![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
পৃথিবীর সব কিছুর বদলে আমি মা কে চাই-\nতেমনি বাবাকে।\nমা কে যেমন ভালবাসি তেমনি ভালবাসি দেশকে- যে মাটিতে আমার জম্ম, আমার প্রিয় বাংলাদেশ।\nঘৃণা করি আমাদের স্বাধীনতা আমাদের মায়ের ভাষার বিপক্ষে যারা কাজ করেন।\n\nপ্রিয় বই - পবিত্র কোরআন শরিফ\nপ্রিয় ব্যক্তি -- আমার মা,বাবা, নবী মুহাম্মদ (সাঃ), বিবি ফাতেমা, জননী জাহানআরা ইমাম এবং বঙ্গবন্ধু।\nপ্রিয় বন্ধু - বই, এবং রিপন।\nপ্রিয় কবিতা- স্বদেশ, স্বাধীনতা তুমি সহ আরো অনেক।\nপ্রিয় গান - মা ( রাশেদ )এ কোন ব্যথায় বুক ভেঙ্গে যায়,এক নদী রক্ত পেরিয়ে বাংলার স্বাধীনতা, আমার সারা দেহ কেওগো মাটি সহ আরো অনেক।\nপ্রিয় খাবার- ভুনা খিচুরি, বেগুন বাজা,বাকর খানী এবং চা।\nশখ- ডাক টিকেট সংগ্রহ কার।
পল্লী কবির নক্সী কাঁথার মাঠটি ধারাবাহিক ভাবে তুলে ধরার চেষ্টা করছি---- তারই ধারাবাহিকতায় আজ ৩য় কিস্তি দিলাম আপনাদের ভাল লাগলে পরের কিস্তি গুলো লিখবো-----
তিন
চন্দনের বিন্দু বিন্দু কাজলের ফেঁটা,
কালিয়া মেঘের আড়ে বিজলীর ছটা।
---- মুর্শিদা গান
ওই গাঁখানি কালো কালো, তারি হেলান দিয়ে,
ঘরখানি যে দাঁড়িয়ে হাসে ছোনের ছানি নিয়ে;
সেইখানি এক চাষীর মেয়ে নামটি তাহার সোনা,
সাজু বলেই ডাকে সবে, নাম নিতে যে গোনা।
লাল মোরগের পাখার মত ওড়ে তাহার শাড়ী,
ভোরের হাওয়া যায় যেন গো প্রভাতী মেঘ নাড়ি।
মুখখানি তার ঢলঢল ঢলেই যেত পড়ে,
রাঙা ঠোঁটর লাল বাঁধনে না রাখলে তার ধরে।
ফুল ঝর-ঝর জন্তি গাছে জড়িয়ে কেবা শাড়ী,
আদও করে রেখেছে আজ চাষীদেও ওই বাড়ী।
যে ফুল ফোটে সোনের খেতে, ফোটে কদম গাছে,
সকল ফুলের ঝলমল গা-ভরি তার নাচে।
কচি কচি হাত পা সাজুর, সোনায় সোনার খেলা,
তুলসী-তলায় প্রদীপ যেন জ্বলছে সাঁঝের বেলা।
গাঁদাফুলের রঙ দেখেছি, আর যে চাঁপার কলি,
চাষী মেয়ের রূপ দেখে আজ তাই কেবল বলি ?
রামধুকে না দেখিলে কি-ই বা ছিল ক্ষোভ,
পাটের বনের বউ-টুবাণী, নাইক দেখার লোভ।
দেখেছি এই চাষীর মেয়ের সহজ গেঁয়ো রূপ,
তুলসী-ফুলের মঞ্জরী কি দেব-দেউলের ধূপ !
দু-একখানা গয়না গায়না গায়ে, সোনার দেবালয়ে,
জ্বলছে সোনার পঞ্চ প্রদীপ কার বা পূজা বয়ে!
পড়শীরা কয়---- মেয়ে ত নয়, হলদে পাখির ছা,
ডানা পেলেই পালিয়ে যেত ছেড়ে তাদেও গাঁ।
এমন মেয়ে --- বাবা ত নাইরে , কেবল আছেন মা,
গাঁওবাসীরা তাই বলে তায় কম জানিত না।
তাহার মতন চেকন, নেওই, কে কাটিতে পারে,
নক্শী করা, পাকন পিঠায়, সবাই তারে হারে।
হাঁড়ির উপর চিত্র করা শিকেয় তোলা ফুল,
এই গাঁয়েতে তাহার মত নাইক সমতুল।
বিয়ের গানে ওরই সুরে সবারই সুর কাঁদে,
সাজু গাঁয়ের লক্ষী মেয়ে,--- বলে কি লোকে সাধে ?
২| ২১ শে নভেম্বর, ২০০৭ রাত ৮:১৩
রাশেদ বলেছেন: ৫
৩| ২১ শে নভেম্বর, ২০০৭ রাত ৮:১৫
নাদান বলেছেন: সহজ ভাষায়, কাব্যের কি সহজ প্রবাহ। অথচ কতটা প্রানের স্পর্শ। অবাক হয়ে পড়ি।
৪| ২১ শে নভেম্বর, ২০০৭ রাত ৮:৪৯
সিহাব চৌধুরী বলেছেন: আপনার প্রচেষ্টাকে অভিনন্দন । ৫ ।
৫| ২১ শে নভেম্বর, ২০০৭ রাত ৮:৫০
প্রচেত্য বলেছেন: অনুপ্রেরণা থাকল
পড়তে চাই, অনুরোধ রাখলে কৃতজ্ঞ থাকব
৬| ২১ শে নভেম্বর, ২০০৭ রাত ৯:০২
মাদারি বলেছেন: চালায়া যান। আসা কারি এইভাবে পুরা নক্সী কাঁথার মাঠ এর একটা ই- টেক্সট পাইয়া যামু।
৭| ২১ শে নভেম্বর, ২০০৭ রাত ১১:৫৪
সুমি বলেছেন: পড়তে পড়তে ক্লান্ত---- তাই একটু ঠু মেরে যওয়া,
ধন্যবাদ সবাইকে----
যে কেই যে কোন খানে আবার প্রকাশ করতে পারেন-
আমার কোন আপত্তি নাই----
৮| ২২ শে নভেম্বর, ২০০৭ সন্ধ্যা ৭:১০
নিঃশব্দ শিশির! বলেছেন: নক্সী কাঁথার মাঠ!
সেই দিন আর নাই!
৯| ২২ শে নভেম্বর, ২০০৭ সন্ধ্যা ৭:৪০
সুমি বলেছেন: সেই দিন কেন ----
গত কাল ও তো আমাদের মাঝে আর নাই----
কিন্তু তার স্মিতৃ তো আমাদের মাঝে মরণ অবধি থাকবে তাই নয় কি ?
তাই বলেই তো আমরা স্মিতৃ খুজে বেড়ায়--
আর তাই কবি ও তার দেখা সেই রূপে কথা গুলো বলে গেছেন এ ভাবেই------
১০| ২৪ শে নভেম্বর, ২০০৭ রাত ২:৩৬
রুবেল শাহ বলেছেন: ৫
১১| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০০৮ রাত ২:২৫
সুমি বলেছেন: ধন্যবাদ সবাই কে
©somewhere in net ltd.
১|
২১ শে নভেম্বর, ২০০৭ রাত ৮:০৯
খোমেনী ইহসান বলেছেন: সাজু উদয়ন কলেজে পড়ে