নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

পরাবাস্তব জগৎ

বিপ্লবী : ভার্চ্যুয়াল পৃথিবীর

সাই নির্ভয়

মহাজাগতিক আলোয় ফিরে দেখা মানুষ। এই ব্লগে প্রবেশ করা মানেই পৃথিবীর পার্থিব জগতের বাইরে চলে আসা। --- সালেহীন নির্ভয়

সাই নির্ভয় › বিস্তারিত পোস্টঃ

৩০২০ সালের মধ্যে বাংলাদেশ সম্পূর্ণভাবে সাগরের পানিতে তলিয়ে যাবে

০৭ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ৯:২৯

বিজ্ঞানীদের ধারনা পৃথিবীর বয়স প্রায় ৪.৫ মিলিয়ন বছর। শুরুতে পৃথিবীর তাপমাত্রা স্বাভাবিক অবস্থায় ছিল। কিন্তু আস্তে আস্তে পৃথিবীর তাপমাত্রা বাড়তে থাকে। ওজন স্তর ক্ষয়-ই যার প্রধান কারণ। পৃথিবীকে পরিবেষ্টন-কারী বায়ুর পরিমণ্ডলকে বলা হয় বায়ুমণ্ডল। আর এ বায়ুমণ্ডলের একটি অপরিহার্য স্তরই হচ্ছে ওজন স্তর। আকাশের দিকে তাকালে আকাশ নীল দেখা যায়। মূলত আকাশের এ নীল অংশটিই হচ্ছে ওজন স্তর।ওজন স্তর পুরোটাই এক ধরনের গ্যাসীয় পদার্থ দ্বারা তৈরী। সূর্যের বিকিরণ রশ্মিগুলোর মধ্যে অতি বেগুনি রশ্মিসহ অনেক ক্ষতিকারক রশ্মি রয়েছে। যা পৃথিবীর জীব-কুলকে পুরোপুরি ভাবে ধ্বংস করার জন্য যথেষ্ট। কিন্তু সূর্যের এ সমস্ত অতি ক্ষতিকারক আলোক রশ্মি যখন পৃথিবীর দিকে আসে ওজন স্তর তখন তা শুষে নেয় এবং পৃথিবীর জীব-কুলকে নিশ্চিত ধ্বংসের হাত থেকে রক্ষা করে। ইউবি রশ্মি মানুষের ত্বকে ক্যান্সার সৃষ্টিতে কার্যকারী ভূমিকা পালন করে। বিশেষভাবে যা সাদা চামড়ার মনুষের জন্য মারাত্মক হুমকিস্বরূপ। ওজন স্তর এই ইউবি রশ্মিকে শোষণ করে মানুষকে অকাল মৃত্যুর হাত থেকে রক্ষা করে। পৃথিবী সৃষ্টির পর থেকে গত কয়েক শতকে এ তাপমাত্রা অত্যাধিক বৃদ্ধি পেয়েছে। মেরু অঞ্চলের বরফ গলতে শুরু করেছে। সমুদ্রের পানির উচ্চতা বৃদ্ধি পেয়েছে। যার ফলে ভারতের দুটি দ্বীপসহ বাংলাদেশের সুন্দরবনের কিছু অংশ ইতোমধ্যেই তলিয়ে গেছে। চীন ইন্দোনেশিয়া, মালদ্বীপ ইত্যাদি দেশ রয়েছে মারাত্মক হুমকির মুখে এবং ধারনা করা হচ্ছে পৃথিবীর তাপমাত্রা যদি এভাবে বাড়তে থাকে তাহলে আগামী ৩০২০ সালের মধ্যে বাংলাদেশ সম্পূর্ণভাবে সাগরের পানিতে তলিয়ে যাবে। আর তাই এখনই বাংলাদেশসহ সমগ্র বিশ্ববাসীকে সচেতন হতে হবে।পৃথিবীর তাপমাত্রা কেন এত দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে ? এ সর্ম্পকে সচেতনতা অতি জরুরি। মূলত ওজন স্তরের ক্ষয়-ই পৃথিবীতে সমুদ্র স্তরের পানির উচ্চতা বৃদ্ধির প্রধান কারণ। বায়ুতে অনিয়ন্ত্রিত ভাবে ক্লোরোফ্লোরো কার্বন বা সি এফ সি গ্যাস নির্গত হওয়া, ওজন স্তরে কার্বন ডাই অক্সাইড গ্যাসের পরিমান বৃদ্ধি পাওয়াসহ পৃথিবীর মানুষের নানাবিধ কার্যত বায়ুমণ্ডলে ওজন স্তর ক্ষয়ের প্রধান কারণ। ওজন স্তরের ক্ষয় যদি উত্তরোত্তর বৃদ্ধি পেতে থাকে তাহলে পৃথিবীর তাপমাত্রা বৃদ্ধি পেয়ে মেরু অঞ্চলে সমস্ত বরফ গলে গিয়ে সাগরের সাথে মিশে যাবে। ফলে পৃথিবীর বড় শহর যেমন নিউইর্য়ক, বেইজিং, লন্ডন ইত্যাদি শহরগুলো পানিতে তলিয়ে যাবে। আরব-আমিরাতের দেশগুলোতে মানুষের বসবাস অসম্ভব হয়ে পড়বে।

পৃথিবীসহ পৃথিবীর সমগ্র জীব-কুলকে সূর্যের ক্ষতিকারক রশ্মি থেকে রক্ষা করছে বায়ু মন্ডলের ওজন স্তর। সামগ্রিকভাবে ওজন স্তর হচ্ছে পৃথিবী রক্ষাকারী এক ধরনের সৌর পর্দা।

মন্তব্য ৫ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৫) মন্তব্য লিখুন

১| ০৭ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ১১:০৩

সুমন কর বলেছেন: লেখাটির উৎস কোথায় !

২| ০৭ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ১১:৪৬

বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন: সুমন কর বলেছেন: লেখাটির উৎস কোথায় !


শিরোনাম দেইখা ভয় পাইসি। :-B

৩| ০৭ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ১১:৫৯

এ কে এম রেজাউল করিম বলেছেন:
বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন: সুমন কর বলেছেন: লেখাটির উৎস কোথায় !

৪| ০৭ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১২:২৭

ফাহিমুল ইসলাম বলেছেন: শিরোনাম দেইখা ভয় পাইসি।

৫| ০৭ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১২:৪৭

এহসান সাবির বলেছেন: যাক বাবা তত দিন আমি বাচব না B-)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.