নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
পেশাঃ স্পীচ থেরাপিষ্ট। প্রতিষ্ঠানঃ প্রয়াস, ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট, ঢাকা। মোবাইল নাম্বার - ০১৭১৭২৭৬৮১০ ই-মেইল : [email protected] ফেসবুক : https://www.facebook.com/sumonslt
বাচ্চার অতিসংবেদনশীলতার কয়েকটি লক্ষনঃ
• ভারসাম্যহীনতা / সমন্বয়ে সমস্যা (সমন্ব্য়হীনতা)
• চামড়া/ত্বকের রঙ পরিবর্তিত হয়ে রক্তিম হয়ে যাওয়া
• বাচ্চার কথা হথাৎ করে বন্ধ হয়ে যাওয়া
• দৃঢ় ভাবে কোন কাজে অংশগ্রহনে অস্বীকৃতি জানানো
• দ্রুত হৃদস্পন্দন
• কান্না করা / মুর্ছা রোগ / উন্মত্ততা
• পাকস্থলীতে পীড়া ঃ পেট সংকুচিত হওয়া(ক্রাম্প), বমি বমি ভাব, বমি করা
• মাত্রাতিরিক্ত ঘাম
• হথাৎ করে খুব উত্তেজিত হয়ে যাওয়া / রেগে যাওয়া
• একই কাজ বার বার করা বা একই কথা বার বার বলা
• শারীরিক ভাবে অন্যকে বা নিজেই নিজেকে আঘাত করা
উপরের কোন একটি লক্ষন আপনার বিশেষ শিশুর মধ্যে লক্ষ্য করলে বুঝবেন আপনার শিশুর সংবেদনশীলতায় কোন সমস্যা হচ্ছে। তখন আপনি তার সাথে যে কাজটি করতেছিলেন সেটি তৎক্ষণাৎ বন্ধ করুন। নির্দিষ্ট একটি চার্ট তৈরি করুন যা বাচ্চার কখন কখন এবং কি কি করলে বাচ্চার এসব সমস্যা হচ্ছে তা নির্দিষ্ট করবে। এক্ষেত্রে বাচ্চার জন্য সেনসরি ইন্টিগ্রেশন থেরাপী প্রয়োজন যেক্ষেত্রে আপনি একজন অকুপেশনাল থেরাপিষ্ট এর শরণাপন্ন হতে পারেন
০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:১৯
স্পীচ থেরাপিষ্ট সুমন বলেছেন: ধন্যবাদ
২| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:২৯
মদন বলেছেন: ++++++++++
০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:০৬
স্পীচ থেরাপিষ্ট সুমন বলেছেন: ধন্যবাদ
৩| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:১৩
ইরফান আহমেদ বর্ষণ বলেছেন: দরকারী পোস্ট, অনেক ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:৫১
মশিকুর বলেছেন:
গুরত্বপূর্ণ পোস্ট