নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সত্তার কথা শুনো, মনের কথা নয়।

সহজ মানুষ ভৈজে দেখ নারে মন দিব্য জ্ঞানে, পাবিরে অমূল্য নিধি বর্তমানে।

স্বাধীনতা তুমি

স্বাধীনতা তুমি › বিস্তারিত পোস্টঃ

নারী অধিকার (তিন): নারী এবং পুরুষের সমান অধিকার কি?

০১ লা আগস্ট, ২০০৮ বিকাল ৫:০৩



নারী অধিকার প্রশ্নে একটি কথা জোর দিয়ে বলা হয়ে থাকে নারী এবয় পুরুষের সমান অধিকার হতে হবে। এখন আমার প্রশ্ন হোল, নারী পুরুষের সমান অধিকারটা কি?



যদি আমি শ্রমের ক্ষেত্রে নারী পুরুষের সমান অধিকারের কথা বলি তাহলে নারী এবং পুরুষের শ্রম মজুরী কি ভাবে নির্ধারণ করা হবে? নারী এবং পুরুষ সমান শ্রম কোন দিনই দিতে পারবে না। কারণ দৈহিক শক্তি এবং স্টেমিনার দিক থেকে পুরুষ নারী থেকে এগিয়ে আছে। অতএব যে কোন শিল্প প্রতিষ্ঠান উৎপাদনের আউটপুটের উপর ভিত্তি করে মজুরী নির্ধারণ করে। অকএব একজন পুরুষ যেহেতু দৈহিক ভাবে একজন নারীর চেয়ে শক্তি এবং স্টেমিনার দিক থেকে বেশী তাহলে একজন নারীর বেতন কি একজন পুরুষের বেতনের সমান হতে পারে? কোন শিল্প প্রতিষ্ঠান কি সেটা মেনে নেবে?



একটি উদাহরণ দেই তাহলে সহজ হবে। এক সিএফটি খোয়া ভাঙ্গতে যদি দশ টাকা দেয়া হয় তাহলে আট ঘন্টায় একজন পুরুষ যদি বিশ সিএফটি এবং একজন নারী যদি পনের সিএফটি খোয়া ভাঙ্গে তাহলে দুজনের সারা দিনের মজুরী সমান ভাবে পাবে নাকি সিএফটি অনুসারে পাবে? অর্থাৎ পুরুষ পাবে ২০০ টাকা এবং নারী পাবে ১৫০ টাকা, নাকি দুজনেই ২০০ টাকা পাবে সারাদিনের মজুরী হিসাবে? তাহলে প্রশ্ন হলো নারী পুরুষের সমান অধিকার বলতে কোনটিকে সঠিক বুঝাবে? দুজনেই ২০০ টাকা করে পাওয়াটা, নাকি পুরুষ এবং নারীর মজরী ধরা হবে উৎপাদনের আউটপুট হিসাবে তাদের ন্যায্য পাওয়াটা?

মন্তব্য ১২ টি রেটিং +০/-৯

মন্তব্য (১২) মন্তব্য লিখুন

১| ০১ লা আগস্ট, ২০০৮ বিকাল ৫:১৫

কাপালিক বলেছেন: নারী এবং পুরুষের এই অধিকারের ব্যাপারটা কি শুধুই নিম্নবিত্তের ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য, নাকি উচ্চবিত্তের বেলায়ও সেটা সমান? আপনার কি মনে হয়?

চুলায় রান্না..আইতাছি...খারান..

০১ লা আগস্ট, ২০০৮ বিকাল ৫:২৮

স্বাধীনতা তুমি বলেছেন:
আমি নারী অধিকারে আদায়ের ঘোর বিরোধী, আমি সবসময় চাই নারীরা তাদের মর্যাদা অর্জন করবে নিজ যোগ্যতায়। আমি আমরা নারী অধিকারের প্রথম পোস্টে লাস্ট দুটি সেন্টেন্স ছিল এইরূপ, "কেন তারা বলে না আমরা অধিকার না, অর্জন করতে চাই আমাদের যোগ্যতা দিয়ে। আমরা দেখাতে চাই, আমরাও পুরুষের চেয়ে কম না।"

এখন বলুন এই সেন্টেন্স দুটা বিশ্লেষন করলে কি দাঁড়ায়? প্রথম সেন্টেন্সে দুটা শব্দ আছে একটি হচ্ছে "অধিকার" এবং অন্যটি হচ্ছে "অর্জন"। এই শব্দ দুটি দিয়ে আপনি কি বুঝেছেন? এই শব্দ দুটির একটি পরাধীন অর্থে ব্যবহৃত হয়, যা হচ্ছে "অধিকার" এবং অন্যটি স্বাধীন অর্থে ব্যবহৃত হয়, যা হচ্ছে "অর্জন"। কারণ অধিকারকে প্রতিষ্ঠিত করতে হলে আইনী সহায়তা নিতে হয়। অধিকার এর সাথে আইন ওতোপ্রতো ভাবে জড়িত, এই জন্যে এটা পরাধীন। কিন্তু অর্জনের ক্ষেত্রে তা নয়, কারণ অর্জন কেবলই আসে নিজ প্রচেষ্টার মাধ্যমে, অন্য কোন সহায়তার দ্বারা নয়, এই জন্যে এটা স্বাধীন।

তাহলে এখন বলুন নারীর স্বকীয়তা প্রকাশ আপনি কোনটার মাধ্যমে পেতে চান? অধিকারের মাধ্যম দ্বারা না অর্জনের মাধ্যম দ্বারা। আপনি নারীকে কোন সম্মানে সম্মানীত করতে চান? স্বাধীন ভাবে তারা এই সমাজে তাদের মর্যদা লাভ করুক না পরাধীন ভাবে? যদি পরাধীন ভাবেই পেতে চায় তাহলে নারীর স্বাধীনতার কথাই বা অসে কেন? আমি নারীকে দেখতে চাই সম্মানীয় স্থানে।

আপনি নারীর অবস্থান কোথায় কিভাবে দেখতে চান, ব্যাখ্যা দিন? আপনার কাছে কি উচ্চবিত্ত এবং নিম্নবিত্তে নারীর মর্যাদার মধ্যে কোন পার্থক্য খুঁজে পান? তাহলে সেটা ব্যাখ্যা করুন।

২| ০১ লা আগস্ট, ২০০৮ বিকাল ৫:২৯

কাপালিক বলেছেন: গার্মেন্ট্সএ একজন নারী অপারেটর যা প্রোডাকশন দেয়, একজন পুরুষ অপারেটর বরং সেটা দিতে হিমশিম খায়। সে কি পুরুষ অপারেটরের চেয়ে কম পাবে?

মাটি কাটার সময় একজন পুরুষ এবং মহিলার কাজের মধ্যে খুব বেশী পার্থক্য হয় মনে হয় আপনার? অবশ্যই ততটা না যতটা কম তাদের দেয়া হয়।

এই তো গেলো ফিজিক্যাল শ্রমের কথা। একজন মহিলা অফিসার কি তাহলে সমান পর্যায়ের একজন পুরুষ সহকর্মীর চেয়ে কম বেতন পাবে? কেন? সেকি কাজ সেখানেও কম করে? আমি জোর দিয়ে বলতে পারি, সরকারী অফিসের মত জায়গায়ও মহিলারা অনেক অনেক বেশী কাজ করে। তাদের পুরুষ সহকর্মীদের যখন ২৪ ঘন্টার ধান্দা থাকে ঘুষ খাওয়ার, সেখানে তাদের মহিলা কাউন্টারপার্টরা একেবারে ধোঁয়া তুলসী পাতা না হলেও কিছুটা হলেও কাজ করে। ভালো পরিমানই করে।

নারী অধিকারের মত বিরাট বড় একটা ব্যাপারকে স্রেফ দৈহিক শ্রমের ভিত্তিতে বিচার করা যায়?

আপনার লেখাগুলোয় সব সময় দেখা যায় বিরাট কোন ব্যাপারকে খুবই ছোট কোন বিষয়ের ভিত্তিতে স্থুলভাবে বিচার করার প্রবনতা। সম্ভবত আপনার উদ্দেশ্য ইচ্ছাকৃতভাবে গায়ের জোরে যুক্তিহীন কথা বলে সস্তা বিতর্ক সৃষ্টি করা। সেক্ষেত্রে আপনি সফল বলা যায় নিঃসন্দেহে। সস্তা বিতর্ক আপনি তৈরী করতে পেরেছেন। কিন্তু যখন সেই বিতর্কে যুক্তি প্রদর্শন করতে না পেরে সবাইকে গালাগালি শুরু করেন, তখনই আপনার পরিচয় প্রকাশ হয়ে পড়ে।

সম্ভবত আপনি আমাকে এর পরে আপনার ব্লগে ব্যান করবেন, লাকিন মাফি মুশকিলা। আপনার প্রতি আমার উপদেশ, দয়া করে ভদ্রতা শিখুন।

০১ লা আগস্ট, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:২৩

স্বাধীনতা তুমি বলেছেন:
প্রথমে আমি বলে নেই, ব্যান আমি তাকে করি যে পোস্টের বিষয় বস্তু ছাড়া অপ্রসঙ্গিক আলোচনা করে, তাকে আমি আমার পোস্টে মন্তব্য করা থেকে ব্যান করি। ভদ্রের সাথে ভদ্র আচরণ করা যায় অভদ্রের সাথে না। কারণ আমি মনে করি অভদ্রেকে ভদ্রতা শেখানো যায় না, এতে সময় নষ্ট হয় মাত্র। ফলে তাকে ভদ্রতা দেখালে সে ঘাড়ে চেপে বসে। অতএব অভদ্রের সাথে অভদ্রতা করাই শ্রেয়।

এখন আসুন আপনার আলোচনার প্রসঙ্গে। আপনি আমার পোস্টা ভাল ভাবে পড়েছেন কিনা সন্দেহ আছে। আমি আমার পোস্টে মজুরি প্রাপ্তির একটি উদাহরণ দিয়েছি মাত্র। আর আপনি আপনার মন্তব্যে যে কথাটা তুলেছেন সেটা হচ্ছে পে-স্কেল সম্পর্কে। জানি না আপনি পে-স্কেল সম্পর্কে সঠিকভাবে জানেন কিনা। যদি না জানেন তাহলে শুনুন, একটি পে-স্কেলে অনেকগুলি গ্রেডিং থাকে, যে গ্রেডিং ধরে প্রতি বছর কর্মকর্তা কর্মচারী বা শ্রমিকের ইনক্রিমেন্ট হয়ে থাকে। এখন আসুন আপনার কথা অনুসারে, যদি একই স্কেলে একজন পুরুষের চেয়ে একজন নারী বেশী কাজ করে অর্থাৎ তার কাজের আউটপুট বেশী হয়, তবে অবশ্যই ঐ প্রতিষ্ঠানে যার তত্বাবধানে সে কাজ করে তার দায়িত্ব তার গ্রেডিংকে বাড়ানোর জন্যে ম্যানেজমেন্টকে জানানো এবং তার সঠিক মজুরী সে যেন পায় সেটা তত্বাবধান করা। কারণ একজন বেশী কাজ করে যদি কম মজুরী পায় তবে সে কাজ করতে উৎসাহ হারিয়ে ফেলবে। এতে সেই প্রতিষ্ঠানেরও ক্ষতি হবে। কারণ মজুর তার কাজের উৎসাহ হারিয়ে ফেললে তখন উৎপাদন আপনা আপনি কমে আসবে।

অতএব আমি তো আমার পোস্টের কোথাও বলিনি নারীকে কম দিতে হবে। তবে তার প্রপ্তি অনুসারে এবং সেটাই হলো সমান অধিকার।

এখন আপনিই বলুন যদি আমার আলোচনায় কোথাও কোন অযৌক্তিক বা গায়ের জোর খাটানো দেখে থাকেন তাহলে সে বিষয় নিয়ে আলোচনা করতে পারেন। তবে আমি একটি অনুরোধ করবো, যখন আমার কোন পোস্ট নিয়ে আলোচনা করতে আসবেন, তখন আমার পোস্টটা খুব ভাল ভাবে পড়ে নিবেন। কারণ আমি পোস্ট লিখার সময় শব্দ প্রয়োগ করে থাকি অনেক টেকনিক্যালি। যদি সেটা না ধরতে পারেন তাহলে আমার পোস্ট আপনার কাছে অযৌক্তিক বলেই মনে হবে এবং আপনি আমার সাথে আলোচনা করে মজা পাবেন না।

৩| ০১ লা আগস্ট, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:২৯

কাপালিক বলেছেন: আমি বহু আগেই আপনার ব্লগে আলোচনা করতে আসা দূরের কথা, এইখানের ঢুকার মত রুচিই হারিয়ে ফেলেছি। তারপরেও ঢুকেছি নিতান্তই আরেকটা সস্তা বিতর্কের অবতারনা করেছেন বলে। যে কথার যুক্তি হিসেবে গালি প্রদর্শন করে, তার ব্লগে ঢুকলে আবার বের হয়ে গোসল করার ঝামেলা।

০১ লা আগস্ট, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:৩৪

স্বাধীনতা তুমি বলেছেন:
এই মন্তব্যটা পোস্টের সাথে প্রাসঙ্গিক কোন মন্তব্য নয়। আপনি এই মন্তব্য করেছেন এই জন্যে যে, আপনার বলার ভাণ্ড শেষ হয়ে গেছে। এখন আপনি চাচ্ছেন গায়ে পড়ে আমার সাথে ঝগড়া করতে। আমি সেটা হতে দিব না। এর পরে যদি আপনি অপ্রাসঙ্গিক বক্তব্য রাখেন তাহলে মুছে দিব অথবা আপনাকে ব্যান করবো।

৪| ০১ লা আগস্ট, ২০০৮ রাত ১০:৫৪

মামু বলেছেন: গড় হিসাব করলে নারী পুরুষ কখনই সমান না।
হয়তো কিছু বাছাই করা নারী কিছু পুরুষ থেকে বেশী কর্ম ক্ষমতা প্রদর্শন করতে পারে। (সেটা একটা বিশেষ গ্রপ বা ক্ষত্র হতে পারে)
তার মানে এই না, নারী মানেই পুরুষ থেকে বেশী কর্মক্ষমতাধর।

সেই হিসাবে গড় হিসাব করলে নারী রা পুরুষ থেকে দূর্বল, সতরাং একদল দূর্বল মানুষ কি কইরা সবল মানুষ গুলা থেকে বেশী পারিশ্রমিক দাবী করতে পারে?

যারা নারীদের পুরুষের সমান পারিশ্রমিক দাবি করেন তাদের অবশ্যই সেটা প্রমান করতে হবে শুধু মাত্র ওই কাজ গুলা পুরুষের সমান নারীও করতে পারে।

কেউ কি বলতে পারবেন গড়ে এই পৃথীবির নারীরা সকল ক্ষেত্রে পুরুষের সমকক্ষ?
(বিষয়টা অবশ্যই গড়ে হতে হবে, কিছু বাছাই করা নারী হলে হবে না।)

০২ রা আগস্ট, ২০০৮ রাত ১২:৫৭

স্বাধীনতা তুমি বলেছেন:
মামু কি হাদিসের বই সামনে নিয়া নারী পুরুষের গড় হিসাবে বইছেন? মামু আপনে যে অংকে অনেক কাচা তা আপনার এই মন্তব্যতে বুঝায়ছেন। যোগ্যতার হিসাব কখনই গড় হিসাব দিয়ে হয় না। যোগ্যতা যার যার পারসোনাল। আর পারিশ্রমিক নির্ধারন হয় উৎপাদনের আউটপুটের উপর ভিত্তি করে। মেধা শ্রমে অনেক নারী আছে তারা তাদের সহকর্মী পুরুষদের চেয়ে অনেক ভাল মেধা প্রদর্শন করতে পারে। সেখানে কেন নারী পুরুষের চেয়ে ভাল পারিশ্রমিক পাবে না?

গত দশ বছরে যদি মাধ্যমিক এবং উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার ফলাফল পর্যালোচনা করলে দেখা যায় যে, ছেলেদের চেয়ে মেয়েরা মেধার তালিকায় বেশী। এর পিছনে অনেক কারণ আছে। আমি কারণগুলোতে যাচ্ছি না। আমি বলতে চাচ্ছি এই মেধাবী মেয়েদেরকে কি উৎসাহিত করা উচিৎ না? অবশ্যই, তাদের বাবা মাকে এগিয়ে আসা উচিৎ এবং মেয়ের মেধা যেন বিকাশ লাভ করে সে জন্যে প্রচেষ্টা চালিয়ে যাওয়া উচিৎ। তাদের কখনই ভাবা উচিৎ না এই বলে যে তারা মেয়ে, বিয়ে হলে পরের ঘরে চলে যাবে, অতএব তাদের বেশী পড়িয়ে লাভ কি।

নারী এবং পুরুষের সমান অধিকার বলতে আসলে যা বুঝায় তা হচ্ছে, নারী পুরুষ তার যোগ্যতা অর্জনের জন্যে যে প্রাপ্য পাওয়া উচিৎ তা তাদেরকে দানের নিশ্চয়তা দান করা। আর তাদের প্রাপ্তি হচ্ছে তারা তাদের অর্জনের দ্বারা যা লাভ করতে পারবে তা। এখানে অধিকার কথাটা কোন ভাবেই প্রয়োগ হতে পারে না। বরং অধিকার কথাটা প্রয়োগে অর্জন কথাটার মূল্যবোধকে খাটো করা হয়।

৫| ০২ রা আগস্ট, ২০০৮ রাত ১:১৪

আরিফ থেকে আনা বলেছেন: হে হে ভাইজান, আপনে না অনেক বড় আলোচক & যুক্তিবাদি? আমিতো কোনো যুক্তিই দেখাই নাই এখনি কাইত হইয়া কমেন্ট মুছা শুরু করলেন? তাও ২টা কমেন্ট?

হায়রে আমার যুক্তিবাদী রে ;)

০২ রা আগস্ট, ২০০৮ রাত ১:২৮

স্বাধীনতা তুমি বলেছেন:
আরিফ থেকে আনা বলেছেন: হে হে ভাইজান, আপনে না অনেক বড় আলোচক & যুক্তিবাদি? আমিতো কোনো যুক্তিই দেখাই নাই এখনি কাইত হইয়া কমেন্ট মুছা শুরু করলেন? তাও ২টা কমেন্ট? হায়রে আমার যুক্তিবাদী রে


পোস্টের উপর একটা শব্দ লিখছো? মুছবো নাতো কি তোমারে চুমা দিব। যদি মন্তব্য দিতে হয় পোস্টের উপর দেও। যাও এটা মুছলাম না।

৬| ০২ রা আগস্ট, ২০০৮ রাত ২:০২

রণদীপম বসু বলেছেন: যার যা প্রাপ্য, তা তাকে দিতে হবে। এটাই সম অধিকারের বিষয়। আপনি নারীর একটা ঘাটতির বিষয় নিয়ে পোস্ট দিয়েছেন। আর এটাকে মাপকাঠি ধরেই সম-অধিকারের বিরুদ্ধে চলে গেলেন ? যে যে ক্ষেত্রে নারীর কৃতিত্ব পুরুষের চাইতে বেশি সেগুলোর ব্যাপারে নীরব থাকাটা কি বৈষম্য ও বিদ্বেষমূলক নয় ?

Click This Link

০২ রা আগস্ট, ২০০৮ রাত ২:১০

স্বাধীনতা তুমি বলেছেন:
আপনি আমার মন্তব্য উত্তরও পড়েন তাহলে বিষয়টা বিবেচনা করতে পারবেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.