নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মানুষ ভজলে সোনার মানুষ হবি\nমানুষ ভজলে সোনার মানুষ হবি

সূফি বরষণ

ানু মানুষ ভজলে সোনার মানুষ হবি

সূফি বরষণ › বিস্তারিত পোস্টঃ

আজ ১৪ আগস্ট পাকিস্তান দিবস যে দিবসের জন্ম না হলে বাংলাদেশ রাষ্টের জন্ম হতো না ॥

১৪ ই আগস্ট, ২০১৫ ভোর ৫:৩৭

আজ ১৪ আগস্ট পাকিস্তান দিবস যে দিবসের জন্ম না হলে বাংলাদেশ রাষ্টের জন্ম হতো না ॥

সূফি বরষণ
আজ ইতিহাসের ঘটনাবহুল ১৯৪৭ সালের ১৪ আগস্ট, ঐতিহাসিক পাকিস্তান দিবস ॥ একটি কথা পরিষ্কার ভাবে জানা দরকার সেই দিন ১৪ আগস্ট পাকিস্তান নামক রাষ্ট্রের জন্ম না হলে আজকের স্বাধীন বাংলাদেশ আমরা পেতাম না॥ আর সেটা সম্ভব হয়েছিল জিন্নাহ কৌশল করে পূর্ব বাংলার মুসলমানদের কে পাকিস্তানের সাথে রাখার ফলে ॥ যারা দুই বাংলা বা যুক্ত বাংলার কথা বলে তারা অজ্ঞ জ্ঞান পাপী ॥ কারণ সেই দিন বাংলাদেশ পাকিস্তানের সাথে না গেলে আজকে বাংলাদেশের অবস্থা হায়দ্রাবাদ সিকিম কাশ্মির আসাম আর পশ্চিমবঙ্গের মুসলমানদের অবস্থা থেকে বেশি ভালো হতো না ॥ কেন হতো না তার জন্য দুটি উদাহরণ দিচ্ছি, এক. ১৯৪৭ থেকে ২০১৫ পর্যন্ত দীর্ঘ সময় অতিবাহিত হয়েছে আসাম পশ্চিমবঙ্গ ত্রিপুরায় এই রাজ্যে লাখ লাখ বাংলা ভাষী মুসলমান আছে আপনি কি কোনো বিখ্যাত দুইজন কবি সাহিত্যিকের নাম বলতে পারবেন?? না পারবেন না, কারণ হিসেবে আপনি কি বলবেন যে সেখানে মুসলমানদের মধ্যে কোনো মেধাবী প্রতিভা ধরের জন্ম হয়নি !!!??? দীর্ঘ ৬৮ বছরে ভারতে দুইজন মোটামুটি পরিচয় সম্পন্ন লেখকের জন্ম হয়েছে একজন কাজী সিরাজ অপরজন আবুল বাসার ????!!! আর কেন হয়নি আপনার মনে প্রশ্ন জাগে না ??? বাংলাদেশের মুসলমানদের অবস্থাও তাই হতো যদি যুক্ত বাংলা বা দুই বাংলা এক থাকতো॥ পাকিস্তানের সাথে না গেলে আজকে বাংলাদেশ নামক রাষ্টের কোনো অস্তিত্ব বিশ্বে থাকতো না ॥ দুই. একজন ভারতীয় বাঙালী মুসলিম বিখ্যাত সাংবাদিকের নাম কি কেউ বলতে পারেন আশা করি পারবেন ?!!! ৬৮ বছরে মাত্র একজন ভালো মুসলিম সাংবাদিকের জন্ম হয়েছে তিনি আহমেদ হাসান ইমরান ॥ মানে কি আর কোনো যোগ্যতা সম্পন্ন ভারতীয় বাঙালী মুসলিম নাই যে সাংবাদিক হতে পারে ??? আছে কিন্তু হতে দেয়া হয়নি?॥ যেমনটা হতে দেয়া হয়নি ৪৭ এর আগে বাংলার মুসলমানদের কে ,শুধুমাত্র এই দুই পেশায় নয় ডাক্তার প্রকৌশলী সেনা পুলিশ অধ্যাপক কোনো পেশায় মুসলমানদের সুযোগ দেখা হয়নি গত ৬৮ বছরে ভারতে ॥ এটাই সত্য আপনি মানেন আর না মানেন॥ তাইলে মানে কি দাঁড়ালো বাংলাদেশের মুসলিমরা সবদিক দিয়ে যোগ্য আর ভারতীয় বাংলা ভাষী মুসলিমরা যোগ্য নয় এটা কি কোনো পাগলে বিশ্বাস করবে???!!! না এটা বিশ্বাস যোগ্য নয় কারণ যোগ্য মুসলিম আছে তাদেরকে সুযোগ দেয়া হয়নি বা হতে দেয়া হয়নি ॥
আজকের ভারতীয় বাঙালী মুসলমানদের যে অবস্থা ঠিক একই অবস্থা হতো বাংলাদেশের মুসলমানদের, যদি ৪৭ এ ১৪ আগস্ট পূর্ব ও পশ্চিম পাকিস্তান নামক রাষ্টের জন্ম না হতো ॥ আর স্বাধীনতা ৭১ বা ৫২ এসব তো পরের বিষয় ছিল ॥ ভুলে যেতেন হায়দ্রাবাদের মুসলমানদের মতো চির দিনের জন্য স্বাধীনতা কথা ॥ ৪৭ এর পর ভারতের ভিতরে হায়দ্রাবাদও একটি স্বাধীন রাষ্ট্র ছিল হিন্দুদের আগ্রাসনে সেই রাষ্ট্র ছয় মাসও টিকতে পারেনি ভারত জবরদখল করে নেয়॥ আর ঐ সময় মুসলমানদের উপরে হিন্দুরা চালায় নিরব গুপ্ত হত্যা ॥ সেই ইতিহাসও বিস্তারিত লিখবো যদি আল্লাহ সাহায্য করে॥ যত দ্রুত আমরা ৪৭ কিংবা ভারতের মুসলমানদের প্রকৃত সঠিক ইতিহাস জানতে পারবো তো বেশি আমাদের জন্য মঙ্গলকর হবে এবং আমরা ততো বেশি দেশ প্রেমিক হয়ে ভারতীয় আগ্রাসন থেকে আমাদের প্রিয় জন্ম ভূমি বাংলাদেশ কে রক্ষা করতে পারবো॥
কি ছিলো সেই ভারত ভাগের প্রকৃত ঘটনা ॥ কেন বেঙ্গল প্যাক্টকে বিলুপ্ত করা হলো ॥ কেনই বা অখন্ড ভারত রক্ষার লক্ষে মুসলিম লীগের (জিন্নাহ ) কেবিনেট মিশন প্ল্যান (মুসলমানদের স্বার্থ রক্ষার ) প্রস্তাব কংগ্রেসের নেতা প্রপ্রত্যাখ্যান করে ॥ এসব বিষয় নিয়ে ধারাবাহিক আলোচনা নিয়ে আপনাদের সামনে হাজির হবো আগামীতে ফিরে দেখা ইতিহাস ভারত কেন ভাগ হলো॥ সত্য ঘটনা জানতে চোখ রাখুন সূফি বরষণের ফেবুর পাতা ॥
বিশেষ দ্রষ্টব্য: ১৯৪৭ সালের ১৪ আগস্ট মুসলমানদের বিজয়কে কলঙ্কিত করতে এবং আমাদের দৃষ্টি ভিন্ন দিকে ঘোরাতেই ভারত বাংলাদেশে ১৫ আগস্টের নির্মম হত্যাকান্ড ঘটায়॥ এবং ভারত সব সময় অপ প্রচার করে মুসলমানরা ভারত ভাগ করে আর এটা বলার বড় কারণ দুশত বছরের মুসলমানদের উপরে নির্যাতন অত্যাচার আর জুলুমের ঘটনা আড়াল করতে ॥ এবং ৪৭ এ ৫ মিলিয়ন মানুষ হত্যার নির্মম ইতিহাস চাপা দিতে॥

মুক্তবুদ্ধি চর্চা কেন্দ্র থেকে
সূফি বরষণ

মন্তব্য ২৩ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (২৩) মন্তব্য লিখুন

১| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৫ ভোর ৬:৩৩

কলাবাগান১ বলেছেন: একরাশ ঘৃনা রইল বাংলাদেশ আর পাকিস্হানের পতাকার সহাবস্হান কে। আপনারা যদি ১৯৭১ সনে বেচে থাকতেন, তাহলে যে কোন পক্ষে থাকতেন তা আর পোস্ট পড়ে জানতে হত না।

১৪ ই আগস্ট, ২০১৫ ভোর ৬:৪৯

সূফি বরষণ বলেছেন: আপনাকে অনেক ধন্যবাদ সুন্দর চমৎকার মন্তব্য করার জন্য ॥ আপনি তো মহা জ্ঞানী যে না পড়েই সব বুঝতে পারে আমি লিখেছি॥ বাংলাদেশ গর্বিত আপনার মতো একজন জ্ঞানী পেয়ে ॥ আপনার পতি শুভকামনা রইল ॥ এবং আপনার ঘৃণার পতিউত্তরে পুষ্প বর্ষণ করলাম ॥

২| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৫ সকাল ৭:০৭

কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: কারণ সেই দিন বাংলাদেশ পাকিস্তানের সাথে না গেলে আজকে বাংলাদেশের অবস্থা হায়দ্রাবাদ সিকিম কাশ্মির আসাম আর পশ্চিমবঙ্গের মুসলমানদের অবস্থা থেকে বেশি ভালো হতো না
অন্ধ আবেগ নয়,যৌক্তিক নিরপেক্ষ দৃষ্টিভঙ্গি দিয়ে ইতিহাস কে পর্যালোচনা করতে হয়।তার জন্য চাই হেকমত(প্রজ্ঞা)।যার বড্ড অভাব আজ।না জেনে না বুঝে লোকের অপরিপক্ক মন্তব্য আমাদের সমাজের অস্থিরতা আর মুক্তবুদ্ধির চর্চার নামে চরম নির্বুদ্ধিতারই প্রতিফলন মাত্র।

৩| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৫ সকাল ৮:৫৪

বলেছেন: কথার যুক্তি আছে

৪| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৫ সকাল ৮:৫৯

যোগী বলেছেন:
আমি যতগুল ভারতের মুসলিম দেখেছি তারা প্রায় সবাই বদ টাইপের। তাদের দেখেছি তারা ভারতের নাগরিক হয়ে পাকিস্থান প্রেমে অন্ধ। ভারত উদার নীতির দেশ বলে তারা এখনো ভারতে বসবাস করতে পারে। অন্য দিকে পাকিস্থানে কোন হিন্দু বাস করতে পারে না।
তাই ভারতের মুসলিমরা নিজ দোষে মুর্খ।

৫| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৫ সকাল ৯:০৭

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: অনেককিছুই বলার ছিল । জিন্নাহ বাঙালিদের কী পরিমান ক্ষতি করেছিলেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অসমাপ্ত আত্মজীবনীতে কিছুটা লেখা আছে । এটা সত্য যে, অখন্ড ভারতে মুসলমানরা অবহেলিত ছিলো, কংগ্রেস মুসলমানদের উন্নয়নে কাজ করলে (সমানভাবে) হয়ত ভারত ভাগের প্রয়োজন হতোনা । জিন্নাহরা পশ্চিম পাকিস্তানের মুসলমানদের কথা ভেবেছিলেন, পূর্ববঙ্গের কথা ভাবেননি । আমাদের শক্তিশালী নেতা ছিলোনা । থাকলে বাংলা ভাগ ঠেকানো যেতো । আপনি বলেছেন ১৪ আগস্টের মাহাত্ম্যেরর কথা! আচ্ছা, শের এ বাংলা কি বাংলার মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন না? সোহরাওয়ার্দী ছিলেন না? উনাদের সময়ে বাংলা ভালোই ছিল । লাহোর প্রস্তাবে বাংলা খন্ডিত হওয়ার কথা ছিলোনা । পাকিস্তানীদের খামখেয়ালীতে সেটা হয়েছে । লাহোর প্রস্তাব অনুযায়ী চললে বাংলা আগেই স্বাধীনই থাকতো (জিন্নাহর সাথে শের এ বাংলার মনোমালিন্য হয়), আমাদের আর কষ্ট করে দেশ স্বাধীন করতে হতোনা । বাংলা স্বাধীন হলে সিকিম, হায়দারাবাদের মতো দখল হয়ে যেত বলে আমার মনে হয়না ।

৬| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৫ সকাল ৯:১৫

রামন বলেছেন:
পাকিস্তান নামক দেশটির জন্ম হয়েছিল বাঙালিদের ঠকানোর মধ্য দিয়ে। ভৌগলিক অবস্থান ও সংস্কৃতি দিক দিয়ে বিবেচনা করা হলে ত্রিপুরা, আসাম মুর্শিদাবাদ ও পশ্চিম বঙ্গ নিয়েই পূর্বপাকিস্তান গঠিত হওয়ার কথা ছিল কিন্তু তখন দূরদর্শী বাঙালি রাজনীতিকদের শুন্যতার সুযোগ নিয়ে কুটিল পশ্চিমা পাকিরা এই বিশাল এলাকা ভারতের অংশে রাখার বিনিময়ে নিজেদের সীমানা বাড়িয়ে নেয়৷

পূর্ব পাকিস্তান নামের দেশটি জন্মের পর থেকেই পশ্চিমা শোষকগুষ্ঠি বাঙালিদের গোলামির শিকলে বন্দী রেখে এক নাগারে শোষণ করেছে ২৫টি বছর ৷ পূর্ব পাকিস্তান নামক দেশটি জন্ম না হলে ৭১এর প্রেক্ষাপট সৃষ্টি হত না৷ এক বছরের মধ্যে ৩০ লক্ষ বাঙালির প্রাণ দিতে হত না, ২ লক্ষ মা বোনের আব্রু রক্ষা পেত৷

৪৭ এর আগে এ দেশে প্রচুর বাংলাভাষী হিন্দু ছিল, সেসময় হিন্দু মুসলমান-বৌদ্ধ সবাই মিলে সম্প্রীতির সাথে বসবাস করত৷ পাক-ভারত সৃষ্টির উপলক্ষ ঘিরে উভয় দেশের রাজনীতিকরা নিজের স্বার্থে সাম্প্রদায়িক বীজ বপন করে এবং হিন্দু -মুসলমানদের দ্বন্দ্বে জড়িয়ে তারা রাজনৈতিক ফয়দা লুটে।

পূর্ব পাকিস্তান না হলে পূর্ব বঙ্গ, পশ্চিম বঙ্গ এবং আসাম মিলে বাঙালিদের একটি বিশাল রাজ্যের সৃষ্টি হত৷ তখন রাজ্যটি ভারতের মধ্যে অবস্থান করলেও কেন্দ্রীয় সরকারের মধ্যে বাঙালিদের প্রভাব থাকত। বাঙালিরা সব সময়ই স্বাধীনচেতা জাতি, কেন্দ্রীয় সরকার বাঙালিদের সাথে বৈষম্য আচরন করলে তখন অবশ্যই বাঙালিরা স্বাধীনতার স্বপ্ন দেখত।

৭| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৫ সকাল ১০:০৬

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: এই দিনে এদেশবাসী ব্রিটিশ শাসন থেকে মুক্ত হয়েছিল ।অল্প কিছুদিনের মধ্যে প্রমান হলো আমরা পরাধিন রয়ে গেছি ।তারপর ৭১ এ আমরা স্বাধিনতা লাভ করি । বাংলাদেশের ইতিহাসে এটি গুরুত্বপূর্ণ দিন সন্দেহাতিত ভাবে ।

৮| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৫ সকাল ১০:৪৯

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অনেকেই ইতিহাসের গোড়া ছেড়ে গাছের মগডালে বসে তৃপ্তি পেতে চায়।

ইতিহাসের গোড়ায় গেলে তা কোন পক্ষের হয়ে যাওয়া বোঝায না। বলং সত্যকে জানতে হলে সেখানেই ফিরতে হবে। ইতিহাসের ধারাবাহিকতা রক্ষার জন্যই!
নাকি তারা সেই ধারা গোপন করতে চায় কোন বিশেষ উদ্দ্যেশ্যে!
@রামন বলেছেন- --- ভৌগলিক অবস্থান ও সংস্কৃতি দিক দিয়ে বিবেচনা করা হলে ত্রিপুরা, আসাম মুর্শিদাবাদ ও পশ্চিম বঙ্গ নিয়েই পূর্বপাকিস্তান গঠিত হওয়ার কথা ছিল কিন্তু তখন দূরদর্শী বাঙালি রাজনীতিকদের শুন্যতার সুযোগ নিয়ে কুটিল পশ্চিমা পাকিরা এই বিশাল এলাকা ভারতের অংশে রাখার বিনিময়ে নিজেদের সীমানা বাড়িয়ে নেয়৷:
আচ্ছা আপনি কি বঙ্গবঙ্ঘের ইতিহাস ভুলে গেছেন না সামনে আনতে চাননা!
বঙ্গবভঙ্গের পেছনে যারা ছিল তাদের ছায়া সন্তানরা তাদের পিতৃপুরুষের পাপা আড়াল করতেই বোধকরি ১৯০৭কে মনে করতে চায়না- ৪৭ কে এড়িয়ে গিয়ে হঠাৎ স্বাধীনতার গান গেয়ে উঠতে চায়! কিন্তু সত্য কিন্তু তা নয়। সত্যকে সত্যের মতো করেই গ্রহন করতে হবে। তাতে স্বাধীনতার ইতিহাস আরও সমৃদ্ধ হবে।

৯| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৫ সকাল ১১:০৩

সুমাইয়া আলো বলেছেন: কথাটি নরমাললি নিলে আমাদের দেশ প্রেমের সাথে সাঙ্ঘ্রিক , তবে এটাও সত্য পাকিস্থানের জন্য না হলে আজ আমরা তাদের কাছ থেকে আমাদের স্বাধীনতা ছিনিয়ে আসতে পারতাম না ।

১০| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৫ সকাল ১১:৩৩

মাসূদ রানা বলেছেন: পাকিস্তানের সাথে না গেলে আজকে বাংলাদেশের অবস্থা হায়দ্রাবাদ সিকিম কাশ্মির আসাম আর পশ্চিমবঙ্গের মুসলমানদের অবস্থা থেকে বেশি ভালো হতো না ॥

সহমত .......

১১| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ১২:১৬

সূফি বরষণ বলেছেন: ৪৭ কে জানার জন্য যেই বইগুলি আপনার কাজে লাগতে পারে:

১. ইতিহাসের আলোকে দেশ বিভাগ ও কায়েদে আজম জিন্নাহ: এম এ মোহাইমেন 
২. আমার দেখা রাজনীতির পঞ্চাশ বছর: আবুল মনসুর আহমদ 
৩. ফেলে আসা দিনগুলি: ইব্রাহিম হোসাইন
৪. মুসলিম কমুনিটি অব বেঙ্গল / বাংলার মুসলিম সম্প্রদায়: প্রফেসর সুফিয়া আহমেদ
৫. বঙ্গ ভঙ্গ থেকে বাংলাদেশ: মোহাম্মাদ আব্দুল মান্নান 
৬.বাংলার মুসলমানদের ইতিহাস: আব্বাস আলী খান 
৭. অসমাপ্ত আত্নজীবনী: শেখ মুজিবর রহমান 
৮. পলাশী থেকে বাংলাদেশ: আব্দুল কাইয়ুম ঠাকুর 
৯. বাংলা ভাগ হল: জয়া চ্যাটার্জি
১০. বেঙ্গল মুসলিম ইন সার্চ অফ সোস্যাল আইডেন্টিটি: দুর্যতি প্রসাদ দে 
১১. ভারত যখন ভাঙ্গলো: নসিম হিজাজি (উপন্যাস)
১২.মুসলিম বঙ্গের সামাজিক ইতিহাস: মাওলানা আকরাম খা

১২| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ১২:১৮

সূফি বরষণ বলেছেন: ৪৭ কে জানার জন্য যেই বইগুলি আপনার কাজে লাগতে পারে:১. ইতিহাসের আলোকে দেশ বিভাগ ও কায়েদে আজম জিন্নাহ: এম এ মোহাইমেন ২. আমার দেখা রাজনীতির পঞ্চাশ বছর: আবুল মনসুর আহমদ ৩. ফেলে আসা দিনগুলি: ইব্রাহিম হোসাইন ৪. মুসলিম কমুনিটি অব বেঙ্গল / বাংলার মুসলিম সম্প্রদায়: প্রফেসর সুফিয়া আহমেদ৫. বঙ্গ ভঙ্গ থেকে বাংলাদেশ: মোহাম্মাদ আব্দুল মান্নান ৬.বাংলার মুসলমানদের ইতিহাস: আব্বাস আলী খান ৭. অসমাপ্ত আত্নজীবনী: শেখ মুজিবর রহমান ৮. পলাশী থেকে বাংলাদেশ: আব্দুল কাইয়ুম ঠাকুর ৯. বাংলা ভাগ হল: জয়া চ্যাটার্জি১০. বেঙ্গল মুসলিম ইন সার্চ অফ সোস্যাল আইডেন্টিটি: দুর্যতি প্রসাদ দে ১১. ভারত যখন ভাঙ্গলো: নসিম হিজাজি (উপন্যাস)১২.মুসলিম বঙ্গের সামাজিক ইতিহাস: মাওলানা আকরাম খা

১৩| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ১২:১৯

সূফি বরষণ বলেছেন: ৪৭ কে জানার জন্য যেই বইগুলি আপনার কাজে লাগতে পারে:

১. ইতিহাসের আলোকে দেশ বিভাগ ও কায়েদে আজম জিন্নাহ: এম এ মোহাইমেন 
২. আমার দেখা রাজনীতির পঞ্চাশ বছর: আবুল মনসুর আহমদ 
৩. ফেলে আসা দিনগুলি: ইব্রাহিম হোসাইন
৪. মুসলিম কমুনিটি অব বেঙ্গল / বাংলার মুসলিম সম্প্রদায়: প্রফেসর সুফিয়া আহমেদ

১৪| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ১:৪৫

সূফি বরষণ বলেছেন: যে বইগুলোর তালিকা দিলাম এই বইগুলো পড়ে আপনারা যা ইচ্ছে মন্তব্য করতে পারেন॥ দয়া করে সত্য না জেনে শুনা কথায় মন্তব্য করেন না ॥

১৫| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ১:৫০

সূফি বরষণ বলেছেন:

১৬| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ১:৫১

সূফি বরষণ বলেছেন:

১৭| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ১:৫৩

সূফি বরষণ বলেছেন:

১৮| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ১:৫৪

সূফি বরষণ বলেছেন:

১৯| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ১:৫৬

সূফি বরষণ বলেছেন:

২০| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ১:৫৭

সূফি বরষণ বলেছেন:

২১| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ১:৫৮

সূফি বরষণ বলেছেন: এই বইগুলো পড়তে পারেন

২২| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৫ রাত ৮:৫১

সূফি বরষণ বলেছেন: প্রকাশিত হয়েছে বঙ্গবন্ধুর ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’। এই থেকেই উল্লেখ করবো তাঁরই লেখা কিছু উদ্ধৃতি ॥
কোর্ট দারোগা ... আমাকে দেখে বলেন, “মজিবর খুব ভয়ানক ছেলে। ছোরা মেরে ছিল রমাপদকে। কিছুতেই জামিন দেওয়া যেতে পারে না।” (পৃঃ ১৩)। ১৯৪১ সাল তখন রাজনীতি শুরু করেছি ভীষণভাবে। সভা করি, বক্তৃতা করি। খেলার দিকে আর নজর নাই। শুধু মুসলিম লীগ আর ছাত্রলীগ। পাকিস্তান আনতেই হবে, নতুবা মুসলমানদের বাঁচানোর উপায় নাই।”(পৃঃ ১৫)। “আমরাও কলকাতা (মুসলিম লীগ) অফিসের হোল টাইম ওয়ার্কার হয়ে যাই। যদিও (ইসলামীয়া কলেজ) হোস্টেলে আমার রুম থাকত, তবু আমরা প্রায়ই লীগ অফিসে কাটাতাম। ... পাকিস্তান না আনতে পারলে লেখাপড়া শিখে কি করব?”(পৃঃ ৩২)।
“অখ- ভারতে যে মুসলমানদের অস্তিত্ব থাকবে না এটা আমি মনপ্রাণ দিয়ে বিশ্বাস করতাম।” (পৃঃ ৩৬)। “এখন আর মুসলমান ছেলেদের মধ্যে মতবিরোধ নাই।  পাকিস্তান আনতে হবে এই একটাই শ্লোগান সকল জায়গায়।”
“২৯ জুলাই জিন্নাহ সাহেব অল ইন্ডিয়া মুসলিম লীগ কাউন্সিল সভা বোম্বে শহরে আহ্বান করলেন। অর্থের অভাবের জন্য আমি যেতে পারলাম না। জিন্নাহ সাহেব ১৬ আগস্ট তারিখে ডাইরেক্ট অ্যাকশন ডে ঘোষণা করলেন। তিনি বিবৃতির মারফত ঘোষণা করেছিলেন, শান্তিপূর্ণভাবে এই দিবস পালন করতে। ... কিন্তু হিন্দু মহাসভা ও কংগ্রেসের প্রপাগান্ডার কাছে তারা অর্থাৎ (মুসলিম লীগের অতিনমনীয় ফরোয়ার্ড ব্লক) টিকতে পারল না। হিন্দু সম্প্রদায়কে বুঝিয়ে দিল এটা হিন্দুদের বিরুদ্ধে।” (পৃঃ ৬৩)।
“আর যদি আধা ঘণ্টা দেরি করে আমরা বউবাজার হয়ে আসতাম তবে আমার ও নুরুদ্দিনের লাশও আর কেউ খুঁজে পেত না।” (পৃঃ ৬৩)।“মুসলমানরা মোটেই দাঙ্গার জন্য প্রস্তুত ছিল না, একথা আমি বলতে পারি।” (পৃঃ ৬৫)।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.