নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আশা নিয়ে বসে আছি ।

রানার ব্লগ

দূরে থাকুন তারা যারা ধর্মকে পুঁজি করে জীবিকা নির্বাহ করেন। দূরে থাকুন তারা যারা ১৯৭১ থেকে অদ্যাবদি বাংলাদেশবিরোধী কর্মকাণ্ডে লিপ্ত এবং সকল পাকিস্তানী প্রেমী , রাজাকার ও তাদের ছানাপোনা ।

রানার ব্লগ › বিস্তারিত পোস্টঃ

পথের পাঁচালি এক অনবদ্য সৃষ্টি

১৫ ই জানুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১২:৪৮



বভূতিভুষণ বন্দ্যোপাধ্যায় বাংলা সাহত্যি জগতে একজন অপ্রতদ্বিন্দ্বী লেখক, তিনি ততকালীন বাংগালী জীবন কে যতটা গভীর ভাবে ফুটয়িে তুলতে পরেছেনে এমন করে অন্যরা পেরেছেনে বলে আমার জানা নাই। শরতচন্দ্র চেস্টা করছেনে কিন্তু বিভূতিভুষণ বন্দ্যোপাধ্যায়রে মত করে পারনে নাই।

সত্যজৎি রায়, পথরে পাঁচালি ছিলো সত্যজৎি রায়রে প্রথম পরিচালিত চলচ্চিত্র, প্রথম পরিচালক হিসেবে তিনি তার সকল মুন্সিয়ানা এই চলচ্চিত্রে খাটয়িছেনে, তার ফলাফল নিচের প্রাপ্তিতে দৃশ্যমান।

আমি এই দুই প্রতিভাকে আলচনা বা সমালচানার বিষ বাক্যে জর্জরিত করবো না বা করার মত ধৃষ্টতা করবো না কারন তারা তাদের
প্রতিভার স্বাক্ষর রেখে গেছেন তাদের কাজ দিয়ে, এমন কালজয়ী সাহত্যিে এবং চলচ্চত্রি বাংলা চলচ্চত্রি ইতিহাসে হাতে গোনা দুই তিনটি আছে।



**১৯৫৫শ্রষ্ঠে চলচিত্রের জন্য জাতীয় চলচ্চত্রি পুরস্কার(র্স্বণকমল পুরস্কার)
**শ্রষ্ঠে বাংলা ভাষার চলচিত্রের জন্য জাতীয় চলচিত্র পুরস্কার(রজতকমল পুরস্কার)
**৩য় জাতীয় চলচিত্র পুরস্কার (ভারত) ভারত ১৯৫৬ পাল্ম দর
**শ্রষ্ঠে মানবকি দললি
**ওসআিইসি পুরস্কার – বিশেষ উল্লখে ১৯৫৬
** ৯ম কান চলচিত্র উৎসব ফ্রান্স
১৯৫৬ ভ্যাটকিান পুরস্কার, রোম– ইতালি
১৯৫৬ গোল্ডনে কারবাও, ম্যানিলা– ফলিপিাইন
১৯৫৬ মধোর ডিপ্লমা এডনিবরা আর্ন্তজাতকি চলচিত্র উৎসব স্কটল্যান্ড
১৯৫৭ শ্রষ্ঠে চলচিত্রের জন্য ‘সাজনকি গোল্ডনে লরেল’ বার্নিল আর্ন্তজাতিক চলচিত্র উৎসব জার্মানী
১৯৫৭শ্রষ্ঠে পরিচালকের জন্য গোল্ডেন গটে
শ্রষ্ঠ ছবির জন্য গোল্ডেন গটেসান ফ্রান্সসিকো আর্ন্তজাতিক চলচ্চত্রি উৎসব যুক্তরাষ্ট্র
১৯৫৮শ্রষ্ঠে ছায়াছবি ভ্যাকুনবার আর্ন্তজাতকি চলচিত্র উৎসব কানাডা
১৯৫৮ শ্রষ্ঠে চলচিত্রের জন্য ক্রিটিকস সম্মাননা স্ট্র্যাটর্ফোড ফল্মি ফেস্টিভ্যাল কানাডা
১৯৫৮ সালে বিদেশী ভাষার চলচিত্র, জাতীয় বোর্ড পর্যালচনা পুরস্কার
১৯৫৯- যুক্তরাষ্ট্র ১৯৫৯ সালে বিদেশী চলচিত্র নিউইয়র্ক চলচিত্র উৎসব যুক্তরাষ্ট্র
১৯৬৬- সালে কনিমো জাম্পু পুরস্কার বিদেশী চলচিত্রের জন্য– জাপান
১৯৬৯ - শ্রষ্ঠ অইউরোপীয় ছায়াছবরি জন্য বদলি পুরস্কার– ডেনমার্ক হতে পুরুষ্কার লাভ কর।


পৃথিবীর কেউই সমালোচনার উর্ধে নয় এটা সত্য কিন্তু কিছু মানুষের সমালোচনা করার আগে নিজেকে সেই পর্যায়ে নিতে হয়, এখন কেউ যদি দাঁত বের করে বলে রবীন্দ্রনাথ একজন চোর তিনি তার সব কবিতা চুরি করে লিখেছেন কারন তখনকার সময় খুব কম মানুষের কাছে পাশ্চাত্য সাহিত্য পৌছাতো ধরে নিলাম সত্য কিন্তু তখনকার সময় কি অন্য বিখ্যাত কবি ছিলেন না যারা পাশ্চাত্য সাহিত্যের সাথে পরিচিত তারা কি রবি বাবু কে সাবধান করতে পারতেন না ধরি তাও সম্ভব ছিলো না তাকে যারা নোবেল দিল সাহিত্যের জন্য তাদের মধ্যে এমন কেউ কি ছিলো না যারা তার চুরি ধরতে পারলো না।

ঠিক তেমনি এই যে যারা পথের পাঁচালি কে সন্মানীত করলো তারা কি একবার ও ভাবলো না কেনো তারা বস্তা পচা একটা চলচিত্র কে সন্মান জানাচ্ছে, তাদের এত কি দায় ছিলো নিজের খেয়ে বনের মোষ তাড়ানোর। ( অবশ্য আপনি যদি এর মধ্যে ষড়যন্ত্র খুজে পান তবে সেটা আলাদা ব্যাপার) যারা আজকাল নয়া সমালচক হচ্ছেন গায়ে মানে না আপনি মোড়ল টাইপ তাদের উদ্দেশ্যে বলছি সমালোচনা করুন কিন্তু করতে গিয়ে নিজের অতীত কে অসন্মান ও অস্বীকার করার মত নিচু কাজ করবেন না। পথের পাঁচালি তে যা দেখানো হয়েছিলো তা ততকালীন সমাজের ভয়াবহ বাস্তব দৃশ্য।



সুত্রঃ
লিঙ্ক

মন্তব্য ৪৫ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (৪৫) মন্তব্য লিখুন

১| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১:০৩

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




আপনি ভুলে গেলে চলবে না - সবার জন্য সব ছবি না। বেদের মেয়ে জোসনা আর পথের পাঁচালি নিশ্চয় এক ক্যাটাগরির ছবি না। যারা বেদের মেয়ে জোসনা ছবির অন্ধভক্ত তাদের কাছে পথের পাঁচালি মোটেও ভালো লাগার কথা না। (আমি বেদের মেয়ে জোসনা ছবিকে নিম্ন মানের ছবি বলছি না, শুধু উদাহরণ হিসেবে বলা) তাদের কাছে সিনেমা হলে ছবিতে শিষ দেওয়ার মতো ঘটনা থাকতে হবে, থাকতে হবে ধর্ষণ নাচ গান - ছবি শেষে ধর্ষণ বিরোধী একটি সমালোচনা করে কি হনুরে টাইপ নিজেকে নিজে জানেস্তর জ্ঞানেস্তর ভাবা। - এরা সমাজের ডাস্টবিন, যাস্ট ডাস্টবিন। তাদের ইগনোর করুন।

***পোস্টে প্রচুর বানান ভুল হয়েছে কারেকশান করে নিন।

১৫ ই জানুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১:১০

রানার ব্লগ বলেছেন: ধন্যবাদ, বানান ভুলের কারন আমি মোবাইলে লিখছি, একটা ঠিক করতে গেলে দশ টা বেঠিক হয়ে যায়।

আপনি ঠিকি বলেছেন কিছু মানুষের কাছে চলচিত্র অর্থ সালমান খানের কিক মুভি বা মান্নার আম্মাজান সিনেমা। চলচিত্র যে জীবনের কথা বলতে পারে এটাই তাদের কাছে অসহ্যকর বিষয়।

২| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১:২৮

নেওয়াজ আলি বলেছেন: পথের পাঁচলী সেরা ছবি এতে দ্বিমত গুটি কিছু লোকে করে । আশা করি তারা এর চেয়ে ভালো ছবি বানাবে।
ঠাকুরমাহমুদ ভাই বেদের মেয়ে জোছনা বাংলাদের এযাবত কালের ব্যবসা সফল ছবি। আজ পর্যন্ত অন্য কোন ছবি তার রেকর্ড ছুঁইতে পারে নাই। ইলিয়াস কাঞ্চন এই ছবির জন্য ১লাখ ৫০ হাজার টাকা পেমেন্ট নিয়েছেন পরে প্রযোজক খুশি হয়ে আরো ১ লাখ ৫০ হাজার টাকা বেশী দিয়েছেন।

১৫ ই জানুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১:৩৯

রানার ব্লগ বলেছেন: বেদের মেয়ে জোসনা কে তিনি খারাপ বলেন নাই তিনি শিল্পমান নিয়ে দ্বিমত করেছেন।

মুঘলে আজম ও ব্লকবাস্টার ছিলো সালমানের কিক ও ব্লকবাস্টার ছিলো তাই বলে শিল্পমান কি এক ছিলো?

৩| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০২১ দুপুর ২:০৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


পশ্চিম বাংলার মানউষের জীবনের একটা বাস্তব ছবি। দুর্গার মৃত্যুটা আমার কাছে কঠিন লেগেছে সব সময়।

১৫ ই জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৪:৩৩

রানার ব্লগ বলেছেন: তখনকার সময়ের সকল কিশোরীর প্রতিচ্ছবি দুর্গা।

৪| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০২১ দুপুর ২:১০

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: সাহিত্য আর চলচ্চিত্রের অনেক প্রকার/ ধরণ আছে। 'দুর্গেশ নন্দিনী' আর 'পথের পাঁচালি' যেমন একই ধরণের না তেমনি 'কাউনট অব মনটিক্রিস্টো' আর 'পৃথিবীর পথে' একই প্রকৃতির না। পথের পাঁচালি তৎকালীন গ্রাম বাংলার বাস্তব ছবি। কারও ভালো না লাগলে কিছু করার নাই।

১৫ ই জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৪:৩৫

রানার ব্লগ বলেছেন: হ্যা তা ঠিক সবার রুচি এক রকম না!!

৫| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০২১ দুপুর ২:১৬

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




বলা বাহুল্য আমি এমন মানুষজন চিনি যারা বেদের মেয়ে জোসনা রিতিমতো মারপিট করে ব্লাকে ডাবল ট্রিপল দামে টিকেট করে সিনেমা হলে ১০ থেকে ১২ বার দেখেছেন। বেদের মেয়ে জোসনা খুব সম্ভব বাংলাদেশে সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ট রেকর্ড মুভির তালিকায় শীর্ষ ছবি। - তাই পথের পাঁচালির সাথে বেদের মেয়ে জোসনা প্রসঙ্গ টেনে আনা।

নেওয়াজ আলি ভাই, ইলিয়াস কাঞ্চন ভাই আমার প্রিয় মানুষ ও বন্ধু মানুষ। তাঁর অভিনিত বসুন্ধরা ও ভেজাচোখ যারা দেখেছেন তারা জানেন বেদের মেয়ে জোসনা এই দুই ছবির ধারে কাছেও দাড়াতে পারে না। বেদের মেয়ে জোসনা ব্যবসা সফল ছবি - এখানে কোনো সন্দেহ নেই। আপনার হয়তো মনে আছে বেদের মেয়ে জোসনা নিয়ে মঈন মিলাও গল্প করেছেন - মঈন মিলা শফিক রেহমান স্যারের প্রাণবন্ত সৃষ্টি।

১৫ ই জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৪:৩৮

রানার ব্লগ বলেছেন: বাবার কাছে গল্প শুনেছি রুপবান যাত্রায় রুপবান যে বাশের খুটি ধরে কান্না কাটি করেছিলো এক ব্যাবসায়ী না কি তখনকার সময়ের সব থেকে বেশি দামে সেই খুটি কিনে নিয়েছিলো।

৬| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০২১ দুপুর ২:২৭

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




চাঁদগাজী ভাই গল্প উপন্যাসে হার্ডস্ট্রোক সবাই দিতে পারেন না, দূর্গার মৃত্যু সে সময়ের সে সমাজের চিত্র। সাড়ে চুয়াত্তর ভাই, আপনি আলেক্সাদ্রার দ্যুমার দ্য কাউন্ট অব মন্টি ক্রিস্টো’র পাঠক জেনে ভালো লাগছে। আপনি জেনে আনন্দ পাবেন কাউন্ট অব মন্টি ক্রিস্টো সবার জন্য না। সবাই বুঝবেনও না।

১৫ ই জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৪:৩৯

রানার ব্লগ বলেছেন: আপনার সাথে আমিও একমত, যেমন আল কয়াইট অফ ওয়েস্টার্ন ফ্রন্ট এটা সবাই পছন্দ করবে না।

৭| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০২১ দুপুর ২:৪৫

মিরোরডডল বলেছেন:



পথের পাঁচালি সেইসময়ের কতো চমৎকার একটা মুভি । দরিদ্র জীবনের কষ্টের একটা বাস্তব চিত্র । কাশবনের মধ্যে অপু দুর্গার ছুটে বেড়ানো আর দুর্গার চলে যাবার সময় মায়ের পাথর মূর্তি হয়ে বসে থাকা এই দুইটা দৃশ্য খুবই ভালোলাগার ।

ভদ্রলোক বলতে পারতেন এই মুভি ওনার পছন্দ না, এটা না বলে উনি নিম্নমানের মুভি বলে অসন্মান করেছেন । ওনার মুভির জন্য একটা নাম ঠিক করেছি , নাক কেনো আকাশ ছুতে চায় ??? :)
নিজেকে শুধু যে বড় মনে করে তাইনা , আশেপাশের সবাইকে তুচ্ছ তাচ্ছিল্য করে কথা বলেন । মাথা নষ্ট !

থ্যাংকস রানা ।

১৫ ই জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৪:৪২

রানার ব্লগ বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ, আপনার সব কথায় আমার সায় আছে।

৮| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০২১ দুপুর ২:৫২

রাজীব নুর বলেছেন: প্রথম লাইনটা আগে ঠিক করুন। নামটা সঠিক করে লিখুন।

১৫ ই জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৪:৪২

রানার ব্লগ বলেছেন: আচ্ছা।

৯| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৩:০১

অনল চৌধুরী বলেছেন: কিছু মানুষের সমালোচনা করার আগে নিজেকে সেই পর্যায়ে নিতে হয়[/sb আপনি এবং আপনার মতোই এই ব্লগের অল্পকিছু লোক সারাজীবন চেষ্টা করলেও যোগ্যতায় যাদের সমকক্ষ হতে পারবেন না, নোংরা পরশ্রীকাতরতার বশবর্তী হয়ে নিকৃষ্টভাবে তাদের সমালোচনা করেন।
চলচ্চিত্র সম্পর্কে কতোটা জানেন আর জীবনে কয়টা ভালো চলচ্চিত্র দেখেছেন? আপনার চলচ্চিত্র জ্ঞানের দৌড় তোতাপাখির মতো শুনে শুনে পথের পাচালীর চলচ্চিত্রের গুণগান গাওয়া পর্যন্ত।
ভাবটা এরকম, সবাই ভালো বলছে, তাই আমাকেও বলতে হবে। ঠিক যেমন জঙ্গীরা তাদের নেতার কথা শুনে মনে করে, আত্মঘাতী হয়ে মানুষ মারলেই স্বর্গে যাওয়া যাবে!!!!
যদি গ্রিফিত,আইজেনষ্টাইন,কুরাসাওয়া, ফেলিনি,ডিসিকা,কুবরিক, কেভিন কষ্টনার, মেল গিবসন, জেমস ক্যামেরন, বা ভারতের শংকরের একটা ভালো ছবিও দেখতেন বা বুঝতেন , তাহলে পাথর যুগের মানুষের মতো পথের পাচালী নামের আবর্জনা নিয়ে পড়ে থাকতেন না।
সবার আগে জানতে হবে, চলচ্চিত্র নির্মাণের উদ্দেশ্য কি। এর প্রধান উদ্দেশ্য বিনোদন অথবা কোনো গুরুত্বপূর্ণ বক্তব্য মানুষের কাছে পৌছে দেয়া।
সাহিত্য আর চলচ্চিত্র পত্রিকার মফস্বল সংবাদ না যে কোথায় খাবার অভাবে মানুষ মারা গেলো, সেটা দেখিয়ে বাহবা নিতে হবে। বরং শৈল্পিকভাবে কোনো সমস্যার সমাধান দিতে পারলে সেটাতেই চলচ্চিত্রে সার্থকতা।

চলচ্চিত্র বিষয় নিয়ে এই লেখাগুলি পড়লে চলচ্চিত্র সম্পর্কে কিছু ধারণা হবে, যেটা এ বিষয়ে লেখার জন্য অপরিহার্য।হলিউডের বিদ্রুপাত্মক,বর্ণবাদ ও আগ্রাসনবিরোধী চলচ্চিত্র-১

১৫ ই জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৪:৫৬

রানার ব্লগ বলেছেন:
আপনারে বড় বলে, বড় সেই নয়
লোকে যারে বড় বলে, বড় সেই হয়।
বড় হওয়া সংসারেতে কঠিন ব্যাপার
সংসারে সে বড় হয়, বড় গুণ যার।
গুণেতে হইলে বড়, বড় বলে সবে
বড় যদি হতে চাও, ছোট হও তবে।
বড় কে
----- হরিশচন্দ্র মিত্র

১০| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৩:৪৯

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: যার যার ভালো লাগা তার তার কাছে। একটা বস্তু যখন অধিক বা সর্বোচ্চ সংখ্যক লোকের কাছে ভালো লাগে, সেটাকে সর্বশ্রেষ্ঠ বলতে হবে। তবে, পৃথিবীর কোনো বস্তু বা ব্যক্তিই শতভাগ জনপ্রিয়তা পায়/ পান নি। আমি 'পথের পাঁচালী' ছবি দেখেছিলাম ভিডিও'র দোকানে এটার ভিডিও দেখে, ১০টাকায় ভাড়া এনে। তার আগে এই উপন্যাসটা পড়েছিলাম। তখন আমার একটা শখ ছিল- গল্প উপন্যাস অবলম্বনে নির্মিত ছবিগুলো খুঁজে বের করে দেখা। পথের পাঁচালী উপন্যাসের উপর ছবি হয়েছে, এটা জেনেছিলাম ভিডিও'র দোকান থেকেই। উপন্যাসটা যেমন কালজয়ী, ছবিটাও কালজয়ী। গল্প, নির্মাণশৈলী, সাইট সিলেকশন- ইত্যাদি সবদিক থেকেই এ ছবিটা অনন্যসাধারণ। এ ছবিতে এমন কিছু শট আছে- যেমন, একটা মাটির কলশের ভিততে দূর্গার তাকানো, এসব শট শুধু সত্যজিৎ রায়ের পক্ষেই সম্ভব।

আমি হলে যেয়ে বাংলা ছবি দেখার পোকা ছিলাম। কিন্তু একসময় ছবি দেখায় ছেদ পড়ে গেল। আর ঐ সময়েই বেদের মেয়ে জোসনার আবির্ভাব। এটার ভিডিও ক্যাসেট পাওয়া গেল একসময়। আমি দেখা শুরু করলাম। এটা আমি শেষ পর্যন্ত দেখেছিলাম শুধু একটাই কারণে- এটা দেশের মানুষের এত ভালো লাগলো কেন, সেটা খুঁজে বের করার জন্য। আমার ভালো লাগে নি, তার মানে এই না যে এটা ভালো ছবি না। আবার, এই সার্টিফিকেটও দিচ্ছি না, এটা অবশ্যই ভালো ছবি। যেহেতু দেশের মানুষের এটা ভালো লেগেছে, সেই ভালোলাগার মানদণ্ডে অবশ্যই এটা ভালো ছবি। ফরহাদ মজহার লিখেছেন বেদের মেয়ের জোসনার উপর। খুব ভালো বিশ্লেষণ এটা।

পথের পাঁচালী ছবি খুব ঘন ঘন হয় না, কালেভদ্রে হয়।

১৫ ই জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৪:৪৮

রানার ব্লগ বলেছেন: আপনার সর্বশেষ লাইনটা আমি বলতে চেয়েছিলাম!! সহমত

১১| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:০১

সালাহ উদ্দিন শুভ বলেছেন: সত্যি বলতে পথের পাঁচালি যদি সত্যজিৎ রায় পরিচালনা না করে যদি অন্য কেউ করতেন তবে এভাবে মাস্টারপিস হত বলে মনে হয়না। নিঃসন্দেহে বাংলা চলচিত্রের ইতিহাসে অনবদ্য এক সৃষ্টি।

সম্ভবত কি-বোর্ড সিলেকশনের কারনে বানানগত কিছু ত্রুটি হয়েছে। মোবাইল থেকে লিখতে চাইলে আগে অন্য কোথাও লিখে এরপর লেখাটি কপি-পেস্ট করুন।

১৫ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১০:০০

রানার ব্লগ বলেছেন: অন্য কেউ করলে সাহিত্যের মান থাকতো কি না এটা নিয়ে আমার সন্দেহ আছে।

১২| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৪৩

সাইয়িদ রফিকুল হক বলেছেন: পথের পাঁচালী বাঙালির এপিক।

১৫ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১০:০১

রানার ব্লগ বলেছেন: জ্বি ধন্যবাদ

১৩| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১০:০৫

নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: বেদের মেয়ের কাহিনীকার কি কবি জসিম উদ্দিন ।তা হলে তো ভাল হবার কথা।

১৫ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১০:১০

রানার ব্লগ বলেছেন: B-) না

ইহা কবি জসিম উদ্দিনের না

১৪| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১০:৪৬

সোহানী বলেছেন: ঠাকুর ভাই আমার মনের কথাই বলেছেন। যে যার দৃষ্টিকোন থেকে ব্যাখ্যা করবে। যারা বেদের মেয়ে জোসনা শিষ বাজাবে তাদের কাছে পথের পাচালি খারাপ লাগতেই পারে। কিন্তু যখন একটি চলচিত্র অনেক উচুঁতে পৈাছে যায় তখন তাকে নিয়ে কথা বলার আগে সাতবার ভাবা উচিত। বা সে বিষয়ে নিজের ব্যাখাও দেয়া উচিত বলেই মনে করি।

১৫ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১১:৩৮

রানার ব্লগ বলেছেন: ধন্যবাদ সোহানী, আমি দুনিয়ার প্যাচাল পেড়ে এটাই বোঝাতে চাচ্ছি।

১৫| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১২:৩৬

রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: আচ্ছা।

আচ্ছা বললেন, কিন্তু এডিট করে তঁও ঠিক করলেন না।

১৬ ই জানুয়ারি, ২০২১ সকাল ৭:৫৮

রানার ব্লগ বলেছেন: মোবাইল থেকে এর বেশি এডিট করা যাচ্ছে না, আপনি খেয়াল করে দেখবেন কিছু শব্দের আকার ওকার এলো মেলো হয়ে আছে এর সব গুলই কিন্তু সঠিকভাবে লেখা, মনে হয় এর ফরমেটে ভুত বা আমার ঘারে ভুত চাপছে।

১৬| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ৩:৩৬

অনল চৌধুরী বলেছেন: নিজে যাকে হীনমন্য বলে , হীনমন্য সে হয়
লোকে যারে পরশ্রীকাতর বলে , সেটা সে নিশ্চয়!!!
ব্লগে লিখলেই ব্লগার হওয়া কঠিন ব্যাপার
তোতাপাখি-কোকিলদের ব্লগে কি দরকার???

ব্লগার হইলে কেউ জ্ঞানচর্চা করে
হিংসা-নিন্দায় জ্বলিয়া পুড়িয়া নিজেকে ধ্বংস না করে !!!!!
লেখক-ব্লগার যদি হতে চাও, মানুষ হও তবে
নীচতা-নোংরামী ছাড়িয়া বইপত্র পড়ো আগে ।।
- অনল চৌধুরী

১৬ ই জানুয়ারি, ২০২১ সকাল ৭:৫৯

রানার ব্লগ বলেছেন: ধন্যবাদ!!! তালগাছ নিয়া খুশি থাকুন!!!

১৭| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০২১ সকাল ১১:০৪

জুন বলেছেন: অন্যভাবে নিয়েন না আমার কিন্ত বইটা পড়তেই বেশি ভালো লাগে। বিশেষ করে গ্রামের সেই বেত্রবতী নদী, দুর্গা অপুর জংগলে বসে পিকনিক, সিদুর কৌটা চুরির জন্য সেজ ঠাকুমার হাতে মার খেয়ে বাসায় আসা। সেই দুর সম্পর্কের পিসীমার কাছে বসে রুপকথা শোনা। লেখক বিভুতিভুষন এমন করে লিখেছেন যে এখনো পথেঘাটে তেলকুচা লতা দেখলে আমি তাকিয়ে থাকি আর মনে পরে পথের পাচালীর দুর্গার কথা।

১৬ ই জানুয়ারি, ২০২১ সকাল ১১:৪০

রানার ব্লগ বলেছেন: অন্যভাবে নেয়ার কিছুই নাই বই এর বর্ননা কখনই পরিপূর্ণ ভাবে ক্যামেরায় ধারন করা যায় না। আমার নিজের বাস্তব অভিজ্ঞতা থেকে বলি, আমি সুনীলের লেখার একজন ভক্ত, সুনীলের বইতে জলপাইগুড়ির যে বর্ননা আছে তা বাস্তবে নেই আমি বইয়ের বর্ননা শুনে জলপাইগুড়ি দেখতে গিয়ে সম্পুর্ন বোকা বনে গিয়েছি। এটাই কিন্তু স্বাভাবিক। লেখকের দৃষ্টি যতটা বিস্তৃত অতটা যাওয়ায় ক্ষমতা ক্যামেরার হয় নাই।

১৮| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০২১ দুপুর ২:৩৪

তারেক ফাহিম বলেছেন: ছবিতে দেখার চেয়ে বই পড়ে মজা পেয়েছি।

অনেকবার পড়া হয়েছে বিখ্যাত উপন্যাসটি।

১৬ ই জানুয়ারি, ২০২১ দুপুর ২:৩৫

রানার ব্লগ বলেছেন: হ্যা উপন্যাস খানা সত্যিই বারবার পড়ার মত

১৯| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০২১ দুপুর ২:৩৪

রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: মোবাইল থেকে এর বেশি এডিট করা যাচ্ছে না, আপনি খেয়াল করে দেখবেন কিছু শব্দের আকার ওকার এলো মেলো হয়ে আছে এর সব গুলই কিন্তু সঠিকভাবে লেখা, মনে হয় এর ফরমেটে ভুত বা আমার ঘারে ভুত চাপছে।

ওকে।
ধন্যবাদ।

১৬ ই জানুয়ারি, ২০২১ দুপুর ২:৩৬

রানার ব্লগ বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ ভালবেসে ফিরে আসার জন্য

২০| ২০ শে জানুয়ারি, ২০২১ দুপুর ২:০০

শায়মা বলেছেন: পথের পাঁচালী বা যে কোনো বই পড়তে যত ভালো লাগে সিনেমায় তত লাগে না। জুনআপুর মত আমারও তেমনই অবস্থা।


কিন্তু পথের পাঁচালী ম্যুভিটার ইণ্দির ঠাকুরণ বা ঐ বুড়ি পিসিটার কষ্ট সেই অভিনয় বা সিনেমাশৈলী বুকের মাঝে গিয়ে লাগে ভাইয়া।:(

আমি খুব একটা সিনেমা বোদ্ধা নই কিন্তু সেই দৃশ্য আজীবন মনে রাখার মতই।

২০ শে জানুয়ারি, ২০২১ দুপুর ২:০৮

রানার ব্লগ বলেছেন: পথের পাঁচালি

আবার দেখুন , বারবার দেখার মত একটি চলচিত্র

২০ শে জানুয়ারি, ২০২১ দুপুর ২:১৩

রানার ব্লগ বলেছেন: বই পড়ার মজাই আলাদা !!! বইয়ে লেখক যেভাবে তুলে ধরেন সেই ভাবে ক্যামেরায় সম্ভব না।

বুড়ি পিসীকে কি করে পেলেন সত্যজিৎ !!!


২১| ২০ শে জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৪:১৭

শায়মা বলেছেন: হ্যাঁ জানি তো এই কাহানীয়া ভাইয়া.....

কিন্তু তাকে মানে ঐ বুড়ি পিসীকে আমার সর্বকালের সর্বযুগের শ্রেষ্ঠ পুরষ্কার দিতে ইচ্ছা করে ......

২০ শে জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৪:২৭

রানার ব্লগ বলেছেন: হা কথা সত্য!! উনি অন্যদের তুলনায় অনবদ্য ছিলেন। তার দৃষ্টিতে দুর্গার প্রতি যে ভালোবাসা ফুটিয়েছিলেন তা মনে রাখার মতো।

২২| ১২ ই জুন, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:১৩

সোনালি কাবিন বলেছেন: মিরোররড ডল একটা মুভির নাম দিতে চেয়েছেন নাক কেন আকাশ ছুতে চায়?

:-B :-B

১২ ই জুন, ২০২১ রাত ১০:০৪

রানার ব্লগ বলেছেন: জ্বি, কারো কারো নাক আকাশ ছুতে চায়। ভুতের মুভি গুলার যে ডাইনি দেখানো হয় তাদের ও নাক কিন্তু বেশ উঁচু।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.