![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একা রইলাম ঘাটে ভানু সে বসিল পাটে- আমি- তোমা বিনে ঘোর সংকটে না দেখি উপায় পাড়ে লয়ে যাও আমায়.....
ভারতীয় মেডিকেল ভিসা পেতে হলে র্বতমানে আপনার এপয়েন্টমেন্ট তারিখের বাধ্যবাধকতা নেই, আইভ্যাক (http://www.ivacbd.com/) থেকে আবেদন পত্র পূরন করে সরাসরি সব কাগজপত্র নিয়ে জমা দিয়ে দিতে পারবেন । এখানে নির্ধারিত এপয়েন্টমেন্ট তারিখের আগেও/ এপয়েন্টমেন্ট তারিখ ছাড়া ভিসা আবেদনপত্র জমা দিতে পারবেন।
রোগীর সাথে অবশ্যই কমপক্ষে একজন ও র্সব্বোচ তিনজন এটেন্ডেন্স যেতে পারবে। এটেন্ডেন্সকে রোগী রক্তের সম্পর্কের হতে হবে যা এনআইডির মাধ্যমে নিরুপন করা সম্ভব। চাইলে রোগী বা তার এটেন্ডেন্সদের যে কেউ বাকি সকলের পক্ষে কাগজপত্র জমা দিতে পারবে।
বাংলাদেশী পাসপোর্টধারী যারা চট্টগ্রাম বিভাগ, রাজশাহী বিভাগ এবং সিলেট মহকুমা (হবিগঞ্জ, মৌলভীবাজার, সুনামগঞ্জ এবং সিলেট) ব্যতীত অন্যান্য বিভাগ বসবাস করছে, তারা আইভ্যাক, গুলশান (ঢাকা)/ আইভ্যাক, মতিঝিল (ঢাকা)/ আইভ্যাক, মিরপুর রোড (ঢাকা)/ আইভ্যাক, উত্তরা (ঢাকা)/ আইভ্যাক, খুলনা/ আইভ্যাক, ময়মনসিংহ / আইভ্যাক, যশোর / আইভ্যাক, বরিশাল / আইভ্যাক, সিলেট- এ ভিসার জন্য আবেদন করতে পারে। যেসব পাসপোর্টধারী চট্টগ্রাম বিভাগ এর বাসিন্দা, তারা আইভ্যাক, চট্টগ্রাম- এ ভিসার জন্য আবেদন করতে পারে। বাংলাদেশী নাগরিক, যারা রাজশাহী বিভাগে বাস করছে, তারা আইভ্যাক, রাজশাহী/ আইভ্যাক, রংপুর- এ ভিসার জন্য আবেদন করতে পারে। গুলশান ভিসা কেন্দ্রে শুধু মেডিকেল ভিসার জন্যই আলাদা হেল্প ডেস্ক রয়েছে।
রোগীর জন্য যেসব কাগজপত্র লাগবে :
১. পাসপোর্টের মেয়াদ ভিসার আবেদন দাখিল করার তারিখের আগ থেকে সর্বনিম্ম ৬ মাস মেয়াদী হতে হবে এবং পাসপোর্টে অন্তত দুটি পাতা অব্যবহৃত থাকতে হবে।
২. একটি সদ্য তোলা (৩ মাসের বেশী পুরোনো নয়) 2” X 2 সাইজের রঙিন ছবি, যেন পুরো মুখমন্ডল দেখা যায়। একই ছবি আবেদনকারীকে অনলাইন এপ্লিকেশন ফরম এ দেয়া নির্ধারিত স্থানে স্ক্যান করে আপলোড করতে হবে।
৩. ভিসা এ্যাপ্লিকেশন ফর্ম (Type Of Visa : MEDICAL VISA, Purpose: MEDICAL TREATEMENT OF SELF): ফর্ম পূরন করার জন্য আবেদনকারীর অবশ্যই ইমেল আইডি থাকতে হবে। ফর্ম পূরন শেষে, দুইটি আলাদা A4 পৃষ্ঠায় একপিঠ করে প্রিন্ট করবেন। আবেদন পত্রের উপরের ডানদিকে সাদা ব্যাকগ্রাউন্ড যুক্ত 2”x2”সাইজের ছবি আঠা দিয়ে লাগাতে হবে, তার নিচে ও দ্বিতীয় পৃষ্ঠার শেষে সাইন করতে হবে, সাইনটি অবশ্যই পাসপোর্টের সাইনের সাথে মিল থাকতে হবে।
৪. ন্যাশনাল আইডি কার্ডের ফটোকপি। প্রযোজ্য না হলে জন্ম নিবন্ধন বা নাগরিক সনদ।
৫. পাসপোর্টের প্রথম দুই পাতার ফটোকপি
৬. বিদ্যুত বিলের কপি: যে ঠিকানাটি বর্তমান ঠিকানা হিসাবে ব্যবহৃত হবে, সেখানের বিদ্যুত বিলের কপি (র্সবশেষ মাসের)।
৭. ব্যাংক স্টেটমেন্ট (বিগত ৬ মাসের) অথবা ব্যাংক কতৃক ডলার এন্ড্রোর্সর্মেন্ট (মানিএকানচেঞ্জ গ্রহনযোগ্য নয়) অথবা ক্রেডিট কার্ড এন্ড্রোর্সর্মেন্ট। মনে রাখবেন যে বছর যে এন্ড্রোর্সর্মেন্ট করেছেন, তার মেয়াদ সেই বছর হয়ে থাকে।
ব্যাংক স্টেটমেন্ট এর ফটোকপি এবং অরিজিনাল কপি দিতে হবে, অরিজিনাল কপির উপর অবশ্যই ব্যাংক এর সিল থাকতে হবে, এবং উক্ত স্থানে ব্যাংক এর যোগাযোগ ফোন নম্বার থাকতে হবে। ব্যাংক স্টেটমেন্ট এ অবশ্যই ১৬-২০ হাজার টাকার সর্বশেষ ব্যালেন্স দেখাতে হবে। পারলে আরও বেশী দেখালে ভাল হয়, ১৬০০০ টাকার নিচে ব্যালেন্স থাকলে ভিসা নাও পেতে পারেন।
৮. পেশার প্রমাণপত্র : ছাত্র হলে আইডি কার্ডের ফটোকপি /চাকুরিজিবি হলে এনওসি /ব্যবসায়ী হলে ট্রেডলাইসেন্স
৯. বাংলাদেশী ডাক্তারের রেফার লেটার: স্বীকৃত হাসপাতাল/ ডাক্তার এর কাছ থেকে রোগীর চিকিৎসাধীন অবস্থার বিশদ নির্দেশ সহকারে চিকিৎসার মূল সনদপত্র। অবশ্যই সংশ্লিষ্ঠ্য বিভাগের (হার্টের রোগীর জন্য নিউরোলজীর ডাক্তারের রেফারেন্স চলবে না) সিনিয়র ডাক্তার দ্বারা সবিস্তরে প্রনয়ণ করবেন। এটা পরবর্তীতে ভারতীয় ডাক্তারের জন্য রোগীর অবস্থা বুঝতে সহায়ক হবে।
১০. ইন্ডিয়ান ডাক্তারের এ্যাপোয়মেন্ট লেটার যা আপনি মেইল করলে ভারতের ডাক্তার বা হাসপাতালগুলো পাঠিয়ে দিবে।
১১. আপনার বিগত ছয় মাসের সমস্ত ডাক্তারী রিপোর্ট এর মেইন কপি এবং ফটোকপি ,মেইন কপিগুলো দেখে ফেরত দিয়ে দিবে।
১২. আবেদন জমা দেবার অনধিক ৪৮ ঘন্টা পূর্বে অনলাইনে (https://payment.ivacbd.com) ভিসা ফি জমা দেয়া যাবে।
মেডিকেল এটেন্টেডেন্স ভিসার জন্য যেসব কাগজপত্র লাগবে:
১. পাসপোর্টের মেয়াদ ভিসার আবেদন দাখিল করার তারিখের আগ থেকে সর্বনিম্ম ৬ মাস মেয়াদী হতে হবে এবং পাসপোর্টে অন্তত দুটি পাতা অব্যবহৃত থাকতে হবে।
২. একটি সদ্য তোলা (৩ মাসের বেশী পুরোনো নয়) 2” X 2 সাইজের রঙিন ছবি, যেন পুরো মুখমন্ডল দেখা যায়। একই ছবি আবেদনকারীকে অনলাইন এপ্লিকেশন ফরম এ দেয়া নির্ধারিত স্থানে স্ক্যান করে আপলোড করতে হবে।
৩. ভিসা এ্যাপ্লিকেশন ফর্ম ((Type Of Visa : MEDICAL VISA, Purpose: ACCOMPANYING PATIENT): ফর্ম পূরন করার জন্য আবেদনকারীর অবশ্যই ইমেল আইডি থাকতে হবে। ফর্ম পূরন শেষে, দুইটি আলাদা A4 পৃষ্ঠায় একপিঠ করে প্রিন্ট করবেন। আবেদন পত্রের উপরের ডানদিকে সাদা ব্যাকগ্রাউন্ড যুক্ত 2”x2”সাইজের ছবি আঠা দিয়ে লাগাতে হবে, তার নিচে ও দ্বিতীয় পৃষ্ঠার শেষে সাইন করতে হবে, সাইনটি অবশ্যই পাসপোর্টের সাইনের সাথে মিল থাকতে হবে।
৪. ন্যাশনাল আইডি কার্ডের ফটোকপি।প্রযোজ্য না হলে জন্ম নিবন্ধন বা নাগরিক সনদ।
৫. পাসপোর্টের প্রথম দুই পাতার ফটোকপি
৬. বিদ্যুত বিলের কপি: যে ঠিকানাটি বর্তমান ঠিকানা হিসাবে ব্যবহৃত হবে, সেখানের বিদ্যুত বিলের কপি (র্সবশেষ মাসের)।
৭. ব্যাংক স্টেটমেন্ট (বিগত ৬ মাসের) অথবা ব্যাংক কতৃক ডলার এন্ড্রোর্সর্মেন্ট (মানিএকানচেঞ্জ গ্রহনযোগ্য নয়) জনপ্রতি ১৫০ মার্কিন ডলার অথবা ক্রেডিট কার্ড এন্ড্রোর্সর্মেন্ট। মনে রাখবেন যে বছর যে এন্ড্রোর্সর্মেন্ট করেছেন, তার মেয়াদ সেই বছর হয়ে থাকে।
ব্যাংক স্টেটমেন্ট এর ফটোকপি এবং অরিজিনাল কপি দিতে হবে, অরিজিনাল কপির উপর অবশ্যই ব্যাংক এর সিল থাকতে হবে, এবং উক্ত স্থানে ব্যাংক এর যোগাযোগ ফোন নম্বার থাকতে হবে। ব্যাংক স্টেটমেন্ট এ অবশ্যই ১৬-২০ হাজার টাকার সর্বশেষ ব্যালেন্স দেখাতে হবে। পারলে আরও বেশী দেখালে ভাল হয়, ১৬০০০ টাকার নিচে ব্যালেন্স থাকলে ভিসা নাও পেতে পারেন।
৮. পেশার প্রমাণপত্র : ছাত্র হলে আইডি কার্ডের ফটোকপি /চাকুরিজিবি হলে এনওসি /ব্যবসায়ী হলে ট্রেডলাইসেন্স
বাংলাদেশের ডাক্তারের রেফার কপি
৯. আবেদন জমা দেবার অনধিক ৪৮ ঘন্টা পূর্বে অনলাইনে (https://payment.ivacbd.com) ভিসা ফি জমা দেয়া যাবে।
লক্ষনীয় :
- যে ইন্ডিয়ান ডাক্তারের এ্যাপোয়মেন্ট লেটার দিয়ে মেডিকেল ভিসা নিয়েছেন, আপনি ভারতের গিয়ে তাকেই দেখাতে বাধ্য নন। যেকোন ডাক্তার বা হাসপাতালেই চিকিৎসা নিতে পারবেন।
-ইমেল করে ইন্ডিয়ান ডাক্তারের এ্যাপয়েন্টমেন্ট লেটার আনাতে পারেন। সেক্ষেত্রে রোগীকে কোন বিভাগের ডাক্তার দেখাতে চাচ্ছেন, আনুমানিক কবে দেখাতে চান ইত্যাদি বিস্তারিত তথ্যসহ রোগীর নাম, জন্ম তারিখ, লিঙ্গ,পাসপোর্ট নাম্বার ইত্যাদি উল্লেখপূর্বক মেডিক্যাল ভিসার জন্যএ্যাপয়েন্টমেন্ট লেটার পাঠাবার অনুরোধ করে ইমেল করতে পারেন। চেষ্টা করবেন মেডিক্যাল রিপোর্টগুলোর স্ক্যানকপি মেইলে এটাচমেন্টে দেবার। নিচে ইমেলে এ্যাপোয়মেন্ট লেটার পাবার জন্য কিছু ইমেল ঠিকানা দেয়া হলো:
১. টাটা মেডিক্যাল সেন্টার, কলকাতা : [email protected]
২. এপোলো হসপিটাল (ভারতের যেকোন ব্রাঞ্চ) : [email protected]
৩. টাটা মেমরিয়াল হসপিটাল, মুম্বাই : (Mr. S.H. Jafri, International Patient Advisor (IPA) : [email protected] or Ms Swati Mhatre, Asst. Public Relations Officer at [email protected] )
৪. শংকর নেত্রালয় [email protected]
৫. এমআইওটি ইন্টারন্যাশনাল, চেন্নাই :[email protected]
৬. শ্রী রামচন্দ্র মেডিক্যাল সেন্টার, চেন্নাই [email protected] / [email protected]
৭. রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ইন্টারন্যাশনাল কর্ডিয়াক সাইন্স ইন্সটিটিউট, কলকাতা ([email protected]) (Click This Link)
৮. পিয়ারলেস হসপিটাল, কলকাতা [email protected] / [email protected]
-চিকিৎসা শেষে ডিসচার্জ পেপার বা ভবিষ্যতে আবারও চিকিৎসার/ ফলো আপের প্রয়োজন হলে তার পেপারসগুলো অবশ্যই নিয়ে আসবেন
-ফর্ম জমাদেওয়ার পর অফিস থেকে আপনাকে একটি রিসিট পেপার দিবে, এটা হারাবেন না, এটাতে আপনার ভিসা পাওয়ার তারিখ উল্লেখ থাকবে, কিন্তু এই ভাবে উল্লেক থাকবে যে Delivery Not Before 30-Oct-2012. আপনি আপনার ভিসা পাওয়ার তারিখের আগের দিন অনলাইনে Check Visa Status এ ক্লিক করে দেখে নিন যে আপনার ভিসা under processing দেখাচ্ছে কিনা, যদি এটা দেখায়, তাহলে বুঝবেন যে আপনার ভিসা এখনও হয়নি।
উপোরক্ত লেখার বাইরে কোন প্রশ্ন থাকলে জেনে নিতে পারেন আইভেক হটলাইন থেকে।
• হট লাইন: ০৯৬১২ ৩৩৩ ৬৬৬
• হট লাইন: ০৯৬১৪ ৩৩৩ ৬৬৬
©somewhere in net ltd.