নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমার মনের মাঝে শঙ্খচিল ডানা মেলে প্রতিদিন,ভুলতে পারিনি সেই অভিমান আবার ফিরে আসা তোমার কাছে !
করোনা আতন্কে হাসতে মানা !
ছোট বেলায় শুনতাম এমন এমন দেশ আছে , আমরা যা করি বা বলি অথবা খাই ,
সেসব দেশে ঊলোটা করে । যেমন ঢাকায় বসে দেদারসে পুরী খাবার অর্ডার দিন
আপত্তি নাই, কিন্ত সিলেট গিয়ে এমন অর্ডার করে দেখুন কত ধানে কত চাল টের পাবেন ।
ঘটনাটি ঘটেছে দেশের বাইরে, তাই অনুবাদ করে পেশ করা হলো :-
ক্লাস ছুটি হলে আমাদের পাঁচ বছর বয়সী কন্যাকে কিন্ডারগার্টেন থেকে আনতে গেলে বাবা জানতে পারল স্কুলের প্রিন্সিপাল মহোদয় আমাদেরকে ওনার অফিসে দেখা করতে বলেছেন। প্রিন্সিপালের সাথে দেখা করলে উনি কোন কথা না বলেই বাবার হাতে এক টুকরো কাগজ ধরিয়ে দিয়ে বললেন “নিন, এই ছবিটা আপনার মেয়ে আজকের ড্রয়িং ক্লাসে এঁকেছে!” ওনার মুখ দেখে বুঝতে পেরেছিলাম ব্যাপারটায় উনি যথেষ্ট হতবিহ্বল ও বিব্রতবোধ করছেন এবং একই সাথে আমার জন্য সহমর্মিতাও ছিল তার চেহারায়।
সন্ধ্যায় মেয়ের মা আর বাবা মেয়ের আঁকা ছবিটা মনোযোগ দিয়ে দেখল এবং বুঝার চেষ্টা করল, ও আসলে কি আঁকতে চেয়েছিল। মেয়ে তার মায়ের কোলে বসেছিল এবং আমরা ইনিয়ে বিনিয়ে তাকে নানান কথা জিগ্জেস করছিলাম ।
সেই আলোচনার কিয়দাংশ নিম্নরুপঃ
বাবাঃ (মেয়ের আঁকা ছবিটা টেবিলে রাখলাম এবং তাকে জিগ্জেস করলাম) “মা,
আজকে স্কুলে ড্রয়িং ক্লাসে তুমি যে ছবিটা এঁকেছো এর সম্পর্কে মাম্মি-কে একটু বলতো”।
কন্যাঃ “ওহ, এটা! এটাতো আমার অনেক পছন্দ! তুমিও এটা পছন্দ করো?”
বাবাঃ “হ্যাঁ মা, আমিও পছন্দ করি। তুমি কি এর সম্পর্কে আমাকে কিছু বলতে পারবে?”
কন্যাঃ “আমি আজকে স্কুলে ড্রয়িং ক্লাসে এটা কি এঁকেছি”
বাবাঃ “ছবিটা ঠিক আছে, সুন্দর হয়েছে। কিন্তু বাবাকে একটু বলোতো তুমি এখানে কি আঁকতে চেষ্টা করেছো?”
কন্যাঃ “আমরা সবাই মিলে আমাদের খুব প্রিয় একটা জিনিস এঁকেছি”।
এবার মেয়ের মায়ের চোখ কপালে উঠলো।
বাবার কপালে চিন্তার ভাঁজ পড়লো কিন্তু ছবিটা ভালভাবে বুঝার চেষ্টা করল যে, এমন ভাব করে তা লুকানোর চেষ্টা ।
বাবাঃ “তা তো ঠিক আছে। তা মা, তোমরা তোমাদের কোন প্রিয় জিনিসটা এখানে এঁকেছো তা বাবাকে একটু বলো”
কন্যাঃ “বাবা! তুমি কি বোকা!। তুমি দেখতো পাচ্ছো না,
এখানে একটা টেবিলের উপর রাখা একটা মাফিন কেকের ছবি এঁকেছি।”
মেয়ের উত্তর শুনে তার মায়ের হাসতে হাসতে ফ্লোরে গড়াগড়ি খাওয়ার দশা।
বাবাঃ “হ্যাঁ তাই তো মা। ওয়াও, এটাতো খুব সুন্দর হয়েছে।”
১৪ ই মার্চ, ২০২০ বিকাল ৩:৪২
স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: কোন মন্তব্য নাই ???
.........................................................
হাসতে মানা তাই !
২| ১৪ ই মার্চ, ২০২০ বিকাল ৩:৫৪
রাজীব নুর বলেছেন: গবেষকরা বলেছিলেন, চতুর্থ বিশ্বযুদ্ধ হবে লাঠি দিয়ে। কারণ তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধে মানুষ এত বেশি মানব বিধ্বংসী অস্ত্র (রাসায়নিক বা জীবাণু অস্ত্র, পারমাণবিক বা আনবিক বোমা) ব্যবহার করবে, পরবর্তী পৃথিবীতে মানব সম্প্রদায় প্রায় নিশ্চিহ্ন হয়ে যাবে।
১৪ ই মার্চ, ২০২০ বিকাল ৪:০২
স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: করোনা ভাইরাসে আমেরিকায় ২০ হাজার সৈন্য মারা যায় যা সাধারন ফ্লু হিসাবে প্রচার ছিল,
...............................................................................................................................
চীন আজ তা চ্যালেন্জ দিয়ে বিশয়টি প্রকাশ করেছে , এবার দেখা যাক
কার কথা সত্য । ঘটনা অনেক দূর যাবে ।
৩| ১৪ ই মার্চ, ২০২০ বিকাল ৫:৫৬
একনিষ্ঠ অনুগত বলেছেন: আতঙ্ক মনে ভয়ের সৃষ্টি করে, কোন সমাধানের পথ দেখায় না। আতঙ্কিত মানুষ রটনা আর ঘটনায় পার্থক্য করতে পারে না, অনেক ক্ষেত্রে প্রকৃত ঘটনা আড়ালেই থেকে যায়। প্রথমেই রটনায় (প্রিন্সিপাল মহোদয়ের পুশ করে দেয়া নেতিবাচক ইঙ্গিত) বিশ্বাস না করে ঘটনা (মেয়ের মুখেই স্বীকারোক্তি) উদ্ঘাটন জরুরী।।
১৪ ই মার্চ, ২০২০ রাত ১১:১৯
স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: বৈশ্বয়িক আতন্ক সৃষ্টি করে ফায়দা লুটে নিয়েছে আমেরিকা , অসৎ কাজের জন্য তারা সেরা,
..............................................................................................................................
পক্ষান্তরে মেয়েটির সততা বিরল , তবে বুড়োরা তা মানতে নারাজ ।
৪| ১৪ ই মার্চ, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:২৬
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
মফিন কেক !!
প্রিন্সিপ্যাল, বাবা,মা এর
মতো আমিও হতবিহ্বল !!!
করোনা বলে হাসলাম না।
মূখ হয়ে বসে রইলাম!!
১৪ ই মার্চ, ২০২০ রাত ১১:২৩
স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: হা হা হা , আপনার মতো সাংবাদিক মূখ হয়ে গেলেন ।
.........................................................................................
অর্ন্তনিহিত বিষয়টি দেখুন , সততা ও অসততার দৃষ্টিভঙ্গী স্পষ্ট ।
©somewhere in net ltd.
১| ১৪ ই মার্চ, ২০২০ বিকাল ৩:৩৯
মাহমুদুর রহমান বলেছেন: পড়লাম।