১| ২১ শে নভেম্বর, ২০১২ রাত ৮:৪৯

রাশ১১২ বলেছেন: সুবহান আল্লাহ্‌

২| ২১ শে নভেম্বর, ২০১২ রাত ৮:৫১

চুয়েট পেইন বলেছেন: আমার কোন মতামত নাই

৩| ২১ শে নভেম্বর, ২০১২ রাত ৯:১২

নতুন বলেছেন:

গরুর মাংসে এই রকমের বিভিন্ন ধরনের মাংসের টুকরা হয়... পেশি বিভিন্ন যায়গাতে বিভিন্ন রকমের হয়... তাই ছোট টুকরা করলে এই রকমের হতেই পারে...

অনেকে পাঠার মাংসের টুকরাতে ঔম: দেখতে পায়... তার মানে কি আমাদের ঐটাও মেনে নিতে হবে?

৪| ২১ শে নভেম্বর, ২০১২ রাত ৯:৪২

নতুন বলেছেন: দুই পাশেই থাকবে... কারন ঐটা মাংস পেশির ভাজ... তাই যখন স্লাইস করবেন... তা দুই পাশেই থাকবে...

৫| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ১২:৫৮

উৎকৃষ্টতম বন্ধু বলেছেন: আপনার জন্যে এই লিংক।

Click This Link

ভাই আমিও আপনার মত মুসলিম এবং আমি সর্বক্ষণ চেষ্টা করছি নিজেকে নিষিদ্ধ কাজ থেকে বিরত রাখতে। মহান আল্লাহ আমাদেরকে অসংখ্য নিয়ামত দান করেছেন। কিন্তু তিনি এও বলেছেন যে এসব নিয়ামত কেবল মাত্র তাদের জন্যে যারা জ্ঞানী।

কিন্তু আজকাল মানুষের মধ্যে কি হুজুগ জাগলো বুঝলাম না, মানুষ জ্ঞানের পিছনে শ্রম দান করে না। বরঞ্চ তাদের দ্বারা কয়েকদিন পরপর একেকটা মিরাকল আবিষ্কৃত হয়। কেউ গাভীর চামড়ায় কেও মাছের পেটে আল্লাহর নাম খুজে পায়।

কিন্তু পূর্বের যুগে তো এমন কিছুই আবিষ্কৃত হয় নাই। ইতিহাসের কোনো পুস্তক বা কোথাও এসব আজগুবি নিদর্শনের কথা লেখা নাই। তা হলে এখনই বা কেন এসব আবিষ্কৃত হওয়া শুরু হল?

ঠিকাছে মানলাম যে আপনি নিজ চোখে তা দেখেছেন, কিন্তু এতে কি কিছু প্রমাণিত হয়? এটা কি আল্লাহর মিরাকল? তাহলে পাঁঠার গায়ে ঔম লেখাকে আপনি কি বলবেন?

এছাড়া আমার জানা মতে, কেবলমাত্র নবী বা রাসুলদের কাছে মহান আল্লাহ মিরাকল বা মৌজেজা প্রদর্শন করতেন এবং হযরত মুহাম্মদ (সঃ) এর পর থেকে মৌজেজা প্রদর্শন করাটা বন্ধ হয়ে গিয়েছে।

শুনেন ভাই আল্লাহর সর্বশ্রেষ্ঠ মৌজেজা হল পবিত্র কুরআন। কেননা কেয়ামতের আগ পর্যন্ত মানুষের সকল জ্ঞানের উৎস হয়ে থাকবে এই কুরআন। এর চেয়ে বড় মৌজেজা আর কি হতে পারে?

আমাদের কুরআনের জ্ঞান অন্বেষণের পিছনে শ্রম দান করা উচিত। এসব ভুয়া মিরাকলের মাধ্যমে নিজের ঈমানকে শক্ত করার প্রয়াস হবে দুধের সাধ ঘোলে মিটানোর মত। প্রকৃত ঈমানের স্বাদ পাওয়া যাবে কেবলমাত্র সত্যের অনুসন্ধানের মাধ্যমে। এবং আল্লাহ আমাদেরকে সে কাজটাই করতে বলেছেন।

৬| ১৪ ই মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৯

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: আদম আ তার সন্তাদের শিক্ষা দিতে গিয়ে বলেছিলেন হে আমার
সন্তানেরা আমি মোহাম্মদ নামটি আরশের গিলাফে , থামে , প্রাসাদে এবং বৃক্ষ তরুর পাতায় পাতায় লিখা দেখতে পাই আরও হুর গিলামান
ফেরেস্তাদের চোখের পুত্তুলিতে দেখতে পাই ।
ছুবাহান আল্লাহ
এখন যিনি সব কিছুর মালিক সৃষ্টি কর্তা তার নামটি এভাবে দেখতে
পাওয়া আল্লাহর মহত্তের অংশ ।