নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সুস্থ মানসিকতা এবং সুন্দর মনের মানুষদের বন্ধু হিসেবে পেতে চাই...
ইরানে আসার পর থেকেই বন্ধু হামিদের মুখে লার লেইকের কথা বেশ অনেকবার শুনেছি। বলল, অনেক সুন্দর নাকি একটা লেইক। লেইক যখন সুন্দর, তাহলে তার দেখা পাওয়াটা একটু কঠিন হওয়াটাইতো স্বাভাবিক, নাকি? কি বলেন আপনারা?
গত বছর একবার যেতে চাইলাম, দেরী করে রওনা দেয়াতে রাস্তা বন্ধ করে দিল, আর যাওয়া হল না। ইরানে কিছু ভাল নিয়ম আছে, সপ্তাহান্তে মানুষ জন তেহরান ছেড়ে উত্তরের দিকে দৌড় দেয়, তাই বৃহস্পতি বা শুক্রবার দুপুরের পর রাস্তাগুলো একমুখী করে দেয়, মানে যারা তেহরানের বাইরে গেছে তারা শুধু ফিরতে পারবে, নতুন করে কেউ যেতে পারবে না। এটা না করলে সত্যিই খবর ছিল, লোকজনের আর তেহরান ফেরা লাগত না, এত গাড়ি থাকে রাস্তায় !
এবার গত মাসে আবার লার লেইক যাওয়ার উদ্যোগ নিলাম। বৃহস্পতিবার একটু সকাল করে রওয়া দিতে চাইলেও শেষ পর্যন্ত সকাল ৯ টার আগে বের হওয়া গেল না। তবে, রাস্তা খোলা পেলাম। জিপিএস ধরে পাথুরে পথ পেরিয়ে যখন লার লেইকে ঢোকার ফটকে পৌছালাম, তখন কর্তব্যরত দারোয়ানের কথা শুনেতো মাথায় হাত ! বলে কি না, এই লার লেইক বছরে মাত্র তিন মাস দর্শনার্থীদের জন্য উন্মুক্ত থাকে! আমরা এসেছি বন্ধের সময়! বুঝলাম না, কোন দুনিয়ায় থাকি ! ইরান বলে কথা !
যাহোক, ব্যাটাকে বলে একটু ভিতরে ঢুকে লার লেইক উকি দিয়ে দেখলাম, এত কষ্ট করে এসেছি ! শীতল বাতাস বইছে, এর মধ্যে মেঘের লুকোচুরি। পাটি পেতে বসে সাথে আনা আঙ্গুর আর নাশপাতি খাওয়া শুরু করলাম, দুধের সাধ ঘোলে মেটানো আর কি! ভেবেছিলাম, লেইকের পাড়ে কত সুন্দর দিন পার করব, বসে বসে ফল খাব। কিন্তু, আল্লাহ সেটা কপালে রাখেন নি। যাহোক, লেইকে উকি দেয়ার দু'একটি ছবি শেয়ার করি।
একটু পর মেঘের লুকোচুরি শুরু হলে প্রকৃতিকে অন্যভাবে উপভোগ করতে শুরু করলাম...
লার লেইক থেকে দেখা দামাভান্দ পর্বত, ইরানের সবচেয়ে উচু পর্বত শৃংগ...
রোদের মধ্যে খোলা আকাশে আর কতক্ষণ থাকা যায় বলুন, গাড়ি ঘুরিয়ে আবার প্রধান সড়কে চলে এলাম। এক দোকানে জিজ্ঞেস করলাম, আশে পাশে কিছু আছে কি না দেখার। বলল, দুই কিলোমিটার সামনে গিয়ে ডানে গেলে কি নাকি দেখার আছে। সেই মত গাড়ি চালিয়ে প্রায় ৩০ কিলোমিটার চলে গেলাম, দেখি পথ আর শেষ হয় না। শেষতক, এক জায়গায় একটা মোড় থেকে দেখলাম নীচে একটা গ্রাম মত দেখা যায়, ওখানেই ঘুরে আসা যাক। এবার তবে গ্রাম ইরানের কিছু ছবি দেখুন।
গ্রামে যাওয়ার পর স্থানীয় লোকজন আমাদেরকে একরকম পিঠা খেতে দিল। বেশ মজা লেগেছিল। আমার স্ত্রী ওদের মেয়েদের সাথে কথা বলল। পাশেই কোন ইমামের মাজার এবং মসজিদ ছিল, যোহরের নামায সেখানেই আদায় করলাম। ওযু করতে গিয়ে হাত ব্যাথা হয়ে গেল, কি ঠান্ডা পানি রে বাবা !!
গ্রামের লোকজনই বলল, একটু সামনে গিয়ে ঘুরে আসতে...
আর গত বছর শীতে লার লেইক দেখতে গিয়ে এখান থেকে ফিরে আসতে হয়েছিল। প্রচন্ড বাতাসের তোড়ে ঠান্ডায় জমে যাচ্ছিলাম আমরা...
ভাল থাকবেন সবাই, প্রচন্ড ব্যস্ততার কারণে ভ্রমন কাহিনীও তেমন লিখতে পারছি না...
১৩ ই অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৮:৫৪
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: শুভেচ্ছা আপনার জন্যও...
২| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৯:০৮
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: উফফ... মনে হল পড়তে পড়তেও ঠান্ডায় কাঁপছি
..
..
নীচে খেয়াল করে দেখি এসির সাথে নীচে টেবিল ফ্রানটাও ঘূরছে.. আর আপনার লেখনি..মিলেই বুঝী কাপুনি
যাই ফ্যানটা আগে বন্ধ করি
++
১৩ ই অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৯:১৭
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: সেই রকম প্রাকৃতিক মন্তব্য বিদ্রোহী ভাই !!!
৩| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৯:২০
অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: ২য় ভালোলাগা । চমৎকার পোস্ট +
শুভেচ্ছা
১৩ ই অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৯:২৫
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: শুভেচ্ছা আপনার জন্যও, ভাল থাকবেন...
৪| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১০:১৩
নেবুলাস বলেছেন: ইরানের দৈনন্দিন জীবনের কিছু ছবি পোষ্ট করবেন আশাকরি। আর আপনার ভ্রমন কাহিনীর অপেক্ষায় থাকলাম।
১৪ ই অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৩:১৫
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: ভাইরে, সময় কই? জীবনের সব চেয়ে ব্যস্ত সময় পার করছি, বিগত চাকরি জীবনে কখনো এত ব্যস্ত ছিলাম না !!
তারপরেও চেষ্টা থাকবে...
৫| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১০:৫৯
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: কতদিন পর পোষ্ট দিলেন ভাই!! আশা করি ভালো আছেন!
আর আপনার ভ্রমন পোষ্ট নিয়ে বলার কিছু নেই, প্রতিবারের মতই ফাটাফাটি। সামুতে আপনি, জুনাপু, আর মধুমিতা ভাই আমার সবচেয়ে প্রিয় ভ্রমন ব্লগ লেখক।
১৪ ই অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৩:১৯
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: ভাই, আপনার প্রশংসায় বিগলিত হয়ে গেলাম !!
ঐ গ্রামের দিকে যখন যাচ্ছিলাম, তখন পাশে বসা আমার বউ একটা রাখালরে দেখল ভেড়া চড়াচ্ছে। এই দেইখা তার ভাব উদয় হইল এবং সে একটা কবিতা লেইখা ফেলল। পরে ফেইসবুকে এলবামের সাথে সে ঐটা পোস্ট করছে (টাইপ আমারই কইরা দিতে হইছে !!)
গতকাল সে আমারে কয়, তার ঐ কবিতা নাকি আমার এই পোস্টের চেয়ে ভাল হইছে !!!
মনে মনে কই, এইটাতো একটা ঝটিকা পোস্ট, কোয়ালিটি মেইন্টেইন করার টাইম কই...
৬| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১২:১৯
কলমের কালি শেষ বলেছেন: চমৎকার ভাল লাগলো ।
১৪ ই অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৩:২১
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: জেনে খুশী হলাম...
৭| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১:২৮
আবু শাকিল বলেছেন: চমৎকার ভ্রমণ পোষ্ট ।
নেবুলাস বলেছেন: ইরানের দৈনন্দিন জীবনের কিছু ছবি পোষ্ট করবেন আশাকরি। আর আপনার ভ্রমন কাহিনীর অপেক্ষায় থাকলাম।
১৪ ই অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৩:২২
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই, চেষ্টা থাকবে...
৮| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ৯:২০
তুষার কাব্য বলেছেন: চমৎকার ভ্রমণ পোষ্ট ।
১৪ ই অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৩:২২
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: এইটাতো ছিল ফাকি বাজি পোস্ট, ধইন্যা পাতা... :!> :#>
৯| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ১০:০৮
আহসানের ব্লগ বলেছেন: ++++++++
১৪ ই অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৩:২৩
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ...
১০| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৩:৪৪
পাজল্ড ডক বলেছেন: গ্রামটা অনেক সুন্দর!
১৪ ই অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৫:৩৯
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: হুমম... আমারো বেশ লেগেছে, মনে হচ্ছিল কোন গল্প উপন্যাসে আছি...
১১| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৩:৫১
রোদেলা বলেছেন: ছবি দেইখাই যাইতে মুন চায়।
১৪ ই অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৫:৩৯
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: মুন যখন চায়, চইলা আসেন সময় কইরা...
১২| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৪:৩৯
মধুমিতা বলেছেন: আশা করি সামনে লেক দেখাটা মিস হবে না। পোস্টও পাব আবার...
ইরান নিয়ে, সমাজ ব্যবস্থা নিয়ে নিয়মিত লিখবেন আশা করি।
ইরানের টিউলিপ আর মসজিদ্গুলোকে নিয়ে কয়েকটা পর্ব কি লিখতে পারবেন না?
১৪ ই অক্টোবর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩০
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: জানি না, আবার যাওয়া হবে কি না... আল্লাহ ভাল জানেন...
ভাই, আসলে চাকরি এবং পারিবারিক ব্যস্ততার কারণে লেখার সময় পাই না। তেমনি, এদের পরিবারগুলোকে ভেতর থেকেও দেখার খুব একটা সুযোগ হয় না। অল্প কথায় বললে, এদের জাতিটা একটা টক ঝাল মিষ্টি টাইপের জাতি! বাচ্চা কাচ্চারা বাসায় একটু দৌড়াদৌড়ি করলেই প্রতিবেশী অভিযোগ নিয়ে আসে ! লোকজন সহজে বিয়ে করে না, বুড়ো বয়সে মেয়েরা মা হয় আর সে কারণেই মনে হয় এরা বাচ্চা কাচ্চা খুব একটা পছন্দ করে না! কেউ কেউ একটার উপর বাচ্চা থাকলে বাসা ভাড়াই দিতে চায় না। খামেনি সাহেব ধর্মীয় দৃষ্টিকোন থেকেও লোকজনকে বাচ্চা নিতে উৎসাহিত করছেন কিন্তু পাবলিক তাতে কান দেয় না। অতি শীঘ্রই ইরান তার সামাজিক ভারসাম্য হারাবে যোগ্য পরবর্তী প্রজন্মের অভাবে। অবশ্য এজন্য আমার মতে সরকারও দ্বায়ী, কারণ, জীবন যাত্রা অনেক ব্যয়বহুল, যা আয় তা দিয়ে ছেলে পুলে মানুষ করা কঠিন। সাথে আরো যেটা হয়েছে, এদের জীবন যাপন পশ্চিমা ধাচের। এক টাকা আয় হলেও দুই টাকা খরচ করে ঠাট বাট নিয়ে চলে। একটা বাচ্চা নেয়ার আগে তাই ওরা অনেক ভাবে, কারণ নিজের জীবনের আরাম আয়েশে কমতি হওয়া চলবে না। যতদূর দেখলাম, তাতে আমার তাই মনে হয়েছে, আমার বোঝাতে ভুলও থাকতে পারে।
রাস্তার গোল চক্করে টিউলিপ গাছ দেখেছি, এটা কি বিশেষ কিছু ইরানে, জানা নেই !
মসজিদ খুব কম এখানে, অনেক দূরে দূরে মসজিদের দেখা পাবেন। সেসব মসজিদে তিন ওয়াক্ত আযান দেয়া হয়। পাচ ওয়াক্ত নামাজকে ওরা তিন ওয়াক্তে পড়ে। নামাযে মুসল্লি খুব একটা হয় না, সত্যি বলতে, তেহরানে ধর্ম কর্ম করা লোকের সংখ্যা নেহায়েত কম বলেই মনে হয়। অফিসে যা দেখি, খুব কম লোকই নামায রোজা করে। রমজানে মাসে আপনি বুঝতেই পারবেন না এটা রোজার মাস ! প্রায় সবাই খাওয়া দাওয়ায় ব্যস্ত !
কিছু মসজিদ আছে যেগুলোতে জানাযা হয়, জানাযার নামাযের নিয়ম কি সেটা এখনো জানা হয় নি। তবে এরা পোস্টার ছাপিয়ে সেই শবযাত্রার প্রোগ্রাম করে। পুরুষ নারী সবাই মসজিদে যায়। শহর এলাকায় মরে গেলেও বিপদ, কবর দিতে ৪/৫ হাজার ডলারের বেশী খরচ। কবরের দাম আর কি ! গ্রামে মরলে এতটা সমস্যা নাই... এইতো, যতদূর মাথায় আসল বললাম আর কি !
শেষ কথা, অফিসের সামনের বাড়ীর এক লোক হজ্জ্ব করে এসেছে, তাই ওর বাড়ীর সামনে বেশ কিছু ব্যানার ঝুলছে, ক্বাবা শরীফের ছবি সহ। বাড়ীতে আলোক সজ্জা করা হয়েছে, রাস্তায় বড় গরু কোরবানী দিল। সামনের দোকানে কলা কিনতে গিয়ে দেখি কলার অনেক দাম চায়, বলে হাজী এসেছে তাই অনেক লোক এসেছে আর কলার দামও বেড়ে গেছে ! এখানে হজ্জ্ব করা মানে অনেক বড় ব্যাপার আর এ ধরণের একটা নিয়ম আছে যে হাজী শুধু কোরবানি দিবে। সাধারণ মানুষের কোরবানি না দিলেও চলে...
১৩| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:১৫
জুন বলেছেন: আসলেই ফাকিবাজি পোষ্ট কোত্থাও লেকের দেখা পাইলাম্না জহির আশাকরি সামনের বার সিজন মোতাবেক হাজির হইবেন হাজী সাহেব সপরিবারে পল প্রুটস আর মাদুর নিয়া
ভাবীর কবিতা পড়তে চাই
+
১৪ ই অক্টোবর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩১
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: কি করতাম কন, সুন্দরী লেইকের দেখা পাওয়া কি এতই সোজা??
ভাবীর কবিতা ফেইসবুকে আছে...
১৪| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪০
জনাব মাহাবুব বলেছেন: ইরানী সমাজ ব্যবস্থা নিয়ে জানার অনেক আগ্রহ ছিল। আপনার মন্তব্যের উত্তরে কিছুটা মিটলো।
তাদের সমাজব্যবস্থা এবং তাদের ব্যস্ততম শহর বা গ্রামের আরও ছবি চাই।
পোষ্টে ++++++++++++
১৪ ই অক্টোবর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫৮
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই, চেষ্টা থাকবে...
১৫| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১১:২৯
আমিনুর রহমান বলেছেন:
অসাধারণ পোষ্ট +
১৫ ই অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১২:৫৬
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই...
১৬| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৪:৩৮
সুজন দেহলভী বলেছেন: ভাই। এতোদিন অপেক্ষা করালেন!
"সাধারণ মানুষের কোরবানি না দিলেও চলে......" এইসব কি বলেন ? ওরা না ইসলামী রাষ্ট্র ?
১৫ ই অক্টোবর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:১৭
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: আসলে এসব মাসয়ালা মাসায়েলের ব্যাপারে শিয়াদের নিজস্ব নিয়ম কানুন আছে, সেজন্য হয়ত এই অবস্থা।
আর ইসলামী রাষ্ট্র প্রসংগে আপাততঃ আর কিছু বললাম না...
১৭| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১২:২৮
আমি তুমি আমরা বলেছেন: কতদিন পর পোষ্ট দিলে ।
১৬ ই অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৩:২১
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: হুমম ভাই... কামলা মানুষ তো...
১৮| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১২:৪৬
পাজল্ড ডক বলেছেন: জনাব ব্লগার মধুমিতার কমেন্টের উত্তরে যা বললেন সেইটা শুনে(পড়ে হবে) আমি বিষ্ময়ে হতবাক
১৬ ই অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৫:০৮
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: হা হা, ভাই ইরানে একবার আইসা পড়লে বিস্ময়ের ষোল কলা পূর্ণ হবে ! আমিও আসার পর টাসকি খাইছিলাম !!
বাংলাদেশে বসে আমরা যা মনে করি আর বাস্তবতার মধ্যে বিস্তর তফাৎ ভাই/বোন !!
১৯| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৩:৪২
আমি সাদমান সাদিক বলেছেন: চমৎকার লাগল ।।
১৬ ই অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৫:০০
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: জেনে ভাল লাগল...
২০| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৮:৫৯
ঈপ্সিতা চৌধুরী বলেছেন: খালি ঘুরতেই থাকেন! আমাদের বুঝি যাইতে মুন চায় না? দেশে আইসা একটা চক্লেট ও দেন নাই, ভুলি নাই কিন্তু!
১৮ ই অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১২:৩৫
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: আরে, বেশী ঘুরি নাই তো ! ইরান কত্ত বড় দেশ জানেন?? !! বহু জায়গা আছে দেখার, কিন্তু মরার চাকরির জ্বালায়তো তেমন কোথাও ঘুরতেই পারলাম না ! দোয়া কইরেন, যাতে দেশে ফিরনের আগে ইরানটা ঠিকমত ঘুইরা যাইতে পারি...
আর আপনেতো থাকেন দিনাজপুর, চকলেট দিমু কেমনে?? আপনেও তো দিনাজপুরের লিচু খাওয়াইলেন না !!
২১| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১২:৫৬
জেরিফ বলেছেন: আরো কিছু ছবি দিলে ভালো হতো ।
আশা করি নেক্সট টাইম , ভালো থাকুন ।
২৬ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১২:২২
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: আপনিও ভাল থাকবেন, ধন্যবাদ।
২২| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ২:৩৪
নীরব দর্শক বলেছেন: পরের বার সঠিক সময়ে গিয়ে আবার একটা পোস্ট দিও।
আর কত দিন থাকবা ইরানে?
২৮ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৮:৩৪
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: হা হা, ইনশাল্লাহ... ভাই, আল্লাহ যতদিন রাখে, আমার নিয়্যত বছর পাচেক দেশের বাইরে থাকা, বাকিটা আল্লাহর ইচ্ছা... দোয়া কইরেন...
২৩| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:৩৬
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
খুবই নাইস একটা পোস্ট। +++++
০৩ রা নভেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১৭
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: জেনে ভাল লাগল কান্ডারি ভাই ...
২৪| ১৬ ই নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:২৫
বিদ্রোহ_বাবু বলেছেন: বস ইরান কবে গেলেন ? আমি অবশ্য বেশ কিছুদিন পর সামুতে আসলাম । সুন্দর লেখা ।
১৬ ই নভেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:৪৮
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: ভাই, ইরানে এসেছি গত বছর ২১শে জুন...
২৫| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:০৭
ইন্জিনিয়ার জনি বলেছেন: কেমন আছেন সুমন ভাই?
জিপি তে কি নাই এখন, ইরান ভ্রমননের কারন কি!
অনেক দিনের অনেক প্রশ্ন। বাবু, বাবা আর বাবুর মা সবার জন্য শুভ কামনা।
০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:১৬
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: আলহামদুলিল্লাহ, ভাল আছি জনি ভাই। আপনি কেমন আছেন?
জিপি ছেড়েছি প্রায় দেড় বছর হতে চলল। ইরানে চাকরি করছি ভাই, জেনুইন কামলা খাটা যাকে বলে !!
২৬| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:৩২
ইন্জিনিয়ার জনি বলেছেন: আল্লাহ আপনাদের কে সুস্থ রাখুন বিদেশ-বৈভবে। আমি ও আপনার ভাবি কামলা খাটতে সিঙ্গাপুর চলে এসেছি ২ বছর আগে। কখনো এদিকে আসলে যোগাযোগ রাইখেন। আমার ইমেইল আছে আপনার কাছে। আল্লাহ হাফেজ।
১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:১৭
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: জাজাকাল্লাহ খায়র। আপনার কথা জেনে ভাল লাগল। আপনাদের জন্যও দোয়া রইল, দুনিয়া এবং আখিরাতে কামিয়াব হোন, আমিন। আল্লাহ হাফিয।
২৭| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:৩৫
ইন্জিনিয়ার জনি বলেছেন: আর রেডিও তেহরানে কয়েক জন বাঙ্গালী সাংবাদিক ভাইরা আছে, উনাদের সঙ্গে পরিচিত হতে পারেন। আমার দিগন্ত টিভির এক বন্ধু ও ছিল সেখানে ৩ মাস আগে রেডিও চায়নায় জয়েন করেছেন, বেইজিং এ।
১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:১৯
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: রেডিও তেহরানের কয়েক ভাই এর সাথে পরিচয় হয়েছে।
মুসা ভাই, আশরাফ ভাই (দেখিনি, কিন্তু ফেইসবুকে, ফোনে কথা হয়েছে), নাসির ভাই। আরো দুয়েক জনের সাথে দেখা হলেও তাদের নাম মনে নেই।
২৮| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ৯:৫৩
ইমিনা বলেছেন: ছবি ব্লগের ভ্রমন কাহিনী পড়ে ভালো লাগলো তবে আরো আরো ছবি আর সেই সাথে বর্ণনা চাই যেন আপনার পোস্ট পড়েই ভ্রমনের শখটা কিছুটা পূরণ করতে পারি।
আর হ্যা, এরকম পোস্টের জন্য ধন্যবাদ জানবেন
২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:২৫
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ ইমিনা আপনার মন্তব্যের জন্য। সত্যি বলতে কি জানেন, কাজের চাপে ব্লগিং শিকেয় উঠেছে... ব্লগ পড়ার সময়ও পাই না...
২৯| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:৪৮
খেলাঘর বলেছেন:
রুবাইয়াৎ এর একটা পার্সি কপি কিনবেন।
শেখ সা'দীর গ্রামটা দেখে আসবেন।
২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:৩০
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: ফারসি পড়তে পারি না তো ভাই !!
শেখ সা'দীর গ্রাম কোথায়, জানেন? আচ্ছা খুজে নেব ইনশাল্লাহ...
৩০| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:৩০
রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: চমৎকার ছবিগুলা। শুভ হোক নতুন বছর।
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:২২
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ তনিমা, শুভ কামনা আপনার জন্যও এই নতুন বছরে...
৩১| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:৩৬
আমি তুমি আমরা বলেছেন: ইরানে বরফ পড়ে? জানতাম না।
পোস্টের জন্য ধন্যবাদ জহির ভাই
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২২
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: হা হা, গত বছর তেহরানে ১ জানুয়ারিতে প্রচুর বরফ পড়েছিল। ইরানেই নাকি গোটা ৫০ বছরে এত বরফ পড়েনি !
এ বছর শীত একটু কমই পড়েছে, তেহরানে আমার এলাকাতে এখনো বরফের দেখা নেই। অবশ্য আগামী কয়েক দিনের আবহাওয়ার পূর্বাভাস বলে শীত বাড়বে, দেখি কবে বরফ পড়ে !
গত শুক্রবারে ডিজিন স্কি রিসোর্ট থেকে ঘুরে আসলাম, বরফ নিয়ে একটু ছোড়াছুড়ি করা আর কি...
৩২| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:৩৩
এই সব দিন রাত্রি বলেছেন: আরও ছবি চাই জহির ভাই; ফাঁকিবাজি করলে হবে না :p
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:১৫
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন:
৩৩| ২৩ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১১:২০
আরজু পনি বলেছেন:
অসাধারণ ঝকঝকে ছবি দেখে খুব ভালো লাগলো ।
একসময় ইরানের প্রতি খুব দূর্বলতা ছিল।
শুভেচ্ছা রইল।
২৪ শে মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৫
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: এখন আর ইরানের প্রতি দুর্বলতা নেই??
চলে আসুন ঘুরতে একবার...
৩৪| ২৪ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১০:৩২
আরজু পনি বলেছেন:
এখনতো ভাষাই ভুলে গেছি
আগ্রহ থাকলেও ছানাপোনা পালতে গিয়ে আগ্রহরা চাপা পড়ে গেছে।
২৯ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১০:৪১
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: হুমম... ছানাপোনা নিয়েই চলে আসুন, ভাষা আমি শিখিয়ে দেব নে...
©somewhere in net ltd.
১| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৮:৪৯
অন্ধবিন্দু বলেছেন:
ধন্যবাদ, মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম।