নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মানুষের জীবন প্রতিদিন তার বেঁচে থাকার লাইসেন্স নবায়ন করে ।প্রকৃতি এটা নিয়ন্ত্রন করে,যেদিন নবায়ন হবেনা,সেদিন মৃত্যু অনিবার্য ।

স্বপ্নের শঙ্খচিল

আমার মনের মাঝে শঙ্খচিল ডানা মেলে প্রতিদিন,ভুলতে পারিনি সেই অভিমান আবার ফিরে আসা তোমার কাছে !

স্বপ্নের শঙ্খচিল › বিস্তারিত পোস্টঃ

ইভিএম ডিজিটাল নির্বাচন : পর্যবেক্ষন ও পর্যালোচনা

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৩:৫৬

ইভিএম ডিজিটাল নির্বাচন : পর্যবেক্ষন ও পর্যালোচনা


..............................ভোট কেন্দ্রর ছবি, নাগরিকদের আরেকবার ক্ষমতা প্রয়োগের স্হান ।................................

ইভিএম ডিজিটাল নির্বাচন, এই প্রথম তাই,
গত রাতে পরিবারের সকলকে বলে রাখা আছে সবাই একসাথে ভোট দিতে যাব এবং তা সকাল ৯টার মধ্যে,
কিন্ত ঘুম থেকে উঠলাম দেরীতে আবার সকলকে একত্রিত করা অতপর পাঁয়ে হেটে যাত্রা তখন ঘড়ির কাটায়
বেলা ১২.১৫ মি: । ৫/৭ মিনিটে কেন্দ্রে পৌছুঁলাম, বুথ আমার চেনা , চলে গেলাম দোতালায় তবে ভীড়ের জন্য
বুথে ঢুকতে পারলামনা, পাশের একটা বেঞ্চে বসলাম, জানতে চেষ্টা করলাম ভীড় কেন অন্য বুথে তো ভীড় নাই ?
আমার সামনে মাত্র ৯/১০ জন অথচ লাইন সচল হচ্ছে না ।
ভিতর থেকে খবর এল ভোটারের ফিঙ্গার প্রিন্ট মিলছে না তাই এই বুথে ভোটের অগ্রগতি নাই ।

..........................ভোটের সকাল, কোন যানবাহন নেই, কি সুন্দর পরিবেশ কোন শব্দ দুষন নেই, .....................

প্রায় ১০/১২ মিনিট পর উক্ত ভোটার ভোট দিল, ততক্ষনে ভোটারদের মাঝে ক্ষোভ বিস্তার করেছে । আমি যখন বুথে ঢুকলাম
তখন আমার সামনে ৪জন ভোটার, স্পষ্ট দেখতে পাচ্ছি ইভিএম মেশিন , পোলিং অফিসার , প্রার্থীর প্রতিনিধি,ভোটের স্হান ।
সামনের ৪র্থ ভোটারের ক্ষেত্রে একই ঘটনা, ফিঙ্গার প্রিন্ট মিলছে না , ছেলেটা আমার পরিচিত এবং একই পাড়ার, ৫/৭ বার চেষ্টা
করা হলো মিলছে না , অতীষ্ট হয়ে পোলিং অফিসারকে বল্লাম আপনি উনার NID দিয়ে চেক করুন এভাবে কতক্ষন চলবে ?
পোলিং অফিসার তাই করল এবার ইভিএম মেশিন ওকে জানাল । পোলিং কর্মকর্তারা সবাইকে ভোট কি ভাবে দিতে হবে বলছে
কিন্ত সাদা বোতামটি টেপার পর কেউই সবুজ বোতাম টিপছে না ফলে ইভিএম মেশিন পরবর্তী কার্যক্রমের জন্য প্রস্তত হচ্ছে না।
সংগত কারনে পরবর্তী ভোটার ভোটের জন্য প্রাথমিক প্রস্তুতিও নিতে পারছে না ।
আমার যখন টার্ম এল, এক সেকেন্ডের মধ্যে প্রাথমিক চেকিং সম্পন্ন করে ভোট দিতে ঘেরাটপে গেলাম,পোলিং অফিসার আশ্চর্য
হয়ে বল্লো এবার তো কোন সমস্যা হলো না।
ইভিএম মেশিনে এবারই আমার প্রথম ভোটিং, কিন্ত কোন সমস্যা বোধ করলাম না , বরং আনন্দ পেলাম ।
সবচেয়ে বড় কথা,কনফার্ম করার পর সবুজ বাতি জ্বলতে দেখলাম এবং সেই সাথে প্রতীক প্রর্দশন করল,
যা নিশ্চত করে যে আমার ভোটটি কোথায় দিয়েছি ।


.......................................কেন্দ্রর ছবি, ইভিএম মেশিন নিয়ে বসে আছেন পোলিং অফিসার।.............................

ইভিএম ডিজিটাল নির্বাচন: আমার পর্যবেক্ষন

* নতুন পদ্ধতির নির্বাচন,অনেক শিক্ষিত লোককে দেখলাম; ভোটিং করতে পারছে না ,
ফলে ভোট প্রদান অনেক ধীরগতি।
* যখন ফিঙ্গার প্রিন্ট মিলছেনা ,তখন আশে পাশে ভোটার বলছিল আগেই ভালো ছিল, যেতাম আর সীল দিয়ে আসতাম ।
অন্য বুথের ভোটারদের টিপ্পনী কিরে এত দেরী কেন ? জাল ভোটার নাকি ?
* সাদা বোতাম চাপ দেবার পর ও সবুজ বোতাম চাপ দেবার পর কনর্ফাম করে এটা অনেকেই বুজেনা, ফলে
ইভিএম মেশিন পরবর্তী কার্যক্রমের জন্য প্রস্তুত হয় না, এতে ভোট প্রদান গতি অত্যন্ত ধীর হয়ে পড়ে ।
* ফিঙ্গার প্রিন্ট না মিললে ,অযথা সময় নষ্ট না করে অন্য একটা বুথে প্রেরন করা যেতে পারে, ঐ বুথ তার সমাধান দিবে ।
অর্থাৎ প্রতি সেন্টারে এমন একটা বুথ থাকতে পারে যা, ট্রাবলশুটিং বুথ নামে কার্যক্রম করবে ।
এতে অন্য ভোটার স্বাভাবিক সময়ে ভোট দিতে পারবে এবং ক্ষোভ সৃষ্টি হবে না ।
* ১০ বৎসর অন্তর অন্তর ভোটারের ফিঙ্গার প্রিন্ট নবায়ন করে নিলে এধরনের জটিলতা থাকবে না ।


..............................................ভোট কেন্দ্রে প্রার্থীর প্রতিনিধিবৃন্দ...........................................

ইভিএম ডিজিটাল নির্বাচন: আমার ভোট পর্যালোচনা

# ভোট ভালই হলো, কোথাও কোন গোলমাল দেখলাম না,
# আমার এলাকায় আওয়ামী লীগের ভোটার বেশী তাই বিএনপির কর্মীদের দেখলাম নীরবে কাজ করছে ।
# প্রতি বুথে যথেষ্ট ভোটার সুসৃঙ্খল ভাবে ভোট চলছে, গেট দিয়ে ঢুকার সময় কানে এল ভাই, ভোট দিবেন
নৌকা, লাটিম আর বই , হাসলাম সবই তো একই দলের , তবে মনে হয় আমাদের এলাকায়, বই এর বদলে
গ্লাস জিতবে, কারন দীর্ঘদিন যাবত তিনি এলাকায় কাজ করে আসছেন ।
# ভোট কেন্দ্রর পার্শ্বে নান্না বিরিয়ানী, ধুম বিক্রি, পাতিল পাতিল বিক্রী হতে দেখলাম, মহাউৎসব যেন ,
আমারও গচ্চা গেল সবাইকে ভোট দিতে এনেছি , না খাওয়ালে চলে ?
# আমার প্রেডিকসন : এই উত্তর সিটিতে নৌকা জিতবে, আতিকুল সাহেব তার প্রদত্ত প্রতিশ্রুতি রক্ষা করবেন
বলে আশা রাখি ।



....................................এই সুনসান পথ ধরে ভোট দিয়ে ফিরে আসা ..................................................




..................................................সর্বশেষ আপডেট .....................................................

অন্যদেশে ভোটের চালচিত্র :

অনলাইনে ভোট : এস্তেনিয়া একটি ছোট দেশ , সেখানে ২০১৫ সাল থেকে অনলাইনে ভোট চালু আছে । আপনি যেখানে
থাকুন ডিজিটাল পদ্ধতিতে ভোট দিতে পারবেন । মজার ব্যাপার হলো তারপরও মাত্র ৩০% ভোট পরে
অনলাইনে, বাকীরা সরাসরি ভোট কেন্দ্রে ভোট দিতে পসন্দ করে ।
ব্রাজিলের ভোট : ১৬ বৎসর হলেই ভোট দিতে পারবে, ভোট দিতে অস্বীকার করলে বড় অন্কের জরিমানা দিতে হবে ।

স্পেস থেকে ভোট : ১৯৯৭ সালে যুক্তরাষ্ট্রে আইন পাশ করার পর, নাসা স্পেস স্টেশন ,সাবমেরিন,মহাকাশ, ইত্যাদি
সকল স্হান থেকে ২০১৬ সালের আমেরিকার প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ভোটাররা ভোট দিয়েছে।

অষ্ট্রেলিয়ার ভোট : ১৮ বৎসরের প্রতিটি নাগরিকের ভোট প্রদান বাধ্যতামূলক । ভোট না দিলে ২০ > ১৮০ পর্যন্ত
জরিমানা ধার্য হতে পারে । পক্ষান্তরে ভ্যাটিকান সিটিতে কোন নারীর ভোট প্রদান নিষিদ্ধ,পাকিস্হানের
গ্রামান্চলে বিভিন্ন চাপে নারী ভোটার কেন্দ্রে যায় না ।

গাম্বিয়ার ভোট : বিগত ৬০ বৎসর যাবত সেখানে ব্যালটের পরিবর্তে মার্বেল দিয়ে ভোট করা হয় ।








মন্তব্য ৩৮ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (৩৮) মন্তব্য লিখুন

১| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৪:১৭

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
পর্যালোচনা ভাল হয়েছে।
ভোটের ফলাফলের পরে বিরিয়ানীর আরো দুম পড়বে!
অবশ্য ফল যদি প্রার্থীদের পক্ষে যায় ।

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৪:৩০

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: আসলেই খুব ভালো : প্রথম ইভিএম মেশিনে অভিজ্ঞতা
...............................................................................
বিরিয়ানী কেনার সময় একজন ২৫ কেজীর অর্ডার দিল,
দোকানী বলছে এত দ্রুত কিভাবে দিবো,
ক্রেতা : তা আমি বুঝিনা , দিতে হবে ।

২| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৪:৩৩

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: জনসচেতনতায় মিডিয়ার আরো ব্যাপক ব্যবহার দরকার ছিল।
অনেকেই পদ্ধতির সাথে পরিচিত নয় বিধায় অনেক সমস্যা হয়েছে।

অনেক অনেক বছর পর এবার ভৌট দিতে পারলাম। :)
সাকুল্যে ১৫ সেকেন্ড লাগলো!
তবে কেন্দ্রের শুনশান শুন্যতায় অবাক হলাম! তখন বেলা মাত্র ৩টা!

০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১২:০৬

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: সব কেন্দ্র এক ছিল না ,কোন কোন কেন্দ্রে হাতাহাতির ঘটনা ঘটেছে ।

৩| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৫:০৭

রাজীব নুর বলেছেন: আমি নিজেই ভোট দিতে যাই নি। একটুও আগ্রহ পাই নি।

০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১২:০৯

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: এটা আপনার নেগেটিভ ভাবনা,
ভোট অবশ্যই দেবেন ,হোক তা প্রতিবাদী ভোট ।

.................................................................
ভোট প্রয়োগ না করলে আপনি খাটি নাগরিকত্ব দাবী করতে পারেন না ।

৪| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৫:৫৮

নেওয়াজ আলি বলেছেন: ভোটে মানুষের আগ্রহ কম। কারণ ফাউল ছি ছি।

০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১২:১৭

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: ভোট কেন্দ্রে না গিয়ে , প্রতক্ষ্য না করে অভিযোগ কি ভাবে করেন ?

৫| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ৮:২২

পৌষ বলেছেন: ভোট দেয়ার কোনা আগ্রহ নেই। তাই কেন্দ্রেও যাই নি

০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১২:১৫

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: এটা আপনি ঠিক করেন নাই ।
আপনার নাগরিকত্ব ভোটের মাধ্যমে যায়েয করা উচিৎ ।

৬| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ৮:৪২

ঢাবিয়ান বলেছেন: ইলেকশন আইনগতভাবে নিশিদ্ধ করা হইলে জনগন একই তামশা বারবার দেখা থেকে বাইঁচা যায়।

০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১২:১৮

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: আপনি কি গনতন্ত্রর র্চচা বন্ধ করে দিতে বলছেন ???

৭| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১২:২৮

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: ফলাফল জেনেছেন?

০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১২:৩৪

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: বাহিরে ছিলাম এই মাত্র বাসায় ফিরেছি,
যতদূর জানলাম,
দুই সিটি তে আওযামী লীগ প্রার্থীরা প্রায় একলক্ষ ভোটে অগ্রগামী ।

৮| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১২:৩৭

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: মাত্র একলক্ষ?

০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১২:৪৬

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: সর্বশেষ আপডটে :
বেসরকারিভাবে ডিএসসিসিতে ১ হাজার ১৫০টি কেন্দ্রের মধ্যে ১ হাজার ৭৫ কেন্দ্রের ফল পাওয়া গেছে। এগুলোতে আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী শেখ ফজলে নূর তাপস পেয়েছেন ৩ লাখ ৯৯ হাজার ৬৯৫ ভোট। অপরদিকে বিএনপির প্রার্থী ইশরাক হোসেন পেয়েছেন ২ লাখ ১৯ হাজার ২৭ ভোট। (দক্ষিন)

ডিএনসিসিতে ১ হাজার ৩১৮টি কেন্দ্রের মধ্যে ৮১১টির ভোট গণনার বেসরকারি ফল পাওয়া গেছে। সেগুলোতে নৌকা প্রতীক নিয়ে মেয়রপ্রার্থী আতিকুল ইসলাম পেয়েছেন ২ লাখ ৫৯ হাজার ৯৮৫ ভোট। অপরদিকে তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ধানের শীষের তাবিথ আওয়াল পেয়েছেন ১ লাখ ৫৯ হাজার ৩৬১ ভোট। (উত্তর)

ডিএনসিসি নির্বাচনে মোট ৩৩৪ জন প্রার্থী ৭৩টি পদের জন্য প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। এর মধ্যে ৫৪টি পদে ২৫১ জন কাউন্সিলর প্রার্থী এবং ১৮টি সংরক্ষিত আসনে ৭৭ জন নারী প্রার্থী রয়েছেন।

অন্যদিকে ডিএসসিসি নির্বাচনে ৪১৬ জন প্রার্থী ১০১টি পদের জন্য প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। ৭৫টি পদে ৩২৭ জন কাউন্সিলর প্রার্থী এবং ২৫টি সংরক্ষিত আসনে ৮২ জন নারী প্রার্থী রয়েছেন।
সর্বমোট ভোট প্রয়োগ হয়েছে ৩০% অর্থাৎ ভোট যদি ৭৫% হতো তবে ফলাফল ভিন্নও হতে পারত ।

৯| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১২:৫০

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: তাইলে ঠিকাছে।

০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১২:৫৮

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: আমি তো মনে করি আতিকুলের পাশ করা কঠিন হতো যদি ভোট আরও ৬০ থেকে ৭৫ % যেত ।
.....................................................................................................................................
কারন তাবিথ , রাজনৈতিক দলের জবরদস্ত প্রার্থী , কিন্ত
আতিকুল বহিরাগত আওয়ামী লীগের ধার করা প্রার্থী ।

১০| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১২:৫১

চাঁদগাজী বলেছেন:



আতিকুল কি প্রতিশ্রুতি দিয়েছে? শতকরা কতভাগ মানুষ ভোটে দেবেন?

০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১:০৭

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন:
Mayor Aticul Esther

ইশতেহারে আতিকুল ইসলামের প্রতিশ্রুতি তুলে ধরা হলো:

সুস্থ ঢাকা:
১। উন্নত বিশ্বের মত IVM( integrated Vector Management) পদ্ধতিতে DNCC, DSCC, WASA, স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় পার্শ্ববর্তী সিটি কর্পোরেশনসহ সংশ্লিষ্ট সব সংস্থার সঙ্গে নিয়ে বছরব্যাপী মশক নিধন কার্যক্রম বাস্তবায়ন।

২। টেকসই বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় আমিনবাজারে RRF (Resource Recovery Facilities) স্থাপনের মাধ্যমে পরিকল্পিতভাবে বর্জ্য অপসারণ ও জ্বালানি শক্তিতে রূপান্তর।
৩। তারুণ্যকে অনুপ্রাণিত করতে এবং প্রতিবেশীদের মধ্যে সৌহার্দ্য ও সম্প্রীতি বাড়াতে শহরের সব ওয়ার্ডের নিয়মিত পাড়া উৎসব উদযাপন।
৪। বস্তিবাসীদের জন্য নাগরিক সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিতকরণ।
৫। প্রতিটি এলাকার জলাশয় দখল মুক্ত ও পরিচ্ছন্ন করে নাগরিকদের কাছে ফিরিয়ে দেওয়া।
৬। ডিএনসিসির বর্ধিত এলাকায় নারী বান্ধব CRHCC( Comprehensive Reproductive Health Care center) এবং PHCC (Primary health care center) নির্মাণ।
৭। মিরপুরে ডিএনসিসির নিজস্ব জায়গায় বৃক্ষ অনুরাগীদের জন্য বৃক্ষ ক্লিনিক ও পোষ্য প্রাণী ক্লিনিক নির্মাণ।
৮। সবার জন্য নানা সুযোগ-সুবিধা সম্পন্ন এলাকাভিত্তিক দৃষ্টিনন্দন পার্ক ও আধুনিক খেলার মাঠ নির্মাণ।
৯। নগরীর বিভিন্ন এলাকায় আধুনিক পশু জবাই কেন্দ্র স্থাপন।
১০। ডিএনসিসির প্রতিটি স্থাপনায় মাতৃদুগ্ধ কেন্দ্র নির্মাণ।
১১। বিশেষভাবে সক্ষম এবং নারী-পুরুষ-শিশু নির্বিশেষে সবার জন্য পর্যাপ্ত আধুনিক পাবলিক টয়লেট নির্মাণ।।
১২। ঢাকা উত্তরের উন্নয়ন প্রকল্পসহ বিভিন্ন জায়গায় Mist blower এবং অন্যান্য অত্যাধুনিক প্রযুক্তির মাধ্যমে বায়ুদূষণ কমানো।
১৩। ডিএনসিসি প্রতিটি ওয়ার্ডে নানাবিধ সুবিধা সংবলিত কমপ্লেক্স তৈরি।

সচল ঢাকা:

১। ফুটপাত দখলমুক্ত করে এলাকাভিত্তিক পথচারী বান্ধব ও বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন মানুষের জন্য ফুটপাত নেটওয়ার্ক তৈরি করা।
২। যানজট নিরসনে DMP, DTCA, BRTA, DSCC পরিবহন মালিক সমিতি-সহ অন্যান্য প্রতিষ্ঠানকে সাথে নিয়ে সম্মিলিত পরিকল্পনা বাস্তবায়ন।
৩। নিরাপদ পথচারী পারাপারের জন্য ঢাকা উত্তরে বিভিন্ন জেব্রাক্রসিংয়ে Digital Push Button Signal স্থাপন করা।
৪। আধুনিক নগর পরিবহন ব্যবস্থার জন্য ডিজিটাল e-ticketing সেবা প্রদানের সময়সূচি পরিবর্তন এবং সুনিয়ন্ত্রিত নারীবান্ধব গণপরিবহন নিশ্চিতকরণ।
৫। স্কুল-কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের জন্য পরিবহন ব্যবস্থা প্রবর্তন।
৬। বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন নাগরিকদের জন্য গণস্থাপনা এবং গণপরিবহন নিশ্চিত করন।
৭। নগরীর ব্যস্ততম এলাকাগুলোতে বহুতল আন্ডারগ্রাউন্ড পার্কিং কমপ্লেক্স নির্মাণ।
৮। হকারদের পুনর্বাসন ও কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করা।
৯। প্রয়াত মেয়র আনিসুল হকের অসমাপ্ত পরিকল্পনা ঢাকা বাস রুট রাশনালাইজেশন এর কাজ সরকারের উচ্চপর্যায়ের সকলকে নিয়ে অগ্রধিকার ভিত্তিতে সম্পন্ন করা।
১০। নিরাপদ সড়ক বাস্তবায়নের প্রয়োজনীয় অনুযায়ী অধিকাংশ স্থানে এস্কেলেটরসহ নতুন ফুটওভার ব্রিজ নির্মাণ।
১১। সাইকেলের জন্য আলাদা লেন (যেখানে সম্ভব) এবং সাইকেল পার্কিং তৈরি করা।
১২। নাগরিকদের যাতায়াত সুবিধার জন্য পরিকল্পিত স্মার্ট বাস স্টপেজ ও বাস ট্রাক টার্মিনাল নির্মাণ।
১৩। প্রতিটি মহল্লার ড্রেনেজ ব্যবস্থার উন্নয়নে নগরীর জলাবদ্ধতা নিরসন এবং সেন্সরের মাধ্যমে জলাবদ্ধতার স্থান ট্র্যাক করে সমাধান করা।

আধুনিক ঢাকা:

১। সবার ঢাকা এর মাধ্যমে নাগরিক সমস্যার অভিযোগ গ্রহণ ও সার্বক্ষণিক তদারকিসহ সকল নাগরিক সুবিধার নিশ্চিতকরণ, যেখানে মেয়রের সাথে নাগরিকদের সরাসরি যোগাযোগ ব্যবস্থা থাকবে।
২। ডিজিটাল পদ্ধতিতে অনলাইনে হোল্ডিং ট্যাক্স, জন্ম-মৃত্যু নিবন্ধন, ট্রেড লাইসেন্সসহ অন্যান্য নাগরিক সেবা প্রদান।
৩। ব্যবসায়ীদের কোনও প্রকার অসুবিধার সম্মুখীন না করে, ডিএনসিসির মালিকানাধীন কাঁচা বাজার ও মার্কেটগুলোর আধুনিকায়নের জন্য চলছে স্ট্রাকচারাল আপগ্রেডেশেন।
৪। একটি সার্বক্ষণিক digital command center তৈরি, যার মাধ্যমে শহরের নিরাপত্তা, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা, Smart Neighbourhood পরিচালনা ইত্যাদি সম্পন্ন।
৫। নাগরিকের সার্বিক উন্নয়নে নগর পরিকল্পনাবিদ-স্থপতিসহ অন্যান্য বিশেষজ্ঞগণের সার্বিক উন্নয়ন পরিকল্পনা গ্রহণ।
৬। সকল লেক-খালের সংস্কার, উন্নয়ন ও সৌন্দর্যবর্ধনের মাধ্যমে জলাবদ্ধতা নিরসন, মশা নিয়ন্ত্রণ, পাবলিক স্পেস বৃদ্ধি করা, টেকসই পরিবেশ বান্ধব উন্নয়ন নিশ্চিত করা।
৭। বায়ু দুষণরোধে ইলেট্রিক বাস সেবা চালুকরণ।
৮। ব্যবসায়ী সমাজের ভোগান্তি কমাতে ডিএনসিসির আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয়ে তৈরি হবে হেল্প ডেস্ক।
৯। উত্তর ঢাকাকে একটি স্মার্ট সিটি হিসেবে গড়ে তুলতে প্রাথমিকভাবে কয়েকটি এলাকাকে smart neighbourhood ঘোষণা।

১১| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সকাল ৯:২৪

রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: এটা আপনার নেগেটিভ ভাবনা,
ভোট অবশ্যই দেবেন ,হোক তা প্রতিবাদী ভোট ।
.................................................................
ভোট প্রয়োগ না করলে আপনি খাটি নাগরিকত্ব দাবী করতে পারেন না ।

কাকে ভোট দিবো? কারো উপরই তো আস্থা পাই না।

০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সকাল ৯:৪৯

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: ১০০% আস্হা মার্কিন জনগনও পায়না, তাই ইমপিচমেন্টের ঘটনা ঘটে,
......................................................................................
জনগনের অংশগ্রহন ও নৈতিক প্রতিবাদের মাঝ থেকে পরবর্তী
সঠিক দিক নির্দেশনা বেরিয়ে আসে ।

১২| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সকাল ১১:৫৬

অক্পটে বলেছেন: ভোট ছিল উৎসব, সেই ভোটকে আ.লীগ আতঙ্কে পরিনত করেছে।
আপনি আপনার নাগরিকত্বের প্রমাণ রেখেছেন। আপনি সু নাগরিক। ভোট না দেয়া এবং দিতে না পারার অপরাধে বাকিরা সু নাগরিক নয়। সরকার চায় 'জনগণ' এর সম্পৃক্ততা শুন্য ভোট, তেমনই হচ্ছে। তাহলে এখানে জনগণের নৈতিকতা বুঝার উপায় কিভাবে বুঝা যায়। আ.লীগের ভাষায় বর্তমানে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার হয়েছে। এটা আওয়ামী ছলনার ভাষা জনগণের ভাষা নয়। আমার পর্যবেক্ষণ আপনার মতো নয়। আমি জোরের মুল্লুক দেখে এসেছি।

০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২০ দুপুর ১২:২২

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: ৬৯' এর গণ আন্দোলনে আমি তখন ক্লাস এইটে পড়ি, আন্দোলনের জোয়ারে এবং স্কুল থেকে মিছিলে অংশগ্রহন করতে
করতে তখন আমি ও একজন স্বাধীকার আন্দোলন কর্মী । এরপর এল নির্বাচন, আমি কি তখন ভোটার ? অথচ ভোট দিয়েছি
যেহেতু গণআন্দোলন তাই ভোট একচেটিয়া পড়েছে ( তৎকালীন পূর্ব পাকিস্হানে নিরন্কুস জিততে হবে ), কেঊ জাল
ভোটের কথা বলেনি , বাস্তব কি তাই ছিল ?
তৎকালীন পূর্ব পাকিস্হানে আওয়ামী লিগের কোন প্রতিদ্ধন্দী ছিল না, সুতরাং শক্ত প্রতিদ্ধন্দী না থাকলে আমাদের
বর্তমান অবস্হার উন্নয়ন ঘটবে না ।
এরচেয়ে ও বড়কথা, ইভিএম ডিজিটাল নির্বাচন এর সরাসরি বিরোধীতা করে বিএনপি মারাত্নক ভূল করেছে,
অচিরেই তারা বিষয়টি বুঝতে পারবে ।

আমি মনে করি আওয়ামী লীগ এখানে কৌশলগত বুদ্ধিমত্তার খেলায় জয়লাভ করেছে ।

১৩| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২০ দুপুর ১২:২৯

ফয়সাল রকি বলেছেন: আমি অবশ্য ঢাকার ভোটার না :(

০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২০ দুপুর ১:১১

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: ধন্যবাদ, তবে ভোট নিয়ে সবার সচেতন হওয়া আবশ্যক,
....................................................................................
ভোট প্রদান ছাড়া আপনার নাগরিকত্ব বৈধতা পায় না ।

১৪| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২০ দুপুর ১:৪৩

দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: অপছন্দের অপশন আবারো চালু করা দরকার।

০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১১:১৯

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: আপনার ইচ্ছে কি আমি বুঝতে পারি,
কিন্ত ইউরোপের অধিকাংশ দেশে ভোট না দেওয়া শাস্তিযোগ্য অপরাধ।

.........................................................................................
তারা যে ধোঁয়া তুলসী পাতা তা বলছি না, তবে সময়ের সাথে তাল দিয়ে
আপনাকে চলতে হবে ।
আমি জানি আপনি প্রতিবাদী না ভোটের কথা বলছেন কিন্ত তা কতুটুকু সারা
বিশ্বে গ্রহনযোগ্য আমি জানি না ।

১৫| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২০ দুপুর ২:২৭

অখ্যাত নবাব বলেছেন: আপনার পছন্দের প্রার্থী না থাকলে কি করবেন? সেই অপশন কিন্তু নাই!
ইভিএম এ কিন্তু জালিয়াতি করা হচ্ছে!
কেননা, ইভিএম মিশিন সম্পর্কে জানতে আপনাকে প্রোগ্রামিং জানতে হবে। ইভিএম মেশিন এর প্রোগ্রামিং যেসব নিদর্শন দেওয়া হয় সেগুলো কিন্তু আমরা কেউ চোখে দেখি না। তাই উপরের দিক দিয়ে যায় দেখি তাই সন্তুষ্ট।
যদি প্রোগ্রামিং আপনি সিলেক্ট করে দেন! নৌকায় কেউ টিপ দিলে ভোট পড়বে ধানের শীষে। এবং আউটপুট দেখাবে নৌকায়ই। তাহলে প্রোগ্রামিং এটাই করবে।
কিন্তু ডিজিটাল সিস্টেমে অনেক সুন্দরভাবে এবং দ্রুত ভোট প্রক্রিয়া সম্ভব করা যায়। সেক্ষেত্রে আগে ঐ নির্বাচন কমিশন এবং সরকার কে মানুষের উপর আস্থা ও বিশ্বাস অর্জন করতে হবে।
কিন্তু তারা মানুষের থেকে আস্থা ও বিশ্বাস অর্জন না করা অবদি যতই ডিজিটাল পদ্ধতি চালু করুক না কেনো সেটা মানুষের কোন কাজে দিবে না।
কেননা, মানুষ নিজের মতামত কে প্রাধান্য দিতে চায়!

০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১১:২৭

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: বিএনপি এখানেই আপনার মত মারাত্নক ভূল করেছে,
............................................................................................................
যদি ইভিএম ডিজিটাল নির্বাচন বিশ্বাস না করে তবে , নির্বাচনে আসা উচিৎ হয় নাই।
নির্বাচনে আসার পর বিভ্রান্তির কারনে তাদের বহু ভোটার ভোট কেন্দ্রে আসে নাই,
তাই আওয়ামী লীগ কৌশলগত ভাবে ওয়াকওভার পেয়েছে ।
ইভিএম ডিজিটাল নির্বাচনের ত্রুটি নাই, আমাদের পরিচালনার বা ব্যবস্হাপনার চালাকি
থাকতে পারে ।

১৬| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৩:০১

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ইভিএম এ সমস্যা নেই, জালিয়াতি নেই ।
থাকলে বুথে এত কসরত করে অন্যার ভোট দিয়ে দেয়ার ঘটনা থাকতো না।

বিরোধি দলের এজেন্ট ছিল না। তাই ফ্রী পেয়ে কিছু কিছু ক্ষেত্রে সাহায্যের নামে অন্যের ভোট দিতে 'সাহায্য' করেছে।
ভিন্ন দলের ১ এজেন্ট থাকলে পারতো না। ১ দলের ৪ এজেন্ট থাকার কথা, অতচ ১ টাও নেই।

বিএনপির কোন এজেন্ট কেউ দেখেনি, কথিত তাড়িয়ে দেয়া এজেন্টের কোন বক্তব্য বা ছবি কিছুই পাওয়া যায় নি।

০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১১:৩১

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: বিএনপির আচরনে ও পরিচালনায় সমস্যা আছে,
তাদের সকল ভোটার বিভ্রান্তিতে না পড়ে, ভোটের দিন জাগ্রত হতো,
আমার হিসাবে, একটা মেয়র তাদের দোড়গোড়ায় ছিল ।

১৭| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৫:১৯

অক্পটে বলেছেন: "বিএনপির কোন এজেন্ট কেউ দেখেনি, কথিত তাড়িয়ে দেয়া এজেন্টের কোন বক্তব্য বা ছবি কিছুই পাওয়া যায় নি।"
হাসান কালবৈশাখী সত্যি আপনি জিনিয়াস।

০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১১:৪১

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: আমি আমার বুথে ৪২১ জন ভোটার এর জন্য ১০জন পোলিং এজেন্ট দেখেছি,
অতএব কে কি বলছে তা বিশ্বাসযোগ্য নয় । অনেকেই ভোট কেন্দ্রে না গিয়ে
মনগড়া কথা বলছেন , অনেকে পূর্ব ইতিহাস স্মরন করে বলছেন ।

...................................................................................................
সময়,সমাজ, পরিবেশ ও জীবনযাত্রা পরিবর্তনশীল, আমাদের ও নূতন বিজ্ঞান
ও প্রযুক্তির যুগে বিচরন করতে হবে। আর যদি অন্ধকার গুহা মানব হয়ে থাকতে চান,
তাহলে মার্বেল নিয়ে আসুন, গাম্বিয়ার মতো নির্বাচন করি ।

১৮| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১১:৪২

:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: কি আর কইটাম সবই আপনেরাই ভালো জানেন তারপরেও ধুর শুধু শুধু সময় নষ্ট =p~

০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১১:৫২

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: না ভাই ,শুধু শুধু সময় নষ্ট নয় । সময় থাকতে প্রতিবাদী হতে হবে,
যদি এর মধ্যে কারচুপি থাকে, স্পষ্ট প্রমান দিয়ে নির্বাচনে না আসাই ছিল
সঠিক সিদ্বান্ত ।

...............................................................................................
নাচতে নেমে ঘোমটা টানার কোন যুক্তি হয়না । উন্নত বিশ্বে এই পদ্ধতিতে নির্বাচন হয়
মেশিনে কোন সমস্যা নাই, ভোট জালিয়াতি বা ১০০% ভোট দেবার কোন সুযোগ নাই,
কারচুপি করতে হলে অন্য কোন ম্যাকানিজম থাকতে হবে ।
যদি দেখতাম, বিএনপির ৬০% এর উপর কমিশনার জিতে গেছে তাহলে মেয়র কেন জিতল না
প্রশ্নবোধক হতো, বাস্তবে তা ঘটেনি । কমিশনার নিয়ে রাজনৈতিক কোন চাপ আমি লক্ষ্য করি নাই ।

১৯| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১২:২২

:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: ভাই এগুলো সব তামাশা আর সিষ্টেম । যাইহোক কি হচ্ছে আর কি ঘটছে সেটা আমরা সবাই কম আর বেশি বুঝি এবং জানি তার পরেও চুপ কেন জানেন ভাই ?
আমরা আম জনতা এখন সোজা একটা বিষয় জানি,আর সেটা হল,কে হারলো ? আর কে জিতল ? সেটা জেনে বা তারা যে আমাদের ভোটে লজিতবে ও তাদের ভোট দিয়ে জিতিয়ে আমাদের কোনো লাভ নাই । তাই আমরা আম জনতা নিজে খেয়ে পরে অন্যের জন্য রিস্ক নিয়ে ভোট দিতে চাইনা ।

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১:১৮

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: ভাই এগুলো সব তামাশা আর সিষ্টেম
..................................................................................
এভাবে ভূত দেখার আগে ভূতের ভয়ে মারা যাব তা আমি চাই না,
কোন প্রমানসাপেক্ষ অনিয়ম থাকলে তুলে ধরতে হবে, প্রতিবাদের ভাষা হবে
জোরালো, এজন্য রাস্তার গাড়ী ভাঙ্গতে হবে তা কিন্ত নয়,
................................................................................................
আমার মনে হয় কোন এক অজানা ভয়ে, সবাই সত্য জানতে চাচ্ছি না ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.