![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অমিক্রনল্যাবকে একুশে পদক দেয়া হোক
অভ্র কী-বোর্ড হল মাইক্রোসফট উইন্ডোজ এবং লিনাক্স-এ গ্রাফিক্যাল লেআউট পরিবর্তক এবং ইউনিকোড ও আনসি সমর্থিত বাংলা লেখার বিনামূল্যের ও মুক্ত সফটওয়্যার। এই সফ্টওয়্যারটির অনন্য বৈশিষ্ট্য হল এতে ফোনেটিক (ইংরেজিতে উচ্চারণ করে বাংলা লেখা) পদ্ধতিতে বাংলা লেখা যায়।
ইতিহাস
উইন্ডোজে ইউনিকোড ভিত্তিক বাংলা লেখার জন্য ২০০৩ সালের ২৬শে মার্চ অভ্র কীবোর্ড সফটওয়্যারটি আবির্ভূত হয়। এটা সাহায্যে বাংলা লিপি ব্যবহার করে এমন সব ভাষাতেই টাইপ করা যায়। মেহদী হাসান খান নামে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজের একজন ছাত্র ২০০৩ সালে অভ্র কীবোর্ড তৈরির কাজ শুরু করেন। তিনি এটি সর্বপ্রথম তৈরি করেছিলেন ভিজুয়াল বেসিক প্রোগ্রামিং ভাষা দিয়ে, পরবর্তীতে তিনি তা ডেলফি (Delphi) তে ভাষান্তর করেন। এই সফটওয়্যারটির লিনাক্স সংস্করণ লেখা হয়েছে সি++ প্রোগ্রামিং ভাষায়। পরবর্তীতে রিফাত-উন-নবী, তানবিন ইসলাম সিয়াম, রাইয়ান কামাল, শাবাব মুস্তফা এবং নিপুন হক এই সফটওয়্যারের উন্নয়নের সাথে যুক্ত হন। ২০০৭ সালে 'অভ্র কীবোর্ড পোর্টেবল এডিশন' বিনামূল্যে ব্যবহারের জন্যে উন্মুক্ত করা হয়। অভ্র কীবোর্ডের সাম্প্রতিকতম সংস্করণ ৫.১.০ গত ১ জানুয়ারি ২০১১ এ প্রকাশিত হয়। সফটওয়্যারটির আগের সংস্করণের লিনাক্স অপারেটিং সিস্টেম সমর্থিত সোর্সকোড আগে থেকেই মুক্ত ছিল এবং ২০১০ সালে উইন্ডোজে অভ্র কীবোর্ডের ৫ ভার্সনের সাথে এর সোর্স কোড মোজিলা পাবলিক লাইসেন্স এর আওতায় উন্মুক্ত করা হয়।
অভ্র এর বৈশিষ্ট্যসমূহ
অভ্র সফটওয়্যারে বাংলা লেখার জন্য প্রয়োজনীয় সব কিছু ইচ্ছামত সাজিয়ে নেওয়া যায়। এতে বাংলা লেখার জনপ্রিয় সকল পদ্ধতিই যুক্ত করা হয়েছে। এর নিম্নরুপ বৈশিষ্ট্যসমূহ বিদ্যমান।
বাংলা ইউনিকোড ও আনসি ফন্ট সমর্থন ও সরবরাহ করে।
উচ্চারণভিত্তিক (ফোনেটিক) বাংলা টাইপিং ব্যবস্থা: যদি "ami banglay gan gai" টাইপ করা হয় তবে লেখা হবে "আমি বাংলায় গান গাই"।
একাধিক কিবোর্ড লেআউট থেকে পছন্দের ব্যবস্থা রয়েছে, এমনকি ব্যবহারকারীর পছন্দনুযায়ী বিদ্যমান কিবোর্ড লেআউটকে সাজানো ও নতুন লেআউট সৃষ্টি করে যুক্ত করার ব্যবস্থা রয়েছে।
মাউস ক্লিকে অক্ষর চেপে বাংলা লেখার ব্যবস্থা রয়েছে।
ভাসমান বানান পরামর্শক: অভ্র ফনেটিক লেআউইটে, টাইপ করার সময় অভিধান থেকে শুদ্ধ বানানের একটি ভাসমান তালিকা দেখায়।
বানান শুদ্ধ করার জন্যে অভ্র'র সাথে 'Avro Spell Checker' নামে একটি স্বতন্ত্র প্রোগ্রাম রয়েছে। প্লাগ-ইন এর মাধ্যমে এমএস ওয়ার্ডে বানান যাচাই করা যায়।
কীবোর্ডের অনেকগুলো কী সমন্বয় করে ম্যাক্রো তৈরি করে একটি কমান্ড হিসেবে ব্যবহার করা যায়।
"Unicode to Bijoy Text Converter" নামক একটি প্রোগ্রাম দিয়ে ইউনিকোডের বাংলা লেখাকে আনসিতে রূপান্তর করা যায়।
"Avro Converter" নামক একটি প্রোগ্রাম দিয়ে আনসি বাংলা লেখাকে ইউনিকোডে রূপান্তর করা যায়।
বাংলা লিপি ব্যবহার করে এমন সকল ভাষার জন্য ব্যবহারযোগ্য।
আইকমপ্লেক্স স্ক্রিপ্ট অন্তর্ভুক্ত ফলে, শুধুমাত্র অভ্র ইন্সটল করলেই কম্পিউটারকে বাংলা ভাষার জন্য ব্যবহারযোগ্য করা সম্ভব।
বহনযোগ্য সংস্করণ
২০০৭ সালে অভ্র কীবোর্ডের বহনযোগ্য সংস্করণ প্রকাশ করা হয়। এতে অভ্র কীবোর্ড পূর্ণ সংস্করণের সমস্ত সুবিধা রয়েছে। এছাড়া কম্পিউটারে অ্যাডমিন অ্যাক্সেস নেই এমন কম্পিউটারে অভ্র কীবোর্ড চলাকালীন অবস্থায় অস্থায়ীভাবে বাংলা ফন্ট ইন্সটল করার জন্য রয়েছে "ভার্চুয়াল বাংলা ফন্ট ইন্সটলার" নামে একটি প্রোগ্রাম। পূর্ণ সংস্করণ থেকে এটি আকারেও অনেক ছোট।
অভ্রতে অন্তর্ভুক্ত বাংলা লেআউট সমূহ
অভ্রতে সাম্প্রতিকতম সংস্করণে যেসব বাংলা লেআউট পাওয়া যাবে,
প্রভাত
মুনির অপটিমা
অভ্র ইজি (অমিক্রন ল্যাব প্রকাশিত সহজ একটি লেআউট)
বর্ননা
জাতীয় (বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিল প্রকাশিত বাংলা লেআউট)
স্বীকৃতি
সফটপিডিয়া তে ১০০% স্পাইওয়্যার/অ্যাডওয়্যার/ভাইরাস মুক্ত সফটওয়্যার বলে স্বীকৃত।
মাইক্রসফটের অনলাইন সংগ্রহশালায় ইন্ডিক ভাষাসমূহের সমাধানের তালিকায় অভ্র কী-বোর্ডকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।
জাতীয় পরিচয়পত্র তৈরির কাজে বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন অভ্র ব্যবহার করে।
অভ্রকে বাংলা কীবোর্ড রিসোর্স হিসেবে ইউনিকোড সংস্থার ওয়েব সাইটে অন্তর্ভূক্ত করা হয়েছে।[১১]
বাংলাদেশ এসোসিয়েশন অফ সফটওয়্যার এনড ইনফরেমশন সার্ভিস - বেসিস বাংলা তথ্য প্রযুক্তিতে বিশেষ অবদানের জন্য 'বিশেষ অবদান পুরষ্কার ২০১১' প্রদান করে।
কেন অভ্রকে একুশে পদক দেয়া উচিত?
বর্তমানে আমরা এই অভ্র এর কল্যানে যেকোন ওয়েবসাইটে আমরা বাংলায় লিখতে পারছি। তাই আমরা চাই আমাদের বর্তমান যুগের এই ভাষাসৈনিকদের একুশে পদক দেয়া হোক।
অভ্র কী-বোর্ড হল মাইক্রোসফট উইন্ডোজ এবং লিনাক্স-এ গ্রাফিক্যাল লেআউট পরিবর্তক এবং ইউনিকোড ও আনসি সমর্থিত বাংলা লেখার বিনামূল্যের ও মুক্ত সফটওয়্যার। এই সফ্টওয়্যারটির অনন্য বৈশিষ্ট্য হল এতে ফোনেটিক (ইংরেজিতে উচ্চারণ করে বাংলা লেখা) পদ্ধতিতে বাংলা লেখা যায়।
ইতিহাস
উইন্ডোজে ইউনিকোড ভিত্তিক বাংলা লেখার জন্য ২০০৩ সালের ২৬শে মার্চ অভ্র কীবোর্ড সফটওয়্যারটি আবির্ভূত হয়। এটা সাহায্যে বাংলা লিপি ব্যবহার করে এমন সব ভাষাতেই টাইপ করা যায়। মেহদী হাসান খান নামে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজের একজন ছাত্র ২০০৩ সালে অভ্র কীবোর্ড তৈরির কাজ শুরু করেন। তিনি এটি সর্বপ্রথম তৈরি করেছিলেন ভিজুয়াল বেসিক প্রোগ্রামিং ভাষা দিয়ে, পরবর্তীতে তিনি তা ডেলফি (Delphi) তে ভাষান্তর করেন। এই সফটওয়্যারটির লিনাক্স সংস্করণ লেখা হয়েছে সি++ প্রোগ্রামিং ভাষায়। পরবর্তীতে রিফাত-উন-নবী, তানবিন ইসলাম সিয়াম, রাইয়ান কামাল, শাবাব মুস্তফা এবং নিপুন হক এই সফটওয়্যারের উন্নয়নের সাথে যুক্ত হন। ২০০৭ সালে 'অভ্র কীবোর্ড পোর্টেবল এডিশন' বিনামূল্যে ব্যবহারের জন্যে উন্মুক্ত করা হয়। অভ্র কীবোর্ডের সাম্প্রতিকতম সংস্করণ ৫.১.০ গত ১ জানুয়ারি ২০১১ এ প্রকাশিত হয়। সফটওয়্যারটির আগের সংস্করণের লিনাক্স অপারেটিং সিস্টেম সমর্থিত সোর্সকোড আগে থেকেই মুক্ত ছিল এবং ২০১০ সালে উইন্ডোজে অভ্র কীবোর্ডের ৫ ভার্সনের সাথে এর সোর্স কোড মোজিলা পাবলিক লাইসেন্স এর আওতায় উন্মুক্ত করা হয়।
অভ্র এর বৈশিষ্ট্যসমূহ
অভ্র সফটওয়্যারে বাংলা লেখার জন্য প্রয়োজনীয় সব কিছু ইচ্ছামত সাজিয়ে নেওয়া যায়। এতে বাংলা লেখার জনপ্রিয় সকল পদ্ধতিই যুক্ত করা হয়েছে। এর নিম্নরুপ বৈশিষ্ট্যসমূহ বিদ্যমান।
বাংলা ইউনিকোড ও আনসি ফন্ট সমর্থন ও সরবরাহ করে।
উচ্চারণভিত্তিক (ফোনেটিক) বাংলা টাইপিং ব্যবস্থা: যদি "ami banglay gan gai" টাইপ করা হয় তবে লেখা হবে "আমি বাংলায় গান গাই"।
একাধিক কিবোর্ড লেআউট থেকে পছন্দের ব্যবস্থা রয়েছে, এমনকি ব্যবহারকারীর পছন্দনুযায়ী বিদ্যমান কিবোর্ড লেআউটকে সাজানো ও নতুন লেআউট সৃষ্টি করে যুক্ত করার ব্যবস্থা রয়েছে।
মাউস ক্লিকে অক্ষর চেপে বাংলা লেখার ব্যবস্থা রয়েছে।
ভাসমান বানান পরামর্শক: অভ্র ফনেটিক লেআউইটে, টাইপ করার সময় অভিধান থেকে শুদ্ধ বানানের একটি ভাসমান তালিকা দেখায়।
বানান শুদ্ধ করার জন্যে অভ্র'র সাথে 'Avro Spell Checker' নামে একটি স্বতন্ত্র প্রোগ্রাম রয়েছে। প্লাগ-ইন এর মাধ্যমে এমএস ওয়ার্ডে বানান যাচাই করা যায়।
কীবোর্ডের অনেকগুলো কী সমন্বয় করে ম্যাক্রো তৈরি করে একটি কমান্ড হিসেবে ব্যবহার করা যায়।
"Unicode to Bijoy Text Converter" নামক একটি প্রোগ্রাম দিয়ে ইউনিকোডের বাংলা লেখাকে আনসিতে রূপান্তর করা যায়।
"Avro Converter" নামক একটি প্রোগ্রাম দিয়ে আনসি বাংলা লেখাকে ইউনিকোডে রূপান্তর করা যায়।
বাংলা লিপি ব্যবহার করে এমন সকল ভাষার জন্য ব্যবহারযোগ্য।
আইকমপ্লেক্স স্ক্রিপ্ট অন্তর্ভুক্ত ফলে, শুধুমাত্র অভ্র ইন্সটল করলেই কম্পিউটারকে বাংলা ভাষার জন্য ব্যবহারযোগ্য করা সম্ভব।
বহনযোগ্য সংস্করণ
২০০৭ সালে অভ্র কীবোর্ডের বহনযোগ্য সংস্করণ প্রকাশ করা হয়। এতে অভ্র কীবোর্ড পূর্ণ সংস্করণের সমস্ত সুবিধা রয়েছে। এছাড়া কম্পিউটারে অ্যাডমিন অ্যাক্সেস নেই এমন কম্পিউটারে অভ্র কীবোর্ড চলাকালীন অবস্থায় অস্থায়ীভাবে বাংলা ফন্ট ইন্সটল করার জন্য রয়েছে "ভার্চুয়াল বাংলা ফন্ট ইন্সটলার" নামে একটি প্রোগ্রাম। পূর্ণ সংস্করণ থেকে এটি আকারেও অনেক ছোট।
অভ্রতে অন্তর্ভুক্ত বাংলা লেআউট সমূহ
অভ্রতে সাম্প্রতিকতম সংস্করণে যেসব বাংলা লেআউট পাওয়া যাবে,
প্রভাত
মুনির অপটিমা
অভ্র ইজি (অমিক্রন ল্যাব প্রকাশিত সহজ একটি লেআউট)
বর্ননা
জাতীয় (বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিল প্রকাশিত বাংলা লেআউট)
স্বীকৃতি
সফটপিডিয়া তে ১০০% স্পাইওয়্যার/অ্যাডওয়্যার/ভাইরাস মুক্ত সফটওয়্যার বলে স্বীকৃত।
মাইক্রসফটের অনলাইন সংগ্রহশালায় ইন্ডিক ভাষাসমূহের সমাধানের তালিকায় অভ্র কী-বোর্ডকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।
জাতীয় পরিচয়পত্র তৈরির কাজে বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন অভ্র ব্যবহার করে।
অভ্রকে বাংলা কীবোর্ড রিসোর্স হিসেবে ইউনিকোড সংস্থার ওয়েব সাইটে অন্তর্ভূক্ত করা হয়েছে।[১১]
বাংলাদেশ এসোসিয়েশন অফ সফটওয়্যার এনড ইনফরেমশন সার্ভিস - বেসিস বাংলা তথ্য প্রযুক্তিতে বিশেষ অবদানের জন্য 'বিশেষ অবদান পুরষ্কার ২০১১' প্রদান করে।
কেন অভ্রকে একুশে পদক দেয়া উচিত?
বর্তমানে আমরা এই অভ্র এর কল্যানে যেকোন ওয়েবসাইটে আমরা বাংলায় লিখতে পারছি। তাই আমরা চাই আমাদের বর্তমান যুগের এই ভাষাসৈনিকদের একুশে পদক দেয়া হোক।
০১ লা মার্চ, ২০১২ বিকাল ৫:৫৭
মুক্ত সাইমন বলেছেন: ঠিক বলতে পারবোনা। কখনো বাংলায় মেইল পাঠানোর দরকার হয়নি। এরকম সমস্যার ব্যপারে তাই ধারনা নেই।
২| ০১ লা মার্চ, ২০১২ রাত ১:৫২
জুলিয়াস সিজার বলেছেন: ইন্টারনেটে বাংলা লেখা এখন অনেক সহজ, কর্মের স্বীকৃতি হিসেবে অভ্র একুশে পদক পেলে ভালই হয়।
০১ লা মার্চ, ২০১২ রাত ২:০৭
মুক্ত সাইমন বলেছেন: বাংলা ভাষা এখন সত্যিকার অর্থেই উন্মুক্ত। ইন্টারনেটে বাংলা ভাষা তাদের অক্লান্ত পরিশ্রমের ফসল। এই স্বীকৃতি তাদের মনোবল বাড়িয়ে দেবে বহুগুন।
৩| ০১ লা মার্চ, ২০১২ সকাল ৮:৫৫
শব্দহীন জোছনা বলেছেন: অবশ্যই দেওয়া উচিত... বাংলা ভাষাকে নেট জগতে কে এত সহজলভ্য
করেছে তা যদি একটু নিরপেক্ষ ভাবে খেয়াল করা হয়, তাহলে দেখা যাবে
অভ্রকে একুশে পদক দেওয়া সময়ের ব্যাপার মাত্র...
ধ্ন্যবাদ...মুক্ত... লিখা দেন না কেন????
০১ লা মার্চ, ২০১২ বিকাল ৫:৪৪
মুক্ত সাইমন বলেছেন: সামুতে এখন খুব বেশী আসা হয়না।তাছাড়া লেখালেখির ধৈর্য কম, আগেরমত সময়ও পাই না। ধন্যবাদ কমেন্ট করার জন্য।ভালো থাকবেন।
৪| ০১ লা মার্চ, ২০১২ দুপুর ২:১০
স্বর্ণমৃগ বলেছেন: পরিপুর্নভাবে সহমত।
তবে একুশে পদক পাক বা না পাক, অভ্র বাংলাভাষী মানুষদের কাছ থেকে অনেক আগেই একুশের থেকেও বড় পদক পেয়ে গেছে-
সমস্ত বাংলাভাষীদের জন্য অভ্র একটা আইকন হয়ে গেছে।
০১ লা মার্চ, ২০১২ বিকাল ৫:৫২
মুক্ত সাইমন বলেছেন: ভাল বলেছেন। অভ্র মানুষের আস্থা অর্জন করতে সক্ষম হয়েছে, এটাই তাদের বড় সাফল্য।
৫| ০১ লা মার্চ, ২০১২ দুপুর ২:১৯
ডট কম ০০৯ বলেছেন: সহমত ও পোষ্ট টি স্টিকি করার জন্য অনুরোধ জানাচ্ছি।
অভ্র জিন্দাবাদ
০১ লা মার্চ, ২০১২ বিকাল ৫:৫৩
মুক্ত সাইমন বলেছেন: ধন্যবাদ
৬| ০১ লা মার্চ, ২০১২ রাত ১০:০০
আলআমিন মিরাজ বলেছেন: অভ্র না হলে আমার মত অনেকের বাংলা ব্লগিং হত না। আপনার সাথে পূর্ন সহমত অভ্র বস।
০১ লা মার্চ, ২০১২ রাত ১১:০৫
মুক্ত সাইমন বলেছেন: আগে নেটে বাংলিশ লিখতাম, অভ্রের কল্যানে বাংলা লেখা শুরু।
৭| ০১ লা মার্চ, ২০১২ রাত ১০:০৫
ইশতিয়াক আহমেদ চয়ন বলেছেন: সহমত
০১ লা মার্চ, ২০১২ রাত ১১:০৫
মুক্ত সাইমন বলেছেন: ধন্যবাদ
৮| ০১ লা মার্চ, ২০১২ রাত ১১:১৪
অলিন্দ বলেছেন: অভ্র কী-বোর্ড হল মাইক্রোসফট উইন্ডোজ এবং লিনাক্স-এ গ্রাফিক্যাল লেআউট পরিবর্তক এবং ইউনিকোড ও আনসি সমর্থিত বাংলা লেখার বিনামূল্যের ও মুক্ত সফটওয়্যার।
আমি লিনাক্সে এনসিতে বাংলা লিখতে পারিনা(এসসিআইএম অভ্র দিয়ে)... কিভাবে লিখতে হয়?
০১ লা এপ্রিল, ২০১২ রাত ১১:৪৭
মুক্ত সাইমন বলেছেন: লিনাক্স কখনো চালাই নাই। সো, বলতে পারতেছি না।
৯| ২৬ শে মার্চ, ২০১২ সকাল ১০:৪১
মুক্ত সাইমন বলেছেন: আজ ২৬ শে মার্চ আমাদের স্বাধীনতা দিবস এবং জনপ্রিয় বাংলা লেখা ও দেখার সফটওয়্যার অভ্রর নবম জন্মদিন ।
©somewhere in net ltd.
১|
০১ লা মার্চ, ২০১২ রাত ১:৩৭
আহমাদ জাদীদ বলেছেন: Tobe ovro diye likhe banglay mail pathale bangla na ese box box ase....ki kora jay bolte paren?