![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
জ্বলে পুড়ে মরে ছাড়খার তবুও মাথা নোয়াবার নয়......
ধসে পড়া ভবন ‘রানা প্লাজা’ এর মালিক সাভার পৌর যুবলীগের আহ্বায়ক সোহেল গা ঢাকা দিয়েছেন। ভবন ধসে পড়া মুহূর্তে ঘটনাস্থলে থাকলেও কিছুক্ষণ পরই গা দেন তিনি। তার মুঠো ফোনে কল করে সংযোগ বন্ধ পাওয়া যায়। প্রত্যক্ষদর্শী একাধিক সূত্র ও ব্যক্তি জানায়, যুবলীগ নেতা ও ভবন মালিক সোহেল রানা ভবনটি ধসে যাওয়ার আগ মুহূর্তে দলীয় নেতাকর্মীদের নিয়ে ঘটনাস্থলে অবস্থান করছিলেন। বুধবার সকাল ৯টার দিকে আকস্মিক শব্দ শুনে তিনি দৌড়ে ভবনের ভেতরেও প্রবেশ করেন। প্রবেশের পর প্রথমে পেছনের অংশ ধসে যায়। সে সময় তার সঙ্গে থাকা নেতাকর্মীরা তাৎক্ষণিক তাকে ভেতর থেকে বের করে নিয়ে আসেন। এরপর পরই পুরো ভবনটি দেবে যায়। এরপরই তিনি ঘটনাস্থল থেকে দলীয় নেতাকর্মীদের নিয়ে সটকে পড়েন। ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী ওই ভবনে থাকা একটি প্রতিষ্ঠানের মালিক জানান, সকালে সোহেল রানা ভবনে তার অফিস খোলার জন্য আসেন। এরপর ভবন ধসে পড়ার পর তিনি সোহেল রানাকে পালিয়ে যেতে দেখেন। ঘটনার পর তার মোবাইলফোনে যোগাযোগ করা হলে বন্ধ পাওয়া যায়। এদিকে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, পলাতক ভবনের মালিক যেই হোক তাকে গ্রেফতার করে কঠোর আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে। প্রসঙ্গত, গতকাল মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ৯টার দিকে ভবনের বিভিন্ন অংশ এমনকি কয়েকটি পিলারেও ফাটল দেখা দেয়। এঅবস্থায় ভবনটি খালি না করে ভবনটিতে থাকা চারটি পোশাক কারখানায় আজও কাজে যোগদান করে পোশাক শ্রমিকরা। ওই ভবনের চার পোশাক কারখানায় প্রায় পাঁচ হাজার শ্রমিক কাজ করে বলে জানায় সংশ্লিষ্টরা।
২| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৩৩
রাতুল রেজা বলেছেন: ধসে পড়া ভবনের প্রতিটা রড তার পশ্চাদদেশে প্রেরন করার আবেদন জানাচ্ছি।
৩| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৫৮
অদ্বিতীয়া আমি বলেছেন: এদিকে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, পলাতক ভবনের মালিক যেই হোক তাকে গ্রেফতার করে কঠোর আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।
ভাল কিন্তু পুরানো জোক ।
বিন্দু মাত্র লজ্জা নেই আমাদের রাজনীতিবিদদের ।
৪| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:০৭
পিপাসার্ত বলেছেন: যতদুর মনে পরে, রানা প্লাজার নির্মান কাজ প্রথম বন্ধ করা হয় ২০০৬ সালে ৷ আমি (তত্কালীন Town planner, Savar Paurashava) এবং একজন Sub-assistant Engineer সাইট ভিসিট করে নির্মান কাজ বন্ধ করাই ৷ উল্লেখ্য, মেয়র একাজে প্ল্যানিং ডিপার্টমেন্টকে যথাযথ সহযোগিতা করেন ৷ পরের দিন রানা সাহেব এবং তার বাবা পৌরসভায় আসেন, তাদের কে ‘প্লান’ জিনিসটা কি, কেন তাকে প্লান পৌরসভা এবং রাজুক থেকে পাস করাতে হবে, ইত্যাদি বোঝানো হয় ৷ এরপর তারা অনুমোদনের জন্য প্লান জমা দেন এবং যথারীতি rejected হয় ৷ পরবর্তিতে প্লান পাসের জন্য তারা মরিয়া হয়ে ওঠেন কারণ অনুমোদিত প্লান ছাড়া গ্যাস সাপ্লাই পাওয়া অসম্ভব ৷ পরবর্তী দুই বছরে পর পর চারবার বিল্ডিংকোড বিল্ডিং কোড অনুযায়ী তারা প্লান সংশোধন করে এবং পৌরসভা নানা অজুহাতে সেগুলো নাকচ করতে থাকে ৷ সম্ভবত ২০০৯ সালের উপজেলা election এর পরে, পলিকাল কারনে, মেয়র Planning Department কে বিল্ডিং কোড অনুযায়ী রানা প্লাজার ৬ তলা অনুমোদনের নির্দেশ দেন ৷ অতঃপর,'structural-design এর দায়-দায়িক্ত না রেখে’ রানা প্লাজার ৬ তলার লে-আউট প্লান মেয়র অনুমোদন করেন - এটাই আজকের ‘রানা-প্লাজার’ ইতিহাস ৷ - from a buet engineer
৫| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:১৪
আিম এক যাযাবর বলেছেন: কোন এক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছিলেন ২৪ ঘন্টার মধ্যে আসামিদের গ্রেপ্তার করা হবে, কতদিন আগে যেনো শুনেছিলাম, এখন আর মনেও পড়েনা.....আবার আমরা ভুলে যাব, হ্য়ত শুনবো ভবনের মালিক নবজাতক শিশুর মত নিষ্পাপ........
পুলিশ তাকে বাদ দিয়ে চার্জশিট দিবে....।
©somewhere in net ltd.
১|
২৪ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৩০
রাজনীতির ভাষা বলেছেন: তো আপনি কি ভেবেছিলেন, এই ঘটনার পর সে গায়ে হাওয়া লাগিয়ে বুক ফুলিয়ে প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়াবে।
তবে আশার কথা, সরকার তদন্ত কমিটি গঠনের ঘোষণা দিয়েছে!!! (সত্যিই সেলুকাস, কি বিচিত্র এই দেশ।)