নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

যাহা বলিব সত্য বলিব

আল্লাহ মহান, যাহা বলিব সত্য বলিব।

তালপাতারসেপাই

লিন্ক সহ পোষ্টের বাহবা/দায়, মূল লেখকের।

তালপাতারসেপাই › বিস্তারিত পোস্টঃ

শুরু হলো আওয়ামী লীগ নেতাদের মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচার!

২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:০৭

আওয়ামী লীগ নেতা বলে পার পায়নি মানবতাবিরোধী অপরাধী, মো. মোবারক হোসেন। প্রথমে বহিস্কার ও পরে অভিযোগ।



তার বিরুদ্ধে মুক্তিযুদ্ধকালের মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগের তদন্ত শেষ হয়েছে, বৃহস্পতিবার, ২৪ জানুয়ারী ২০১৩ ট্রাইব্যুনাল-১-এ তাঁর হাজিরার দিন ধার্য হয়েছিল।



তদন্তে তাঁর বিরুদ্ধে মুক্তিযুদ্ধকালে গণহত্যা, হত্যা, নির্যাতন, অপহরণ ও আটকের মোট পাঁচটি অভিযোগ পাওয়া গেছে।

মানবতাবিরোধী অপরাধ তদন্ত সংস্থা গতকাল বুধবার বিকেলে তাদের বেইলি রোডের কার্যালয়ে সংবাদ ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানায়। তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক আবদুল হান্নান খান বলেন, মোবারক হোসেনের বিরুদ্ধে ৩৩ জনকে গণহত্যা, তিনজনকে হত্যা, দুজনকে অপহরণ করে আটক ও নির্যাতনের অভিযোগ পাওয়া গেছে। এই তদন্ত প্রতিবেদন আজ বৃহস্পতিবার আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে রাষ্ট্রপক্ষের প্রধান কৌঁসুলির কাছে জমা দেওয়া হবে। তিনি বলেন, তদন্ত সংস্থা আশা করছে, আগামী মার্চের আগেই জামায়াতে ইসলামীর নির্বাহী পরিষদের সদস্য মীর কাসেম আলীর বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ করা যাবে।

তদন্ত সংস্থার সহসমন্বয়ক এম সানাউল হক বলেন, তদন্তে পাওয়া গেছে, মুক্তিযুদ্ধকালে আখাউড়ার টানমান্দাইল ও জাঙ্গাইল গ্রামের ৩৩ জনকে গণহত্যার সঙ্গে মোবারক হোসেন জড়িত ছিলেন। তাঁর বিরুদ্ধে শহীদ আশু রঞ্জন দেবকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া আনন্দময়ী কালীবাড়ী রাজাকার ক্যাম্পে আটকে রেখে নির্যাতনের পর হত্যা, শহীদ আবদুল খালেককে ছাতিয়ান গ্রাম থেকে অপহরণ করে আটকে রেখে নির্যাতন ও হত্যা এবং শ্যামপুর গ্রামের দুজনকে অপহরণ ও আটকে রেখে নির্যাতনের পর একজনকে হত্যার অভিযোগ রয়েছে। ব্রাহ্মণবাড়িয়ার খরমপুর গ্রামের এক ব্যক্তিকে অপহরণের পর আটকে রেখে হত্যার সঙ্গেও তিনি জড়িত ছিলেন। একাত্তরের আগস্ট থেকে নভেম্বর পর্যন্ত সময়ে এসব ঘটনা ঘটে।

তদন্তকারী কর্মকর্তা শ্যামল চৌধুরী বলেন, একাত্তরে মোবারক হোসেন ছিলেন স্থানীয় রাজাকার কমান্ডার। ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা প্রশাসনের তৈরি করা রাজাকারদের তালিকায় তাঁর নাম আছে। স্বাধীনতার পর তিনি জামায়াতে ইসলামীর ইউনিয়ন পর্যায়ের নেতা (রুকন) ছিলেন। জানা যায়, পরে তিনি আওয়ামী লীগে যোগ দেন।

আমাদের আখাউড়া প্রতিনিধি জানান, মোবারক হোসেন আখাউড়ার মোগড়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ছিলেন। দুই বছর আগে তাঁকে দল থেকে বহিষ্কার করা হয়।

ব্রিফিংয়ে তদন্ত সংস্থা আরও জানায়, মোবারকের বাড়ি আখাউড়ার নয়াদিল গ্রামে। গত বছরের ১৬ জুলাই তাঁর বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগের তদন্ত শুরু হয়। তাঁর বিরুদ্ধে ২১ জনকে সাক্ষী করা হয়েছে। চারটি খণ্ডে ২৯৪ পৃষ্ঠার তদন্ত প্রতিবেদনের সঙ্গে এই সাক্ষীদের জবানবন্দি ও ১৮২ পৃষ্ঠার বই-পত্র, পত্রিকা ও সরকারি নথি সংযুক্ত রয়েছে।

এক প্রশ্নের জবাবে সানাউল হক বলেন, তদন্ত সংস্থায় এখনো ১১ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ তদন্তাধীন।

যেভাবে তদন্ত শুরু: ২০০৯ সালের ৩ মে আবদুল খালেকের মেয়ে খোদেজা বেগম ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিচারিক হাকিম আদালতে মোবারক হোসেনের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা করেন। মোবারক হাইকোর্টে জামিনের আবেদন করলে তাঁকে অন্তর্বর্তীকালীন জামিন দেওয়া হয়। পরে তাঁকে নিম্ন আদালতে আত্মসমর্পণের নির্দেশ দেন হাইকোর্ট। ২০১১ সালের ১৯ অক্টোবর মোবারক ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আদালতে আত্মসমর্পণ করলে আদালত তাঁকে কারাগারে পাঠান। ওই আদালত জানান, মোবারকের বিরুদ্ধে অভিযোগ মানবতাবিরোধী অপরাধের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট হওয়ায় তাঁকে জামিন দেওয়ার বিষয়টি আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের এখতিয়ার। পরে তাঁর আইনজীবী এস এম শাহজাহান ট্রাইব্যুনাল-১-এ জামিনের আবেদন করেন। নয় মাস বিনা বিচারে আটক থাকায় ১৬ জুলাই ট্রাইব্যুনাল-১ মোবারককে দুই মাসের অন্তর্বর্তী জামিন দেন। ওই দিন তদন্ত সংস্থাকে মোবারকের বিরুদ্ধে অভিযোগের তদন্ত শুরুর নির্দেশ দেন।



আপডেট

মোবারকের বিরুদ্ধে অভিযোগ দাখিল ১২ ফেব্রুয়ারি

যাযাদি রিপোর্ট



ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়ায় আওয়ামী লীগের বহিষ্কৃত নেতা মোবারক হোসেনের বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিলের তারিখ আগামী ১২ ফেব্রুয়ারি ধার্য করেছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১। ওইদিন পর্যন্ত তার জামিনের মেয়াদ বাড়ানো হয়েছে। বৃহস্পতিবার বিচারপতি এ টি এম ফজলে কবীরের নেতৃত্বে তিন সদস্যের ট্রাইব্যুনাল এ আদেশ দেন। রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী সুলতান মাহমুদ ও সাহিদুর রহমান জানান, মোবারকের বিরুদ্ধে তদন্ত প্রতিবেদন তারা হাতে পেয়েছেন। প্রতিবেদন পর্যালোচনা করতে তাদের সময়ের দরকার। তারা আশা করছেন, দুই সপ্তাহের মধ্যে তারা আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল করতে পারবেন। মোবারকের উপস্থিতিতে তার আইনজীবী এস এম শাহজাহান জামিনের মেয়াদ বাড়ানোর আর্জি জানান। পরে আদালত ১২ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত সময় বাড়ান। পাঁচটি অভিযোগ : ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়ায় আওয়ামী লীগের বহিষ্কৃত নেতা মো. মোবারক হোসেনের বিরুদ্ধে মুক্তিযুদ্ধকালে মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগের তদন্ত শেষ হয়েছে। তদন্তে তার বিরুদ্ধে মুক্তিযুদ্ধকালে গণহত্যা, হত্যা, নির্যাতন, অপহরণ ও আটকের মোট পাঁচটি অভিযোগ পাওয়া গেছে। মানবতাবিরোধী অপরাধ তদন্ত সংস্থা গতকাল বুধবার বিকালে তাদের বেইলী রোডের কার্যালয়ে সংবাদ ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানায়। মোবারক হোসেন আখাউড়ার মোগড়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ছিলেন। দুই বছর আগে তাকে দল থেকে বহিষ্কার করা হয়। ব্রিফিংয়ে তদন্ত সংস্থা আরো জানায়, মোবারকের বাড়ি আখাউড়ার নয়াদিল গ্রামে। গত বছরের ১৬ জুলাই তার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগের তদন্ত শুরু হয়। তার বিরুদ্ধে ২১ জনকে সাক্ষী করা হয়েছে। চারটি খ-ে ২৯৪পৃষ্ঠার তদন্ত প্রতিবেদনের সঙ্গে এ সাক্ষীদের জবানবন্দি ও ১৮২ পৃষ্ঠার বই-পত্র, পত্রিকা ও সরকারি নথি সংযুক্ত রয়েছে। যেভাবে তদন্ত শুরু : ২০০৯ সালের ৩ মে আবদুল খালেকের মেয়ে খোদেজা বেগম ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিচারিক হাকিম আদালতে মোবারক হোসেনের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা করেন। মোবারক হাইকোর্টে জামিনের আবেদন করলে তাকে অন্তর্বর্তীকালীন জামিন দেয়া হয়। পরে তাকে নিম্নআদালতে আত্মসমর্পণের নির্দেশ দেন হাইকোর্ট। ২০১১ সালের ১৯ অক্টোবর মোবারক ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আদালতে আত্মসমর্পণ করলে আদালত তাকে কারাগারে পাঠান। ওই আদালত জানান, মোবারকের বিরুদ্ধে অভিযোগ মানবতাবিরোধী অপরাধের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট হওয়ায় তাকে জামিন দেয়ার বিষয়টি আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের এখতিয়ার। পরে তার আইনজীবী এস এম শাহজাহান ট্রাইব্যুনাল-১-এ জামিনের আবেদন করেন। নয় মাস বিনা বিচারে আটক থাকায় ১৬ জুলাই ট্রাইব্যুনাল-১ মোবারককে দুই মাসের অন্তর্বর্তী জামিন দেন। ওই দিন তদন্ত সংস্থাকে মোবারকের বিরুদ্ধে অভিযোগের তদন্ত শুরুর নির্দেশ দেন। পরে আরো দুই দফায় তার জামিনের মেয়াদ বাড়ানো হয়। ।



আওয়ামী লীগ নেতাদের মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচার আওয়ামী লীগই শুরু করল। বিরোধী দল কি এতটা উদারতা ও আইনের প্রতি শ্রদ্ধা দেখানো সত সাহস রাখে?

মন্তব্য ৯ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৯) মন্তব্য লিখুন

১| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:১৬

বেলা চৌধুরী বলেছেন: তাকে আওয়ামী লীগ থেকে কেন বহিঃষ্কার করা হয়েছিল সেটা তো জানি না। মানবতাবিরোধী অপরাধের জন্য নাকি দলের মধ্যে বিদ্রোহী হয়ে উঠেছিল? ইতিহাস বলেন।

হাসিনার বেয়াই এর কি হবে সেটাও বলেন।

২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:২৭

তালপাতারসেপাই বলেছেন: মানবতাবিরোধী অপরাধে ও সংগঠন বিরোধী তৎপরতার জন্য

২| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:২৯

বাতাসের রূপকথা বলেছেন: আওয়ামীলীগের নেতা, নাকি স্থানীয় টেম্পুর ড্রাইভার।

আমার জানামতে এমন একজন ছিল যে কিনা মখা আলমগীরের মত একাত্তরে চাকরী চালিয়ে ছিল। স্থানীয় মানুষজন তাকে এই জন্য রাজাকার ডাকত। পরে এক মুক্তিযোড্ধার কাছে সুপারিশ নিয়ে গিয়ে হাজির হলে তাকে মুক্তিযোদ্ধার সার্টফিকেট দিয়ে দেয়া হয়।

আমার কেন জানি মনে হয় সে যেহেতু মাঝে আওয়ামীলীগ করত, তার মুক্তিযোদ্ধা সার্টিফিকেট যথারীতি আছে।

৩| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:৫৩

বেলা চৌধুরী বলেছেন: মূল কথা সংগঠন বিরোধী তৎপরতার জন্য তাকে বহিঃষ্কার করা হয়েছে।


মানবতাবিরোধী অপরাধীরা আওয়ামী লীগে আছে, বিশ্বজিৎদের হত্যাকারীরা কি মানবতাবিরোধী অপরাধী নয়?

২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৫

তালপাতারসেপাই বলেছেন: ইচা আর রুই কি এক?

৪| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:২১

শার্লক বলেছেন: আর একটা মুলা ঝুলাইতেছে। হাস্যকর।

৫| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:০১

মহাজাগতিক মুসাফির বলেছেন:

শতাব্দির সেরা তামাশা।
আওয়ামীলিগ জনগনকে ----------

৬| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৬

তালপাতারসেপাই বলেছেন: মোবারকের বিরুদ্ধে অভিযোগ দাখিল ১২ ফেব্রুয়ারি
যাযাদি রিপোর্ট

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়ায় আওয়ামী লীগের বহিষ্কৃত নেতা মোবারক হোসেনের বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিলের তারিখ আগামী ১২ ফেব্রুয়ারি ধার্য করেছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১। ওইদিন পর্যন্ত তার জামিনের মেয়াদ বাড়ানো হয়েছে। বৃহস্পতিবার বিচারপতি এ টি এম ফজলে কবীরের নেতৃত্বে তিন সদস্যের ট্রাইব্যুনাল এ আদেশ দেন। রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী সুলতান মাহমুদ ও সাহিদুর রহমান জানান, মোবারকের বিরুদ্ধে তদন্ত প্রতিবেদন তারা হাতে পেয়েছেন। প্রতিবেদন পর্যালোচনা করতে তাদের সময়ের দরকার। তারা আশা করছেন, দুই সপ্তাহের মধ্যে তারা আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল করতে পারবেন। মোবারকের উপস্থিতিতে তার আইনজীবী এস এম শাহজাহান জামিনের মেয়াদ বাড়ানোর আর্জি জানান। পরে আদালত ১২ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত সময় বাড়ান। পাঁচটি অভিযোগ : ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়ায় আওয়ামী লীগের বহিষ্কৃত নেতা মো. মোবারক হোসেনের বিরুদ্ধে মুক্তিযুদ্ধকালে মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগের তদন্ত শেষ হয়েছে। তদন্তে তার বিরুদ্ধে মুক্তিযুদ্ধকালে গণহত্যা, হত্যা, নির্যাতন, অপহরণ ও আটকের মোট পাঁচটি অভিযোগ পাওয়া গেছে। মানবতাবিরোধী অপরাধ তদন্ত সংস্থা গতকাল বুধবার বিকালে তাদের বেইলী রোডের কার্যালয়ে সংবাদ ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানায়। মোবারক হোসেন আখাউড়ার মোগড়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ছিলেন। দুই বছর আগে তাকে দল থেকে বহিষ্কার করা হয়। ব্রিফিংয়ে তদন্ত সংস্থা আরো জানায়, মোবারকের বাড়ি আখাউড়ার নয়াদিল গ্রামে। গত বছরের ১৬ জুলাই তার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগের তদন্ত শুরু হয়। তার বিরুদ্ধে ২১ জনকে সাক্ষী করা হয়েছে। চারটি খ-ে ২৯৪পৃষ্ঠার তদন্ত প্রতিবেদনের সঙ্গে এ সাক্ষীদের জবানবন্দি ও ১৮২ পৃষ্ঠার বই-পত্র, পত্রিকা ও সরকারি নথি সংযুক্ত রয়েছে। যেভাবে তদন্ত শুরু : ২০০৯ সালের ৩ মে আবদুল খালেকের মেয়ে খোদেজা বেগম ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিচারিক হাকিম আদালতে মোবারক হোসেনের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা করেন। মোবারক হাইকোর্টে জামিনের আবেদন করলে তাকে অন্তর্বর্তীকালীন জামিন দেয়া হয়। পরে তাকে নিম্নআদালতে আত্মসমর্পণের নির্দেশ দেন হাইকোর্ট। ২০১১ সালের ১৯ অক্টোবর মোবারক ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আদালতে আত্মসমর্পণ করলে আদালত তাকে কারাগারে পাঠান। ওই আদালত জানান, মোবারকের বিরুদ্ধে অভিযোগ মানবতাবিরোধী অপরাধের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট হওয়ায় তাকে জামিন দেয়ার বিষয়টি আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের এখতিয়ার। পরে তার আইনজীবী এস এম শাহজাহান ট্রাইব্যুনাল-১-এ জামিনের আবেদন করেন। নয় মাস বিনা বিচারে আটক থাকায় ১৬ জুলাই ট্রাইব্যুনাল-১ মোবারককে দুই মাসের অন্তর্বর্তী জামিন দেন। ওই দিন তদন্ত সংস্থাকে মোবারকের বিরুদ্ধে অভিযোগের তদন্ত শুরুর নির্দেশ দেন। পরে আরো দুই দফায় তার জামিনের মেয়াদ বাড়ানো হয়। আজ ট্রাইব্যুনাল-১-এ তার হাজিরার দিন ধার্য আছে।
Click This Link

৭| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:১৫

সাব্বির ০০৭ বলেছেন: বেয়াই এর খবর কই?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.