নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কামরুন নাহার সানজিদা

যোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়

অন্তহীন ছুটে চলা

যোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়

অন্তহীন ছুটে চলা › বিস্তারিত পোস্টঃ

জ্বর থেকে মুক্তি দিতে সাহায্য করে যেসব খাবার

২০ শে মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৫:৩২

প্রতিবার ঋতু পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে অনেকেই জ্বরে ভুগে থাকেন। আর এই জ্বর প্রতিকারের চেয়ে প্রতিরোধ করা জরুরি। আজ জেনে নেওয়া নিন, এমন কিছু খাবারের কথা যা আপনাকে জ্বর থেকে মুক্ত রাখতে সাহায্য করবে।

কালো জিরা ভর্তা: সকল রোগের ঔষধি হিসেবে কালো জিরার গ্রহণযোগ্যতা সবসময় বেশি। তাই নিয়মিত কালো জিরার ভর্তা খাওয়ার অভ্যাস করুন।

আদা: চা অথবা গরম পানিতে লেবুর সঙ্গে মিশিয়ে আদা কুচি খেতে পারেন। এটি ব্যাকটেরিয়াজনিত ইনফেকশনের সঙ্গে লড়াই করে।

তুলসি পাতা: ১ চা চামচ জিরা এবং ৪-৬টা তুলসি পাতা এক গ্লাস পানিতে নিয়ে সিদ্ধ করে সেখান থেকে প্রতিদিন দুইবার ১ চা-চামচ করে খেলে জ্বর দ্রুত কমবে।

মৌসুমি ফলমূল: মৌসুমি ফলে থাকে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি অক্সিডেনট, যেগুলো জ্বর থেকে দ্রুত সারিয়ে তোলে।

চালের সুজি: জ্বরের সময় আরেকটি উপকারী খাবার হল, চালের সুজি। সঙ্গে সামান্য আদাকুচি ও সিদ্ধ করা সবজি।

কিশমিশ: জ্বরে আক্রান্ত রোগীর জন্য কিশমিশ একটি উপকারী খাবার। কিশমিশে আছে ভিটামিন-সি ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, যা দ্রুত সুস্থ হতে সাহায্য করে।

শিং-মাগুর মাছের ঝোল: জ্বর হলে দ্রুত সুস্থ হতে ও শক্তি ফিরে পেতে দেশি শিং ও মাগুর মাছের ঝোল একটি আদর্শ খাবার।

গোলমরিচ ও লবঙ্গ: নরম ভাত, খিচুড়ি অথবা আলু সিদ্ধর সঙ্গে একটু গোলমরিচ ও লবঙ্গ মিশিয়ে খেলে জ্বরে উপকার হবে।

ফ্লু’ প্রতিরোধী জিংক খাবার: রোগ প্রতিরোধী ব্যবস্থাকে সজীব রাখতে জিংক অপরিহার্য। জিংকের অসংখ্য কাজের মধ্যে অন্যতম হল, অন্থিমজ্জার জীবাণু বিধ্বংসী কোষগুলোর উৎপাদন তদারকি করা। জিংকের অন্যতম উৎস হল বিভিন্ন রকম কপি, মটরশুঁটি, তিল, তিসি, শস্যদানা, গরুর মাংস ও সামুদ্রিক মাছ।

রসুন: রসুন জ্বর ও ঠাণ্ডা প্রতিরোধী উপাদান হিসেবে খুবই পরিচিত। রসুন বিশেষ ধরনের এনজাইমের মাত্রা বৃদ্ধি করে। রসুন যকৃতের রক্ত থেকে বিষাক্ত দ্রব্য শোষণ করতে সাহায্য করে। কাঁচা রসুন আপনাকে দিতে পারে বেশি উপকার।

মধু: ঠাণ্ডা ও জ্বর থেকে রক্ষা পাওয়ার কার্যকরী পথ্য হল, মধু। এটি ব্যাকটিরিয়া ও ভাইরাস প্রতিরোধ করে। প্রতি রাতে ঘুমানোর আগে মধু সেবন ভাল ফল দেয়। প্রতিরাতে এক কাপ গরম দুধের সঙ্গে মিশিয়ে পান করলে বেশি উপকার পাবেন।

গাজর: গাজরে আছে প্রচুর পরিমাণ বেটা ক্যারেটিন। গাজরের স্যুপ রোগ প্রতিরোধে দারুণ কাজ করে। গাজর ঠাণ্ডা ও ফ্লু’র বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে। এ ছাড়া ঠাণ্ডাজনিত ইনফেকশন থেকে রক্ষা করে।

মন্তব্য ৩ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৩) মন্তব্য লিখুন

১| ২০ শে মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



আপনার জ্বর কমেছে কোন একটা খেয়ে?

২| ২০ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ৮:০৪

মনিরা সুলতানা বলেছেন: সব গুলই উপকারি খাবার..

৩| ২১ শে মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৩:৪৪

অন্তহীন ছুটে চলা বলেছেন: এখনো ট্রাই করিনি। জেনে রাখলাম।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.