![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দুনিয়ার তামাম
মুসলমান একমত যে,
মাসআলা-মাসায়িলে র
ক্ষেত্রে যে কোন এক
মাযহাবের অনুসরণ
করা যরূরী । এর নামই
তাকলীদ । মওদূদী এ
তাকলীদের ব্যপারে
বলেন, “আমার মতে
দ্বীনি ইলমের
ক্ষেত্রে বুৎপত্তি
রাখেন এমন ব্যক্তির
জন্যে তাকলীদ
নাজায়েয এবং গুনাহ্,
বরঞ্চ তার চাইতেও
সাংঘাতিক ।’’ (আবুল
আ’লা মওদূদী,
রাসায়েল ও মাসায়েল,
১ম খণ্ড, অনুবাদ ঃ
আবদুস শহীদ নাসিম,
ঢাকাঃ শতাব্দী
প্রকাশনী, ৬ষ্ঠ
মুদ্রণ ঃ সেপ্টেম্বর
২০০৮, পৃষ্ঠা ঃ ১৪৮)
তার মতে দীনী
ইল্মের ক্ষেত্রে
বুৎপত্তি রাখার অর্থ
হল কোন অফিসের
কেরানী হওয়ার
যোগ্যতা সম্পন্ন হওয়া
। কেননা তার
শিক্ষাগত যোগ্যতা
ছিল কোন অফিসের
কেরানী হওয়ার
পর্যায়ের এবং তিনি
নিজে তাকলীদ
করতেন না । তিনি
বলেন, “আহ্লে
হাদীসের সব মত ও
মাসয়ালাই যে সহীহ্
তা আমি মনে করিনা ।
আর হানাফী বা
শাফেয়ী কোন
মাযহাবেরই পূর্ণাঙ্গ
তাকলীদ (অন্ধ
অনুসরণ) করতে হবে,
তাও আমি মনে করিনা
।” (আবুল আ’লা
মওদূদী, রাসায়েল ও
মাসায়েল, ১ম খণ্ড,
অনুবাদ ঃ আবদুস
শহীদ নাসিম, ঢাকাঃ
শতাব্দী প্রকাশনী,
৬ষ্ঠ মুদ্রণ ঃ
সেপ্টেম্বর ২০০৮,
পৃষ্ঠা ঃ ১৪৩)
২| ১১ ই জুন, ২০১৫ রাত ১২:৩১
এস,এম,সুমন বলেছেন: মাযহাব মানা
ওয়াজিব, যা
কুরআন-ও
বিভিন্ন হাদীস
দ্বারা প্রমাণিত।
মাযহাব মানার
অর্থ হচ্ছে প্রকৃত
পক্ষে কুরআন ও
হাদীস মানা।
মাযহাব নব্য কোন
আবিষ্কৃত বিষয়
নয়। বরং রাসূল
(সা.) ও সাহাবায়ে
কেরামের যুগেও
তাকলীদ তথা
মাযহাব ছিল।
প্রত্যেক
সাহাবায়ে কেরামই
ছিলেন এক
একজন
মুজতাহিদ।
রাসুলুল্লাহ (সা.)
এর যুগে সাহাবায়ে
কেরাম মাসলা-
মাসাইলসহ যে
কোন সমস্যার
সম্মুখীন হলে
রাসূল (সা.) এর
কাছে যেতেন এবং
সে ব্যাপারে
রাসূলকে
জিজ্ঞাসা
করতেন। রাসূল
(সা.) নিজেই
হাদীসের মাধ্যমে
সব কিছুর সমাধান
দিতেন। পৃথিবীতে
যত মাযহাব আছে,
সব ক’টি মাযহাবই
সৃষ্টি হয়েছে
কুরআন-সুন্নাহ
থেকে । প্রসিদ্ধ
মাযহাব চারটি।
চারটি থেকে যে
কোন একটি
পুরোপুরিভাবেই
মানতে হবে।
চারটি মাযহাবের
মধ্যে চারটিই
বিশুদ্ধ। যে কোন
একটি মানলেই
মাযহাব মানা হয়ে
যাবে। মাযহাব
মানার মাঝেই
রয়েছে সফলতা।
না মানার মধ্যে
রয়েছে
পথভ্রষ্টতা।
©somewhere in net ltd.
১|
১০ ই জুন, ২০১৫ রাত ১১:৩৫
হানিফঢাকা বলেছেন: মাযহাব মানতে হবে এমন কোন আইন আছে?