![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় টিকে খাকার জন্য বা অধিষ্ঠিত হওয়ার জন্য জনমতের থেকে পেশিশক্তি/অপশক্তি শক্তিই বেশী প্রয়োগ হয়। অতীতেও হয়েছে এখনো হচ্ছে। আমাদের দেশের ক্ষমতালোভীরা জনমতের থেকে পেশিশক্তি/অপশক্তিকেই বেশী পছন্দ করেন।দিন যতই যাচ্ছে নতুন নতুন পেশিশক্তি/অপশক্তি উদ্ভাবিত হচ্ছে।
বর্তমান সরকারের ব্যবহৃত বহুমাত্রিক অপশক্তির একটি হচ্ছে কিছু নাস্তিক ব্লগার নামের একটি অপশক্তি।।এই নাস্তিক ব্লগারগুলোকে তারা দুধ কলা দিয়ে লালন পালন করছে এবং প্রয়োজনের সময় ব্যবহার করছে। বিশেষ করে বিগত বছরগুলোতে বিরোধী দলের আন্দোলনের সময় তাদেরকে বেশী আশ্রয় এবং প্রশ্রয় দিয়েছে।রাষ্ট্রীয় কোষাগার তথা দেশের মেহনতি মানুষের রক্ত পানি করা অর্থ দিয়ে ভ্রাম্যমাণ টয়লেট থেকে শুরু করে সব ধরণের সাহায্য সহযোগিতা দিয়ে তথাকথিত গণজাগরণ মঞ্চ নামে নাট্য মঞ্চ তৈরি করা হয়।সেখানে সাধারণ মানুষের ভীড়ে নাস্তিকদের জন্য ছিল মিলনমেলা।যুব সমাজকে আকৃষ্ট করার জন্য সেখানে চব্বিশ ঘন্টা নাচ, গান, আমদ ফূর্তির ব্যবস্থা থাকে।থাকে যুবক যুবতীর অবাধ মেলামেশার সুযোগ। যে কোন প্রকারে ক্ষমতার মসনদ টিকিয়ে রাখার আপ্রাণ চেষ্টারত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দিক্বিদিক ছুটাছুটিতে ব্যস্ততার মধ্যে ঘটে থাবা বাবা নামে পরিচিত রাজিব হত্যাকান্ড। সময়ের অপচয় না করে প্রধানমন্ত্রী ছুটে যান রাজিবের বাসায়।অত্যন্ত ভারাক্রান্ত হৃদয়ে রাজিবকে দ্বিতীয় মুক্তিযুদ্ধের প্রথম শহীদ ঘোষণার মধ্য দিয়ে দেশবাসীকে এক অমীয় সুধা পান করালেন।যে ঘোষণাটা ছিল অনেকটা ঘরের কোণের মরে পঁচে পড়ে থাকা দুর্গন্ধময় বিড়ালটাকে ধরে এনে প্লাস্টিক সার্জারি করে লাখ টাকার হস্তী বানিয়ে বাজারজাত করার ব্যর্থ প্রচেষ্টা। আর্থিক সহযোগিতাসহ উতসাহ উদ্দীপনা দিয়ে নাস্তিকদের লালন পালন করেছে শুধু ক্ষমতার মসনদের জন্য।
এখন সংসদেও বিরোধী দল নেই। রাজ পথেও বিরোধী দল নেই। গুম, খুন আর ডান্ডা মেরে সবাইকে ঠান্ডা করে দেয়া হয়েছে।তাই নাস্তিকদের প্রয়োজনও সরকারের ফুরিয়ে গেছে। নাস্তিকদের প্রয়োজন হয়ত সরকারের সাময়িকভাবে ফুরিয়েছে।কিন্তু সরকারের প্রয়োজন তো নাস্তিকদের ফুরিয়ে যায়নি। তাদের চাওয়া আছে অনেক অনেক।যা কোনদিনও শাহ জালাল,শাহ পরাণের এই পুণ্য ভূমিতে পূরণ হবার নয়।
২০১৯ সালের নির্বাচনকে সামনে রেখে আওয়ামীলীগ নাস্তিকদের বলির পাঠা বানিয়ে নতুন এক খেলায় মেতে উঠেছে।
তাইতো বলতে ইচ্ছে করে কুইনান দিয়ে জ্বর সারিয়েছেন এখন শরীরে যে কুইনান আছে তা সারাবেন কী দিয়ে?
০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৪৩
তাল পাখা বলেছেন: সত্যিই প্রামানিক ভাই, দেশের বর্তমান পরিস্থিতির কথা চিন্তা করলে খুবই হতাশা লাগে। কী ঘটছে? সামনে কী ভয়াবহতা আমাদের জন্য অপেক্ষা করছে একমাত্র আল্লাহই ভাল জানেন।ধন্যবাদ আপনাকে।
২| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৪৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
কুনাইন আপনি সরাচ্ছেন?
০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২১
তাল পাখা বলেছেন: এ দায়িত্ব আমার নয়।যারা কুইনান সমাজে পুশ করেছে সে দায়িত্ব তাদের।
৩| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:০২
চাঁদগাজী বলেছেন:
রাজনীতিতে কুইনাইন সরানো সোজা, মানুষের অধিকার রক্ষার আইন করলে কুইনাইন তরল হয়ে যায়।
০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:২৪
তাল পাখা বলেছেন: আসলে আমার মূল বক্তব্যটা ছিল জনগণের ম্যান্ডেট ছাড়া অন্য কোন পন্থায় দেশের ক্ষমতা ধরে রাখতে পারলেও দেশের মাঝে শান্তি বজায় রাখা দুরূহ ব্যাপার। যেটা আওয়ামীলীগ টের না পাইলেও জনগণ টের পাচ্ছে। আর আওয়ামীলীগ হুয়ত পরে টের পাবে। কারণ ক্ষমতা চিরস্থায়ী নয়।
©somewhere in net ltd.
১|
০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:২৬
প্রামানিক বলেছেন: তাইতো বলতে ইচ্ছে করে কুইনান দিয়ে জ্বর সারিয়েছেন এখন শরীরে যে কুইনান আছে তা সারাবেন কী দিয়ে?
চিন্তার বিষয়