নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
পৃথিবীতে সব সময় মীর জাফরদেরই জয় হয়॥
নবাবকে কেউ মনে রাখে না!!
তা না হলে কিভাবে মীর জাফরের বংশধর পাকিস্তানের প্রথম রাষ্ট্রপতি হয়??? আজও ইতিহাসের সেই মুর্শিদাবাদের সব মীর জাফররা ঢাকায় চলে এসেছে ॥ এখনও চলছে সমান তালে সেই ষড়যন্ত্র ॥ আজ দেশের সামরিক আধা সামরিক বাহিনীর কর্তারা , সাংবাদিক ব্যবসায়ী আমলা রাজনৈতিক সবাই আজ মীর জাফরের ভূমিকায়॥ দেশ আজ সেই পলাশীর খপ্পরে পড়েছে ॥
এবার বলি মীর জাফরের কথা,
ইস্কান্দার আলি মির্জা
(১৩ নভেম্বর ১৮৯৯ – ১৩ নভেম্বর ১৯৬৯) ছিলেন পাকিস্তানের প্রথম রাষ্ট্রপতি। মেজর জেনারেল সাহেবজাদা সৈয়দ ইস্কান্দার আলি মির্জা পিতার দিক থেকে হলেন মীর জাফর আলির বংশধর। তিনি মীর জাফরের নাতি ছিলেন ॥ তিনি মুর্শিদাবাদের লোক। তিনি ১৯৫৬ থেকে ১৯৫৮ সাল পর্যন্ত এই পদে দায়িত্বপালন করেন। এর পূর্বে ১৯৫৫ থেকে ১৯৫৬ সাল পর্যন্ত তিনি পাকিস্তানের শেষ গভর্নর জেনারেল হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। ১৯৫৮ সালে তিনি সংবিধান স্থগিত করে সামরিক আইন জারি করেন। সেনাপ্রধানকে প্রধান সামরিক আইন প্রশাসক নিযুক্ত করা হয়। রাজনীতিতে সামরিক বাহিনীর প্রভাব তার সময়ে শুরু হয়। সামরিক আইন জারির বিশ দিন পর প্রধান সামরিক আইন প্রশাসক আইয়ুব খান তাকে ক্ষমতা থেকে অপসারণ করেন। ইস্কান্দার মির্জা লন্ডনেনির্বাসিত হন।
২| ২৪ শে জুন, ২০১৫ সকাল ১০:২৩
শাশ্বত স্বপন বলেছেন: লন্ডন হল যত মীরজাফর, চোর বাটপার, দুনীর্তিবাজদের বেহেস্ত। এদের চুরির টাকায় লন্ডন তথা বৃটের এত উজ্জ্বল!
কিন্ত ভাই, মির্জা ইস্কাদার বা তার বাবা মীর জাফর অালীর নাতি? বুঝলাম না
৩| ২৪ শে জুন, ২০১৫ দুপুর ১:১৮
টয়ম্যান বলেছেন: পৃথিবীতে সব সময় মীর জাফরদেরই জয় হয়॥
নবাবকে কেউ মনে রাখে না!!
৪| ২৪ শে জুন, ২০১৫ দুপুর ২:১০
রমিত বলেছেন: Click This Link
আজ ঐতিহাসিক পলাশী দিবস
------------------------ ড. রমিত আজাদ
৫| ২৪ শে জুন, ২০১৫ দুপুর ২:২১
রমিত বলেছেন: আমি এই বিষয়টি একটি পোস্টে লিখেছিলাম।
ইস্কান্দার মির্জা লোকটা বাঙালী ছিলো, অথচ তার পূর্বপুরুষ মীর জাফর আলী খাঁ-র মত তিনিও বাঙালীদের সাথে বেঈমানী করেছিলেন। পাকিস্তান সেনাবাহিনীর জ্যেষ্ঠতম ও চৌকষ সেনা কর্মকর্তা জেনারেল ইশফাকুল মজিদ যিনি কিনা একজন বাঙালী ছিলেন এবং যোগ্যতা ও সিনিয়রিটির বিচারে উনারই পাকিস্তানের প্রথম সেনাপ্রধান হওয়ার কথা ছিলো। অথচ ইস্কান্দার মির্জা এক ষড়যন্ত্রমূলক মিথ্যা মামলা করে এবং লিয়াকত আলী খাঁন-কে কুমন্ত্রণা দিয়ে, বাঙালী জেনারেল ইশফাকুল মজিদ-কে বাদ দিয়ে আ্য়ুব খান-কে পাকিস্থানের প্রথম সেনাপ্রধান করেন। ভেবেছিলেন যে, আয়ুব খান তার অনুগত হবে। এরপর ইস্কান্দার মির্জা সামরিক শাসন জারী করেন। শোনা যায় যে সামরিক শাসক হয়ে তিনি স্পর্ধা ভরে বলেছিলেন, "ভাষাণী কোথায়? আমি তাঁকে গুলি করবো।" যাহোক ইস্কান্দার মির্জা-র পরিনতি তার পূর্বপুরুষ মীর জাফরের মতোই হয়েছিলো। ইংরেজরা যেমন মীর জাফরকে বিশ্বাস করে নাই, তেমনি আয়ুব খানও ইস্কান্দার মির্জাকে বিশ্বাস করে নাই। আয়ুব খান কয়েকদিনের মাথায় ইস্কান্দার মির্জাকে হটিয়ে নিজেই প্রধান সামরিক শাসক হয়ে বসেন।
৬| ২৪ শে জুন, ২০১৫ রাত ১০:৫৯
কোলড বলেছেন: "ইস্কান্দার মির্জা লোকটা বাঙালী ছিলো, অথচ তার পূর্বপুরুষ মীর জাফর আলী খাঁ-র মত তিনিও বাঙালীদের সাথে বেঈমানী করেছিলেন। পাকিস্তান সেনাবাহিনীর জ্যেষ্ঠতম ও চৌকষ সেনা কর্মকর্তা জেনারেল ইশফাকুল মজিদ যিনি কিনা একজন বাঙালী ছিলেন এবং যোগ্যতা ও সিনিয়রিটির বিচারে উনারই পাকিস্তানের প্রথম সেনাপ্রধান হওয়ার কথা ছিলো"
Not entirely correct. General Iftikhar Khan was nominated to be the the 1st native commander in chief of Pakistan army but he died in plane crash en route to UK which opened the door for Ayub who was 2 years junior to Ishfakul.
৭| ২৫ শে জুন, ২০১৫ সকাল ৯:৫৫
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: জন্ম হোক যথাতথা কর্ম হোক ভালো । ডাকাতের ছেলেও কিন্তু বিচারপতি হতে পারে ।
৮| ২৭ শে জুন, ২০১৫ রাত ১২:৩৭
রমিত বলেছেন: মিঃ কোলড, আমি বিষয়টি জানি। আমার সেই লেখাটিতে আমি তা উল্লেখও করেছি। কথা হলো General Iftikhar Khan-এর মৃত্যুর পর জেনারেল ইশফাকুল মজিদ-এরই সেনাপ্রধান হওয়ার কথা ছিলো। কিন্তু এর পর বাকী সবটুকুই ছিলো ইস্কান্দার মির্জার চক্রান্ত, যা উপরে উল্লেখ করেছি। জেনারেল ইশফাকুল মজিদ-এর নাম আমি বিশেষভাবে উল্লেখ করতে চাই এই কারণে যে, আমাদের দেশের অনেকেই এই বিশিষ্ট ব্যাক্তিটির সম্পর্কে জানেনা।
©somewhere in net ltd.
১| ২৪ শে জুন, ২০১৫ সকাল ৯:২১
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: তাই নাকি! পাকিস্থানের ব্যাপারে অনেক কিছুই এখন পরিষ্কার হইতেছে!!