নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
লিন্ক সহ পোষ্টের বাহবা/দায়, মূল লেখকের।
নিহত দুই কর্মীর স্মরণে চাঁদপুর জেলা বিএনপির চাঁদের হাট না রণসভা?
চাঁদপুরে নিহত দুই কর্মীর স্মরণে জেলা বিএনপি আয়োজিত শোকসভা দুই গ্রুপের সংঘর্ষে রণক্ষেত্রে পরিণত হলো। গতকাল মঙ্গলবার শহরের হাসান আলী হাই স্কুল মাঠে এই ঘটনা ঘটে। সংঘর্ষের এক পর্যায়ে মাঠে স্থাপিত মঞ্চ ভাঙচুর করে আগুন ধরিয়ে দেয়া হয়। এসময় দলের কয়েকজন নেতা লাঞ্ছিত হন। গোটা শহরে সংঘর্ষ ছড়িয়ে পড়লে পুলিশ কয়েক রাউন্ড গুলি ও টিয়ারসেল নিক্ষেপ করে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। সংঘর্ষে কমপক্ষে ৫০ জন আহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। আহতদের শহরের বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিত্সা দেয়া হচ্ছে। এ ঘটনায় পুলিশ ১০ জনকে আটক করেছে।
প্রত্যক্ষদর্শী ও দলীয় সূত্র জানায়, ২০১২ সালের ২৯ জানুয়ারি গণমিছিলে গুলিতে নিহত দলের কর্মী আবুল ও লিমন ছৈয়ালের স্মরণে স্কুল মাঠে শোকসভার আয়োজন করে বিএনপি। কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দের উপস্থিতিতে দুপুর ২টার দিকে সভার কার্যক্রম শুরু হয়। সভায় স্থানীয় বিএনপি নেতা শেখ ফরিদ আহমেদ মানিক ও জিএম ফজলুল হকের অনুসারীরা আধিপত্য বিস্তারের চেষ্টা চালায়। এক পর্যায়ে তারা সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। এক পক্ষ সভা মঞ্চ ভাঙচুর করে তাতে আগুন ধরিয়ে দেয়। পরে দমকল বাহিনী এসে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।
সংঘর্ষ আস্তে আস্তে বাড়তে থাকলে বিকাল ৪টার দিকে কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ বক্তব্য না রেখেই দ্রুত মঞ্চ ত্যাগ করেন। এসময় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান, যুগ্ম-মহাসচিব বরকতউল্যা বুলু, লায়ন হারুনুর রশিদ ও রাশেদা বেগম হীরা এমপিসহ বেশ কয়েকজন প্রতিপক্ষের হাতে লাঞ্ছিত হন। এই খবরে শহরের মোড়ে মোড়ে দলের নেতা-কর্মীদের মধ্যে সংঘর্ষ ছড়িয়ে পড়ে। পুলিশ ধাওয়া দিয়ে ও ১৭ রাউন্ড শর্টগানের গুলি ছুঁড়ে তাদের ছত্রভঙ্গ করে দেয়। বর্তমানে শহরে থমেথমে অবস্থা বিরাজ করছে। রাত আটটায় এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত পুলিশ সংঘর্ষে জড়িত সন্দেহে ১০ জনকে আটক করেছে। কোনো মামলা না হলেও শহরের বিভিন্ন এলাকায় টহল ও ধরপাকড় চলছে বলে থানা সূত্রে জানা গেছে।
৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:২৪
তালপাতারসেপাই বলেছেন: ....'র একটা সীমা আছে। কী বুঝাতে চাইলেন?
©somewhere in net ltd.
১| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:১০
ঠোঁটকাটা বলেছেন: ব্রাজিলের নাইটক্লাবের ছবি দিয়ে কী বুঝাতে চাইলেন? ....'র একটা সীমা আছে।