নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মেঘনা-ধনাগোদা সেচ প্রকল্পের অর্ন্তভূক্ত বৃত্তাকৃতির দ্বীপের মতন মতলব উত্তর উপজেলায় কোন এক অজপাড়া গাঁয়ে এক জনম দুঃখী মায়ের ঘরে আমার জন্ম।জন্মের আট মাস পর বাবা চলে গেলেন ফেরার দেশে। প্রতিকুল অবস্থার মধ্যেই মায়ের ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় বর্ন মালা শিখে ..।

শাওন সাফা

মানবতার জয় ;বিবেকের শাসন আদর্শ রাষ্ট্র গঠনের সবচেয়ে দামী অস্ত্র।

শাওন সাফা › বিস্তারিত পোস্টঃ

দলে অবৈধ অনুপ্রবেশকারী বা হাইব্রিডের জন্ম দেয় কে???

১৫ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:১৮

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বা রাজনৈতিক অঙ্গনে আবার কখনো কখনো টেলিভিশনের পর্দায় রাতের কোকিল খ্যাত টক শোতে বলতে দেখি ওমকে হাইব্রিড নেতা,তোমকে অনুপ্রবেশকারী, আমরা সাচ্ছা খাটি সোনা।আসলে আমরা মুখে নিয়ম-নীতির কথা বলি, অন্তরে প্রত্যাখান করি। মুখ আর অন্তর একই সীমা রেখায় আসলেই প্রকৃত মুক্তির দেখা পেতে পারি।প্রকৃত মুক্তির ধরন সময়ের আবর্তে বিভিন্ন রুপ ধারন করে কেহ সফল হয় কেহ বা হয় ব্যর্থ নায়ক।আসলে পিপরা নামক কীট থেকে আমাদের শিক্ষা গ্রহন করা উচিত।পিপিলিকারা কতটা শৃঙ্খল প্রানী।মুলত শৃঙ্খলতার সূতিকাগাঢ় ব্যতীত শান্তি নামক সুখ পাখি ধরা বা ছোয়া মুশকিল।যে মুশকিলে বিদ্যমান আমাদের দেশের বৃহত্তম দুটি রাজনৈতিক দলের মধ্যেও বিদ্ধমান।আওয়ামীলীগে একটু আধটু নিয়ম-নীতি থাকলেও বিএনপি নামক দলটিতে বিন্দুমাত্র শৃঙ্খলা, নিয়মানুবর্তীতার লেশ মাত্র খুজে পাওয়া যাবে না।যে নিয়ম নীতির কারনে উপরে উল্লেখীত বক্তব্য প্রকাশ করা হয়েছে, তা এবার আংশিক আলোচনার দাবী রাখে।।
(ক) সাংগঠনিক গঠনতন্ত্র মেনে না চলার নাম বিশৃঙ্খল রাজনৈতিক পথ চলা।
(খ)অতীব স্বার্থপরতায় চেইন অব কমান্ডের জু্কি বাড়ায়।
(গ) সাংগঠনিক নেতা নির্বাচনে রিয়েল কষ্টিপাথরের নিতান্ত অভাব।
যার ফলে ত্যাগী বা খাটি আন্যদিকে ভেজাল বা অনুপ্রবেশকারী বা হাইব্রিড সহজে নির্ণয় করা দল নেতা বা নেত্রীর কাছে দুঃসাধ্য ব্যাপার।তাহলে এহেন প্রতিরোধ অভিযান সফলের দায়িত্ব বর্তায় স্থানীয় এমপি, মন্ত্রী বা লোকাল নেতৃত্বের উপর।লোকালের নেতারা আবার মন্ত্রী এমদের উপর দায় বদ্ধতার কারনে প্রকৃত ক্ষমতার দৌড়ে প্রথম স্থানে যারা তাদের মধ্যে বানুমতির খেল।তাদের রাজি খুশির উপর রাজনীতির পদ পদবীর পালা বদল।এই পালা বদলে বেশীর ভাগ ক্ষেত্রে এগিয়ে বর্নচোরা গোষ্টি বা অবৈধ অনুপ্রবেশকারী।শরিষার ভিতর যদি ভূত থাকে সেই ভূত ছাড়াবে দল নেত্রী।দুঃখ জনক হলেও সত্য যে তৃন মুলের সব খবর সেই স্থানে অর্থাৎ যথাযথ ব্যবস্থাপক বা দলীয় প্রাধানের কাছে পৌছে না।না পৌছানোর সুযোগে স্থানীয় এমপি মন্ত্রীরা সাংগঠনিক কার্যক্রম বাদ দিয়ে বড় বড় ব্যানার আর বিলবোর্ডের রাজনীতে সন্তুষ্টির ফলে প্রকৃত ত্যাগীরা পিছিয়ে পড়েছেন।জনৈক এক ব্যক্তি বলেন,দেশপ্রেমিক মুক্তি যুদ্ধারা যেমন সনদের জন্য দৌড় যাপ দেননি তেমনি ত্যাগী মুজিব প্রেমিকরা পদ-পদবী কিংবা ব্যানারের রাজনীতি থেকে পশ্চাদপদে ধাবিত হচ্ছে। যাহা মোটেই দলের জন্য সুখবর বয়ে আনতে পারে না।কল্যানমুলক রাষ্ট্র গঠনে দেশ প্রেমিক নিঃস্বার্থ কর্মীদের সংগঠনে আবশ্যকতা রয়েছে।এমনি অবস্থা চলমান থাকলে বর্তমান সরকারের সকল উন্নয়ন সফলতা ব্যর্ত হতে বাধ্য।তাই সময়ের কাজ সময়ে করাই শ্রেয়।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.