নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মানুষের জীবন প্রতিদিন তার বেঁচে থাকার লাইসেন্স নবায়ন করে ।প্রকৃতি এটা নিয়ন্ত্রন করে,যেদিন নবায়ন হবেনা,সেদিন মৃত্যু অনিবার্য ।

স্বপ্নের শঙ্খচিল

আমার মনের মাঝে শঙ্খচিল ডানা মেলে প্রতিদিন,ভুলতে পারিনি সেই অভিমান আবার ফিরে আসা তোমার কাছে !

স্বপ্নের শঙ্খচিল › বিস্তারিত পোস্টঃ

সিয়েরা লিওন : হালুয়া-রুটি ভাগাভাগির দেশ

০৯ ই জুন, ২০১৯ রাত ২:২১



ঐ দেখ ঐ দেখ
শকুনীরা উড়ছে বেশ
হালুয়া-রুটী খেতে লাগে কমরেড
খেয়ে নেবে মানচিত্র ,
খনিজ নেবে রক্ত হীরা,
ভালো নেই স্বদেশ ;
রক্তের নেশায়, গুলি, বোমা ফুটছে অশেষ
পড়ে থাক, পড়ে থাক কঙ্কালসার
জনতার ধংসাবশেষ ।।
অভূক্ত থাকে তারা
জামাজুতা খেলনা বিহীন,
পিতা মাতারা কোথায় ?
এমনও ঈদ আনন্দে চায়নি তো খুব কিছু
নিজগ্রাম আর শান্তির বাতায়ন !!




পশ্চিম আফ্রিকার একটি দেশ সিয়েরা লিওন, হাজার হাজার পশ্চিম আফ্রিকান বন্দিদের জন্য প্রস্থান করার স্থান হিসেবে ট্রান্সটালান্টিক ক্রীতদাসের ইতিহাসে বিশেষ গুরুত্ব রয়েছে। রাজধানী: ফ্রিটাউন , ১৭৮৭ সালে দেশে ফেরত আসা সাবেক ক্রীতদাসদের বাড়ি হিসাবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল।

কিন্তু দেশের আধুনিক ইতিহাসটি তিন দশকের একটি নিষ্ঠুর গৃহযুদ্ধের দ্বারা ছড়িয়ে পড়েছে যা ২০০২ সালে ব্রিটেন, পূর্ব উপনিবেশিক শক্তি এবং জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা মিশনের ( বাংলাদেশ এর শান্তিরক্ষী বাহিনী এখানে অনেক অবদান রেখেছে ) সহায়তায় শেষ হয়েছিল।
সিয়েরা লিওন সাম্প্রতিক বছরগুলিতে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জনে চেষ্টা করেছে, যদিও গৃহযুদ্ধের ধ্বংসাত্মক প্রভাব চারি দিকে বিস্তৃত ।
দেশটি হীরা এবং অন্যান্য খনিজ সমৃদ্ধ। অবৈধ অর্থ জমিতে বাণিজ্য, যা "রক্তের হীরা" হিসাবে পরিচিত, অর্থের নিয়ন্ত্রন লক্ষ্যে গৃহযুদ্ধকে স্থায়ী করে তুলেছিল। বর্তমানে সরকার এ ধরনের বাণিজ্য বন্ধ করার চেষ্টা করছে।



জুলিয়াস মাদ্দা বায়ো বিরোধী সিয়েরা লিওন পিপলস পার্টি ২০১৮ সালের এপ্রিল মাসে রাষ্ট্রপতি হওয়ার জন্য রান-অফ নির্বাচনে জয়ী হয়।তিনি সকল লোকসভার কংগ্রেসের প্রার্থী সামুরা কামারকে শাসন করে সামান্যভাবে পরাজিত করেন, যিনি বলেন যে তিনি ভোটের অনিয়মের অভিযোগে একটি আইনি চ্যালেঞ্জ মাউন্ট করবেন।
১৯৯২ সালে দেশের গৃহযুদ্ধের সময় সামরিক সেনা অভ্যুত্থানে অংশ নেন সাবেক সেনা জুলিয়াস মাদ্দা বায়ো ১৯৯৬ সালে সামরিক জান্তাকে নিজেই উৎখাত করতে এবং সেই বছরের স্বাধীন নির্বাচনের পথ বেছে নেন।
সামরিক শাসনামলে তিনি মানবাধিকারের মানদণ্ডের সমালোচনা করার চেষ্টা করেছেন বলে তিনি কোনও লঙ্ঘনের জন্য "যৌথ দায়িত্ব" গ্রহণ করেছেন।
তিনি ২০১২ সালে পিপলস পার্টির নেতা হয়ে ওঠেন এবং পরবর্তী বছর রাষ্ট্রপতির পক্ষে দাঁড়িয়েছিলেন, সর্বপ্রথম জন কংগ্রেসের প্রেসিডেন্ট আর্নেস্ট বাই করোমাকে হারালেন।
জুলিয়াস মাদ্দা বায়ো, চীনের সাথে চলমান সরকারের ঘনিষ্ঠ সম্পর্কের সমালোচনা করেছেন এবং দেশের বিভাগগুলিকে চিকিৎসার জন্য এবং শিক্ষাতে বিনিয়োগ করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন।




একনজরে সিয়েরা লিওন বায়োগ্রাফী:

সিয়েরা লিওন প্রজাতন্ত্র : রাজধানী ফ্রিটাউন
জনসংখ্যা : ৭.৪ মিলিয়ন, এলাকা : ৭১,৭৪০ বর্গ কিমি ( ২৭,৬৯৯ বর্গ মাইল)
ভাষা ইংরেজি, ক্রিয়ো (ইংরেজি থেকে ক্রেওয়েল ভাষা উদ্ভূত) এবং আফ্রিকান ভাষাগুলির একটি পরিসীমা,
প্রধান ধর্ম : ইসলাম, খ্রিস্টান
জীবন প্রত্যাশার 51 বছর (পুরুষ), 52 বছর (মহিলা) তথ্যসূত্র : জাতিসংঘ, বিশ্ব ব্যাংক


দেশটির ঐতিহাসিক পরিসংখ্যান :

1787 - ব্রিটিশ বিদ্রোহী ও দাতব্যপন্থীরা ফ্রিটাউন শহরে প্রত্যাবাসন ও উদ্ধার দাসদের জন্য একটি বন্দোবস্ত প্রতিষ্ঠা করেন।
1961 - সিয়েরা লিওন স্বাধীনতা লাভ করে ।
1967 - সামরিক অভ্যুত্থান প্রিমিয়ার সিয়াকা স্টিভেনস সরকারকে ক্ষমতাচ্যুত করে, কিন্তু সিয়েরা লিওন প্রজাতন্ত্র হয়ে যাওয়ার পর তিনি
পরের বছর ক্ষমতায় আসেন এবং ১৯৭১ সালে আবার রাষ্ট্রপতি হন।
1991 - গৃহযুদ্ধ শুরু। সাবেক সেনাপ্রধান পদে শঙ্কো এবং তার বিপ্লবী ইউনাইটেড ফ্রন্ট (আর,ইউ,এফ) রাষ্ট্রপতি জোসেফ সাইদুর
মোমোহের বিরুদ্ধে প্রচারণা শুরু করেন, লাইবেরিয়া সহ সীমান্তে শহরগুলি দখল করেন ।
199২ - ক্যাপ্টেন ভ্যালেন্টাইন স্ট্র্যাসারের নেতৃত্বে সামরিক অভ্যুত্থানে রাষ্ট্রপতি জোসেফ মোমোকে বহিষ্কার করা হয়। আন্তর্জাতিক
চাপের অধীনে, স্ট্রাসার ১৯৬৭ সাল থেকে প্রথম মাল্টি পার্টি নির্বাচনের পরিকল্পনা ঘোষণা করেন। তবে দ্রুত উত্তরাধিকারসূত্রে
দেশটি কয়েকটি অভ্যুত্থানের পর কয়েকটি রাষ্ট্রপতির মধ্য দিয়ে যায়।
2000 - জাতিসংঘের বাহিনী, যারা যুদ্ধ শেষ করতে সাহায্য করেছিল, দেশের পূর্বের দিকে আক্রমণ চালায় এবং তারপর কয়েকশত
জাতিসংঘের সৈন্য অপহৃত হয়।বিদ্রোহীরা ফ্রিটাউন বন্ধ করে দেয় ; ফলে ৮০০ ব্রিটিশ প্যারাট্রুপার ফ্রিটাউনে পাঠানো হয়
যাদের কাজ ছি ল ব্রিটিশ নাগরিকদের সুরক্ষা এবং জাতিসংঘের শান্তিরক্ষীদের জন্য বিমানবন্দর সুরক্ষিত করতে হয়েছিল;
পরবর্তীতে বিদ্রোহী নেতা ফোদে শঙ্কোকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

2002 - যুদ্ধ সমাপ্ত ঘোষনা করা হয় । জাতিসংঘ মিশন বলেছে ৪৫,০০০ হাজার যোদ্ধার নিরস্ত্রীকরণ সম্পূর্ণ হয়েছে । সরকার ও
জাতিসংঘ যুদ্ধাপরাধ আদালত গঠন করতে সম্মত হয়। বৃটিশ বাহিনীর সৈন্যরা গৃহযুদ্ধকে শেষ করতে ও সহায়তার জন্য তাদের
দুই বছরের মিশনের পর সিয়েরা লিওন ত্যাগ করে চলে যায়।

2004 - তিন দশকেরও বেশি সময়ের মধ্যে প্রথম স্থানীয় নির্বাচন; যুদ্ধাপরাধের বিচারের সময় উভয় পক্ষের সংঘর্ষে সংঘর্ষ শুরু হয়।
2014-2016 - সিয়েরা লিওন পশ্চিম আফ্রিকায় মারাত্মক ইবোলা প্রাদুর্ভাব মোকাবেলায় জরুরি অবস্থা ঘোষণা করে যা ২০১৬ সাল পর্যন্ত
চলতে থাকে, এ অঞ্চলে ১১,০০০.০০ এর বেশি মানুষ মারা যায়।

......................... শিশু যোদ্ধাদের গৃহযুদ্ধে অংশগ্রহন করতে হয়েছিল ।...................
তথ্যসূত্র:ইন্টারনেট,জাতিসংঘ,বিশ্বব্যাংক ।

মন্তব্য ২১ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (২১) মন্তব্য লিখুন

১| ০৯ ই জুন, ২০১৯ ভোর ৫:৩৩

রিফাত হোসেন বলেছেন: ভাল কবিতা রচনা করেন। :)
যুদ্ধ কাম্য নয়। :(

https://www.somewhereinblog.net/blog/easeenarafat/30276503#c12591970

রিফাত হোসেন বলেছেন:বাংলা পৃথিবীর যে কোন ভাষার চেয়ে সমৃদ্ধ ভাষা! উচ্চারণে সমৃদ্ধ হতে পারে,
শব্দ ভান্ডারে নয়, ভাষা ব্যবহারে নয়, ভাষা গবেষণায় নয়!
--
স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: বাংলা পৃথিবীর যে কোন ভাষার চেয়ে সমৃদ্ধ ভাষা! উচ্চারণে সমৃদ্ধ হতে পারে,
শব্দ ভান্ডারে নয়, ভাষা ব্যবহারে নয়, ভাষা গবেষণায় নয়!
......................................................................................................
বাংলা আমাদের মাতৃভাষা, তাই প্রিয় এবং সহজবধ্য, সকল জাতির কাছেই
অনুভতিটা একই রকম, যদি সহজ ও সর্ব বিষয়ে সমৃদ্ধ হতো তাহলে জাতিসংঘে
এক নম্বরে থাকত এত কস্ট করে, এইতো সেদিন মাত্র স্বীকৃতি পেলো ।
-----
ঐ পোস্টে উত্তর দেই নাই। কারণ সেখানে সম্ভবত মন্তব্য দিয়েই চলে এসেছেন। আমার বক্তব্য দৃষ্টিকোন ছিল ভিন্ন। আমি একাধিক ভাষায় কথা বলে থাকি, শুনে থাকি তাই অভিজ্ঞতা থেকে মন্তব্যটি করেছি। বাংলা ভাষায় গবেষণা করা হয় না নতুন শব্দের জন্য। গবেষণা যেহেতু করা হয় না, নতুন ভাষা শব্দ যোগ হয় না। যোগ হয় না বলে চর্চা করার শব্দ তৈরী নাই। আর যেসব সাধারণ ভিনদেশী সাধারণ শব্দের অর্থ আছে, সেগুলোর অনুবাদ ব্যবহার না করে ঐ বিদেশী শব্দই ব্যবহার করে থাকি। এই বলে এই বলয়ের বাহিরে কিন্তু আমিও নই। আমিও মাঝে মাঝে ইচ্ছা বা অনিচ্ছায় ঐ বিদেশী শব্দই বাংলা কথায় ব্যবহার করে থাকি। যে ভাষার জন্য স্বাধীন হল, মানুষ প্রাণ দিল তার এই জাতীয় অপমান কতটুকু তখনই বোঝা যায় যখন মাতৃভাষা ব্যবহারে অনীহা থাকে। ভিন্ন জাতির মানুষরা তাদের ভাষাবৈ অন্য ভাষা ব্যবহার করে না। যেমন, জার্মান; ফরাসী, ইতালিয়ান,তুর্কি ইত্যাদি। তবে কিছু ব্যতিক্রম জাতিও রয়েছে, যারা বাঙালীর মত নিজের ভাষাকেও মিশ্র(একাধিক ভাষা মিশিয়ে কথা বলা) করে ফেলেছে। যেমন: আফ্রিকান কিছু জাতি, ফিলিপাইনের জাতি ইত্যাদি অনেকে।
এগুলো মনের খারাপ লাগা থেকে বলছি। এমনকি উপরের রচনাতেও মনের ভুলে হলেও আপনি একদু'টি অযাচিত বিদেশী শব্দ ব্যবহার করেছেন। আমারও হয়। চেষ্টা করি যতটুকু সম্ভব এড়িয়ে চলার।

মাতৃভাষা দিবস
২১শে ফেব্রুয়ারী ঘোষনা দেওয়া হয়েছে ১৯৫২ সালের আমাদের নির্ভীক আন্দোলনকে কেন্দ্র করে এবং পরিবর্তীতে একে মঞ্চে রেখেই আমরা গিয়েছি স্বাধীনতার দুয়ারে। Click This Link
সবার কাছে আমাদের বাংলা ভাষা সহজ নয় বরং অনেকের কাছে কঠিন। আবার কিছু জাতির কাছে সহজ। ধ্বনির ব্যাপার রয়েছে। সবার কাছে সমউচ্চারণের বর্ণ নেই। গ্রীকভাষীদের বাংলা উচ্চারণ সহজ তাদের কাছে কিছু বর্ণ রয়েছে যার উচ্চারণরীতিতে বাংলা প্রকাশ সহজ হয়। তাই তারা বাংলা বলতে পারে সুন্দর ভাবে। কিন্তু জার্মানভাষীরা একটু কষ্টে পরে যাবে। কিন্তু ব্যতিক্রমও আছে আমি এমন জার্মানভাষী গৃহবধুর দেখা পেয়েছি, যিনি বাংলায় সাবলীলভাবে বাংলায় কথা বলতে পারেন। যদিও তার মাতৃভাষা জার্মান কিন্তু তিনি জার্মান নন(জার্মানের প্রতিবেশী দেশের কিছু মানুষের ভাষা জার্মান, যেমন: ইতালি।)। তিনি সেটা পেরেছেন অনেক চেষ্টার পর, যেহেতু বরের ভাষা বাংলা। :)
এগুলো জানানোর জন্য বললাম। জানলে তো ক্ষতি নাই।

যদিও সামুর নিয়ম অনুযায়ী কোন বিষয়ে বলতে চাইলে ঐ পোস্টেই আলোচনা করতে হয়। কিন্তু বুঝানোর খাতিরে আসতে বাধ্য হলাম। ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন

like,post,link,share,comment,thanks,welcome,bye,papa,mom,biodata,biography,internet,sms,gathering,hi,obviously,of course,right,wrong,left,corner,ready,talkshow,reading,account,payment,minimum,sell,style,use,mobile,good night,charge etc.
এরকম অনেক ইংরেজি শব্দের কথা বলা যায়। যা আমরা নিয়মিত খেয়ালে বা বেখেয়ালে ব্যবহার করে থাকি। এগুলির কিছু বাংলা জানা থাকলেও অনুবাদ ব্যবহার করি না। আবার কিছু সমাথর্ক থাকলেও বাক্যের সাথে চর্চার অভাবে মনে হয়, এই শব্দই সঠিক! কিছু সমার্থক আমরা জানি না। আবার কিছু রয়েছে যার অনুবাদ লম্বা, ছোট সমাথর্ক এর অভাবে ইংরেজিটাই ব্যবহার করে অভ্যস্ত হয়ে গিয়েছি। আবার কিছুর আধুনিক বাংলায় অনুবাদই নাই, যেটা গবেষণার অভাবে সৃষ্টি হয়েছে। সেসব কারণে বিদেশী শব্দ ব্যবহার করছি।
ইংরেজি কোন শব্দ বানান ভুল হলে মাফ করবেন

এগুলো আমার ভাবনার ফসল। আশা করি আমি কি বোঝাতে চেয়েছি। বুঝতে পেরেছেন। আমি কোন জ্ঞানী নই, আমিও ভুল করি। আমি শুধু মনের কথাগুলো বললাম। ভুল বুঝবেন না। ভাল থাকুন।

০৯ ই জুন, ২০১৯ দুপুর ১২:৩০

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: কবিতা রচনা হয় মনের খেয়ালে
অথবা বাস্তবতার টানে,
আর প্রতিবেদন লেখা আসে অনিয়ম, প্রতিবাদ এবং দু:খ বোধ হতে
কখনও বা মনের আনন্দে ।
........................................................................................
সিয়েরা লিওনে প্রায় ৫০% এর উপর মুসলমান বাস করে তাই, তাদের বর্তমান
দূর্দশা আর পশ্চিমা স্বার্থবাদী মহলের কর্মকান্ড কষ্ট দেয় ।
আপনার বাংলা ভাষার উপর বক্তব্যর উপর অনেক কথা বলার ছিল,
আশা করি সময়ান্তে ঐ পোষ্টেই কথা বলব ।

২| ০৯ ই জুন, ২০১৯ সকাল ৭:১২

নজসু বলেছেন:


আমরা শুধু দুঃখ প্রকাশই করতে পারি।
জানাতে পারি সমবেদনা।
অসহায়ত্বের বেড়াজালে আবদ্ধ আমরা।

০৯ ই জুন, ২০১৯ দুপুর ১২:৪০

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: আমরা শুধু দুঃখ প্রকাশই করতে পারি।
জানাতে পারি সমবেদনা।
অসহায়ত্বের বেড়াজালে আবদ্ধ আমরা।

............................................................................................................
আমি সহমত পোষন করছি না । একজন মুসলিম হিসাবে আমাদের দ্বায়িত্ব থেকে যায় ।
তা বিভিন্ন ভাষায় হতে পারে,
জনমত সংগঠিত করা, মিডিয়াতে আলোচনার মাধ্যমে জনসচতেনা বাড়ানো
এবং সুসংগঠিত হলে আর্থিক সাহায্য প্রেরন করা ।

৩| ০৯ ই জুন, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:২৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনার লেখা তেমন পরিস্কার নয়; আপনি ঐ দেশের মানুষের জন্য কষ্ট অনুভব করেননি, শুধু মুসলমান আছে বলে আপনি কষ্ট পেয়েছেন, এটা ভালো লক্ষন নয়।

০৯ ই জুন, ২০১৯ রাত ১১:০১

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: আপনি বুঝতে একটু দেরী করবেন , কেননা আমার লেখা সবটা পড়েননি ।
কোথাও বলি নাই যে, শুধু মুসলিমদের সাহায্য করতে হবে, যে ছোট ছোট
শিশুদের বক্তব্য তুলে ধরা হয়েছে , তাদের শরীরে মুসলিম না খৃষ্টান ,
এমনটা বলা নেই, তারা সমগ্র জাতির দূর্ভাগা প্রতিনিধি ।
.......................................................................................................
যেহেতু ঈদের দিন লেখা তাই মুসলিম হিসাবে, মুসলিম ভাই, বোনদের কষ্টটা ঈদের
দিন বেশি করে আগে মনে পড়বে ।

৪| ০৯ ই জুন, ২০১৯ রাত ৮:২৩

রাজীব নুর বলেছেন: অনেক কিছু জানলাম।

০৯ ই জুন, ২০১৯ রাত ১১:১৮

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: ঈদের দিনে মুসলিম হিসাবে, মুসলিম ভাই, বোনদের কষ্টটা ঈদের
দিন বেশি করে আগে মনে পড়ে ।
তবে সাহায্য বি তরনে র সময়ে সকল "বিপদগ্রস্হ শরণার্থীদের" সাহায্য সমভাবে প্রদান করা উচিৎ

৫| ০৯ ই জুন, ২০১৯ রাত ৯:৫৯

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: সিয়েরা লিউনের জন্য ভাববো কি ভায়া? নিজে দেশেই মত প্রকাশের গোলক ধাধায় আমজনতা!
মুক্তিযুদ্ধর দাবীদাল দলে স্বৈরাচারিতার ব্রান্ড হয়ে গেছে!
বিরোধী দলে ধ্বংসস্তুপে
আমজনতা নিরুপায়


১০ ই জুন, ২০১৯ রাত ১২:০২

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: আমাদের দেশে অভাব গ্রস্হ আছে তবে তেমন প্রকট নয়,
ওখানে তো সমগ্র জাতি সংকটাপন্ন, শুধু মাত্র কিছু লোভী ব্যবসায়ী ছাড়া ,
তিন দশকের যুদ্ধ এবং মারাত্মক ইবোলা প্রাদুর্ভাব দেশটিকে
ধংশস্তুপে পরিনত করেছে ।

১০ ই জুন, ২০১৯ রাত ১২:২৪

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: আমাদের দেশে অবশ্যই আছে,
কিন্ত ওখানে সমগ্র জাতি সংকটাপন্ন,
জাতিসংঘ হস্তক্ষেপ না করলে লক্ষ লক্ষ নারী ও শিশু মৃত্যুবরণ করত ।

৬| ০৯ ই জুন, ২০১৯ রাত ১১:০৭

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: :(

১০ ই জুন, ২০১৯ রাত ১২:০৫

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: বেনিয়া গোষ্ঠির সীমাহিন লুটপাট
তিন দশকের যুদ্ধ এবং মারাত্মক ইবোলা প্রাদুর্ভাব দেশটিকে
ধংশস্তুপে পরিনত করেছে ।

............................................................................
আপনার প্রতিক্রিয়া কি ???

৭| ১০ ই জুন, ২০১৯ রাত ২:৫৬

মুক্তা নীল বলেছেন:
সিয়েরা লিওন এদের নিউজ পড়লে মনে খুব কষ্ট লাগে।
এরাও তো রক্তমাংসের মানুষ তাই -না ? মানবতা নেই।

১০ ই জুন, ২০১৯ রাত ৩:৩৮

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: অথচ সিএনএন, বিবিসি খুললে দেখবেন মানবতা আর শিশুশ্রম নিয়ে
কি লাফ ঝাঁপ, যেই দেখা যাবে পৃথিবীর বড় মাথারা এখানে আছে অমনি
সব চুপ।
............................................................................................
সেজন্য শুধু মাত্র মানবতার সেবায় আমাদের সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে ।

৮| ১০ ই জুন, ২০১৯ দুপুর ১:৪৭

মেঘ প্রিয় বালক বলেছেন: খুব দুঃখ পেলাম,তাদের কষ্টের শেষ বা ইতি কবে তা বলা মুশকিল,তবে সিয়েরা লিওনের মানুষেরা একদিন অবশ্যই পৃথিবীর বুকে মাথা উচু করে দাঁড়াবে। তাদের আগামীর জন্য শুভকামনা ও দোয়া করিলাম মনিবের কাছে।

১০ ই জুন, ২০১৯ রাত ১০:২১

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: ওখানে আমাদের সেনাবাহিনীর প্রচুর সুনাম আছে, আমরা আবেগ প্রবন জাতি
উপরন্ত মুসলিম ভাইদের কঠিনতম দূর্দশা দেখে নির্ধারিত কাজের বাহিরেও
বেশ কিছু কাজ করেছে, তাদের প্রশংসিত কাজের জন্য সিয়েরা লিওন বাসীর
অন্তরে দীর্ঘদিন অবস্হান করবে ।
..............................................................................................................

৯| ১১ ই জুন, ২০১৯ ভোর ৪:৩১

এমজেডএফ বলেছেন: কবিতা মনে করে প্রথমে ঢুঁ মারি নাই। পরে ভাবলাম স্বল্প পরিচিত দেশ সিয়েরা লিওন নিয়ে কবিতা! ব্যপার কী। যাক এসে অনেক কিছু জানলাম। বিভিন্ন ধর্ম-গোষ্ঠী-ভাষার মানুষ নিয়ে আফ্রিকার দরিদ্র দেশগুলোর অবস্থা প্রায় একইরকম।
(অনুচ্ছেদের শিরোনাম 'দেশটির ঐতিহাসিক পরিসংখ্যান'-এর পরিবর্তে 'কালক্রমানুসারে দেশটির ঐতিহাসিক ঘটনা' বেশি মানানসই মনে করি। )

১১ ই জুন, ২০১৯ ভোর ৫:৫০

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: আপনার আগ্রহ, আলোচনা, পরার্মশ আমার ভালো লাগল।
বাস্তবতা হলো যে, সিয়েরা লিওন বাসীর ব্যাপারে কিছু লিখব এমন কোন
প্রস্ততি ছিল না, ঈদের একদিন পূর্বে আমার এক বন্ধু সংকটাপন্ন জাতির ভিডিও পাঠায়
পরদিন ঈদের রাতে ড্রাফট শুরু করি এবং ভিডিওটি আমার মনে কষ্ট দেয় ।
.............................................................................................................
তাই এ লেখা, কবিতাও উপস্হিত তাৎক্ষনিক লিখা ।
আপনাকে ধন্যবাদ

১০| ৩০ শে আগস্ট, ২০১৯ ভোর ৬:৩০

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
অনেক মুল্যবান তথ্য উঠে এসেছে লেখাটিতে ।
শুধু কি হালুয়া রুটিই ভাগাভাগি , সকল ক্ষেত্রেই দৃর্ভোগের সীমা পরিসীমা নাই ।
শিক্ষালয়গুলিউ হয়েছে দারুনভাবে ক্ষতিগ্রস্ত ।

A school in Koindu destroyed during the Civil War; in total 1,270 primary schools were destroyed in Sierra Leone Civil War (1991–2002)
সুত্র : উইকিপিডিয়া

৩০ শে আগস্ট, ২০১৯ রাত ৮:১৯

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: ধন্যবাদ, এই বিষয়টি আপনাকে চিন্তিত করেছে ।
............................................................................................
অনেক ছোট্ট বিষয় থেকে বিষবৃক্ষ মহীরুহ হয় ।
আমাদের দেশেও এমন অনেক কিছুর আলামত দেখা যাচ্ছে
আপাত: দৃষ্টিতে আমরা বুঝতে পারি না ।
.............................................................................
তেমনি রোহিঙ্গা আমাদের মারাত্নক ইস্যু

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.