নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

পেশায় সাংবাদিক। ‘জল পরীর ডানায় ঝাপটা লাগা বাতাস’ (২০১৩), ‘সাদা হাওয়ায় পর্দাপন’ (২০১৫) দুটি কবিতার বই প্রকাশিত। তার লেখা নাটকের মধ্যে ফেরা, তৎকালীন, আদমের সন্তানেরা উল্লেখযোগ্য। লেখালেখির জন্য ২০১৫ সালে হত্যার হুমকি প্রাপ্ত হন।

সৈয়দ মেহেদী হাসান

আমার পরিচয় খুঁজচ্ছি জন্মের পর থেকেই। কেউ পেলে জানাবেন কিন্তু....

সৈয়দ মেহেদী হাসান › বিস্তারিত পোস্টঃ

দিল্লি থেকে পিরোজপুর—এমন না হলেও পারতো

০৫ ই মার্চ, ২০২০ রাত ১১:১৮



আজকাল ৩২ ধারা নামে একটি কালো আইন চালু হয়েছে দেশে। কিছু বলতে চেয়েও ৩২-এর কথা মনে করে ভুলে যাই। ভুলে যেতে যেতে এমন অবস্থা হচ্ছে-কিছু যে বলার ছিল সেটিও ইদানিং মনে থাকে না। তবে মানুষের মাঝে আতঙ্ককে হার মানিয়েছে পিরোজপুরের নব্যসৃষ্ট ইতিহাস। সরকার হয়তো বলবে ওকিছু নয়; কিন্তু একজন রাষ্ট্রের মালিক বা জনগণ হিসেবে আমি বলবো, এটিই দুঃখজনক বিষয়।

দক্ষিণাঞ্চলের ৬ জেলায় আমরা যুৎসই একেকজনকে প্রতাপশালী বলে স্বস্তি পেতাম। সেই তালিকায় কখনোই পিরোজপুর-১ আসনের এমপি একেএম আউয়ালের নাম ছিল না। কিন্তু তিনি যে সত্যিকারভাবে ক্ষমতাবান তা দেখিয়ে দিয়েছেন। এখন ঘোরে-বেঘোরে মানতেই হবে রাষ্ট্র ব্যবস্থাকে ‘ভড়কে’ দেওয়ার ক্ষমতা কেবল এই সাবেক সাংসদের রয়েছে।

একেএম আউয়াল একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা। পরপর দুবার সাংসদ ছিলেন। তাঁর মেজ ভাই পৌর মেয়র, সেজ ভাই সদর উপজেলা চেয়ারম্যান। ছোট ভাই জেলা চেম্বার্স সভাপতি, ভাগনে ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান। আর পরিবারের সবাই আওয়ামী লীগের পরি্বারের জন্য ডেডিকেটেড। দেশে এমন পরিবার হাতে গোনা দুটি রয়েছে হয়তো। একটি এই মুক্তিযোদ্ধার, আরেকটি নারায়নগঞ্জের ওসমান পরিবারের একাংশের।

কিন্তু সরকার কি শুধু আওয়ামী লীগ ডেডিকেটেড দেখবেন? নাকি রাষ্ট্রব্যবস্থাকে দেখবেন? সেটিও প্রশ্ন রয়েছে। মঙ্গলবার যখন আউয়াল সাহেব আদালতে যাচ্ছিলেন সেই কম্পন কিন্ত বরিশাল বিভাগের কােন জেলায় বাদ ছিল না। হঠাৎ করে তাকে নিয়ে আলোচনার বিষয়টিতে একটু হকচকিত হয়েছিলাম। তবে শেষাবধি ভাবলাম-কে কখন দেশ কাঁপাবে তা ক্ষুদ্র আমার দেখার দায়িত্ব নয়।

তার জামিন বাতিল, আবার জামিন হয়ে যাওয়া দুটিই দেশের প্রেক্ষাপটে অস্বাভাবিক। কারন, এত বড় একজন নেতাকে জেলে ঢুকানোর ক্ষমতা কি কারও রয়েছে? থাকার কথা নয়। অথচ সেই ক্ষমতা দেখালেন জেলা ও দায়রা জজ। এটি যেমন অস্বাভাবিক তেমনি বিচারক খেসারত দেওয়ায় আমরাও বুঝলাম, বিচারককে স্ট্যান্ড রিলিজও অস্বাভাবিক ঘটনা।

বলতে পারেন, আউয়াল সাহেবের জামিন বাতিল অস্বাভাবিক নয় মােটেই। কিন্তু অস্বাভাবিক যদি না হত তাহলে আধা ঘন্টায় জজকে স্ট্যান্ডরিলিজ হতে হলো কেন?

মঙ্গলবার সন্ধ্যায় অনুমান করেছিলাম, আইনমন্ত্রনালয়ের হস্তক্ষেপে বদলী করা হয়েছে বিচারককে। কারন বিচারকের আদেশ মনঃপুত হয়নি। সেই ভাবনা ছিল গুড়েবালি। তবে বুধবার যখন আইনমন্ত্রী মুখ খুললেন, তখন আর আমার ধারনা মিথ‌্যা হলো না। বরংছ আমপাবলিকও যে রাষ্ট্রযন্ত্রের অন্দরের তথ্য আন্দাজ করতে পারে সেটাই বুঝলাম।

বিভিন্ন সংবাদমাধ্যম মারফত জানলাম মাননীয় আইনমন্ত্রী বলেছেন, বিচারকের আচরণ রুঢ় ও অশালীন ছিল। যে কারনে আইনজীবীরা আদালত বয়কট করার প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন। এটি নিঃসন্দেহে ভালো কোন খবর নয়। তার মানে আদালত প্রভাবিত করার চেষ্টা আইনজীবীরা করেন নয়কি? আদালতের জাজমেন্ট আইনজীবীদের মনমত হয়নি বিধায় তারা রাজনৈতিক কর্মসূচির মত আদালতের পাল্টা অবস্থান নিলেন। এটি কি বিচার ব্যবস্থাকে এক ধরনের হুমকি নয়?

একটু ভিন্ন প্রসঙ্গে যাই, ধরুন রিফাত শরীফ হত্যায় এক নেতার সন্তানকে ফাঁসির আদেশ দিল আদালত। তাতে নাখোশ হয়ে আইনজীবীরা আদালত বয়কট করার প্রস্তুতি নিলো। বরগুনায় ব্যাপক সহিংসতা করলো; তাতে কি সেই ফাঁসির আদেশ বাতিল হয়ে যাবে?

জনাব আউয়ালকে নিয়ে যেসব কাণ্ড-কারখানা হয়েছে তা দেখে ভয় হয়, বিক্ষোভ বা আদালত বয়কট করলেই ভয়ে রায় পাল্টে যাবার সংস্কৃতি দেশে চালু হচ্ছে।

অথচ কোটিকোটি মানুষ জানে রাষ্ট্রের হেকিম নড়ে, কিন্তু হুকুম নড়ে না। আমরা দেখলাম কতিপয় আইনজীবীর অজুহাতে হেকিমও নড়ে গেলো, হুকুমও নড়ে গেলো।

এর বিপরিতে রাষ্ট্রের অনেক দায়িত্ব ছিল। আউয়াল সাহেবের জামিন বাতিল হওয়ার পরপরই কিন্তু তার সমর্থকরা ত্রাস চালাচ্ছিল পিরোজপুরে। আইনজীবীরা আসামীদের পক্ষে গিয়ে আদালত বর্জনের সিদ্ধান্ত নেন। আসামী পক্ষের আইনজীবীর আদালত বর্জনে রাষ্ট্রের কি এসেযায়? বা এধরনের বর্জনের আদৌ কি বৈধতা রয়েছে? তারপর ঘটনাগুলো ঘটল দ্রুত। মাত্র মিনিট পনেরো পার্থক্য। জামিন নামঞ্জুর হওয়ামাত্রই আউয়াল দম্পতি হঠাৎ অসুস্থ হলেন। তাঁরা তাঁদের মেডিকেল রিপোর্ট জমা দিলেন। এর ফলে কারাগারে পাঠানোর আদেশে পরিবর্তন এলো। অর্থাৎ হাকিম থাকতেই হুকুম একটু নড়ল। তাঁরা উভয়ে ডিভিশন পেলেন। হাসপাতাল নিশ্চিত হলো। কিন্তু এ আদেশদানের ১৫ মিনিট পরে খোদ বিচারকই স্ট্যান্ড রিলিজ হলেন।

সরকার অনেক ঘটনা ঠাণ্ড মাথায় সামাল দেন। চাইলে এটিও সামাল দেওয়া যেতে পারতো। উচিতও ছিল তাই। কারন, দুর্নীতি দমন কমিশন রাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠান। আর আদালতও রাষ্ট্রের সবোর্চ্চ নির্দেশদাতা। শুধু আউয়াল সাহেব এখন দলের সম্পদ। দলের জন্য দুটি প্রতিষ্ঠানকে হেনস্থা করার এখতিয়ার কি কারও আছে?

মোদি সরকার দিল্লিতে সাম্প্রদায়িক সহিংসতার প্রতিকার দেওয়া একজন হাইকোর্টের বিচারপতিকে একরাতে বদলি করেছিলেন বলে সংবাদমাধ্যমে বিস্তর খবর বেড়িয়েছিল। তারপর পিরোজপুরে ঘটলো সাম্যক কিছু। দিল্লি থেকে পিরোজপুর; হেকিম হুকুম দুটোই নড়লো! আজকাল ৩২ ধারা নামে একটি কালো আইন চালু হয়েছে দেশে। কিছু বলতে চেয়েও ৩২-এর কথা মনে করে ভুলে যাই। ভুলে যেতে যেতে এমন অবস্থা হচ্ছে-কিছু যে বলার ছিল সেটিও ইদানিং মনে থাকে না। তবে মানুষের মাঝে আতঙ্ককে হার মানিয়েছে পিরোজপুরের নব্যসৃষ্ট ইতিহাস। সরকার হয়তো বলবে ওকিছু নয়; কিন্তু একজন রাষ্ট্রের মালিক বা জনগণ হিসেবে আমি বলবো, এটিই দুঃখজনক বিষয়।

দক্ষিণাঞ্চলের ৬ জেলায় আমরা যুৎসই একেকজনকে প্রতাপশালী বলে স্বস্তি পেতাম। সেই তালিকায় কখনোই পিরোজপুর-১ আসনের এমপি একেএম আউয়ালের নাম ছিল না। কিন্তু তিনি যে সত্যিকারভাবে ক্ষমতাবান তা দেখিয়ে দিয়েছেন। এখন ঘোরে-বেঘোরে মানতেই হবে রাষ্ট্র ব্যবস্থাকে ‘ভড়কে’ দেওয়ার ক্ষমতা কেবল এই সাবেক সাংসদের রয়েছে।

একেএম আউয়াল একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা। পরপর দুবার সাংসদ ছিলেন। তাঁর মেজ ভাই পৌর মেয়র, সেজ ভাই সদর উপজেলা চেয়ারম্যান। ছোট ভাই জেলা চেম্বার্স সভাপতি, ভাগনে ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান। আর পরিবারের সবাই আওয়ামী লীগের পরি্বারের জন্য ডেডিকেটেড। দেশে এমন পরিবার হাতে গোনা দুটি রয়েছে হয়তো। একটি এই মুক্তিযোদ্ধার, আরেকটি নারায়নগঞ্জের ওসমান পরিবারের একাংশের।

কিন্তু সরকার কি শুধু আওয়ামী লীগ ডেডিকেটেড দেখবেন? নাকি রাষ্ট্রব্যবস্থাকে দেখবেন? সেটিও প্রশ্ন রয়েছে। মঙ্গলবার যখন আউয়াল সাহেব আদালতে যাচ্ছিলেন সেই কম্পন কিন্ত বরিশাল বিভাগের কােন জেলায় বাদ ছিল না। হঠাৎ করে তাকে নিয়ে আলোচনার বিষয়টিতে একটু হকচকিত হয়েছিলাম। তবে শেষাবধি ভাবলাম-কে কখন দেশ কাঁপাবে তা ক্ষুদ্র আমার দেখার দায়িত্ব নয়।

তার জামিন বাতিল, আবার জামিন হয়ে যাওয়া দুটিই দেশের প্রেক্ষাপটে অস্বাভাবিক। কারন, এত বড় একজন নেতাকে জেলে ঢুকানোর ক্ষমতা কি কারও রয়েছে? থাকার কথা নয়। অথচ সেই ক্ষমতা দেখালেন জেলা ও দায়রা জজ। এটি যেমন অস্বাভাবিক তেমনি বিচারক খেসারত দেওয়ায় আমরাও বুঝলাম, বিচারককে স্ট্যান্ড রিলিজও অস্বাভাবিক ঘটনা।

বলতে পারেন, আউয়াল সাহেবের জামিন বাতিল অস্বাভাবিক নয় মােটেই। কিন্তু অস্বাভাবিক যদি না হত তাহলে আধা ঘন্টায় জজকে স্ট্যান্ডরিলিজ হতে হলো কেন?

মঙ্গলবার সন্ধ্যায় অনুমান করেছিলাম, আইনমন্ত্রনালয়ের হস্তক্ষেপে বদলী করা হয়েছে বিচারককে। কারন বিচারকের আদেশ মনঃপুত হয়নি। সেই ভাবনা ছিল গুড়েবালি। তবে বুধবার যখন আইনমন্ত্রী মুখ খুললেন, তখন আর আমার ধারনা মিথ‌্যা হলো না। বরংছ আমপাবলিকও যে রাষ্ট্রযন্ত্রের অন্দরের তথ্য আন্দাজ করতে পারে সেটাই বুঝলাম।

বিভিন্ন সংবাদমাধ্যম মারফত জানলাম মাননীয় আইনমন্ত্রী বলেছেন, বিচারকের আচরণ রুঢ় ও অশালীন ছিল। যে কারনে আইনজীবীরা আদালত বয়কট করার প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন। এটি নিঃসন্দেহে ভালো কোন খবর নয়। তার মানে আদালত প্রভাবিত করার চেষ্টা আইনজীবীরা করেন নয়কি? আদালতের জাজমেন্ট আইনজীবীদের মনমত হয়নি বিধায় তারা রাজনৈতিক কর্মসূচির মত আদালতের পাল্টা অবস্থান নিলেন। এটি কি বিচার ব্যবস্থাকে এক ধরনের হুমকি নয়?

একটু ভিন্ন প্রসঙ্গে যাই, ধরুন রিফাত শরীফ হত্যায় এক নেতার সন্তানকে ফাঁসির আদেশ দিল আদালত। তাতে নাখোশ হয়ে আইনজীবীরা আদালত বয়কট করার প্রস্তুতি নিলো। বরগুনায় ব্যাপক সহিংসতা করলো; তাতে কি সেই ফাঁসির আদেশ বাতিল হয়ে যাবে?

জনাব আউয়ালকে নিয়ে যেসব কাণ্ড-কারখানা হয়েছে তা দেখে ভয় হয়, বিক্ষোভ বা আদালত বয়কট করলেই ভয়ে রায় পাল্টে যাবার সংস্কৃতি দেশে চালু হচ্ছে।

অথচ কোটিকোটি মানুষ জানে রাষ্ট্রের হেকিম নড়ে, কিন্তু হুকুম নড়ে না। আমরা দেখলাম কতিপয় আইনজীবীর অজুহাতে হেকিমও নড়ে গেলো, হুকুমও নড়ে গেলো।

এর বিপরিতে রাষ্ট্রের অনেক দায়িত্ব ছিল। আউয়াল সাহেবের জামিন বাতিল হওয়ার পরপরই কিন্তু তার সমর্থকরা ত্রাস চালাচ্ছিল পিরোজপুরে। আইনজীবীরা আসামীদের পক্ষে গিয়ে আদালত বর্জনের সিদ্ধান্ত নেন। আসামী পক্ষের আইনজীবীর আদালত বর্জনে রাষ্ট্রের কি এসেযায়? বা এধরনের বর্জনের আদৌ কি বৈধতা রয়েছে? তারপর ঘটনাগুলো ঘটল দ্রুত। মাত্র মিনিট পনেরো পার্থক্য। জামিন নামঞ্জুর হওয়ামাত্রই আউয়াল দম্পতি হঠাৎ অসুস্থ হলেন। তাঁরা তাঁদের মেডিকেল রিপোর্ট জমা দিলেন। এর ফলে কারাগারে পাঠানোর আদেশে পরিবর্তন এলো। অর্থাৎ হাকিম থাকতেই হুকুম একটু নড়ল। তাঁরা উভয়ে ডিভিশন পেলেন। হাসপাতাল নিশ্চিত হলো। কিন্তু এ আদেশদানের ১৫ মিনিট পরে খোদ বিচারকই স্ট্যান্ড রিলিজ হলেন।

সরকার অনেক ঘটনা ঠাণ্ড মাথায় সামাল দেন। চাইলে এটিও সামাল দেওয়া যেতে পারতো। উচিতও ছিল তাই। কারন, দুর্নীতি দমন কমিশন রাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠান। আর আদালতও রাষ্ট্রের সবোর্চ্চ নির্দেশদাতা। শুধু আউয়াল সাহেব এখন দলের সম্পদ। দলের জন্য দুটি প্রতিষ্ঠানকে হেনস্থা করার এখতিয়ার কি কারও আছে?

মোদি সরকার দিল্লিতে সাম্প্রদায়িক সহিংসতার প্রতিকার দেওয়া একজন হাইকোর্টের বিচারপতিকে একরাতে বদলি করেছিলেন বলে সংবাদমাধ্যমে বিস্তর খবর বেড়িয়েছিল। তারপর পিরোজপুরে ঘটলো সাম্যক কিছু। দিল্লি থেকে পিরোজপুর; হেকিম হুকুম দুটোই নড়লো!

মন্তব্য ৬ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৬) মন্তব্য লিখুন

১| ০৫ ই মার্চ, ২০২০ রাত ১১:৪৯

রাজীব নুর বলেছেন: একটা সত্য কথা বলি- আমাদের দেশে কোনো ভালো মানুষ নেই।

২| ০৬ ই মার্চ, ২০২০ রাত ৩:২৭

ইলি বলেছেন: দেশটার যে কি হবে ভেবে পাইনা। মিথ্যাবাদী চোর ডাকাত লুটেরা নেতায় ভরে গেছে, ধীরে ধীরে ডুবে যাচ্ছে প্রিয় সোনার বাংলা।

৩| ০৬ ই মার্চ, ২০২০ সকাল ১০:৩৬

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: এক সময় বিশ্বাস ছিল ব্যাক্তি চেয়ে দল বড়, দলের চেয়ে দেশ বড়। তাই দেশের স্বার্থে সব স্যাক্রিফাইস করা হতো।
এখন স্বৈরাচারে চলে উল্টোটা - দেশের চেয়ে দল বড়! দলের চেয়ে ব্যাক্তি বড়!!!
তাইতো এমন অনাচার!!!!

দিল্লি থেকে পিরোজপুর!

৪| ০৬ ই মার্চ, ২০২০ সকাল ১০:৪২

নেওয়াজ আলি বলেছেন:

৫| ০৭ ই মার্চ, ২০২০ রাত ১২:২৫

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
‘সাবেক এমপি আউয়াল ও তাঁর স্ত্রীর জামিন নিয়ে দিনভর নাটক,
জেলা ও দায়রা জজকে স্ট্যান্ড রিলিজ: রাস্তায় কাঠের গুঁড়ি ফেলে
প্রতিবাদ, ইন্দুরকানিতে হরতাল পালন।’

৬| ০৭ ই মার্চ, ২০২০ সকাল ১১:২৭

খাঁজা বাবা বলেছেন: বরিশালের সবচেয়ে ক্ষমতাবান পরিবার এখন সেরনিয়াবাত পরিবার।
কারন তারা প্রধানমন্ত্রীর আত্মীয়।
আমু ও তোফায়েল পরিবার এখন পরতির দিকে।

আপনি বোকা তাই আইনের শাসন খুজে কষ্ট পেয়েছেন।
এ দেশে এখন একটা নামের মূল্য আছে, সেটা শেখ
আর একজনার আইন ও হুকুম চলে সেটা হাসিনা।
এই এই ব্যক্তির নাম ভাঙিয়ে কিছু মানুষ সুবিধা নেয়, সেটা সাময়িক
সকল ক্ষমতার শুরু ও শেষ তিনিই। তিনি চাইলে বিচার হবে, না চাইলে না। বাকি সব ভাওতাবাজি।
আর রাষ্ট্র, জনগন? এটা তাদের কাছে এখন পুতুল খেলা।
বেশি আশা করবেন না।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.