![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
প্রকৃত ট্যালেন্ট টিচার তারাই , যারা ছাত্রীকে পাত্রী বানাতে পারে।
মুরগি কবিরের মুক্তিযুদ্ধ
============
"... শাহরিয়ারকে আমি ছেলের মতো স্নেহ করি, আমরা একসঙ্গে বহুদিন কাজ করেছি, বিশেষ করে '৭১-এর ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটিতে। কিন্তু যখন জানতে চেয়েছি সে কোথায় যুদ্ধ করেছে, তখনই সে নিশ্চুপ থেকেছে, কোনো দিন সদুত্তর দেয়নি॥"
- [ কর্ণেল (অব কাজী নুর-উজ্জামান । ৭ নং সেক্টর কমান্ডার। মুক্তিযুদ্ধ ভিত্তিক ছোটগল্পের ইংরেজি অনুবাদগ্রন্থ '১৯৭১ ও তারপর'-এর প্রকাশনা উৎসবে প্রধান অতিথির বক্তব্যে। - ০৯/০২/২০০২ ]
তথ্যসূত্র: বাংলাদেশের রাজনৈতিক ঘটনাপঞ্জি / বিচারপতি মুহাম্মদ হাবিবুর রহমান ॥ [ প্রথমা প্রকাশন - অক্টোবর, ২০১৩ । পৃ: ১৩৫ ]
২| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:৪১
হাসান রাজু বলেছেন: বুঝলাম লোকটার মধ্যে লজ্জা জিনিসটা আছে । নির্লজ্জের মত বলছেনা, আমি অমুক সেক্টরে যুদ্ধ করেছি । মৌন থেকেছে, মিথ্যে বলেনি ।
কিন্তু আমাদের সমাজে অনেক নির্লজ্জ অপদার্থ আছে । যাদের যদি জিজ্ঞেস করা হয় -" শাহরিয়ার কবিরের কথায় কেন আপনার গাঁ জ্বলে " ? তখন সে কখনই বলবে না যে, " সে (শাহরিয়ার কবির) রাজাকার আর আলবদরদের বিপক্ষে বলে যা আমি সহ্য করতে পারি না । "
বরং সে ইনিয়ে বিনিয়ে যে ব্যাপারটা বলবে তাতে তার মেকি দেশপ্রেমটাই ফুটানোর চেষ্টা করবে।
৩| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:৫৮
সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: যারা কাজ করে বেশি তারা কথা বলে কম।
সমাজে যারা তেলবাজ, চাপাবাজ তারাই বড় চেয়ার পাই।
অপদার্থ একটা...
৪| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:২২
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: শাহরিয়ার কবিরের নাম শুনলে কাদের গা জ্বালা করে বাংলার মানুষ খুব ভালোই জানে, যাক নিজের পরিচয়টা পরিস্কার করার জন্য ধন্যবাদ আপনাকে
৫| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:৩৯
nurul4amin বলেছেন: সাদা মনের মানুষ = শাহরিয়ার কবিরের মনের মানুষ
৬| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:৫৭
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
কামালভাই একজন প্রকৃতই সাদা মনের মানুষ।
শাহরিয়ার কবিরকে অপবাদ দিয়ে কোন লাভ হবে না।
একজন লেখক-সাংবাদিককে হাতে লাঠি বা বন্দুক নিয়ে মুক্তিযুদ্ধ করতে হয় না, তাদের অগ্নিঝরা লেখার ছন্দ আর মানবতার প্রবাদবাক্য গুলি বন্দুকের গুলির চেয়েও অনেক বেশি ক্ষমতাবান, এটা বুঝতে চায় না পাকিপ্রেমি ছাগুসমর্থকরা। পাকিস্থানের প্রেমে অন্ধ একটি গোষ্ঠি তার লেখায় কর্মকান্ডে আহত হবেন এটাই তো স্বাভাবিক।
শাহরিয়ার কবির কখনোই ব্যবসায়ী বা সাপ্লাই ঠিকাদার ছিলেন না। ১৯৭১ এ একজন সাধারন সাংবাদিক ছিলেন দৈনিক বাংলায় (দৈনিক পাকিস্তান) পরে দৈনিক বাংলার সহযোগী সাপ্তাহিক বিচিত্রায় কাজ করেছেন। মুরগীর আড়তে কখনোই ছিলেন না।
আচ্ছা ধরে নিলাম ১৯৭১এ পাকি হানাদারদের ভালবেসে সাংবাদিকতা ছেড়ে মুরগীর আড়তে কাজ নিলেন।
কিন্তু আমার জানামতে পাকি মিলিটারি খাদ্যতালিকায় মুরগী আইটেম কখনোই ছিলনা, পুর্ব পাকিস্তানেও ছিল না, এমনকি বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পরও ৯০ সাল পর্যন্ত সেনা খাদ্যতালিকায় মুরগী আইটেম রাখা হয়নি। যে কোন অবসরপ্রাপ্ত সেনা সদস্যকে জিজ্ঞেস করে নিশ্চিত হতে পারেন। মুরগি সাপ্লাই একটা ফালতু কথা।
সুধু তাই না
ছাগুরা শাহরিয়ার, জাফর ইকবাল বা শাহাবাগ আনন্দলনকারিদের দুচোখে দেখতে পারে না। এদের অপছন্দের কারন অষ্পষ্ট। মুল কারনটা ওরা কখনোই উচ্চারন করে না
একবার বলে শাহাবাগে ফ্রী বিরানি খাইত ... আবার বলে গাঞ্জা খাইতো .. ইত্যাদি অষ্পষ্ট কথাবার্তা। মুল কারন (দাড়ীওয়ালাদের ঝুলানো) কখনোই বলত না। কথাভিন্ন প্রসংগেও তাদেরকে অকারনে গালাগাল করবে।
আসলে ফ্রী বিরানী-ফিরানি ব্যাপার না।
একমাত্র তাদের কারনেই গা ঝাড়া দিয়ে যুদ্ধাপরাধ আইন নতুন ভাবে সংশোধন করে ধারা যোগ করতে বাধ্য হয়েছিল সরকার।
যার দারা ওদের বাবা ছাগুচিফদের ঝুলানো সম্ভব হয়েছিল।
নইলে নামমাত্র শাস্তি দিয়ে ছাড়া পেয়ে যেত খুনিগুলো।
তাই ছাগুদের প্রচন্ড গাজ্বালা, কোন যুক্তি খুজে না পেয়ে অকথ্য গালাগাল করে, মুরগি মুরগি .. বিরানি বিরানি করে গাজ্বালা মিটায়।
©somewhere in net ltd.
১|
০৭ ই নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:১৩
আনু মোল্লাহ বলেছেন: এ্যাঁ, বলেন কি??