নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি তাই বলি যা আমি বিশ্বাস করি

আমি তাই বলি যা আমি বিশ্বাস করি

তাজমুল আক্তার

আমি আসলে তেমন কোন গুরুত্বপূর্ণ বা জ্ঞানী ব্যাক্তি নই। কিন্তু আমি তাই বলি যাই বলি তা আমি বিশ্বাস করি।

তাজমুল আক্তার › বিস্তারিত পোস্টঃ

বাংলাদেশের হাজারো সমস্যার ভিতর কিছু সমস্যা আর তার সমাধান

১৮ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৪

যেখানে রাজনীতির উদ্দেশ্যই হচ্ছে জনগনের সেবা সেখানে আজ বাংলাদেশের দুইটা রাজনৈতিক দলই রাজনীতি করে ক্ষমতা দখলের জন্য। কোন দলের কাছেই আজ জনগনের সেবা মুখ্য না। রাজনীতিবিদদের হাত থেকে আজ রাজনীতি চলে গেছে আমলা এবং ব্যাবসায়িদের কাছে। আজ নির্বাচনে দেখা যায় টাকার খেলা। এখন বড় দলের মনোনয়ন কেনা-বেচা হয়। কিভাবে সম্ভব জনগনের উন্নয়ন?



যদি এমন হত যে বাংলাদেশে একটাই দল থাকবে আর বাংলাদেশের সব রাজনীতিবিদরা সেই দলের অধীনে নির্বাচন করবে। প্রতিটা আসনে জনসভার আয়োজন করবে নির্বাচন কমিশন এবং প্রার্থীরা সেখানে জনগনের উদ্যেশে ভাষণ দিবে। সবার প্রতিশ্রুতি আর লক্ষ্যের কথা বলবে জনগণকে। কোন প্রার্থীই নিজের সম্পদ নির্বাচনের জন্য খরচ করতে পারবে না, সকল খরচ বহন করবে নির্বাচন কমিশন। প্রার্থীদের আপন যোগ্যতার উপর জনগন ভোট দিয়ে নির্বাচিত করবে। তখন স্বাভাবিকভাবেই যোগ্য প্রার্থী নির্বাচিত হবে। আর এই নির্বাচিত প্রার্থীরা ভোটের মাধ্যমে তাদের ভিতরের এক জনকে প্রেসিডেন্ট হিসেবে নির্বাচিত করবে। এবং প্রেসিডেন্ট আস্থাভাজন একজনকে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নিয়োগ দিবে। প্রেসিডেন্ট এবং প্রধানমন্ত্রী পরামর্শ করে মন্ত্রিসভায় নিয়োগ দিতে পারবে।সংসদ সদস্যদের দুই-তৃতীয়াংশের অনাস্থায় প্রেসিডেন্টকে অপসারিত করতে পারবেন।



আজকে রাজনৈতিক দলগুলোর বিভিন্ন অঙ্গসংগঠনের চাপে বলা যায় জীবন ওষ্ঠাগত। বলা যায় দেশে এখন সাধারন মানুষই নাই। সবাই যার যার স্বার্থের জন্য রাজনৈতিক দলের লেজুরবৃত্তি করছে।



যদি এমন করা যেত ছাত্র, যুব, সেচ্ছাসেবক, শ্রমিক সংগঠন ছাড়া আর কোন অঙ্গসংগঠন থাকবে না তবে কেমন হতো।



আজকে আমরা সংবাদপত্রে নির নিরপেক্ষ সংবাদ পাই না। সব সংবাদ পত্রই কোন গোষ্ঠী অথবা বাহিরের শত্রুদের স্বার্থ রক্ষা করে সংবাদ প্রকাশ করে। যা আমাদের জাতির জন্য সম্পূর্ণ ক্ষতিকারক ।



যদি এমন সব দালাল পত্রিকা চিহ্নিত করে বাংলাদেশ থেকে নিশিদ্ধ করা গেলে কেমন হতো?



আপনি আমার উপরোক্ত প্রস্তাবগুলো যদি যথার্থই মনে করেন তবে জেনে রাখুন আপনি বাকশালকে সমর্থন করলেন।



বাকশাল নিয়ে বঙবন্ধুর কয়েকটি উক্তি বলি শুনেনঃ-



"আমার দেশের মাত্র ৫ পার্সেন্ট লোক ৯৫ পার্সেন্ট লোককে দাবিয়ে রাখছে, শাসন-শোষণ করছে। বাকশাল করে আমি ওই ৯৫ ভাগ মানুষের স্বাধীনতা, গণতান্ত্রিক শাসন ও অর্থনৈতিক মুক্তির ব্যবস্থা করেছি। এতকাল মাত্র ৫ ভাগ শাসন করেছে, এখন থেকে করবে ৯৫ ভাগ। ৯৫ ভাগ মানুষের সুখ-দুঃখের সাথে ৫ ভাগকে মিশতে হবে। আমি মেশাবোই। এজন্য বাকশাল করেছি।"



"ইসলামী ব্যবস্থায় একটি মাত্র দলের অস্তিত্ব ছিলো, আর তা হলো খেলাফত তথা খেলাফতে রাশেদীন। মার্কসবাদও একটি মাত্র দলের অনুমোদন দিয়েছে। বস্তুত প্রকৃত গণতন্ত্র বা সাম্যবাদী সমাজ প্রতিষ্ঠার স্বার্থেই একটি একক জাতীয় রাজনৈতিক সংস্থা থাকা বাঞ্ছনীয়। "

মন্তব্য ১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৩৫

মোহাম্মদ মজিবর রহমান বলেছেন: বাকশাল মানে।"এক নেতা এক দেশ,বঙ্গবন্ধুর বাংলাদেশ"

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.