নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

স্পীচ থেরাপিষ্ট সুমন

আমি পেশায় একজন স্পীচ থেরাপিষ্ট কিন্তু ব্লগ পড়া আমার নেশা। আর একটা নেশা আছে সেটা হল মুক্তিযুদ্ধের আসল ইতিহাস প্রতিটা মানুষের কাছে পৌছে দেয়া। আমি সে চেষ্টা এখনও চালিয়ে যাচ্ছি। আমি কোন ভালো লেখক নই কিন্তু আমি একজন ভালো পাঠক।

স্পীচ থেরাপিষ্ট সুমন

পেশাঃ স্পীচ থেরাপিষ্ট। প্রতিষ্ঠানঃ প্রয়াস, ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট, ঢাকা। মোবাইল নাম্বার - ০১৭১৭২৭৬৮১০ ই-মেইল : [email protected] ফেসবুক : https://www.facebook.com/sumonslt

স্পীচ থেরাপিষ্ট সুমন › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমরা কিভাবে শুনি?? (Hearing Mechanism)

০২ রা আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ২:০০



শব্দ তরঙ্গ বহিঃ কর্ণের মধ্য দিয়ে প্রবেশ করে কানের পর্দায় আঘাত করতে থাকে যার ফলে কানের পর্দাটি কাপতে থাকে এবং উদ্দীপনা সৃষ্টি হয়। এই কম্পন বা উদ্দীপনা সক্রিয় করে তলে ম্যালিয়াসকে এবং উদ্দীপনা ম্যালিয়াসের মাধ্যমে ইনকাস এবং ইনকাস থেকে ষ্ট্যাপিস অস্থিতে পরিবাহিত হয়। তারপর উদ্দীপনা অস্থি শৃঙ্খলার মাধ্যমে মধ্যকর্নের প্রান্তভাগে যে মেমব্রেন আছে তাকে কম্পিত করে। তারপর সেই উদ্দীপনা এসে পৌছায় অন্তঃকর্ণে। এটাকে বলা হয় ককলিয়া। ককলিয়ার মধ্যে থাকে তরল পদার্থ এবং অনেকগুলো সূক্ষ্ম চুল। ককলিয়ার তরল পদার্থ প্রথমে উদ্দীপিত হয় এবং পরে তা এর মধ্যে অবস্থিত সূক্ষ্ম চুলগুলোকে উদ্দীপিত করে। ককলিয়ার শেষভাগে অবস্থিত থাকে ককলিয়ার স্নায়ু। সূক্ষ্ম চুলগুলো থেকে প্রাপ্ত উদ্দীপনা এর পরে ককলিয়ার স্নায়ু দিয়ে মস্তিষ্কের শ্রবণ কেন্দ্রে গিয়ে পৌছায় এবং আমরা শুনতে পায়।

শব্দ তরঙ্গ > বহিঃকর্ন > মধ্যকর্ন > অন্তঃকর্ণ > মস্তিষ্ক

(কানের একটা ছবি দেবার দরকার ছিল কিন্তু আপলোড হচ্ছে না কেন জানি!!!!)

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.