![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
যানজট সৃষ্টির প্রকৃত কারন নির্ণয় করতে না পারলে, কোনদিনও যানজট সমস্যার শতভাগ সমাধান বের করা সম্ভব হবে না । আমার পর্যবেক্ষনে ঢাকা শহরে সৃষ্ট যানজটের প্রকৃত কারনগুলি হলো, যথা:-
প্রথম ও প্রধান কারন: তিন রাস্তা ও চার রাস্তার ক্রসিং পয়েন্টগুলিই যানজট সৃষ্টির প্রধান কারন । ঢাকার রাস্তায় খুব ঘন ঘন ক্রসিং পয়েন্ট আছে এবং ট্রাফিক সিগনালের কারনে, এই সকল ক্রসিং পয়েন্ট গুলিতে, ক্রসিং পয়েন্ট মুখী সবগুলি রাস্তায় গাড়ি জমে প্রবল যানজটের সৃষ্টি করে । যানজটের কারনে, ঢাকা শহরে গাড়ির গড় গতিবেগ মাত্র ১০-১২ কিলোমিটার প্রতি ঘন্টায় । ঢাকা শহরের শতকরা ৭৫ ভাগ যানজটের জন্য মূলত এই ক্রসিং পয়েন্টগুলি দায়ী
দ্বিতীয় কারন:
পরিকল্পিত বাসষ্ট্যান্ড এবং কঠোর ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা না থাকায় রাস্তার মাঝখানেসহ যত্রতত্র গাড়ি থামিয়ে যাত্রী উঠানো-নামানো
তৃতীয় কারন:
শহরের ভিতরে অান্তঃজেলা বাসটার্মিনাল থাকা যেমন-সায়েদাবাদ ও মহাখালি বাস টার্মিনাল
চতুর্থ কারন:
রাস্তার মাঝখানে থাকা ডিভাইডারের মাঝে ফাঁকা রেখে পিক আওয়ারে গাড়িকে ‘ইউ’ টার্ন করতে দেওয়া
পঞ্চম কারন:
ঢাকার প্রধান প্রধান সড়ক গুলিতে, দ্রুত গতির বাস,ট্রাক ও প্রাইভেট কারের পাশাপাশি অত্যন্ত কম গতির রিকসা,ভ্যান, ঠেলাগাড়ি ও অটোরিক্সা চলার সুযোগ দেওয়া
ষষ্ঠ কারন:
বহুতলবিশিষ্ট বিপনীবিতান ও অফিসপাড়া গুলিতে রাস্তার উপর গাড়ি পার্কিং অন্যতম
৭ম কারন:
ট্রাফিক আইনের সঠিক প্রয়োগ ও মানার অভাব
৮ম কারন:
ভিআইপিদের যাতায়াতের সময় বিভিন্ন রুটে গাড়ি চলাচল সাময়িকভাবে বন্ধ রাখা ইত্যাদি ।
যানজট নিরসনের উপায় সমূহ:
প্রথম ও প্রধান কারনের সমাধান: যানজট সৃষ্টির প্রধান কারনের সহজ সমাধান হইল- বর্তমানের ট্রাফিক সিগনাল পদ্ধতিতে ক্রসিং পয়েন্ট গুলিতে গাড়ির নিয়ন্ত্রন উঠাইয়া দিয়া রাস্তার প্রতিটি ক্রসিং পয়েন্ট দিয়া গাড়ির বাধাহীন চলাচলের সুযোগ সৃষ্টি করা । অর্থ্যাৎ রাস্তা দিয়া যখন গাড়িগুলি চলাচল করবে, তখন কোন কারনেই গাড়ির স্বাভাবিক চলাচল বাধাগ্রস্ত করা যাবে না, বা গাড়িগুলিকে থামতে বাধ্য করা যাবে না ।
মূলত দুইটি পদ্ধতিতে আমরা ঐ সকল ক্রসিং পয়েন্টগুলি দিয়া, ট্রাফিক পুলিশের নিয়ন্ত্রন ছাড়াই বাধাহীনভাবে গাড়িগুলির চলাচল নিশ্চিত করতে পারি ।
পদ্ধতি দুইটি হলো :
(১) ওয়ানওয়ে পদ্ধতি
(২) ওভারপাস পদ্ধতি ।
(১) ওয়ানওয়ে পদ্ধতি:
বর্তমানে ঢাকা মহানগরীর সকল রাস্তাই টু ওয়ে পদ্ধতির, অর্থাৎ রাস্তার মাঝখানে ডিভাইডার দিয়ে ভাগ করে, একভাগ দিয়ে গাড়ি যায়, আর অন্যভাগ দিয়ে গাড়ি আসে। আর ওয়ানওয়ে পদ্ধতি হলো, রাস্তার মাঝখানে কোন ডিভাইডার থাকবে না, গাড়ি যাবে এক রাস্তা দিয়ে আর আসবে আরেক রাস্তা দিয়ে । কাছাকাছি দুইটি রাস্তা (আনুমানিক দুই-তিনশ মিটার বা সর্বোচ্চ এক কিলোমিটার দুরত্বে) থাকলে, সহজে এই পদ্ধতি বাস্তবায়ন করা যাবে। এই পদ্ধতিটি বাস্তবায়িত করতে হলে গাড়ি কোন পথে যাবে, আর কোন পথে আসবে, তা নির্দিষ্ট করে দিতে হবে। এই ওয়ানওয়ে পদ্ধতি বাস্তবায়িত হলে, আপনার গন্তব্যে যাইতে কোন সমস্যা হবে না, আপনাকে হয়ত কিছুটা পথ ঘুরতে হতে পারে কিন্তু আপনি কোনো ট্রাফিক সিগন্যালের মুখোমুখি হবেন না, এটা নিশ্চিত। এই ওয়ানওয়ে পদ্ধতিটি বাস্তবায়ন করা খুবই সহজ এবং অল্প সময়েই বাস্তবায়ন করা যাবে। এই পদ্ধতিটি বাস্তবায়ন করতে বড় কোনো অবকাঠামো নির্মাণের দরকার নাই, শুধুমাত্র রাস্তার মাঝখানের ডিভাইডারগুলি অপসারণ করতে হবে এবং লাইটপোস্টগুলি সরাতে হবে। এই ওয়ানওয়ে পদ্ধতির রাস্তাগুলিতে আসা, শাখা রাস্তাগুলির প্রবেশমুখে ইংরেজি ‘টি’ আকৃতির ডিভাইডার স্থাপন করতে হবে, যাতে কোন গাড়ি আড়াআড়ি রাস্তা ক্রস করতে না পারে। এই ওয়ানওয়ে পদ্ধতি বাস্তবায়ন করে আনুমানিক ১০০ কোটি টাকারও কম খরচ করে, ঢাকা মহানগরীর প্রায় ৫০ভাগ এলাকার যানজট মাত্র কয়েক মাস সময়ের মধ্যেই নিরসন করা সম্ভব । এই ওয়ানওয়ে পদ্ধতি বাস্তবায়ন করে যে সকল এলাকার যানজট নিরসন করা সম্ভব, তা হলো- গুলিস্তান, মতিঝিল, দৈনিকবাংলার মোড়,পলটন মোড়, জাতীয় ঈদগাহ মাঠের সামনের কদমফোয়ারা চত্বর,মৎস ভবন সংলগ্ন চৌরাস্তা, কাকরাইল মসজিদ সংলগ্ন ক্রসিং ,ফকিরাপুল চৌরাস্তা, আরামবাগ পুলিশবক্স সংলগ্গ তিন রাস্তার মোড়, কমলাপুর রেলষ্টেশন সংলগ্ন তিন রাস্তার মোড়,রাজারবাগ পুলিশ লাইন সংলগ্ন শাহজাহানপুর চৌরাস্তা, মালিবাগ চৌরাস্তা, শান্তিনগর চৌরাস্তা,মৌচাক মার্কেটের সামনের তিনরাস্তার মোড়, মালিবাগ রেলক্রসিং সংলগ্ন তিনরাস্তার মোড়, চৌধুরীপাড়া তিনরাস্তার মোড়, মগবাজার চৌরাস্তা, এফডিসির সামনের চৌরাস্তা,শাহবাগ চৌরাস্তা, রূপসীবাংলা হোটেল সংলগ্ন তিন রাস্তার মোড়,বাংলামোটর চৌরাস্তা ,হোটেল সোনারগাঁ সংলগ্ন সার্কফোয়ারার মোড়,ফার্মগেইট, খামারবাড়ি, বিজয়সরনীর বিমান চত্ত্বর,চীন মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্র সংলগ্ন তিনরাস্তার মোড়,প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়সংলগ্ন তিনরাস্তার মোড়, সাবেক রেংগস ভবন সংলগ্ন চৌরাস্তা, পান্থপথ -গ্রীণরোড ক্রসিং, ধানমন্ডি-৩২ সংলগ্ন তিনরাস্তার মোড়,সায়েন্সল্যাবরেটরী মোড়, নীলক্ষেত মোড়, কাঁটাবন মোড়,যাত্রাবাড়ি চৌরাস্তা, ধোলাইরপাড় তিন রাস্তার মোড়, সায়েদাবাদ তিনরাস্তার মোড়, গোলাপবাগ মাঠ সংলগ্ন জনপথ মোড় পর্যন্ত। পুরাতন ঢাকার প্রধান প্রধান সড়কগুলিও ওয়ানওয়ে পদ্ধতির বাস্তবায়ন করে যানজটমুক্ত করা সম্ভব ।
।
ফার্মগেইট-বিজয়স্মরনী এলাকার যানজট নিরসন হবে উপরোক্ত ওয়ানওয়ে পদ্ধতিতে
(২)ওভারপাস পদ্ধতি:
যে সকল এলাকার যানজট ওয়ানওয়ে পদ্ধতির সাহায্যে নিরসন করা সম্ভব নয়, ঐ সকল এলাকায় ওভারপাস পদ্ধতির বাস্তবায়ন করে, অবশিষ্ট ৫০ভাগ এলাকার যানজট নিরসন করা সম্ভব। এই ওভারপাস পদ্ধতি বাস্তবায়নে জন্য রাস্তাগুলি অবশ্যই সুপ্রশস্ত হতে হবে। এই ওভারপাস পদ্ধতিটি হলো- রাস্তার উপর এক ধরনের ছোট আকৃতির ওভারব্রীজ, যা ইংরেজি ‘ইউ’ বা বড় হাতের ‘এল’ আকৃতির অথবা সোজাও হতে পারে, যা তিন রাস্তার মোড় বা চার রাস্তার মোড়ের আগে ও পরে স্থাপন করতে হবে। এই ওভার পাসগুলির সাহায্যে তিন রাস্তার মোড় বা চার রাস্তার মোড়ের ক্রসিং পয়েন্ট গুলিতে ট্রাফিক সিগন্যালের সমুখীন না হয়ে, বাধাহীন ভাবে গাড়ি গুলি চলাচল করতে পারবে। ফলে এ সকল ক্রসিং পয়েন্টে ট্রাফিক সিগন্যালের কারণে, গাড়ি জমে যানজট লাগার আর সুযোগ থাকবে না। এই ওভারপাসগুলি সর্বোচ্চ দুই লেইন বিশিষ্ট এবং দুইদিকের রেম্পসহ ৩৫০মিটারের মত দৈর্ঘের হবে। এই ওভারপাসগুলির গড় নির্মাণ খরচ আনুমানিক পঁচিশ কোটি টাকার মত। এই ধরনের এক একটি ওভারপাস নির্মাণ করতে অনধিক ছয় মাস সময় লাগতে পারে। এই রকম আনুমানিক ৬০ বা ৭০টির মত ওভারপাস লাগতে পারে, অবশিষ্ট ৫০ভাগ এলাকার যানজট নিরসনের জন্য, যা দুই বছর সময়ের মধ্যেই বাস্তবায়ন করা সম্ভব বলে আমি মনে করি। যে সকল এলাকায় ওভারপাস পদ্ধতি বাস্তবায়ন করে, যানজট নিরসন করা যাবে, সেই এলাকাগুলি হলো-ধানমন্ডি ৩২ হইতে আসাদ গেইট,শ্যামলী, টেকনিকেল মোড় হইয়া গাবতলী পর্যন্ত রাস্তা । তারপর মিরপুর-১, মিরপুর -১৪ হইতে মিরপুর-১০, কাজিপাড়া হয়ে আগারগাঁও পর্যন্ত, তারপর সাতরাস্তা হইতে মহাখালি, বনানী হয়ে উত্তরা পর্যন্ত, তারপর যমুনা ফিউচার পার্ক হইতে মালিবাগ চৌধুরীপাড়া এবং গুলশান-১ ও গুলশান-২ পর্যন্ত। ধানমন্ডি এলাকার যানজট ও ওভারপাস পদ্ধতিতে নিরসন করা যাবে। যানজট নিরসনের আমার এই ফর্মূলা বাস্তবায়নের জন্য নুতন কোন রাস্তা নির্মাণের দরকার নাই। এই পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করলে ঢাকার রাস্তায় বর্তমানে যে পরিমান গাড়ি চলাচল করে, তার চাইতে কয়েকগুন বেশি গাড়ি, যানজট মুক্তভাবে চলাচল করতে পারবে।
আমার প্রস্তাবিত ওভারপাসগুলির একটি হবে উপরোক্ত ধরনের
দ্বিতীয় কারনের সমাধান:
রাস্তার মাঝখানেসহ যাতে যত্রতত্র যাত্রী উঠাতে বা নামাতে না পারে, সেইজন্য বাসের সিড়ি গুলি বাদ দিয়ে, বাসের ভিতরের ফ্লোর লেবেল থেকে সরাসরি ফুটপাতে নামার ব্যবস্থা করতে হবে। ব্যবস্থাটি পুরাপুরি কার্যকরি করার জন্য বাসস্ট্যান্ডের ফুটপাতের উচ্চতাও বাড়িয়ে, বাসের ভিতরের ফ্লোর লেবেল এর সমান করে দিতে হবে । ফলে রাস্তার যত্রতত্র গাড়ি থামিয়ে যাত্রী উঠানো -নামানো করা বন্ধ হবে । এই ধারনাটি বাস্তবায়িত হলে বাসষ্ট্যান্ডে দাঁড়িয়ে থাকা যাত্রীর উপর গাড়ি উঠিয়ে দিয়ে দূর্ঘটনা ঘটানো বন্ধ হবে এবং দৌঁড়ে গাড়িতে উঠতে গিয়ে দূর্ঘটনার শিকার হওয়া থেকে যাত্রীরা রক্ষা পাবে ।
তৃতীয় কারনের সমাধান:
শহরের ভিতর আন্তঃজেলা বাস টার্মিনাল রাখা, কোন ভাবেই যুক্তিসংগত নয়। কারন আন্তঃজেলা বাস, নগর পরিবহনে কোন ভূমিকাই রাখতে পারে না, বরং বাসটার্মিনালের আশে পাশের রাস্তায় অবৈধ পার্কিং করে গাড়ির স্বাভাবিক চলাচলে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে যানজট পরিস্থিতিকে আরো জটিল করে তোলে ,যেমন-সায়েদাবাদ বাস টার্মিনাল তার অন্যতম উদাহরন । তাছাড়া বাসটার্মিনাল গুলির আশে পাশের পরিবেশে মারাত্বক বায়ু দুষন হয়ে থাকে, যা বসবাসের জন্য অত্যন্ত অসহনীয় পরিস্থিতির সৃষ্টি করে । তাই আন্তঃজেলা বাসটার্মিনাল গুলিকে অবশ্যই শহরের বাইরে স্থানান্তর করতে হবে । অন্যথায় বাসটার্মিনাল গুলির অাশে পাশের রাস্তার যানজট নিরসন করা অত্যন্ত কষ্টসাধ্য হবে ।
চতুর্থ কারনের সমাধান:
রাস্তার মাঝখানের ডিভাইডারের মাঝের 'ইউ' টার্নের জন্য রাখা ফাঁকাগুলির মাঝখানে ইংরেজী বড় হাতের 'এইচ' আকৃতির ন্যায় এক বিশেষ ধরনের ডিভাইডার লম্বা লম্বিভাবে স্থাপন করতে হবে
পঞ্চম কারনের সমাধান:
ঢাকা শহরে বাস চলাচলের রাস্তা, রিকসা চলাচলের রাস্তার চাইতে অনেক কম। তাই, যে সকল রাস্তায় বাস,ট্রাক চলাচল করে, ঐ সকল রাস্তায় রিকসা,ভ্যান, ঠেলাগাড়ি ও অটোরিক্সা চলাচল অবশ্যই বন্ধ করা উচিত বলে আমি মনে করি। গাড়ির সাথে রিকশা,ভ্যান, ঠেলাগাড়ি ও অটোরিক্সা চলার কারণে গাড়িগুলি রিকশার বা ভ্যানগাড়ির গতিতে চলতে বাধ্য হয়, ফলে রাস্তায় গাড়ির সংখ্যা বেড়ে যানজটের সৃষ্টি করে,যেমন-মালিবাগ মোড় থেকে নতুন বাজার পর্যন্ত রাস্তাটি তার বাস্তব উদাহরন ।
ষষ্ঠ কারনের সমাধান:
অফিসপাড়া বা বহুতল বিশিষ্ট বিপণীবিতান গুলিতে বিল্ডিংয়ের নীচতলা ও আন্ডার গ্রাউন্ড বাধ্যতামূলকভাবে কার পার্কিংয়ের জন্য বরাদ্দ রাখতে হবে এবং সেই সাথে আইন করে রাস্তায় গাড়ি পার্কিং বন্ধ করতে হবে ।
৭ম কারনের সমাধান:
ট্রাফিক আইনকে যুগোপযুগী করার পাশাপাশি, এর পরিপূর্ন বাস্তবায়ন করতে হবে এবং সকল নাগরিকের ক্ষেত্রেই ট্রাফিক আইন কঠোরভাবে প্রয়োগ করতে হবে ।
৮ম কারনের সমাধান:
ভিআইপিদের চলাচলের সময় রাস্তায় নাগরিকদের স্বাভাবিক চলাচল বন্ধ রাখার নিয়ম, আইন করে বন্ধ করে দিতে হবে ।
পরিশেষে বলব যে, আমাদের দেশের যানজট সমস্যাসহ সকল সমস্যার সমাধান মূলত নির্ভর করে আমাদের সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারকদের উপর । তারা যদি আন্তরিকভাবে চান যে, যানজট সমস্যার সমাধান করবেন, তবে খুব সহজে অল্প সময়ের মধ্যেই তা করতে পারেন । আর, যদি সমস্যা সমাধানের ব্যাপারে আন্তরিক না হন, তবে তারা এই সমস্যা দিনের পর দিন, বছরের পর বছর জিঁইয়ে রেখে, সমস্যার সমাধান করব, করছি বলে রাজনৈতিক সুবিধা নিতে পারেন, তাতে তাদের কিছুই যায় আসে না ।
২| ১৭ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ১১:৫২
বেকার সব ০০৭ বলেছেন: ভাই্ আপনার পোস্ট না পড়ে মন্তব্য করলাম।
আমাদের দেশে দুর্নীতি বন্ধ হয়ে গেলে আর যানজট থাকবে না।
©somewhere in net ltd.
১|
১৭ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ১১:৪১
রাজীব বলেছেন: ধন্যবাদ, তবে এর সাথে সড়কের উপর চাপ কমানোর জন্য রেলওয়ের উন্নয়ন করা দরকার।