![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ঘুমাতে অত্যন্ত ভালোবাসি। আর ভালোবাসি পড়তে। স্বপ্ন দেখি একটি স্বপ্নীল পৃথিবীর। সত্যকে ভালোবাসি, হোক তা নিজের মতের বিপরীত।
১২ বছরের ইতালিয়ান মেয়ে লুবনা আভান্তি। বাবা ভিটো আভান্তি ব্যবসা নিয়ে ব্যস্ত আর মা লরা আভান্তি ব্যস্ত সমাজে নিজের স্ট্যাটাস রক্ষায়। লুবনার সঙ্গী নেই কেউ। এমনি সময়, ক্রমবর্ধমান অপহরণের ভয়ে আর খানিকটা স্ট্যাটাসের খাতিরে লুবনার জন্য নিয়োগ দেয়া হল এক বডিগার্ড- ইমরুল হাসান। কেমন করে ভীনদেশী যুবক হাসান আর ছোট্ট মেয়ে লুবনার বন্ধুত্ব হলো তাই দিয়ে এ কাহিনী শুরু। এ কাহিনী অসম দুই মানুষের নিষ্কাম ভালবাসার, এ কাহিনী ভালোবাসার মানুষকে হারিয়ে তীব্র বেদনায় আক্রান্ত হবার, এ কাহিনীর নির্মম প্রতিশোধের।
মাসুদ রানা সিরিজের পাঁড় ভক্ত যারা, তারা মাত্রই জানেন, এ কাহিনী ‘অগ্নিপুরুষ’ গল্পের। সিআইএ এর মুখের সামনে থেকে সোভিয়েত মিগ ছিনতাই করে আনায় (চারিদিকে শত্রু), সিআইএ আর মোসাদ মৃত্যুর পরোয়ানা নিয়ে পাগলা কুকুরের মত খুঁজে বেড়াচ্ছে মাসুদ রানাকে। বস মে. জে. রাহাত খানের পরামর্শে তাই রানা আত্মগোপনে চলে আসে ইতালীতে, পুরানো বন্ধু রেমারিকের আস্তানায়, সদ্য মৃত মার্সেনারি ইমরুল হাসানের ছদ্মবেশে। এখানেই সময় কাটাবার জন্য নামমাত্র পারিশ্রমিকে লুবনার বডিগার্ডের চাকরিটা নিয়ে নিল সে। চাইছিল চুপচাপ কাটিয়ে দেবে সময়টা। কিন্তু, পাগলী মেয়েটা আস্তে আস্তে দখল করে নিলো রানাকে। অগোচরে কখন যে ওরা বন্ধু হয়ে গেল, স্নেহের কাঙাল মেয়েটা কখন যে তাকে এক অমোঘ বাঁধনে বেঁধে নিল, অসংখ্য মিশনের সফল স্পাই মাসুদ রানা টেরটিও পেল না! ভালবেসে লুবনা তাকে একটা ইংরেজী অনুবাদকৃত কোরান শরীফ দিল। আর উপহার দিল একটা ইতালীয়ান গান- “এক সময় থেমে যাবে সমস্ত কোলাহল, ঘুমিয়ে পড়বে ধরণী। আকাশের সবচেয়ে উজ্জ্বল তারাটা মিটমিট করলে বুঝবে আমি তোমায় ডাকছি। সে রাতে তুমি জেগে থেকো, বন্ধু, ঘুমিয়ে পোড়ো না। আর, হ্যাঁ, ফুলের গন্ধ পেলে বুঝে নিয়ো আমি আসছি। আর যদি কোকিল ডাকে, ভেব আমি আর বেশী দূরে নেই। তারপর হঠাৎ ফুরফুরে বাতাস এসে তোমার গায়ে লুটিয়ে পড়লে, বুঝবে আমি এসেছি। সে রাতে তুমি জেগে থেকো, বন্ধু, ঘুমিয়ে পোড়ো না।”
ভালই কাটছিল দিনগুলো, হাসি-আনন্দে। হঠাৎ একদিন, সত্যি সত্যিই অপহরণের শিকার হলো লুবনা। ছয়মাস সব ধরনের ট্রেনিংয়ের বাইরে থাকা মাসুদ রানা উপস্থিত থেকেও ঠেকাতে পারলো না। দু’জন অপহরণকারী তার হাতে মারা গেলেও অন্য দু’জনের গুলিতে গুরুতর আহত হল সে। বাঁচার আশা ছেড়ে দিলেন ডাক্তারেরা। হাসপাতালের বেডে শুয়েই রানা শুনতে পেল লুবনাকে মেরে ফেলা হয়েছে, মৃত্যুর আগে বাচ্চা হয়েছে রেপের শিকার! প্রতিশোধের আগুন মাসুদ রানার ভেতরে বেঁচে থাকার তীব্র আকূতি তৈরী করে দিল। ডাক্তারদের ধারনাকে ভুল প্রমান করে বেঁচে উঠলো রানা।
দুঃখী মেয়েটার মৃত্যুর জন্য এবার তার প্রতিশোধ নেবার পালা। বন্ধু রেমারিকের পরামর্শে চলে গেল গোজো, রেমারিকের শ্বশুর বাড়ি। উদ্দেশ্য প্রতিশোধ শুরুর আগে শরীরটাকে ঝালিয়ে আবার আগের মত ক্ষুরধার করে তোলা। কিন্তু, ঐ গানটা তাকে ঘুমাতে দেয় না। আপন মনে সে বলে ওঠে, “জেগে আছি, আমি জেগে আছি।” এভাবেই শেষ হয় প্রথম পর্ব।
দ্বিতীয় পর্ব শুধুই ঘৃনার, প্রতিজ্ঞা আর প্রতিশোধের। গোজোতে এক মাসের নিবিড় অনুশীলন মাসুদ রানাকে আগের মতই ইস্পাতে পরিণত করে। সেখানে তার প্রেমে পড়ে ভায়োলা। কিন্তু মাসুদ রানা , “একা। টানে সবাইকে কিন্তু বাঁধনে জড়ায় না।” তারপরেও গোজো থেকে ফিরবার আগে ভায়োলা তাকে দিয়ে আবার গোজোতে ফিরে আসবার প্রতিজ্ঞা করিয়ে নেয়।
স্পেনে ফিরে লুবনা অপহরণের সাথে জড়িত প্রতিটি ব্যক্তির বিরুদ্ধে নির্জলা যুদ্ধ ঘোষনা করে রানা। বন্ধু রেমারিক আর গগলের কাছ হতে একগাদা অস্ত্র নিয়ে শুরু হয় তার মিশন। ছোট পুঁটি হতে শুরু করে বড় রুই-কাৎলা কেউই রেহাই পাবে না তার হাতে। আর তাই করতে গিয়ে সে আবিষ্কার করে এ অপ্রিয় সত্য। লোভী উকিল লোরানের পরামর্শে বাবা ভিটো আভান্তি নিজেই মাফিয়াকে দিয়ে লুবনাকে অপহরণ করায়! উদ্দেশ্য, লুবনার নামে করা ইন্সুরেন্সের টাকা দিয়ে ডুবতে বসা ব্যবসাকে আবার চাঙা করে তোলা। কিন্তু, লুবনার মৃত্যু সবকিছুকে এলোমেলো করে দেয়। লোরান মারা যায় রানার হাতে, আর ভিটো আত্মহত্যা করে। রানার হাতে একে একে মারা যায়, অগাস্টিন, এলি, বেরলিংগার। ইতালীয়ান মাফিয়ার ভীত কেঁপে ওঠে। কিন্তু, রানার হাত হতে নিস্তার নেই। লুবনার জন্য এখনো তার হৃদয়ে রক্তক্ষরন; এখনো সেই গানটা তাকে ঘুমাতে দেয় না। ডন বাকালাও এ অপহরণের সাথে জড়িত ছিল। অতএব, সবশেষে মৃত্যুর পরোয়ানা মাথায় নিয়ে রানা বাকালার দূর্গে ঢুকে পড়ে। ধূলোয় মিশিয়ে দেয় অত্যাচারের প্রাসাদ। গুরুতর আহতাবস্থায়ও পিষে মারে বাকালাকে। প্রতিশোধ শেষ হয় রানার। অজ্ঞান হয়ে যাবার আগে বিড়বিড় করে রানা বলে ওঠে, “এবার আমি ঘুমাব, লুবনা, এবার আমি ঘুমাব।”
বইয়ের শেষে মাফিয়ার হাত হতে মাসুদ রানাকে রক্ষার জন্য তার মৃত্যুর একটা ক্যামোফ্লেজ তৈরী করা হয়। পত্রিকায় ছাপানো হয়,”এদেশের মিষ্টি এক মেয়ে একটা গান উপহার দিয়েছিল বাংলাদেশের এক দুঃসাহসী যুবককে।........এই পবিত্র ভালবাসার মর্যাদা রক্ষা করতে গিয়ে মৃত্যুবরণ করেছে সেই বিদেশী যুবক। ”
বইটি ডাউনলোড করুন এখান থেকে।
[link|http://rahi4u.com/Boi-PuSToK/download3.php?file=-|| Masud Rana ||-/Agnipurush [Part I].pdf|প্রথম খন্ড]
[link|http://rahi4u.com/Boi-PuSToK/download3.php?file=-|| Masud Rana ||-/Agnipurush [Part II].pdf|দ্বিতীয় খন্ড]
প্রাসঙ্গিক তথ্যঃ
১. ১৯৮৬ সালে প্রথম প্রকাশিত হয় দুই খন্ডের এই বই। মাসুদ রানার অন্য বইগুলোর মত ('ধ্বংসপাহাড়' ছাড়া) এই বইটাও বিদেশী কাহিনীর ছায়া অবলম্বনে লেখা। মূল বইটা হলো এ.জে. কুইনেলের ম্যান অন ফায়ার(Man on Fire(1980)- A.J. Quinnell)। সেবা প্রকাশনীর অন্যান্য বইগুলোর উৎস জানতে দেখুন, জানজাবিদের এই পোষ্ট। হলিউডে বেশ কয়েকটা মুভী নির্মিত হয়েছে এই কাহিনীর উপর ভিত্তি করে। সর্বশেষ ২০০৪ সালে একটি নির্মিত হয়। নাম ভূমিকায় ছিলেন ডেঞ্জেল ওয়াশিংটন আর ডাকোটা ফ্যানিং। তবে, মূল কাহিনীর আবেদনের ধারেকাছে ও যায় নি মুভীটা।
২. হুমায়ুন আহমেদের উপর আমার ফ্যাসিনেশন কমে যাবার জন্য এই বই অনেকাংশেই দায়ী। একই কাহিনী নিয়ে হুমায়ুন লিখেছিলেন “অমানুষ” এবং দূর্ভাগ্যবশতঃ ওটাই আমি আগে পড়েছিলাম ’৯৬ তে। ক’দিন পরেই ‘অগ্নিপুরুষ’। নিঃসন্দেহে মাসুদ রানার কাছে ‘অমানুষ’ এর জামশেদ নস্যি মাত্র। যাইহোক, পরবর্তীতে তারাশংকরের ‘কবি’ পড়ে আমার হুমায়ুন ফ্যাসিনেশন পুরোই চলে যায়।
৩. কোনরকম বাছবিচার ছাড়াই বলা যায় যে, এটি মাসুদ রানা সিরিজের শ্রেষ্ঠতম বই। সেবা প্রকাশনীর আলোচনা বিভাগে এই বইয়ের চেয়ে বেশী আলোচনা আর কোন বই নিয়েই হয় নি। অসংখ্য পাঠক বলেছেন, এই বই তাঁদেরকে কাঁদিয়েছে। মাসুদ রানার মৃত্যু অনেকেই মেনে নিতে পারেন নি।প্রশ্নের পর প্রশ্নের সম্মুখীন হয়েছেন লেখক কাজী আনোয়ার হোসেন।
৪. কাজী আনোয়ার হোসেনের (সবার প্রিয় কাজী দা) অনন্য কীর্তি সেবা প্রকাশনী, যার মাধ্যমে বাঙলাদেশের পেপার ব্যাক শিল্পকে তিনি একাই টেনে নিয়ে গেছেন বহুদুর। আর এই জনপ্রিয়তার পেছনে তাঁরই সৃষ্টি মাসুদ রানার অবদান অস্বীকার করা যায় না কোনমতেই। অগ্নিপুরুষের লুবনাকে তিনিও নিজের প্রিয় হিসেবে বলেছেন। সাক্ষাৎকারটি পড়ে দেখতে পারেন
৫. 'সাউদিয়া ১০৩' নামে একটা বই আছে মাসুদ রানা সিরিজের- মধ্য নব্বইয়ের দিকে প্রকাশিত। ওটাকে 'অগ্নিপুরুষ- দ্বিতীয় পর্ব' বলা যেতে পারে।
৬. বয়সের কারনে কাজী দা এখন আর লিখেন না। সম্পাদনা করেন। এটা জানার পর থেকেই আমার মাসুদ রানা পড়া বন্ধ। আমার কথা হলো, বছরে একটি হলেও মাসুদ রানা তাঁর নিজ হাতে লিখা উচিৎ।
৭. লুবনা, মাসুদ রানাকে যে গানটি উপহার দিয়ে গিয়েছিল, সেই গানটি পরে বাঙলায় রূপান্তরিত হয়। অসামান্য জনপ্রিয় এই গানে কন্ঠ দেন রুনা লায়লা। গানের কয়েকটি পংক্তি-
যখন থামবে কোলাহল/ঘুমে নিঝুম চারিদিক/আকাশের উজ্জ্বল তারাটা/মিটমিট করে শুধু জ্বলছে/বুঝে নিও তোমাকে আমি ভাবছি/তোমাকে কাছে ডাকছি/ঘুমিয়ে পোড়ো না বন্ধু আমার/জেগে থেকো সেই রাতে...........
পংক্তিগুলো পেয়েছি এখান হতে।
………………………………………………
……………………………………………..
আগের লেখা।
জীবনে যা পড়েছি-৭ (নিমাই ভট্টাচার্যের মেমসাহেব)
জীবনে যা পড়েছি-৬ (শীর্ষেন্দুর দূরবীন)
জীবনে যা পড়েছি-৫ (মানিকের পুতুল নাচের ইতিকথা)
জীবনে যা পড়েছি-৪ (তারাশংকরের কবি)
জীবনে যা পড়েছি-৩ (পথের পাঁচালী)
জীবনে যা পড়েছি-২ (লোটাকম্বল)
জীবনে যা পড়েছি-১ (লা মিজারেবল)
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:১৪
তায়েফ আহমাদ বলেছেন: এ আর নতুন কী!?
আমি যে মাসুদ রানা গ্রুপের- সেটা বুঝতেই পারছেন।
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১:১৮
তায়েফ আহমাদ বলেছেন: এই লেখাটা লিখার সময় অগ্নিপুরুষ আবার পড়েছিলাম। কাল অমানুষ কিনে এনে পড়লাম। আগেরবার যতটা খারাপ লেগেছিল, এবার তার চেয়েও খারাপ লেগেছে।
২| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৮:৩৯
দারাশিকো বলেছেন: অগ্নিপুরুষ না অমানুষ এই বিতর্ক হওয়াটা স্বাভাবিক। অমানুষের পক্ষে একটা কথা বলা যায়, অমানুষ ছোট পরিসরে প্রতিশোধের গল্প। ফলে জামসেদ চরিত্রের প্রতি ভালোবাসা তৈরী হয়েছে দ্রুত কিন্তু তুলনীয় হবার মতো যথেস্ট শক্তিশালী হতে পারে নি। এক্ষেত্রে হুমায়ূন আহমেদের বক্তব্যটা মনে রাখি বলে সমস্যায় পড়তে হয় না, তিনি টাকার জন্যই এই বইটা ভাবানুবাদ করেছিলেন।
অন্যদিকে, অগ্নিপুরুষ রানার অন্যান্য বইয়ের মতো অনেক ডিটেলস। ফলে পার্ট বাই পার্ট সাজানো সম্ভব হয়। অগ্নিপুরুষে সবই ছিল - প্রেম, স্নেহ, প্রতিশোধ।
এই কাহিনী নিয়া অমিতাভের একটা সিনেমা আছে সম্ভবত নাম "আজনবী"।
ভুল ধরার সাহস করি না, তবে মনে পড়ে অগ্নিপুরুষে রানাকে মৃত দেখানো হয় নি... সবার শেষে একটা প্যারা ছিল যেখানে বলা হয়েছিল, একটা জাহাজ রাতের আধারে একটা বন্দরে ভীড়ে যেখানে রানার প্রেমিকা থাকে। জাহাজের অন্ধকারে দাড়িয়ে থাকে একজন মানুষ। বিশাল হিন্ট!
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:২৮
তায়েফ আহমাদ বলেছেন: আসলে, প্রথমবার যখন 'অমানুষ' পড়ি খুবই ভাল লেগেছিল। এর ক'দিন পরেই 'অগ্নিপুরুষ' হাতে পাই। দুটো যে একই গল্প- তা জানা ছিল না।
এরপর আমার যা মনে হলো, তা হচ্ছে, এ কাহিনী অসম দুই মানুষের নিষ্কাম ভালবাসার, এ কাহিনী ভালোবাসার মানুষকে হারিয়ে তীব্র বেদনায় আক্রান্ত হবার, এ কাহিনীর নির্মম প্রতিশোধের। ফলে, প্রতিশোধের নির্মমতাই এখানে ভালবাসার বহিঃপ্রকাশ। অমানুষে এর অনুপস্থিতি লক্ষ্য করেছি।
আর অমিতাভের মুভীটার নাম মনে নেই, তবে আজনবী নয় কনফার্ম। আর সবচেয়ে বড় কথা হলো, মুভীটা এত জঘন্য যে, এই পোষ্ট দেবার সময় এর কথা একেবারেই মনে ছিল না। আপনার মন্তব্য পড়ে মনে পড়ল।
৩| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৮:৪১
রিমি (স. ম.) বলেছেন: আমি মনে হয় একমাত্র মানুষ যে মাসুদ রানার একটা বইও কোনদিন পড়তে বসে নাই।
গানের বিষয়টা নতুন জানলাম।
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:৩১
তায়েফ আহমাদ বলেছেন: আপনি যদি নারী হয়ে থাকেন, তবে স্বাভাবিক। আমার পরিচিত খুব কম বাঙলী নারীকেই আমি মাসুদ রানা হজম করতে দেখেছি!
আর আপনি যদি পুরুষ হন, তবে, আপনি আসলেই বিরল প্রজাতির!
৪| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৯:০৫
ফয়সালরকস বলেছেন:
'হারানো মিগ' কি? সম্ভবত 'চারিদিকে শত্রু' হবে।
এখন যাই...আবার কথা হবে।
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:৩২
তায়েফ আহমাদ বলেছেন: ওকে।
ঠিক করে দিচ্ছি।
৫| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৯:০৫
জর্জিস বলেছেন: লেখক@ একটি সংশোধনঃ
ধ্বংসপাহাড় বিদেশী গল্পের ছায়া অবলম্বনে লেখা নয়; এটি একটি মৌলিক গল্প
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৯:৪৩
তায়েফ আহমাদ বলেছেন: আসলে '(ধ্বংসপাহাড় ছাড়া)' লিখতে চেয়েছিলাম; 'ছাড়া' বাদ পড়ে গিয়েছিল। ঠিক করে দিলাম।
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
৬| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৯:১৩
টিনটিন` বলেছেন: অমানুষের জামশেদকেও আমার দারুন লেগেছে। মাসুদরানায় আসলে বিস্তারিত লেখা হয়েছে, যেটা অমানুষে হয়নি।
অগ্নীপুরুষের ঘটনা অবলম্বনে একটা ইংলিশ মুভি আছে।কিন্তু নামটা জানিনা। নামটা বলতে পারেন?
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:৩৬
তায়েফ আহমাদ বলেছেন: বোঝা গেল বইটা আপনার এতটাই প্রিয় যে, পুরো নাপড়েই মন্তব্য করতে বসে গিয়েছেন।
প্রাসঙ্গিক তথ্যে এ সবই দেয়া ছিল তো!
৭| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৯:১৪
সারওয়ার ইবনে কায়সার বলেছেন: অগ্নিপুরুষ অমানুষের চেয়ে অনেক ভালো--এটা আমার মত.....
আর অগ্নিপুরুষ মাসুদ রানা সিরিজের ২য় সেরা বই.....সেরা আই লাভ ইউ ম্যান......
এটাও আমার মত.........তবে তুমুল কম্পিটিশন হবে....
আরেকটা বইয়ের কথাও বলা যেতে পারে.........ভারত নাট্যম..আমার কাছে এইটাও অসাধারন লাগে......
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:৪৫
তায়েফ আহমাদ বলেছেন: ৭০-৮০ দশকের বইগুলোর একটা আরেকটার চেয়ে কম যায় না।
তবে, সার্বিক বিচারে 'আই লাভ ইউ, ম্যান' দ্বিতীয় হবে। সাউদিয়া ১০৩ ও দারুন লেগেছে।
৮| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৯:১৪
রাজিব খান০০৭ বলেছেন: এখন কি আপনি সেবার বই পড়েন না?
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:৫০
তায়েফ আহমাদ বলেছেন: প্রথম কথা, বই-পত্রই কম পড়া হয় এখন। দ্বিতীয় কথা, সচেতনভাবে মাসুদ রানা পড়া ছেড়েছি বছর পাঁচেক আগে। কিন্তু, সেবার অনুবাদ- এখনো পেলে ছাড়ি না। এখনকার প্রজন্মের মেধা- মননে ড. জাফর ইকবালের বইয়ের প্রভাব বেশী। কিন্তু, আমাদের কৈশোরের স্বপ্ন গুলো সেবার অনুবাদ আর থ্রিলারকে ঘিরেই আবর্তিত হয়েছে- ভুলি কী করে?
৯| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৯:১৫
টিনটিন` বলেছেন: অনুমুতি ছাড়াই প্রিয়তে নিলাম..................কিছু মনে করেননা।
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:৫৪
তায়েফ আহমাদ বলেছেন: প্রিয়তে নিতে অনুমতি লাগে- এ দিব্যি কে দিলো?
১০| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৯:২০
আহমেদ রাকিব বলেছেন: অমানুষ পড়ে তোমার হুমায়ুয়েন ব্যাপারে ফ্যাসিনেশন কমে গেছে? কিছু বলার নাই, যার ফ্যাসিনেশন তার কাছে। বুক্তিগত ভাবে আমি অগ্নিপুরুষ আর অমানুষ এই দুটোকে কখনই তুলনা করি না। আমার কাছে দুটো দুরকম। একটা অনেক ডিটেইলস, আরেকটা ছায়া ছায়া। দুটোর দুই রকম আবেদন আছে। রোড টু পারডিশন নামে একটা ছবি আছে টম হ্যাঙ্কসের। মাফিয়া নিয়ে মুভি। কিন্ত কোনো ধুন্দুমার একশন নেই। তারপরেও আবেদনের এতটুকু কমতি নেই। জামশেদের ডিটেইলস তুমি জানো না। কখনো তার ব্যাপারে আর কিছু শোনোনি। এই জন্য তার ব্যক্তিত্বকে তোমার কাছে অচেনা লেগেছে। আর মাসুদ রানার একের পর এক বই পড়েছ। সেই রকম ধুন্দুমার একশন সব বই। তাই তোমার মনের মধ্যে রানা নামের একটা স্থান আছে। ৬০ পৃষ্টার অমানুষের জামসেদ হয়তো সেটা টলাতে পারেনি। তবে অমানুষের প্রতিটা লাইন জুড়ে যে অসাধারন আবেগ, এত অল্প কথায় এক একটা ধাক্কা দেয়া। অনেক কঠিন। ব্যক্তিগত ভাবে আমাকে দুটো থেকে একটা বেছে নিতে বললে আমি অমানুষ বেছে নেব। তার কারন অনেক ডিটেইলস বর্ণনা থাকলেও আবেগের ব্যাপারে অমানুষের চেয়ে বেশ কিছু জায়গায় অনেক দুর্বল অগ্নিপুরুষ। হুমায়ুন যতই বলুক টাকার জন্য লিখেছে, আবেগের কমতি লেখায় চোখে পরেনি আমার। এটা একটা অসাধারন বই। তবে এই কথার সাথে আমিও একমত, মাসুদ রানা সিরিজের এতাই সেরা। কোনো সন্দেহ নাই।
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১২:০০
তায়েফ আহমাদ বলেছেন: বইয়ের ক্ষেত্রে পছন্দ-অপছন্দ ব্যাপারটাই ব্যক্তিগত। তারউপর তুমি 'অগ্নিপুরুষ' পরেছো, এটাই আমার জন্য একটা ধাক্কা। আমার যতদুর মনে পড়ে, মাসুদ রানা তোমার ভাল লাগত না!
নির্মমতাই যেখানে ভালবাসার বহিঃপ্রকাশ, সেখানে আবেগ নিয়ে নাড়াচাড়া করার সময় কম। এ কারনেই অগ্নিপুরুষলে এগিয়ে রাখছি।
২ নং মন্তব্যের জবাবটাও পড়ে দেখো।
১১| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৯:২০
জর্জিস বলেছেন: @টিনটিন
ইংলিশ মুভিটার নাম "ম্যান অন ফায়ার"
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১২:০১
তায়েফ আহমাদ বলেছেন: ধন্যবাদ।
১২| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৯:২২
আহমেদ রাকিব বলেছেন: আরেকটা কথা, আমার প্রিয় সিরিজটাকে আবার সচল দেখে ভালো লাগলো।
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১২:০৫
তায়েফ আহমাদ বলেছেন: ধন্যবাদ।
আজ হঠাৎ করে লিখতে ইচ্ছে হলো।
চেষ্টা করবো নিয়মিত চালাতে......
১৩| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৯:২৯
দাম বলেছেন: সব ঠিক আছে। বিচার মানি কিন্তু তালগাছটা আমার। তাই মাসুদ রানাই বেস্ট
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১২:০৯
তায়েফ আহমাদ বলেছেন: আবার জিগায়।
১৪| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৯:৩৬
লালসালু বলেছেন: সারাজীবন মনে থাকবে অপ্নিপুরুষের কথা। এই বই পড়ে আমি অনেক কেঁদেছি। +
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১২:১৪
তায়েফ আহমাদ বলেছেন: বইটা পড়ে অনেককেই কাঁদতে শুনেছি। আমি কাঁদি নি। তবে, অসম্ভব মন খারাপ হয়েছিল।
১৫| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৯:৪০
তায়েফ আহমাদ বলেছেন: ৫. 'সাউদিয়া ১০৩' নামে একটা বই আছে মাসুদ রানা সিরিজের- মধ্য নব্বইয়ের দিকে প্রকাশিত। ওটাকে 'অগ্নিপুরুষ- দ্বিতীয় পর্ব' বলা যেতে পারে।
লেখায় যোগ করা হয়েছে।
১৬| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১০:২৪
অন্ধ আগন্তুক বলেছেন: ফয়সালরকস বলেছেন:
'হারানো মিগ' কি? সম্ভবত 'চারিদিকে শত্রু' হবে। শুধরে দিন।
ঘটনা সত্য।
আর রানা শেষ পর্যন্ত মারা যাওয়ার খবর প্রকাশ আর কবর দেয়ার নাটক করা হয়েছিলো , সি আই এ 'র হাত থেকে বাঁচানোর জন্য।
অনেক আগে পড়া থাকলেও এখনো মনে আছে।
রানার সাথে জামশেদের তুলনা করাটাই ঠিক না, কারণ দুটোই অসাধারণ শক্তিশালী যার যার পরিসর থেকে। অমানুষ এর পরিসরটা কিন্তু অনেক ছোট, সে তুলনায় অগ্নিপুরুষ অনেক বড়ো আকারের।
কাজ়ী'দা লিখলে রানা হয়তো এখনো পরতাম। পূরনো স্মৃতি মনে করিয়ে দিলেন, ভাই। ধন্যবাদ।
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১২:১৮
তায়েফ আহমাদ বলেছেন: হারানো মিগের ব্যাপারে আমি শিওর ছিলাম না।
ওটা ঠিক করে দিয়েছি। ধন্যবাদ।
আর রানা-জামশেদের তুলনা কাহিনীর খাতিরেই করতে হয়েছে। একই প্লটের দু'টি গল্পের সমধর্মী চরিত্র কীনা! ২ নং মন্তব্যের জবাবে বিস্তারিত বলেছি।
৬. বয়সের কারনে কাজী দা এখন আর লিখেন না। সম্পাদনা করেন। এটা জানার পর থেকেই আমার মাসুদ রানা পড়া বন্ধ। আমার কথা হলো, বছরে একটি হলেও মাসুদ রানা তাঁর নিজ হাতে লিখা উচিৎ।
১৭| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১০:৩৮
টিনটিন` বলেছেন: ধন্যবাদ জর্জিস।
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১২:১৯
তায়েফ আহমাদ বলেছেন: ধন্যবাদ পৌঁছে দিলাম।
১৮| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:২৩
রন্টি চৌধুরী বলেছেন: অমানুষ পড়ে হুমায়ুন আহমেদের প্রতি আমার আগ্রহ কমেনি। আমি তার ভক্ত। আর তিনি এ জাতীয় কাহিনী লেখক নন। তাই তুলনায় যাই না। অগ্নিপুরুষ অমানুষের চেয়ে যোযন যোজন এগিয়ে। অগ্নিপুরুষ এমনকি মুল বইরার চেয়েও ভাল হয়েছে। মুল বইটা যারা পড়েননি তারা পড়ে দেখতে পারেন। কেননা অগ্নিপুরুষের কাহিনীতে দুর্বলতা ছিল না। সবকিছু ছিল।
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১২:২৩
তায়েফ আহমাদ বলেছেন: হুমমম...
এটা সত্যি। হুমায়ুন আহমেদ এ জাতীয় কাহিনী লেখক নন।
মূল বইয়ের কথা বলতে পারছি না। ভার্সিটি জীবনের পাঠ্য বই ছাড়া আমি পারতপক্ষে কোন ইংরেজী বই পড়ি নি!
১৯| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:২৩
শ।মসীর বলেছেন: ধইন্যা বেটা , আবারও বইটা পড়া হয়ে গেল............
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১২:২৫
তায়েফ আহমাদ বলেছেন: আপ্নেরেও ধইন্যা দেশী।
নিঝুম দ্বীপ সফর ভাল হোক।
ছবি চাই!
২০| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:৪৭
আহমেদ রাকিব বলেছেন: অমিতাভের মুভিটার নাম এক আজনবী। অতীব জঘন্য একটা মুভি। একেবারেই ওয়াক থু টাইপ।
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:৫৩
তায়েফ আহমাদ বলেছেন: হুমমমম......
সঠিক বলেছ।
http://en.wikipedia.org/wiki/Ek_Ajnabee
২১| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:৫৮
আহমেদ রাকিব বলেছেন: টিনটিন` বলেছেন: অনুমুতি ছাড়াই প্রিয়তে নিলাম..................কিছু মনে করেননা।
----------------------------------------------------
আরে, কারো লেখা প্রিয়তে নেয়ার জন্য আবার অনুমতি লাগে নাকি? আপনার ভালো লাগ্লেই প্রিয়তে নিয়া নিবেন। এই ব্যাপারে লেখকেরতো কিছু বলার থাকা উচিত না। ওই রকম হইলে দেখতেন মডারেটররা একটা অপশন দিইয়া দিত, যাতে কইরা অমুক অমুক লেখা প্রিয়তে নিতে না পারে এবং বাকিরা পারে। আর আমিও গো ধরতাম মডারেটরগো কাছে, প্রিয়র মতন একটা অপ্রিয় লিস্ট দিতে হবে।
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:৪৪
তায়েফ আহমাদ বলেছেন: তোমার এই কথাটা ভাল লেগেছে।
মডারেশন নিয়ে যে কামড়াকামড়ি, তাতে সামনে এমন দিনও আসতে পারে।
প্রিয়তে নিতে মডারেটরদের অনুমতি নেয়া লাগবে!
২২| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১২:১৪
চাঙ্কু বলেছেন: অগ্নিপুরুষের চেয়ে ভারতনাট্যম ভালু লাগছিলো
তবে অগ্নিপুরুষে মানবিক আবেদনটা আনোয়ার হোসেন জোশ ভাবে ফুটাই তুলছিলো ।
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১২:২৭
তায়েফ আহমাদ বলেছেন: চাঙ্কু জ্যাডার আগমন, শুভেচ্ছা স্বাগতম।
'ভারতনাট্যম' বড় বেশী বড়দের বই মনে হৈছিল!
২৩| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১২:৪৩
আহমেদ রাকিব বলেছেন: চাঙ্কু তুমি ছুডূ বেলা থেইকাই বদ আছিলা দেখি। ভারত নাট্যম আমিও পড়ছি। বড়দের বই কওয়া যায়। রানা যেই বয়সের বই সেই বয়সের তুলনায়তো বড়দের বটেই। তয় এইডাও ভাল্লাগছিল।
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৩:১৭
তায়েফ আহমাদ বলেছেন: চাঙ্কু তুমি ছুডূ বেলা থেইকাই বদ..........
আবার জিগায়।
২৪| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১২:৫৮
এস বাসার বলেছেন: বহুদিন পর পুরনো অনেক কিছুই মনে করে দিলেন। রানা'র জন্য কত দিন রেলষ্টেশনের বুক ষ্টলে ঢু মেরেছি, স্কুল ফাকি দিয়ে, গাইড বই কেনার টাকা দিয়ে রানা কিনেছি।
একটা শেষ করে আরেকটার প্রহর গোনা। সবচেয়ে অদ্ভুত ব্যাপার জীবনে একবারই বই চুরি করেছি, তাও আবার নীলক্ষেত থেকে। সেটা কি জানেন.............?
রানা'র ভলিউম।
আই লাভ ইউ, ম্যান এবং হ্যালো সোহানা আমার দুই সেরা।
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৩:২০
তায়েফ আহমাদ বলেছেন: এই নস্টালজিক করে দিতে পারলাম- এটাই পরম পাওয়া।
অনেক ধন্যবাদ।
২৫| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১:০২
চতুষ্কোণ বলেছেন: দুনিয়ায় আর কোন বই পাও নাই অগ্নিপুরুষ নিয়ে পোষ্ট দিয়েছ। আর হুমায়ুনের অমানুষ নিয়ে যা বলেছ সেটা তোমার নিজস্ব অভিমত। আমার কিন্তু অমানুষই ভাল লেগেছে। অগ্নিপুরুষ পড়ে মনে হয়েছে ওটা শুধু টেনে চুইংগামের মত লম্বা করা হয়েছে অন্য কিছু নয়।
তুমি বলেছ তারাশংকরের ‘কবি’ পড়ে আমার হুমায়ুন ফ্যাসিনেশন পুরোই চলে যায়। হুমায়ুনকে নিয়ে এইধরনের মন্তব্য তোমার লেখায় আগেও দেখেছি। কিছু বলিনি, আজ বলি। হুমায়ুনের নন্দিত নরকে, শঙ্খনীল কারাগার, ফেরা, এ্যাপিটাফ, আগুনের পরশমনি- র মতো বই গুলোর কথা মনে হয় তুমি ভুলে গেছ। এরকম আরও অসংখ্য বই আছে যা বাংলা সাহিত্যে হুমায়ুনকে কালজয়ী লেখক হিসেবেই মর্যাদা দিবে। তোমার ফ্যাসিনেশন কমা বাড়ায় কিছু যাবে আসবে না। আরেকটা কথা, কথায় কথায় হুমায়ুনের ব্যাপারে নাক সিটঁকানো বাদ দাও। কারণ ঐ যোগ্যতাটুকুই আমাদের নাই।
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৩:৩৫
তায়েফ আহমাদ বলেছেন: একটু লম্বা কথা - খোলাসা করে বলি।
আমার ভাললাগা বইয়ের উপরেই এই সিরিজটা চালাচ্ছি আর ভাল লাগার কোন সুনির্দিষ্ট নিয়ম নেই। ভালো লাগলেই ভাল লাগে।
সে দিক থেকে, 'অগ্নিপুরুষ' আর 'কবি'তে কোন ফারাক নেই।
কবি আর অগ্নিপুরুষ আমাকে নতুন করে ভাবতে শিখিয়েছিল। নুতুপুতু প্রেম ছাড়াও যে ভালবাসা আছে- সেটা আমাকে এরাই দেখিয়েছে।
হুমায়ুনের কথা আমি এজন্যই টেনে আনি। আমার খুব প্রিয় একটা বই 'ফেরা' যে লোক লিখতে পারে, 'দ্বিতীয় মানব' কী করে সেই একই লোকের হাত দিয়ে বেরোয়! কালজয়ী প্রতিভার কী অসহ্য অপচয়!
আরেকটা কথা হলো, পাঠক হিসেবে হুমায়ুন আহমেদের ভক্ত আমি। কিন্তু, রিভিউ লিখতে বসলে আমি যৌক্তিক যে কোন ব্যাপারেই তলোয়ার চালাবার অধিকার রাখি। ব্যাপারটা নাক সিঁটকানোর নয়, অভিমানের- একই গন্ডিতে আটকে থাকার ব্যর্থতার।
২৬| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১:০৮
চতুষ্কোণ বলেছেন: সম্ভবত কবি বইয়ের রিভিওতে হুমায়ুনকে নিয়া টানাটানি করেছ। মাসুদ রানার মতো সিরিজেও একই কাজটা করায় মাইনাস।
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ২:২৯
তায়েফ আহমাদ বলেছেন: কেন করেছি, সেটা এই পোষ্টেও বিস্তারিত বলেছি।
'হুমায়ুন ম্যানিয়া' থেকে মানুষকে বের করে আনতে চাই।
২৭| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১:১৯
চাঙ্কু বলেছেন: ভারতনাট্যম যখন পড়ছিলাম তখন আসলেই বড়দের বই ছিলো
আমি মাসুদরানা পড়া শুরু করছিলাম সিরিজের মাঝখান থেকে । তখন যেই বইই পড়া শুরু করতাম, বইয়ের শেষে সিজিরের বেশীরভাগ বইয়ের নাম দেওয়া থাকত । হঠাৎ মাথায় ভূত চাপল মাসুদরানা সিরিজের প্রথম বই থেকে পড়া শুরু করে সব বই পড়ে শেষ করে ফেলব। পাড়ায় এক লাইব্রেরী থাকার কারনে "ধ্বংশ পাড়ার(আমার প্রিয় কয়েকটা বইয়ের একটা )" দিয়ে শুরু করছিলাম। এরপরে মনে হয় টানা ৩৫০ পর্যন্ত পড়ছিলাম । এখন আর পড়া হয় না । আফসুস ।
ভালু কথা রানা কইছিলো " আই লাভ ইউ ম্যান" কিন্তু আমি কইতে চাই "আই লাপ ইউ সোহানা & রুপা"
রাকু জেডা @ বদে বদ চিনে
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৩:২৩
তায়েফ আহমাদ বলেছেন: ৩৫০!
আমি তো কষ্টে-সৃষ্টে ৩০০ পর্যন্ত টানছিলাম!
বদে বদ চিনে -কথা সইত্য।
আমার শুরুটা 'চাই সম্রাজ্য' দিয়ে। শেষ মনে হয় 'বোষ্টন জ্বলছে'।
২৮| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ২:০৯
পাথুরে বলেছেন: বইটা ধার দিস তো দোস্ত।
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৩:১৬
তায়েফ আহমাদ বলেছেন: ডাউনলোড লিংক দেয়া আছে।
নিজ দায়িত্বে..........
২৯| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ ভোর ৪:২১
হামিদ পায়োনিয়ার বলেছেন: অমানুষ পড়িনি। তবে "অগ্নিপুরুষ" পড়েছি। এটিই ছিল আমার পড়া মাসুদ রানার প্রথম বই। আমার জীবনের সবচেয়ে ভাল লাগা বইয়ের মধ্যে এটি নিঃসন্দেহে শীর্ষে।
এক কথায়, অগ্নিপুরুষ বইটা অসাধারন।
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ৯:১৩
তায়েফ আহমাদ বলেছেন: আপনি তো দেখি কামেল মানুষ!
অগ্নিপুরুষ দিয়ে মাসুদ রানা শুরু!
দারুন।
৩০| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ৯:৩২
জীবনানন্দদাশের ছায়া বলেছেন: আই লাভ ইউ ম্যান সম্ভবত ১ নাম্বার, আমার মতে। আমি অমানুষের পক্ষে।
সুন্দর পোস্ট।
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ৯:৪৯
তায়েফ আহমাদ বলেছেন: আপনিও অমানুষ!
ধন্যবাদ।
৩১| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ৯:৪০
অপ্রয়োজন বলেছেন: অগ্নিপুরুষ আমার পড়া বেষ্ট বইগুলোর মাঝে একটা, খুবই সুন্দর। আসল বইটাও এতো ভালো লাগে নাই (মনে হয় অগ্নিপুরুষ পড়া ছিলো বলেই)। আর সিনেমাটাতো বিরাট ফাউল।
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ৯:৫২
তায়েফ আহমাদ বলেছেন: বইটার আবেদনটাই অন্যরকম।
মূল বই পড়া হয়নি, তাই জানি না।
ধন্যবাদ।
৩২| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ৯:৫৫
জনৈক আরাফাত বলেছেন: কেন জানি, মাসুদ রানা কখনই ভালো লাগেনি!
:-&
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:৩৪
তায়েফ আহমাদ বলেছেন: লেখক বলেছেন: আপনি যদি নারী হয়ে থাকেন, তবে স্বাভাবিক। আমার পরিচিত খুব কম বাঙলী নারীকেই আমি মাসুদ রানা হজম করতে দেখেছি!
আর আপনি যদি পুরুষ হন, তবে, আপনি আসলেই বিরল প্রজাতির!
৩৩| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:১৪
স্পেলবাইন্ডার বলেছেন: কোনরকম বাছবিচার ছাড়াই বলা যায় যে, এটি মাসুদ রানা সিরিজের শ্রেষ্ঠতম বই।
আমার তা মনে হয় না। এই বইটিতে একটা আবেগের ব্যাপার আছে, বিশেষ করে তরুণদের কাছে ........। সেজন্য সবাই এটাকে সেরা বই মনে করে। কিন্তু মাসুদ রানার প্রফেশনের সাথে এই বইয়ের কাহিনীর দূরত্ব অনেক।
মাসুদ রানা সিরিজের অন্তত এক ডজন বই আছে যেগুলো সাসপেন্স, থ্রিল 'অগ্নিপুরুষ'এর চেয়ে অনেক বেশি।
আমার প্রিয় দুটি বই-
আই লাভ ইউ ম্যান
প্রতিদ্বন্দ্বী
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:৪১
তায়েফ আহমাদ বলেছেন: বোঝা যাচ্ছে যে, শ্রেষ্ঠতম বই বলাতে অনেকের আপত্তি আছে।
তবে, জনপ্রিয়তম বই নিঃসন্দেহে।
আর এই বইতে মাসুদ রানার আবেগকে এত ভাল করে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে যে, সিরিজের অন্য বইয়ের তুলনায় তাকে অনেক বেশী রক্ত-মাংসের মানুষ বলে মনে হয়েছে।
৩৪| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:১৮
আহমেদ রাকিব বলেছেন: পুরা পোষ্ট জুড়ে ম্যান অন ফায়ার আর অমানুষ কে গালি দেয়ার প্রতিবাদ জানাই। একটাকে ভালো বলে আকাশে তোলার মানে এই না যে আরেকটাকে গালি দিতে হবে। আর প্রতিভার অপচয় নিয়া সবাই শুধু হু আ রেই গালি দেয়, যেন হু আ র আগে এই দুনিয়াতে কেউ প্রতিভার অপচয় করে নাই। তারে গালি না দিয়া সে ভাল যা যা লেখছে কিংবা করছে সেই জন্য ধন্যবাদ দাও, এত টুকুওতো কেউ করতে পারে না। হুআ ম্যানিয়া কোনো ব্যাধি না যে এইটা ছাড়ানোর জন্য কাউরে সামাজিক ভাবে দায়িত্ব নিতে হবে।
১৯ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:১৬
তায়েফ আহমাদ বলেছেন: হু আ এর প্রতিভার অপচয় নিয়ে তাঁকে কেন গালি দিই (যদি আমার বলা সত্যকথনকে গালি বলা যায়!), সেটা হুমায়ুনের কোন বই নিয়ে রিভিউ দিলে তখন বিস্তারিত ব্যাখ্যা দেবার চেষ্টা করা হবে, ইনশাআল্লাহ। আর কাউকে নাকাউকে তো সামাজিক দায়িত্ব নিতে এগিয়ে আসতে হবে, তাই না?
৩৫| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১২:৪৯
ভাবের অভাব বলেছেন: কাজী আনোয়ার হোসেন লেখন না এইটা জানার পর আমিও আর রানা পড়িনা।
আমার প্রিয় বই গুলোর মধ্যে- আই লাভ ইউ ম্যান, শেত সন্ত্রাস, অগ্নিপুরুষ, হ্যালো সোহানা, সেই উ সেন, মরন যাত্রা, বিদায় রানা, মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা, পিশাচ দ্বীপ, লাল পাহাড়, বিষ নিশ্বাস, মৃত্যুফাঁদ, চারিদিকে শত্রু, বিস্বরন এবং আরও অনেক অনেক........
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১:২৪
তায়েফ আহমাদ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ, শেয়ার করার জন্য।
৩৬| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১:২৫
আসাদ /পারেভজ বলেছেন: প্রানবন্ত সমালোচনা....
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৪:০১
তায়েফ আহমাদ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।
৩৭| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:০৪
জনৈক আরাফাত বলেছেন: এন্সার শুইনা হাসুম না কান্দুম বুঝতাছিনা। কইয়া দেন, ভাই!
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:৩৬
তায়েফ আহমাদ বলেছেন: উহা ৩ নং কমেন্টের প্রত্তুত্তরে দিয়াছিলাম। সুযোগ পাইয়া আপনার উপরে ও ঝাড়িয়া দিলাম!
৩৮| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:২৪
স্পেলবাইন্ডার বলেছেন: হুমায়ূন আহমেদের 'অমানুষ' একটা ভাল কাহিনীর হাস্যকর ও উদ্ভট সংষ্করণ
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৪:১০
তায়েফ আহমাদ বলেছেন: এভাবে বলবেন না!
এই পোষ্টের কয়েকজনেই আপনাকে বাঁশডলা দিয়ে দিতে পারে!
৩৯| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:৫৪
রিমি (স. ম.) বলেছেন: আমাকে 'যদি পুরুষ হন' মনে করায় আমি হতাশ। বড়ই হতাশ।
বাঙালি নারী মাসুদ রানা হজম করে না কথাটাতে মৃদু পুরুষবাদের গন্ধ পাইলাম। তবে আপাতত নাক চাপা দিলাম। অমিমাংসিত বিতর্ক ভালা পাইনা।
১৯ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:১৩
তায়েফ আহমাদ বলেছেন: আল্লাহ ছিঃ
আমি তো মজা করে বলেছিলাম।
নাহয়, বই পড়ার উপরে আমি কখনোই কোন ব্যারীয়ার তুলতে রাজি নই। বই সবার জন্য।
অঃটঃ আপনার মন্তব্যে আমিও কিঞ্চিৎ নারীবাদী উন্মাদনা লক্ষ্য করেছি! আজাইরা বিতর্ক ভালা পাইনা।
৪০| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:৩৮
অদ্রোহ বলেছেন: তক্কো ত দেখি ভালই জমেছে ।
হাতের কাছে যা পেতাম তাই পড়ে ফেলা ছিল আমার অভ্যাস ।যে কোন কারনেই হোক ,মাসুদ রানার সাথে আমার খুব একটা মিতালী না থাকলেও একদিন এভাবেই পরে ফেলি অগ্নিপুরুষ ।বই পড়ার পর বলার কিছু নাই ,এককথায় মাইন্ডব্লোয়িং ।তবে ইদানিং কিছু পুরোন ইংরেজি থ্রিলার পড়ে জানতে পারলাম ,ওগুলোর ছায়া অবলম্বনে মাসুদ রানার বেশ কিছু কাহিনী রয়েছে ।
হু.আ র অমানুষের সাথে অগ্নিপুরুষের তুলনা আমি করবনা ,দুটো দু জায়গায় থেকে আমার সমান প্রিয় ।
১৯ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:৫২
তায়েফ আহমাদ বলেছেন: তেমন করে আর তর্ক হলো কৈ?
"ইদানিং কিছু পুরোন ইংরেজি থ্রিলার পড়ে জানতে পারলাম ,ওগুলোর ছায়া অবলম্বনে মাসুদ রানার বেশ কিছু কাহিনী রয়েছে ।"
আমার জানা মতে, মাসুদ রানার সব বইয়ের শুরুতেই লেখা থাকে, "বিদেশী কাহিনীর ছায়া অবলম্বনে"। যাই হোক, সেবা প্রকাশনীর অন্যান্য বইগুলোর উৎস জানতে দেখুন, জানজাবিদের এই পোষ্ট।
Click This Link
৪১| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:৪৪
চাঙ্কু বলেছেন: "আই লাপ ইউ ম্যান" নিয়ে একটা রিভিউ লেখেন বস। একটু স্মৃতি কপচাই
১৯ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:৫৭
তায়েফ আহমাদ বলেছেন: নতুন করে আবার পড়তে বলছেন!
কমসে কম তিন ঘন্টার ধাক্কা!
৪২| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৮:০২
চাঙ্কু বলেছেন: পড়ালেখার শেষ-শুরু নাই
পড়তে হলে টেপিলে যাও
১৯ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৮:২৬
তায়েফ আহমাদ বলেছেন: টেবিলে যাওনের সুযোগ নাই!
বইখান আছে ল্যাপ্টপে!
৪৩| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৮:১৪
জানজাবিদ বলেছেন: মাসুদরানা সিরিজের আমার খুব প্রিয় একটা বই 'আমিই রানা', তারপর 'আই লাভ ইউ ম্যান' এর কথা নাই বা বললাম।
'ক্লাইভ কাসলারে'র যে বইগুলা মাসুদরানা সিরিজে অনুবাদ করা হইছে সেগুলাও ভালা পাই। 'চাই সাম্রাজ্য', 'হারানো আটলান্টিস'..........এগুলা খুব সম্ভবত: কাসলারের বইয়ের অনুবাদ। 'স্নাইপার' নামে একটা বই আছে, এইটাও ভাল।
১৯ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৮:২৪
তায়েফ আহমাদ বলেছেন: পুরো একটা লিষ্ট দিয়ে তো অতীত দিনের স্মৃতি মনে করিয়ে দিলেন!
৪৪| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১:২০
সাঁঝবাতি'র রুপকথা বলেছেন: আই লাভ ইউ ম্যান ...মাসুদ রানার সর্বশ্রেষ্ঠ বই ...এই কথার উপর কথা চলপে না ...
তাল গাছটা আমার ...
হু আ'র অমানুষ বইটা ছোট পরিসরে শ্রেষ্ঠ ...বাংলাদেশে এরকম অনুবাদ আর কয়টা আছে দেখাতে পারবেন ...?
আরেকটা কথা, এখন যেমন বই লিখুন না কেন, হু আ'র আগের বইগুলোর জন্যেই তাকে কখনও ছোট করা যাবে না ...
২০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ২:৫০
তায়েফ আহমাদ বলেছেন: যার যার তালগাছ তার তার কাছেই থাকুক?
অনুবাদের কথা যদি তোলেন তাহলে বলতেই হয়, এক সেবা প্রকাশনী হতেই এর চেয়ে অনেক গুনে ভাল ডজন ডজন অনুবাদের বই বেরিয়েছে।
আগের বইগুলো ভাল ছিল বলেই তো এখন খারাপ বলতে পারছি! আমরা কি বলি যে 'কাসেম বিন আবুবকর' (
) আগের চেয়ে খারাপ লিখেন?
৪৫| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৮:৫২
সব্যসাচী প্রসূন বলেছেন: শালার ফাস্ট টাইমে কোন লেখা না দেখতে পারলে বিরক্ত লাগে... সব কথা শেষ .... আমি মফিজ মিয়া আসছি এতক্ষণে
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৯:৩৯
তায়েফ আহমাদ বলেছেন: খুবই স্বাভাবিক। জীবিকার প্রয়োজনে এতদূরে চলে গেলে ফিরে আসতে একটু দেরী তো হতেই পারে। ও আমরা ক্ষমাসুন্দর চোখেই দেখি। যাক, তবু তো এলে!
৪৬| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১২:৪৪
লুকার বলেছেন:
আমার কাছে মনে হইছে মূল কাহিনীটা মর্মস্পর্শী ও বাস্তবসম্মত ছিল। মাসুদ রানায় আইনা গল্পটারে বাণিজ্যিকিকরণ করা হইছে।
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ২:০২
তায়েফ আহমাদ বলেছেন: মূল ঘটনাটাও একটা ইংরেজী থ্রিলার ছিল। সেটা বানিজ্যিকীকরণ না হলে মাসুদ রানা কী দোষ করল।
৪৭| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ৯:১৪
কঁাকন বলেছেন: কারো অগ্নি পুরুষ অথবা কারো অমানুষ ভালো লাগতে পারে কিন্ত এ দুটোর তুলনা আসলে চীজ কেকের সাথে ভাতের তুলনার মতন চিজ কেকের সাথে ফ্রুটকেক চকোলেট কেক বরজোর ভাপাপিঠার তুলনা হতে পারে ভাতের সাথে হয় না বোধয়
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১০ দুপুর ২:৩০
তায়েফ আহমাদ বলেছেন: দারুন তুলনা..........এক কথায় মারামারি খতম.............
৪৮| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১০ ভোর ৬:০৮
কঁাকন বলেছেন: লুকারের মন্তব্যটা আগেরবার খেয়াল করিনাই
"লুকার বলেছেন:
আমার কাছে মনে হইছে মূল কাহিনীটা মর্মস্পর্শী ও বাস্তবসম্মত ছিল। মাসুদ রানায় আইনা গল্পটারে বাণিজ্যিকিকরণ করা হইছে। "
আসলে মূল কাহিনীটা বাণিজ্যি থ্রিলারি ছিলো হুমায়ূন আহমেদ সেটারে মর্মস্পর্শী ও বাস্তবসম্মত করে তুলসে
হুআ এর তিনটা অনুবাদ সম্রাট, এক্সরসিস্ট আর অমানুষ পড়লে বোঝা যায় উনি কতটা ক্ষমতাবান লেখক সবগুলো অনুবাদ পড়েই মনে হয় এগুলো
ওনারি বই; অন্যের লিখার অনুবাদে নিজের সাইন রাখা সহজ না অথচ প্রতিভার কি নিদারুন অপচয়
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১২:৪৪
তায়েফ আহমাদ বলেছেন: হু আ এর প্রতিভা নিয়ে কোন দ্বিমত নেই, যেমন দ্বিমত নেই তার প্রতিভার অপচয় নিয়েও.......'সম্রাট' পড়া হয় নি, ইন ফ্যাক্ট, এর নাম আজই প্রথম শুনলাম।
পড়তে হবে।
৪৯| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১:১২
লিবিব বলেছেন: Shudhu ki Masud Rana? Bhai oder onubad er kotha kichu bolben na? Last boi mela theke God Father et onubad ta kinechilam(Shebar na), bashay eney porey shebar onubad tar moto moja pailamna. thik temoni,SHI, Return of SHI, La Misarable, aro onek onek boi. Bhai, amake Masud Ranar poka dhukaise amar dosto 'Tarzan", chotokaley or barir shamney darai thaktam ekta Tin Gyenda ar Masud Ranar liga....Ekhono onno shob kichur sathey Masud Ranatei achi,,,,,charini
২৩ শে জানুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৩৪
তায়েফ আহমাদ বলেছেন: মাসুদ রানাকে ধরে রেখেছেন জেনে ভাল লাগল।
অনুবাদের কথা এখানে আনি নি, কেননা, এটা শুধুই অগ্নিপুরুষ নিয়ে লেখা পোষ্ট। লা মিজারেবল নিয়ে একটা পোষ্ট উপরে লিঙ্ক দেয়া আছে।
দেখতে পারেন।
৫০| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৪:৫৪
সুবিদ্ বলেছেন: অমানুষ অনেক বেটার
২৩ শে জানুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৩২
তায়েফ আহমাদ বলেছেন: ১ নং কমেন্টের উত্তর দেখুন।
৫১| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৮:৫২
কায়কোবাদ বলেছেন: একটা সময় মাসুদ রানা পড়তাম, কিন্তু যখন দেখলাম 'বিদেশী গল্পের ছায়া' অবলম্বন না করে একরকম অনুবাদ করে দেয়া হচ্চে, তারপর থেকে খুব একটা পড়ি না। অরিগজনালগুলোই বেশী ভালো লাগে।
তবে কাজীদার কাছে আমি আজীবন ঋণী হয়ে থাকবো,আমার পাঠক হয়ে উঠার পিছনে সেবা প্রকাশনীর বিরাট অবদান আছে।
মাসুদ রানার সবচেয়ে প্রিয় বইয়ের নাম খুঁজতে গেলে অগ্নিপুরুষের পাশাপাশি 'আই লাভ ইউ ম্যান' এর নামও প্রথম দিকেই থাকবে।
রিভিউটা ভালো লাগলো।
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৯:১৫
তায়েফ আহমাদ বলেছেন: ঠিক বলেছেন। মাসুদ রানার আগের সেই ফ্লেভারটা আর নেই। নাকি বুড়ো হয়ে যাচ্ছি?
আর আই লাভ ইউ ম্যান ও অনেক প্রিয়। এখানে কেবলমাত্র অগ্নিপরুষের রিভিউ নিয়ে কথা হচ্ছে বলে ওটা নিয়ে কথা বাড়াই নি।
পড়ার জন্য ধন্যবাদ।
৫২| ২৪ শে মে, ২০১০ রাত ১১:৫৭
পরিবেশবাদী ঈগলপাখি বলেছেন: সেই পুরনো দিনের কথা , আহ
কোন সন্দেহ ছাড়াই অগ্নিপুরুষ সেরা । আমি নিজে অগ্নিপুরুষ পড়বার আগে অমানুষ পড়েছি , কিন্তু অগ্নিপুরুষ এর ধারে কাছেও লাগেনি । মাসুদ রানার যে কয়টা বই পরে চোখ ভিজে গিয়েছিলো , তার মধ্যে এটা একটা ।
প্রাসঙ্গিক ২টা কথা না লেখলেই নয়
১. হুমায়ুন আহমেদ সাহেব অমানুষ লেখার অনুপ্রেরনা বলেন আর মালমশলা বলেন , সেবা থেকেই পেয়েছিলেন । আমার কাছে এখনো অমানুষ এর প্রথম সংস্করন আছে , সেটা কাজীদাকেই উতসর্গ করা সেবার লাছ থেকেই উনি মুল বইটার খবর পেয়েছিলেন এবং লেখেছিলেন
২. Man of fire নিয়ে আরো একখান ছবি আছে , ১৯৮৭ এ রিলিজ পাওয়া
০২ রা জুন, ২০১০ বিকাল ৪:৫১
তায়েফ আহমাদ বলেছেন: অনেক দেরীতে জবাব দেয়ার জন্য দুঃখিত।
অগ্নিপুরুষ আমার কাছেও অমানুষের চেয়ে ভাল লেগেছে....যদিও অনেকেই ভিন্নমত পোষন করেছেন।
লিংকের জন্য ধন্যবাদ। আমি অবশ্য পোষ্টেই বলেছি, হলিউডে বেশ কয়েকটা মুভী নির্মিত হয়েছে এই কাহিনীর উপর ভিত্তি করে। সর্বশেষ ২০০৪ সালে একটি নির্মিত হয়।
৫৩| ২২ শে আগস্ট, ২০১০ রাত ৩:০১
লালু কসাই বলেছেন: আইচ্ছা...মুভি ২টাতেই তো মাইয়া বাইচা থাকে। বইতে তো মইরা যাই কারন টা কি? আর লুবনার সেই গান কে দলাই মলাই কইরা চিঠি বানাইয়া মুই মোর প্রেমিকারে দিতাম।হেতানে বহুত খুশি হইত। আমি নাকি অনেক আবেগি...হাহাহা। আফসুস কি বাত এই বিয়ের লাইফে হেতানে আমার চে সিনিওর হই গেচে...বোল্গে আইসা এইসব উলট পালট স্মৃতি মনে করাইয়া দেয়ার লাই মাইনাচ!
১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ৩:০৯
তায়েফ আহমাদ বলেছেন: মাইনাস সাদরে গৃহীত হলো...
বইতে লুবনা মরে কেন, তার উত্তর বইয়ের লেখকই ভাল দিতে পারবেন.......
৫৪| ২৬ শে মার্চ, ২০১১ রাত ১১:৫৮
ডিজিটাল মাহমুদ বলেছেন: আমিও মনে করি হুমায়নের অনুবাদ কাজিদার তুলনায় কিছু নয়। হুমায়ন আমারও প্রিয় বলতে গেলে উনার সব বই পড়েছি তবে আগের গুলাই ভাল লাগে।ভাল বই এর তুলনায় উনার বাজে বই এর পরিমান বেশি জানি অনেকে মেনে নিতে পারবে না তবে ঠাণ্ডা মাথায় ভাবুন আমার কথাই সত্যি মনে হবে।সঙ্কেতও আমার প্রিয় আর আগ্নিপুরুসের আগা গোঁড়াই অসাধারণ। আসলে কাজিদার জবাব নাই! কুয়াশা পরেছেন? আমার এ সিরিজ ও ভাল লাগত
১৫ ই জুন, ২০১১ দুপুর ২:৩৭
তায়েফ আহমাদ বলেছেন: কুয়াশাও পড়েছি বেশ কিছু।
৫৫| ২২ শে জুন, ২০১১ রাত ১:৪৬
মেঘেরদেশ বলেছেন: এ কাহিনী অসম দুই মানুষের নিষ্কাম ভালবাসার, এ কাহিনী ভালোবাসার মানুষকে হারিয়ে তীব্র বেদনায় আক্রান্ত হবার, এ কাহিনীর নির্মম প্রতিশোধের। ফলে, প্রতিশোধের নির্মমতাই এখানে ভালবাসার বহিঃপ্রকাশ।
আমি ভায়োলা র সাথে প্রেমের ব্যাপারটা মানতে পারসিনা,আমার বোঝার ভুল কিনা,এক্তু ডিটেলস ব ল বেন?
২৮ শে জুন, ২০১১ রাত ১:২৬
তায়েফ আহমাদ বলেছেন: কী জানতে চাচ্ছেন- আমি বুঝি নাই!
৫৬| ২৮ শে জুন, ২০১১ রাত ১:৩৫
মেঘেরদেশ বলেছেন: অসম দুই মানুষের নিষ্কাম ভালবাসার, এ কাহিনী ভালোবাসার মানুষকে হারিয়ে তীব্র বেদনায় আক্রান্ত হবার, এ কাহিনীর নির্মম প্রতিশোধের। ফলে, প্রতিশোধের নির্মমতাই এখানে ভালবাসার বহিঃপ্রকাশ, তো ভায়োলা র সাথে প্রেমের ব্যাপারটা আসল কিভাভে,লুবনার ভালবাসা কেম্ন ভালবাসা ছিল??
২৮ শে জুন, ২০১১ রাত ২:০০
তায়েফ আহমাদ বলেছেন: ভায়োলার সাথে প্রেম অনেকটাই জৈবিক; টিপিক্যাল মাসুদ রানার বইগুলো তে যা দেখা যায় আর কী- সুপুরুষ রানার প্রেমে সুদর্শনারা মাতোয়ারা!
আর লুবনার সাথে ব্যাপারটা ছিল এক ধরনের স্নেহ মাখা ভালবাসা-বন্ধুত্ব।
বইটা পড়লে আশা করি আরো ভালভাবে বুঝবেন।
৫৭| ২৮ শে জুন, ২০১১ রাত ১:৫২
মেঘেরদেশ বলেছেন: দারাশিকো বলেছেন: অগ্নিপুরুষ না অমানুষ এই বিতর্ক হওয়াটা স্বাভাবিক। অমানুষের পক্ষে একটা কথা বলা যায়, অমানুষ ছোট পরিসরে প্রতিশোধের গল্প। ফলে জামসেদ চরিত্রের প্রতি ভালোবাসা তৈরী হয়েছে দ্রুত কিন্তু তুলনীয় হবার মতো যথেস্ট শক্তিশালী হতে পারে নি। এক্ষেত্রে
অন্যদিকে, অগ্নিপুরুষ রানার অন্যান্য বইয়ের মতো অনেক ডিটেলস। ফলে পার্ট বাই পার্ট সাজানো সম্ভব হয়। অগ্নিপুরুষে সবই ছিল - প্রেম, স্নেহ, প্রতিশোধ।
সহমত
অমানুষে ইমোশন টা ব্যাপক ভাবে দেয়নি বলেই হয়ত আপনার এতটা ভাল লাগেনি,হিরো মাসুদ রানার ভাল বাসার কাছে বুড়ো জামশেদ এর পিতৃ সুল্ভ ভালবাসা মার খাবেই। আর ্যাই হোক কাজিদা অমানুষের মাল মসলা এনে অগ্নিপুরুষে দিসেন,আর বাড়তি দিলেন ইমোশন,হিরো মাসুদ রানার প্রেম,এবং হিট
man of fire দেখলাম,সেই রকম লাগ্ল,মুভি টার আবেদন অন্যরকম,ওখানে মাসুদ রানা কে খুজতে গেলে ভাল না লাগাই সাবাবিক।
২৮ শে জুন, ২০১১ রাত ২:০৪
তায়েফ আহমাদ বলেছেন:
এক একজনের মতামত একেক রকম। ব্যাপার না।
৫৮| ২৮ শে জুন, ২০১১ রাত ১০:৩২
মেঘেরদেশ বলেছেন: অগ্নিপুরুষ অমানুষ man of fire তিন টাই সেইরকম,
২৯ শে জুন, ২০১১ রাত ১২:০২
তায়েফ আহমাদ বলেছেন: ঠিক আছে।
৫৯| ১০ ই অক্টোবর, ২০১১ রাত ১০:৪৪
অনন্ত আরেফিন বলেছেন: অনেককেই দেখি সেবা বইগুলা বিদেশী কাহিনীর অনুবাদ বলে উড়িয়ে দিতে। কাজীদাকে তেমন কোন লেখকও মনে করেন না অনেকে। কিন্তু এই লোকের যদি টাকা পয়সার চিন্তা না থাকত, অন্তত আরো কিছু মৌলিক বই লেখার সুযোগ পাইতো তাহলে সে উড়াইতে পারতো। ধ্বংস পাহাড়ই তার প্রমান। বিরাট আফসোস। আর অগ্নিপুরুষ তো বস। অগ্নিপুরুষ পড়ার পরে অমানুষ হাতে পাইসিলাম। ফলাফল: বইয়ের অর্ধেক পড়ে ঘুম।
পরে অবশ পুরো বইই পড়সি। তবে হুমায়ুন আহমেদ বাংলাদেশের সেরা লেখকদের একজন। এই বাপারে সন্দেহ নাই।
১৬ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ২:০১
তায়েফ আহমাদ বলেছেন:
ধন্যবাদ, আপনার মন্তব্যের জন্য।
৬০| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৩ রাত ১০:৪৭
অভি৯১৭৫ বলেছেন: ভাই আপনি অনেক বড় একটা অতীতের বাক্স খুলে দিলেন। এই বইয়ের সাথে অনেক ভালোবাসা , কৈশোর আবেগ জড়িয়ে আছে।
©somewhere in net ltd.
১|
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৮:২৮
হাসান মাহবুব বলেছেন: আমার কাছে অগ্নিপুরুষ এর চেয়ে অমানুষ হাজারগুন বেশি ভালো লাগসে। আমাদের বন্ধুদের মধ্যে দুইটা গ্রুপ আছে। ব্যাপক তর্কাতর্কিও হয় এ নিয়া। আমি অমানুষ গ্রুপের!