![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
পাক্কা দেড়টা বছর পর এলাম। হাতে তো বেশ জড়তা লাগছে আর মাথাই কিছুই আসছে না।কাস্তেই যেমন মরিচা পরে তেমন-ই মরিচা পরে আছে মগজে। অথচ প্রতিদিন হাজার হাজার লেখার বিষয় মাথাই আস্ত।আসলে চর্চা না থাকলে এমনি হই। নিয়মিত চর্চায় সফলতার চাবিকাঠি। নিয়মিত চর্চা ছাড়া জীবনে যেমন সফলতা অর্জন করা যায় না, অনিমিত চর্চায় কিছুটা ধারনা থাকে কিভাবে কাজটি সমাধান করতে হবে। আচ্ছা বলুন তো কোন প্রকার ধারনা ছাড়া যদি কোন ব্যক্তিকে কোন প্রতিষ্ঠানের শী্র্ষে বসিয়ে দেয়া যায় কেমন হয়? একটি দেশের সবচে গুরুত্বপু্র্ণ প্রতিষ্ঠান হচ্ছে রাষ্ট্র আর এই রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব থাকে রাজনৈতিক ব্যক্তিবর্গের উপর। অত্যান্ত দু:খ্যের বিষয় আমাদের দেশের সাংসদের একটা বড় অংশের রাজনৈতিক কোন ধারনা নেই। আর ভারতে সেটা অর্ধেকের বেশি। আর এই সাথে আছে নারীদের টানিয়া আকাশে তোলার প্রবনতা। একজন ব্যক্তি একটা সেক্টরে কঠোর অনুশীলনের মাধ্যমে সফলতার স্বর্ণশিখরে পৌছে যেতে পারে। বলার অপেক্ষা রাখ না তার সেক্টরে তিনি-ই রাজা। এই মহান ব্যক্তিটির অন্য সেক্টরে প্রজাসম জ্ঞান নাও থাকতে পারে। এখন প্রজাসম ব্যক্তি রাজা হলে, কি হতে পারে তা বোঝার ভার আপনাকে দিলাম সেই সাথে ঐ ব্যক্তির কাছে ক্ষমা চেয়ে নিলাম। এখন আমাদের দেশে রাষ্ট্র বা অন্য কোন প্রতিষ্ঠানের শী্র্ষ পর্যায়ে যেতে জ্ঞান বা অভিজ্ঞতার প্রয়োজন পরে না। শুধু প্রয়োজন হয় একটু চাতুরতার। আর এই চাতুরতা মানুষকে উপরে উঠাতে বিষেশ ভুমিকা পালন করে থাকে। এখন ধরুন আপনি অতিশয় একজন সাধারণ মানুষ, উপরে উঠতে চান; কি করবেন? টাকা আয় করতে চান? মানুষের বিস্বাশ অর্জন করুন। নাম-ডাক খ্যতি চান? যাস্ট মানুষের বিস্বাশে আঘাত হানুন; ঐ মানুষগুলোই আপনাকে কাঁদে করে আকাশে পৌছে দেবে; সবচে মজার কথা হলো ঐ সাধারণ মানুষ জানেই না যে তারাই আপনাকে খ্যাতির চুড়ান্ত পর্যায়ে পৌছে দিয়েছে; উদহরণ হিসাবে তসলিমা নাসরিনের কথা বলা যেতে পারে।
সমাজে আরেকটি বিষয় খুব জনপ্রিয় অন্যের বিষয়ে নাক ছিটকানো: ধরুন আপনার পাশের বাড়ির একটা মেয়ে ধর্ষিত হয়েছে, আপনার ঘুম থেকে উঠে প্রথম দর্শন যদি ওনার হয়, আপনার আজকের দিন শেষ? যাত্রাটায় খারাপ! সারা দিন আল্লাহ আল্লাহ করবেন অন্তত আজকের দিনটা যেন ভাল যায়! এরপরও যদি কোন অঘটন ঘটে তাহলে ঐ মেয়েটি-ই দায়ী! সকাল বেলা যদি আপনি ঐ অপবিত্র মুখটা না দেখতেন তাহলে আপনার এই দুর্ঘটণা ঘটত না। আর ধর্ষিতা হয়ে স্কুল কলেজে যাবেন? অসম্ভব! মোটে-ই না! ঘর থেকেই বের হতে পারবেন না! যার মুখোদর্শণে অমঙ্গল নেমে আসে সে ঘর থেকে বের হয়ে পুরো সমাজকে অমঙ্গলের মুখোমুখি দাড় করাবে কেন অথবা সমাজ-ই বা কেন তাকে বের হতে দেবে? সমাজ জানে তার অমঙ্গলের দায়বদ্ধতা সবার! তাই এই একটি ক্ষেত্রে যার যার মতো করে একযোগে নিষেধ করে দেয়, ''তুমি ঘর থেকে বের হয়ো না''। এরপরও বের হলে চোখে একরাশ জল নিয়ে ফিরতে হবে। এটা তো গেলো সমাজ! এইবার রাষ্টে আসি, সমাজকে নিয়েই রাষ্ট্র গঠিত তাই রাষ্ট্র কেন পিছিয়ে থাকবে? বরং রাষ্ট্র একধাপ এগিয়ে! এখন যদি উক্ত মেয়েটি একটি সন্তানের জন্ম দেয়! আমাদের মত পিতৃতান্ত্রিক সমাজে পিতা ছাড়া কিভাবে বেড়ে উঠবে একজন মানুষ? তাই সরকারের প্রতিটি খাতায় পিতার নাম লিখতে হবে নিজের নামের পাশা-পাশি। ধর্ষিতা মায়ের সন্তান মায়ের সন্তান ইনার তো পিতাই নেই নাম রেজিস্ট্রি করবে কিভাবে? বেশ কিছুদিন আগে দেখেছিলাম, এক মেয়ে এস এস সি পরিক্ষার নাম রেজিস্ট্রি করতে গিয়ে বিপত্ত্বিতে পরেছে বাবার নাম নিয়ে। মেয়রটি বাবার নাম লিখবে না অথবা লিখতে পারছে না। কারন তার মায়ের বিয়ে হয় নি, যিনি প্রকৃত বাবা তিনি স্বীকৃতি দে্য নি। অন্য দিকে শিক্ষকরা বাবার ঘর খালি রেখে ফরম জমা নেবেন না! মেয়েটিও বাবার ঘর খালি রেখেই ফরম জমা দিবেন নচেৎ ফরম জমা দিবেন না। প্রয়োজনে লেখাপড়া ইস্তফা দেবেন! এহেন অবস্থাতে বেশ কয়েকটা দিন কেটে যায়! ফলাও করে ছাপা হয় দেশের বেশ কয়েকটি পত্রিকায়। আমার যতটুকু জানা, পরে সমাধান হয় মায়ের নাম দুইবার লিখে। পত্রপত্রিকায় ক'টা ছাপা হয় আর ক'টায় বা আমরা জানি। তারপরও প্রায়ই দেখি অমুক জায়গা নবজাতকের লাশ পরে আছে!অমুক ডাস্টবিন থেকে জীবিত নবজাকের উব্ধার। এর অর্থ দাড়াচ্ছে একজন মা আর দশটা মানুষের মতোই বাচ্ছ পেটে রেখেও ফেলে দিচ্ছে! কিন্তু কেনো? একজন মা কখন তার বাচ্ছা কে ফেলে দেয়? কোন বাস্তবতার মুখোমুখি দাড়ালে একজন মাকে তার পরম স্নেহের বাচ্ছাটিকে ফেলে দিতে হয়? এই সব মায়েরা কখনো নিজের বাচ্ছা ফেলে দেয় কখনো সুইসাইড করে! যাক কিছু আগাছা দুর হয়। আমাদের মতো আধুনিক সভ্য সমাজে এই সব আগাছার দরকার কি? দেড়টা বছর পর এলাম। হাতে তো বেশ জড়তা লাগছে আর মাথাই কিছুই আসছে না।কাস্তেই যেমন মরিচা পরে তেমন-ই মরিচা পরে আছে মগজে। অথচ প্রতিদিন হাজার হাজার লেখার বিষয় মাথাই আস্ত।আসলে চর্চা না থাকলে এমনি হই। নিয়মিত চর্চায় সফলতার চাবিকাঠি। নিয়মিত চর্চা ছাড়া জীবনে যেমন সফলতা অর্জন করা যায় না, অনিমিত চর্চায় কিছুটা ধারনা থাকে কিভাবে কাজটি সমাধান করতে হবে। আচ্ছা বলুন তো কোন প্রকার ধারনা ছাড়া যদি কোন ব্যক্তিকে কোন প্রতিষ্ঠানের শী্র্ষে বসিয়ে দেয়া যায় কেমন হয়? একটি দেশের সবচে গুরুত্বপু্র্ণ প্রতিষ্ঠান হচ্ছে রাষ্ট্র আর এই রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব থাকে রাজনৈতিক ব্যক্তিবর্গের উপর। অত্যান্ত দু:খ্যের বিষয় আমাদের দেশের সাংসদের একটা বড় অংশের রাজনৈতিক কোন ধারনা নেই। আর ভারতে সেটা অর্ধেকের বেশি। আর এই সাথে আছে নারীদের টানিয়া আকাশে তোলার প্রবনতা। একজন ব্যক্তি একটা সেক্টরে কঠোর অনুশীলনের মাধ্যমে সফলতার স্বর্ণশিখরে পৌছে যেতে পারে। বলার অপেক্ষা রাখ না তার সেক্টরে তিনি-ই রাজা। এই মহান ব্যক্তিটির অন্য সেক্টরে প্রজাসম জ্ঞান নাও থাকতে পারে। এখন প্রজাসম ব্যক্তি রাজা হলে, কি হতে পারে তা বোঝার ভার আপনাকে দিলাম সেই সাথে ঐ ব্যক্তির কাছে ক্ষমা চেয়ে নিলাম। এখন আমাদের দেশে রাষ্ট্র বা অন্য কোন প্রতিষ্ঠানের শী্র্ষ পর্যায়ে যেতে জ্ঞান বা অভিজ্ঞতার প্রয়োজন পরে না। শুধু প্রয়োজন হয় একটু চাতুরতার। আর এই চাতুরতা মানুষকে উপরে উঠাতে বিষেশ ভুমিকা পালন করে থাকে। এখন ধরুন আপনি অতিশয় একজন সাধারণ মানুষ, উপরে উঠতে চান; কি করবেন? টাকা আয় করতে চান? মানুষের বিস্বাশ অর্জন করুন। নাম-ডাক খ্যতি চান? যাস্ট মানুষের বিস্বাশে আঘাত হানুন; ঐ মানুষগুলোই আপনাকে কাঁদে করে আকাশে পৌছে দেবে; সবচে মজার কথা হলো ঐ সাধারণ মানুষ জানেই না যে তারাই আপনাকে খ্যাতির চুড়ান্ত পর্যায়ে পৌছে দিয়েছে; উদহরণ হিসাবে তসলিমা নাসরিনের কথা বলা যেতে পারে।
সমাজে আরেকটি বিষয় খুব জনপ্রিয় অন্যের বিষয়ে নাক ছিটকানো: ধরুন আপনার পাশের বাড়ির একটা মেয়ে ধর্ষিত হয়েছে, আপনার ঘুম থেকে উঠে প্রথম দর্শন যদি ওনার হয়, আপনার আজকের দিন শেষ? যাত্রাটায় খারাপ! সারা দিন আল্লাহ আল্লাহ করবেন অন্তত আজকের দিনটা যেন ভাল যায়! এরপরও যদি কোন অঘটন ঘটে তাহলে ঐ মেয়েটি-ই দায়ী! সকাল বেলা যদি আপনি ঐ অপবিত্র মুখটা না দেখতেন তাহলে আপনার এই দুর্ঘটণা ঘটত না। আর ধর্ষিতা হয়ে স্কুল কলেজে যাবেন? অসম্ভব! মোটে-ই না! ঘর থেকেই বের হতে পারবেন না! যার মুখোদর্শণে অমঙ্গল নেমে আসে সে ঘর থেকে বের হয়ে পুরো সমাজকে অমঙ্গলের মুখোমুখি দাড় করাবে কেন অথবা সমাজ-ই বা কেন তাকে বের হতে দেবে? সমাজ জানে তার অমঙ্গলের দায়বদ্ধতা সবার! তাই এই একটি ক্ষেত্রে যার যার মতো করে একযোগে নিষেধ করে দেয়, ''তুমি ঘর থেকে বের হয়ো না''। এরপরও বের হলে চোখে একরাশ জল নিয়ে ফিরতে হবে। এটা তো গেলো সমাজ! এইবার রাষ্টে আসি, সমাজকে নিয়েই রাষ্ট্র গঠিত তাই রাষ্ট্র কেন পিছিয়ে থাকবে? বরং রাষ্ট্র একধাপ এগিয়ে! এখন যদি উক্ত মেয়েটি একটি সন্তানের জন্ম দেয়! আমাদের মত পিতৃতান্ত্রিক সমাজে পিতা ছাড়া কিভাবে বেড়ে উঠবে একজন মানুষ? তাই সরকারের প্রতিটি খাতায় পিতার নাম লিখতে হবে নিজের নামের পাশা-পাশি। ধর্ষিতা মায়ের সন্তান মায়ের সন্তান ইনার তো পিতাই নেই নাম রেজিস্ট্রি করবে কিভাবে? বেশ কিছুদিন আগে দেখেছিলাম, এক মেয়ে এস এস সি পরিক্ষার নাম রেজিস্ট্রি করতে গিয়ে বিপত্ত্বিতে পরেছে বাবার নাম নিয়ে। মেয়রটি বাবার নাম লিখবে না অথবা লিখতে পারছে না। কারন তার মায়ের বিয়ে হয় নি, যিনি প্রকৃত বাবা তিনি স্বীকৃতি দে্য নি। অন্য দিকে শিক্ষকরা বাবার ঘর খালি রেখে ফরম জমা নেবেন না! মেয়েটিও বাবার ঘর খালি রেখেই ফরম জমা দিবেন নচেৎ ফরম জমা দিবেন না। প্রয়োজনে লেখাপড়া ইস্তফা দেবেন! এহেন অবস্থাতে বেশ কয়েকটা দিন কেটে যায়! ফলাও করে ছাপা হয় দেশের বেশ কয়েকটি পত্রিকায়। আমার যতটুকু জানা, পরে সমাধান হয় মায়ের নাম দুইবার লিখে। পত্রপত্রিকায় ক'টা ছাপা হয় আর ক'টায় বা আমরা জানি। তারপরও প্রায়ই দেখি অমুক জায়গা নবজাতকের লাশ পরে আছে!অমুক ডাস্টবিন থেকে জীবিত নবজাকের উব্ধার। এর অর্থ দাড়াচ্ছে একজন মা আর দশটা মানুষের মতোই বাচ্ছ পেটে রেখেও ফেলে দিচ্ছে! কিন্তু কেনো? একজন মা কখন তার বাচ্ছা কে ফেলে দেয়? কোন বাস্তবতার মুখোমুখি দাড়ালে একজন মাকে তার পরম স্নেহের বাচ্ছাটিকে ফেলে দিতে হয়? এই সব মায়েরা কখনো নিজের বাচ্ছা ফেলে দেয় কখনো সুইসাইড করে! যাক কিছু আগাছা দুর হয়। আমাদের মতো আধুনিক সভ্য সমাজে এই সব আগাছার দরকার কি?
২| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৪ ভোর ৬:১৪
শুভ্র বিকেল বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ।
আশা করি থাকবো। দো্য়া করেন, পাশে থাকবেন।
৩| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৪ ভোর ৬:১৬
খেলাঘর বলেছেন:
পৃথিবীর সবকিছু নিয়ে পোস্ট দিলেন?
৪| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৪ ভোর ৬:২৫
শুভ্র বিকেল বলেছেন: ধন্যবাদ পোস্টটি পড়ার জন্য।
আমি তো দেশ ও রাষ্ট্রের বাইরে যায় নি।
৫| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ৮:৪৬
অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: ওয়েলকাম ব্যাক
২২ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১:৩০
শুভ্র বিকেল বলেছেন: ভাই আপনি কথায় হারিয়ে গেলেন। অনেক দিন পর পেয়ে ভাল লাগলো।
অনেক ধন্যবাদ ভাই ভাল থাকেন।
৬| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৯:৪৯
আমিনুর রহমান বলেছেন:
পোষ্টের ২য় অংশ দুইবার এসেছে।
২৮ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৯:৫৩
শুভ্র বিকেল বলেছেন: হ্যা ভাই ভুল ক্রমে দুইবার হয়েগেছে। ধন্যবাদ ভুলটি ধরিয়ে দেয়ার জন্য!
৭| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ১০:২৫
তুষার কাব্য বলেছেন: শুভাগমন...
০১ লা নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:৩৩
শুভ্র বিকেল বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।
©somewhere in net ltd.
১|
২২ শে অক্টোবর, ২০১৪ ভোর ৫:৫৪
ইমতিয়াজ ১৩ বলেছেন: অনেক সময় পর ফিরে এলেও লিখেছেন বেশ। পুনরায় শুভ কামনা। আশার করি এখন থেকে নিয়মিত থাকবেন ব্লগে।