![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
কারো যদি গোপন সাফল্যের চাবিকাঠি থাকে, তাহলে সেটা থাকে তার অন্যের কথার দৃষ্টাকোণ আর নিজের দৃষ্টি কোণ বুঝে নেওয়ার মধ্যে।।
"আলজেরিয়ায় একটি বিখ্যাত মসজিদ আছে, গ্র্যান্ড মসজিদ। ১৯৭৩ সালে আলজেরিয়ায় পাঁচ দিনের জোট নিরপেক্ষ (ন্যাম) সম্মেলনে গিয়ে মিশরের প্রেসিডেন্ট আনোয়ার সাদাত, সৌদি আরবের বাদশা ফয়সলের সঙ্গে বঙ্গবন্ধুও দলবেঁধে ওই গ্র্যান্ড মসজিদে নামাজ পড়তে যেতেন। আর কোন মুসলিম রাষ্ট্রনায়ক যেতেন না। এটি জানতে পেরে আলজেরিয়ার এক সাংবাদিক বঙ্গবন্ধুকে প্রশ্ন করেন, ‘আপনি তো সেক্যুলার, তাহলে নামাজ পড়েন কেন?’ এর জবাবে বঙ্গবন্ধু বলেন, ‘ইন মাই পারসোনাল লাইফ, আই এম এ ট্রু মুসলিম। বাট ইন মাই পলিটিক্যাল লাইফ, আই এম সেক্যুলার। ’ বঙ্গবন্ধুর এ বক্তব্য সে সময় আলজেরিয়ায় আলোড়ন তোলে।"
-প্রয়াত আবদুল গাফ্ফার চৌধুরী
২| ০৩ রা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ৮:১৪
শাহ আজিজ বলেছেন: ভণ্ডামি ।
৩| ০৩ রা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ৮:১৫
কামাল১৮ বলেছেন: ধর্ম ব্যক্তিগত বিষয়।
৪| ০৩ রা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ৮:২৯
পুরানমানব বলেছেন: স্বৈরাচার পিতা।
৫| ০৩ রা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ৮:৪৭
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
আধুনিক এই সভ্য সমাজে ধর্ম একটি অপ্রয়োজনীয় জিনিস।
৬| ০৩ রা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:০০
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
গাফফারের এই বাণী কোথাৃয় ছিলো এতদিন, মেয়ে ক্ষমতায় ছিলো তেমন কিছু শোনা যায়নি কেন।
৭| ০৩ রা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১১:০২
এম ডি মুসা বলেছেন: এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম মুক্তি করে ছাড়ব ইনশাআল্লাহ।
তার ধর্ম ছিল তার উজ্জীবিত মন
৮| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৮:২৬
আমি নই বলেছেন: এই গাফফার একসময় লন্ডনে বসে আজব আজব কলাম লিখত, দেশের কেউ যেটা জানে না তা সে লন্ডনে বসেই জানে (তখন ইন্টারনেট ছিলনা)। তার সংবাদের কমন সুত্র ছিল কাছের মানুষ। এর কথা আমার বিশ্বাস হয়না।
৯| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৮:৩৭
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: এতো দিন এই অমিয় বাণী কোথায় লুকায়িত ছিল নাকি গবেষকরা গবেষনা করে বের করেছেন? সেখ মুজিব কি আদৌ নামাজ পড়তেন?
১০| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:৪৯
ক্লোন রাফা বলেছেন: বাংলাদেশের অধিকাংশ মানুষ সেকুলারের অর্থ কি সেটাই জানেনা ! কাজেই এই রাজনীতি নিয়ে আলোচনা উলুবনে মুক্ত ছড়ানোর মতই! বাংলাদেশের মানুষের কাছে গণতন্ত্র হইলো একদিনের ভোটে চা, বিস্কিট আর ফুস পানির বিনিময়ে অপাত্রে ভোট দেওয়া। আর বাকি ৪ বছর ৩৬৪দিন মুল্য বৃদ্ধি , আর সরকারি সুযোগ সুবিধা বন্চিত থাকা নিয়ে চিৎকার চেচেমেচি করা!
১৩ ই জানুয়ারি, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:৩৯
Sujon Mahmud বলেছেন: আপনার মন্তব্যের প্রেক্ষিতে কিছু কথা বলা যায়। আপনি বলেছেন যে বাংলাদেশের অধিকাংশ মানুষ সেকুলার বা ধর্মনিরপেক্ষতার অর্থ বোঝে না, এবং তাদের কাছে গণতন্ত্র মানে একদিনের ভোটে চা-বিস্কুট খাওয়া আর বাকি দিন কষ্ট করা। এই যুক্তির কয়েকটি দিক নিয়ে আলোচনা করা যাক:
১. সেকুলারিজমের ধারণা: এটা ঠিক যে সেকুলারিজম একটি জটিল ধারণা এবং এর বিভিন্ন ব্যাখ্যা আছে। সাধারণভাবে, সেকুলারিজম বলতে বোঝায় রাষ্ট্র ধর্ম থেকে আলাদা থাকবে এবং সকল ধর্মের মানুষ সমান অধিকার ভোগ করবে। এর মানে এই নয় যে কেউ ধর্ম পালন করবে না, বরং রাষ্ট্র কোনো বিশেষ ধর্মকে প্রাধান্য দেবে না। বাংলাদেশে, সেকুলারিজম একটি বিতর্কিত বিষয়, এবং অনেকেই এর ভুল ব্যাখ্যা করে থাকেন। তবে, এর মানে এই নয় যে এই বিষয়ে আলোচনা করা অর্থহীন। বরং, এই বিষয়ে আরও বেশি আলোচনার প্রয়োজন, যাতে মানুষ এর সঠিক অর্থ বুঝতে পারে।
২. গণতন্ত্রের চর্চা: আপনি ভোটের দিনের চিত্র তুলে ধরেছেন, যেখানে কিছু মানুষ হয়তো স্বল্প সুবিধা নিয়ে ভোট দেয়। কিন্তু গণতন্ত্র শুধু একদিনের বিষয় নয়। গণতন্ত্র মানে জনগণের শাসন, যেখানে নাগরিকরা তাদের মতামত প্রকাশ করতে পারে, নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে পারে, এবং সরকারের জবাবদিহিতা চাইতে পারে। বাংলাদেশে গণতন্ত্রের চর্চা দুর্বল হতে পারে, কিন্তু এর মানে এই নয় যে গণতন্ত্রের ধারণাটাই ভুল। বরং, আমাদের উচিত কিভাবে গণতন্ত্রকে আরও কার্যকর করা যায় সেই বিষয়ে কাজ করা।
৩. পরিবর্তনের সম্ভাবনা: আপনি যেভাবে সমাজের চিত্র তুলে ধরেছেন, তা হতাশাজনক। কিন্তু ইতিহাস বলে যে সমাজ পরিবর্তন সম্ভব। মানুষের সচেতনতা বৃদ্ধি, শিক্ষা, এবং সঠিক নেতৃত্বের মাধ্যমে সমাজকে ইতিবাচক দিকে নিয়ে যাওয়া যায়। আমাদের উচিত সমস্যাগুলো চিহ্নিত করে সমাধানের পথে হাঁটা, নিরাশ হয়ে বসে থাকা নয়।
৪. আলোচনার গুরুত্ব: আপনি বলেছেন এই আলোচনা "উলুবনে মুক্ত ছড়ানোর মতই"। আমি মনে করি তা নয়। আলোচনা, বিতর্ক, এবং মত প্রকাশের মাধ্যমেই সমাজ এগিয়ে যায়। যদি আমরা আলোচনা না করি, তাহলে ভুল ধারণাগুলো আরও বদ্ধমূল হবে। তাই, সেকুলারিজম, গণতন্ত্র, এবং অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে আলোচনা চালিয়ে যাওয়া উচিত।
পরিশেষে, আমি আপনার সাথে একমত যে বাংলাদেশে অনেক সমস্যা আছে। কিন্তু আমি বিশ্বাস করি যে আলোচনা, শিক্ষা, এবং সম্মিলিত প্রচেষ্টার মাধ্যমে আমরা একটি সুন্দর ভবিষ্যৎ গড়তে পারি।
©somewhere in net ltd.
১|
০৩ রা নভেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫৩
জ্যাকেল বলেছেন: কথার খই ফুটানোই তার সবচেয়ে বড় যোগ্যতা ছিল। যেমন জাবি থেকে মুসলিম শব্দ বাদ দিয়ে টুরু মুচলিম হইচিলেন।