নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

শুভ্রতার মাঝেই আমি!!

শুভ্র বিকেল

নিজেকে জানুন ।

শুভ্র বিকেল › বিস্তারিত পোস্টঃ

ত্রিশ লক্ষ শহীদ! মিথ্যা নাকি বাস্তবতা।

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫০

"আজ কাল বলা হয়, এত লক্ষ লোক শহীদ হয়েছেন। এটা নিয়েও অনেক বিতর্ক আছে যে আসলে কত লক্ষ লোক মুক্তিযুদ্ধে শহীদ হয়েছেন। নানা বই-কিতাবে নানারকম তথ্য আছে।" খালেদা জিয়ার এই বক্তব্য দিয়েই শুরু করলাম যিনি তিনবারের প্রধানমন্ত্রি, দুবারের বিরোধী দলীয় নেত্রী, বীর মুক্তিযোদ্ধা রাষ্ট্রপতি জিয়াউপর রহমানের স্ত্রী আরো অনেক বিশেষণ আছে আজ নাই বা গেলাম। আজ কাল ৩০ লক্ষ শহীদের কথা বলা হয় না এটি অনেক আগে থেকেই বলা হয়। সেই '৭২ সালে স্কুল কলেজে অমনোযোগী শেখ মুজিব ৩ লক্ষকে ভুল করে ৩ মিলিয়ন (ত্রিশ লক্ষ) বলে ফেলেছিলেন তখন থেকেই শুরু....। ভুলকে প্রতিষ্ঠা করায় তো আমাদের ধর্ম হয়ে দাড়িয়েছে। তবে আমি তারও একটু আগে যেতে চাই দেখি প্রথম ভুল কে করেছিল।

প্রথম ভুলটা জেনারেল ইয়াহিয়া খান করেন, তিনি সদম্ভে বলেছিলেন, " ওদের ৩০ লক্ষ হত্যা কর, বাকীরা আমার থাবার মধ্য থেকেই নিঃশেষ হয়ে যাবে"।
এর পর আরো যারা কম বেশি ভুল করে গেছেন তার দু একটি তুলে ধরলাম। মওলানা ভাষানী যুদ্ধের মাঝামাঝি সময়ে বলেন দশ লক্ষ হত্যাকাণ্ড হয়েছে।
কবি আসাদ চৌধুরী মুক্তিযুদ্ধের সময় "বারবারা বিডলারকে" লিখেছিলেন তার শ্রেষ্ঠ কবিতা,
তোমাদের কাগজে নিশ্চয় ইয়াহিয়া খানের ছবি ছাপা হয়,
বিবেকের বোতামগুলো খুলে হৃদয় দিয়ে দেখ!
ওটা একটা জল্লাদের ছবি।
পনের লক্ষ নিরস্ত্র লোককে ঠাণ্ডা মাথা হত্যা করেছে।

চরমপত্রঃ স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র থেকে ২৫শে মে থেকে ১৬ই ডিসেম্বর হওয়ার দিন পর্যন্ত প্রচারিত হয় ব্যঙ্গাত্মক ও শ্লেষাত্মক ভরপুর চরম পত্র অনুষ্ঠান। এম আর মুকুলের ৮/১০ মিনিটের এই অনুষ্ঠান প্রচারের শেষ দিন অর্থাৎ ১৬ই ডিসেম্বরের কয়েকটি লাইন তুলে ধরা হল,
" ...২৫শে মার্চ সেনাপতি ইয়াহিয়া খান বাঙ্গালি গো বেশুমার মার্ডার করনের অর্ডার দিয়া কি চোটপাট! জেনারেল টিক্কা খান সেই অর্ডার পাইয়া ৩০ লাখ বাঙ্গালির খুন দিয়া গোসল করলো । তারপর বাঙ্গাল মুলুকের খাল-খন্দক, দড়িয়া-পাহাড়, গেরাম-বন্দরের মইদ্দে তৈরি হইল বিচ্চু..... ।"

এবার দেখি আন্তর্জাতিক মিডিয়া কি বলে? তৎকালীন আন্তর্জাতিক মিডিয়ার অন্যতম প্রভাবশালী পত্রিকা প্রাভদা প্রথম ৩০ লক্ষ শহীদের কথা ছাপায়, এরপরই বিভিন্ন মিডিয়ায় ছড়িয়ে পরে ৩০ লক্ষ শহীদের কথা।
তৎকালীন সময়ের কয়েকটি নিউজ কাটিং তুলে ধরছি।


৪ই জানুয়ারী ১৯৭, বঙ্গ বন্ধু শেখ মুজিবের মুক্তির চার দিন আগে প্রকাশিত হয়।

দৈনিক পূর্বাদেশের সম্পাদকীয়তে ২২-১২-১৯৭২ তারিখে "ইয়াহিয়া জান্তার ফাঁসি দাও" শিরোনামে লেখেন, "হানাদার দুশমন বাহিনী বাংলাদেশের প্রায় ৩০ লাখ নিরীহ মানুষ ও দুশতাধিক বুদ্ধিজীবীকে নির্মমভাবে হত্যা করেছে"।
ঢাকার পত্রিকা দৈনিক অবজার্ভার শিরোনাম করে, " Pak Army killed over 30 lakh people. যা প্রকাশিত হয় ০৫-০১-১৯৭২ বঙ্গবন্ধুর মুক্তির তিনদিন আগে।

এখন দেখা যাচ্ছে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর মুক্তির আগেই সারা পৃথিবীব্যাপী ছড়িয়ে পরেছে ৩০ লক্ষ শহীদের কথা। তিনি ১৭ই জানুয়ারী ১৯৭২, ডেভিড ফ্রস্টের কাছে ৩০ লক্ষ শহীদের কথা তুলে ধরেন।



এখন এটা স্পষ্ট যে জাতির জনক ভুল করে বলেন নি। যারা মনে করেন বঙ্গবন্ধু ৩ লক্ষ বলতে গিয়ে ৩০ লক্ষ বলেছেন, আশা করি তারা এখন মুখে কুলুপ লাগাবেন।
ন্যাশনাল জিওগ্রাফিক তিন মিলিয়ন হত্যাকান্ডের কথা উল্লেখ করে ১৯৭২ সালে।
(Virtual Bangladesh History! The Bangladesh Genocide, 1971. Bangladesh holocaust.)
এবার দেখি জাতি সংঘ জনসংখ্যা রিপোর্ট কি বলে।

এখানে দেখা যাচ্ছে ১৯৬৫ থেকে '৭০ পর্যন্ত জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার ১৫.৭ কিন্তু ,'৭০ থেকে '৭৫ জনসংখ্যা বৃদ্ধি হার মাত্র ৫.৫। অর্থা এই পাঁচ বছরে ১০.২% পূর্ববর্তী সংখ্যা থেকে কম কিন্তু কেন? এটা আমাদের হিসাব না জাতিসংঘের হিসাব। এখানে দেখা যায় যে এই পাঁচ বছরে প্রায় ৬৫ লাখ জনসংখ্যা নেই, কিন্তু গেল কোথায় নিশ্চয় সময়ে দেশের মধ্যে অস্বাভাবিক কিছু একটা ঘটেছিল যার ফলে এই বৃহৎ জনসংখ্যা আমরা হারিয়েছি কিন্তু এই সময়ে কি কি ঘটনা ঘটেছিল?
১) '৭০ এর ঘুর্ণিঝড়
২) '৭৪ এর দূর্ভিক্ষ।
৩) '৭১ এ আশ্রিতদের অনেকে ভারতে থেকে যাওয়া।
৪) '৭১ এর মুক্তিযুদ্ধ।
এই চারটি বড় ঘটনা ঘটেছে যার মাধ্যমে এই ৬৫ লাখ মানুষ আমরা হারিয়েছি। এখন আমি প্রথম তিনটি থেকে প্রকাশিত সর্বোচ্চ সংখ্যা নিব। ঘূর্ণিঝড় ৫ লক্ষ + দূর্ভিক্ষ ৫ লক্ষ + ভারত থেকে ফেরেনি ২০ লক্ষ = সর্বমোট ৩০ লক্ষ। রাজনৈতিক হত্যাকাণ্ডসহ অন্যান্য আরো পাঁচ লক্ষ ধরে নিলাম। তাহলে মোট ৩৫ লক্ষের হিসাব পেলাম বাকি ৩০ লক্ষ কোথায়? অবশ্যই এই ৩০ মুক্তিযুদ্ধে শহীদ হয়েছেন। এখানে উল্লেখ করা প্রয়োজন যে '৭৪ ও '৭১ এর পর রাজনৈতিক আনরেস্ট এর কারনে যে মানুষ মারা গেছে তার দায়ও পাকিস্থান এড়াতে পারে না। যেমন এখন ইরাকের মৃত্যুর দায় আমেরিকা এড়াতে পারে না।
১৯৮১ সালে ইউ এন ইউনিভার্সাল হিউম্যান রাইটসের ডিক্লিয়ারেশানে বলেন, "মানব ইতিহাসে যত গণহত্যা হয়েছে এর মধ্যে বাংলাদেশের ১৯৭১ সালের গণহত্যা, স্বল্পতম সময়ে সর্ববৃহৎ। গড়ে প্রতিদিন ৬০০০ থেকে ১২০০০ মানুষ হত্যা করা হয়েছে। এটি হচ্ছে গণহত্যার ইতিহাসে প্রতিদিনের সর্বোচ্চ নিধনের হার"।
২৬০ দিন ধরে এই হত্যাকান্ড চলে। যদি প্রতিদিন নিম্ন সংখ্যা ৬০০০ ধরি তাহলে মোট হয় ১৫ লক্ষ ৬০ হাজার। যদি মাঝামাঝি সংখ্যা ধরি ৯০০০ প্রতিদিন, তাহলে মোট হয় ২৩ লক্ষ ৪০ হাজার আর যদি সর্বোচ্চ ধরি তাহলে মোট হয় ৩১লক্ষ ২০ হাজার।
অনেকেই যুক্তি দেয় এই সংখ্যা আদৌও সম্ভব নয়। তাই এখন দেখব সম্ভব কিনা। এই দেশে ৯৩ হাজার পাক আর্মি ছিল আর রাজাকার, আলবদর, আলসামস, জামাত, ছাত্রসংঘের ধরি একটিভ কর্মী ছিল দুই লক্ষ। যদি শুধু মাত্র পাক আর্মি হত্যাকান্ড ঘটায় তবে একজন আর্মি ২৬০ দিনে ৩২ জনকে করতে হবে। অর্থাৎ একজন আর্মি ৮দিন বা তার কিছু বেশি সময়ে একটি হত্যাকান্ড ঘটাবে যা ৭১ এর সময়ে খুবই মামুলি ব্যাপার ছিল। আর যদি পাক দোসরদের হত্যাকান্ড ধরি সে ক্ষেত্রে পাক আর্মি প্রতি হত্যাকান্ড আরো কমে আসে। এক্ষেত্রে দুই একটা হত্যাকান্ডের ধরন উল্লেখ করলে বোঝার ক্ষেত্রে সহজ হবে। ২৫ শে মার্চ। পাকবাহিনী সিদ্ধান্ত নেয় মধ্য রাতে অপারেশন শুরু করবে। কিন্তু বিষয়টি আগেই জানাজানি হলে, আওয়ামী লীগ ইট, পাথর আর গাছ কেটে সেনা ক্যম্প থেকে বঙ্গবন্ধুর বাড়ি সহ গুরুত্বপূর্ণ রাস্তা ব্লক করে। একারনে সেনাবাহিনী রাত ১১টার দিকে বের হয়ে আসে। সেনাসদস্যরা গাড়ি থেকে নেমে রাস্তা পরিস্কার করে আর মর্টারসহ ভারী অস্ত্র দিয়ে রাস্তার দুপাশে বাড়ি ঘর ধ্বংস করতে থাকে। যেহেতু সব বাড়ি ধংস করা হয় নি তাই ধারনা করা হয় যে সব বাড়ি থেকে প্রতিরোধের চেষ্টা করা হয়েছিল সেসব বাড়ি ও তার আসে পাশের বাড়ি ধংস করা হয়েছিল। রাজারবাগ পুলিশ, পিলখানা ও অন্যন্য জায়গা থেকে পুলিশ সদস্যরা প্রতিরোধ যুদ্ধ করে শহীদ হন।মাত্র কয়েক ঘন্টার মধ্যেই হাজার হাজার মানুষ মৃত্যুর কলে ঢলে পড়।
চুকনগর হত্যাকান্ডঃ খুলনা ও বাগেরহাটের প্রায় ৩০/৪০ হাজার মানুষ ভদ্রা নদী পাড়ি দিয়ে চুকনগরে জমা হয়। খুলনার ডুমুরিয়া উপজেলার ছোট্ট একটা বাজার চুকনগর, ভারতীয় সীমান্তের কাছে অবস্থিত। ২০ মে সকাল ১১টা ট্রাক ও জীপে পাক আর্মিরা সেখানেই পৌঁছেই নির্বিচারে গুলি করে। বিকাল তিনটা পর্যন্ত চলে একনাগাড়ে সে অভিযান। মাত্র চার ঘন্টায় ১০ হাজার মানুষ মৃত্যুর কলে ঢলে পড়ে। কিছু লাশ পাক সেনারা ভদ্রা নদীতে ফেলে দেয় বাকি লাশ স্থানীয় জনগণ ফেলে।
বধ্যভূমিঃ ওয়ার ক্রাইমস ফ্যাক্টস ফাইন্ডিং কমিটি ৯৪২টি সারাদেশে বধ্যভূমির সন্ধান পান। এর মধ্যে ১১৬ টি চট্টগ্রামে যার একটিতে ১১০০ খুলি পাওয়া গেছে। সুতরাং খুব সহজেই অনুমেয়, তখন কি এবং কিভাবে ঘটেছিল।
আর জে রোমেল তার বইতে ৩০ লক্ষের কথা বলেছেন। পাকিস্তানের হামুদুর রহমান কমিশন সর্বোচ্চ ৩০ লক্ষের কথা বলেছেন।
পরিশেষে বলা যায় শহীদের সংখ্যা থেকে বড় কথা নির্যাতনের পরিমান উপলব্ধি করা। পাকিরা তার অপরাধ ঢাকার জন্য সবসময় কম বলবে স্বাভাবিক কিন্তু আমাদের দেশের কিছু মানুষের সেই সুর মিলানো দুঃখজনক। একটা মিমাংসিত বিষয় নিয়ে নতুন করে ইসু তৈরি করাও ন্যক্কারজনক। শহীদ আমাদের গর্বের নাম, প্রাণের নাম প্রেরণার নাম। চোখ বন্ধ করেই এটা বিশ্বাস করি। আমি এই একটি জায়গা অন্ধ। আমাদের পূর্বপুরুষরা স্বাধীনতা দিয়েছেন তারায় বলেছেন ত্রিশ শহীদের কথা। এটাই সত্যি। নতুন করে গবেষণার প্রয়োজন নেই।



মন্তব্য ১০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১০) মন্তব্য লিখুন

১| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২৪

তৌফিক মাসুদ বলেছেন: দারুন উপস্থাপনা, দেশের স্থপতি কে মিথ্যুক বানানোর মত বোকামি আর কেউ যাতে না করে সেটাই চাওয়া।

০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৫৮

শুভ্র বিকেল বলেছেন: হুম! অবশ্যই জাতির জনককে নিয়ে মিথ্যা অপপ্রচার বন্ধ করতে হবে। অনেক অনেক ধন্যবাদ।

২| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩০

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: আরে ধুর মিয়া| কী আবুল তাবুল বকেন| একাত্তরে তো শহীদ হইছে মাত্র পাঁচজন| তারা হলেন-
১| শহীদ জিয়া
২| শহীদ কাদের মোল্লা
৩| শহীদ গোলাম আযম
৪| শহীদ কামারুজ্জামন
৫| শহীদ সাইদি|
তাছাড়া আর কেউ মরে নাই, সব বাকশালি কথাবার্তা

০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:০১

শুভ্র বিকেল বলেছেন: হ্যা হ্যা হ্যা। বাকিগুলো গাজি। তবে গাজিগুলো এখন শহীদের খাতায় নাম লেখাচ্ছে।

৩| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪৫

দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: 30 জায়গায় 3 হলে কি অাবেগ অনুভূতি কমে যায়? যায় না ।
রাজনীতি বক্তব্য যারা দিয়েছে তারা এতদিন কি করল । কি অদ্ভূদ রে বাবা । কি এক ছাইভষ্ম বলল ,তা নিয়ে সারা দেশের মানুষ গবেষণায় মেতে গেল ।
পাত্তা না দেওয়ায় ভাল

০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:১৭

শুভ্র বিকেল বলেছেন: এটা আবেগ কমা বাড়ার বিষয় নয়। এখানে পাকি জারজদের খুশি করতে শহীদদের অপমান করা হয়েছে। আসলে ওনি ভোটের রাজনীতি করছেন। যাদের জন্য স্বাধীনভাবে কথা বলছি তাদের অপমান করেছেন।

৪| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:২৮

কলাবাগান১ বলেছেন: ৩০ লাখ কোন সংখ্যা না। এটা একটা আবেগ....মুক্তির আবেগ....ত্যাগের আবেগ.....সিম্বল অফ আওয়ার ট্রায়াম্প ওভার দ্যা ইভিলস.....

আর উনি এখন সেই ৩০ লক্ষকে অপমান করছেন না বুঝে জামাতি-রাজাকার দের খুশি করার জন্য

০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:০৮

শুভ্র বিকেল বলেছেন: হুম দারুণ সত্যি বলেছেন ভাই। পাকি জারজদের খুশি করতে শহীদদের অপমান কখনো এক্সেপ্টেবল না।

৫| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:০৫

প্রামানিক বলেছেন: মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে অনেক তথ্যমূলক পোষ্ট। ধন্যবাদ

১২ ই জানুয়ারি, ২০১৬ ভোর ৫:৫২

শুভ্র বিকেল বলেছেন: আপনাকেও অনেক অনেক ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.