![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দুই আর দুই যোগ করলে কত হয়? আমি: চার ব্যতীত অন্য কোন সংখ্যা হতে পারে না। হলে ভেবে দেখছি....।
(এখন পর্যন্ত বিবেচনায় অপরাধী যেহেতু দুজনেই তাই ছবি নিয়ে কোন বিতর্ক থাকবে না আশা করি)
বোধ হওয়ার পর থেকেই শুনে এসেছি সাংবাদিকতা মহান পেশা। পেশা যদি কাউকে মহৎ করে তুলতে পারে তাহলে শিক্ষকতার পরেই সাংবাদিকতার স্থান। যেখানে চিকিৎসকের অবস্থানও নাকি পরে। কিন্তু বর্তমান সময়ে সবথেকে ব্যবসাসফল পেশাই এগুলো। কথা না বাড়িয়ে প্রসঙ্গে আসি। সাংবাদিকতাকে কেন জঘন্য পেশা বলবো? কী অধিকার আছে এমন তথাকথিত মহৎ একটি পেশাকে নিয়ে এমন মন্তব্য করার? হ্যা আছে, কারণ আমি নিজেই এই পেশার সাথে জড়িত দীর্ঘদিন। কাজ করছি বাংলাদেশের প্রথম সারির এবং প্রথম দিকের একটি গণমাধ্যমে। পড়াশোনাও সাংবাদিকতায়। সুতরাং আমার পেশা তথা আমাকে নিয়ে সমালোচনা করার অধিকার আমার আছে।
গতরাতে গুলশানে একটি মেয়ের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করলো পুলিশ। অভিযোগ একটি শিল্পগ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালকের বিরুদ্ধে। তার পরিচয় ফেসবুকের সুবাদে আমাদের কারোরই এখন অজানা নয়। তিনি হলেন বসুন্ধরা গ্রুপের কর্ণধার সায়েম সোবাহান। গতরাতের এই কাণ্ডে শুরু থেকেই সবাই অবগত। কে করেছে, কী করেছে, কীভাবে করেছে, কেন হয়েছে সব মিডিয়াগুলোই অবগত। অথচ কেউ একটা সংবাদ ছাপলো না। অনেকক্ষণ পরে এসে প্রথম সারির একটি জাতীয় পত্রিকা খবর করলো তাও নাম, পরিচয় ব্যতিরেকেই। মানে খবরের জায়গাটা কোথায় গিয়ে ঠেকলো? এরপরে অনেকেই করেছে নাম, পরিচয় ছাড়াই। অথচ এমন ঘটনার ১৮ ঘণ্টা পেরিয়ে গেলেও এখনও অনেক গণমাধ্যমে অভিযুক্তের নাম পর্যন্ত আসেনি। একটা খবর করা দরকার তাই দায়সারা একটা দুই লাইনের কন্টেন্ট দিয়ে উধাও।
আচ্ছা মানুষ যদি খবর ফেসবুক থেকেই জানবে তাহলে গণমাধ্যমের ভূমিকা কী? হ্যা, ধরে নিলাম নানা প্রতিবন্ধকতা থাকে নিউজ পাবলিশ করার বিষয়ে। কিন্তু এখানে প্রতিবন্ধকতা নাকি চিরাচরিত ব্যবসায়িক স্বার্থ কাজ করলো? মাসে একটা বিজ্ঞাপন আর পিআর-মার্কেটারের চা চক্রের কাছে মুখ থুবড়ে পড়লো দর্শক/পাঠক চাহিদা সম্পন্ন একটা খবর। বাহ! কোন সাংবাদিক খবর ছাপতে পারলো না। নিজের ওয়ালে তাচ্ছিল্য করতে করতে দু-চারটা পোস্ট করে ঝিমিয়ে গেলো। গণমাধ্যম আবার মন দিলো মামুনুলের কথিত স্ত্রী ঝর্ণার ওপর।
তাহলে যে পেশায় সত্য বলা যায় না, সত্য প্রকাশ করা যায় না, সত্যটাকে আলিঙ্গন করা যায় না সেটা কীভাবে মহৎ পেশা হতে পারে? সত্যটাকে পাশ কাটিয়ে যাওয়াও মিথ্যের সাথে হাত মেলানোর সমান। সত্যকে অস্বীকার করাও তেমনি অপরাধের পর্যায়ে পড়ে।
এদিকে ক্রমাগত ফোনালাপ ফাঁস করা একটি টেলিভিশনও আজ যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে দর্শকদের ফোনালাপ শোনাতে ব্যার্থ হয়েছে। এর থেকে হাস্যকর আর কী হতে পারে? আচ্ছা সায়েম সোবাহান কী রাষ্ট্রের চেয়েও শক্তিশালী? এই স্বাধীন রাষ্ট্র কী সায়েম সোবাহানদের কাছে এখনও পরাধীন? প্রশ্ন রেখে গেলাম।
তবে একটা কথা। ভুক্তভোগী মেয়ের প্রতি আলাদাভাবে সহমর্মিতা দেখানোর কিছু নেই এখানে। পুলিশের ভাষ্য ও পরিবারের স্বীকারোক্তিতে এটা স্পষ্ট যে লোভে পড়েই ঢাকায় থাকতো ভুক্তভোগী। এবং তার পুরো পরিবারও সুবিধাভোগী। সুতরাং লোভে পাপ, আর পাপে কী হয় তা নিশ্চই অজানা নয় কারও। সায়েম সোবাহানের শাস্তির আগে আমি ওই মেয়ের পুরো পরিবারের শাস্তির দাবি জানাই।
বোধ হওয়ার পর থেকেই শুনে এসেছি সাংবাদিকতা মহান পেশা। পেশা যদি কাউকে মহৎ করে তুলতে পারে তাহলে শিক্ষকতার পরেই সাংবাদিকতার স্থান। যেখানে চিকিৎসকের অবস্থানও নাকি পরে। কিন্তু বর্তমান সময়ে সবথেকে ব্যবসাসফল পেশাই এগুলো। কথা না বাড়িয়ে প্রসঙ্গে আসি। সাংবাদিকতাকে কেন জঘন্য পেশা বলবো? কী অধিকার আছে এমন তথাকথিত মহৎ একটি পেশাকে নিয়ে এমন মন্তব্য করার? হ্যা আছে, কারণ আমি নিজেই এই পেশার সাথে জড়িত দীর্ঘদিন। কাজ করছি বাংলাদেশের প্রথম সারির এবং প্রথম দিকের একটি গণমাধ্যমে। পড়াশোনাও সাংবাদিকতায়। সুতরাং আমার পেশা তথা আমাকে নিয়ে সমালোচনা করার অধিকার আমার আছে।
গতরাতে গুলশানে একটি মেয়ের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করলো পুলিশ। অভিযোগ একটি শিল্পগ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালকের বিরুদ্ধে। তার পরিচয় ফেসবুকের সুবাদে আমাদের কারোরই এখন অজানা নয়। তিনি হলেন বসুন্ধরা গ্রুপের কর্ণধার সায়েম সোবাহান। গতরাতের এই কাণ্ডে শুরু থেকেই সবাই অবগত। কে করেছে, কী করেছে, কীভাবে করেছে, কেন হয়েছে সব মিডিয়াগুলোই অবগত। অথচ কেউ একটা সংবাদ ছাপলো না। অনেকক্ষণ পরে এসে প্রথম সারির একটি জাতীয় পত্রিকা খবর করলো তাও নাম, পরিচয় ব্যতিরেকেই। মানে খবরের জায়গাটা কোথায় গিয়ে ঠেকলো? এরপরে অনেকেই করেছে নাম, পরিচয় ছাড়াই। অথচ এমন ঘটনার ১৮ ঘণ্টা পেরিয়ে গেলেও এখনও অনেক গণমাধ্যমে অভিযুক্তের নাম পর্যন্ত আসেনি। একটা খবর করা দরকার তাই দায়সারা একটা দুই লাইনের কন্টেন্ট দিয়ে উধাও।
আচ্ছা মানুষ যদি খবর ফেসবুক থেকেই জানবে তাহলে গণমাধ্যমের ভূমিকা কী? হ্যা, ধরে নিলাম নানা প্রতিবন্ধকতা থাকে নিউজ পাবলিশ করার বিষয়ে। কিন্তু এখানে প্রতিবন্ধকতা নাকি চিরাচরিত ব্যবসায়িক স্বার্থ কাজ করলো? মাসে একটা বিজ্ঞাপন আর পিআর-মার্কেটারের চা চক্রের কাছে মুখ থুবড়ে পড়লো দর্শক/পাঠক চাহিদা সম্পন্ন একটা খবর। বাহ! কোন সাংবাদিক খবর ছাপতে পারলো না। নিজের ওয়ালে তাচ্ছিল্য করতে করতে দু-চারটা পোস্ট করে ঝিমিয়ে গেলো। গণমাধ্যম আবার মন দিলো মামুনুলের কথিত স্ত্রী ঝর্ণার ওপর।
তাহলে যে পেশায় সত্য বলা যায় না, সত্য প্রকাশ করা যায় না, সত্যটাকে আলিঙ্গন করা যায় না সেটা কীভাবে মহৎ পেশা হতে পারে? সত্যটাকে পাশ কাটিয়ে যাওয়াও মিথ্যের সাথে হাত মেলানোর সমান। সত্যকে অস্বীকার করাও তেমনি অপরাধের পর্যায়ে পড়ে।
এদিকে ক্রমাগত ফোনালাপ ফাঁস করা একটি টেলিভিশনও আজ যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে দর্শকদের ফোনালাপ শোনাতে ব্যার্থ হয়েছে। এর থেকে হাস্যকর আর কী হতে পারে? আচ্ছা সায়েম সোবাহান কী রাষ্ট্রের চেয়েও শক্তিশালী? এই স্বাধীন রাষ্ট্র কী সায়েম সোবাহানদের কাছে এখনও পরাধীন? প্রশ্ন রেখে গেলাম।
তবে একটা কথা। ভুক্তভোগী মেয়ের প্রতি আলাদাভাবে সহমর্মিতা দেখানোর কিছু নেই এখানে। পুলিশের ভাষ্য ও পরিবারের স্বীকারোক্তিতে এটা স্পষ্ট যে লোভে পড়েই ঢাকায় থাকতো ভুক্তভোগী। এবং তার পুরো পরিবারও সুবিধাভোগী। সুতরাং লোভে পাপ, আর পাপে কী হয় তা নিশ্চই অজানা নয় কারও। সায়েম সোবাহানের শাস্তির আগে আমি ওই মেয়ের পুরো পরিবারের শাস্তির দাবি জানাই।
২| ২৭ শে এপ্রিল, ২০২১ রাত ৯:২১
অনল চৌধুরী বলেছেন: সাংবাদিকতা সম্পর্কে কতোটুকু জানেন ?
কোন পত্রিকায় কতোদিন সাংবাদিকতা করেছেন?
পড়াশোনা করা আর বাস্তব জ্ঞান এক জিনিস না।
কোন সাংবাদিক শিক্ষক বা চিকিৎসকদের মতো নারী ধর্ষণ করেছেন?
বাংলাদেশের প্রতিটা প্রথম শ্রেণীর পত্রিকার মালিক একেটা বড় ব্যবসাযী যারা এদেরই একই গোষ্ঠীর সদস্য।
এদের পত্রিকাগুলিতে একেকটা টাকালোভীকে সম্পাদক পদে চাকরী দেয়া হয়, যারা বিনা প্রতিবাদে মাসে ২/৩ লাখ টাকার বিনিময়ে মালিকদের সব নির্দেশ পালন করে। সাংবাদিকরা কর্মচারী ছাড়া কিছুই না।
তাদের কোনো স্বাধীনতা নাই। এরা বিজ্ঞাপন বন্ধ করলে সাংবাদিকদের বেতন দেয়া যাবে না। কারো চাকরী গেলে তার পরিবারকে কি আপনি চালাবেন?
বাংলাদেশের কোনো প্রধান দৈনিক পত্রিকার মালিক পেশাদার সাংবাদিক না। সবাই ব্যবসায়ী। বসুন্ধরা গ্রুপই ৪টা পত্রিকা ও ১টা টিভি চ্যানেলে এবং একটা সংবাদ সংস্থার মালিক। সুতরাং চোরে চোরো মাসতুতো ভাই।
সাংবাদিকদের জঘন্য বলার আগে দেশের জনগণ আর সব পেশার লোকদের জঘণ্য বলেন।
নিজেকে জঘণ্য বলেন।
এ বিষয়ে বিস্তারিত জানার জন্য পড়েন: বাংলাদেশে সংবাদপত্রের মালিকানা ও সাংবাদিকদের ভূমিকা
২৭ শে এপ্রিল, ২০২১ রাত ১০:১০
জনৈক অভদ্রলোক বলেছেন: কোন সাংবাদিককে দোষ দেয়ার অধিকার আমি রাখি না। এখানে যে দোষটা সাংবাদিকতার বর্তমান অবস্থার ওপর দেয়া হয়েছে সেটা আপনি কেন বুঝলেন না আমি সেটাই ভাবছি। আর হ্যা, আমি বেশিদিন সাংবাদিকতায় কাজ করিনি তবে আপনার হাজার বছরের অভিজ্ঞতা শিকেয় তুলে রাখা ছাড়া তা দিয়ে আর কী হচ্ছে তা জানতে চায় আমার মন। আরেকটা বিষয়, সাংবাদিকরা নারী ধর্ষণ করে না, পরোক্ষভাবে পুরো জাতিকে ধর্ষণ করে ছেড়ে দিচ্ছে। এই চর্চা চলতে থাকলে কোন একদিন এই ধরণের পোস্টের রিপ্লাই আমি হয়তো এতটা ভদ্রভাবেও দিতে পারবো না।
৩| ২৭ শে এপ্রিল, ২০২১ রাত ১০:০০
অপু তানভীর বলেছেন: ক্ষমতাধরদের দালালী কম বেশি সবাই করে । কিন্তু এই এই পেশার লোকজন যেভাবে নির্লজ্জভাবে করে সেটা আর কেউ করে না । এই কথা কইলে আবার কেউ কেউ বেজার হয় ! নিজেদের জঘন্য দালালীকে জাস্টিফাই করতে উঠে পড়ে লেগে যায় !
৪| ২৭ শে এপ্রিল, ২০২১ রাত ১১:১৮
কামাল১৮ বলেছেন: সমাজের উপরি কাঠামোর সবটাই নিয়ন্ত্রন করে আসলে পুঁজি।এরথেকে কারো নিস্তার নেই।সে রাজনিতিবিদই হোক,সাংবাদিক বা সাহিত্যিকে যেই হোক।
৫| ২৭ শে এপ্রিল, ২০২১ রাত ১১:২০
সিগনেচার নসিব বলেছেন: নীতি-নৈতিকতা বাংলাদেশ থেকে বিলুপ্ত হয়ে গেছে।
৬| ২৭ শে এপ্রিল, ২০২১ রাত ১১:২২
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: বাংলাদেশে সাংবাদিকতা এখন আর মহান পেশা নাই। আগেও যে তেমন ছিল, তাও মনে করি না। তবে, আগে মিডিয়া কম ছিল, তাই সংখ্যাও ছিল কম।
টাকাই ক্ষমতা। যার ক্ষমতা আছে, পৃথিবী তারই পদতলে। পুরা সংবাদটা ব্ল্যাকআউট হওয়ার পেছনেও টাকা বা ক্ষমতা। এখন যতটুকু চাওড় হয়েছে, তা ফেইসবুক বা সোশ্যাল মিডিয়ার কারণেই।
সব বার্নিং ইস্যু বা অপরাধ একসময় টাকা বা ক্ষমতার নীচে চাপা পড়ে যায়। তবু আশায় বুক বাঁধি- এসব ভয়ঙ্কর অপরাধীদের বিচার হোক।
ভালো বুদ্ধিদীপ্ত পর্যালোচনা করেছেন, গঠনমূলক, অনেকের মতো কোনো ফুটানি নাই। লেখাটা দুইবার এসেছে।
৭| ২৮ শে এপ্রিল, ২০২১ রাত ১:৪২
নেওয়াজ আলি বলেছেন: কালের কন্ঠ, বাংলাদেশ প্রতিদিন ২৪ডট কম আরো একটা ইংরেজি পেপার উনার কোম্পানির । নঈম নিজামের পেইজ দেখুন বুঝবেন অনেক কিছু । একটা দলের ডোনার সে। অতএব চুপ থাকুন জীবন বাঁচান।
৮| ২৮ শে এপ্রিল, ২০২১ রাত ২:৩০
সোহানী বলেছেন: দেশে সাংবাদিক পেশাটার কখনই বিশ্বাযোগ্যতাই ছিল না। সেখানে নতুন করে কিছু বলার নেই। তবে আমি আপনার মতো বলি মেয়েটির পরিবারের লোভ, মেয়েটির লোভই তাকে এ পর্যায়ে এনেছে।
লিখাটা দুবার এসেছে, ঠিক করে দিবেন।
৯| ২৮ শে এপ্রিল, ২০২১ সকাল ১০:৪৭
নীল আকাশ বলেছেন: চমতকার লিখেছেন। দালাল পত্রিকাগুলিতে আসল ঘটনা সবসময় ধামাচাপা দেয়া হয়।
১০| ২৮ শে এপ্রিল, ২০২১ দুপুর ১২:২৯
পদ্মপুকুর বলেছেন: গণমাধ্যম এখন মোটামুটিভাবে দুর্বৃত্ত ব্যবসায়ীদের লাঠিয়াল হিসেবেই নিজেদের ভুমিকা পালন করছে।
১১| ২৯ শে এপ্রিল, ২০২১ ভোর ৫:২৯
জনৈক অভদ্রলোক বলেছেন: পেজ দেখার পরে বিড়ম্বনা আরও বেড়েছে। হাহাহা।।
১২| ০৫ ই মে, ২০২১ রাত ২:০৮
রাজীব নুর বলেছেন: বিচার শব্দটাই এখন একটা তামাশা। আইন, আদালত, গনমাধ্যম সব হাতের মুঠোয় অপরাধীদের। তারা যেভাবে বলে, সেভাবেই পরিচালিত হয় সব কিছু। তৈল মর্দন করে যে শ্রেনী বড় হয় তাদের কাছ থেকে আর যাই হোক ন্যায় অন্যায়ের বোধ পাবেন না।
মেয়েটা বিচার পাক আর না পাক, দেশের মানুষ অনেক সত্য জেনে গেছে। এই অন্যায়ের বোঝা যখন অনেক ভারী হবে তখন বহন করবার ক্ষমতা থাকবে না এই অন্যায় কারীদের।
অর্থ মানুষ কে ক্ষমতবান করে আর তা যদি হয় কালো টাকা। ক্ষমতা মানুষকে অন্ধকারে নিমজ্জিত করে। অন্যায় একটা সময় পর্যন্ত চলতে পারে সকল সময়ের জন্য পারে না। অন্যায়ের শেষ আছে।
©somewhere in net ltd.
১|
২৭ শে এপ্রিল, ২০২১ রাত ৯:১৬
নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: পুঁজিবাদে মহান শব্দটা বড় ক্লিশে...