নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মানুষের জীবন প্রতিদিন তার বেঁচে থাকার লাইসেন্স নবায়ন করে ।প্রকৃতি এটা নিয়ন্ত্রন করে,যেদিন নবায়ন হবেনা,সেদিন মৃত্যু অনিবার্য ।

স্বপ্নের শঙ্খচিল

আমার মনের মাঝে শঙ্খচিল ডানা মেলে প্রতিদিন,ভুলতে পারিনি সেই অভিমান আবার ফিরে আসা তোমার কাছে !

স্বপ্নের শঙ্খচিল › বিস্তারিত পোস্টঃ

দুধ নিয়ে দুতিয়ালি : ???

০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৯ রাত ৩:৫৫

দুধ নিয়ে দুতিয়ালি : ???



বিষয়টি বর্তমানে আমাদের জাতীয় ইস্যুতে পরিনত হয়েছে,
তাই সময় না থাকা সত্ত্বেও লিখতে বসলাম ।

প্রথমেই বলতে চাই আমাদের দেশের বড় বড় দুধ সরবরাহ প্রতিষ্ঠানগুলি
অনেক টাকা পয়সা বিনিয়োগ করে "ডেইরী শিল্প" গড়ে তুলেছে।
আমি ব্যক্তিগত ভাবে পরিদর্শন করে দেখেছি, তাদের কোন অসৎ উদ্দেশ্য নাই,
খামারীদের কাছ থেকে ক্রয়কৃত দুধকে উচ্চমাত্রায় প্রবাহিত করে অতপর দ্রুত ঠান্ডা
করা হয় এবং কোন প্রকার হাতের স্পর্শ ছাড়াই স্বয়ংক্রিয় মেশিনে বাজারজাতকরণ
করা হয় ।
তাহলে এতদিন যাবত সরবরাহকৃত যে দুধ মানুষ পুষ্টির জন্য খেয়ে আসছে তাতে হঠাৎ করে
কি এমন হলো যে সকল দুধ কােন একজন এর "পক্ষপাত" মূলক রচনায় কোর্ট থেকে রায় এনে খুবই দ্রুত
অত্যন্ত সুকৈাশলে "ডেইরী শিল্প" ধংস করার সুগভীর ষড়যন্ত্র শুরু হলো ???
"ডেইরী শিল্প" এর প্রতিষ্ঠান মালিকদের কাছ থেকে প্রয়োজনীয় তথ্য না জেনে বা
তাদের আত্তপক্ষ শুনানী না করে দুধ বিক্রী বন্ধ করতে বলা হলো,
আবার ২ দিন অতিবাহিত হবার পর এই নির্দেশনা স্হগিত হলো !!!
নেপথ্য নাটকের কুশীলব কথা :
বাজেট পাশের মাসখানিক আগের ঘটনা , কোন এক সকালে অত্যন্ত শক্তিশালী ইউরোপ দুতাবাস থেকে উর্ধতন কর্মকর্তা (২*৩ জন) বড় একটি দুধপ্রস্ততকারী প্রতিষ্ঠানে গিয়ে আবদার করে বসল, বাজেটে গুড়ো দুধের দাম বাড়ানো যাবে না, আমাদের কাছে তথ্য আছে আপনারা "ডেইরী শিল্প" এর প্রতিষ্ঠান মালিকরা এ বিষয়ে তদ্বীর করছেন ।
কেন একথা আপনারা বলছেন ???
আমরা ইউরোপ থেকে স্বল্পমূল্যে গুড়োদুধ এনে দরিদ্র জনগনকে পুষ্টি দিতে চাই ।
আলোচনার এক পর্যায়ে কারিগরী ডকুমেন্ট বিনিময় হলো এবং পরবর্তীতে আরও আলোচনা হবে সিদ্বান্ত হলো ।
কারিগরী ডকুমেন্ট পরীক্ষা নিরীক্ষার পর দেখা যায়- যে দুধ পুষ্টিখাদ্য বলে আনয়ন করা হবে তা কোন খাঁটি দুধ নয়।
বিদেশী ভাষায় তাকে বলে পিল মিল্ক , এতে বিন্দুমাত্র খাঁটি দুধের উপাদান নাই, দুধের লেক্টো বা ফ্যাট তুলে নিয়ে
উচ্ছিষ্ট অংশে ভেজিটেবল ফ্যাট ও অন্যান্য উপাদান মিশ্রণ করে উচ্চতাপে গুড়োদুধ তৈরী করে ,অনুন্নত দেশে বিক্রী করে
অমানবিক ব্যবসার পদচারনা ।অতএব দুধপ্রস্ততকারী প্রতিষ্ঠান বিষয়টি নাকচ করে দিলো ।
এরপর শুরু হলো ভয়ভীতি এবং প্রলোভন, তাতেও যখন কাজ হলো না, সর্বোচ্চ পর্যায়ে হানা দিলো তাদের এজেন্ডা বাস্তবায়ন
করার জন্য, বাজেট ঘোষনার ঠিক পূর্ব মুহুর্ত পর্ষন্ত জয়ী ছিলো তাদের ষড়যন্ত্র,কয়েক সেকেন্ড পূর্বে বা বাতিল হয়ে ৫% অতিরিক্ত ট্যাক্স বহাল থাকল । এবার ফোনে হুমকি এলো তরল দুধের ব্যবসা কি ভাবে করেন আমরা দেখে নেবো ।
এরপর থেকে আমরা দেখতে পেলাম দেশের বিভিন্ন স্হান থেকে দুধ পরীক্ষা নিয়ে আলোচনা চলছে এবং একতরফাভাবে ঘোষনা
এল সকল দুধ বিভিন্ন উপাদানে দূষিত অতএব সব দুধ বাজারজাতকরণ বন্ধ কর। কিন্ত তাদের সকল ষড়যন্ত্র ব্যর্থ করে ২ দিন পর
থেকে দুধ বাজারজাতকরণ শুরু হলো তবে, সাধারন জনগনের মাঝে আতন্ক ছড়িয়ে পড়ল ।
দুধের উৎপাদন এবং বিক্রয় অর্ধেকের নীচে চলে আসলো । বলা চলে বিদেশী প্রভুর এদেশীও দালালদের প্রথম ছোবল
যথেষ্ট ক্ষতি করল "ডেইরী শিল্প" কে ।

এবার আসব, দুধের ভেজাল আর দূষিত উপাদান নিয়ে : -------
............................. ......................... ............................................. .................................. ................


প্রয়ােজনীয় তথ্য উপাত্ত জেনে বলছি, আমরা আজ আর্ন্তজাতিক ষড়যন্ত্রের শিকার ।
আমদানীকৃত দুধের উপর ৫% অতিরিক্ত ট্যাক্স বহাল এবং দেশীয় "ডেইরী শিল্প" কোন প্রকারে যেন এই সুবিধা
নিতে না পারে , তারই ড্রেস রিহার্সেল হয়ে গেল ।
দেশীয় দুধ খাবেন এবং গুড়ো দুধ পরিহার করবেন ।
কেন করবেন সেই তথ্য প্রকাশ করব অচিরেই ................

১) মিল্কভিটাসহ ৮টি কোম্পানির দুধ নিরাপদ: চেন্নাইয়ের এসজিএস
...............................................................................................
রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠান মিল্কভিটাসহ দেশের ৮টি ব্রান্ডের দুগ্ধ উৎপাদনকারী কোম্পানির পাস্তুরিত দুধ নিরাপদ। এ তথ্য জানিয়েছে আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান চেন্নাইয়ের এসজিএস।
বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিলের উদ্যোগে চেন্নাইয়ে ওই কোম্পানিগুলোর পাস্তুরিত দুধ পরীক্ষা করা হয়।
মিল্ক ভিটা, আড়ং, প্রাণ, ফার্মফ্রেশ, আরডি, ইগলু, সাভার ডেইরি এবং একজন প্রান্তিক খামারীর দুধের ১৬টি নমুনা পাঠায় বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিল। তাদের গবেষণায়, এ সব নমুনায় এন্টিবায়োটিক, সালফাড্রাগ এবং সীসা ও ক্রোমিয়ামের উপস্থিতি মেলেনি।



মিল্কভিটা থেকে প্রাপ্ত তথ্য নিম্নে সংযোজন করা হলো ......

মিল্কভিটার পাস্তুরিত তরল দুধে ক্ষতিকর উপাদান নেই। নমুনা পরীক্ষায় একাধিক দেশীয় ও আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠানের গবেষণা প্রতিবেদনে সর্বোচ্চ মান অর্জন করেছে বিধায় এটি সকলের জন্য নিরাপদ। বাজেটকে কেন্দ্র করে একটি চক্র ক্ষতিকর গুঁড়া দুধ আমদানির পথ সুগম করতে পাস্তুরিত তরল দুধের বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালিয়ে আসছে।
শনিবার (২৯ জুন) বিকালে তেজগাঁওয়ের দুগ্ধ ভবনে এক সংবাদ সম্মলেনে এ তথ্য জানিয়েছেন বাংলাদেশ দুগ্ধ উৎপাদনকারী সমবায় ইউনিয়ন লিমিটেডের (মিল্কভিটা) ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মো. দেলোয়ার হোসেন।
লিখিত বক্তব্যে সরকারের অতিরিক্ত সচিব মো. দেলোয়ার হোসেন বলেন, প্রান্তিক সমবায়ীরা নিজস্ব গাভী থেকে বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি অনুসরণ করে কাঁচা তরল দুধ সংগ্রহ করা হয়। এরপর ধাপে ধাপে গুণগতমান যাচাই বাছাই করে পাস্তুরিত তরল দুধ উৎপাদন করা হয়। যথাযথ তাপ-নিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি অনুসরণ করে। মিল্কভিটার নিজস্ব গবেষণাগারে ফ্যাট, এসএনএফ ও ব্যাকটেরিয়াল কাউন্ট ও মানবদেহের জন্য ক্ষতিকর উপাদান পরীক্ষা-নিরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার পরই বাজারে তরল দুধ বিপণন করা হয়। ফলে তরল দুধে ক্ষতিকর সীসা বা অনুজীব থাকার সুযোগ নেই। বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ড টেস্টিং ইনস্টিটিউট (বিএসটিআই) ও বাংলাদেশ বিজ্ঞান ও শিল্প গবেষণা পরিষদের (বিসিএসআইআর) প্রতিবেদনে ক্ষতিকর কিছু পাওয়া যায়নি। আন্তর্জাতিক মান সম্পন্ন গবেষণা প্রতিষ্ঠান এসজিএস-বিডি এবং আইসিডিডিআরবি’র প্রতিবেদনেও মিল্কভিটার তরল দুধ সর্বোচ্চ মান অর্জন করেছে।
মিল্কভিটার এমডি মো. দেলোয়ার হোসেন বলেন, ভোক্তারা আস্থার সঙ্গে নিরাপদ পাস্তুরিত তরল দুধ খেতে পারেন। লাখ লাখ প্রান্তিক খামারির নিজস্ব গাভীর দুধ সংগ্রহের পর পাস্তুরিত করে মিল্কভিটা বাজারজাত করা হয়। যা গত চার দশকে জনগণের বিশ্বাস ও আস্থা অর্জন করতে সক্ষম হয়েছে।
তিনি বলেন, প্রতিবছর বাজেটকে কেন্দ্র করে একটি অসাধুচক্র তরলদুধ নিয়ে অপপ্রচার শুরু করেছে। আসলে তারা মানহীন ও ক্ষতিকর প্যাকেটজাত গুঁড়া দুধ আমদানি করতে চায়। তাদের লক্ষ্য দেশীয় দুগ্ধশিল্পকে ধ্বংস করা।
গত ২৫ জুন প্রকাশিত ঢাকা বিশ্বদ্যিালয়ের একজন গবেষকের প্রকাশিত প্রতিবেদনের জবাবে তিনি বলেন, এ প্রতিবেদন মিথ্যা। এটা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফার্মেসি বিভাগের প্রতিবেদন নয়। তারপরও জনস্বার্থ স্বাস্থ্য সংশ্লিষ্ট বিধায় আমরা ফার্মেসি বিভাগকে যে কোনো সহযোগিতা করতে প্রস্তুত।
আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে কিনা সাংবাদিকরা প্রশ্ন করলে তিনি বলেন, আমরা আইনগতভাবে বিষয়টি মোকাবিলার কথা ভাবছি। সরকারি প্রতিষ্ঠান হওয়ায় দ্রুত ব্যবস্থা নেয়া যাচ্ছে না। তবে শিগগির ব্যবস্থাপনা পর্ষদে আলোচনার পর মামলার সিদ্ধান্ত নেয়া হবে।
মিল্কভিটার অতিরিক্ত মহাব্যবস্থাপক (পরিকল্পনা) মো. মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, তরল দুধ নিয়ে যত মাথা ব্যথা। অপপ্রচারে তরল দুধের বিক্রি কমে গেছে। এতে সর্বশান্ত হওয়ার পথে দেশীয় খামারিরা। অথচ গুঁড়া দুধের ক্ষতির দিক নিয়ে কোনো আলোচনা নেই।
সংবাদ সম্মেলনে বিদেশ থেকে আমদানি করা গুঁড়া দুধের মান যাচাই করা, বাল্ক গুঁড়া দুধ আমদানিতে করের পরিমান ১০ ভাগ থেকে ২৫ ভাগে উন্নীত করা, উন্নত জাতের গাভী ও ষাড়ের বীজের আমদানি শুল্ক মওকুফ, গো-খাদ্যের কাচামাল ও যন্ত্রপাতি আমদানিতে শুল্ক মওকুফ, গো-খাদ্য বিপণন কর রেয়াত, ডেইরি খাতকে ‘থ্রাস্ট সেক্টর’ ঘোষণা এবং দেশে উৎপাদিত দুগ্ধজাত পণ্যের ১৫ ভাগ কর মওকুফের দাবি জানানো হয়।
এ সময় অতিরিক্ত মহাব্যবস্থাপক (উৎপাদন) খন্দকার আমিনুল ইসলাম, অতিরিক্ত মহাব্যবস্থাপক (প্রশাসন ও মানবসম্পদ) তোফায়েল আহমেদ, মহাব্যবস্থাপক (বিপণন, ক্রয় ও কারিগরি) আবু মো. শরিফুল ইসলাম ও উপমহাব্যবস্থাপক (মান নিয়ন্ত্রণ) রেহানা রহমান উপস্থিত ছিলেন।

মন্তব্য ১৫ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (১৫) মন্তব্য লিখুন

১| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৯ ভোর ৫:৪৭

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
অধ্যাপক ফারুক সাহেব ভুয়া কথা বলেছেন। এখতিয়ার বহির্ভুত ভাবে দুধে বিষের কথা বলছেন।
এতে যে জনমনে আতঙ্ক শৃষ্টি হচ্ছে, দরিদ্র দেশী দুগ্ধ খামারিদের পথে বসিয়ে দেয়ার মহা আয়োজন চলছে! তার কোন হুস নেই।

অতচ অতি বিষাক্ত ম্যালামাইনযুক্ত গুড়োদুধ, বিদেশি প্রোডাক্ট, বিদেশী ক্ষতিকর জিএমও প্রডাক্টের বিরুদ্ধে কেউ কিছু বলছে না।

আমার জানা মতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বায়োমেডিকেল রিসার্স সেন্টার ও ফার্মাসি অনুষদের ল্যাবটিতে
খাদ্য পন্যের মান নির্নয়ের কোন যন্ত্রপাতি নেই, খাদ্য পন্যে বা দুধ পরিক্ষার কাজে সেই ধরনের কোন সক্ষমতাও নেই।
আছে শুধু ঔসধ ও ফার্মাসিটিকল প্রডাক্ট পরিক্ষার সক্ষমতা।
অধ্যাপক ফারুক সাহেব ভুয়া রিপোর্ট দিয়ে এখতিয়ার বহির্ভুত কাজ করেছেন।

আইসিডিডিআরবি ও অন্যান্ন বেসরকারি ল্যাবরেটরিতে খাদ্যপন্য, কৃষি পন্য পরিক্ষা হয় না।
সে ধরনের কোন যন্ত্রপাতি নেই, টেষ্টিং এর মুল উপাদান বিশেষ খাদ্যের জন্য বিশেষ বিশেষায়িত বায়োকেমিকেল মিডিয়া নেই। থাকার কথাও নয়।
যার যে কাজ। তারা যা পারে তা হচ্ছে রোগ নির্নয়। মানুষের দেহের ফ্লুইড (মল, মুত্র, রক্ত ইত্যাদি) টেষ্ট করে জীবানু সনাক্ত ও রোগ নির্নয়।
দুধের জীবানু, ধাতব মিনারেল উপাদান বা এন্টিবায়টিক সনাক্ত করার যে অবকাঠামো দরকার তা এসব ল্যাবে নেই।
থাকার কারনও নেই।

খাদ্যপন্য, কৃষি পন্য পরিক্ষার সক্ষমতা আছে সরকারি সংস্থা বিএসটিআই এর ল্যাবে।
আইডিবি এডিবি ও বিশ্বব্যাকের অর্থায়নে গঠিত বিএসটিআই ল্যাব খাদ্যপন্য, কৃষি পন্য পরিক্ষার যথেষ্ট উন্নতমান।
আর অল্প পরিসরে বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিলের (বিএআরসি) পুষ্টি ইউনিটএ একটি আছে।
আর এশিয়ার ভেতরে বিশ্ব মানের বেষ্ট ল্যাব হছে মাদ্রাজে অবস্থিত এসজিএস ল্যাব। SGS Life Science Lab

বাংলাদেশের তরল দুধ ইতিমধেই এসজিএস ল্যাব চেন্নাইয়ে পরিক্ষায় উত্তিন্ন হয়েছে।

০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৯ সকাল ১১:৩৯

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: আপনার বক্ত্যবের অনেক বাস্তবতা পরিলক্ষীত এরং অত্যন্ত সত্য কথা যে, যার যে কাজ নয়
সে তাই হতে চায় বা গোপন করে ব্যবসায়িক ফায়দা লুটে নেয় ।
সাধারন মানুষ অনেক বিষয় না বুঝে মিডিয়া কি বল্ল তাই বিশ্বাস করে ,
আলোচনার ঝড় তুলে। আরও অত্যন্ত অপ্রিয় তথ্যগত কিছু সংযোজন করতে চাই,
তবে তা আইনত কোন সমস্য হবে কিনা যাচাই করছি ।
...................................................................................................................................................
আপনার বক্তব্য জন্য ধন্যবাদ

২| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৯ সকাল ৯:১০

রাজীব নুর বলেছেন: মিল্কভিটাকে আরো সাজানো দরকার।
খুব অগোছালো।
সরকার চাইলে এই প্রতিষ্ঠান থেকে কোটী কোটি টাকা লাভ করতে পারে।

০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৯ দুপুর ১২:২৮

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: মিল্কভিটাকে আরো সাজানো দরকার। খুব অগোছালো।
..................................................................................
বাস্তবেই একসময় তাই ছিল এবং অন্যান্য সরকারী প্রতিষ্ঠানের মতো লুটপাটের
আখড়ায় পরিনত হয়ে ছিলো। বর্তমানে তা থেকে বেরিয়ে আসতে পেরেছে তবে
পরিপূর্ণ ভাবে কিনা সময় তা বলবে, এই অবস্হানে আসার জন্য উর্ধতন প্রায় ১৫জন
কর্মকর্তাকে বরখাস্ত করা হয়েছে ।
..............................................................................................................
আরও অভিযান চলছে , একসময়ের লোকসানী প্রতিষ্ঠান বর্তমানে সরকারকে প্রতিবৎসর
নিয়মিত পাওনা পরিশোধ করছে ।

৩| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৯ সকাল ৯:৩৭

খায়রুল আহসান বলেছেন: আমি কোন বিশেষজ্ঞ নই, কিন্তু আমার "গাট সেন্স" আপনার এ লেখাকে সমর্থন করে। একটি বার্নিং ইস্যু নিয়ে তথ্য উপাত্ত দিয়ে কলম ধরার জন্য ধন্যবাদ। +
আপনার পোস্টের সূত্র ধরে আরো চমৎকার কিছু তথ্য দিয়ে বিষয়টি ব্যাখ্যা করার জন্য হাসান কালবৈশাখীকেও ধন্যবাদ।

০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৯ দুপুর ১২:৩৩

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: আরও চমকপ্রদ তথ্য আমার কাছে আছে,
কিন্তু বিষয়টি কোর্ট পর্যন্ত থাকায় এবং শক্তিশালী আর্ন্তজাতিক
ডাকাত পিছনে থাকায়, সরাসরি অনেক কিছু বলতে পারছি না ।
............................................................................................
ধন্যবাদ আপনার 6th sense এর জন্য ।

৪| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৯ সকাল ৯:৩৭

ঢাবিয়ান বলেছেন: সরাসরি ভেজালকারীদের পক্ষে দুতিয়ালি করছেন আপনি এবং কালবৈশাখি।

০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৯ দুপুর ১২:৩৮

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: ভাই না বুঝে মন্তব্য করা ঠিক না ,
কোর্টে যে বিষয়টি নিয়ে মাতামাতি
তার বিস্তারিত কি আপনি জানেন ?
............................................................................................
বিষয়টি ভেজাল এর সংজ্ঞায় পড়ে না,

৫| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৯ বিকাল ৫:৪৬

সুপারডুপার বলেছেন: অধ্যাপক ফারুক তার গবেষণার রিপোর্ট জার্নাল আকারে প্রকাশ না করে , সংবাদ সম্মেলন করে প্রকাশ করেছেন । তার টেস্টিং গ্রহণযোগ্য কি না সেটা ভাবার বিষয় । কারণ বাংলাদেশে বিখ্যাত ডাক্তারদের এক ল্যাব থেকে অন্য বিখ্যাত ডাক্তারের ল্যাবে গেলেই ভিন্ন রিপোর্ট আসে ।

তবে দোকান থেকে যে দুধ ভোক্তারা কেনেন সেখান থেকে রেন্ডম স্যাম্পল নিতে হবে । কোম্পানি থেকে স্যাম্পল নিলে তো, না টেস্ট করেই বলে দেওয়া যায় : ভালো রিপোর্ট আসবেই ।

যাই হোক দুধ খেয়ে যেহেতু , পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া লক্ষণীয় না, দুধে ভেজাল নাই বললেই চলে ।

দীর্ঘ মেয়াদের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার ভেজাল থাকতে পারে কি না, তা নিরুপনের জন্য ভারত-বাংলাদেশ থেকে এই নিখুঁত টেস্ট না করে , জার্মানি -ফ্রান্সের মতন উন্নত দেশে থেকে নিখুঁত টেস্ট করা দরকার । কারণ আমি দেখেছি ভারত থেকে টেস্টিং করলে , টেস্টিং এর ডকুমেন্ট সুন্দর থাকলেও , ল্যাবে টেস্টিং সুন্দর করে করা হয় না।

০৫ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ১:৪৯

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: আপনার মন্তব্য অত্যন্ত বাস্তবতা থেকে এসেছে
সে জন্য আপনাকে অশেষ ধন্যবাদ।
কেউ কেউ এই সচেতনা মূলক আলোচনাকে ভেজাল দুধের পক্ষে দালালী বলে মন্তব্য করছেন,
.....................................................................................................
বাস্তবে এই দুধে এন্টিবায়োটিক, সালফাড্রাগ এবং সীসা ও ক্রোমিয়ামের এর প্রভাব কি আছে ,
তা কি সহনীয় মাত্রায় নাকি স্বাস্হ্য হানিকর ; বির্তক চলছে ।

এই বিষয়গুলি একমাত্র তখনই আসবে, যদি কোন এলাকার ডাক্তারের ভূল সিদ্বান্তে এন্টিবায়োটিক
ইনজেকশন প্রয়োগ করা হয় বা খামারীরা ভূলক্রমে সঠিক খাদ্য নির্বাচনে ভূল করেন ।
এই ঘটনার সাথে "ডেইরী শিল্প" মালিকদের কোন ব্যবসায়িক লাভ নেই ।

৬| ০৯ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ১০:০১

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: Milk and Milking

৭| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৯ দুপুর ১২:১১

নতুন বলেছেন: দেশের খামারীরা আরো সচেতন হতে হবে যাতে করে দুধ দেওয়া গাভী থেকে এন্টিবাওটিক বা অন্য কোন ওষুধ মানুষের শরীরে না যায়।

দুধে ভ্যাজাল দেওয়া বন্ধ করতে হবে।

বাইরের দেশের দুধে ভ্যাজাল কম থাকে তাই তাদের সাথে পাল্লা দিয়ে আমাদের দেশী খামারীদেরও মানের বিষয়ে আরো কঠর হতে হবে।

অবশ্যই আমাদের দেশের খামারীরা চেস্টা করছে কিন্তু দেশের মানুষের নৈতিকতা বোধ একটু কম তাই ভ্যাজাল ইসু থেকে সবার বিশ্বাস অজ`ন করতে হবে।

আমি চাই খামারীরা সবাইকে প্রতিশ্রুতি দিক এবং প্রমান করুক যে তাদের মান ভালো এবং জনগনও দেশের দুধের প্রতি আস্তা ফিরে পাবে এবং খামারীরাও উপকৃত হবে।

১৯ শে আগস্ট, ২০১৯ দুপুর ১:২৫

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: আমি চাই খামারীরা সবাইকে প্রতিশ্রুতি দিক এবং প্রমান করুক যে তাদের মান ভালো
এবং জনগনও দেশের দুধের প্রতি আস্তা ফিরে পাবে এবং খামারীরাও উপকৃত হবে।

..................................................................................................................
আপনার মূল্যায়নটি যে কতটা বাস্তবমুখী তা আমার পরবর্তী পর্বে দেখতে পাবেন ।
ধন্যবাদ আপনার সচেতন বক্তব্যর জন্য ।

৮| ৩০ শে আগস্ট, ২০১৯ রাত ১০:৫৩

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: গুরুত্বপুর্ণ একটি বিষয়ের উপর মূল্যবান তথ্যসমৃদ্ধ পোষ্ট ।
উপরে মন্তব্যের ঘরে দেখলাম হাসান কাল বৈশাখী বলেছেন
জানা মতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বায়োমেডিকেল রিসার্স সেন্টার ও ফার্মাসি অনুষদের ল্যাবটিতে
খাদ্য পন্যের মান নির্নয়ের কোন যন্ত্রপাতি নেই, খাদ্য পন্যে বা দুধ পরিক্ষার কাজে সেই ধরনের কোন সক্ষমতাও নেই।
আছে শুধু ঔসধ ও ফার্মাসিটিকল প্রডাক্ট পরিক্ষার সক্ষমতা।


ঘটনা যদি তাই হয়ে থাকে তবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফার্মেসি অনুষদের সাবেক অধ্যাপক ফারুক সাহেবের গবেষনায় ব্যবহৃত ইকুইপমেন্ট ও এর সাথে সংষ্লিষ্ট সফটোয়ারের সক্ষমতা পরীক্ষা করে দেখার অবকাশ আছে । তাহলেই প্রমান হবে কোনটি ঠিক আর কোনটি বেঠিক । এটা তেমন কোন কঠীন কাজ বলে মনে হয়না । সর্বোপরি দুধে এ ধরনের ক্ষতিকর উপাদান যদি থেকে থাকে তবে তা দীর্ঘ দিন ধরেই চলছিল , এর ক্ষতিকর প্রভাব জনস্বাস্থ্যের উপর পরা স্বাভাবিক, তবে তা এই মহুর্তে দেশে ডেঙ্গুরমত মহামারী আকার ধারণ করছিল না । বিষয়টির সাথে জনস্বাস্থ্য জড়িত তাতে কোন সন্দেহ নেই, তবে যেহেতু বিষয়টির সাথে দেশের অর্থনীতির বেশ বড় একটি অংশ জড়িত তাই এ সম্পর্কিত বিষয়ে সরকারের সংস্লিষ্ট সংস্থার কাছে গবেষনালব্দ ফলাফল জানানো কিংবা প্রতিষ্ঠিত সংস্লিষ্ট জার্ণালে পিয়ার রিভিউ করাটা একান্ত প্রয়োজন ছিল, তা না করে এমন একটি স্পর্শকাতর বিষয় যা গবেষকের কোন মৌলিক গবেশনা নয়, এ ধরনের পরিক্ষা যথোপুক্ত মানের একটি লেবরেটরীতে পাঠিয়ে যে কোন মানুষই করতে পারে ,এর জন্য আন্তর্জাতিক মানের সংস্লিষ্ট গবেষনা প্রতিষ্ঠানের নাম সরকারের কাছে দিয়ে পরীক্ষা করানোর কথা বলাটাই শুভন ছিল । তবে টেস্ট লেবরেটটরীর রিপোর্ট পর্যালোচনা করে তা দেখার জন্য অবশ্যই বিশেষজ্ঞ জ্ঞান প্রয়োজন , তবে সরকারী বেতনভুক একজন পেশাজীবি গবেষকের পক্ষে এ ধরনের জ্ঞান জাহিরের জন্য লোক ডেকে সন্মেলন করে প্রকাশ করাটাতে কিছু প্রশ্নের উদয়তো স্বাভাবিকভাবে হতেই পারে , তার পরেও যদি দেখা যায় কিছু মিডিয়া ও অতি উতসাহী মহলবিশেষ একে নিয়ে প্রচার মাধ্যম সরগরম করে দেশ মাতিয়ে তোলার প্রয়াস পায় । যেমনটি এখন দেখা যাচ্ছে । কিন্তু এত কিছু করে কাজের কাজ কি হল, যে লাউ সেই কদুই আছে , মাঝখান দিয়ে ক্ষতি যা হওয়ার তার সিংহভাগ দেশের দুদ্ধখামারী ও দুধের গাভি পালনকারী দরিদ্র কৃষক কুলের উপর দিয়েই গেল , তারা ভিষনভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হলো, আর লাভের মুখ দেখল গুড়া দুধের মাল্টি ন্যাশনাল কোম্পানী ও তাদের দেশীয় দোসরগন । কিন্ত এই দলটি এতই ভারী ও সংঘবদ্ধ যে এদেরকে নিয়ে কথা বলাটাই দায় । আমদানী করা গুরা দুধ নিয়েও এখন বিভিন্ন পর্যায়ে এমন গবেষনা হওয়া প্রয়োজন এবং তাতে যদি ক্ষতিকর একটি উপাদানও পাওয়া যায় তাহলে তা নিয়ে মিডিয়াতে ঝড় তোলে তা দেশবাসীকে জানানো প্রয়োজন । তাহলে সকলেই বুঝতে পারবে তুমি যা কর আমি যদি তাই করি তাহলে ফল কেমন হয় । যাহোক, গনস্বান্থ্য ও গনস্বার্থ সংস্লিষ্ট যে কোন বিষয় নিয়ে গবেষনা হোক তা সকলেরই কাম্য তবে তা হতে হবে সর্বজন গ্রহনযোগ্য যথাযথ পন্থা ও প্রক্রিয়া অনুসরণ করে, যাতে তা বড় দাগে কারো কোন ক্ষতি না করে ।

৩১ শে আগস্ট, ২০১৯ রাত ১১:৪৬

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: আপনি যে সত্যর গভীরে যেতে চাইছেন সে প্রচেষ্টা আমি করছি,
এরই মধ্যে বেশ কিছু তথ্য , উপাত্ত আমার কাছে আছে,
বর্তমানে প্রধানমন্ত্রী বিষয়টি জ্ঞাত হয়েছেন , তাই গুড়ো দুধের
পরীক্ষার কথা বলছেন ।
আমরা অপেক্ষায় আছি ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.