![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মানবতার জয় ;বিবেকের শাসন আদর্শ রাষ্ট্র গঠনের সবচেয়ে দামী অস্ত্র।
নানা-নানু অতি আদুরী বা সোহাগী একটা শব্দ।যাহা শিশুর মনে ব্যাপকভাবে আবেদন সৃষ্টি করে।নানা-নানু শব্দটি বার বার আপন মনে ডাকিবার সৌভাগ্যেও কারো কারো জীবনে হয় ! আবার কারো জীবনে এ মিষ্টি মধুর শব্দটি রয়ে যায় স্মৃতির গভীরে অপূর্নতায়। এই পূর্নতা বা অপূর্নতার বাস্তব চিত্র ফুটে উঠেছে তিন বছরের একটি নিস্পাপ শিশুর কন্ঠে বাবা! নানু কাঁদছে কেন??? শিশুটি আমার ছোট ছেলে শুআইব আল হাঞ্জালা। তার একই প্রশ্ন নানু কান্দে কেন? কি কারনে নানু কান্দে? স্বপ্রনদিতভাবে মাননীয় প্রধান মন্ত্রীকে টিবির পর্দায় কিংবা প্রিন্ট মিডিয়ায় বা ফেইস বুকে দেখা মাত্রই নানু নানু বলে চিৎকার করে পাশে থাকা মানুষটাকে দেখাবার চেষ্ঠা করবে। আর বলবে এইত আমার নানু ! বাবা ! নানু কাঁদছে কেন ? এমনকি কখন কিভাবে তার নানু বক্তব্য প্রদান করেন তার ব্যাখ্যা তাকে দিতেই হবে।মাঝ মধ্যে এমন সব মন্তব্য বা প্রশ্র করবে যার উত্তর দেওয়া আমার পক্ষে অনেক সময় কঠিন হয়ে পড়ে।
এই নানু হচ্ছে বাংলার নানু,সবার প্রিয় নানু,কারো বা মা,কারো আবার হাসু আপা। বাংলার সফল রাষ্ট্রনায়ক, যাকে গত সপ্তাহে
যুক্তরাষ্ট্রের কংগ্রেস সদস্য ইভেট ডায়ান ক্লার্ক সোমবার বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ‘বিশ্বের গর্ব’ আখ্যায়িত করে বলেছেন, বাংলাদেশের মানুষের উচিত তাঁকে সমর্থন করা।
নিউইয়র্কে জাতিসংঘের ‘চ্যাম্পিয়ন্স অব দ্য আর্থ’ পুরস্কার প্রাপ্তি উপলক্ষে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে আয়োজিত সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে তিনি বলেন, ‘শেখ হাসিনা কেবলমাত্র আপনাদের (বাংলাদেশীদের) গর্ব নয়- তিনি আমাদেরও গর্ব। তিনি আমাদের সকলের সেরা।’অনুধাবন করুন, শিক্ষা গ্রহন করুন,তারপর প্রিয় নেত্রীর সমালোচনা করুন।
বঙ্গকন্যার সাথে তার নানুর কোথাও কোনরুপ মিল অন্তত আমি খুজে পাইনা। হ্যা, মিল একটা আছে,তা হল চশমা পরিধান করার অভ্যাস।জানিনা এই শিশুটির আকুতি, আত্মচিৎকার , নানু সম্বোধনের শব্দ কখনো কোন কালে চন্দ্রালোকে পৌছতে পারবে কি না? বাবা হিসাবে আমিও তার এই ইচ্ছা পুরন করতে পারব কি না? যাহোক কল্পনার রাজ্যে বা ছবির জগতে অন্তত সে ইচ্ছা পুরন হতে বাধ্য।শান্তনার বানী বাবা তুমি বেশী বেশী ভাত খাও।ভাত খাইলে তারাতাড়ি বড় হবা আর বড় হলে তোমার নানুর সাথে তুমি দেখা করতে পারবা।সত্যি বাবা ! হ্যা বাবা ! আচ্ছা, ঠিক আছে।
ফেইসবুক বর্তমান দুনিয়ায় সবচাইতে জনপ্রিয় একটা যোগাযোগ মাধ্যম হয়ে উঠছে।যদিও কিছু অনাকাংখিত ঘটনার সম্মুখীন তবুও আমি বলব এর কল্যান সুদুর প্রসারি।এই ফেইসবুকের অপব্যবহারের কথা বাদ দিলে আমরা দেখতে পাই অতি অল্প সময়ের মধ্যে যোগাযোগের রাখি বন্ধন তৈরি করতে ইহা একটি মহাঔষধ হিসাবে কাজ করে আসছে।এ লেখার একপর্যায়ে শুআইব এসে বল্ল বাবা তুমি কি করতাছো? জবাবে বল্লাম তোমার আর তোমার নানুর কথা লিখতেছি।ও আচ্ছা।আমাকে দাও আমি নানুকে লিখবঃ।নিম্নে তার হুবহু লেখাগুলো উপস্থাপিত হলঃ
ড়চনকবচগজব্ দগচপচহড়হটপডযযপজগগড়গজচপপডডযঙযিিা্তদসরিুনন
আমার পৃথিবীটা যখন ক্রমশ খাচায় বন্ধি ফেইসবুল লকার খুলে ছেড়েদিয়েছে মুক্ত বিহঙ্গে। খোজতে লাগলাম বালু কনা ও প্রহানুপুঞ্জ।সশরীরে প্রথম দেখা মিলে লেখক ও ইতিহাসবিদ জনাব অমিনেষ রহমান।দ্বিতীয় হচ্ছে মহুয়া সুন্দরীর লেখক ও পরিচালক জনাবা রওশানারা নিপা।তৃতীয় হচ্ছে রাজনৈতিক অঙ্গনে বিশেষ ব্যক্তিত্ব যিনি বৃহত্তর রাজশাহী অঞ্চলের জামাত-শিবিরের জম, বার বার মিথ্যা মামলায় হয়রানীর স্বীকার,মাঠের অতি আস্থাভাজন নেতা বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের সহ-সম্পাদক জনাব ইঞ্জিনিয়ার আজিবর রহমান মোহন।
মোহন ভাইয়ের সাহচর্যে ধানমন্ডির কার্যালয়ে কিছু সময় উত্তরন(আওয়ামীলীগের পত্রিকা) অফিসে আড্ডা দিয়ে রুবেল সহ আমরা ক’জন কার্যালের সামনে সেলফি তোলা হয়।আর মোহন ভাই কয়েকটি উত্তরন পত্রিকা হাতে দিলে যত্ন সহকারে বাসায় আনার পর শুআইব বলে উঠল এগুলো আমার জন্য এনেছ? এগুলো আমার বই।এখানে আমার নানু আছে।নানুকে আমি কাঁদতে দিবনা।যারা নানুকে কাদিয়েছে আমি তাদেরকে মেরে ফলব।আমি অবিভূত।আমি আনন্দিত।আমি গর্বিত। আমার সন্তানের জন্য শুভ কামনা প্রার্থনা করছি।আল্লাহ যেন দীর্ঘ্যু দান করেন।
“বাবার মুখে শুনেছি তোমার কান্নার কথা
শিশু মনে করেছি প্রতিজ্ঞা, তাদের করবনা ক্ষমা”।
তিন বছরের শিশু শুআইব নানুর বুকচাপা কান্নার রহস্য বুঝতে পারল।অথচ বেঈমানেরা আজও অট্টহাসিতে ব্যস্ত।শকুনেরা আজও তাকে হত্যার ষড়যন্ত্রে লিপ্ত।
নানু তোমার চোঁখের জল মুছে দেবার জন্যই আমার জন্ম।আমার মত হাজারো শুআইবের জন্ম।তুমি এগিয়ে যাও দুর গগনে , আমারা আছি থাকব আগামীদিনে সূর্যালোকে অন্ধকার দ্রুভূত করব।।
জয়-বাংলা।
জয়-বঙ্গবন্ধু
২| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৬ ভোর ৬:৫৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
"প্রতিকুল আবস্থার মধ্যেই এলএলবি সমাপ্ত করি। "
-এলএলবি ডিম দিচ্ছে?
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১:৩৭
শাওন সাফা বলেছেন: আশা করি @ চাঁদগাজীর মত সুনামধন্য লেখকের ছোয়া যখন পেয়েছি এবার অন্তত নিঃসঙ্গতা কিছুটা হলে কাটবে। আর এখন থেক ডিম দিতে শুরু করছে।
৩| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ৮:১৬
নোমান প্রধান বলেছেন: কবে চোখ ফুটিবে মুরগী ছানার
৪| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১:৪১
শাওন সাফা বলেছেন: @নোমান প্রধান আপনার প্রশ্নের সঙ্গে সঙ্গেই চোঁখ খুলে যাচ্ছে। ইনশাল্লাহ আপনারা সহযোগীতা করলে অচিরেই সবকিছু আলোকউজ্জর হতে বাধ্য।
৫| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৪:০৬
শ্রাবণধারা বলেছেন: আপনার ছেলের জন্য শুভকামনা রইলো ।
দোয়া করি আপনার সন্তান যেন আপনার মত তেলবাজ চেলা-চামুন্ডা আর চাকর-বাকর না হয়ে আত্নমর্যাদা সম্পন্ন মানুষ হতে পারে ।
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৬ রাত ৮:১১
শাওন সাফা বলেছেন: ধন্যবাদ শ্রাবনধারা ।আপনার ধারনাপ্রসূত লোক হলে চাকর বাকরের কাজ করে জীবিকা নির্বাহ করতে হত না।আমান আত্মার প্রতি শুভ কামনার জন্য শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।
৬| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৬ রাত ৮:১৮
গেম চেঞ্জার বলেছেন: তেল উৎপাদনে বর্তমানে স্মরণাতীতকালের মধ্যে বাংলাদেশ শীর্ষস্থানে আছে সবার অগোচরে! সন্দেহ নাই! বিডিনিউজেও এই ঘরানার লেখা দেখলাম।
৭| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১২:০৭
শাওন সাফা বলেছেন: যথেষ্ট বলেছেন,যথার্থ বলেছেন,এ যুগে এমন ঘটনার অন্ত নেই।ভেজাল দেখতে দেখতে বা খেতে খেতে মাঝে মধ্যে খাটি বা সসত্যকেও নকল বা খাদ আছে মনে হয়।কিন্তুু এত সসংকীর্নতার মধ্যেই সত্য দাবরিয়ে মাথা উচু করে দাড়াবে।তিরস্কার বা প্রতিবন্ধকতাকে দলিত মথিত করে পৌছে যাবে লক্ষ স্থানে।তবে আপনাদের ধ্যান-ধারনায় ঘুনে ধরেগেছে, সত্য মিথ্যা নির্নয়ের মানদন্ডে পাল্লায় ত্রুটি আছে।তেলের যথার্থ ব্যবহার জানলে আমি হতাম প্রথম সারির নেতা।যাহোক তেলের ব্যবহার সর্বত্র বিরাজমান।আপনাদের সাথে আমিও ঐরুপ লোকদেরকে আসুন ঘৃনা করি।আমি যা লিখেছি ঘটনা সত্য তবে লেখার খাতিরে কিছুটা রংতুলি দিয়ে সাজানো হয়েছে।আশা করি বুঝতে অসুবিধা হবে না।
©somewhere in net ltd.
১|
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৬ ভোর ৬:৫৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
বাংলাদেশে ১ জন মাত্র নাগরিক হলে খুব ভালো হতো, এবং সেটা আপনি; আপনার মুখে সোনার চামচ, হাতে সোনার চুড়ি, পায়ে সোনার বেড়ী?