![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ব্লগার গুলশান কিবরিয়ার কথার সুত্র ধরে আমি শুরু করছি ,
[ যারা বলে বাচ্চাদের মুখে এরকম কথা মানায় না , তাদেরকে বলতে চাই- আগে ওদের জীবনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সাহায্য করুন , তারপর বাচ্চাকে সুশিক্ষা, ভাষা শিক্ষা, শ্লীলতা শেখানো যাবে। এরা বন্ধুকে হারিয়েছে। এরা বাঁচার অধিকার চায়। এদের আগে বাঁচতে দিন, নিরাপদ একটি জীবন দিন, তারপর সমালোচনা করলে সেটা শোভা পায়।মাটির সাথে পিষে ফেললে তাদের মুখ থেকে হীরেখচিত শিষ্ট ভাষা বের হবে না। জীবন আগে , তারপর শব্দশিক্ষা। এখন এই ভাষা সংস্কার করার সময় নাই। ভাষা শব্দ ভদ্রতা তো পরের কথা, আগে বাঁচতে তো হবে। জীবনেরই যেখানে মূল্য নেই , সেখানে ভাষা দিয়ে কি হবে। ]
এবার আসি আমার কথায় - স্লোগানগুলো দেখে আমিও প্রথম আতঙ্কিত হয়েছিলাম । স্বাভাবিক হতে বেশ সময় লেগেছিলো । একটা কিশোরীর হাতে এমন প্ল্যাকার্ড সত্যিই আতঙ্কের বিষয়; একবার ভাবুন পিঠ দেয়ালে কতখানি ঠেকে গেলে এমন শব্দ আপনার মুখ থেকে বের হতে পারে ।।
আমার বক্তব্যের সাথে আপনার দ্বিমত থাকতেই পারে । আমি শুধু আমার অনুভূতি প্রকাশ করলাম । আসল কথা হলো ওরা করে দেখিয়েছে , আমরা ব্লগে বসে বাল ছিড়তেছি ।।
অনেক কথা বলতে ইচ্ছে করছে, বলবনা । আমার একজন শ্রদ্ধেয় মেন্টর এর মন্ত্যেবের সার সংক্ষেপ তুলে শেষ করলাম ।
চ" তে চুম্মা। "চ" তে চোদা।
চুম্মাচাম্মির কথা দিয়া আন্দোলন / দাবী আদায় হয় না। তাই ওরা চোদা'কেই "ঘৃণাভরে চরম প্রত্যাহারের ভাষা" হিসেবে বেছে নিয়েছে।
স্লোগানে "চোদা" শব্দটা দেখে যাদের শ্লীলতাহানি হয়ে গেছে তারা বরং ডাক্তার দেখান। আপনার মগজ ঘাড়ের উপরে নেই দুই ঠ্যাংয়ের চিপায় আটকাইছে। এটাকে যদি অতিসত্ত্বর সুচিকিৎসার মাধ্যমে উপরের দিকে স্থানান্ত্বর করা না হয় তাহলে আপনি ভায়া "চোদা" খেয়ে যাবেন।
শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পরিমলদের দৌরাত্ব্য, সেঞ্চুরিয়ান ধর্ষকের অট্টহাসি, শিক্ষা ব্যবস্থার হাতে হারিকেন, সামাজিক নৈতিকতা ও মূল্যবোধের চরম অবক্ষয়ের বিষয়ে আপনার "মগজ" চ্যাতে নাই, জাতীয় সংসদের অধিবেশনে যখন সংশ্লিষ্ট ভাষার ব্যবহার হয় তখন আপনার খাড়ায় নাই (গায়ের লোম)! এখন প্রগতির চোদনে আপনি শিক্ষার্থীদের ভাষার ব্যবহার নিয়ে চিন্তিত / শঙ্কিত !!!
চুদলাম না আপনার মত চিন্তককে।
খোদার কসম, দিল ঠান্ডা করে দিছে যে স্লোগান - "নেতা চোদার টাইম নাই"।
আমি কাপুরুষ। আঙ্গিনায় সুপুরুষের পদধ্বনি আমাকে আন্দোলিত করে। আমি আশাবাদী হই সাথে প্রকম্পিত হই আমার অপরগতার লজ্জায়। তাই আমি নতশীরে ওদের স্বাগত জানাই
শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, শিক্ষার্থীদের আন্দোলন , কিশোর বিদ্রোহ
২| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ১২:৩৬
আহমেদ জী এস বলেছেন: সিনথিয়া আফরিন,
আপনার মূল বক্তব্যে সহমত ।
আসলে সবারই বুঝতে পারা উচিৎ , কোনও বৃহৎ কর্ম সম্পাদনকালে ছোট-ছোট ত্রুটি বিচ্যুতি নিয়ে মাথা ঘামালে বা বড় করে তুলে ধরলে বৃহৎ কর্মটি সম্পাদন দুষ্কর হয়ে ওঠে এমনকি সে উদ্দেশ্য ভেস্তেও যেতে পারে ।
এমন হতে পারে অসৎ উদ্দেশ্য থেকে কিম্বা জ্ঞানের ঘাটতির কারনে ।
৩| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ৩:২২
ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
আপনি পংটা আর ন্যাংটার পার্থক্য জানেন না....
ন্যাংটা হয়েও ভাইভা দেওয়া যায় তবে চাকুরী হবে না এটা নিশ্চিত! ম্যানার বলেও কিছু কথা আছে! আমার একটা পোষ্টে আপনাদের নিয়ে লেখেছি! ইউ অল আর সুবিধাজনক ফায়দা লোটার...
৪| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:২০
সামিয়া আক্তার শেহা বলেছেন:
©somewhere in net ltd.
১|
০৩ রা আগস্ট, ২০১৮ রাত ১২:৩৯
কাওসার চৌধুরী বলেছেন:
