![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
Click This Link
সরকার নিজেই পদ্মাসেতু বানানোর উদ্যোগ নিয়েছে। নিজের টাকা দিয়েই। বাংলাদেশের টাকা আছে। বিশ্বব্যাংকের কাছ থেকে টাকাটা পেলে আমাদের যে টাকাটা আছে সেটা অন্য কাজে খরচ করা যেত। যাই হোক, বিশ্বব্যাংকের ঋণের দরকার নাই। পদ্মা সেতু আমরাই বানাবো।
আমাদের জন্য আরেকটা গুরুত্বপূর্ণ জিনিস হচ্ছে এসব ক্ষেত্রে শুধু অর্থ নয় প্রযুক্তিগত দক্ষতা অর্থের থেকে বেশী গুরুত্বপূর্ণ। আমরা চাই পদ্মা সেতুর নকশা করুক আমাদের ইঞ্জিনিয়াররা। স্বাবলম্বী দেশ হিসেবে যদি একটা সেতুর ডিজাইনই না করতে পারলাম তাহলে জঙ্গি বিমানের ডিজাইন করব কিভাবে? পরাশক্তি হব কিভাবে?
ভাল হোক খারাপ হোক, ধরুক সেতুতে ফাটল, আমাদের ইঞ্জিনিয়াররা কাজ করুক। করে শিখুক। ফাটল ধরলে বুঝুক তাদের ভুল কোথায় হয়েছিল, সেখান থেকে অভিজ্ঞতা অর্জন করুক।
শক্তিশালী দেশের জন্য দরকার শক্তিশালী ইঞ্জিনিয়ার, বিজ্ঞানী। আমাদের ইঞ্জিনিয়াররা শক্তিশালী হোক জ্ঞানে, অভিজ্ঞতায়, স্বনির্ভরতায়। এই পদ্মা সেতুই শেষ সেতু নয় আমরা আরও অনেক সেতু বানাব অনাগত ভবিষ্যতে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে একটাই আবেদন, এই সেতুর কাজটা আমাদের দেশীয় ইঞ্জিনিয়ারদের তত্ত্বাবধায়নে করতে দেন। সম্পূর্ণ তাদের তত্ত্বাবধায়নে। আমরা আর কোন চাইনীজ ফার্মের ইঞ্জিনিয়ার চাই না, কানাডিয়ান সুপারভিজর চাই না, জাপানীজ টেকনিশিয়ান চাই না। আমরা নিজস্ব ইঞ্জিনিয়ার চাই, নিজস্ব প্রযুক্তি চাই, নিজস্ব দক্ষতা চাই।
খবর দিন সব বিশ্ববিদ্যালয়ে। ঝাপিয়ে পড়ুক সব মেধাবীরা। শাসন করুক তারা পদ্মাকে।
জয় বাংলা।
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:০৭
সুখোই-৩৫ বলেছেন: কী টক হইছে?
২| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:০২
অপু ওপি বলেছেন: মেশিন আসবে বাংলার ঘর থেকে?
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:০৯
সুখোই-৩৫ বলেছেন: এক লাফে এতদূর যাইয়েন না। আগে ইঞ্জিনিয়ার আসুক বাংলার ঘর থেকে। তারপরে মেশিনের খবর হবে পরবর্তী প্রজেক্টে। ইঞ্জিনিয়ার থাকলে মেশিন বানানি কঠিন কিছুই না।
৩| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:২৩
চ।ন্দু বলেছেন: অবশ্যই পারব। ডিজাইনে অংশগ্রহণ করার যোগ্যতা আমার আছে- এমনটাই নিজের সম্পর্কে ধারণা আমার। সরকার ডাকলে আসি সাড়া দিতে প্রস্তুত।
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৫
সুখোই-৩৫ বলেছেন: ওকে!
৪| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৯
লুকার বলেছেন: আবার শুরু হবে চান্দাবাজি!
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৬
সুখোই-৩৫ বলেছেন: ভাই মনের কথাডা কইছেন। এইডার ডরেই আছি এখন।
৫| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:১৪
সাত সাগেরর মাঝি বলেছেন: আবার শুরু
হবে চান্দাবাজি!
৬| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:১৫
সাত সাগেরর মাঝি বলেছেন: জয় BAL বাংলা
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৬
সুখোই-৩৫ বলেছেন: ছাগু দেখলেই গদাম!
৭| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:১৮
হাবিব০৪২০০২ বলেছেন: বাপেক্স আগে বিদেশী কোম্পানির সাথে যৌথভাবে কাজ করে শিখেছে কিভাবে গ্যাস অনুসন্ধান করতে হয় এরপরই কেবল এরা নিজের পায়ে দাঁড়াতে শিখেছে।
কিন্তু বাংলাদেশী সরকারি বা বেসরকারি কোন প্রতিষ্ঠানেরই নদীতে বড় সেতু বানানোর অভিজ্ঞতা নেই এমনকি যমুনা সেতু বানানোর সময়ও হুন্দে hundai বা অন্য যারা ফরেন কোম্পানি ছিল তাদের সাথে কোন বিডি প্রতিষ্ঠান প্র্যাকটিকালি যৌথভাবে কাজ করে নি।
তাই এত টাকার কাজ যদি ফ্রেশম্যানদের হাতে ছেড়ে দেওয়া হয় তাহলে হয়ত বড় ধরনের একসিডেন্ট ঘটতে পারে আর তাতে আমি আপনি বা আমাদের পরিবার পরিজন ব্রিজ ভেঙ্গে নদীতে ডুবে মরতে হবে
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৮
সুখোই-৩৫ বলেছেন: রিস্ক নিয়াই দেখি। কাজ খারাপ হতে পারে তবে ভেঙ্গে পড়ে মানুষ মরার মত কাজ হবে না বলেই আমি মনে করি। এত খারাপ হবে না।
৮| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:০২
এই আমি সেই আমি বলেছেন: নিজের অর্থে পদ্মা সেতু নির্মাণের একটি সুযোগ আমাদের সামনে আছে। এ সুযোগ সহজেই আমরা গ্রহণ করতে পারি, যদি সরকার দৃঢ়ভাবে জাতীয়তাবাদী মনোভাব নিয়ে এ কাজে অগ্রসর হয়। সেতু নির্মাণে যে ২৩ হাজার কোটি টাকা ব্যয় হবে বলে ভয় দেখানো হচ্ছে, তা আমাদের প্রায় ১০ লাখ কোটি টাকা জিডিপির সামান্য অংশ। এ অর্থ এক বছরে নয়, বরং তিন বছরে ব্যয় হবে। তাতে প্রথম বছর ব্যয় হবে তিন থেকে চার হাজার কোটি টাকা। এখন আমাদের পাবলিক-প্রাইভেট পার্টনারশিপ প্রকল্পের জন্য বরাদ্দ তিন হাজার কোটি টাকা পড়ে আছে অব্যবহৃত বা অলস অবস্থায়। আর এক হাজার কোটি টাকা সারচার্জ বা অনুন্নয়নমূলক ব্যয় কমিয়ে অনায়াসেই সংগ্রহ করা সম্ভব। কেউ বলতে পারেন যে, সেতুর মোট ব্যয়ের ৮০ শতাংশ (প্রায় ২৪০ কোটি ডলার) বিদেশি মুদ্রায় প্রয়োজন পড়বে। তিন বছরে এ অর্থ ব্যয় হবে। অর্থাৎ মাসে গড়ে প্রয়োজন পড়বে ৭ কোটি ডলারের মতো। প্রতি মাসে প্রবাসী বাংলাদেশির কাছ থেকে এ অর্থ পাওয়া কঠিন হবে বলে মনে হয় না। ইতিমধ্যে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আতিউর রহমান জানিয়েছেন, এখনই কেন্দ্রীয় ব্যাংক ১শ' কোটি ডলার বৈদেশিক মুদ্রার জোগান দিতে পারে। অবশ্য এটা ঠিক যে, আমাদের অর্থনীতি চাপের মধ্যে রয়েছে। অন্য সূত্রে অর্থায়ন হলে ভালো হয়। কিন্তু সব মিলিয়ে মনে হয়, স্ব-অর্থায়ন একটি সুযোগ, যার দ্বারা বাংলাদেশ প্রমাণ করতে পারবে যে, তারা আর আগের মতো একটি নির্ভরশীল জাতি নয়। বিশ্বে বিশ্বব্যাংকের একাধিপত্যও আর নেই। অর্থায়নের আরও উৎস খোলা রয়েছে। আর বর্তমানে আমাদের যে রিজার্ভ রয়েছে ভয় পাবার কিছু নেই । সেনাবাহিনীকে যুক্ত করা হোক । হাতির জিল আর পদ্মা সেতু এক কথা নয় । তবুও তো আমরা পারছি । আমেরিকা কে সেন্ট মারটিন দেবার চাইতে প্রয়োজনে ১৬ কোটি মানুষ ১ দিন করে লেবারী করব । কথাটা হাস্যকর এবং আবেগের । এটা প্রতীকী অর্থে বলা ।
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৩১
সুখোই-৩৫ বলেছেন: সুন্দর বলেছেন, আপনার বক্তব্যের সাথে একমত।
৯| ২০ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:২০
বাকরুদ্ধ আমি বলেছেন: সুখাই তুমি একটা বড় মাপের ছাগু
©somewhere in net ltd.
১|
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৫৬
ডিগবাজি বলেছেন: টক হয়ে গেল।