নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আশা নিয়ে বসে আছি ।

রানার ব্লগ

দুরে থাকুন তারা যারা ধর্ম কে পুজি করে জীবিকা নির্বাহ করেন। দূরে থাকুন তারা যারা ১৯৭১ থেকে অদ্যাবদি বাংলাদেশ বিরধী কর্মকাণ্ডে লিপ্ত এবং সকল পাকিস্থানী প্রেমী গন।

রানার ব্লগ › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমার বন্ধু রাসেদ

১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ১১:৪৩



রাসেদ আমার বন্ধু হঠাত আমার অফিসে এসে হাজির, সাধারনোত সে আমার অফিসে আসে না কারন সে মনে করে বন্ধুদের অফিসে যাওয়া মানে বন্ধুকে বিরক্ত করা কিন্তু আজ সুর্য উত্তর দিকে ঊঠলো, মুখ চোখ সব শুকিয়ে ছোট্ট হয়ে আছে বেচারার। সে আমার হাত ধরে কান্নাকান্না কন্ঠে বলে দোস্ত মাফ করে দে, আর কয়দিন বা বাচবো , আমি ওর বলার ধরন আর চেহাড়া দেখে খানিকটা ভোড়কে গেলাম, আমি উদ্বিগ্ন হয়ে বললাম কি হইছে এমন করছিস ক্যান , সে আমার হাত চেপে ধরে বলে দোস্ত লজ্জার কথা, আমি চোখ পিট পিট করে বললাম, কি লজ্জার কথা ।বেচারা কাচুমাচু করতে লাগলো, আমি চোখ গোলগোল করে বললাম তুই রেপ টেপ করিস নাই তো ।

ওর অফিসে সব সুন্দুরীদের সহ অবস্থান , আমরা তো মাঝে মধ্যে ওর অফিসে যাই সুন্দুরী দেখতে, এক এক জন যেন স্বর্গের অপ্সরী । কি করে যে এদের মধ্যে বসে কাজবাজ করে আল্লাহ মালুম, আমি হলে তো কাজ ফেলে সারাদিন এদের দিকেই তাকিয়ে সময় পার করে দিতাম, প্রতিবারি আমাদের ও ওর অফিস থেকে এক প্রকার গলা ধাক্কা দিয়ে বাহির করে দেয়। আমরা আবার বিনা নিমন্ত্রনে বেহায়ার মতো পুর্বের অপমান কে সেভেন আপের বোতলে গুলে খেয়ে রাসেদের অফিসে বিকেলে আড্ডা মারতে যেতাম। আড্ডা তো নয় কেবল আড় চোখে উঁকিঝুঁকি আর কি ।

দুঃখে কাতর হয়েও বেচারা দাঁত কিড়মিড় করে বললো না, তাহলে কি এমন লজ্জার কথা, আমি নিশ্চিন্ত গলায় বললাম। আমার এইডস হইছে, মাথা নিচু করে বলোলো। আমি ভুত দেখার মতো চমকে উঠলাম, ও আমার হাত চেপে ধরে ছিলো, আমি আশে পাশে স্যানিটাইজার খুজতে লাগলাম। বউ যদি জানে একজন এইডসের রুগী আমার হাত ধরে কচলাকচলি করেছে তাহলে আর রক্ষা নাই আমার ঘাড় ধড়ে ঘর থেকে এক কাপড়ে বাহির করে দেবে, ঢোক গিলে একটু দুরত্ব নিয়ে চোখের সাইজ রসগোল্লার মত করে গলা জিরাফের মতো লম্বা করে নিরাপদ দুরত্বে ফিসফিস করে বললাম কি করে বাধালি, ও ইতস্তত করতে লাগলো, আমি খানিকটা খেপে গিয়ে গলা নামিয়ে খ্যাচখ্যাচিয়ে উঠলাম আরে ব্যাটা এখন বান্দরের মতো গাল ফুলালে হবে, ঘটনা খুলে বল।

মাথা নিচু করে অনেকখন ঝিম মেরে থাকলো, মাঝেমাঝে শার্টের হাতার কোনা দিয়ে চোখ মুছতে লাগলো, আমি অধৈর্য হয়ে চেয়ার থেকে উঠে পায়চারি করতে লাগলাম, নিদৃষ্ট দুরত্ব বজায় রেখে বলা তো যায় না, খপাত করে আমাকে যদি ধরে বসে এইডস, আজকাল কেউ কে বিশ্বাস করা যায় না, তার উপরে অসুখ বিসুখ এদের তো আরো বিশ্বাস করা যায় না । বলা নারে ব্যাটা বাধালি কি করে, উত্তেজিত হয়ে বললাম। আমি জানি নাকি, কি করে বাধলো, আর তুই এত্ত জেড়া করছিস কেনো, তুই কি উকিল যে এইডসের নামে মামালা ঠুকে দিবি, এমন একটা পরিস্থিতে হাস্যকর কথা রাসেদ বলতে পারে এটা আমার মাথায় আসে না। আমি টাইট হয়ে চেয়ারে বসে হাত দুখানা দুই রানের নিচে লুকিয়ে ফেললাম যাতে ব্যাটা আবার খপ করে আমার হাত না চেপে ধরে, এইডস হইছে তোর, রসিকতাও তুই করস, এইটা কিন্তু আমার মাথায় উপরে দিয়া যাচ্ছে। দোস্ত মাথার ঠিক নাই। মাফ করে দে, আমার হাত চেপে ধরার জন্য কিছুক্ষন টেবিলে হাতড়াহাতড়ি করে নিজের দুই হাত নিয়ে কচলাতে থাকলো, আমিও মনে মনে বলি ব্যটা আমার হাত কচলানর জন্য পাবা না, হাত আমি লুকায় ফেলছি হু ।

ঘরের মধ্যে নিরাবতা নেমে এলো, দুই জনার কেউই কোন কথা বলছি না, ভাদ্রমাসের তালপাকা গরমে আমি ঠকঠক করে কাঁপছি। রাসেদ সেই যে গ্যাট হয়ে বসে আছে তো বসেই আছে কোন নরন চরন নাই, মনে মনে ভাবছি ঘাড় ধরে বাহির করে দেব কি না, বহুবার ওর অফিস থেকে সুন্দুরীদের সামনে থেকে ধাক্কা দিয়া বাহির করছে, এই সুজুগে একটা প্রতিশোধ নেব কি না, বারে বারে ঘুঘু তুমি খেয়ে যাও ধান এই বার ঘুঘু তোমার বধিব পরান। আমি খুকখুক করে কেশে গলা পরিষ্কার করে চশমার উপর থেকে ওর দিকে তাকিয়ে কিছু বলবো বলবো করছি এমন সময় মাথা উঁচু করে লাল চোখে আমার দিকে তাকিয়ে বললো দোস্ত আমাকে বাচা। সাথে সাথে আমার মুখ বন্ধ হয়ে গেলো, আবার ঘরের মধ্যে নিরবতা নেমে এলো । এ্য এখন কেনো বাচা আমারে, আমাদের অফিস থেকে ঠেলে বার করার সময় মনে ছিলো না, ব্যটা মজা লুটবা তুমি , বাচাবো আমি, মশকরা পাইছো হ্যা ।

টেবিলের উপরে কিছু একটা খুজতে লাগলো রাসেদ, না পেয়ে এদিক ওদিক তাকাচ্ছে, আমি বিটকেলে হাসি দিয়ে বললাম, কি খুজিস আমার হাত ? পাবি না ওটা আমার পাছার নিচে লুকিয়ে রেখেছি। না তোর হাত না, অভিমান করে বললো। একগ্লাস পানি দে , গলা শুকিয়ে গেছে। আমি ইশারায় পাশের ফ্রিজ দেখিয়ে বললাম পানি ফ্রিজে আছে । তো এখন কি করবি ? ঢকঢক করে এক বোতল পানি সাবার করে দিয়ে বড় একটা শ্বাস ফেললো, বললো চল যাই ডাক্তারের কাছে যাই।

ডাঃ খবির উল্লাহ, আমরা খবিস বলে ডাকি । সে এক লম্বা ইতিহাস, চেম্বারে বসে আছি আধা ঘন্টার উপরে, ঘোড়ামুখি এক নার্স এসে দুইটা নোনতা বিস্কুট আর ঠান্ডা দু কাপ রঙ চা দিয়ে গেলো, ব্যটার নার্স ও খবিস । ডাক্তার সাহেব হার্নিয়া অপারেশানে ব্যস্ত । রঙ চা মুখে দিয়ে জীবনে আর চা খাবোনা এই প্রতিজ্ঞায় প্রতিজ্ঞাবদ্ধ হচ্ছি মাত্র এমন সময় খবির এসে হাজির। স্বভাব সুলোভ আধা গম্ভির আধা হাস্যমুখ করে জিজ্ঞাসা করলো, কি রে এই দিকে কি মনে করে, আমিও আধা দাঁত দেখিয়ে বললাম এই আসলাম আর কি,
বুঝলাম তুই আসছিস তো রাসেদের কি হলো, ও ব্যটা মরার মতো করে আছে কেন, ওর সুন্দুরীরা কি ওরে ল্যাং মেরে ফেলে দিছে নাকি?

খানিকটা ওমনি মনে মনে বললাম, আরে না ও একটা সমস্যা নিয়ে আসছে , ভাবলাম তুই বিখ্যাত ডাক্তার তাই তোর কাছেই আসলাম

আচ্ছা বল কি সমস্যা, নড়েচড়ে বসলো খবির, তার চেহারায় একটা জ্বলজ্বল ভাব চলে এলো যে রকম বেড়ালের হয় ইদুর দেখলে।

তার আগে তোর এই ঘোড়া মুখ নার্স বদলা, একে দেখে তো রুগীর অবস্থা আর খারাপ হয়ে যাবে।

আরে ওর সমস্যা শুনি আগে তার পর অন্য কথা।

আমার কিছু ভালো লাগে না রে, ফ্যাসফ্যাস করে বললো রাসেদ, আমাকে বাচা দোস্ত ।

লে হালুয়া, হইছে টা কি আগে শুনি, তোর সুন্দুরিরা কি তোর অন্ডকোষ ফাটিয়ে দিছে ?

হ্যা তাইলে তো হতোই,মনে মনে বললাম

কি হইছে বল, না বললে বুঝবো কি করে ?

রাসেদ এদিক ওদিক তাকিয়ে বললো দোস্ত আমার এইডস হইছে

খবির কিছুক্ষন কাতলা মাছের মতো মুখ খানা গোল করে হা করে থাকলো এরপর খক খক করে কাশতে লাগলো ।

কি বললি, এইডস , কবে হলো , কি করে হলো ?

জানি না কবে হইছে তবে হইছে

আচ্ছা, কোনরকমে কাশি থামিয়ে বলো, তো কবে পরিক্ষা করালি

পরিক্ষা করাই নাইতো লক্ষন দেখে বুজচ্ছি

লক্ষন দেখে বুঝে গেলি তোর এইডস হইছে

আলবত এইডস, জোরের সাথে বললো রাসেদ।

তুই এমন ভাবে বলছিস তুই বিশাল ডাক্তার, চোখমুখ শক্ত করে বললো খবির।

তাইলে কি হতে পারে, যক্ষা ?

তোর মাথা, বল কি কি লক্ষন দেখলি, কলম টা কে বেতের মতো করে ধরে জিজ্ঞাসা করলো খবির।

এই মাথা ঘোরে, হালকা জ্বর, খেতে ভালো লাগে না, দুর্বল লাগে, ফচফচে পায়খানা হয়, খুসখুস কাশি ।

ফচফচে পায়খানা টা আবার কি, নাক কুচকে আমি জিজ্ঞাসা করলাম

আম যাচ্ছে, বিব্রত হয়ে বললো রাশেদ

ও আচ্ছা ম্যাঙ্গো গোয়িং, হুম তারপর

তারপর লক্ষন গুলার সাথে এইডসের লক্ষন মিলে গেলো, দোস্ত আমার কি হবে, তোর ভাবি জানে না , জানলে আমাকে খুন করে ফেলবে

ভাবীর নাম্বার দে, নির্লিপ্ত গলায় বললো খবির

চমকে উঠলো রাসেদ, ক্যান

ভাবি কে জানাই তোর এইডস, তার জানা দরকার ।

খপাত করে খবিরের হাত ধরে রাসেদ কচলাতে লাগলো, দোস্ত আমার ইজ্জত বাজা, আমাকে তুই বাচা

খবির রাসেদের চোখ কান নাক সব টেনেটেনে পরিক্ষা করলো, পেট ধরে ইচ্ছা মতো চাপাচাপি করলো , ঘাড়ের উপর গোটা কয়েক রদ্দা মেরলো, তারপর গম্ভির হয়ে বললো প্যান্ট খোল । আমি আর রাসেদ দুই জনই চমকে গেলাম, রাসেদ চেচিয়ে উঠলো, মানে কি প্যান্ট কেনো খুলবো

লাগবে , পরিক্ষা করার জন্য, খোল প্যান্ট খোল,

ওয়াশ রুম কোথায়, নিরুপায় হয়ে বললো রাশেদ

ওয়াশ রুমে কেন, এখানেই খোল , অনিচ্ছা সত্বেও রাসেদ প্যান্ট খুললো।

আন্ডার ওয়ার খোল, আর কোন ভদ্রলোক লাল আন্ডারওয়ার পরে আগে এইটার জবাব দে ।

শুকনো গলায় বলল রাসেদ, ফ্যান্টাসির জন্য পরি।

হুম সেইটা তো বুজচ্ছি, ফ্যান্টাসি এখন এইডস হয়ে বাহির হবে । খোল আন্ডারওয়ার খোল ।

না দোস্ত আর না, আর্ত চিৎকার করে উঠলো ।

খোল বলছি, নতুবা ওই ঘোড়া মুখীরে দিয়ে খোলাবো কিন্তু, চোখ পাকিয়ে বললো

আমি পরিস্থিতি বুঝে মৃদু স্বরে বললাম, ওটা খোলার কি খুব জরুরী দরকার

এখানে ডাক্তার কে, আমি না তুই, আমাকে ধমকাতে লাগলো খবির।

নিরুপায় রাসেদ , সব খুলে বিবস্র হয়ে মুখ চুন করে দাঁড়িয়ে থাকলো , খবির কিছুক্ষন ঘুড়ে ফিরে দেখে বললো নাহ ঠিকি আছে , যা ওই কোনায় গিয়ে দাঁড়িয়ে থাক।

টেবিলে বসে কলম নিয়ে একটা কাগোজে খস খস করে কি যেনো লিখলো, একটা আমাকে দিলো অন্যটা খামে ভড়ে রাশেদ কে দিলো ।

এই ঔষাধ গুলো খাবি , যা যা লাগে সব লিখে দিছি, আর ভাবির ত্রি-সিমানায় যাবি না।

বাধ্য ছেলের মতো রাসেদ মাথা নাড়লো, দ্বির্ঘনিশ্বাস ছেড়ে বললো দোস্ত বাচবো তো ।

বাচা মরা আল্লাহের হাতে, আমরা পারি চেস্টা করতে, চিন্তা করিস না সব ঠিক হয়ে যাবে । আর আধা ন্যাংটা হয়ে দাঁড়িয়ে আছিস কেন বাকিটা ও খুলে ফেল স্কিন টেস্ট করাতে হবে । দেখি ঘোড়ামুখি আশে পাশে আছি কি না। রাশেদ তারাতারি প্যান্ট পরে ফেলো, না থাক দোস্ত পরে স্কিন টেস্ট করাস আজ না।

ঠিক মতো ঔষাধ খাবি আর নিজেকে সাবধানে রাখিস। প্রেসকিপ্সানে যে ঔষাধ আছে তা এখানে পাবি না, বাসায় গিয়ে ধীরে সুস্থে খুলে দেখিস তারপর আমাকে ফোন দিস আমি ব্যাবস্থা করে দেব পরে।

খবিরের কাছ থেকে বিদায় নিয়ে আমরা বেড়িয়ে এলাম, বন্ধুর এমন একটা রোগে আমি বেশ মর্মাহত। দুই জনই গাড়িতে মনমরা হয়ে আছি, হঠাত খেয়াল হলো খবির আমাকে কেন প্রেসকিপ্সান দিলো, দেবে রাসেদ কে আমাকে কি দিলো তাহলে, খুলে দেখা যাক। দোস্ত, এই ব্যাটার কিছুই হয় নাই পেট খারাপ ছাড়া, আমাদের ওর অফিস থেকে বাহির করে দেয়ার অপমান করার প্রতিশোধ নিয়ে নিলাম, এখনি গোপন ফাস করিস না, মাঝেমোধ্যে আমার কাছে আনবি, ব্যাটার অনেক পাওনা আছে।

আমি হা হা করে হেসে দিলাম নিশ্চিন্তের হাসি, রাশেদ আমার দিকে অবাক হয়ে তাকিয়ে আছে । ওর চোখ দেখে বোঝাই যাচ্ছে ও কস্টে মারা যাচ্ছে আমার হাসি দেখে, কিন্তু আমি অনেক খুশি এক বন্ধু সুস্থ আছে এই কারনে দুই আমাদের অপমানের কিছু শোধ তোলা গেছে ভেবে।

মন্তব্য ২২ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (২২) মন্তব্য লিখুন

১| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২১ দুপুর ১২:২৫

রাজীব নুর বলেছেন: রাশেদ বেচারা!!!

লেখাটা বেশ মজা জকরেই লিখেছেন। মজা নিয়েই পড়লাম।
তবে কিছু বানান ভুল আছে। বিশেষ করে একবার রাসেদ লিখেছেন। আবার রাশেদ লিখেছেন। স এবং শ মিশে একাকার।

১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২১ দুপুর ২:০৪

রানার ব্লগ বলেছেন: ধন্যবাদ, হ্যা আমি দেখছি, আলসেমী লাগছে তাই ঠিক করছি না ।

২| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২১ দুপুর ১২:৪৪

মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: গল্পের বিষয়টা (এইডস) যদিও কষ্টের তবে গল্পের মুখ্য বিষয় (বন্ধুত্ব) টা খুবই মজার হয়েছে।


এই না হলে বন্ধু!!!!!!!!!!!!!!!!!! বন্ধুত্ব মানেই একাধিক দেহে একই আত্মা সাথে যে কোন পরিবেশে সীমাহীন মজা।তবে,খবিরের প্রতিশোধ (পরীক্ষার রাশেদ কে নাংগা ;) করা ) নেয়াটা বড়ই মজাদার হয়েছে।

১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২১ দুপুর ২:০৭

রানার ব্লগ বলেছেন: এই রাশদের আরো অনেক কাহিনি আছে পরে জানাবো !!! ধন্যবাদ !!!!

৩| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২১ দুপুর ১:২৭

ইসিয়াক বলেছেন: হা হা হা.... বেশ মজার।

১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২১ দুপুর ২:০৮

রানার ব্লগ বলেছেন: ধন্যবাদ !!!!

৪| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২১ দুপুর ২:৪৭

রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: ধন্যবাদ, হ্যা আমি দেখছি, আলসেমী লাগছে তাই ঠিক করছি না ।

ওকে। নো প্রবলেম।

১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২১ বিকাল ৩:০৩

রানার ব্লগ বলেছেন: কিছু ঠিক করে দিয়েছি !!!

৫| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৩৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


বাংলাদেশের মানুষ ( শিক্ষিতরাও ) নিজে নিজে নিজের রোগ নির্ণয় করে বসে।

১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২১ ভোর ৬:৩৫

রানার ব্লগ বলেছেন: আমার গল্পের মুল বিষয় এটাই ছিলো

৬| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ৯:২৬

তানীম আব্দুল্লাহ্ বলেছেন: রাশেদ নাম এমন বন্ধু শুধু আপনার কেন থাকবে ?
মেনে নিতে পারলাম ।

১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২১ ভোর ৬:৩৬

রানার ব্লগ বলেছেন: না এমন বলি নাই, আমার যে বন্ধু আছে তার নাম রাসেদ, আপনার ও বন্ধু বানিয়ে নিন।

৭| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ৯:৪৪

সৈয়দ মোজাদ্দাদ আল হাসানাত বলেছেন: হাসতে হাসতে শেষ

১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২১ ভোর ৬:৩৬

রানার ব্লগ বলেছেন: ধন্যবাদ, হাসি মনের জন্য ভালো।

৮| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ১১:৫৪

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: গল্প লেখার স্টাইল এমনই মজার যে বারে বারে দেখছিলাম এই লেখার লেখক কে?

আপনাকে ২০০ নম্বর দেওয়া হলো।

গল্প বা রম্য লিখলে শিবরামও ফেইল করবে।

১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২১ ভোর ৬:৩৮

রানার ব্লগ বলেছেন: ধন্যবাদ B-)

৯| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২১ দুপুর ১২:০৮

নীল আকাশ বলেছেন: লেখা রম্য এবং দুর্দান্ত হয়েছে। বেশ মজা লাগলো পড়তে।
কথ্য ভাষায় লিখলেও বেসজ কিছু বানান ভুল আছে। এইগুলি ঠিক করে দিন।
এত সুন্দর একটা লেখার জন্য অভিনন্দন। পরের পর্ব কিছু লিখে ফেলুন।

১৭ ই ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ৯:০৩

রানার ব্লগ বলেছেন: কথ্য ভাষাই মানুষের কাছাকাছি যাওয়ার মুল অস্র। বানান ভুল আর আমি দুই জন একে অপরের ভালো বন্ধু। পড়ার জন্য ধন্যবাদ।

১০| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০২১ দুপুর ১:৫১

মিরোরডডল বলেছেন:




সুপার ফানি !!!
রানা দারুণ লিখেছে ।
চমৎকার কমেডি নাটক হতে পারে রানা :)



২০ শে ডিসেম্বর, ২০২১ বিকাল ৪:০৪

রানার ব্লগ বলেছেন: পড়ার জন্য ধন্যবাদ।

১১| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২২ দুপুর ২:৫৪

দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: পড়ে মজা পাওয়া যাচ্ছে। তবে লম্বা হয়েছে লেখাটি।

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ দুপুর ১:৩৪

রানার ব্লগ বলেছেন: ধন্যবাদ !!! পড়ার জন্য !!!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.