাঁয়ে তারি ছুঁয়া
পালিয়ে গেল ভ্যাঁপসা গরম
দূর দিগন্তের অগ্নিহাওয়া ।


৩ং
কাল বৈশাখী বাংলার বুকে

*************পরিবেশ বন্ধু

গুরু গুরু ডাকে
কাল মেঘ পুঞ্জ ঘিরে আকাশটাকে
হটাৎ বহে বায়ু শন শন
বাজে ঘূর্ণি নাছন
লোকালয় তরু দ্বয়ে কাঁপন ধরে
কাঁপে পাতা পত্তর থরথরে

কড় কড় সড়াৎ ক্ষনে পড়ে বাজ
পাহাড়ের গাঁয়ে কভু ভেঙ্গে পড়ে সাজ
বিদ্যুৎ চমকায় এদিক ওদিক
মাঠ ঘাট হতে লোক ছূটে দিক বিদিক
বাড়ি ঘর পাতা খড় ওড়ে টিন চাল
ভেঙ্গে পড়ে হরেক বৃক্ষ লতা ডাল
গরিব নিঃস্বদের নড়ে বড়ে ঘর
ওড়ায় ঘুড়ীর মত , আসে সে খবর
ছিন্ন বিচ্ছিন্ন হয় মাঠের ফসল
দুমড়ে মুচড়ে পড়ে শস্য তরু ফল
ধুয়ার আবেশে ওড়ে শোকনো পাতা
পথিকের উড়ে যায় হাতের ছাতা
পাখীরাও নীড় হারা অশান্ত ডাকে
বাংলার বুকে বজ্রনিনাদ আওয়াজ কাল বৈশাখে ।

: ৪ একটি শিশুতুষ কবিতা

আবদার
*********

মাগো আমায় দাও জাগিয়ে
একটি ভোরের বেলা
দূর্বা ঘাসের শিশির লয়ে
করব আমি খেলা ।
সাত সকালে উঠবে জেগে
পুবে আলোর নাও
মাঠ পেরিয়ে যাব আমি
দূর দেশের ঐ গাঁও ।
আকাশ ছুঁয়া পাহাড় টাকে
পাঁশ কাটিয়ে যাব
মেঘমালা আর রংধনুতে
মনটা যে রাঙাব ।

৫ ধান
****************

বৈশাখ এল ধান পাকিল
কৃষক হাসি খুশি
আনন্দে তাই নীদ না ধরে
স্বপ্ন রাশি রাশি ।
সারা বছরের তুলবে সঞ্চয়
গোলা ভরে ধান
কত সাধে করবে খরচ
আনন্দের ঐ বান ।
ধান কাটা হল সাড়া
গন্ধ আসে বুকে
চোখে তাদের রঙিন আশা
থাকবে তারা সুখে ।।
৬ মে দিবস উপলক্ষ্য শ্রমিকদের
শান্তি কামনায় নিবেদিত ]

মুক্তির বারতায় বুকে লয়ে বল
সংগ্রাম করেছিল শ্রমিকের দল
তাদের সংগ্রাম ছিল আদায় অধিকার
৮ ঘণ্টা কাজ করবে সটীক রোজগার ।
শ্রমের বিনিময়ে পাবে ন্যায্য বেতন
শুনে মালিক পক্ষ চালায় নির্যাতন
শিকাগোতে হাজার শ্রমিক রাস্তায় নামে
ভিক্ষুবে ফেটে পড়ে জীবন সংগ্রামে
স্তব্দ করতে কণ্ঠ বুকে চালায় গুলি
কত শ্রমিক রক্তে ভাসে হারিয়ে খুলি ।

শ্রমিকের মনে সেই দিনের চেতনা
শান্তির পায়রা হয়ে ভুলে যাক যাতনা

৭ : সন্ত্রাসের ছোবল
******************
দেশ আজ হায়েনা হিংশ্র
সন্ত্রাসীদের কবলে
হচ্ছে কত ঘুম খুন
তাদের ইচ্ছাধিন দখলে ।
কোঁথাও আজ নয় একটু
আমজনতা নিরাপদ
ভাল মানুষ সন্ত্রাসীদের কবলে
হারাচ্ছে হস্ত পদ ।
রগকাটা , গুলি বোম
বাড়ে নিত্যদিন
অরাজকতায় ছেয়ে গেল
দেশের বাজল মরণ বীণ ।
রক্ষক আজ ভক্ষক সাজে
আইন হাতের ফেলনা
রাজনীতির মঞ্চে এখন
মানবতা খেলনা ।

৮ : নবীজীর শানে ২ টি নাতে রাছুল সা
*************


দিদারে দয়াল নবীজী ধন্য কর মোর
নামে আছে শান্তির বারী কতই না মধুর ২ বার
ঐ নাম জপে ফেরেস্তারার
চাঁদ সুরুজ আর গ্রহ তারার
তামাম মাখলুখ মহিমা গায়
ফুটে নতুন ভোর ঐ

ঐ নাম জপে আল্লার অলি
ভ্রমর পাখি ছাড়ে মধু বুলি
ফুটে কত ফুল কলি
মজে সৌরভে অন্তর ঐ

ঐ নাম ভাসে ত্রিভুবনে
মুমিনেরই অন্তর ধ্যানে
মাসুদ কহে গুনিজনে
মোহাম্মদ খোদায়ী নুর ঐ



মধুর বানী শুনি গো দয়াল
মধুর বানী শুনি
আকাশে বাতাসে ভাসে
মোহাম্মাদ নামের ধবনি

ঐ নামেতে ফুল ফুটিল
ভ্রমর অলি ওড়ে
সৌরভে তায় মন মাতিল
বিশ্ব জগত জুড়ে
সেই বারীতে জন্ম নিল
কত মধু পানি ঐ

ঐ নামেতে রবি শশি
ভুবনে ছড়াল হাসি
নুরে নুরে জগত জুড়ে
ফুটল আলোক রাশি
সেই আলোকে মোরা পাই
পথের দিশা জানি ঐ

মাসুদ কহে ও দয়াময়
দাও তোমার দিদার
রিঝিক দানে কেমনে তুমি
করাও মোদের আহার
কর ক্ষমা , দাও জান্নাত
তুমি রহমতেরই খনি ঐ

১০ পল্লী গান , প্রান ও সখি
**********


গাছের ফুল দিলাম তুলে
গুজিলে খোপায়
সখি কি কথা কহিবারে ডাক নিরালায়

ফাগুন এলে কোকিল ডাকে
লও সজনী কলসি কাঁকে
দেখব তোমার চেনা সেমুখ
নদীর কিনারায় ঐ

পাখনা মেলে ওড়ে পাখি
তেমনি দেখি তোমার আঁখি
মন ঠানে বারেবারে
প্রেমের ইশারায় ঐ

রসিয়া যেই বাজায় বাঁশি
দেখি তোমার মুখে হাসি
মাসুদ কহে বানাইলে উদাস
দিয়া ঘোমটা মাথায় ঐ

১১ পল্লী গান
********
কার লাগিয়া প্রান বন্ধে
ভাব বসে একাকি
অনুক্ষনে প্রান সখির পাইয়াছ দেখাকি

নাছে গানে মুখর করে মেটূ পথের চারিদার
পায়ে মল মাথায় সিঁথি
হাতে চুড়ি গলায় হার
ক্ষনে হাসে ক্ষনে কাঁদে দেখিলে জুড়ায় আঁখি ঐ

লাজে রাঙ্গা মুখটি তাহার যেন চাঁদের হাসি
চঞ্চলা হরিণীর মত
ছড়ায় রূপ রাশি রাশি
সারাবেলা করে খেলা সাঁঝের বেলা দেয় ফাঁকি ঐ

কলসি কাঁকে চপল পায়ে ঘোমটা দিয়ে মাথায়
ছুটে চলে জল ভরিতে
ছুট নদীর কিনারায়
মাসুদ দেখে তারে মন ভরে আনতে চায় ডাকি ঐ

১২: জাগ এই দুর্দিনে
**************এম , জি, আর , মাসুদ রানা
কবি ও সাহিত্যিক


জাগ এই দুর্দিনে বাড়ে অবিচার
অন্যায় অসত্যর সমাজ কর পরিহার
রক্তগঙ্গায় ডুবে যায় মানুষের জান
অহর্নিশ সন্ত্রাসের ছোবলে হয় কোরবান ।

জাগ এই দুর্দিনে বাড়ে হাহাকার
আজ শুধু নি্ড়ীপিতদের বুকে অত্যাচার
খেটে খাওয়া মানুষের নেই মুল্যায়ন
দুর্নীতি ও অরাজকতায় বুভুক্ষ প্রশাসন ।

জাগ এই দুর্দিনে মানবতা লীন
হায়না হয়ে সমাজে বাজায় মরণবীণ
দখল লয় নিঃস্বদের বস্তি বাড়ীঘর
খাল বিল জুতজমি নদী বালুচর ।

জাগ এই দুর্দিনে ছিন্ন স্বাধীনতা
অসভ্যর সমাজ বুকে জ্বলে চিতা
কোথাও শান্তি নাই সব ফাঁকিবাজ
অন্ধ ক্ষমতায় আজ চলছে লুটতরাজ ।

জাগ এই দুর্দিনে বাচাও এ দেশ
বিশ্ব বুকে আজ নিচু কেন ? কেশ
দলাদলি করে আরও বাড়ে সন্ত্রাস
স্বাধীনতা অরক্ষিত কত জীবনের সর্বনাশ ।



১৩। বিশ্ব কবি রবি ঠাকুরের জন্ম জয়ন্তি উপলক্ষ্য কবিতা


বিশ্ব কবির প্রতি
++++++++++++++++++

আজ কবি গুরু রবি ঠাকুরের জন্মদিন
ধরণীর বুকে বাজে তাই আনন্দের বীণ
বাংলা সাহিত্যর প্রবাদ পুরুষ খ্যাত কবি
জয় করল বিশ্ব কি যে মায়াময় ছবি ।
কত রচনা কত গানে গানে জাগরিত প্রান
দিয়েছে মানবের পথের দিশা হয়ে অম্লান
কত যে রূপ মাধুর্য আঁকা তার বধনে
অমিয় সৃষ্টির বানী রচিল মানবের কল্যানে
চিরদিন বেচে থাকবে কবি সাহিত্য আসরে
এস আজ তারে করি গো স্মরণ প্রান ভরে ।

তার জন্ম জয়ন্তিতে কবিতাটি উৎসর্গ
পরিবেশ বন্ধু কবি

১৪ । : পল্লী মেটূ সুর
********************
আর ডাকিস না ওরে কোকিল বইসা গাছের ডালে
বন্ধু আমার ভাসিল নয়ন জলে

পথের দ্বারে কলসি কাকে বন্ধুয়া যায় হাঁটিয়া
উদাস এ মন তারে ডাকে দেনা খবর জানাইয়া
ওরে কোকিল মোর কথা দাও বন্ধুয়ারে বলে
বন্ধু আমার ভাসিল নয়ন জলে ঐ

থোকা থোকা ফুলে ফুলে যখন ওড়ে ভ্রমরা
বন্ধু আমার কয়রে কথা মেলিয়া নয়ন জুড়া
তরে বলি ওরে কোকিল যা নারে ডানা মেলে
বন্ধু আমার ভাসিল নয়ন জলে ঐ

ভরা নদে ঢেউ ফুটিলে রসিয়া বাজায় বাঁশী
মনের মাঝে রঙ ভাসিলে দেখি বন্ধুয়ার হাসি
মন ঘরে রয়না ওরে কোকিল সখিরে না দেখিলে
বন্ধু আমার ভাসিল নয়ন জলে ঐ

১৫ । : বিশ্ব মা দিবদ উপলক্ষ্য মায়ের জন্য মমতা , এই মায়ের প্রেরনায়
স্নেহ ভালবাসায় আজ আমি লেখক ।
*মায়ের দোয়া * এমজি,র, মাসুদ রানা

মধু ভরা এমন হাসি কোথা খুজে পাই
জগতে মা তোর তুলনা যে নাই
সকল শুন্য তোমা ছাড়া
তোর হাসি যে চাঁদ তারা
দেখলে একবার হাসির সে মুখ
জুড়ায় যে অন্তরা
আমি দেখব এমন মধু হাসি নয়নে সদাই ।
কাছে থাকলে প্রদিপ জ্বলে
না দেখলে আধার
শুনে তোমার মধুর বানী
প্রানে আঁকি আসার সঞ্চার
থাকলে সাথে মায়ের দোয়া কোথাও ভয় নাই ।



১৬ *মা
স্বর্গ সুখ রয় যে মা
দেখলে তোমার হাসি মুখ
সব কিছুর চাইতে সেরা
ঐ আঁচলে কত সুখ ।

১৭ । বিশ্ব মা দিবস উপলক্ষ্য গান
***********পরিবেশ বন্ধু কবি

স্বর্গ সুখ আছে মাগো
যেথা তোমার হাসি মুখ
চান্দ মুখ দেখিয়া মাগো
জুড়িয়ে যায় আমার বুক

আকাশ বাতাস গ্রহ তারা
যত আছে পরম ধন
সব কিছুর চাইতে সেরা
মাগো তোমার রাঙ্গা চরন
তোর আঁচলে মুখ ডেকে
পাই যে আমি কত সুখ

দশ মাস দশ দিন মাগো
সোনার অঙ্গ করলে ছাই
দুধের দাম কিসে হবে
এই দুনিয়ায় বিনিময় নাই
যদি দোয়া কর সন্তানেরে
ঘুচিয়া যায় সকল দুখ ।।

১৮। চাঁদনী রাতে তোমারও সাথে
*************

মন হারাল ঐ চাঁদনি রাতে
সখি জোছনা রাঙাল নয়ন ও প্রাতে

ছিল তারকার মিটিমিটি গো হাসি
দেখে মন হয়েছিল উদাসি
রূপালী আলোর প্রহর ছিল সাথে
সখি জোছনা ফুটিল নয়ন প্রাতে

ছিল বাতাসে বনফুলের গো গন্ধ
তাই মনে ছড়াল আনন্দ
পূর্ণিমায় মালা ছিল সখিরও হাতে
সখি জোছনা রাঙাল নয়নও প্রাতে

ছিল নদীর কুলেকুলে গো জলকেলি
চাঁদের জোছনায় হল মিতালি
বিনিময় হল মন তারে চিনে নিতে
সখি জোছনা রাঙাল নয়নও প্রাতে

১৯ । : গাঁয়ের পথে
*************
আমারও মন কভু ভেসে বেড়ায়
গাঁয়ের ঐ মেঠূ শ্যামল ছায়ায়

মাঠে মাঠে কত সবুজ সোনা
শিশুরা ওড়ায় ঘুড়ি নেই মানা
নদীতীরে কাশবন বক উড়ে বেড়ায় ঐ

বনে বনে কত ফুলের মেলা
রুদ্র ছায়া মাখা বহে বেলা
ছুটে কলসি কাঁকে বধু ঘোমটা মাথায় ঐ

২০ । আমাদের জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের জন্মজয়ন্তি উপলক্ষ্য তার প্রতি জানাই
গভীর শ্রদ্ধাঞ্জলি ।

আমাদের নজরুল
************
বিদ্রোহী কবি , সাম্যর কবি , আমাদের জাতীয় কবি নজরুল
যার লেখনী , ছিল অনুসন্ধানী শোষকের বুকে ফুটেছিল হুল
কত গানে গানে , কলগুঞ্জনে ছিল শিখল ভাঙ্গার আওয়াজ
কি মমতার ছবি , অপরূপ সবি , বাবরি দুলানো চুলে বাজ ।।

অবসর আনন্দে উদাস নেত্রে কভু তিনি বাজাইত বাঁশি
ছিল প্রেমিক এক প্রেয়সির মুখে ফুটাইত অবারিত হাসি
নিখিলের যত রহস্য ভাষা নিরবে তিনি করিতেন উদ্ঘাটন
মানবের তরে দিয়ে ভালবাসা গড়িতেন সমাজে বাধন ।।

কত কাব্য কবিতায় ভাষা শৈলীতে অম্লান হে প্রিয় কবি
বাংলার আকাশে তুমি অনন্ত উজ্জ্বল চিরটি অগ্নি রবি
যুগে যুগে প্রেরনার মশাল জ্বেলে প্রদিপ তুমি নজরুল
আজিকায় তোমায় করিগো স্মরণ , জন্মদিনে প্রিয়ফুল ।।

২১ । : আমি কবি
**************

আমি কবি , সৃষ্টিই আমার ছন্দ
প্রকৃতি আমার খাতা
মহাশুন্য আমার বিস্ময় , আনন্দ
ইচ্ছেরা ফুল পাতা ।।
আমি ভাবুক , গবেষণা আমার কাজ
ভাবনা আমার সাথি
বসনে সদাই সততার সাজ
মগজে ফুটাই জ্ঞান দিবারাতি ।।
আমি প্রেমিক , খোলা ভালবাসার দ্বার
পরকে আপন জানি
রুদ্ধ করে অন্যায় অবিচার
মুছে ফেলি যত সব গ্লানি ।।
আমি দুরন্ত , দূর্বার চেতনা জ্বেলে
অনির্বাণ বজ্রকণ্ঠসুর
দিপ্ত শপথে রুদ্ধ দোয়ার খুলে
বাজাই শান্তির বাঁশী সুমধুর ।।

২২। পল্লী মেঠূ সুর


একটি লোক সঙ্গীত
*************

আমার প্রাণ ও সোয়ারী
আমার মনের ময়ুরি
তুই বিহনে অন্তর আমার যায় শুন্যতে উড়ি ঐ

সখি যতই দেখি লাগে ভাল
নয়ত দেখি অইথ কালোরে
পরান আমার রয়না ঘরে
উড়ে যে গগন জুড়ি ঐ

সখি ভাবি তোমায় কতই আপন
তাইত দেখি কতই স্বপনরে
রাখিলাম যতন ও করে
তুমি আসবে আমার বাড়ী ঐ

সখি এত যে তোমায় ভালবাসি
মুখে ভরা মিস্ট হাসিরে
তাই করিলে মোরে উদাসী
মাসুদ কিনিবে লাল শাড়ি ঐ

মাসুদ রানা / কবি
১/৬/২০১৪ ং শুক্রবার , রাত ১১ ঘটিকা ।।
মিরপুর ঢাকা ১২১৬ ।।

২৩। : একটি চিঠি , কবিতার পাতায়

একটি চিঠি ,

প্রিয়তম হে
তুমি হীনা হৃদয় মোর খাঁ খাঁ বালুচর
মেঠূ পথে রাত জাগা একাকি প্রহর
তুমি নেই পাশে তাই
মনে হয় কিছুই নাই
বেদনার নীলাকাশে ফুটে মিশ্র জ্বালা
দিন শেষে পাঠে বসে জীবনের বেলা ।।

প্রিয়তম হে
এসেছিলে যদি ফুল হয়ে হৃদয় কাননে
আজ কেন শুধু মরুভূমি ধু ধু সিক্তমনে
ছিল মুখে নম্রতা সহাস্য লাজ
নয়ন ভরা ছিল মায়াবি সাজ
সেই সে কবে কথা কলি বলে গেলে
ভালবাসি , ভুলবনা প্রিয় রাখবে এ দিলে ।।

প্রিয়তম হে
আজ তুমি ভাসায়ে এই জীবনের চড়ে
মেতেছ নতুন খেলায় আছ কোথা পড়ে
জানিনে সব থাক অজানা
চূর্ণ হতে পারে হৃদয়বীণা
মন যদি চায় খুজে এস বারবার
এখনও খোলা আছে ভালবাসার দোয়ার ।।

২৪ । : সেই তুমি
**********

তোমারে চেয়েছি শুন্যতার মাঝে
বিনিদ্র রজনী কত করেছি পার
শান্ত এ বুক আজ ভরা কাল সাঁঝে
হয়নিকো মিলন তোমার আমার ।
কত স্বপ্নের জাল বুনে বুনে
একাকি কেটেছে কতনা প্রহর
হন্য হয়ে কতই কাননে ,বনে
ফুলের ঘ্রানে তাই হয়েছি ভ্রমর । ।
তোমারে চেয়েছি হৃদয়ের নীড়ে
আঁকাবাকা মেঠু পথে নয়ন মেলে
উৎসুক লগনে সেই স্মৃতি ভিড়ে
যখন তুমি প্রথম কাছে এসেছিলে ।
তোমারে চেয়েছি জীবনের ভেলায়
কত যে আশার বানী জমা এ বুকে
সেই তুমি মায়াবিনী মজে খেলায়
অন্যর হাত ধর হাসিল লোকে ।।

২৫। বাবা দিবসে বাবাকে নিয়ে কবিতা


বিশ্ব বাবা দিবসে বাবার প্রতি শ্রদ্ধা
**********
বাবা আমার বাবা
কত যে আপন
নিত্য মমতায়
স্নেহের পরম ধন ।।
শিশুকালে তার পিঠে
ঘোড়ার মত বসে
জড়িরে গলা দিতুম চুমু
গভীর ভালবেসে ।
হাট থেকে এনে দিত
নাড়ু চানাচুর
লাটাই ঘুড়ি সস্তা লাঙ্গল
আর বাঁশীর সুর ।।
শৈশবেরও সেই বাপ ধন
হয়ে গেল বুড়ূ
যার জন্য এই মন
করে উড়ু উড়ু

২৬ । : কবিতা , অঞ্জনা তোমারে খুজে


তোমারে খুজে
ঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁ
আমি দেখেছি তোমারে , প্রথম প্রহরে
জেগে থাক সৃষ্টির আরশিতে কোন মোহমায়ায়
আকৃষ্ট লগনে, সেই ছবি ভাসে বারেবারে
নাড়া দেয় মনেতে অদৃশ্য অজানায় ।
ক্ষেপা ঘোড়ার পিষ্টে ছিলে তুমি সহিস
চাবুক হাতে ছিল আমার দুরন্ত উল্লাস
মাঠ কাঁপানো অত্রহাসির প্রান্তে একাকিবেলায়
এনেছি ঘন অরন্য থেকে ভাললাগার চাষ ।
এনেছি তোমার জন্য কাজল বিল হতে
উজার করে শাপলা শালুক রেনু ফুল ,
বৃষ্টির ছন্দ হতে লুকানো ভাষা
গানের কলি ভাজা, অবাধ সাঁতার তৃষিত নদীর কুল ।
ছুঁয়েছি তোমারি হৃদয় নীল দিগন্তে ,
মেঘে মেঘে হয়েছি ইন্দ্রধনু ক্ষনিকের তরে
এনেছি ভালবাসার কাব্য হতে অনেকগুলু লালগোলাপ
প্রজাপতির ডানায় সাতরঙ এঁকে দেখিব প্রানভরে ।।
অপেক্ষার অন্তরালে হাজার রাত্রি কেটে যাবে
বন পথ হবে রঙিন, জোনাকির নিয়ন আলোয়
ভরা পূর্ণিমার চাদ জাগাবে প্রথম প্রহরের সুখস্মৃতি গুলু
আবার দেখিব তোমাকে আবছা আধারে , কোন অজানায় ।।

২৭ । আষাঢ়ে দিন
+++++++++++++
বহু প্রতিক্ষিত বৃষ্টিতে সয়লাব বাংলার প্রকৃতি
যৌবনা নদীতে নামে ঢল
চারিদিকে ভেজা বন ,পথ পত্তর
আসে দাবিয়ে বর্ষার জল ।
ভাটি বাংলায় হাওরের বুকে গ্রামগুলি যেন দ্বীপ
সাগরের মত সদাশয় উটে ঢেউ
চলে কত যান দুলেদুলে স্বপ্ন
আবার গভীর জলে মাছ ধরে জেলেদের কেউ ।
পাখি আর হাঁসেরা সোনালী ডানা মেলে
ডুব সাঁতার দেয় বিচিত্রতায়
দুরন্ত শিশুরাও বর্ষার জলে নামে
অবাধ সাতারে ভাসে কভু আষাঢ়ের আনন্দভেলায় ।।
মাঠ ঘাট কাদাময় ,মেঠূ পথ থাকে পিচ্ছিল
বর্ষায় নামে হটাৎ ঝমঝম বৃষ্টি
গ্রামের বৃক্ষ তরুলতায় লাগে দোলা
ভিজে যায় আষাঢ়ে সমুদয় সৃষ্টি ।।

এম, জি, আর , মাসুদ রানা
কবি
২১ / ৬ / ২০১৪ ং
মিরপুর

২৮ । লোক সঙ্গিত
************* পরিবেশ বন্ধু কবি

আমি মানুষ রাখলাম না হুশ , সে কথা কারে বলি
সুরেরও মূর্ছনা জাগায় ও পরান বুলবুলি

উদাস এ মন মানেনা ক্ষন
জ্ঞানের সুধা করে সে পান
গেয়ে যায় সাম্যর ও গান , ফুটাইয়া প্রেমের কলি
সুরেরও মূর্ছনা জাগায় ও পরান বুলবুলি

মন ভাবে মজে নানান কাজে
চিত্ত সজাগ রাখে ভবের মাঝে
বিবেক রে নে সদা খুজে , ভালবাসার বাধন খুলি
সুরেরও মূর্ছনা জাগায় ও পরান বুলবুলি ।।

মন দেখ উদার করে এ সংসারে
মায়ার বাধন কভু টুটে নারে
মাসুদ কয় টুটিলে বাধনরে , খাচা ভেঙ্গে যাবি চলি
সুরেরও মূর্ছনা জাগায় ও পরান বুলবুলি

২৯ । : মাহে রমজান
***********
নীল আকশে দেখা মিলবে মাহে রমজানের চাঁদ
খোদার রাজ্য অবনত মস্তকে ঘোষণা করবে সৃষ্টি সমুদয় পবিত্রতা
বিশ্ব মুসলিম হবে রত সিয়াম সাধনায়
হৃদয় থেকে মুছে দাও পাপ পংকিলতা ।
নবীজীর ভবিষ্যৎ বানী লয়ে আজও মরুর বুকে ছুটে জিব্রাইলের ডানা
হে মুসলিম নত হও তারি ক্ষুদ্রতি পায়ে যিনি একেশ্বর , সৃষ্টিকর্তা
এক মাস তোমাদের নাজাতের , তোমাদের মুক্তির , তোমাদের পুন্যর
মুমিনদের জন্য যাবে জান্নাতের দরজা খুলে , আসবে নেমে শান্তির বারতা ।
চির দুশমন শয়তান হবে শৃঙ্খলাবদ্ধ
এইতো নিজেকে শুধরে নেয়ার ক্ষন
দূর হোক গ্লানি , রিয়া আর যত মিথ্যাচার
মাহে রমাজানের সৌরভে পবিত্রতায় ভরে উটুক মন ।।
পবিত্র কিতাবে দাও রহমতের চুমু ,পড় আল কোরআন
আসবে নেমে আল্লাহর সেরা নেয়ামত শাশ্বত কল্যান ।
নামায , দরুদ , তাসবি তাহলিল যত এবাদত সওঘাত
দিন শেষে খুশির ইফতার ক্ষন হবে সবচাইতে সেরা
আত্তসুদ্ধি লাভে চির জান্নাতি হবে
সত্যর মুসাফির দিল খোলা মুমিনেরা ।।

৩০ । ফুলের জলসায় নিরব কেন ? কবি
০২ রা জুলাই, ২০১৪ রাত ১১:৩৩

**********
ফুল
*******

কি যেন মায়াবী ঠানে হৃদয় করে আকুল
ছড়ায়ে সুভাস কাননে দুল প্রিয় ফুল
তোমার ও বাহার দেখি সখিরও খোপায়
আরও দেখি কত না বাসর ও সজ্জায়
ফুলের আশে কভু প্রেমিক মিতালি গড়ে
তাই দিয়ে সম্ভাষণ কতনা প্রিতির আসরে
কত তারুন্য প্রান ফুলের মেলায় জাগে
তাই ফুল প্রিয় সকলের আনন্দ সোহাগে ।।
নন্দিত ফুল আকর্ষিক বিমোহিত করে অন্তর
তার সৌরভে ওড়ে মৌ মধুলোভি ভ্রমর ।।

শিশু এবং ফুল
শিশুরাও তাই ফুলের মত বেড়ে ঊটে
কুসুম কোমল চঞ্চলে ফুলের মত ফুটে
ফুল ও শিশু একই বৃন্ত কবির চোখে
ফুলের জলসায় নিরব কবি সবাই দেখে ।।

ফুল এবং নারি
ফুলের মত বেড়ে উটা ললনাময়ির মন
তারা সমাজ , সংসার , প্রেমপ্রিতির বাধন
কবির চোখে সৃষ্টির নব্বারতায় ওরা সাজে
কত বিস্ময় ঝরে দেহবল্লরি নারির কারুকাজে ।।

৩১ । : ইসলামের আলো
****************

ইসলামের আলো হৃদয়ে জ্বালো হে মুসলমান
সুদ্ধ চিত্তে গাই এস সদা খোদার গুনগান
কত না সুন্দর এই ভুবনের যত রূপ হেরি
সকলি তার দয়াদান তার নিপুণ কারিগরি
অনন্তের মহা নীল দিগন্তের ভাসমান ভেলা
চক্রবর্তী দিন রাত আর আলো ছায়া খেলা
সবুজ ধরণীর বুকে বিচিত্র তরু পল্লবে ঘেরা
দিয়েছ মোদের মোহিত করে , অনিন্দ্য বসুন্ধরা
দিয়েছ রিজিক, কত ফল মুল শস্য সম্ভার
মিঠা নদী জল ,বিশ্রিত কত মাঠ বন পাহাড়
দিয়েছ চিনিতে তোমায় কিতা্‌ কোরআন
পথ চেনাল মহাত্মা দিয়ে দিশা কত পুন্যজন
ঘোষণা তব দিলে ইসলাম মনোনীত ধর্ম
রুখ মিথ্যাচার যত , কর সত্য সঠিক কর্ম
নুর নবীজীর পয়ঘাম লয়ে ওরাও নিশান
জেহাদি জঞ্জায় দূর হোক এজিদি শয়তান
জাগো আজিকায় যত পুণ্যপথের যাত্রিদল
ঈমানী চেতনায় কর দিল সাফ, মিলবে পুন্যফল ।।

৩২ । : মন মানসি
******************


তুমি কি আমার মানসী হবে
হৃদয়ের গ্রিল ভেঙ্গে করবে স্বপ্ন চুরি
তোমার জন্য কাটবে কত অপেক্ষার প্রহর
কত সূর্যাস্ত, কত ক্ষন্‌ পল স্মৃতিটুকু রাখব ধরি ।।
জানি তুমি পাশে আছ ভেবে
অনন্ত কস্টগুলু ছড়িয়ে দেব আকাশে আকাশে
নীল দিগন্ত ছুঁয়ে মেঘ রঙে হব ফুল
একগুচ্ছ মিতালী এঁকে তোমার কেশে ।

তুমি কি আমার মানসী হবে
সদা হৃদয়ের মন্দিরে রাখব ধরে
দেবির আসনে বসায়ে তব
রাখব নয়নের আলোয় কত পুস্প বাহারে
কত চন্দ্রিমা রাতের নিয়ন আলেয়ায়
তুমি হবে রাতজাগা কল্পনা , সুর
মন ভাল থাকবেনা যখনি
আমার আঙ্গিনায় এসে তুমি হবে সুখ স্বর্গ ভোর ।

তুমি কি আমার মানসী হবে
নিরব নিভৃতে তোমায় নিয়ে ভাবতে লাগবে ভালো
যাব ছুটে সবুজ ঘন অরন্য অভিসারে
আধারে খুজে নেব পথ ভুলা আলো
সাহসের সবটুকু সঞ্জীবনী লয়ে করব দিগ্বিজয়
শুধু তোমারই প্রেরনায়
জানি জানি কভু যন্ত্রনা গুলু নিঃশেষ হবে
হে মন মানসী তোমারই ছুঁয়ায় ।

৩৩। প্রিয়ার অপেক্ষায়
*************

নিঃসঙ্গতা ঘিরে থাকা হবে কত আর
শত ভারাক্রান্ত নিশিথের অশনি চিৎকার
জাগে প্রেম জাগে ভয় কবে জানি চুরি হয়
কোন এক অচেনা প্রিয়ার কণ্ঠহার ।
মনের মাঝে ধরা দিয়ে সে যে আবার পালায়
কিছু আশা মেলে কিছু পাশা খেলে কল্পনায়
যদি মিলে দেখা চুপি সারে একা জড়াব বাধনে
তারে ভালবেসে রাখিব পাশে প্রেমের ও কাননে ।।
ভাবুক হৃদয়ে সে মুখ এনে দিবে জানি অনেক প্রফুল্লতা
তার সাথে হবে আলাপন ভেঙ্গে মুহূর্তের নিরবতা
যত কাছাকাছি রবে সে, বাড়বে হৃদয়ের ঠান
লুকুচুরি খেলায় হবে সখ্যতা, ক্ষনে ঝরাবে অভিমান
লাস্যময়ি হাসির আভায় ছুঁয়ে দেব তার অধর
মানসী তুমি জেগে থাকবে পাশে জয় করে অন্তর ।।
রাতজাগা নিশাচর ডাকবে স্বপ্ন ভঙ্গের ঘুম করে চুরি
আসবে তুমি নিভৃতে লাল পেড়ে শাড়ি পড়ি
বাতায়নের সব ফুল ফুটবে কুসুম রাঙায়ে
প্রিতি ও সাদরে তোমায় নেব তাই জড়ায়ে ।।

৩৪ । : ইজ্রাইলের নির্মমতার শেষ কোথায়
১৫ ই জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৪:৩৪ |


কত টুকু নির্দয় হলে একটি নবজাতকের বুক,
বেয়নেটের আঘাতে এফোঁড় ওফোঁড় করে দিতে পারে
কতটুকু নির্মম হলে অন্তরসত্তা নারির পেঠে ,
মুহূর্তে ঢেলে দেয় মৃত্যু পরুয়ানা তপ্ত সীসা ।।
কতটুকু বর্বর হলে ঘুমন্ত মানুষেরা উপহার পায়
তিব্র হাইদ্রুলিক টন টন বিষ বোম ,
যাযাবর , কাপালিক আদিম নারকীয় নিশংসতায়
ইজ্রাইল পিচাশ জাতী ,
মুসলিম এদের গুড় শত্রু
যে হৃদয় হীন ফেরাউন নিজ সন্তানদের ফুটন্ত কড়াইয়ে ,
পুড়িয়ে মেরেছিল শুধু স্ত্রী আছিয়ার সত্য ঈমানের জন্য ,
এক খোদার আরাধনার জন্য
সেই ফেরাউনের দুষিত রক্তে জন্ম ইজ্রাইল বাসী আজও
মুসলিম নিধনে নির্বিকার
আজও রক্ত শোষণে উম্মাদ উম্মত্ত
আজও শকুনের মত কেড়ে নেয় নিস্পাপ শিশুর প্রান ।
মানবতা কেঁদে ফিরে সৃষ্টির আবর্তনে
একি লোমহর্ষক দৃশ্যায়ন প্রত্যক্ষ করে বিশ্ব বাসী
ফিলিস্থিন জ্বলে পুড়ে ছাই
হাল ধরার কোথায় আজ তেজস্বী মুসলমান
জেহাদি মন্ত্রে এস ছুটে , ধংশ হোক যত কাফের বেঈমান ।।

৩৫ । : লাইলাতুল কদর
************
একদিন বৈঠকে বয়ান রাখেন নুর নবী হযরত
সাবাহায়ে কেরামগন তাহা শুনিতেছেন অভিভুত
ছিল পারস্য আল্লাহর এক খাঁটি বান্দা মুমিন
নিঃস্ব হালত গরীব বসনে কাটাইত দিন
সারারাত এবাদত করে দিনে করিত জেহাদ
অসত্য করে পদানত, ন্যায়ের তিব্র প্রতিবাদ
এভাবে হাজার বছর তার কাটিল ভুবনে
নাম তার ছামায়ুন , আল্লার প্রিয় দুজাহানে ।
শুনে সাহরাগন কেঁদে সাঁরা করে হায় হায়
কম আযু মোদের কি দেব জবাব খোদায়
নবীজী আল্লাহর নিকট থেকে পাইলেন সুনাত
উম্মতে মোহাম্মদী ধন্য পাইল কদরের রাত
যারা এ রাতে করে এবাদত আল্লাহর আরাধনা
নিজে খোদা মাফ দেবে চাইতে হবে মার্জনা
যে রজনী হাজার মাসের এবাদতের চাইতে সেরা
নিজে খোদা মুমিনের বন্ধু আরও ফেরেস্তারা
সাত আসমানের রহমতি তোরণ যায় খুলে
তাই মর্যাদাবান এ রাতিতে মুমিন দুহাত তুলে ।
রমজান এর আত্তসুদ্ধি আসে মুমিন বান্ধার
এ রাত হয় পাপীদের নাজাত , বেহেস্ত পাওয়ার
করুনার অশ্রু প্লাবিত হয় মুমিনের সিক্তনয়নে
শবে কদরে চাই গোনাহ মাফ আপ্লুত মনে ।।

৩৬। : ঈদ এবং
**************** পরিবেশ বন্ধু কবি

আত্তসুদ্ধির মাস মাহে রমজান নিয়ে বিদায়
বাঁকা চাঁদ উটবে নীল আকাশের ও গাঁয়
আসবে প্রশান্তি সকলের তরে
বইবে আনন্দ ঘরে ঘরে
উৎসব মুখরিত ঈদের খুশি বহিয়া যায় ।

এক আল্লাহর রজ্জু ধরে জাগে মুসলমান
হৃদয়ে সদা ঈমানের আলো করে পরিধান
করবে কুলাকুলি একে অন্যর সাথে
মহব্বতের সওদা লয়ে একই পথে
সবে নতুন জামা দিয়ে গায়ে গড়বে বাধন ।।

গরিব দুখিদের পাশে থাকে কেহ অকাতরে
বিলিয়ে দেয় অন্ন বশ্র ক্ষনিকের তরে
নিঃস্বদের মুখে মোরা ফুটিয়ে হাসি
ঈদের আনন্দে যেন সবাই আসি
নয়ত ওরা হবে বঞ্চিত , সমাজের ভিড়ে ।।

কত খুশির আমেজ বহে সকলের প্রানে
কাংকিত কাটবে সময় তাই আনন্দ গানে
যাবে দাওয়াতে বাড়ী বাড়ী ছুটে
ফিরনী সেমাই খাবে লুটুপুটে
ঈদ মোবারক তাই সবার হৃদয় পানে ।।

৩৭। বাংলার শোভা , দেশাত্ববোধক গিতি কবিতা ।
২৩ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৪:০২ |


বাংলার শোভা
***************** গিতি কবিতা

কি যে শোভা মায়াময় প্রান হরে
জেগে থাকে আমার দেশ সুন্দরে ।।

ভোরের সূর্য উটে পাখিদের কলধ্বনি জাগে
নদী বয়ে যায় মাঠের বুক ছিরে অনুরাগে
দুকুলে তার শ্যামল বাহার রাঙায় মনোহরে ঐ

ছুট ছুট গাঁ খানি সবুজের মেলে বাহার
আঙ্গিনা ছুঁয়ে ফুটে ফুল ফল সাজে বন বাঁধার
বাঁকা মেঠূ পথ মিশে যায় কভু বহুদূরে ঐ

ফাগুনে আগুন মেঘে ভারি হয় শ্রাবনের দিন
যড়ঋতুর দেশে ঝিলে শাপলা ফুটে রঙিন
জেলের জালে কতনা বিচিত্র মাছ ধরা পড়ে ঐ

মাঠের গাঁয়ে চাষা স্বপ্ন সবুজ আল্পনা আঁকে
শস্য ফসলে ভরে অঞ্জলি তারা বেঁচে থাকে
কখনও শাখায় রাখালিয়া বাঁশি বাজে মধুসুরে ঐ

৩৮ । : জুমাতুল বিদা ও মুনাজাত
২৫ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৩:১১ |


জুমাতুল বিদা
*************
রমজানের শেষ জুমাবার
মসজিদ পানে মুসলিম ছুটে
রোজাদার পড়ে নামায
আল্লাহর ক্ষুত্রতি পায়ে লুটে ।
আত্তসুদ্ধি লভে মুনিনেরা
ফরিয়াদ জানায় খোদার দরবারে
আল্লাহ আকবার ,ইয়া রাছুলুল্লাহ
দরুদ পড়ে , রত থাকে জিকিরে ।।
ওরা লোভ , হিংসা করে পরিহার
সত্যর রোশনাই বহে বদনে
মশগুল থাকে সদা পবিত্রতায়
এক আল্লাহর ধ্যানে ।।
সুললিত কোরআনের সুর আসে কানে
প্রার্থনায় রত হয় তুলে দুহাত
গোনাহ যেন মাফ হয় জনমের তরে
রোজাদারের জন্য পুন্য খুশির জান্নাত ।
দিন শেষে নামে রহমতি ক্ষন
রোজাদারের লাগি খুশির ইফতার
রমজান হয় মুমিন ও আল্লাহর মিলন
আনন্দময়ে আসে ঈদুল ফিতর ।।

৩৯। : শ্রাবনের গান ।
********** পরিবেশ বন্ধু কবি


শ্রাবনের দিনে সাদা মেঘেরা ভেলায় চড়ে
নদী জলে ছায়া হয়ে মিতালী গড়ে ।।

রমণী হেটে যায়
নদীর ঐ কিনারায়
ভাবুক বাজায় বাঁশি কদমের ডালে
কি যে শোভা সে ফুল
রেনু রেনু মৃদুল , কলসি ভাসায়ে জলে
নাছে প্রান মূর্ছনায়
পবন বহিয়া যায়
আকাশ থেকে কভু
বৃষ্টি ঝরে ঐ

সবুজ শ্যামল ও গায়ে
ছুটিল বধু নায়ে
যৌবনা নদী তে জল টলমল
বধু যায় যায়
স্বামীর ও বাড়ী
বাপ ভাই আত্মীয় বাধন ও ছাড়ি
নব নব গুঞ্জন ও ফুলের ও কাননে
বালিকা আজিকায়
লাল শাড়ি পড়ে ঐ

৪০ । বন্ধু দিবসে সব বন্ধুদের উদ্দেশ্য উৎসর্গ কবিতা
*** বন্ধু স্বজন ;)
******** পরিবেশ বন্ধু কবি

বন্ধু অতি মনের আপন
গড়ে তুলে মস্ত বাধন
থাকে সুখে দুখে পাশে
গভীর ভালবেসে
যত আছে মনের কথা
শেয়ায় করি যথা তথা
বন্ধু হয় আনন্দের সাথি
একত্রে হয় মাতামাতি ।
খেলাধুলা ,ভ্রমন্‌ মেলা
বনভোজন আর স্বপ্ন দোলা
বন্ধু হয় আপনা
পালায় সকল ভাবনা ।। B-)


আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.