![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
কাদের মোল্লাকে যে কারনে নির্দোষ ও নিরপরাধ মনে করি...
• তার বিরুদ্ধে সাক্ষীরা সব বলেছে শুনেছি। কেউ নিজে দেখেনি অপরাধ করতে। একটি অপরাধের একটি অক্ষরও প্রমান করা যায়নি।
• ৭১ এর পরে স্বাধীনতা বিরোধীদের বিরুদ্ধে ৫০ হাজার কেইস হয়। কিন্তু তার বিরুদ্ধে শেখ মুজিব থাকাকালীন ও গত চল্লিশ বছরে একটা মামলা বা ডায়েরী হয়নি। যা করেছে দু এক বছরে আওয়ামীলীগ বানিয়ে মামলা করেছে।
• ৭৩ সালে তিনি ঢাকা ইউনিভার্সিটি থেকে মাস্টার্স করেন। তিনি যদি ঢাকায় এত মানুষ খুন করতেন তাহলে ঢাকা ইউনিভার্সিটির পাশ দিয়ে ও যেতে পারতেন না। তাকে সাথে সাথেই খুন করা হত। অথচ ৭৩/৭৪ এই তিনি ঢাকা ভার্সিটিতে বুক ফুলিয়ে হেটেছেন। পড়ালেখা করেছেন।
আবুদল কাদের মোল্লার বিরুদ্ধে কথিত মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় প্রসিকিউশনের পক্ষে ট্রাইব্যুনালে এসে যারা সাক্ষ্য দিয়েছেন তাদের কেউই একটি ঘটনারও প্রত্যক্ষদর্শী সাক্ষী নন। তার বিরুদ্দে বলা হয়েছে এক স্থানে ৩৪৪ জন ও কেরাণীগঞ্জে ১০০ জনের বেশী লোক কে হত্যা করেছে কাদের মোল্লা কি একা করেছেন আর কী কোন লোক ছিলনা ? তারা কোথাই...
কাদের মোল্লার বিরুদ্ধে আনীত প্রত্যেকটি চার্জের বিপরীতে সাক্ষীরা কে কি বলেছেন
আবদুল কাদের মোল্লার বিরুদ্ধে আনীত কোনো অভিযোগেরই প্রত্যক্ষদর্শী কোনো সাক্ষী নেই।
এই মামলায় প্রসিকিউশনের পক্ষে ১২ জন সাক্ষী ট্রাইব্যুনালে এসে জবানবন্দি দিলেও সাক্ষীদের কেউই কাদের মোল্লার বিরুদ্ধে একটি অভিযোগেরও প্রত্যক্ষ সাক্ষ্য তারা দিতে পারেননি। প্রায় সব সাক্ষীই বলেছেন, তারা অন্যের কাছে এসব অভিযোগের কথা শুনেছেন মাত্র। কোনো ঘটনারই তারা প্রত্যক্ষদর্শী সাক্ষী নন।
এদিকে কাদের মোল্লার বিরুদ্ধে প্রসিকিউশনের ৮নং সাক্ষী নূর জাহান ট্রাইব্যুনালে এসে সাক্ষ্য দিলেও ডিফেন্স আইনজীবী শুনানিতে বলেছেন, এই সাক্ষীর জন্ম হয়েছে ১৯৭৬ সালে। অথচ কাল্পনিকভাবেই এই সাক্ষী ১৯৭১ সালের ঘটনার বর্নণা দিয়েছেন (!) ভোটার আইডি কার্ডে উল্লেখিত জন্ম তারিখ থেকেই এই তথ্য উদঘাটন হয়েছে । একই সাথে এই সাক্ষী দীর্ঘ ৪২ বছর পরে এসে ডকে উপস্থিত আসামী কাদের মোল্লাকে চিনতে পারার বিষয়টি নিয়েও বিষ্ময় প্রকাশ করেন।
মামলার অন্য একজন সাক্ষী মজিদ পালোয়ানের কাছে কেরানীগঞ্জের ঘাটারচরের একটি ঘটনা ৮ নং সাক্ষী শুনেছেন উল্লেখ করলেও মজিদ পালোয়ান কিন্তু এই ঘটনাটি বলার বিষয়টি তার সাক্ষ্যতে বলেননি।
আব্দুল কাদের মোল্লার বিরুদ্ধে আনীত এই মামলায় যেসকল অভিযোগ আনা হয়েছে এর প্রায় সবকটি অভিযোগই সাক্ষীরা অন্যের কাছে শুনেছেন। বিশেষ করে কাদের মোল্লার বিরুদ্ধে আনীত ৬টি চার্জের মধ্যে বেশিরভাগ অভিযোগের কথাই সাক্ষীরা অন্যের কাছে শুনেছেন। তারা কেউই প্রত্যক্ষদর্শী কোনো সাক্ষী নন।
কাদের মোল্লার বিরুদ্ধে এক নম্বর চার্জটি আনা হয়েছে মিরপুরের পল্লবকে হত্যার অভিযোগ। এখানে প্রসিকিউশনের পক্ষে ২ জন সাক্ষী দেয়া হলেও এরা কেউই ঐ ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী ছিলেন না। এমন কি প্রসিকিউশনের ২ নং সাক্ষী শহীদুল হক মামা ট্রাইব্যুনালে এসে এই ঘটনার বিষয়ে সাক্ষ্য দিলেও ডিফেন্সপক্ষের জেরাতে তিনিই আবার স্বীকার করেছেন যে, এই পল্লব হত্যাকান্ডটি তিনি নিজে স্বচক্ষে দেখেননি। ১৯৭১ সালে অর্থাৎ আজ থেকে প্রায় ৪০ বছর আগে তিনি জনতার কাফেলার কাছে পল্লব হত্যাকান্ড প্রসঙ্গে শুনেছিলেন মাত্র। কেননা তিনি মুক্তিযুদ্ধকালের পুরো সময়টাতেই ছিলেন ভারতে। পরে দেশে এসে তিনি (তার ভাষায়) জনতার কাফেলার কাছে এই হত্যাকান্ডটি সম্পর্কে জেনেছিলেন।
অপর একটি অভিযোগ মিরপুরের কবি মেহেরুন্নেসা হত্যাকান্ডটি প্রসঙ্গে অপর এক সাক্ষী কবি রোজি তার সাক্ষ্যতে বলেছেন, তিনিও এই ঘটনা অন্যের কাছে শুনেছেন। যদিও তিনি মিরপুরের এই সব ঘটনা নিয়ে একটি বইও লিখেছেন। তার লিখিত বইটিতেও তিনি (কবি রোজি) কাদের মোল্লার বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগ আনেননি। এই মামলায় কাদের মোল্লা গ্রেফতার হয়েছে ২০১০ সালের জুলাই মাসে।
আর কবি রোজি লিখিত বইটি প্রকাশিত হয়েছে ২০১১ সালের জুন মানে। অর্থাৎ কাদের মোল্লা গ্রেফতারের প্রায় ১ বছর পরে বইটি প্রকাশিত হলেও কেন তিনি কাদের মোল্লার বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগের কথা বইটিতে উল্লেখ করেননি তারও কোনো সদুত্তর ডিফেন্সপক্ষের জেরাতে কবি রোজি দিতে পারেননি।
এ মামলায় প্রসিকিউশনের ১ নং সাক্ষীর দেয়া বক্তব্য প্রসঙ্গ: মুক্তিযোদ্ধা মোজাফফর আহমেদ তার জবানবন্দিতেই বলেছেন, তিনি একদিন কাদের মোল্লাকে ফিজিক্যাল ট্রেনিং কলেজের গেটে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখেছেন। এই সাক্ষীই জেরাতে প্রশ্নের জবাবে বলেছেন, যুদ্ধকালে তিনি কাদের মোল্লাকে আর কোনো অপরাধ করতে দেখেননি।
মিরপুরে ৩৬০/৩৭০ জন লোককে হত্যার ঘটনা চার্জশিটে বলা হলেও মিরপুরের কোনো স্থানীয় লোক বা কোনো ভিকটিমের পরিবারের কাউকেই সাক্ষী করা হয়নি।
এ মামলায় প্রসিকিউশসের ৬ নং সাক্ষী শফিউদ্দিন মোল্লা তার জবানবন্দিতে বলেছেন, তিনি আলুবদি গ্রামে তার বাড়ির উত্তর পাশে ঝোপের নিচের একটি গর্তের ভেতরে লুকিয়ে থেকে পাক আর্মিদের গুলী করার দৃশ্য দেখেছেন। কিন্তু আর্মিদের অপারেশনের সময়ে গুলাগুলীর মধ্যে গর্তের ভেতরে বসে বাইরের কোন ঘটনা দেখার বিষয়টির সত্যতা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন ডিফেন্স আইনজীবী। কেননা ঐ সময়েতো সবাই প্রাণ বাঁচানোর জন্য পালিয়ে যাচ্ছিল। যদিও তদন্ত কর্মকর্তা জেরাকালে বলেছেন, এই সাক্ষী ধানের স্তূপের ফাঁক দিয়ে ঐ ঘটনাটি দেখেছিলেন বলে তার কাছে দেয়া জবানবন্দিতে বলেছেন। কোনো ঝোপ বা গর্তের কথা সাক্ষী আগের দেয়া জবানবন্দিতে বলেননি।
বাংলাদেশের যুদ্ধাপরাধের বিচার নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে জাতিসংঘের নিযুক্ত দুজন স্বাধীন মানবাধিকার বিশেষজ্ঞ বলেছেন, বিচার স্বচ্ছ হচ্ছে না এবং যথাযথ আইনি প্রক্রিয়াও অনুসরণ করা হচ্ছে না। যুদ্ধাপরাধ ট্রাইবু্যুনালের বিচারক ও সরকারি আইনজীবীদের নিরপেক্ষতা নিয়ে গুরুতর প্রশ্ন উঠেছে বলেও মন্তব্য করেছেন তারা। বিচারক ও সরকারি আইনজীবীদের নিরপেক্ষতা ও নির্বাহী বিভাগ থেকে তারা কতটা স্বাধীন তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে।
২| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩৭
*-._তস্রো_.-* বলেছেন:
Tui Rezaaakkaarrrrrrrrrrrrrrr
৩| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩৮
রাজর্ষি রায় বলেছেন: Do You know ? You are a "Chagu"
৪| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩৮
নায়করাজ বলেছেন: কাদের মোল্লা কি তুমার শ্বশুর লাগে ? তারপক্ষে এত দরদ উথলিয়া উঠল ক্যান ? যা , ভাগ।
জামাত শিবিরের অর্থনৈতিক শক্তি ভেঙ্গে দেন। ওদের সামাজিক ও অর্থনৈতিকভাবে বয়কট করুন। ওদের প্রতিটি অর্থনৈতিক প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে জানুন। ওদের প্রতিষ্ঠানে বিনিয়োগ করবেন না। বরং বিনিয়োগ বা অংশীদারিত্ব থাকলে প্রত্যাহার করুন। ইসলামী ব্যাংক থেকে সকল টাকা তুলে নিন। আপনার টাকা দিয়ে ওদের দেশবিরোধী কার্যকলাপ চালাতে দেবেন না।
নিচের লিংকে গিয়ে লেখাটা কপি/পেস্ট করুন। শেয়ার করুন, ছড়িয়ে দিন। সবার সামনে ওদের মুখোশ খুলে দিন। জামাত শিবির পরিচালিত প্রতিষ্ঠানের বিস্তারিত তথ্য পাবেন এখানে : Click This Link
৫| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩৮
ইসলাম রফিকুল বলেছেন: আজাইরা প্যাচাল পাইড়া লাভ নাই, রাজাকারদের ফাঁসি বাংলার মাটিতেই হবে ।
৬| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩৯
মৃন্ময় বলেছেন: ami nobbo.....seta bollei hoi,eto kothar dorkar ke..........?
৭| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪১
মুন্তাসীর আর রাহী বলেছেন:
৮| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৪
স্পাইসিস্পাই001 বলেছেন: রাজাকারের ফাসি চাই ... ছাগুমুক্ত সামু চাই..
("যখন কেউ বলবে, আমিও রাজাকারের ফাসি চাই, তবে..... তখন বুঝবেন... কি বুঝবেন???????? তখন বুঝবেন সে ছাগু
")
৯| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৬
খান মেহেদী ইমাম বলেছেন: রাজাকারের ফাসি চাই ... ছাগুমুক্ত দেশ চাই..
১০| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০২
তামাটেসেলিম বলেছেন: Tui Rezaaakkaarrrrrrrrrrrrrrr
১১| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০৩
নীলঘুড়ি বলেছেন: এইসব বালের আলাপ চোদায়া লাভ নাই। কাদের মোল্লাসহ সকল যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসি হবে,হতেই হবে---এটাই শেষ কথা। তুমি কাদের মোল্লার বাল ভিজায়া খাইতে থাকো। ছাগু কুনহানকার।
১২| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০৫
মিজান আফতাব বলেছেন: জামাত-শিবিরের আরেকটি অপপ্রচার "ম খ আলমগীর ও খন্দকার মোশাররফ যুদ্ধাপরাধী"
Click This Link
১৩| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৪
রাতজাগাপাখি বলেছেন: এই ব্লগের মন্তব্য দেখে মন্তব্যকারীদের প্রতি ঘৃনা প্রকাশ না করে পারলাম না। কেউ আপনাদের মতামতের সাথে একমত প্রকাশ না করলেই এই নোংরা মন্তব্য করে কতটা ভদ্রতার পরিচয় দিচ্ছেন আপনারা জানেন। নীলঘুড়ি কে তার ভাষার জন্য কিছু বলার নাই।
লেখক শুধু ট্রাইবুনালে পেশ করা সাক্ষ্যের ধরন তুলে ধরেছেন। তিনি বলেননি এই ফাসি হওয়া উচিত নয়। আমরা যারা এই ফাসি চাইছি, তারা কত খানি জানি কেন তাকে ফাসি দেয়া হয়নি? কেউ যদি কারও মতামতের সাথে সহমত না থাকি, তাহলে সেটা যুক্তি দিয়ে বুঝিয়ে বলা উচিত। এখানের মন্তব্য দেখে মনে হয়, কাদের মোল্লা কিছু করুক না করুক, মানবতাবিরোধী অপরাধে তার নাম আছে তাই তার ফাসি হতে হবে। এমন হলে সুষ্ঠ বিচার সম্ভব না।
সব ধরনের সাক্ষ্য শুনে আমাদের সিদ্ধান্ত নেয়া উচিত আমরা কি সমর্থন করব। শুধু নোংরা কথা বলে কিছু প্রমান করা যায় না। যদি লেখকের কথায় বাস্তবতার সাথে কোন অসামঞ্জগ্যতা থাকে এবং কারও কাছে এর প্রমান থাকে, তবে তা প্রকাশ করুন।
১৪| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:২৩
সুশীল বলেছেন: ৃৃআমরা যারা সভ্য তারা নিজেদের পাও আলাপ না করে যোক্তী উপশ্তাপন করি। আমার কথা অসথহ হলে যেটি সথিক সেতি জক্ত সহ বলতে হবে...
১৫| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:২৮
ন্জু বলেছেন: আমি অন্ধ, আমি বোকা, আমি ইতিহাস জানব না, আমার ঙ্গান অর্জন করা যাবে না, আমি বিবেকহীন, লোকে যা বলে তাই আমাকে বিশ্বাস করতে হবে, কোন প্রশ্ন আমি করব না, আমার কিছুই জানার অধিকার নাই, মুক্তিযোদ্ধা আর রাজাকারের সঙ্গা আমার কাছে স্পষ্ট হবার দরকার নাই, আমি কোমর মোটার পাশাপাশি মাথামোটাও বটে, আমি যুক্তিহীন, উচিত আর অনুচিতের পার্থক্য আমি বুঝি না, কেন?
কারন একজন প্রকৃত মানুষ হতে গেলে আপনাকে এগুলোর সবগুলো্রই বীপরিত হতে হবে কিন্তু একজন ছাগু না হতে চাইলে আপনাকে এগুলো মেনে নিতে হবে।
তাই আসুন আমরা ছাগু কলংকমুক্ত হয় আর অমানুষ হই।
©somewhere in net ltd.
১|
০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩৩
মোঃ_হাসান_আরিফ বলেছেন: ক্লান্তি আমায় ক্ষমা করো প্রভু : শাহবাগে আন্দোলন চলছে
Click This Link