নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কোথাও শান্তি নাই তবু শান্তিতেই নোবেল দেয়া হচ্ছে প্রতিবছর !!

মোঃ শরিফুজ্জামান সুজন

যা বশে আনা সম্ভব নয় তা ধ্বংস করে দিতে হয়।

মোঃ শরিফুজ্জামান সুজন › বিস্তারিত পোস্টঃ

জনমানবহীন এক ভূতুড়ে শহর: চীনের বেইহাই

২৩ শে আগস্ট, ২০১৭ দুপুর ১:৪৭




স্থানীয়রা শহরটিকে ‘দ্য সিটি অফ ডেড’ নামেও অভিহিত করে থাকনে। এটি এমন এক শহর যেখানে কোনো মানুষ বসবাস করে না। অনেকে একে ভূতুড়ে শহরও বলে থাকে। গুয়াংজি ঝুং চীনের এক স্বায়ত্তশাসিত অঞ্চল। এই অঞ্চলেরই দক্ষিণ প্রান্তে অবস্থিত একটি শহর ‘বেইহাই’, চীনা ভাষায় যার অর্থ ‘উত্তরের সমুদ্র’। শহরের উত্তর দিকে রয়েছে গাল্ফ অফ টনকিন সমুদ্র বন্দর। চীনের একটি আন্তর্জাতিক বাণিজ্যিক বন্দর হিসেবে ঐতিহাসিকভাবে এর গুরুত্ব অপরিসীম।

চীন সরকারের ধারণা ছিল, শহরটি ২০০৬ সাল থেকে ২০২০ সালের মধ্যে বিশ্বের দ্রুততম ক্রমবর্ধমান শহর হিসেবে প্রতিষ্ঠা পাবে। আর এই কারণে সমাজের ধনী শ্রেণীর জন্য গড়ে তোলা হয়েছিল বিলাসবহুল বাড়ি। আশা করা হয়েছিল, সরকারের এই রিয়েল এস্টেটে বিনিয়োগের ফলে সরকার আর্থিকভাবে প্রচুর লাভবান হবে।


আর এ লক্ষ্যেই পুরো শহরজুড়ে বড় বড় চওড়া রাস্তা, ফুলের বাগান, পার্ক, নান্দনিক লেক, অত্যাধুনিক ফোয়ারা, রাস্তার মোড়ে মোড়ে পাথরের মূর্তি, আর রয়েছে মার্বেল পাথরে তৈরি বাড়ি। সাজানো-গোছানো আধুনিক সুযোগ-সুবিধা সম্পন্ন বাড়িগুলোতে রয়েছে নানা রকমের আমোদ-প্রমোদের ব্যবস্থা। অট্টালিকাগুলোর স্ট্রাকচারাল ডিজাইন বেশ আকর্ষণীয়।



শহরের কোনো কোনো বাড়ির মূল্য চীনা মুদ্রায় প্রায় ৩ মিলিয়ন ইয়েন, বাংলাদেশী টাকায় যার মূল্য প্রায় ৪ কোটি টাকা। আবার কিছু কিছু বাড়ির মূল্য তারও বেশি। তাছাড়া কোনো কোনো আবাসনের সাথে জলধারাসহ ছোট ছোট লেকেরও ব্যবস্থা রাখা হয়েছে, যার মূল্য সবচেয়ে বেশি। শহরটি বছর ছয়েক আগে তৈরি করা হয়েছিল। কিন্তু এখন পর্যন্ত কোনো মানুষ সেখানে স্থায়ীভাবে বাস করেননি। আর এভাবেই নৈসর্গিক ভূদৃশ্যসম্পন্ন এক শহর নির্জনতায় রূপ নিয়েছে।



এসব অট্টালিকা, পার্ক থেকে নানা অত্যাধুনিক বিনোদন ব্যবস্থা তৈরিতে বিনিয়োগকারীরা যে পরিমাণ অর্থ বিনিয়োগ করেছেন তা ফেরত না আসায় বিনিয়োগকারীদের অবস্থা তথৈবচ। আজ পর্যন্ত একটি অট্টালিকাও বিক্রি করা যায়নি। ফলে খালি অবস্থায় পড়ে রয়েছে এই বিশাল বিশাল আবাসনগুলো। বিনিয়োগকারীরা এসব আবাসনগুলো তৈরি করেই ক্ষান্ত হননি, শহরের অধিবাসীরা শহরেই নিজের থাকার ব্যবস্থাসহ শহরের আশেপাশেই যাতে নানা কাজকর্মের সুযোগ-সুবিধা পায়, তার জন্য শহরকে কেন্দ্র করে গড়ে তোলা হয়েছিল নানা ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান।
রিয়েল এস্টেট ব্যবসায়ীরা মনে করেছিলেন এর ফলে ভবিষ্যতে বিনিয়োগ স্থান সহ বিভিন্ন সম্পদের মূল্য ধীরে ধীরে বৃদ্ধি পাবে এবং এর মাধ্যমে তারা ব্যবসায়িকভাবে বেশ লাভবান হবেন। কিন্তু তাদের সেই স্বপ্নপূরণ হয়নি। কিছু অর্থবান ব্যক্তি কয়েকটি বাড়িসহ প্লট কিনলেও পরবর্তীতে এর রক্ষণাবেক্ষণ এবং জীবনযাত্রার ব্যয়ভার বেশি হওয়ায়, সে স্থান ত্যাগ করেন। ফলে ব্যবসায়ীদের জন্য এক ভয়ার্ত পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে। ধীরে ধীরে ব্যবসায়ীরা এই শহরের উন্নয়নের আগ্রহ হারিয়ে ফেলেন।


চীনে ১.৩ বিলিয়ন লোকের বাস। এতো বিশাল জনগোষ্ঠী থাকার পরেও এই বাড়িগুলো বিক্রি না হওয়া এক কথায় অবিশ্বাস্যও বটে। চীনে নির্মাণ শিল্পের সাথে জড়িত রয়েছে লক্ষ লক্ষ শ্রমিক। আবার বিভিন্ন কনস্ট্রাকশন কোম্পানিগুলো বিভিন্ন জায়গায় খালি পড়ে থাকা জায়গার মালিকদের এসব কনস্ট্রাকশন হাউসগুলো বরাদ্দ দেয়ার জন্য বাধ্য করেন। স্থানীয়দের মতে, এটা একধরনের পাগলামি ছাড়া আর কিছু নয়। কারণ চীনের সাধারণ জনগণের পক্ষে এই বাড়িগুলোর ব্যয়ভার বহন করা সম্ভব কিনা তা-ও ভেবে দেখা দরকার বলে মনে করেন তারা। আর তা না হলে এভাবে বিভিন্ন নগরীতে সুন্দর সুন্দর আবাসন ও বাংলো তৈরি করা যাবে বটে, কিন্তু তা থেকে যাবে বিক্রয়সীমার বাইরে।

কিন্ত কেন এই বিলাসবহুল অট্টালিকাগুলো বিক্রি হচ্ছে না? এর পেছনে জট বেঁধে দাঁড়িয়েছে অনেক প্রশ্ন। কারো স্থায়ী নিবাস হিসেবে কি এই জায়গাটি পছন্দ হচ্ছে না? তার কারণ হিসেবে উঠে এসেছে নানা তথ্য।

এই আবাসিক এলাকার প্রধান সমস্যাই হলো, প্রধান বাণিজ্যিক এলাকা থেকে এই আবাসিক শহর অনেক দূরে অবস্থিত। দৈনন্দিন জিনিসপত্র ও অন্যান্য নিত্য প্রয়োজনীয় সামগ্রী কিনতে গেলেও মূল বাণিজ্যিক এলাকাগুলোতে অধিবাসীদের যাওয়ার প্রয়োজন হয়। অত্যধিক দাম, নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসের অপ্রতুলতা, যোগাযোগ ব্যবস্থার সমস্যা- এসব কারণেই এখানকার বাংলো বিক্রি হয়নি। ফলে অত্যাধুনিক সমস্ত সুযোগ-সুবিধা থাকা সত্ত্বেও ছয় বছর ধরে ফাঁকাই পড়ে রয়েছে এই এলাকা। তবে বাইরে থেকে দেখতে সাজানো-গোছানো মনে হলেও ক্রেতার অভাবে ভেতরের কাজ এখনো কিছুই শেষ করতে পারেননি বিনিয়োগকারীরা।

স্থানীয়দের কাছে অবশ্য এই শহর ‘দ্য সিটি অব ডেড’ অর্থাৎ ‘মৃতদের শহর’ বলেই পরিচিত। একটাও বাংলো বিক্রি না হওয়ায় চরম ক্ষতির মুখে পড়েছেন বিনিয়োগকারীরা।

চীনা নাগরিকদের বিদেশে বিনিয়োগ করার জন্য সরকার থেকে কোনো অনুমতি দেয়া হয় না এবং সরকার তা কঠোরভাবে মনিটর করে। চীনা নাগরিকদের তাদের যেকোনো ধরনের বিনিয়োগ নিজের দেশেই করার বাধ্যবাধকতা রয়েছে। চীনের অর্থনীতি বৃদ্ধি পাওয়ায় প্রচুর টাকা অনেক বিত্তশালী ও ব্যবসায়ীদের রয়ে যায়। ফলে সম্পত্তিতে বিনিয়োগ করতে চান এমন ব্যবসায়ীরা বিভিন্ন শহরে বড় বড় অট্টালিকা, মহাসড়ক, শপিং মল, পার্কসহ নানা ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান তৈরি করতে থাকে। তাদের লক্ষ্য থাকে এসব খাত থেকে নানাভাবে আর্থিক লাভবান হওয়া। কিন্তু এসব আবাসনস্থানগুলো মূল ব্যবসায়িক কেন্দ্র হতে বেশ দূরে হয়ে যায় এবং ঐসব জায়গার জীবনযাপন ব্যয় অত্যাধিক হওয়ায় সাধারণ বা মধ্যবিত্ত নাগরিকরা স্থানগুলো এড়িয়ে চলেন।


গত বেশ কয়েক বছর ধরে শহরটি লোকশূন্য অবস্থায় রয়েছে। আধুনিক এসব অট্টালিকাগুলোর রক্ষণাবেক্ষণ ব্যয় দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। ফলে এসব অট্টালিকা আর রক্ষণাবেক্ষণ করা সম্ভব হচ্ছে না। আর এভাবেই ভূতুড়ে নগরীতে পরিণত হচ্ছে শহরটি। অনেক নগরবিদের বক্তব্য, বর্তমান চীনের এই আধুনিকায়নই হচ্ছে, ‘বিশ্বের সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ নগরায়নের গল্প’। এরূপ চলতে থাকলে বেইহাই শহরের মতো চীনের আরো অনেক মহানগরই এরূপ পরিত্যক্ত নগরীতে পরিণত হবে।


এটি সত্যি হতাশাজনক ঘটনা যে, একজন ব্যক্তি কোনো নিশ্চিত রিটার্ন ছাড়া তার জীবনের সব সঞ্চয় দিয়ে পরিবারের জন্য একটি বাড়ি কেনার জন্য অর্থ বিনিয়োগ করে। কিন্তু এ ধরনের বিনিয়োগে পরবর্তীতে যে জীবনধারণের ব্যয়ভার বৃদ্ধি পায় তা সেই ব্যক্তি বা পরিবারের টেনে নিয়ে যাওয়া খুব একটা সহজ হয়ে ওঠে না। আর আবাসন জনগণের চাহিদার কথা চিন্তা না করে শহরের পর শহর বিলাসবহুল বাড়ি তৈরি করা একধরণের বিলাসিতা ও পাগলামি বৈ আর কিছুই নয়। তাই আবাসন ব্যবসায়ীদের এ ধরনের বিনিয়োগ থেকে নিজেদের নিবৃত্ত রাখতে না পারলে বেইহাই শহরের মতো আরো অনেক শহরই পরিত্যক্ত হয়ে পড়বে বলে নগরবিদ এবং অর্থনীতিবিদদের অভিমত।

মন্তব্য ৩৫ টি রেটিং +৬/-০

মন্তব্য (৩৫) মন্তব্য লিখুন

১| ২৩ শে আগস্ট, ২০১৭ দুপুর ২:০২

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: ছবি ও তথ্যবহুল পোস্টে ধন্যবাদ।

২৩ শে আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৩:৫১

মোঃ শরিফুজ্জামান সুজন বলেছেন: মন্তব্যের জন্য আপনাকেওও ধন্যবাদ ভাইয়া

২| ২৩ শে আগস্ট, ২০১৭ দুপুর ২:২২

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: চীনের এই শহড়টির বিষয়ে তথ্য, ছবি ও সুন্দর বিশ্লেষনে অভিভুত হলাম ।
অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল ।

২৩ শে আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৩:৫২

মোঃ শরিফুজ্জামান সুজন বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া

৩| ২৩ শে আগস্ট, ২০১৭ দুপুর ২:৪৫

রাজীব নুর বলেছেন: সুন্দর পোষ্ট।
ধন্যবাদ।

২৩ শে আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৩:৫৩

মোঃ শরিফুজ্জামান সুজন বলেছেন: আপনার আমি দারুন ফ্যান, আপনার সব লিখাই আমি নিয়মিত পড়ি, শুভকামনা রইলো ভাইয়া।

৪| ২৩ শে আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৩:৪৩

মোঃ ছিদ্দিকুর রহমান বলেছেন: সুন্দর পোষ্টের জন্য ধন্যবাদ।

২৩ শে আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৩:৫৩

মোঃ শরিফুজ্জামান সুজন বলেছেন: মন্তব্য ও পড়ার জন্য ধন্যবাদ ভাইয়া

৫| ২৩ শে আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৫:০৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


চীনা বর্তমান অর্থনীতি হচ্ছে ডাকাতীর অর্থনীতি; সোয়া বিলিয়ন মানুষের সন্চিত সম্পদ দখল করেছে ১০ মিলিয়ন লোকজন ও ২০০০ বিলিওনিয়ার; ওখানে বাস করতে গেলে অনেকের চোখে পড়বে, এরপর আবার পরিবর্তন আসলে, এদের কর্তন করা হবে; তাই ভয়ে সবাই আড়ালে থাকছে।

আপনি পোস্টকে টেনেটুনে অনেক লম্বা করে ফেলেছেন অকারণে, ও আসল কারণ উদঘাটনের চেস্টা করেননি।

২৩ শে আগস্ট, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১৪

মোঃ শরিফুজ্জামান সুজন বলেছেন: আপনার মন্তব্য অন্যের মতো আমিও আশা করিনা

৬| ২৩ শে আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৫:০৬

বিবি বিবিয়ানা বলেছেন: সুন্দর পোষ্ট।+++++

২৩ শে আগস্ট, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১১

মোঃ শরিফুজ্জামান সুজন বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ + দেওয়ার জন্য বিশেষ ধন্যবাদ

৭| ২৩ শে আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৫:১৫

এস ওয়াই গ্লোবাল এলটিডি বলেছেন: পোস্টটি পড়ে অনেক ভাল লাগল । শুভ কামনা রইল নতুন কোন বিষয় নিয়ে আলোচনা করার জন্য।

২৩ শে আগস্ট, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১২

মোঃ শরিফুজ্জামান সুজন বলেছেন: সাথে থাকবেন চালিয়ে যাওয়ার ইচ্ছে আছে ভাই

৮| ২৩ শে আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৫:২১

ছাসা ডোনার বলেছেন: কি আষ্চর্য্য চীনের কোটি কোটি নাগরিক দেশের বাহিরে কুকুর বিড়ালের মত জীবন যাপন করতেছে আর চীনেই পড়ে আছে এই রকম বড় বড় অট্টালিকা। সুন্দর পোস্ট ধন্যবাদ।

২৩ শে আগস্ট, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১৩

মোঃ শরিফুজ্জামান সুজন বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া

৯| ২৩ শে আগস্ট, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২২

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: ইশ! যদি আমাদের মত কিছু গরীবকে থাকার সুযোগ দিত!

২৩ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ৯:০৬

মোঃ শরিফুজ্জামান সুজন বলেছেন: ভাই চেষ্টা করে দেখতে পারেন সুযোগ পেতেও পারেন, আর ভাই সুযোগ পেলে আমাকেও নিয়া নিয়েন সাথে করে।

১০| ২৩ শে আগস্ট, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২৯

সোহানী বলেছেন: দেশের বাইরে গেলে বোঝা যায় চীনাদের আধিপত্য। যারা বিলিয়নিয়ার তারা দেশের বাইরে বিনিয়গ করে। কানাডার রিসেন্ট সার্ভেতে উঠে এসেছে বাড়ির দাম মারাত্বক বেড়ে গেছে এবং এর প্রধান কারন চীনারা নগদ মূল্যে সরাসরি বাড়ি কেনার ফলে মার্কেটে তা সাধারনের ক্ষমতার বাইরে চলে গেছে। অথচ সত্যিকারের চীনাদের অবস্থা খুবই করুন। আমার কিছু বন্ধু-বান্ধব আছে চীনের। ওরা বলে সাধারন মানুষ ঠিকভাবে খেতে ও পায় না, জবে ১৪ ঘন্টা প্ররিশ্রম করতে বাধ্য। একটা অরাজকতা দেশে।...... অনেকটা আমাদের মতো। কিছু লোকের হাতে দেশের সব সম্পদ।

নতুন বিষয় জেনে ভালো লাগছে..........

২৩ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ৯:০৭

মোঃ শরিফুজ্জামান সুজন বলেছেন: আপনার কাজ থেকেও নতুন কিছু জানতে পারলাম, নতুন বিষয় জেনে আমারও ভালো লাগছে....

১১| ২৩ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ১০:০৩

কথাকথিকেথিকথন বলেছেন:




আসলেই দ্যা সিটি অফ ডেড । মনুষ্যহীন নগরী ।

সুন্দর তথ্য । শেয়ারে অনেক ধন্যবাদ ।

২৩ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ১০:৪২

মোঃ শরিফুজ্জামান সুজন বলেছেন: মন্তব্যে অনেক অনেক ধন্যবাদ

১২| ২৪ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ১২:৪১

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: ভাল পোষ্ট।

২৪ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ১:৩২

মোঃ শরিফুজ্জামান সুজন বলেছেন: শুভেচ্ছা থাকলো ভাইয়া।

১৩| ২৪ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ১:১৩

কানিজ রিনা বলেছেন: আমার মেয়ে বেইজিংএ থাকে স্কলার নিয়ে
লেখাপড়া করছে। মেয়ে এখানে বেড়াতে
গিয়েছিল আর আমাকে বর্ননা দিল। এত
সুন্দর বাড়ি ঘর কেউ থাকেনা। এখন
আপনার লেখায় বিস্তারিত জানলাম।
আসলে সহানী ঠিকই বলেছে চীনদেশে
সাধারন মানুষ খুব কষ্টে থাকে। গ্রামে গেলে
বুঝা যায়। ধন্যবাদ আপনার পোষ্টের জন্য।

২৪ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ১:৩৫

মোঃ শরিফুজ্জামান সুজন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে আপু।
লিখাটুকু আপনার ভাল লাগলো জেনে
আমার ও ভাল লাগলো।

শুভেচ্ছা।

১৪| ২৪ শে আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১০:২২

সামিয়া বলেছেন: চীনের বেইহাই: জনমানবহীন এক ভূতুড়ে শহর

আপনি কোন কোন সোর্স থেকে তথ্যগুলো সংগ্রহ করেছেন উল্লেখ করার প্রয়োজন ছিলনা কি?? উনারা কষ্ট করে প্রতিবেদন তৈরি করেছেন আর ক্রেডিট নিচ্ছেন আপনি!!!!!!! :D

২৪ শে আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৩:০৯

মোঃ শরিফুজ্জামান সুজন বলেছেন: গুগুল মামা ও উইকিপিডিয়া ধন্যবাদ সামিয়া আপি।

১৫| ২৪ শে আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৩:৪২

দৃষ্টিসীমানা বলেছেন: চমৎকার পোস্ট , অনেক কিছু জানা হল , অনেক ধন্যবাদ ।

১৬| ২৪ শে আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৪:৪৮

রানার ব্লগ বলেছেন: আমাকে পুর শহরটা দিয়ে দিক , আমি থাকা শুরু করি ।

১৭| ২৪ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ৯:০৪

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: বিস্ময়কর!

বিনিয়োগের পূর্বে কি ষ্টাডি করে নি?

এত বিশাল বিনিয়োগ কি কেবলই ধারনার উপর ছিল??

অদ্ভুত লাগছে :)

+++++

১৮| ২৪ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ১১:০৫

হোসাইন আহমদ স বলেছেন: Google is a search engine and it gives us the websites from which we could get the information. So you should give the websites and articles names from which you gather the information.

১৯| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ১:০০

আখেনাটেন বলেছেন: এভাবে অন্যের লেখা কপি-পেষ্ট করে নিজের নামে চালানো শুভবুদ্ধির কাজ কখনই হতে পারে না।

২০| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩১

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: @ ইতি সামিয়ার প্রশ্নের উত্তর যথাযথ হয়িন।
রোর বাংলার হবহু কপি পেষ্টের পর এটি খেলো যুক্তি! বরং পোষ্ট এডিট করে কৃতজ্ঞতা এবং তথ্য সূত্র হিসেবে সাইটটির নাম দিলেই উত্তম। তাতে আপনার ক্রেডিট কমবে না। বরং অস্বীকার করলে তা অপরাধ হিসেবে সাব্যস্থ্ হবে।
আখেনাটেন এর কথায় সহমত।
আশা করি আপনার অবস্থান ক্লীয়ার করবেন।

২১| ২৬ শে আগস্ট, ২০১৭ দুপুর ১:৩৫

ফয়সাল রকি বলেছেন: বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: @ ইতি সামিয়ার প্রশ্নের উত্তর যথাযথ হয়িন।
রোর বাংলার হবহু কপি পেষ্টের পর এটি খেলো যুক্তি! বরং পোষ্ট এডিট করে কৃতজ্ঞতা এবং তথ্য সূত্র হিসেবে সাইটটির নাম দিলেই উত্তম। তাতে আপনার ক্রেডিট কমবে না। বরং অস্বীকার করলে তা অপরাধ হিসেবে সাব্যস্থ্ হবে।
আখেনাটেন এর কথায় সহমত।
আশা করি আপনার অবস্থান ক্লীয়ার করবেন।


সহমত।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.