![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি আসলে তেমন কোন গুরুত্বপূর্ণ বা জ্ঞানী ব্যাক্তি নই। কিন্তু আমি তাই বলি যাই বলি তা আমি বিশ্বাস করি।
বিএনপির প্রস্তাব : ১৯৯৬ এবং ২০০১ এর
তত্ত্বাবধায়ক সরকার থেকে ৫ জন, ৫ জন
করে আওয়ামীলীগ এবং বিএনপির মনোনীত
ব্যাক্তি দ্বারা অন্তর্বর্তী সরকার গঠন।
এমন অদ্ভুত প্রস্তাব এর আগে কেউ
শুনছে নাকি সন্দেহ।
আমি নিজে তত্ত্বাবধায়কের পক্ষে না কারন
এটা সংবিধান এর সাথে সাংঘর্ষিক। তত্ত্বাবধায়ক
সরকার থেকে একদিন আমাদের সরে আসতেই হতো।
এবং সেইটা যতই তাড়াতাড়ি হতো তা গণতন্ত্রের
জন্য মংগলকর হতো। শেখ হাসিনা তত্ত্বাবধায়কের
বিরুদ্ধে শক্ত অবস্থান নিয়ে দেশকে গনতন্ত্রের
পথে একধাপ এগিয়ে নিয়ে গিয়েছে। সেই
সাথে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ
হাসিনা অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের যেই প্রস্তাব
দিয়েছেন তা হলো ক্ষমতা হস্তান্তরের দীর্ঘ
মেয়াদি, সাংবিধানিক, শান্তিপূর্ণ সমাধান।
কিন্তু বিএনপির দেওয়া প্রস্তাবে যেই সব
সমস্যা সামনে দেখা দিবে তা নিচে দিলাম :-
১. অনির্বাচিত সরকার।
২. অগণতান্ত্রিক ব্যাবস্থা।
৩. সংবিধানের সাথে সাংঘর্ষিক।
৪. সল্পস্থায়ী সমাধান।
৫. এই প্রস্তাব মেনে নিলে ৫ বছর পর এই
দেশকে নির্বাচনকালীন সরকার নিয়ে আবার
রাজনৈতিক অচলাবস্থার ভিতর পরতে হবে,
যা দেশের অর্থনীতি এবং স্থিতিশীলতার জন্য
মারাত্বক ক্ষতিকর হবে।
সর্বোপরি এই প্রস্তাব কোন স্থায়ী সমাধান না।
সাধারণ জনগণ এমন এক সাংবিধানিক
এবং গনতান্ত্রিক ব্যাবস্থা চায় যার
ফলে দেশকে যেনো নির্বাচনের পূর্বে কোন
অচলাবস্থায় পরতে না হয়।
২| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৫:৩৪
জিনিয়াস০০০ বলেছেন: কে কার কথা শুনে ভাই?
আমার যা মনে চায় তাই করবো, এটা আমার স্বাধীনতার অর্থ!
এসকল না করতে দেয়া আবার গণতন্ত্রের পরিপন্থি!
৩| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৯
লেহালুয়া বলেছেন: ভাই, ৯৬ এ তত্বাবধায়ক আসার আগে যখন ঠিক একই ফর্মুলা দেয়া হলো যা এখন হাসিনা আপা বলছেন তখন মানতে এত কষ্ট হলো কেন? আর এখন খুব গণতন্ত্র কপচাচ্ছেন, ধরলাম সুষ্ঠু নির্বাচন হলো হাসিনার ফর্মুলাতে এবং বিএনপি সেটাতে জয়ী হলো। তারপরের নির্বাচন কোন পন্হায় হবে? নাকি আবারো হাসিনা আপা নয়া ফর্মুলা আবিষ্কার করবেন?
উনার মত গোঁয়ার নেত্রী দুনিয়ায় আরেকজন আছেন যার নাম মমতা ব্যনার্জী।
৪| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৯
ইউরো-বাংলা বলেছেন: বাংলাদেশ যতদিন বেঁচে থাকবে, ততদিনই নির্দলীয় নিরপেক্ষ ব্যক্তিদের দিয়ে নির্বাচন দিতে হবে। কারন, খালেদে-হাসিনাদের উপর কারো আস্থা নাই এবং উনারা নিজেরা নিজেরা চুলাচুলিতে ব্যস্ত।
৫| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৫:৫২
তাজমুল আক্তার বলেছেন: সেইটাও একটা সল্পকালীন সমাধান ছিলো। আর
তা অবশ্য কর্তব্য হয়েছিলো মাগুরা নির্বাচনের পর।
আমাদের সামনের দিকে তাকাতে হবে,
স্থায়ী সমাধানের দিকে যেতে হবে আর
আপনি নিশ্চয়ই আওয়ামীলীগের দিকে কারচুপির
তুলতে পারবেন না। স্থায়ী সমাধানের জন্য ভাই
বিড়ালের গলায় ঘন্টা লাগাতেই হবে আজ
অথবা কাল। শেখ হাসিনার দেওয়া প্রস্তাবই গনতান্ত্রিক এবং সাংবিধানিক @লে হালুয়া
৬| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৭
তাজমুল আক্তার বলেছেন: ইউরো বাংলা @ আপনার হিসাবে সাধারণ মানুষের আজীবন নির্বাচন পূর্ববর্তী সময়ে ভোগান্তি পোহাতে হবে। পারস্পারিক আস্থা বিএনপির কারনেই প্রথম হারিয়েছিলো তারা যখন মাগুরার নির্বাচন এ অসততা করেছিলো। আওয়ামীলীগ এর ব্যাপারে আপনি এমন কোন দৃষ্টান্ত দেখাতে পারবেন না তবে কেনো আওয়ামীলীগ এর উপর আস্থাহীনতা?
৭| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০৭
বিকারগ্রস্থ মস্তিস্ক বলেছেন: ইউরো বাংলা --
হাসিনা আর খালেদা আপার কাছে গিয়া এই কথা কইয়া আহেন আপ্নেরে নুবেল দিতে পারে --
বাংলাদেশ যত দিন বাইচা থাকবো হাসিনা খালেদা তত দিন বাইচা থাকবো -
তারা কোন হারবাল খাইলোওওও রে -
৮| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০৯
যা ইচ্ছা তাই বলেছেন: দালাল কি গাছে ধরে?
৯| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৬
তথই বলেছেন: আহারে দাদা যা বললেন
©somewhere in net ltd.
১|
২১ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৫:৩২
নামগোত্রহীন বলেছেন: সহমত্