নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমাদের জীবনে চলতে যেয়ে শুধু অভিনয় করতে হয়।আর সবচেয়ে বড় অভিনয়টা তখনই করতে হয় , সেটা হল সুখে না থেকেও সুখী থাকার অভিনয় ।

তৈরতা

প্রকৃত ট্যালেন্ট টিচার তারাই , যারা ছাত্রীকে পাত্রী বানাতে পারে।

তৈরতা › বিস্তারিত পোস্টঃ

কে এই সৈয়দ শামসুল? কি বা তার পরিচয়?

০১ লা অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১২:১৫

কে এই সৈয়দ শামসুল? কি বা তার পরিচয়?
আসুন জেনে নিই কবি সৈয়দ শামসুল হক সর্ম্পকে...
..১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের বিরোধীতা করে পাকিস্তান সরকারের প্রতি সমর্থন জানিয়ে যে ৫৫ জন বুদ্ধিজীবি বিবৃর্তি দিয়েছিলো। তাদের স্বাক্ষরের তালিকায় ৫০ নম্বর সিরিয়ালের নামটি হলো কবি শামসুল হকের।
#সূত্র: এই বিবৃর্তিটি প্রকাশিত হয় দৈনিক পাকিস্তান পএিকায় ১৯৭১ সালের ১৭ মে তারিখে, এছাড়াও আহমদ শরীফ,কাজী নুরুজ্জামান,ও শাহরিয়ার কবির সম্পাদিত "একাওরের ঘাতক ও দালালরা কে কোথায়" বইয়ের ১৪২--১৪৬ পৃষ্ঠায় বিস্তারিত রয়েছে।
.. সৈয়দ শামসুল হক এক জন ইসলাম বিরুদ্ধি লেখক ছিলো, তার কাছে নাকি আযানের শুরের চেয়েও কাকের কা কা শব্দ অনেক মধুর লাগে।
#সূত্র: তাই তিনি তার "মরা ময়ূর" নামক কাব্যনাট্যতে ভোরের কাককে অনুরোধ করেছেন, ও কাক তুই খুব জোরের কা কা কর যাতে মুয়াজ্জিনের আযানটা আর না শোনা যায়।
একজন #রাজাকার এবং #ইসলাম-বিরুদ্ধি লেখকে রাষ্ট্রীয় মর্যাদা দিয়ে জাতীর সাথে তামাশা করা হয়েছে। যা মুক্তিযুদ্ধকে অবমাননা করার শামিল।

মন্তব্য ১১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১১) মন্তব্য লিখুন

১| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১২:২৫

সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: !!!

২| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১২:২৯

বোরহাান বলেছেন: আমাদের সামু কর্তৃপক্ষ তো ব্লগে খুব শান্তিতে ঘুম পাড়িয়ে রেখেছেন এই পিশাচ টাকে!

৩| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১২:৩৭

তৈরতা বলেছেন: ”রাজাকা “ চেতনায় কারা ধারন করছে? কিছু বল্লে আবার ব্লগ টায় বন্ধ করে দেবে..

৪| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১২:৩৯

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: বিতর্কিত ব্যক্তি হিসাবে সৈয়দ শামসুল হকের কথা আমি আগেও শুনেছি। এই লেখায় আপনি যে তিনটি সূত্রের উল্লেখ করেছেন, সেগুলোর স্ক্রীন শট দিতে পারলে ভালো হতো। কারণ সবার পক্ষে ঐ তিনটি সূত্র যাচাই করা সম্ভব নাও হতে পারে।


ধন্যবাদ তৈরতা।

৫| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১:০৩

আহলান বলেছেন: এমন বিতর্ক অনেক মানুষের ব্যপারেই রয়েছে। কম্বলের লোম বাছতে গেলে তো কম্বলের কি অবস্থা হবে?

৬| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১:১৮

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: রাজাকার হলেও আওয়ামী সমর্থন আপনাকে রাজকীয় সম্মান দেয়!
মুক্তিযোদ্ধা হলেও ভিন্নমত হলেই ট্যাগিং বাজি!
চেতনার দু:খজনক ভবিষ্যতেরই ইংগিত!!



৭| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৬ রাত ৯:৪৭

উম্মু আবদুল্লাহ বলেছেন: সৈয়দ শামসুল হক আওয়ামী ঘরানার কবি। দুটো নেতিবাচক খবরে তিনি শীর্ষস্থান দখল করে আছেন। এক হলো, "খেলারাম খেলে যা" নামক চূড়ান্ত অশ্লীল একটি বই লেখার জন্য। দ্বিতীয় হল, তসলিমা দাবী করেছেন "খেলারাম খেলে যা"র ফটকা চরিত্র বাবর আলী আসলে শামসুল হকের নিজেরই চরিত্র। এর জন্য শামসুল হক তসলিমার বিরুদ্ধে আইনী ব্যবস্থা নেন।

উনার নাম আমি প্রথমে শুনি "ঘুড্ডি" নামের এক ছবির বিজ্ঞাপনে। তিনি সম্ভবত সেই ছবির চিত্রনাট্য লেখেন।

শামসুর রহমান কিংবা আল মাহমুদের মত পাঠক প্রিয়তা সম্ভবত উনার ছিল না। আমি কবিতার খুব ফ্যান নই, কিন্তু শামসুর রহমান/আল মাহমুদের বেশ কিছু কবিতা মনকে নাড়া দিয়েছে। এমনকি যে বিতর্কিত কবিতার জন্য শামসুর রহমান সমালোচিত হয়েছেন ("আজান" নিয়ে বাজে লাইন) - সেটিও কবিতার প্রসংগের সাথে খাপছাড়া নয় কারন কবিতাটি ছিল মাতালের অনুভূতি এবং একজন মাতাল সেরকম চিন্তা করতেই পারে। পুরো কবিতা পড়ার পরে শামসুর রহমানের প্রতি আমার কোন বিরূপ ভাব আসেনি যদিও প্রথমে আলাদা করে লাইনটি পড়ার পরে ভীষন বিরক্ত হয়েছিলাম।

সৈয়দ হকের সেরকম কোন লেখা পড়েছি বলে মনে পড়ছে না। আর আওয়ামী লীগের কেউই "খেলারাম খেলে যা"র অশ্লীলতা নিয়ে কখনও কোন সমালোচনা করে নি। যদিও শেখ হাসিনা তসলিমার লেখাকে বলেছিলেন "ট্র্যাশ"।

৮| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ৮:৪২

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আসল কথা হচ্ছে কয়েকজন বাদে সবাই প্রানের ভয়ে বা অবরুদ্ধ অবস্থায় বিপাকে পড়ে পাকিদের সমর্থন করতে বাধ্য হয়েছিলেন।
হানাদার খুনিদের প্রেসনোট, পরিকল্পিত প্রপাগান্ডা বিশ্বাস করা বোকামি। ৫৫ জনের তালিকা করেছিল হানাদার পাকি জান্তা।
এরা বেশিরভাগই বলেছিলেন তাদের না জানিয়ে এই তালিকা করা হয়েছিল, অনেকের সাক্ষর জোরপুর্বক নেয়া হয়েছিল অনেকেরই সাক্ষর ছিল না। তালিকায় অনেক নিহত বুদ্ধিজিবীর নামও আছে। যদিও এসব প্রপাগান্ডা পৃথিবীর কেউই বিশ্বাস করেনি।
জাহানার ইমামও তার বইয়ে বলেছেন -
"এখন বুদ্ধিজীবী ও শিল্পীদের ধরে তাঁদের দিয়ে খবরের কাগজে বিবৃতি দেওয়ানোর কুটকৌশল শুরু হয়েছে। বেশিরভাগ বুদ্ধিজীবী ও শিল্পী যে বেয়নেটের মুখে সই দিতে বাধ্য হয়েছেন, তাতে আমার কোন সন্দেহ নেই"।
একাত্তরের দিনগুলি - জাহানারা ইমাম।

এখন বাংলাদেশী পাকিপ্রেমীরা আবর্জনা থেকে এই পাকি তালিকা দেখিয়ে পাকি ফায়দা হাসিল করছে।

আমার এই লেখাটিও পড়ুন। view this link

৯| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ৯:৩০

নির্ঝরের_স্বপ্ন বলেছেন: একাত্তরে কে কি করেছে, তা স্বাধীনতার পক্ষ বিপক্ষ শক্তি যাচাইয়ের মানদণ্ড নয়। তাহলে আওয়ামী সরকারের পা চাটা কুত্তাদের ৮০%ই রাজাকার বনে যাবে। কিন্তু বাস্তবতা এখন কাদের সিদ্দিকী, এ কে খন্দকার, হামিদুল হক, সাদেক হসেন খোকাদেরকেও রাজাকার বানিয়ে ছেড়েছে।

১০| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১২:২১

হাতুড়ে লেখক বলেছেন: ১ম ঘটনার কথা আমি জানিনা তাই ওইটা সম্বন্ধে তর্কে যাবো না।
আপনি বলেছেন,
.. সৈয়দ শামসুল হক এক জন ইসলাম বিরুদ্ধি লেখক ছিলো, তার কাছে নাকি আযানের শুরের চেয়েও কাকের কা কা শব্দ অনেক মধুর লাগে।
#সূত্র: তাই তিনি তার "মরা ময়ূর" নামক কাব্যনাট্যতে ভোরের কাককে অনুরোধ করেছেন, ও কাক তুই খুব জোরের কা কা কর যাতে মুয়াজ্জিনের আযানটা আর না শোনা যায়।



শামসুল হক এর "Dead Peak" এর বঙ্গানুবাদ "মরা ময়ূর" কাব্যনাটক এর দুই লাইন এটা!!
কাব্যনাটকের প্লট টা এমন ছিল.... এক মেয়েকে একজন মুয়াজ্জিন ধর্ষণ করে, তাকে এমনভাবে ভয় দেখানো হয়, যাতে সে কারো কাছে মুখ না খুলে এবং সে প্রায়ই মেয়েটার সাথে শারীরিক সম্পর্ক করতো!
.
মেয়েটার বাড়ি মসজিদের পাশেই ছিল... প্রতিদিন সকালে যখন সে মুয়াজ্জিন আযান দিতো, মেয়েটা তখন ঘৃণায় বলতো..." ও কাক তুই জোড়ে জোড়ে ডাক, যেন অই মুয়াজ্জিন এর গলায় তার আযান শুনতে না হয়!!

আপনাদের মত ছাগুদের জন্য আফসোস হয়! ছোটবেলায় হয়তো এই নাস্তেক লোকটার অনেক লেখা পড়েছেন আর বড় হয়ে তার মরন কালে নাস্তেক ট্যাগ দিচ্ছেন। বাহ! সাবাস! আসেন ভাই বুক মিলাই।


১১| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১:১৫

হাসান মাহবুব বলেছেন: হাতুড়ে লেখকের কমেন্ট পড়ে চমকে গেলাম। এই তাহলে ব্যাপার! ছাগুদের দ্বারাই সম্ভব কেবল।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.